এস এম মানজুরুল ইসলাম সাজিদ
প্রযুক্তির দুনিয়া আজকাল দ্রুত পরিবর্তিত হচ্ছে, আর এই পরিবর্তনের সঙ্গে তাল মিলিয়ে বাংলাদেশও তার প্রযুক্তিগত অগ্রগতি বিশ্বদরবারে তুলে ধরা শুরু করেছে। ২৬তম আন্তর্জাতিক রোবট অলিম্পিয়াডে বাংলাদেশের রোবোটিকস দল তাদের অসাধারণ দক্ষতা দেখিয়ে অর্জন করেছে ১০টি পদক। এগুলোর মধ্যে ২টি স্বর্ণ, ৪টি রৌপ্য এবং ৪টি ব্রোঞ্জ। দক্ষিণ কোরিয়ার বুসান শহরে অনুষ্ঠিত এই প্রতিযোগিতায় বাংলাদেশের ৭টি দল অংশ নেয়, যা দেশের প্রযুক্তিগত সক্ষমতা এবং উদ্ভাবনী শক্তির প্রমাণ হিসেবে চিহ্নিত হয়েছে।
২০১৭ সালে বিডিওএসএন আন্তর্জাতিক রোবট অলিম্পিয়াডে বাংলাদেশের পক্ষে সদস্যপদ লাভ করে এবং ২০১৮ সাল থেকে বাংলাদেশে রোবট অলিম্পিয়াড আয়োজিত হচ্ছে। ২০১৯ সালে সরকার এই প্রতিযোগিতার পৃষ্ঠপোষকতা শুরু করে এবং এ বছর আন্তর্জাতিক রোবট অলিম্পিয়াডে বাংলাদেশ দলের পৃষ্ঠপোষক ছিল তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগ। এ বছর ১৭ থেকে ২০ জানুয়ারি পর্যন্ত দক্ষিণ কোরিয়ার বুসান শহরে আয়োজিত এই প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণকারী ২৬টি দেশের মধ্যে বাংলাদেশের ৭টি দল শক্তিশালী প্রতিদ্বন্দ্বী হিসেবে আবির্ভূত হয়েছে। প্রতিযোগিতায় প্রতিবছর একটি নির্দিষ্ট থিম দেওয়া হয় এবং সেই থিম অনুসারে রোবট তৈরি করতে হয়। এতে অংশগ্রহণকারীরা প্রযুক্তিগত দক্ষতার পাশাপাশি সৃজনশীলতা এবং সমস্যা সমাধানের দক্ষতাও প্রদর্শন করতে সক্ষম হয়। বাংলাদেশ থেকে অংশগ্রহণকারী দলগুলোকে বিভিন্ন ধাপে বাছাই করা হয় এবং তাদের প্রোগ্রামিং, হার্ডওয়্যার, মেকানিক্যাল স্ট্রাকচার, সেন্সর এবং একচুয়েটর বিষয়ে উচ্চতর প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়। এর ফলে প্রতিটি দল নিজেদের সর্বোচ্চ প্রস্তুতি নিয়ে আন্তর্জাতিক মঞ্চে প্রতিযোগিতা করতে সক্ষম হয়।
স্বর্ণ, রৌপ্য ও ব্রোঞ্জ জয়
বিভিন্ন ক্যাটাগরিতে বাংলাদেশের দলগুলো অসাধারণ সাফল্য অর্জন করেছে। ক্রিয়েটিভ ক্যাটাগরির জুনিয়র গ্রুপে স্বর্ণপদক জয়ী আনাড়ি দলের আরিয়েত্তি ইসলাম এবং ক্রিয়েটিভ মুভি ক্যাটাগরির সিনিয়র গ্রুপে স্বর্ণপদক জয়ী সিরিয়াসলি ক্লুলেস দলের নামিয়া রওজাত নুবালা। এটি শুধু কঠোর পরিশ্রমের ফলই নয়, বরং বাংলাদেশে রোবোটিকসের প্রতি উৎসাহ এবং আগ্রহের একটি প্রতীক।
রৌপ্যপদক পেয়েছেন আনাড়ি দলের আরিয়েত্তি ইসলাম, জিরোথ দলের নুসাইবা তাজরিন তানিশা, টিম শিফুর প্রিয়ন্তী দাস, এবং স্যাফ.এআই দলের হাসিন ইশরাক চৌধুরী তাহা, আবরার আবির ও ইমতেনান কবির। ব্রোঞ্জপদক পেয়েছেন দ্য স্ক্রু লুজ দলের নাফিয়া বাসার সুহানী, জিরোথ দলের নুসাইবা তাজরিন তানিশা, সিরিয়াসলি ক্লুলেস দলের নামিয়া রওজাত নুবালা এবং স্যাফ.এআই দলের হাসিন ইশরাক চৌধুরী তাহা, আবরার আবির ও ইমতেনান কবির।
প্রতিটি পদক বিজয়ী প্রতিযোগীই তাঁদের দেশের জন্য গর্বিত। তাঁদের সাফল্য কেবল তাঁদের ব্যক্তিগত অর্জন নয়, এটি দেশের রোবোটিকস শিক্ষার গুরুত্ব বাড়িয়ে দেয়। বিশেষ করে, আনাড়ি দলের সদস্য আরিয়েত্তি ইসলাম, যিনি মাত্র ৮ বছর বয়সী, তার সফলতার মাধ্যমে দেশের তরুণদের জন্য একটি দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছে। তার ভাষায়, ‘বাংলাদেশ রোবট অলিম্পিয়াড কর্তৃপক্ষ আমাকে প্রথম দিন থেকেই অনুপ্রেরণা দিয়েছে। আমি ভবিষ্যতে মানবকল্যাণে রোবট তৈরি করতে চাই।’
প্রযুক্তি ও শিক্ষায় সরকারের ভূমিকা
বাংলাদেশ সরকারের তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগের পৃষ্ঠপোষকতা এবং বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের সহযোগিতায় দেশের তরুণেরা আন্তর্জাতিক রোবট অলিম্পিয়াডে অংশগ্রহণের সুযোগ পাচ্ছেন। এ ছাড়া শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোও তাদের শিক্ষার্থীদের জন্য এই ধরনের প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণের সুযোগ তৈরি করছে, যা তাদের প্রযুক্তিগত দক্ষতা এবং সৃজনশীলতা বিকাশে সাহায্য করছে। আন্তর্জাতিক রোবট অলিম্পিয়াডের কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য অধ্যাপক ড. লাফিফা জামাল বলেন, ‘রোবট অলিম্পিয়াডে অংশগ্রহণের জন্য মানসম্পন্ন রোবোটিকস ল্যাব এবং উচ্চমানের প্রশিক্ষণ প্রয়োজন। তবে সঠিক ইচ্ছাশক্তি এবং প্রশিক্ষণ নিয়ে যেকোনো তরুণ এই প্রতিযোগিতায় সফল হতে পারে।’
রোবোটিকসের ভবিষ্যৎ
বিশ্বে রোবোটিকসের প্রশিক্ষণ ও প্রতিযোগিতাগুলোর প্রতি আগ্রহ বাড়ছে। বাংলাদেশের তরুণেরা এই প্রতিযোগিতাগুলোর মাধ্যমে শুধু প্রযুক্তিগত দক্ষতা অর্জনই করছেন না, তাঁরা সমস্যা সমাধান, দলগত কাজ এবং বিশ্লেষণাত্মক চিন্তাভাবনার মতো সফট স্কিলও অর্জন করছে। এটি তাঁদের ভবিষ্যৎ ক্যারিয়ারের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। বাংলাদেশের রোবট অলিম্পিয়াডের প্রধান রোবোটিকস কোচ মিশাল ইসলাম বলেন, ‘আমাদের তরুণেরা অসাধারণ কাজ করছেন এবং এই সাফল্য আমাদের দেশের প্রযুক্তিগত অগ্রগতির একটি স্পষ্ট ইঙ্গিত।’
এই সাফল্যের ধারাবাহিকতায় বাংলাদেশ আরও বড় পরিসরে রোবোটিকস শিক্ষায় নিজেদের অবস্থান শক্ত করতে সক্ষম হবে এবং আন্তর্জাতিক প্রতিযোগিতায় আরও সফল হতে পারবে। প্রযুক্তি এবং উদ্ভাবনে আগ্রহী তরুণদের জন্য এটি একটি উজ্জ্বল সময় এবং ভবিষ্যতে আরও অনেক বাংলাদেশি রোবট অলিম্পিয়াডে অংশ নিয়ে দেশের পতাকা গর্বের সঙ্গে ওড়াবে।
প্রযুক্তির দুনিয়া আজকাল দ্রুত পরিবর্তিত হচ্ছে, আর এই পরিবর্তনের সঙ্গে তাল মিলিয়ে বাংলাদেশও তার প্রযুক্তিগত অগ্রগতি বিশ্বদরবারে তুলে ধরা শুরু করেছে। ২৬তম আন্তর্জাতিক রোবট অলিম্পিয়াডে বাংলাদেশের রোবোটিকস দল তাদের অসাধারণ দক্ষতা দেখিয়ে অর্জন করেছে ১০টি পদক। এগুলোর মধ্যে ২টি স্বর্ণ, ৪টি রৌপ্য এবং ৪টি ব্রোঞ্জ। দক্ষিণ কোরিয়ার বুসান শহরে অনুষ্ঠিত এই প্রতিযোগিতায় বাংলাদেশের ৭টি দল অংশ নেয়, যা দেশের প্রযুক্তিগত সক্ষমতা এবং উদ্ভাবনী শক্তির প্রমাণ হিসেবে চিহ্নিত হয়েছে।
২০১৭ সালে বিডিওএসএন আন্তর্জাতিক রোবট অলিম্পিয়াডে বাংলাদেশের পক্ষে সদস্যপদ লাভ করে এবং ২০১৮ সাল থেকে বাংলাদেশে রোবট অলিম্পিয়াড আয়োজিত হচ্ছে। ২০১৯ সালে সরকার এই প্রতিযোগিতার পৃষ্ঠপোষকতা শুরু করে এবং এ বছর আন্তর্জাতিক রোবট অলিম্পিয়াডে বাংলাদেশ দলের পৃষ্ঠপোষক ছিল তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগ। এ বছর ১৭ থেকে ২০ জানুয়ারি পর্যন্ত দক্ষিণ কোরিয়ার বুসান শহরে আয়োজিত এই প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণকারী ২৬টি দেশের মধ্যে বাংলাদেশের ৭টি দল শক্তিশালী প্রতিদ্বন্দ্বী হিসেবে আবির্ভূত হয়েছে। প্রতিযোগিতায় প্রতিবছর একটি নির্দিষ্ট থিম দেওয়া হয় এবং সেই থিম অনুসারে রোবট তৈরি করতে হয়। এতে অংশগ্রহণকারীরা প্রযুক্তিগত দক্ষতার পাশাপাশি সৃজনশীলতা এবং সমস্যা সমাধানের দক্ষতাও প্রদর্শন করতে সক্ষম হয়। বাংলাদেশ থেকে অংশগ্রহণকারী দলগুলোকে বিভিন্ন ধাপে বাছাই করা হয় এবং তাদের প্রোগ্রামিং, হার্ডওয়্যার, মেকানিক্যাল স্ট্রাকচার, সেন্সর এবং একচুয়েটর বিষয়ে উচ্চতর প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়। এর ফলে প্রতিটি দল নিজেদের সর্বোচ্চ প্রস্তুতি নিয়ে আন্তর্জাতিক মঞ্চে প্রতিযোগিতা করতে সক্ষম হয়।
স্বর্ণ, রৌপ্য ও ব্রোঞ্জ জয়
বিভিন্ন ক্যাটাগরিতে বাংলাদেশের দলগুলো অসাধারণ সাফল্য অর্জন করেছে। ক্রিয়েটিভ ক্যাটাগরির জুনিয়র গ্রুপে স্বর্ণপদক জয়ী আনাড়ি দলের আরিয়েত্তি ইসলাম এবং ক্রিয়েটিভ মুভি ক্যাটাগরির সিনিয়র গ্রুপে স্বর্ণপদক জয়ী সিরিয়াসলি ক্লুলেস দলের নামিয়া রওজাত নুবালা। এটি শুধু কঠোর পরিশ্রমের ফলই নয়, বরং বাংলাদেশে রোবোটিকসের প্রতি উৎসাহ এবং আগ্রহের একটি প্রতীক।
রৌপ্যপদক পেয়েছেন আনাড়ি দলের আরিয়েত্তি ইসলাম, জিরোথ দলের নুসাইবা তাজরিন তানিশা, টিম শিফুর প্রিয়ন্তী দাস, এবং স্যাফ.এআই দলের হাসিন ইশরাক চৌধুরী তাহা, আবরার আবির ও ইমতেনান কবির। ব্রোঞ্জপদক পেয়েছেন দ্য স্ক্রু লুজ দলের নাফিয়া বাসার সুহানী, জিরোথ দলের নুসাইবা তাজরিন তানিশা, সিরিয়াসলি ক্লুলেস দলের নামিয়া রওজাত নুবালা এবং স্যাফ.এআই দলের হাসিন ইশরাক চৌধুরী তাহা, আবরার আবির ও ইমতেনান কবির।
প্রতিটি পদক বিজয়ী প্রতিযোগীই তাঁদের দেশের জন্য গর্বিত। তাঁদের সাফল্য কেবল তাঁদের ব্যক্তিগত অর্জন নয়, এটি দেশের রোবোটিকস শিক্ষার গুরুত্ব বাড়িয়ে দেয়। বিশেষ করে, আনাড়ি দলের সদস্য আরিয়েত্তি ইসলাম, যিনি মাত্র ৮ বছর বয়সী, তার সফলতার মাধ্যমে দেশের তরুণদের জন্য একটি দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছে। তার ভাষায়, ‘বাংলাদেশ রোবট অলিম্পিয়াড কর্তৃপক্ষ আমাকে প্রথম দিন থেকেই অনুপ্রেরণা দিয়েছে। আমি ভবিষ্যতে মানবকল্যাণে রোবট তৈরি করতে চাই।’
প্রযুক্তি ও শিক্ষায় সরকারের ভূমিকা
বাংলাদেশ সরকারের তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগের পৃষ্ঠপোষকতা এবং বিভিন্ন প্রতিষ্ঠানের সহযোগিতায় দেশের তরুণেরা আন্তর্জাতিক রোবট অলিম্পিয়াডে অংশগ্রহণের সুযোগ পাচ্ছেন। এ ছাড়া শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোও তাদের শিক্ষার্থীদের জন্য এই ধরনের প্রতিযোগিতায় অংশগ্রহণের সুযোগ তৈরি করছে, যা তাদের প্রযুক্তিগত দক্ষতা এবং সৃজনশীলতা বিকাশে সাহায্য করছে। আন্তর্জাতিক রোবট অলিম্পিয়াডের কেন্দ্রীয় কমিটির সদস্য অধ্যাপক ড. লাফিফা জামাল বলেন, ‘রোবট অলিম্পিয়াডে অংশগ্রহণের জন্য মানসম্পন্ন রোবোটিকস ল্যাব এবং উচ্চমানের প্রশিক্ষণ প্রয়োজন। তবে সঠিক ইচ্ছাশক্তি এবং প্রশিক্ষণ নিয়ে যেকোনো তরুণ এই প্রতিযোগিতায় সফল হতে পারে।’
রোবোটিকসের ভবিষ্যৎ
বিশ্বে রোবোটিকসের প্রশিক্ষণ ও প্রতিযোগিতাগুলোর প্রতি আগ্রহ বাড়ছে। বাংলাদেশের তরুণেরা এই প্রতিযোগিতাগুলোর মাধ্যমে শুধু প্রযুক্তিগত দক্ষতা অর্জনই করছেন না, তাঁরা সমস্যা সমাধান, দলগত কাজ এবং বিশ্লেষণাত্মক চিন্তাভাবনার মতো সফট স্কিলও অর্জন করছে। এটি তাঁদের ভবিষ্যৎ ক্যারিয়ারের জন্য অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ। বাংলাদেশের রোবট অলিম্পিয়াডের প্রধান রোবোটিকস কোচ মিশাল ইসলাম বলেন, ‘আমাদের তরুণেরা অসাধারণ কাজ করছেন এবং এই সাফল্য আমাদের দেশের প্রযুক্তিগত অগ্রগতির একটি স্পষ্ট ইঙ্গিত।’
এই সাফল্যের ধারাবাহিকতায় বাংলাদেশ আরও বড় পরিসরে রোবোটিকস শিক্ষায় নিজেদের অবস্থান শক্ত করতে সক্ষম হবে এবং আন্তর্জাতিক প্রতিযোগিতায় আরও সফল হতে পারবে। প্রযুক্তি এবং উদ্ভাবনে আগ্রহী তরুণদের জন্য এটি একটি উজ্জ্বল সময় এবং ভবিষ্যতে আরও অনেক বাংলাদেশি রোবট অলিম্পিয়াডে অংশ নিয়ে দেশের পতাকা গর্বের সঙ্গে ওড়াবে।
সিজিপিএ স্বপ্নের পথে বাধা হয়ে দাঁড়ায়—এমন ধারণা অনেকেরই। তবে অধ্যবসায়, একাগ্রতা আর সঠিক পরিকল্পনা থাকলে এই সীমাবদ্ধতাও জয় করা সম্ভব। তারই উদাহরণ ববির সুব্রত। বরিশাল বিশ্ববিদ্যালয়ের আইন বিভাগ থেকে স্নাতক শেষ করেন তিনি, যেখানে তাঁর সিজিপিএ ছিল ২.৯৮।
৭ ঘণ্টা আগেলিসেনিংয়ের রেকর্ডিংয়ে (ধারা বর্ণনায়) সাইন পোস্ট ল্যাঙ্গুয়েজের বহুবিধ ব্যবহার রয়েছে। এই সাইন পোস্ট শব্দগুলো (ফ্রেজ) অনেক কিছু বলে দেয়...
৭ ঘণ্টা আগেজাহাঙ্গীরনগর বিশ্ববিদ্যালয়ের (জাবি) ২০তম উপাচার্য হিসেবে দায়িত্ব নিয়েছেন ড. মোহাম্মদ কামরুল আহসান। তিনি বিশ্ববিদ্যালয়টির দর্শন বিভাগের অধ্যাপক ছিলেন। উপাচার্য পদে দায়িত্ব গ্রহণ এবং বিশ্ববিদ্যালয়ের সার্বিক বিষয় নিয়ে তিনি আজকের পত্রিকার সঙ্গে কথা বলেছেন...
৮ ঘণ্টা আগেবাংলাদেশের শিক্ষার্থীরা যে বিশ্বমানের প্রযুক্তি উদ্ভাবনে পিছিয়ে নেই, তার প্রমাণ দিচ্ছেন ইনডিপেনডেন্ট ইউনিভার্সিটি বাংলাদেশের (আইইউবি) দুই শিক্ষার্থী শাহ আসিফ হাফিজ ও দেওয়ান মো. আলিফ। ইলন মাস্কের টানেল নির্মাণকারী প্রতিষ্ঠান দ্য বোরিং কোম্পানি আয়োজিত নট-আ-বোরিং কম্পিটিশনের চূড়ান্ত পর্বে অংশ নেওয়ার...
৮ ঘণ্টা আগে