পল্লব আহমেদ সিয়াম
প্রশ্ন: ৪৪ বছরে ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় মানসম্মত উচ্চশিক্ষা নিশ্চিত করতে কতটা সফল বলে আপনার মনে হয়?
উত্তর: বিশ্ববিদ্যালয়ের লক্ষ্য থাকা উচিত জ্ঞান সৃজন ও জ্ঞান বিতরণ। পঠনপাঠনের সার্বিক দিক থেকে আমরা ঠিকই আছি। হয়তো উন্নত দেশগুলোর শিক্ষার মানের থেকে পিছিয়ে আছি। কিন্তু এগিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করছি। আমাদের যথেষ্ট অগ্রগতি হয়েছে। আগামী ১০ বছরে সবাই আমাদের সৃজন ও অগ্রগতি বুঝতে পারবে।
প্রশ্ন: ৪৪ বছরে গবেষণার ক্ষেত্রে ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের অবস্থান নিয়ে আপনার মূল্যায়ন কী?
উত্তর: গবেষণার ক্ষেত্রে ব্র্যান্ডিংটা আছে কি না, সে ব্যাপারে আমি খুব বেশি নিশ্চিত নই। আমাদের গবেষক সংখ্যা ও শিক্ষকদের মনোনিবেশ উল্লেখযোগ্য। প্রশাসন গবেষকদের বিভিন্নভাবে উৎসাহ দিয়ে থাকে। গবেষকদের জন্য বিভিন্ন সহযোগিতা চালু রেখেছে। শুধু ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় নয়, দেশের গবেষক যাঁরা, তাঁরাও বিশ্বের ভালো জার্নালে জায়গা করে নিতে পারেননি।
প্রশ্ন: আবাসিক হলগুলোতে খাবারের দামের সঙ্গে শিক্ষার্থীরা কুলিয়ে উঠতে পারছেন না। হলগুলোতে ভর্তুকি বাড়ানোর ব্যাপারে কোনো পরিকল্পনা আছে?
উত্তর: জীবনে কোনো বিশ্ববিদ্যালয় এই সমস্যার পুরো সমাধান করতে পারবে না। এখানে ব্যবস্থাপনার সমস্যা আছে। অতৃপ্তি থাকলেও আবাসিক হলের থেকে বেশি আশা করাটাও ভোগান্তির কারণ হয়ে দাঁড়াবে। এই সময় শিক্ষার্থীরা যে খাবার খাচ্ছে, এটা তাদের জন্য একেবারেই কাম্য নয়। আমরা কয়েক মাস আগে ভর্তুকি বাড়িয়েছি। এগুলো চাইলেই তো পারি না। ইচ্ছা আছে কিন্তু সাধ্য নেই। আমার সন্তানদের যে খাবার দেব, তা দিতে পারি না। তবে আমাদের যতটুকু দেওয়ার, আমরা চেষ্টা করছি।
প্রশ্ন: বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্র সংসদ নেই। আপনি কি এ ব্যাপারে কিছু ভাবছেন?
উত্তর: এটা অনেক বিশ্ববিদ্যালয়েই নেই। পুরো বাংলাদেশের কথা বাদ দিয়ে তো আমি একা ভাবতে পারি না। যদি বিশ্ববিদ্যালয়গুলো একমত হয় ছাত্র সংসদ নিশ্চিত করার ব্যাপারে, তাহলে আমরাও তাদের সঙ্গে থাকব।
প্রশ্ন: সরকারঘোষিত স্মার্ট বাংলাদেশের পক্ষে স্মার্ট ক্যাম্পাস নিয়ে আপনি কী কী উদ্যোগ গ্রহণ করছেন?
উত্তর: সময়মতো কার্য সম্পাদন হলো স্মার্ট কাজ। আমরা এখনই আমাদের ক্যাম্পাসকে স্মার্ট ক্যাম্পাস ঘোষণা করব, বিষয়টা এমন নয়। কখন কীভাবে স্মার্ট ক্যাম্পাসে যাব, তা-ও বলা যাচ্ছে না। আমরা এরই মধ্যে ইপেমেন্ট ও প্রাতিষ্ঠানিক মেইল সেবা বাস্তবায়ন করেছি। ডিজিটাল বাংলাদেশের সঙ্গে তাল মিলিয়ে ডিজিটাল করেছি। ধীরে ধীরে স্মার্ট ক্যাম্পাস হবে।
প্রশ্ন: স্মার্ট ক্যাম্পাস ও অনলাইন ক্লাস—এগুলোর জন্য দরকার উচ্চক্ষমতাসম্পন্ন ইন্টারনেট। এ ব্যাপারে প্রশাসনের পরিকল্পনা কী?
উত্তর: আমি আইসিটি সেলকে বলে দিয়েছি, প্রজেক্ট দিন, আমি টাকাপয়সা দিয়ে দেব। এটা পরিকল্পনায় আছে। আমরা খুবই দ্রুত বেনিফিট দেখতে চলেছি।
প্রশ্ন: বিশ্ববিদ্যালয়ের মানোন্নয়নে আপনার ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা জানতে চাই।
উত্তর: আমি বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের জায়গা থেকে দ্রুত দৌড়াতে চাই না। ঠিক যতটুকু প্রয়োজন, ধীরে ধীরে প্রয়োজনমতো এগোতে চাই। নির্দিষ্ট সময়ে যতটুকু সম্ভব মানোন্নয়ন করার চেষ্টা করেছি এবং ভবিষ্যতেও করব।
প্রশ্ন: বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য হিসেবে ৩ বছর পার করেছেন। উপাচার্য হিসেবে আপনার সফলতা-ব্যর্থতার মূল্যায়নে কী বলবেন।
উত্তর: আমার সাফল্য বা ব্যর্থতার মূল্যায়ন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক, কর্মকর্তা, কর্মচারী ও শিক্ষার্থীরা করতে পারবেন। নিজের সাফল্য বা ব্যর্থতার মূল্যায়ন নিজে করা যায় না। তবে বলতে পারি, অনেক প্রতিবন্ধকতার মধ্যে থেকেও বিশ্ববিদ্যালয়ের অবকাঠামো খাত উন্নতির দিকে রয়েছে। আমার ৩ বছরে বিশ্ববিদ্যালয় অহেতুক এক দিনও বন্ধ হয়নি। এটা একটা বড় ব্যাপার এই বিশ্ববিদ্যালয়ের জন্য।
প্রশ্ন: বিভিন্ন ছুটিতে বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ থাকে ১৭৮ দিন। মাসের হিসাবে ৬ মাস। প্রতি সোমবারের অনলাইন ক্লাস প্রায় বন্ধই বলা যায়। প্রতি সোমবারে আরও ৫২ দিন। মাসের হিসাবে ১ মাস ২২ দিন। মোট ৭ মাস ২০ দিন বিশ্ববিদ্যালয়ে ক্লাস-পরীক্ষা বন্ধ থাকে। এতে সেশনজট আরও বাড়বে বলে জানিয়েছেন শিক্ষকেরা। এ ব্যাপারে প্রশাসনের ভাবনা কী?
উত্তর: ছুটির ব্যাপারে আমাদের অন্য বিশ্ববিদ্যালয়গুলোকে দেখতে হবে। এমন তো না যে মারামারির কারণে এত দিন ছুটি। স্টেকহোল্ডাররা যদি মনে করেন, ছুটি কিছু কমানো যায়, তাহলে তাঁদের সেই তালিকা দিতে আহ্বান করব। আমরা সেটা বিবেচনা করব। নতুন বছরে সোমবারের বিষয়টা তুলে দেওয়ার চেষ্টা করব। তবে অনলাইন ক্লাস সোমবার, এটা ছুটির মধ্যে পড়ে না। এই দিন শিক্ষকেরা অনলাইন ক্লাসের উপস্থিতি বিবেচনা করেন এবং দাপ্তরিক কার্যক্রম চালু থাকে।
প্রশ্ন: ৪৪ বছরে ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় মানসম্মত উচ্চশিক্ষা নিশ্চিত করতে কতটা সফল বলে আপনার মনে হয়?
উত্তর: বিশ্ববিদ্যালয়ের লক্ষ্য থাকা উচিত জ্ঞান সৃজন ও জ্ঞান বিতরণ। পঠনপাঠনের সার্বিক দিক থেকে আমরা ঠিকই আছি। হয়তো উন্নত দেশগুলোর শিক্ষার মানের থেকে পিছিয়ে আছি। কিন্তু এগিয়ে যাওয়ার চেষ্টা করছি। আমাদের যথেষ্ট অগ্রগতি হয়েছে। আগামী ১০ বছরে সবাই আমাদের সৃজন ও অগ্রগতি বুঝতে পারবে।
প্রশ্ন: ৪৪ বছরে গবেষণার ক্ষেত্রে ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয়ের অবস্থান নিয়ে আপনার মূল্যায়ন কী?
উত্তর: গবেষণার ক্ষেত্রে ব্র্যান্ডিংটা আছে কি না, সে ব্যাপারে আমি খুব বেশি নিশ্চিত নই। আমাদের গবেষক সংখ্যা ও শিক্ষকদের মনোনিবেশ উল্লেখযোগ্য। প্রশাসন গবেষকদের বিভিন্নভাবে উৎসাহ দিয়ে থাকে। গবেষকদের জন্য বিভিন্ন সহযোগিতা চালু রেখেছে। শুধু ইসলামী বিশ্ববিদ্যালয় নয়, দেশের গবেষক যাঁরা, তাঁরাও বিশ্বের ভালো জার্নালে জায়গা করে নিতে পারেননি।
প্রশ্ন: আবাসিক হলগুলোতে খাবারের দামের সঙ্গে শিক্ষার্থীরা কুলিয়ে উঠতে পারছেন না। হলগুলোতে ভর্তুকি বাড়ানোর ব্যাপারে কোনো পরিকল্পনা আছে?
উত্তর: জীবনে কোনো বিশ্ববিদ্যালয় এই সমস্যার পুরো সমাধান করতে পারবে না। এখানে ব্যবস্থাপনার সমস্যা আছে। অতৃপ্তি থাকলেও আবাসিক হলের থেকে বেশি আশা করাটাও ভোগান্তির কারণ হয়ে দাঁড়াবে। এই সময় শিক্ষার্থীরা যে খাবার খাচ্ছে, এটা তাদের জন্য একেবারেই কাম্য নয়। আমরা কয়েক মাস আগে ভর্তুকি বাড়িয়েছি। এগুলো চাইলেই তো পারি না। ইচ্ছা আছে কিন্তু সাধ্য নেই। আমার সন্তানদের যে খাবার দেব, তা দিতে পারি না। তবে আমাদের যতটুকু দেওয়ার, আমরা চেষ্টা করছি।
প্রশ্ন: বিশ্ববিদ্যালয়ে ছাত্র সংসদ নেই। আপনি কি এ ব্যাপারে কিছু ভাবছেন?
উত্তর: এটা অনেক বিশ্ববিদ্যালয়েই নেই। পুরো বাংলাদেশের কথা বাদ দিয়ে তো আমি একা ভাবতে পারি না। যদি বিশ্ববিদ্যালয়গুলো একমত হয় ছাত্র সংসদ নিশ্চিত করার ব্যাপারে, তাহলে আমরাও তাদের সঙ্গে থাকব।
প্রশ্ন: সরকারঘোষিত স্মার্ট বাংলাদেশের পক্ষে স্মার্ট ক্যাম্পাস নিয়ে আপনি কী কী উদ্যোগ গ্রহণ করছেন?
উত্তর: সময়মতো কার্য সম্পাদন হলো স্মার্ট কাজ। আমরা এখনই আমাদের ক্যাম্পাসকে স্মার্ট ক্যাম্পাস ঘোষণা করব, বিষয়টা এমন নয়। কখন কীভাবে স্মার্ট ক্যাম্পাসে যাব, তা-ও বলা যাচ্ছে না। আমরা এরই মধ্যে ইপেমেন্ট ও প্রাতিষ্ঠানিক মেইল সেবা বাস্তবায়ন করেছি। ডিজিটাল বাংলাদেশের সঙ্গে তাল মিলিয়ে ডিজিটাল করেছি। ধীরে ধীরে স্মার্ট ক্যাম্পাস হবে।
প্রশ্ন: স্মার্ট ক্যাম্পাস ও অনলাইন ক্লাস—এগুলোর জন্য দরকার উচ্চক্ষমতাসম্পন্ন ইন্টারনেট। এ ব্যাপারে প্রশাসনের পরিকল্পনা কী?
উত্তর: আমি আইসিটি সেলকে বলে দিয়েছি, প্রজেক্ট দিন, আমি টাকাপয়সা দিয়ে দেব। এটা পরিকল্পনায় আছে। আমরা খুবই দ্রুত বেনিফিট দেখতে চলেছি।
প্রশ্ন: বিশ্ববিদ্যালয়ের মানোন্নয়নে আপনার ভবিষ্যৎ পরিকল্পনা জানতে চাই।
উত্তর: আমি বিশ্ববিদ্যালয় প্রশাসনের জায়গা থেকে দ্রুত দৌড়াতে চাই না। ঠিক যতটুকু প্রয়োজন, ধীরে ধীরে প্রয়োজনমতো এগোতে চাই। নির্দিষ্ট সময়ে যতটুকু সম্ভব মানোন্নয়ন করার চেষ্টা করেছি এবং ভবিষ্যতেও করব।
প্রশ্ন: বিশ্ববিদ্যালয়ের উপাচার্য হিসেবে ৩ বছর পার করেছেন। উপাচার্য হিসেবে আপনার সফলতা-ব্যর্থতার মূল্যায়নে কী বলবেন।
উত্তর: আমার সাফল্য বা ব্যর্থতার মূল্যায়ন বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক, কর্মকর্তা, কর্মচারী ও শিক্ষার্থীরা করতে পারবেন। নিজের সাফল্য বা ব্যর্থতার মূল্যায়ন নিজে করা যায় না। তবে বলতে পারি, অনেক প্রতিবন্ধকতার মধ্যে থেকেও বিশ্ববিদ্যালয়ের অবকাঠামো খাত উন্নতির দিকে রয়েছে। আমার ৩ বছরে বিশ্ববিদ্যালয় অহেতুক এক দিনও বন্ধ হয়নি। এটা একটা বড় ব্যাপার এই বিশ্ববিদ্যালয়ের জন্য।
প্রশ্ন: বিভিন্ন ছুটিতে বিশ্ববিদ্যালয় বন্ধ থাকে ১৭৮ দিন। মাসের হিসাবে ৬ মাস। প্রতি সোমবারের অনলাইন ক্লাস প্রায় বন্ধই বলা যায়। প্রতি সোমবারে আরও ৫২ দিন। মাসের হিসাবে ১ মাস ২২ দিন। মোট ৭ মাস ২০ দিন বিশ্ববিদ্যালয়ে ক্লাস-পরীক্ষা বন্ধ থাকে। এতে সেশনজট আরও বাড়বে বলে জানিয়েছেন শিক্ষকেরা। এ ব্যাপারে প্রশাসনের ভাবনা কী?
উত্তর: ছুটির ব্যাপারে আমাদের অন্য বিশ্ববিদ্যালয়গুলোকে দেখতে হবে। এমন তো না যে মারামারির কারণে এত দিন ছুটি। স্টেকহোল্ডাররা যদি মনে করেন, ছুটি কিছু কমানো যায়, তাহলে তাঁদের সেই তালিকা দিতে আহ্বান করব। আমরা সেটা বিবেচনা করব। নতুন বছরে সোমবারের বিষয়টা তুলে দেওয়ার চেষ্টা করব। তবে অনলাইন ক্লাস সোমবার, এটা ছুটির মধ্যে পড়ে না। এই দিন শিক্ষকেরা অনলাইন ক্লাসের উপস্থিতি বিবেচনা করেন এবং দাপ্তরিক কার্যক্রম চালু থাকে।
দেশের প্রাথমিক শিক্ষার মানোন্নয়নে বেশ কিছু পদক্ষেপ নিয়েছে অন্তর্বর্তী সরকার। এর অংশ হিসেবে নতুন প্রায় ২০ হাজার শিক্ষকের পদ সৃষ্টি করা হচ্ছে। এ ছাড়া বিদ্যালয়গুলোয় মিড-ডে মিলে পুষ্টিকর খাবার দেওয়া, বার্ষিক পরীক্ষার মূল্যায়ন চার স্তরে করা, পঞ্চম শ্রেণিতে আবার বৃত্তি পরীক্ষা নেওয়ারও পরিকল্পনা করা হয়েছে।
১ ঘণ্টা আগেবিশ্বে প্রতিনিয়ত প্রযুক্তি উন্নতি হচ্ছে। প্রযুক্তির প্রভাব মানুষের জীবনের প্রতিটি ক্ষেত্রে গভীরভাবে প্রভাব ফেলছে। বিশেষ করে শিক্ষাব্যবস্থায় এই পরিবর্তনটি অত্যন্ত তাৎপর্যপূর্ণ। প্রযুক্তি একদিকে যেমন জীবনকে সহজ করছে অন্যদিকে এটি শিক্ষার ধরন, পদ্ধতি ও কাঠামোর ওপর গভীর প্রভাব ফেলছে।
২ ঘণ্টা আগেযুক্তরাজ্যে জন্ম ও কানাডায় বেড়ে ওঠা ম্যালকম গ্ল্যাডওয়েল একজন আন্তর্জাতিক খ্যাতিসম্পন্ন লেখক, সাংবাদিক ও বক্তা। তাঁর অন্যতম বই হলো আউটলায়ার্স। বইটি বিশ্বের অনেক ভাষায় অনূদিত হয়ে মিলিয়ন মিলিয়ন কপি বিক্রি হয়েছে।
২ ঘণ্টা আগেবিশ্ববিদ্যালয় জীবন শুধু পাঠ্যপুস্তক বা শ্রেণিকক্ষের শিক্ষার মধ্যেই সীমাবদ্ধ হওয়া উচিত নয়। এটি ব্যক্তিত্ব গঠনের, দক্ষতা বিকাশের এবং ভবিষ্যতের প্রস্তুতি নেওয়ার এক বিশাল ক্ষেত্র। এই সময় ক্লাব কার্যক্রমে যুক্ত হওয়া শিক্ষার্থীদের জন্য এক অনন্য অভিজ্ঞতা হতে পারে, যা তাদের ব্যক্তিগত ও পেশাগত জীবনে উল্লেখযো
২ ঘণ্টা আগে