নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
বর্ণাঢ্য আয়োজনে গ্রিন ইউনিভার্সিটির সাংবাদিকতা ও গণমাধ্যম যোগাযোগ বিভাগের ‘ফল সেমিস্টার ২০২১’ এর নবীন বরণ অনুষ্ঠিত হয়েছে। সোমবার বিকেলে ভার্চুয়াল প্ল্যাটফর্ম জুম ও বিশ্ববিদ্যালয়ের শেওড়াপাড়ার সিটি ক্যাম্পাসের সেমিনার হলে এই অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে গ্রিন ইউনিভার্সিটির উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. গোলাম সামদানী ফকির বলেন, সাংবাদিকতা নিঃসন্দেহে চ্যালেঞ্জিং পেশা। তবে এর ভেতরেও সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জটি হলো নৈতিকতা রক্ষা করা। সাংবাদিকতা ছোট ও সহজ বিষয় নয়। রাষ্ট্রের চতুর্থ স্তম্ভ হলো সাংবাদিকতা। সে হিসেবে সবচেয়ে শক্তিশালী, দায়িত্বশীল ও সম্মানজনক পেশা হিসেবে সাংবাদিকতা বিভাগে পড়া শিক্ষার্থীদের শুধু একাডেমিক জ্ঞান অর্জন করলে চলবে না; একই সঙ্গে তাঁদের নৈতিকবোধসম্পন্ন ও সমাজের প্রতিও দায়বদ্ধ হতে হবে।
অনুষ্ঠানে সম্মানিত অতিথি হিসেবে দৈনিক প্রথম আলোর যুগ্ম-সম্পাদক কবি সোহরাব হাসান বলেন, চ্যালেঞ্জ থাকলেও সাংবাদিকতার ক্ষেত্র আজ অনেক প্রসারিত। একটি ছোট্ট স্মার্ট ফোনও এখন সাংবাদিকতার বড় অনুষঙ্গ। তিনি বলেন, চ্যালেঞ্জ থাকবেই, তারপরও সাংবাদিকতার শিক্ষার্থীদের পথ দেখাতে হবে। তা না হলে আগামীর ভবিষ্যৎ আরও অন্ধকার হবে। তথ্য পরিবেশনের প্রক্রিয়া বছরের পর বছর অব্যাহত থাকবে। কিন্তু মানুষের সঙ্গে মানুষের যে যোগাযোগ, সেটি অব্যাহত রাখা জরুরি। এখন শুধু লিখতে পারলেই সাংবাদিক হওয়া যায় না, আধুনিক প্রযুক্তির সঙ্গে নিজেকে সংযুক্ত করাও এখন সাংবাদিকদের বড় কাজ।
সোহরাব হাসান আরও বলেন, গ্রিন ইউনিভার্সিটির নামের মধ্যেই এক ধরনের সজীবতা আছে। তিনি আশা প্রকাশ করে বলেন, এই বিশ্ববিদ্যালয়ের সাংবাদিকতা বিভাগ অন্যান্য বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় তো বটেই, অনেক পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের চেয়েও ‘অনুকরণীয়’ হয়ে উঠবে।
বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. আব্দুর রাজ্জাক বলেন, দুঃখজনক হলেও সত্য যে বর্তমানে অনেক ক্ষেত্রেই মনগড়া ও অসত্য তথ্য দিয়ে সংবাদ পরিবেশন করা হয়ে থাকে। কখনো কখনো চটকদার শিরোনাম দিয়ে অন্তসারশূণ্য সংবাদও ছাপা হয়। গ্রিন ইউনিভার্সিটির শিক্ষার্থীরা এ ক্ষেত্রে দায়িত্বশীলতার সঙ্গে কাজ করে জাতিকে গৌরবোজ্জ্বল ভবিষ্যৎ উপহার দেবে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেন তিনি।
সাংবাদিকতা ও গণমাধ্যম যোগাযোগ বিভাগের চেয়ারপারসন অধ্যাপক ড. শেখ শফিউল ইসলামের সভাপতিত্বে এবং বিভাগের শিক্ষক জাকিয়া জাহান মুক্তার সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে বিশ্ববিদ্যালয়ের কলা ও সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদের ডিন প্রফেসর ড. গোলাম আহমেদ ফারুকী, পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক প্রফেসর এস এম. কে নাজমুল হক এবং বিভিন্ন বিভাগের চেয়ারম্যান, শাখা প্রধান, শিক্ষক ও শিক্ষার্থীরা উপস্থিত ছিলেন।
বর্ণাঢ্য আয়োজনে গ্রিন ইউনিভার্সিটির সাংবাদিকতা ও গণমাধ্যম যোগাযোগ বিভাগের ‘ফল সেমিস্টার ২০২১’ এর নবীন বরণ অনুষ্ঠিত হয়েছে। সোমবার বিকেলে ভার্চুয়াল প্ল্যাটফর্ম জুম ও বিশ্ববিদ্যালয়ের শেওড়াপাড়ার সিটি ক্যাম্পাসের সেমিনার হলে এই অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়।
অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথির বক্তব্যে গ্রিন ইউনিভার্সিটির উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. গোলাম সামদানী ফকির বলেন, সাংবাদিকতা নিঃসন্দেহে চ্যালেঞ্জিং পেশা। তবে এর ভেতরেও সবচেয়ে বড় চ্যালেঞ্জটি হলো নৈতিকতা রক্ষা করা। সাংবাদিকতা ছোট ও সহজ বিষয় নয়। রাষ্ট্রের চতুর্থ স্তম্ভ হলো সাংবাদিকতা। সে হিসেবে সবচেয়ে শক্তিশালী, দায়িত্বশীল ও সম্মানজনক পেশা হিসেবে সাংবাদিকতা বিভাগে পড়া শিক্ষার্থীদের শুধু একাডেমিক জ্ঞান অর্জন করলে চলবে না; একই সঙ্গে তাঁদের নৈতিকবোধসম্পন্ন ও সমাজের প্রতিও দায়বদ্ধ হতে হবে।
অনুষ্ঠানে সম্মানিত অতিথি হিসেবে দৈনিক প্রথম আলোর যুগ্ম-সম্পাদক কবি সোহরাব হাসান বলেন, চ্যালেঞ্জ থাকলেও সাংবাদিকতার ক্ষেত্র আজ অনেক প্রসারিত। একটি ছোট্ট স্মার্ট ফোনও এখন সাংবাদিকতার বড় অনুষঙ্গ। তিনি বলেন, চ্যালেঞ্জ থাকবেই, তারপরও সাংবাদিকতার শিক্ষার্থীদের পথ দেখাতে হবে। তা না হলে আগামীর ভবিষ্যৎ আরও অন্ধকার হবে। তথ্য পরিবেশনের প্রক্রিয়া বছরের পর বছর অব্যাহত থাকবে। কিন্তু মানুষের সঙ্গে মানুষের যে যোগাযোগ, সেটি অব্যাহত রাখা জরুরি। এখন শুধু লিখতে পারলেই সাংবাদিক হওয়া যায় না, আধুনিক প্রযুক্তির সঙ্গে নিজেকে সংযুক্ত করাও এখন সাংবাদিকদের বড় কাজ।
সোহরাব হাসান আরও বলেন, গ্রিন ইউনিভার্সিটির নামের মধ্যেই এক ধরনের সজীবতা আছে। তিনি আশা প্রকাশ করে বলেন, এই বিশ্ববিদ্যালয়ের সাংবাদিকতা বিভাগ অন্যান্য বেসরকারি বিশ্ববিদ্যালয় তো বটেই, অনেক পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের চেয়েও ‘অনুকরণীয়’ হয়ে উঠবে।
বিশ্ববিদ্যালয়ের উপ-উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. আব্দুর রাজ্জাক বলেন, দুঃখজনক হলেও সত্য যে বর্তমানে অনেক ক্ষেত্রেই মনগড়া ও অসত্য তথ্য দিয়ে সংবাদ পরিবেশন করা হয়ে থাকে। কখনো কখনো চটকদার শিরোনাম দিয়ে অন্তসারশূণ্য সংবাদও ছাপা হয়। গ্রিন ইউনিভার্সিটির শিক্ষার্থীরা এ ক্ষেত্রে দায়িত্বশীলতার সঙ্গে কাজ করে জাতিকে গৌরবোজ্জ্বল ভবিষ্যৎ উপহার দেবে বলে আশাবাদ ব্যক্ত করেন তিনি।
সাংবাদিকতা ও গণমাধ্যম যোগাযোগ বিভাগের চেয়ারপারসন অধ্যাপক ড. শেখ শফিউল ইসলামের সভাপতিত্বে এবং বিভাগের শিক্ষক জাকিয়া জাহান মুক্তার সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানে অন্যান্যের মধ্যে বিশ্ববিদ্যালয়ের কলা ও সামাজিক বিজ্ঞান অনুষদের ডিন প্রফেসর ড. গোলাম আহমেদ ফারুকী, পরীক্ষা নিয়ন্ত্রক প্রফেসর এস এম. কে নাজমুল হক এবং বিভিন্ন বিভাগের চেয়ারম্যান, শাখা প্রধান, শিক্ষক ও শিক্ষার্থীরা উপস্থিত ছিলেন।
দেশের প্রাথমিক শিক্ষার মানোন্নয়নে বেশ কিছু পদক্ষেপ নিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার। এর অংশ হিসেবে নতুন প্রায় ২০ হাজার শিক্ষকের পদ সৃষ্টি করা হচ্ছে। এ ছাড়া বিদ্যালয়গুলোয় মিড-ডে মিলে পুষ্টিকর খাবার দেওয়া, বার্ষিক পরীক্ষার মূল্যায়ন চার স্তরে করা, পঞ্চম শ্রেণিতে আবার বৃত্তি পরীক্ষা নেওয়ারও পরিকল্পনা করা হয়েছে।
২ ঘণ্টা আগেবিশ্বে প্রতিনিয়ত প্রযুক্তি উন্নতি হচ্ছে। প্রযুক্তির প্রভাব মানুষের জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রে গভীরভাবে প্রভাব ফেলছে। বিশেষ করে শিক্ষাব্যবস্থায় এই পরিবর্তনটি অত্যন্ত তাৎপর্যপূর্ণ। প্রযুক্তি একদিকে যেমন জীবনকে সহজ করছে অন্যদিকে এটি শিক্ষার ধরন, পদ্ধতি ও কাঠামোর ওপর গভীর প্রভাব ফেলছে।
৩ ঘণ্টা আগেযুক্তরাজ্যে জন্ম ও কানাডায় বেড়ে ওঠা ম্যালকম গ্ল্যাডওয়েল একজন আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন লেখক, সাংবাদিক ও বক্তা। তাঁর অন্যতম বই হলো আউটলায়ার্স। বইটি বিশ্বের অনেক ভাষায় অনূদিত হয়ে মিলিয়ন মিলিয়ন কপি বিক্রি হয়েছে।
৩ ঘণ্টা আগেবিশ্ববিদ্যালয় জীবন শুধু পাঠ্যপুস্তক বা শ্রেণিকক্ষের শিক্ষার মধ্যেই সীমাবদ্ধ হওয়া উচিত নয়। এটি ব্যক্তিত্ব গঠনের, দক্ষতা বিকাশের এবং ভবিষ্যতের প্রস্তুতি নেওয়ার এক বিশাল ক্ষেত্র। এই সময় ক্লাব কার্যক্রমে যুক্ত হওয়া শিক্ষার্থীদের জন্য এক অনন্য অভিজ্ঞতা হতে পারে, যা তাদের ব্যক্তিগত ও পেশাগত জীবনে উল্লেখযো
৩ ঘণ্টা আগে