শিক্ষা ডেস্ক
আধুনিককালের উচ্চশিক্ষায় শুধু জ্ঞান অর্জন করা নয়; বরং শক্তিশালী নেটওয়ার্ক গঠনও অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। সঠিক সময়ে, সঠিক মানুষের সঙ্গে সম্পর্ক গড়ে তোলার মাধ্যমে আপনি পেশাগত জীবনে অনেক সুযোগ পেতে পারেন। এখানে এমন ১০টি কার্যকর উপায় তুলে ধরা হলো, যা আপনার নেটওয়ার্ক বিস্তারে সহায়ক হবে।
সামাজিক সংযোগ গড়ে তোলা
বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাসে শিক্ষার্থী এবং শিক্ষকদের মধ্যে একাধিক সামাজিক সংযোগ তৈরি করা আপনার জন্য একটি দুর্দান্ত সুযোগ হতে পারে। ক্যাম্পাসে বিভিন্ন ক্লাব, সংগঠন বা অনুষ্ঠানে যোগদান করে আপনি নতুন বন্ধু তৈরি করতে পারেন এবং পেশাদারদের সঙ্গে সম্পর্ক গড়ে তুলতে পারেন। এসব সামাজিক পরিবেশে অংশগ্রহণের মাধ্যমে আপনার পরিচিতি বৃদ্ধি পায় এবং এটি আপনার নেটওয়ার্ককে সম্প্রসারিত করে।
ক্যারিয়ার পরিষেবা ব্যবহার করা
বেশির ভাগ বিশ্ববিদ্যালয়ে ক্যারিয়ার পরিষেবা বা চাকরি-সংক্রান্ত সহায়তা দেওয়া হয়। এসব পরিষেবার মাধ্যমে আপনি ইন্ডাস্ট্রি প্রফেশনালদের সঙ্গে যোগাযোগ করতে পারেন। তাঁদের মেন্টরশিপ প্রোগ্রামে অংশ নিতে পারেন, চাকরি মেলা বা নেটওয়ার্কিং ইভেন্টে যোগ দিতে পারেন। ক্যারিয়ার পরিষেবা আপনাকে কেবল চাকরি খুঁজতে সহায়তা করবে না; বরং এটি আপনার পেশাদার নেটওয়ার্ক তৈরি করতেও সাহায্য করবে।
নেটওয়ার্কিং ইভেন্টে অংশ নেওয়া
নেটওয়ার্কিং ইভেন্ট বা কর্মশালায় অংশগ্রহণের মাধ্যমে আপনি বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের প্রতিনিধিদের সঙ্গে সরাসরি সংযোগ স্থাপন করতে পারেন। বিভিন্ন ইন্ডাস্ট্রি, একাডেমিক বা পেশাদার সম্মেলনে অংশ নিয়ে আপনি তাঁদের সঙ্গে পরিচিত হতে পারেন, যাঁরা আপনার ক্যারিয়ার গঠনে সহায়ক হতে পারে। এমন ইভেন্টে পরিচিতি গড়ে তুলুন এবং সম্ভাব্য সুযোগগুলো সম্পর্কে জানুন।
অনলাইন প্ল্যাটফর্ম ব্যবহার করা
বর্তমানে LinkedIn, Twitter এবং অন্যান্য সামাজিক মিডিয়া প্ল্যাটফর্মে পেশাদার যোগাযোগ স্থাপন করা সহজ হয়েছে। আপনি আপনার শিক্ষাজীবন এবং পেশাদার লক্ষ্যগুলো শেয়ার করে ইন্ডাস্ট্রি প্রফেশনালদের সঙ্গে যোগাযোগ করতে পারেন। আপনার প্রোফাইল নিয়মিত আপডেট করুন এবং সেই অনুযায়ী নতুন সম্পর্ক গড়ে তুলুন। LinkedIn-এর মাধ্যমে আপনি অন্যান্য শিক্ষার্থী, শিক্ষকমণ্ডলী এবং পেশাদারের সঙ্গে যোগাযোগ রাখার সুযোগ পাবেন।
পেশাদারদের সঙ্গে মেন্টরশিপ তৈরি করা
একজন মেন্টর আপনার ক্যারিয়ার গঠনে অমূল্য ভূমিকা রাখতে পারেন। যদি আপনি একাডেমিক অথবা পেশাদার জীবনে উন্নতি করতে চান, তাহলে এমন একজন অভিজ্ঞ ব্যক্তিকে খুঁজে বের করুন, যিনি আপনাকে গাইড করতে পারেন। এটি হতে পারে আপনার কোনো শিক্ষক, অধ্যাপক অথবা কর্মস্থলে অভিজ্ঞ কোনো পেশাদার। মেন্টরশিপের মাধ্যমে আপনি শুধু তাঁদের কাছ থেকে জ্ঞান অর্জন করবেন না; বরং একটি শক্তিশালী নেটওয়ার্কও তৈরি করবেন।
শিক্ষকদের সঙ্গে সংযোগ স্থাপন করা
আপনি যে বিষয়ে উচ্চশিক্ষা নিচ্ছেন, সে বিষয়ে গবেষণা করার জন্য আপনার শিক্ষক বা অধ্যাপকদের সঙ্গে সংযোগ স্থাপন করুন। শিক্ষকেরা সাধারণত এ বিষয়ে বিশেষজ্ঞ হয়ে থাকেন এবং তাঁরা আপনাকে গবেষণা প্রকল্পের মাধ্যমে সহায়তা করতে পারেন। এটি আপনাকে আপনার একাডেমিক নেটওয়ার্ক বিস্তার করতে সহায়তা করবে। তা ছাড়া, শিক্ষকেরা আপনার ভবিষ্যৎ কর্মজীবনের জন্যও সুপারিশ বা রেফারেন্স দিতে পারেন।
শিক্ষা-সংক্রান্ত কার্যক্রমে অংশগ্রহণ
আপনার বিষয়ে, যেমন সেমিনার, কনফারেন্স বা আলোচনা সভায় অংশগ্রহণ করে আপনি একাডেমিক নেটওয়ার্ক তৈরি করতে পারেন। এসব কার্যক্রমে উপস্থিত থাকতে পারলে আপনি পেশাদারদের সঙ্গে সরাসরি সংযোগ স্থাপন করতে পারবেন। পাশাপাশি, আপনি অন্য শিক্ষার্থীদের সঙ্গে আলোচনায় অংশ নিয়ে তাঁদের কাছ থেকেও নতুন দৃষ্টিভঙ্গি এবং জ্ঞান অর্জন করতে পারবেন।
ভলান্টিয়ারিং বা ইন্টার্নশিপ করা
ভলান্টিয়ারিং বা ইন্টার্নশিপ করার মাধ্যমে আপনি একটি পেশাদার পরিবেশে কাজ করতে পারেন এবং এতে নতুন সম্পর্ক গড়ে তোলা সহজ হয়। আপনি একদিকে যেমন কাজ শিখবেন, তেমনি অন্যদিকে কর্মস্থলে বিভিন্ন ব্যক্তির সঙ্গে সংযোগ স্থাপন করবেন। এটি বিশেষ করে পেশাদার নেটওয়ার্ক তৈরি করার জন্য অত্যন্ত কার্যকর একটি মাধ্যম।
আধুনিককালের উচ্চশিক্ষায় শুধু জ্ঞান অর্জন করা নয়; বরং শক্তিশালী নেটওয়ার্ক গঠনও অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। সঠিক সময়ে, সঠিক মানুষের সঙ্গে সম্পর্ক গড়ে তোলার মাধ্যমে আপনি পেশাগত জীবনে অনেক সুযোগ পেতে পারেন। এখানে এমন ১০টি কার্যকর উপায় তুলে ধরা হলো, যা আপনার নেটওয়ার্ক বিস্তারে সহায়ক হবে।
সামাজিক সংযোগ গড়ে তোলা
বিশ্ববিদ্যালয়ের ক্যাম্পাসে শিক্ষার্থী এবং শিক্ষকদের মধ্যে একাধিক সামাজিক সংযোগ তৈরি করা আপনার জন্য একটি দুর্দান্ত সুযোগ হতে পারে। ক্যাম্পাসে বিভিন্ন ক্লাব, সংগঠন বা অনুষ্ঠানে যোগদান করে আপনি নতুন বন্ধু তৈরি করতে পারেন এবং পেশাদারদের সঙ্গে সম্পর্ক গড়ে তুলতে পারেন। এসব সামাজিক পরিবেশে অংশগ্রহণের মাধ্যমে আপনার পরিচিতি বৃদ্ধি পায় এবং এটি আপনার নেটওয়ার্ককে সম্প্রসারিত করে।
ক্যারিয়ার পরিষেবা ব্যবহার করা
বেশির ভাগ বিশ্ববিদ্যালয়ে ক্যারিয়ার পরিষেবা বা চাকরি-সংক্রান্ত সহায়তা দেওয়া হয়। এসব পরিষেবার মাধ্যমে আপনি ইন্ডাস্ট্রি প্রফেশনালদের সঙ্গে যোগাযোগ করতে পারেন। তাঁদের মেন্টরশিপ প্রোগ্রামে অংশ নিতে পারেন, চাকরি মেলা বা নেটওয়ার্কিং ইভেন্টে যোগ দিতে পারেন। ক্যারিয়ার পরিষেবা আপনাকে কেবল চাকরি খুঁজতে সহায়তা করবে না; বরং এটি আপনার পেশাদার নেটওয়ার্ক তৈরি করতেও সাহায্য করবে।
নেটওয়ার্কিং ইভেন্টে অংশ নেওয়া
নেটওয়ার্কিং ইভেন্ট বা কর্মশালায় অংশগ্রহণের মাধ্যমে আপনি বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের প্রতিনিধিদের সঙ্গে সরাসরি সংযোগ স্থাপন করতে পারেন। বিভিন্ন ইন্ডাস্ট্রি, একাডেমিক বা পেশাদার সম্মেলনে অংশ নিয়ে আপনি তাঁদের সঙ্গে পরিচিত হতে পারেন, যাঁরা আপনার ক্যারিয়ার গঠনে সহায়ক হতে পারে। এমন ইভেন্টে পরিচিতি গড়ে তুলুন এবং সম্ভাব্য সুযোগগুলো সম্পর্কে জানুন।
অনলাইন প্ল্যাটফর্ম ব্যবহার করা
বর্তমানে LinkedIn, Twitter এবং অন্যান্য সামাজিক মিডিয়া প্ল্যাটফর্মে পেশাদার যোগাযোগ স্থাপন করা সহজ হয়েছে। আপনি আপনার শিক্ষাজীবন এবং পেশাদার লক্ষ্যগুলো শেয়ার করে ইন্ডাস্ট্রি প্রফেশনালদের সঙ্গে যোগাযোগ করতে পারেন। আপনার প্রোফাইল নিয়মিত আপডেট করুন এবং সেই অনুযায়ী নতুন সম্পর্ক গড়ে তুলুন। LinkedIn-এর মাধ্যমে আপনি অন্যান্য শিক্ষার্থী, শিক্ষকমণ্ডলী এবং পেশাদারের সঙ্গে যোগাযোগ রাখার সুযোগ পাবেন।
পেশাদারদের সঙ্গে মেন্টরশিপ তৈরি করা
একজন মেন্টর আপনার ক্যারিয়ার গঠনে অমূল্য ভূমিকা রাখতে পারেন। যদি আপনি একাডেমিক অথবা পেশাদার জীবনে উন্নতি করতে চান, তাহলে এমন একজন অভিজ্ঞ ব্যক্তিকে খুঁজে বের করুন, যিনি আপনাকে গাইড করতে পারেন। এটি হতে পারে আপনার কোনো শিক্ষক, অধ্যাপক অথবা কর্মস্থলে অভিজ্ঞ কোনো পেশাদার। মেন্টরশিপের মাধ্যমে আপনি শুধু তাঁদের কাছ থেকে জ্ঞান অর্জন করবেন না; বরং একটি শক্তিশালী নেটওয়ার্কও তৈরি করবেন।
শিক্ষকদের সঙ্গে সংযোগ স্থাপন করা
আপনি যে বিষয়ে উচ্চশিক্ষা নিচ্ছেন, সে বিষয়ে গবেষণা করার জন্য আপনার শিক্ষক বা অধ্যাপকদের সঙ্গে সংযোগ স্থাপন করুন। শিক্ষকেরা সাধারণত এ বিষয়ে বিশেষজ্ঞ হয়ে থাকেন এবং তাঁরা আপনাকে গবেষণা প্রকল্পের মাধ্যমে সহায়তা করতে পারেন। এটি আপনাকে আপনার একাডেমিক নেটওয়ার্ক বিস্তার করতে সহায়তা করবে। তা ছাড়া, শিক্ষকেরা আপনার ভবিষ্যৎ কর্মজীবনের জন্যও সুপারিশ বা রেফারেন্স দিতে পারেন।
শিক্ষা-সংক্রান্ত কার্যক্রমে অংশগ্রহণ
আপনার বিষয়ে, যেমন সেমিনার, কনফারেন্স বা আলোচনা সভায় অংশগ্রহণ করে আপনি একাডেমিক নেটওয়ার্ক তৈরি করতে পারেন। এসব কার্যক্রমে উপস্থিত থাকতে পারলে আপনি পেশাদারদের সঙ্গে সরাসরি সংযোগ স্থাপন করতে পারবেন। পাশাপাশি, আপনি অন্য শিক্ষার্থীদের সঙ্গে আলোচনায় অংশ নিয়ে তাঁদের কাছ থেকেও নতুন দৃষ্টিভঙ্গি এবং জ্ঞান অর্জন করতে পারবেন।
ভলান্টিয়ারিং বা ইন্টার্নশিপ করা
ভলান্টিয়ারিং বা ইন্টার্নশিপ করার মাধ্যমে আপনি একটি পেশাদার পরিবেশে কাজ করতে পারেন এবং এতে নতুন সম্পর্ক গড়ে তোলা সহজ হয়। আপনি একদিকে যেমন কাজ শিখবেন, তেমনি অন্যদিকে কর্মস্থলে বিভিন্ন ব্যক্তির সঙ্গে সংযোগ স্থাপন করবেন। এটি বিশেষ করে পেশাদার নেটওয়ার্ক তৈরি করার জন্য অত্যন্ত কার্যকর একটি মাধ্যম।
বদলে যাচ্ছে প্রাথমিক ও মাধ্যমিকের সব পাঠ্যবই। মাধ্যমিকের প্রতি শ্রেণির বাংলা বইয়ে যুক্ত হচ্ছে জুলাই গণ-অভ্যুত্থান নিয়ে লেখা, কবিতা অথবা কার্টুন। প্রতিটি বইয়ের পেছনের কভারে থাকছে গ্রাফিতি। এর বাইরে ইতিহাসনির্ভর অনেক বিষয়েও পরিবর্তন আনা হচ্ছে। সেই সঙ্গে পাঠ্যবই থেকে বাদ যাচ্ছে আওয়ামী লীগ সরকারের নানা
২ ঘণ্টা আগেআবদুল হামিদ খান ভাসানী ১৮৮০ সালের ১২ ডিসেম্বর সিরাজগঞ্জের ধানগড়া পল্লিতে জন্মগ্রহণ করেন। তাঁর পিতা হাজি শারাফত আলী। হাজি শারাফত আলী ও বেগম শারাফত আলীর একটি মেয়ে ও তিনটি ছেলের সবার ছোট মো. আব্দুল হামিদ খান।
৩ ঘণ্টা আগেজীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রে তো বটেই, বিশেষ করে একাডেমিক এবং ক্যারিয়ার জীবনে প্রত্যাখ্যান বা ‘না’ শব্দটি আমাদের অনেক সময় হতাশার দিকে ঠেলে দেয়। কিন্তু যদি আমরা ‘না’কে একটি বাধা না ভেবে বরং পরবর্তী সুযোগ হিসেবে গ্রহণ করি, তাহলে সেই প্রত্যাখ্যান আমাদের জীবনে নতুন দিগন্তের পথ দেখাতে পারে।
৩ ঘণ্টা আগেচীনে ডংহুয়া ইউনিভার্সিটি সিএসসি স্কলারশিপ ২০২৫-২৬-এর জন্য আবেদন গ্রহণ শুরু হয়েছে। বিশ্বের যেকোনো দেশের শিক্ষার্থীরা এ বৃত্তির জন্য আবেদন করতে পারবেন। এটি চীন সরকারের সম্পূর্ণ অর্থায়িত বৃত্তি। এ বৃত্তির আওতায় আগ্রহী শিক্ষার্থীরা স্নাতক, স্নাতকোত্তর ও পিএইচডি ডিগ্রি অর্জনের সুযোগ পাবেন।
৩ ঘণ্টা আগে