পারিসা ইসলাম অর্থী
মালয়েশিয়ায় সাইবার সিকিউরিটি নিয়ে পড়াশোনা করছেন পারিসা ইসলাম অর্থী। বাংলাদেশের শিক্ষার্থীদের সেখানকার পড়াশোনার সুযোগ-সুবিধা ও বৃত্তি ইত্যাদি সম্পর্কে বিস্তারিত জানিয়েছেন তিনি।
বৃত্তির পরিচিতি
এশিয়া প্যাসিফিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজি অ্যান্ড ইনোভেশন ইন্টারন্যাশনাল আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের বেশ সুযোগ-সুবিধা দিয়ে থাকে। মালয়েশিয়ার অন্য বিশ্ববিদ্যালয়ের তুলনায় এই বিশ্ববিদ্যালয়ে আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থী বেশি। মালয়েশিয়ানদের পাশাপাশি এসএসসি-এইচএসসির ফলাফল বিবেচনা করে আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের ৫০ শতাংশ পর্যন্ত স্কলারশিপ দিয়ে থাকে। IELTS-এর স্কোর ন্যূনতম 5.5 হতে হবে। স্কলারশিপ-সংক্রান্ত আরও কিছু জানতে ভিজিট করুন- [email protected] or [email protected].
কীভাবে আবেদন করা যাবে
অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে হবে। এরা সাধারণত বছরে তিনটা সময়ে শিক্ষার্থী নেয়। সবকিছু মেইলের মাধ্যমে করা হয়ে থাকে। সব ডকুমেন্ট পাওয়ার পর ১০-১৫ কার্যদিবসের মধ্যে অফার লেটার ও ভিসাসংক্রান্ত যাবতীয় জিনিস মেইলের মাধ্যমে পাঠিয়ে দেয়। যেসব ডকুমেন্ট প্রয়োজন সেগুলো হলো– এসএসসি ও এইসএসসির মার্কসশিট, সার্টিফিকেট, আইইএলটিএস স্কোর। সব প্রক্রিয়া সম্পন্ন হলে বিশ্ববিদ্যালয় থেকেই পরবর্তী কর্মকাণ্ড সম্পর্কে দিকনির্দেশনা দেওয়া হবে। এ জন্য আপনার কোনো এজেন্সির প্রয়োজন হবে না। আপনি নিজেই সবকিছু অনলাইনে ইউনিভার্সিটির সঙ্গে যোগাযোগ করে করতে পারবেন। আরও বিস্তারিত জানতে ভিজিট করুন: https://www.easyuni.com/malaysia/asia-pacific-university-of-technology-and-innovation-apu-8/
কোন কোন বিষয়ে পড়া যাবে
যেহেতু আমি সাইবার সিকিউরিটি নিয়ে পড়ালেখা করছি, সেহেতু আমার প্রথম উদ্দেশ্য ছিল আইটি-সংক্রান্ত ভালো কোনো ইউনিভার্সিটিতে ভর্তি হওয়া। এশিয়া প্যাসিফিক ইউনিভার্সিটি মালয়েশিয়ার শীর্ষস্থানীয় প্রাইভেট আইটি বিশ্ববিদ্যালয়। পাশাপাশি মালয়েশিয়া ব্যবসায় শিক্ষা-সম্পর্কিত বিষয়, তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি ইত্যাদির জন্য খুবই ভালো। কিছু বিশ্ববিদ্যালয় আছে যারা UK, GERMANY, JAPAN, USA-এর সঙ্গে কোলাবরেশন করে থাকে। সাম্প্রতিক সময়ে মেডিকেলের জন্য কিছু বিশ্ববিদ্যালয় বেশ জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে; যেখানে বাংলাদেশের মেডিকেলের খরচের তুলনায় কম।
কেন সাইবার সিকিউরিটি নিয়ে পড়ছি
যেহেতু এখন সবকিছুই অনলাইনভিত্তিক হয়ে গেছে, তাই সাইবার ক্রাইমও বেড়েছে। অনলাইনে মানুষকে বিরক্ত করা এখন নতুন কোনো ঘটনা নয়। ডিজিটাল চিন্তা করতে গেলে আমাদের সব জায়গায় অনলাইনটা নিরাপদ হওয়া প্রয়োজন। সে কথা মাথায় রেখেই এই সাইবার সিকিউরিটি নিয়ে পড়তে চাওয়া। যাতে বাংলাদেশে একটি হ্যাসলমুক্ত সামাজিক যোগাযোগ প্ল্যাটফর্মের জন্য কাজ করতে পারি।
নিজস্ব মতামত
আপনি যদি বাংলাদেশের কোনো প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশোনা করতে চান, সে ক্ষেত্রে যেমন খরচ হবে, মালয়েশিয়াতে ঠিক তেমনি খরচ হবে। এ ছাড়া তাদের শিক্ষাব্যবস্থা ও অন্যান্য কো-কারিকুলামের মাধ্যমে আপনি অন্য দেশের মানুষের সম্পর্কেও জানতে পারবেন। এ ছাড়া আপনি চাইলে বিশ্ববিদ্যালয়ের ডর্মে থাকতে পারেন অথবা বন্ধু বা আত্মীয় থাকলে একসঙ্গে বাসা নিয়ে থাকতে পারেন। যার খরচ বাংলাদেশি টাকায় ৭ হাজার থেকে ১৫ হাজার টাকার মধ্যে। শিক্ষার্থী অ্যাপার্টমেন্টের ব্যবস্থাও রয়েছে। যার খরচ বাংলাদেশি ৫ হাজার থেকে ১০ হাজার টাকার মধ্যে। যাতায়াতের জন্য রয়েছে বিশ্ববিদ্যালয়ের নিজস্ব বাস এবং শিক্ষার্থীদের জন্য নিজস্ব পার্কিংয়ের ব্যবস্থা।
তাই আমার বলব, উচ্চশিক্ষার জন্য সঠিক পরিকল্পনা করে বিষয় ও বিশ্ববিদ্যালয় পছন্দ করা বুদ্ধিমানের কাজ হবে।
লেখক: শিক্ষার্থী,সাইবার সিকিউরিটি, এশিয়া প্যাসিফিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজি অ্যান্ড ইনোভেশন, মালয়েশিয়া।
অনুলিখন: জুবায়ের আহম্মেদ
মালয়েশিয়ায় সাইবার সিকিউরিটি নিয়ে পড়াশোনা করছেন পারিসা ইসলাম অর্থী। বাংলাদেশের শিক্ষার্থীদের সেখানকার পড়াশোনার সুযোগ-সুবিধা ও বৃত্তি ইত্যাদি সম্পর্কে বিস্তারিত জানিয়েছেন তিনি।
বৃত্তির পরিচিতি
এশিয়া প্যাসিফিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজি অ্যান্ড ইনোভেশন ইন্টারন্যাশনাল আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের বেশ সুযোগ-সুবিধা দিয়ে থাকে। মালয়েশিয়ার অন্য বিশ্ববিদ্যালয়ের তুলনায় এই বিশ্ববিদ্যালয়ে আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থী বেশি। মালয়েশিয়ানদের পাশাপাশি এসএসসি-এইচএসসির ফলাফল বিবেচনা করে আন্তর্জাতিক শিক্ষার্থীদের ৫০ শতাংশ পর্যন্ত স্কলারশিপ দিয়ে থাকে। IELTS-এর স্কোর ন্যূনতম 5.5 হতে হবে। স্কলারশিপ-সংক্রান্ত আরও কিছু জানতে ভিজিট করুন- [email protected] or [email protected].
কীভাবে আবেদন করা যাবে
অনলাইনের মাধ্যমে আবেদন করতে হবে। এরা সাধারণত বছরে তিনটা সময়ে শিক্ষার্থী নেয়। সবকিছু মেইলের মাধ্যমে করা হয়ে থাকে। সব ডকুমেন্ট পাওয়ার পর ১০-১৫ কার্যদিবসের মধ্যে অফার লেটার ও ভিসাসংক্রান্ত যাবতীয় জিনিস মেইলের মাধ্যমে পাঠিয়ে দেয়। যেসব ডকুমেন্ট প্রয়োজন সেগুলো হলো– এসএসসি ও এইসএসসির মার্কসশিট, সার্টিফিকেট, আইইএলটিএস স্কোর। সব প্রক্রিয়া সম্পন্ন হলে বিশ্ববিদ্যালয় থেকেই পরবর্তী কর্মকাণ্ড সম্পর্কে দিকনির্দেশনা দেওয়া হবে। এ জন্য আপনার কোনো এজেন্সির প্রয়োজন হবে না। আপনি নিজেই সবকিছু অনলাইনে ইউনিভার্সিটির সঙ্গে যোগাযোগ করে করতে পারবেন। আরও বিস্তারিত জানতে ভিজিট করুন: https://www.easyuni.com/malaysia/asia-pacific-university-of-technology-and-innovation-apu-8/
কোন কোন বিষয়ে পড়া যাবে
যেহেতু আমি সাইবার সিকিউরিটি নিয়ে পড়ালেখা করছি, সেহেতু আমার প্রথম উদ্দেশ্য ছিল আইটি-সংক্রান্ত ভালো কোনো ইউনিভার্সিটিতে ভর্তি হওয়া। এশিয়া প্যাসিফিক ইউনিভার্সিটি মালয়েশিয়ার শীর্ষস্থানীয় প্রাইভেট আইটি বিশ্ববিদ্যালয়। পাশাপাশি মালয়েশিয়া ব্যবসায় শিক্ষা-সম্পর্কিত বিষয়, তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি ইত্যাদির জন্য খুবই ভালো। কিছু বিশ্ববিদ্যালয় আছে যারা UK, GERMANY, JAPAN, USA-এর সঙ্গে কোলাবরেশন করে থাকে। সাম্প্রতিক সময়ে মেডিকেলের জন্য কিছু বিশ্ববিদ্যালয় বেশ জনপ্রিয় হয়ে উঠেছে; যেখানে বাংলাদেশের মেডিকেলের খরচের তুলনায় কম।
কেন সাইবার সিকিউরিটি নিয়ে পড়ছি
যেহেতু এখন সবকিছুই অনলাইনভিত্তিক হয়ে গেছে, তাই সাইবার ক্রাইমও বেড়েছে। অনলাইনে মানুষকে বিরক্ত করা এখন নতুন কোনো ঘটনা নয়। ডিজিটাল চিন্তা করতে গেলে আমাদের সব জায়গায় অনলাইনটা নিরাপদ হওয়া প্রয়োজন। সে কথা মাথায় রেখেই এই সাইবার সিকিউরিটি নিয়ে পড়তে চাওয়া। যাতে বাংলাদেশে একটি হ্যাসলমুক্ত সামাজিক যোগাযোগ প্ল্যাটফর্মের জন্য কাজ করতে পারি।
নিজস্ব মতামত
আপনি যদি বাংলাদেশের কোনো প্রাইভেট বিশ্ববিদ্যালয়ে পড়াশোনা করতে চান, সে ক্ষেত্রে যেমন খরচ হবে, মালয়েশিয়াতে ঠিক তেমনি খরচ হবে। এ ছাড়া তাদের শিক্ষাব্যবস্থা ও অন্যান্য কো-কারিকুলামের মাধ্যমে আপনি অন্য দেশের মানুষের সম্পর্কেও জানতে পারবেন। এ ছাড়া আপনি চাইলে বিশ্ববিদ্যালয়ের ডর্মে থাকতে পারেন অথবা বন্ধু বা আত্মীয় থাকলে একসঙ্গে বাসা নিয়ে থাকতে পারেন। যার খরচ বাংলাদেশি টাকায় ৭ হাজার থেকে ১৫ হাজার টাকার মধ্যে। শিক্ষার্থী অ্যাপার্টমেন্টের ব্যবস্থাও রয়েছে। যার খরচ বাংলাদেশি ৫ হাজার থেকে ১০ হাজার টাকার মধ্যে। যাতায়াতের জন্য রয়েছে বিশ্ববিদ্যালয়ের নিজস্ব বাস এবং শিক্ষার্থীদের জন্য নিজস্ব পার্কিংয়ের ব্যবস্থা।
তাই আমার বলব, উচ্চশিক্ষার জন্য সঠিক পরিকল্পনা করে বিষয় ও বিশ্ববিদ্যালয় পছন্দ করা বুদ্ধিমানের কাজ হবে।
লেখক: শিক্ষার্থী,সাইবার সিকিউরিটি, এশিয়া প্যাসিফিক ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজি অ্যান্ড ইনোভেশন, মালয়েশিয়া।
অনুলিখন: জুবায়ের আহম্মেদ
সুপারিশপত্র (রিকমেন্ডেশন লেটার) হলো এমন একটি নথি, যা আবেদনকারী শিক্ষার্থীর যোগ্যতা, দক্ষতা ও গুণাবলির স্বীকৃতি প্রদান করে। এটি সাধারণত প্রার্থীর শিক্ষক, সুপারভাইজার বা মেন্টর লিখে থাকেন।
৮ ঘণ্টা আগেগাজীপুরের কালীগঞ্জে কলেজশিক্ষার্থীদের সঙ্গে পাঠকবন্ধুর সামাজিক সচেতনতামূলক সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। গতকাল মঙ্গলবার সকালে উপজেলার কালীগঞ্জ মহিলা ডিগ্রি কলেজের সম্মেলনকক্ষে এ সমাবেশ অনুষ্ঠিত হয়। কালীগঞ্জ মহিলা ডিগ্রি কলেজের সহকারী অধ্যাপক তোফাজ্জল হোসেন খানের সঞ্চালনায় সভায় সভাপতিত্ব করেন কালীগঞ্জ মহিলা ডি
১৮ ঘণ্টা আগেব্র্যাক ইউনিভার্সিটিতে আন্তবিশ্ববিদ্যালয় ব্যবসায়িক কেস প্রতিযোগিতা ‘বিজ ভার্স ২০২৪ ’-এর সমাপনী অনুষ্ঠিত হয়েছে। সম্প্রতি বিশ্ববিদ্যালয়ের এক্সিবিশন হলে এই প্রতিযোগিতার আয়োজন করে বিশ্ববিদ্যালয়ের বিজনেস ক্লাব।
২০ ঘণ্টা আগেঅতীশ দীপঙ্কর বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে ‘স্কিল ডেভেলপমেন্ট ইনস্টিটিউট’ প্রতিষ্ঠার লক্ষ্যে গতকাল সোমবার বিকেলে বিশ্ববিদ্যালয়ের অডিটোরিয়ামে এক আলোচনা সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। সভায় প্রধান অতিথি হিসেবে গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের সাবেক শিক্ষা প্রতিমন্ত্রী আ ন ম এহসানুল হক মিলন।
২১ ঘণ্টা আগে