এম এম মুজাহিদ উদ্দীন
বেলায়েত হোসেন ইমরোজ শিক্ষা ক্যাডার (দর্শন), ৪১তম বিসিএস (সুপারিশপ্রাপ্ত)।ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক শিক্ষার্থী বেলায়েত হোসেন ইমরোজ। তিনি ৪১তম বিসিএস শিক্ষা ক্যাডারে (দর্শন) মেধাক্রমে দ্বিতীয় স্থান অর্জন করেছেন। তাঁর ভাইভা অভিজ্ঞতা শুনেছেন এম এম মুজাহিদ উদ্দীন।
ভাইভা হয়েছিল ১৫ মার্চ ২০২৩ তারিখ। বোথ ক্যাডারে ভাইভা দিয়েছিলাম। ভাইভা বোর্ডে প্রায় ১৪-১৫ মিনিটের মতো ছিলাম। ক্যাডার পছন্দক্রম ছিল যথাক্রমে প্রশাসন, পুলিশ, ট্যাক্স, কাস্টমস, বাণিজ্য, খাদ্য, তথ্য...শিক্ষা। ভাইভা বোর্ডে প্রবেশের আগে অপেক্ষার সময়টুকু সহজ নয়। কিন্তু আমি মোটেও উদ্বিগ্নতা অনুভব করিনি। কারণ, আমি সব সময় বিশ্বাস করি আমার হারানোর কিছু নেই। জীবনে এত দূর আসতে পেরেছি, এতেই আমি অনেক খুশি। বিসিএসের ভাইভা দিতে যাচ্ছি এটা ভেবেই আমার ভেতরে খুশি খুশি লাগছিল। বিসিএসের ভাইভা দেওয়াকেও আমি জীবনের অর্জন মনে করি। ভাইভা কেমন হবে, তা নিয়ে আমি বিচলিত হইনি। অনেক অপেক্ষার পর যখন আমার সিরিয়াল এল, তখন ভেতর থেকে বেলের ক্রিং ক্রিং শব্দে আমার ডাক পড়ল বিসিএস ভাইভা বোর্ড নামের সেই অভূতপূর্ব অভিজ্ঞতা অর্জনে।দরজা খুলে ‘ভেতরে আসতে পারি, স্যার?’ সম্বোধনে অনুমতি নিলাম, একটু এগিয়ে গিয়ে সালাম বিনিময় করলাম এবং চেয়ারম্যান স্যারের নির্দেশে চেয়ারে বসলাম।
চেয়ারম্যান স্যার: আপনি তো ফিলোসোফির। বলেন, চার্বাক দর্শন কী?
আমি: স্যার, চার্বাক দর্শন একটি ভোগবাদী দর্শন সম্প্রদায়। ‘ঋণ করে হলেও ঘি খাও, যত দিন বাঁচো, সুখেই বাঁচো’—এগুলো তাদের দর্শনের মূল কথা।
চেয়ারম্যান: চার্বাক দর্শনের প্রতিষ্ঠাতার বাড়ি কোথায়?
আমি: আমি দুঃখিত স্যার, বিষয়টি আমার জানা নেই।
চেয়ারম্যান: তাহলে কীভাবে জানা যাবে?
আমি: স্যার, চার্বাক দর্শনের ইতিহাসবিষয়ক কোনো বই থেকে হয়তো এ বিষয়ে জানতে পারব। (এরপর চেয়ারম্যান স্যার এক্সটার্নাল-১ স্যারকে ইঙ্গিত করে বললেন, এবার আপনি প্রশ্ন করুন।)
এক্সটার্নাল-১: আপনার শখ কী? (আমি মানসিকভাবে তৈরি ছিলাম উত্তরে বই পড়া বলব না। কারণ, কোনো বইয়ের ভেতর থেকে কিছু জিজ্ঞেস করলে বলা কঠিন হতে পারে—এই ভেবে।)
আমি: স্যার, খেলাধুলা দেখতে পছন্দ করি।
এক্সটার্নাল-১: আর কিছু?
আমি: স্যার, ছোটবেলা থেকে পত্রিকা পড়তে ভালো লাগে।
এক্সটার্নাল-১: বই-টই পড়েন না? (স্যার আসলে এটাই উত্তর হিসেবে আশা করছিলেন। কিন্তু অনেক ঘুরিয়েও এড়িয়ে যেতে পারিনি।)
আমি: জি, স্যার।
এক্সটার্নাল-১: কার গল্প-উপন্যাস ভালো লাগে?
আমি: শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের ‘শ্রীকান্ত’ উপন্যাসটি আমার খুব প্রিয়।
এক্সটার্নাল-১: শ্রীকান্ত–এর চরিত্র সম্পর্কে বলেন।
আমি: শ্রীকান্ত, রাজলক্ষ্মী, ইন্দ্রনাথ, দিদি, রতন।
চেয়ারম্যান: আচ্ছা, আপনি তো প্রশাসনে আসতে চান। শ্রীকান্ত উপন্যাসে নতুনদা তো প্রশাসনে চাকরি করতেন, তার সম্পর্কে বলেন।
আমি: স্যার, নতুনদা সম্পর্কে আমার এখন তেমন কিছু মনে পড়ছে না। আমি অন্য চরিত্রগুলো সম্পর্কে
বলতে পারব।
এক্সটার্নাল-১: আচ্ছা, ইন্দ্রনাথ সম্পর্কে বলেন।
আমি: স্যার, ইন্দ্রনাথ অনেক সাহসী ছিলেন। অনেক রাতে নৌকায় করে মাছ ধরতে যাওয়া কিংবা একবার বাড়িতে যখন বাঘ পড়েছে ভয়ে সবাই তটস্থ, এমন পরিস্থিতিতে আমরা তার সাহসিকতার পরিচয় পাই।
এবার এক্সটার্নাল-২ স্যারের পালা শুরু। স্যারের মোটামুটি সব প্রশ্নই ছিল ইংরেজিতে।
এক্সটার্নাল-২: Why BCS Administration is your first choice?
আমি: Sir, when I was a college student, once our ADC sir came and selected the best student of our college through various competitions. I was selected as the best student that day. Because of this, a fondness is created for the BCS administration. Also, during my college days, when I used to cycle past DC?s bungalow every day, I dreamed of becoming a DC. These are the reasons why BCS administration is my
first choice.
এক্সটার্নাল-২: Who is your favourite philosopher?
আমি: German philosopher Immanuel Kant.
এক্সটার্নাল-২: What are his main theories?
আমি: Sir, his main theories are categorical imperative, duty for duty?s sake and
good will.
এক্সটার্নাল-২: Who is your favourite Bangalee philosopher?
আমি: Baul Lalon Shah.
এক্সটার্নাল-২: Why?
আমি: I like the mysticism and humanism of Lalan?s philosophy. He did not underestimate anyone as a person. I see the true meaning of human life in his philosophy. That?s why I like Lalon Shah.
এক্সটার্নাল-২: What are the Bangabandhu?s philosophy?
আমি: The philosophy of Father of the Nation Bangabandhu Sheikh Mujibur Rahman is philosophy of economic and political liberation, philosophy of peace, philosophy of development, secularism and humanism. (আমার ইংরেজি
বলাটা মোটেও ভালো হয়নি। আমি নিজেই খুশি ছিলাম না যা বলেছি তাতে। বেশ কয়েক বার এলোমেলো হয়ে যাচ্ছিল বলতে গিয়ে।)
চেয়ারম্যান: মুজিবনগর সরকারের কোন দিকটি আপনার ভালো লাগে?
আমি: স্যার, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবের রহমানের অনুপস্থিতিতে মুজিবনগর সরকার তথা তৎকালীন
আওয়ামী লীগ নেতৃবৃন্দ যেভাবে দক্ষতার সঙ্গে যুদ্ধ পরিচালনা করেছেন এবং বৈশ্বিক জনমত আদায় করেছেন, তাদের এই দক্ষ নেতৃত্বের দিকটি আমার ভালো লেগেছে।
চেয়ারম্যান: না, আপনি স্পেসিফিকভাবে বলেন, কোন দিকটি আপনার ভালো লেগেছে?
আমি: স্যার, দক্ষ নেতৃত্বের দিকটি। (স্যার উত্তরে খুশি হলেন না। তিনি সম্ভবত অন্য কিছু শুনতে চাচ্ছিলেন)
চেয়ারম্যান: Who was the defence minister of Mujibnagar government?
আমি: খন্দকার মোশতাক আহমেদ। (এটা আমার ভুল হয়েছে। উত্তর হবে তাজউদ্দীন আহমেদ।)
চেয়ারম্যান: আমি কিন্তু প্রতিরক্ষামন্ত্রীর কথা বলেছি।
আমি: জি স্যার।
চেয়ারম্যান: বিষয়টি একটু দেখে নেবেন।
আমি: জি স্যার।
চেয়ারম্যান: আপনার কাগজপত্র নিয়ে নেন, আসতে পারেন এবার।
আমি: ধন্যবাদ ও সালাম দিয়ে বিদায় নিলাম।
বেলায়েত হোসেন ইমরোজ শিক্ষা ক্যাডার (দর্শন), ৪১তম বিসিএস (সুপারিশপ্রাপ্ত)।ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক শিক্ষার্থী বেলায়েত হোসেন ইমরোজ। তিনি ৪১তম বিসিএস শিক্ষা ক্যাডারে (দর্শন) মেধাক্রমে দ্বিতীয় স্থান অর্জন করেছেন। তাঁর ভাইভা অভিজ্ঞতা শুনেছেন এম এম মুজাহিদ উদ্দীন।
ভাইভা হয়েছিল ১৫ মার্চ ২০২৩ তারিখ। বোথ ক্যাডারে ভাইভা দিয়েছিলাম। ভাইভা বোর্ডে প্রায় ১৪-১৫ মিনিটের মতো ছিলাম। ক্যাডার পছন্দক্রম ছিল যথাক্রমে প্রশাসন, পুলিশ, ট্যাক্স, কাস্টমস, বাণিজ্য, খাদ্য, তথ্য...শিক্ষা। ভাইভা বোর্ডে প্রবেশের আগে অপেক্ষার সময়টুকু সহজ নয়। কিন্তু আমি মোটেও উদ্বিগ্নতা অনুভব করিনি। কারণ, আমি সব সময় বিশ্বাস করি আমার হারানোর কিছু নেই। জীবনে এত দূর আসতে পেরেছি, এতেই আমি অনেক খুশি। বিসিএসের ভাইভা দিতে যাচ্ছি এটা ভেবেই আমার ভেতরে খুশি খুশি লাগছিল। বিসিএসের ভাইভা দেওয়াকেও আমি জীবনের অর্জন মনে করি। ভাইভা কেমন হবে, তা নিয়ে আমি বিচলিত হইনি। অনেক অপেক্ষার পর যখন আমার সিরিয়াল এল, তখন ভেতর থেকে বেলের ক্রিং ক্রিং শব্দে আমার ডাক পড়ল বিসিএস ভাইভা বোর্ড নামের সেই অভূতপূর্ব অভিজ্ঞতা অর্জনে।দরজা খুলে ‘ভেতরে আসতে পারি, স্যার?’ সম্বোধনে অনুমতি নিলাম, একটু এগিয়ে গিয়ে সালাম বিনিময় করলাম এবং চেয়ারম্যান স্যারের নির্দেশে চেয়ারে বসলাম।
চেয়ারম্যান স্যার: আপনি তো ফিলোসোফির। বলেন, চার্বাক দর্শন কী?
আমি: স্যার, চার্বাক দর্শন একটি ভোগবাদী দর্শন সম্প্রদায়। ‘ঋণ করে হলেও ঘি খাও, যত দিন বাঁচো, সুখেই বাঁচো’—এগুলো তাদের দর্শনের মূল কথা।
চেয়ারম্যান: চার্বাক দর্শনের প্রতিষ্ঠাতার বাড়ি কোথায়?
আমি: আমি দুঃখিত স্যার, বিষয়টি আমার জানা নেই।
চেয়ারম্যান: তাহলে কীভাবে জানা যাবে?
আমি: স্যার, চার্বাক দর্শনের ইতিহাসবিষয়ক কোনো বই থেকে হয়তো এ বিষয়ে জানতে পারব। (এরপর চেয়ারম্যান স্যার এক্সটার্নাল-১ স্যারকে ইঙ্গিত করে বললেন, এবার আপনি প্রশ্ন করুন।)
এক্সটার্নাল-১: আপনার শখ কী? (আমি মানসিকভাবে তৈরি ছিলাম উত্তরে বই পড়া বলব না। কারণ, কোনো বইয়ের ভেতর থেকে কিছু জিজ্ঞেস করলে বলা কঠিন হতে পারে—এই ভেবে।)
আমি: স্যার, খেলাধুলা দেখতে পছন্দ করি।
এক্সটার্নাল-১: আর কিছু?
আমি: স্যার, ছোটবেলা থেকে পত্রিকা পড়তে ভালো লাগে।
এক্সটার্নাল-১: বই-টই পড়েন না? (স্যার আসলে এটাই উত্তর হিসেবে আশা করছিলেন। কিন্তু অনেক ঘুরিয়েও এড়িয়ে যেতে পারিনি।)
আমি: জি, স্যার।
এক্সটার্নাল-১: কার গল্প-উপন্যাস ভালো লাগে?
আমি: শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায়ের ‘শ্রীকান্ত’ উপন্যাসটি আমার খুব প্রিয়।
এক্সটার্নাল-১: শ্রীকান্ত–এর চরিত্র সম্পর্কে বলেন।
আমি: শ্রীকান্ত, রাজলক্ষ্মী, ইন্দ্রনাথ, দিদি, রতন।
চেয়ারম্যান: আচ্ছা, আপনি তো প্রশাসনে আসতে চান। শ্রীকান্ত উপন্যাসে নতুনদা তো প্রশাসনে চাকরি করতেন, তার সম্পর্কে বলেন।
আমি: স্যার, নতুনদা সম্পর্কে আমার এখন তেমন কিছু মনে পড়ছে না। আমি অন্য চরিত্রগুলো সম্পর্কে
বলতে পারব।
এক্সটার্নাল-১: আচ্ছা, ইন্দ্রনাথ সম্পর্কে বলেন।
আমি: স্যার, ইন্দ্রনাথ অনেক সাহসী ছিলেন। অনেক রাতে নৌকায় করে মাছ ধরতে যাওয়া কিংবা একবার বাড়িতে যখন বাঘ পড়েছে ভয়ে সবাই তটস্থ, এমন পরিস্থিতিতে আমরা তার সাহসিকতার পরিচয় পাই।
এবার এক্সটার্নাল-২ স্যারের পালা শুরু। স্যারের মোটামুটি সব প্রশ্নই ছিল ইংরেজিতে।
এক্সটার্নাল-২: Why BCS Administration is your first choice?
আমি: Sir, when I was a college student, once our ADC sir came and selected the best student of our college through various competitions. I was selected as the best student that day. Because of this, a fondness is created for the BCS administration. Also, during my college days, when I used to cycle past DC?s bungalow every day, I dreamed of becoming a DC. These are the reasons why BCS administration is my
first choice.
এক্সটার্নাল-২: Who is your favourite philosopher?
আমি: German philosopher Immanuel Kant.
এক্সটার্নাল-২: What are his main theories?
আমি: Sir, his main theories are categorical imperative, duty for duty?s sake and
good will.
এক্সটার্নাল-২: Who is your favourite Bangalee philosopher?
আমি: Baul Lalon Shah.
এক্সটার্নাল-২: Why?
আমি: I like the mysticism and humanism of Lalan?s philosophy. He did not underestimate anyone as a person. I see the true meaning of human life in his philosophy. That?s why I like Lalon Shah.
এক্সটার্নাল-২: What are the Bangabandhu?s philosophy?
আমি: The philosophy of Father of the Nation Bangabandhu Sheikh Mujibur Rahman is philosophy of economic and political liberation, philosophy of peace, philosophy of development, secularism and humanism. (আমার ইংরেজি
বলাটা মোটেও ভালো হয়নি। আমি নিজেই খুশি ছিলাম না যা বলেছি তাতে। বেশ কয়েক বার এলোমেলো হয়ে যাচ্ছিল বলতে গিয়ে।)
চেয়ারম্যান: মুজিবনগর সরকারের কোন দিকটি আপনার ভালো লাগে?
আমি: স্যার, বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবের রহমানের অনুপস্থিতিতে মুজিবনগর সরকার তথা তৎকালীন
আওয়ামী লীগ নেতৃবৃন্দ যেভাবে দক্ষতার সঙ্গে যুদ্ধ পরিচালনা করেছেন এবং বৈশ্বিক জনমত আদায় করেছেন, তাদের এই দক্ষ নেতৃত্বের দিকটি আমার ভালো লেগেছে।
চেয়ারম্যান: না, আপনি স্পেসিফিকভাবে বলেন, কোন দিকটি আপনার ভালো লেগেছে?
আমি: স্যার, দক্ষ নেতৃত্বের দিকটি। (স্যার উত্তরে খুশি হলেন না। তিনি সম্ভবত অন্য কিছু শুনতে চাচ্ছিলেন)
চেয়ারম্যান: Who was the defence minister of Mujibnagar government?
আমি: খন্দকার মোশতাক আহমেদ। (এটা আমার ভুল হয়েছে। উত্তর হবে তাজউদ্দীন আহমেদ।)
চেয়ারম্যান: আমি কিন্তু প্রতিরক্ষামন্ত্রীর কথা বলেছি।
আমি: জি স্যার।
চেয়ারম্যান: বিষয়টি একটু দেখে নেবেন।
আমি: জি স্যার।
চেয়ারম্যান: আপনার কাগজপত্র নিয়ে নেন, আসতে পারেন এবার।
আমি: ধন্যবাদ ও সালাম দিয়ে বিদায় নিলাম।
দেশের প্রাথমিক শিক্ষার মানোন্নয়নে বেশ কিছু পদক্ষেপ নিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার। এর অংশ হিসেবে নতুন প্রায় ২০ হাজার শিক্ষকের পদ সৃষ্টি করা হচ্ছে। এ ছাড়া বিদ্যালয়গুলোয় মিড-ডে মিলে পুষ্টিকর খাবার দেওয়া, বার্ষিক পরীক্ষার মূল্যায়ন চার স্তরে করা, পঞ্চম শ্রেণিতে আবার বৃত্তি পরীক্ষা নেওয়ারও পরিকল্পনা করা হয়েছে।
৩ ঘণ্টা আগেবিশ্বে প্রতিনিয়ত প্রযুক্তি উন্নতি হচ্ছে। প্রযুক্তির প্রভাব মানুষের জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রে গভীরভাবে প্রভাব ফেলছে। বিশেষ করে শিক্ষাব্যবস্থায় এই পরিবর্তনটি অত্যন্ত তাৎপর্যপূর্ণ। প্রযুক্তি একদিকে যেমন জীবনকে সহজ করছে অন্যদিকে এটি শিক্ষার ধরন, পদ্ধতি ও কাঠামোর ওপর গভীর প্রভাব ফেলছে।
৩ ঘণ্টা আগেযুক্তরাজ্যে জন্ম ও কানাডায় বেড়ে ওঠা ম্যালকম গ্ল্যাডওয়েল একজন আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন লেখক, সাংবাদিক ও বক্তা। তাঁর অন্যতম বই হলো আউটলায়ার্স। বইটি বিশ্বের অনেক ভাষায় অনূদিত হয়ে মিলিয়ন মিলিয়ন কপি বিক্রি হয়েছে।
৩ ঘণ্টা আগেবিশ্ববিদ্যালয় জীবন শুধু পাঠ্যপুস্তক বা শ্রেণিকক্ষের শিক্ষার মধ্যেই সীমাবদ্ধ হওয়া উচিত নয়। এটি ব্যক্তিত্ব গঠনের, দক্ষতা বিকাশের এবং ভবিষ্যতের প্রস্তুতি নেওয়ার এক বিশাল ক্ষেত্র। এই সময় ক্লাব কার্যক্রমে যুক্ত হওয়া শিক্ষার্থীদের জন্য এক অনন্য অভিজ্ঞতা হতে পারে, যা তাদের ব্যক্তিগত ও পেশাগত জীবনে উল্লেখযো
৩ ঘণ্টা আগে