মো. রুবাইয়াদ ইসলাম, হাবিপ্রবি
১৪তম জাতীয় স্নাতক অলিম্পিয়াডের আঞ্চলিক পর্ব হাজী মোহাম্মদ দানেশ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে (হাবিপ্রবি) অনুষ্ঠিত হয়েছে। ৯ ফেব্রুয়ারি (শুক্রবার) সকাল ১০টায় পতাকা উত্তোলনের মাধ্যমে শুরু হয় অলিম্পিয়াডের আয়োজন। এরপর এক বর্ণাঢ্য র্যালি বিশ্ববিদ্যালয়ের সড়ক প্রদক্ষিণ করে।
বাংলাদেশ ম্যাথম্যাটিকাল সোসাইটি এবং এ এফ রহমান ফাউন্ডেশনের যৌথ উদ্যোগে অলিম্পিয়াডের রংপুর বিভাগীয় আঞ্চলিক পর্ব অনুষ্ঠিত হয় বলে জানা গেছে।
উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. এম কামরুজ্জামান। এ ছাড়াও বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের বিজ্ঞান অনুষদের ডীন অধ্যাপক ড. মামুনুর রশীদ, গণিত বিভাগের বিভাগীয় প্রধান অধ্যাপক ড. তরিকুল ইসলাম, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের গণিত বিভাগের অধ্যাপক ড. কল্যাণ কুমার দে, ই-ম্যাথ বাংলাদেশের গবেষক কাজী মো. খাইরুল বাশার, বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের গণিত বিভাগের বিভাগীয় প্রধান অধ্যাপক ড. তাজুল ইসলাম। অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন হাবিপ্রবির গণিত বিভাগের অধ্যাপক এস এম শহীদুল ইসলাম।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে হাবিপ্রবির উপাচার্য বলেন, গণিত একজন মানুষের জ্ঞানের তীক্ষ্ণতা এবং বুদ্ধির প্রখরতাকে গভীর করে। বিজ্ঞানের প্রতিটা ক্ষেত্রেই গণিতের ব্যাবহার হয়ে থাকে। বিভিন্ন তথ্য, উপাত্ত বিশ্লেষণের জন্য গাণিতিক মডেল ব্যবহৃত হয়। গণিত অলিম্পিয়াডের মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের মাঝে গণিত ভীতি যেমন দূর হয় তেমনি গণিতের প্রসারে আগ্রহী হবে।
উল্লেখ্য, রংপুর অঞ্চলের তিনটি বিশ্ববিদ্যালয় এবং ৬টি কলেজের স্নাতক পর্যায়ের মোট ১১৭ জন স্নাতক পর্যায়ের শিক্ষার্থী উক্ত অলিম্পিয়াডে অংশগ্রহণ করে। অলিম্পিয়াড পরীক্ষার শেষে বিশ্ববিদ্যালয়ের অডিটোরিয়াম-১ এ একটি মনোজ্ঞ সাংস্কৃতিক এবং পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়।
১৪তম জাতীয় স্নাতক অলিম্পিয়াডের আঞ্চলিক পর্ব হাজী মোহাম্মদ দানেশ বিজ্ঞান ও প্রযুক্তি বিশ্ববিদ্যালয়ে (হাবিপ্রবি) অনুষ্ঠিত হয়েছে। ৯ ফেব্রুয়ারি (শুক্রবার) সকাল ১০টায় পতাকা উত্তোলনের মাধ্যমে শুরু হয় অলিম্পিয়াডের আয়োজন। এরপর এক বর্ণাঢ্য র্যালি বিশ্ববিদ্যালয়ের সড়ক প্রদক্ষিণ করে।
বাংলাদেশ ম্যাথম্যাটিকাল সোসাইটি এবং এ এফ রহমান ফাউন্ডেশনের যৌথ উদ্যোগে অলিম্পিয়াডের রংপুর বিভাগীয় আঞ্চলিক পর্ব অনুষ্ঠিত হয় বলে জানা গেছে।
উদ্বোধনী অনুষ্ঠানে প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য অধ্যাপক ড. এম কামরুজ্জামান। এ ছাড়াও বিশেষ অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের বিজ্ঞান অনুষদের ডীন অধ্যাপক ড. মামুনুর রশীদ, গণিত বিভাগের বিভাগীয় প্রধান অধ্যাপক ড. তরিকুল ইসলাম, রাজশাহী বিশ্ববিদ্যালয়ের গণিত বিভাগের অধ্যাপক ড. কল্যাণ কুমার দে, ই-ম্যাথ বাংলাদেশের গবেষক কাজী মো. খাইরুল বাশার, বেগম রোকেয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের গণিত বিভাগের বিভাগীয় প্রধান অধ্যাপক ড. তাজুল ইসলাম। অনুষ্ঠানে সভাপতিত্ব করেন হাবিপ্রবির গণিত বিভাগের অধ্যাপক এস এম শহীদুল ইসলাম।
প্রধান অতিথির বক্তব্যে হাবিপ্রবির উপাচার্য বলেন, গণিত একজন মানুষের জ্ঞানের তীক্ষ্ণতা এবং বুদ্ধির প্রখরতাকে গভীর করে। বিজ্ঞানের প্রতিটা ক্ষেত্রেই গণিতের ব্যাবহার হয়ে থাকে। বিভিন্ন তথ্য, উপাত্ত বিশ্লেষণের জন্য গাণিতিক মডেল ব্যবহৃত হয়। গণিত অলিম্পিয়াডের মাধ্যমে শিক্ষার্থীদের মাঝে গণিত ভীতি যেমন দূর হয় তেমনি গণিতের প্রসারে আগ্রহী হবে।
উল্লেখ্য, রংপুর অঞ্চলের তিনটি বিশ্ববিদ্যালয় এবং ৬টি কলেজের স্নাতক পর্যায়ের মোট ১১৭ জন স্নাতক পর্যায়ের শিক্ষার্থী উক্ত অলিম্পিয়াডে অংশগ্রহণ করে। অলিম্পিয়াড পরীক্ষার শেষে বিশ্ববিদ্যালয়ের অডিটোরিয়াম-১ এ একটি মনোজ্ঞ সাংস্কৃতিক এবং পুরস্কার বিতরণী অনুষ্ঠান অনুষ্ঠিত হয়।
ইউনাইটেড ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির (ইউআইইউ) কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং (সিএসই) বিভাগ ‘ইউআইইউ সিএসই ফেস্ট ২০২৫’ শিরোনামে আন্তকলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের ব্লক চেইন অলিম্পিয়াড, আইসিটি অলিম্পিয়াড, প্রজেক্ট শো, লাইন ফলোয়িং রোবট (এলএফআর), প্রোগ্রামিং কনটেস্টসহ মোট ছয়টি বিষয়ে দুই দি
৭ ঘণ্টা আগেজীবনের প্রতিটি ধাপে ছোট-বড় অসংখ্য চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি হতে হয়। কখনো কি ভেবে দেখেছেন যে আপনার অস্তিত্ব শুরু হয়েছিল অসাধারণ জয় দিয়ে। আমরা ৪০ কোটি শুক্রাণুর মধ্যে একমাত্র বিজয়ী হয়ে জন্মেছি।
৭ ঘণ্টা আগেঅনেকে মনে করেন, জীবনের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হলো বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি প্রস্তুতির সময়। কারণ, সামনের চার-পাঁচ বছর বা আরও বেশি সময়ের পড়ালেখার বিষয় নিশ্চিত করতে হয় এই সময়ে। তাই প্রথমে নির্ধারণ করুন—কী করতে চান, কী নিয়ে এগোতে চান এবং পাঁচ বছর পর নিজেকে কোথায় দেখতে চান। এভাবে লক্ষ্য ঠিক করুন।
২০ ঘণ্টা আগেএতক্ষণ প্রশ্নপত্র দেখেছেন, বিশ্লেষণ করেছেন এবং সম্ভাব্য উত্তর ধরে নিয়েছেন। এখন রেকর্ডিং শোনার পালা। এবার রেকর্ডিং শুনে প্রশ্নপত্রের ওপর নোট নিতে থাকুন। যেহেতু সম্ভাব্য উত্তর কী হবে তা আগে থেকে জানেন, তাই সঠিক উত্তর ধরতে পারা সহজ হবে। তবে যতটা সম্ভব নোট নিতে থাকুন। প্রয়োজন না হলে বাদ দেওয়া যাবে...
২০ ঘণ্টা আগে