জসিম উদ্দীন

প্রশ্ন: বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম উপাচার্য হিসেবে আপনার অনুভূতি ও অভিজ্ঞতা কেমন ছিল?
উত্তর: একটি পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম উপাচার্য হিসেবে নিয়োগ পাওয়ার বিষয়টা নিঃসন্দেহে আনন্দের ছিল। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী ২০১৪ সালে হবিগঞ্জে কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন। তাঁর প্রতিশ্রুতির ভিত্তিতেই এই বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপন করা হয়েছে। শুরু থেকে চেষ্টা করছি আমার ওপর যে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে, তা সুচারুভাবে পালন করতে।
প্রশ্ন: অস্থায়ী ক্যাম্পাসে শিক্ষা কার্যক্রম পরিচালনা কতটা চ্যালেঞ্জিং?
উত্তর: অস্থায়ী ক্যাম্পাসে শিক্ষা কার্যক্রম পরিচালনা অবশ্যই চ্যালেঞ্জিং। তবে আমরা চেষ্টা করছি ক্যাম্পাসটি অস্থায়ী হলেও পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের সব সুযোগ-সুবিধা শিক্ষার্থীদের জন্য নিশ্চিত করতে। শিক্ষার গুণগত মান সমুন্নত এবং একই সঙ্গে আন্তর্জাতিক মানের গবেষণা কার্যক্রম পরিচালনা করতে আমরা উন্নত মানের গবেষণাগার তৈরি করেছি। কৃষিশিক্ষার ব্যবহারিক পড়াশোনার জন্য মাঠ গবেষণাগারের জন্য আমরা জমিও ভাড়া করেছি। ছাত্রীদের জন্য একটি অস্থায়ী হল স্থাপন করেছি।
প্রশ্ন: বিশ্ববিদ্যালয়ের স্থায়ী ক্যাম্পাস কবে হতে পারে?
উত্তর: স্থায়ী ক্যাম্পাসের জায়গা অধিগ্রহণের জন্য উন্নয়ন প্রকল্প প্রস্তাব এরই মধ্যে প্রক্রিয়াধীন রয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয়ের স্থায়ী ক্যাম্পাসটি হবে ২৫০ একরের স্মার্ট একটি ক্যাম্পাস।
প্রশ্ন: বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার মানোন্নয়নে আপনি কী কী পদক্ষেপ নিয়েছেন?
উত্তর: বিশ্ববিদ্যালয়ে কৃষি, মাৎস্যবিজ্ঞান, প্রাণিসম্পদ বিজ্ঞান ও প্রাণী চিকিৎসা অনুষদে শিক্ষা কার্যক্রমের শেষ সেমিস্টারটি রেখেছি শিক্ষার্থীদের ইন্টার্নশিপের জন্য। ইন্টার্নশিপের এই ব্যবস্থা তাদের দক্ষতা বৃদ্ধি এবং একাডেমি ও ইন্ডাস্ট্রির মধ্যে একটা যোগসূত্র স্থাপন করবে, যা সামগ্রিক কৃষি উন্নয়নের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। মাৎস্যবিজ্ঞান অনুষদের শিক্ষার্থীদের সাঁতার শেখার জন্যও আলাদা কোর্স রাখা হয়েছে। শিক্ষার্থীরা যাতে মুক্তবুদ্ধির চর্চা করতে পারে, সে জন্য ৪০টি কম্পিউটার সংবলিত সেন্ট্রাল ডিজিটাল লাইব্রেরি তৈরি করেছি। এ ছাড়া ক্যাম্পাসে সেন্ট্রাল ওয়াই-ফাই সেবা চালু করা হয়েছে। সেন্ট্রাল ডিজিটাল লাইব্রেরিতে পৃথিবীর বিভিন্ন দেশের লাইব্রেরি ও স্বনামধন্য জার্নালগুলোর এক্সেস রয়েছে। ফলে শিক্ষার্থীরা তাদের প্রয়োজনমতো প্রয়োজনীয় তথ্য জানার সুযোগ পাচ্ছে।
প্রশ্ন: বর্তমান প্রশাসনের হাত ধরে গবেষণা ও সম্প্রসারণ কার্যক্রমে কতটা অগ্রগতি হয়েছে?
উত্তর: বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকেরা এরই মধ্যে গবেষণা প্রকল্পের কাজ শুরু করেছেন। বিশ্ববিদ্যালয়টির রিসার্চ সিস্টেমের মাধ্যমে এই প্রকল্পগুলো পরিচালিত হচ্ছে।
প্রশ্ন: আপনার বিশ্ববিদ্যালয় টেকসই কৃষির উন্নয়নে কতটা ভূমিকা রাখবে?
উত্তর: মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশ ইরই মধ্যে খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণতা অর্জন করেছে। বর্তমানে আমরা নিরাপদ খাদ্য উৎপাদনকে বিশেষভাবে গুরুত্ব দিচ্ছি। হবিগঞ্জ মূলত হাওরাঞ্চল হওয়ায় দেশের সামগ্রিক কৃষির উন্নতিতে খুবই গুরুত্বপূর্ণ। সেই লক্ষ্যে গবেষণা কার্যক্রম পরিচালনা শুরু হয়েছে। এ ছাড়া আমরা বিশ্ববিদ্যালয়ে ‘ফারমার্স সাপোর্ট সার্ভিস’ নামে একটি সহায়তা কেন্দ্র চালু করেছি। এখানে বিভিন্ন পর্যায়ের চাষি ও কৃষকদের জন্য বিভিন্ন পরামর্শ সেবা, রোগনির্ণয় ও চিকিৎসাসেবা দেওয়া হয়। এই কার্যক্রমগুলোর সুফল খুব শিগগিরই দেখা যাবে।
প্রশ্ন: ‘ইনস্টিটিউট অব প্রিসিশন অ্যাগ্রিকালচার’ কৃষিশিক্ষা ও গবেষণায় কতটা সাফল্য বয়ে আনবে?
উত্তর: বিশ্ববিদ্যালয়ের সিন্ডিকেটে ইরই মধ্যে ‘ইনস্টিটিউট অব প্রিসিশন অ্যাগ্রিকালচার’ নামে একটি ইনস্টিটিউট স্থাপনের সিদ্ধান্ত হয়েছে। এ মাধ্যমে মৎস্য, কৃষি ও প্রাণিসম্পদের বিভিন্ন সমস্যা সমাধানে ডেটা, সেন্সর, রোবোটিকস এবং আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স ব্যবহার করে একটি নির্দিষ্ট এবং সঠিক পদক্ষেপ নেওয়ার মাধ্যমে উৎপাদন ও মানের উন্নতি করা হবে। আমরা আশা করছি, এই ইনস্টিটিউট বাংলাদেশের কৃষিতে নতুন দিকের উন্মোচন করবে।
প্রশ্ন: বাংলাদেশের কৃষিকে কীভাবে স্মার্ট করে তোলা সম্ভব বলে মনে করেন?
উত্তর: প্রচলিত পদ্ধতির কৃষির সঙ্গে ইরই মধ্যে প্রযুক্তির ব্যবহার বৃদ্ধি পেয়েছে। বর্তমানে সারা বিশ্বে কৃষি উৎপাদনে আরও উন্নত প্রযুক্তি ব্যবহার করা হচ্ছে। সেগুলোর ইতিবাচক ব্যবহারে বাংলাদেশের কৃষিকে স্মার্ট কৃষিতে রূপান্তর করতে সহায়ক ভূমিকা রাখবে এই প্রতিষ্ঠান।

প্রশ্ন: বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম উপাচার্য হিসেবে আপনার অনুভূতি ও অভিজ্ঞতা কেমন ছিল?
উত্তর: একটি পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম উপাচার্য হিসেবে নিয়োগ পাওয়ার বিষয়টা নিঃসন্দেহে আনন্দের ছিল। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী ২০১৪ সালে হবিগঞ্জে কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন। তাঁর প্রতিশ্রুতির ভিত্তিতেই এই বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপন করা হয়েছে। শুরু থেকে চেষ্টা করছি আমার ওপর যে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে, তা সুচারুভাবে পালন করতে।
প্রশ্ন: অস্থায়ী ক্যাম্পাসে শিক্ষা কার্যক্রম পরিচালনা কতটা চ্যালেঞ্জিং?
উত্তর: অস্থায়ী ক্যাম্পাসে শিক্ষা কার্যক্রম পরিচালনা অবশ্যই চ্যালেঞ্জিং। তবে আমরা চেষ্টা করছি ক্যাম্পাসটি অস্থায়ী হলেও পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের সব সুযোগ-সুবিধা শিক্ষার্থীদের জন্য নিশ্চিত করতে। শিক্ষার গুণগত মান সমুন্নত এবং একই সঙ্গে আন্তর্জাতিক মানের গবেষণা কার্যক্রম পরিচালনা করতে আমরা উন্নত মানের গবেষণাগার তৈরি করেছি। কৃষিশিক্ষার ব্যবহারিক পড়াশোনার জন্য মাঠ গবেষণাগারের জন্য আমরা জমিও ভাড়া করেছি। ছাত্রীদের জন্য একটি অস্থায়ী হল স্থাপন করেছি।
প্রশ্ন: বিশ্ববিদ্যালয়ের স্থায়ী ক্যাম্পাস কবে হতে পারে?
উত্তর: স্থায়ী ক্যাম্পাসের জায়গা অধিগ্রহণের জন্য উন্নয়ন প্রকল্প প্রস্তাব এরই মধ্যে প্রক্রিয়াধীন রয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয়ের স্থায়ী ক্যাম্পাসটি হবে ২৫০ একরের স্মার্ট একটি ক্যাম্পাস।
প্রশ্ন: বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার মানোন্নয়নে আপনি কী কী পদক্ষেপ নিয়েছেন?
উত্তর: বিশ্ববিদ্যালয়ে কৃষি, মাৎস্যবিজ্ঞান, প্রাণিসম্পদ বিজ্ঞান ও প্রাণী চিকিৎসা অনুষদে শিক্ষা কার্যক্রমের শেষ সেমিস্টারটি রেখেছি শিক্ষার্থীদের ইন্টার্নশিপের জন্য। ইন্টার্নশিপের এই ব্যবস্থা তাদের দক্ষতা বৃদ্ধি এবং একাডেমি ও ইন্ডাস্ট্রির মধ্যে একটা যোগসূত্র স্থাপন করবে, যা সামগ্রিক কৃষি উন্নয়নের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। মাৎস্যবিজ্ঞান অনুষদের শিক্ষার্থীদের সাঁতার শেখার জন্যও আলাদা কোর্স রাখা হয়েছে। শিক্ষার্থীরা যাতে মুক্তবুদ্ধির চর্চা করতে পারে, সে জন্য ৪০টি কম্পিউটার সংবলিত সেন্ট্রাল ডিজিটাল লাইব্রেরি তৈরি করেছি। এ ছাড়া ক্যাম্পাসে সেন্ট্রাল ওয়াই-ফাই সেবা চালু করা হয়েছে। সেন্ট্রাল ডিজিটাল লাইব্রেরিতে পৃথিবীর বিভিন্ন দেশের লাইব্রেরি ও স্বনামধন্য জার্নালগুলোর এক্সেস রয়েছে। ফলে শিক্ষার্থীরা তাদের প্রয়োজনমতো প্রয়োজনীয় তথ্য জানার সুযোগ পাচ্ছে।
প্রশ্ন: বর্তমান প্রশাসনের হাত ধরে গবেষণা ও সম্প্রসারণ কার্যক্রমে কতটা অগ্রগতি হয়েছে?
উত্তর: বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকেরা এরই মধ্যে গবেষণা প্রকল্পের কাজ শুরু করেছেন। বিশ্ববিদ্যালয়টির রিসার্চ সিস্টেমের মাধ্যমে এই প্রকল্পগুলো পরিচালিত হচ্ছে।
প্রশ্ন: আপনার বিশ্ববিদ্যালয় টেকসই কৃষির উন্নয়নে কতটা ভূমিকা রাখবে?
উত্তর: মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশ ইরই মধ্যে খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণতা অর্জন করেছে। বর্তমানে আমরা নিরাপদ খাদ্য উৎপাদনকে বিশেষভাবে গুরুত্ব দিচ্ছি। হবিগঞ্জ মূলত হাওরাঞ্চল হওয়ায় দেশের সামগ্রিক কৃষির উন্নতিতে খুবই গুরুত্বপূর্ণ। সেই লক্ষ্যে গবেষণা কার্যক্রম পরিচালনা শুরু হয়েছে। এ ছাড়া আমরা বিশ্ববিদ্যালয়ে ‘ফারমার্স সাপোর্ট সার্ভিস’ নামে একটি সহায়তা কেন্দ্র চালু করেছি। এখানে বিভিন্ন পর্যায়ের চাষি ও কৃষকদের জন্য বিভিন্ন পরামর্শ সেবা, রোগনির্ণয় ও চিকিৎসাসেবা দেওয়া হয়। এই কার্যক্রমগুলোর সুফল খুব শিগগিরই দেখা যাবে।
প্রশ্ন: ‘ইনস্টিটিউট অব প্রিসিশন অ্যাগ্রিকালচার’ কৃষিশিক্ষা ও গবেষণায় কতটা সাফল্য বয়ে আনবে?
উত্তর: বিশ্ববিদ্যালয়ের সিন্ডিকেটে ইরই মধ্যে ‘ইনস্টিটিউট অব প্রিসিশন অ্যাগ্রিকালচার’ নামে একটি ইনস্টিটিউট স্থাপনের সিদ্ধান্ত হয়েছে। এ মাধ্যমে মৎস্য, কৃষি ও প্রাণিসম্পদের বিভিন্ন সমস্যা সমাধানে ডেটা, সেন্সর, রোবোটিকস এবং আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স ব্যবহার করে একটি নির্দিষ্ট এবং সঠিক পদক্ষেপ নেওয়ার মাধ্যমে উৎপাদন ও মানের উন্নতি করা হবে। আমরা আশা করছি, এই ইনস্টিটিউট বাংলাদেশের কৃষিতে নতুন দিকের উন্মোচন করবে।
প্রশ্ন: বাংলাদেশের কৃষিকে কীভাবে স্মার্ট করে তোলা সম্ভব বলে মনে করেন?
উত্তর: প্রচলিত পদ্ধতির কৃষির সঙ্গে ইরই মধ্যে প্রযুক্তির ব্যবহার বৃদ্ধি পেয়েছে। বর্তমানে সারা বিশ্বে কৃষি উৎপাদনে আরও উন্নত প্রযুক্তি ব্যবহার করা হচ্ছে। সেগুলোর ইতিবাচক ব্যবহারে বাংলাদেশের কৃষিকে স্মার্ট কৃষিতে রূপান্তর করতে সহায়ক ভূমিকা রাখবে এই প্রতিষ্ঠান।
জসিম উদ্দীন

প্রশ্ন: বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম উপাচার্য হিসেবে আপনার অনুভূতি ও অভিজ্ঞতা কেমন ছিল?
উত্তর: একটি পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম উপাচার্য হিসেবে নিয়োগ পাওয়ার বিষয়টা নিঃসন্দেহে আনন্দের ছিল। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী ২০১৪ সালে হবিগঞ্জে কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন। তাঁর প্রতিশ্রুতির ভিত্তিতেই এই বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপন করা হয়েছে। শুরু থেকে চেষ্টা করছি আমার ওপর যে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে, তা সুচারুভাবে পালন করতে।
প্রশ্ন: অস্থায়ী ক্যাম্পাসে শিক্ষা কার্যক্রম পরিচালনা কতটা চ্যালেঞ্জিং?
উত্তর: অস্থায়ী ক্যাম্পাসে শিক্ষা কার্যক্রম পরিচালনা অবশ্যই চ্যালেঞ্জিং। তবে আমরা চেষ্টা করছি ক্যাম্পাসটি অস্থায়ী হলেও পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের সব সুযোগ-সুবিধা শিক্ষার্থীদের জন্য নিশ্চিত করতে। শিক্ষার গুণগত মান সমুন্নত এবং একই সঙ্গে আন্তর্জাতিক মানের গবেষণা কার্যক্রম পরিচালনা করতে আমরা উন্নত মানের গবেষণাগার তৈরি করেছি। কৃষিশিক্ষার ব্যবহারিক পড়াশোনার জন্য মাঠ গবেষণাগারের জন্য আমরা জমিও ভাড়া করেছি। ছাত্রীদের জন্য একটি অস্থায়ী হল স্থাপন করেছি।
প্রশ্ন: বিশ্ববিদ্যালয়ের স্থায়ী ক্যাম্পাস কবে হতে পারে?
উত্তর: স্থায়ী ক্যাম্পাসের জায়গা অধিগ্রহণের জন্য উন্নয়ন প্রকল্প প্রস্তাব এরই মধ্যে প্রক্রিয়াধীন রয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয়ের স্থায়ী ক্যাম্পাসটি হবে ২৫০ একরের স্মার্ট একটি ক্যাম্পাস।
প্রশ্ন: বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার মানোন্নয়নে আপনি কী কী পদক্ষেপ নিয়েছেন?
উত্তর: বিশ্ববিদ্যালয়ে কৃষি, মাৎস্যবিজ্ঞান, প্রাণিসম্পদ বিজ্ঞান ও প্রাণী চিকিৎসা অনুষদে শিক্ষা কার্যক্রমের শেষ সেমিস্টারটি রেখেছি শিক্ষার্থীদের ইন্টার্নশিপের জন্য। ইন্টার্নশিপের এই ব্যবস্থা তাদের দক্ষতা বৃদ্ধি এবং একাডেমি ও ইন্ডাস্ট্রির মধ্যে একটা যোগসূত্র স্থাপন করবে, যা সামগ্রিক কৃষি উন্নয়নের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। মাৎস্যবিজ্ঞান অনুষদের শিক্ষার্থীদের সাঁতার শেখার জন্যও আলাদা কোর্স রাখা হয়েছে। শিক্ষার্থীরা যাতে মুক্তবুদ্ধির চর্চা করতে পারে, সে জন্য ৪০টি কম্পিউটার সংবলিত সেন্ট্রাল ডিজিটাল লাইব্রেরি তৈরি করেছি। এ ছাড়া ক্যাম্পাসে সেন্ট্রাল ওয়াই-ফাই সেবা চালু করা হয়েছে। সেন্ট্রাল ডিজিটাল লাইব্রেরিতে পৃথিবীর বিভিন্ন দেশের লাইব্রেরি ও স্বনামধন্য জার্নালগুলোর এক্সেস রয়েছে। ফলে শিক্ষার্থীরা তাদের প্রয়োজনমতো প্রয়োজনীয় তথ্য জানার সুযোগ পাচ্ছে।
প্রশ্ন: বর্তমান প্রশাসনের হাত ধরে গবেষণা ও সম্প্রসারণ কার্যক্রমে কতটা অগ্রগতি হয়েছে?
উত্তর: বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকেরা এরই মধ্যে গবেষণা প্রকল্পের কাজ শুরু করেছেন। বিশ্ববিদ্যালয়টির রিসার্চ সিস্টেমের মাধ্যমে এই প্রকল্পগুলো পরিচালিত হচ্ছে।
প্রশ্ন: আপনার বিশ্ববিদ্যালয় টেকসই কৃষির উন্নয়নে কতটা ভূমিকা রাখবে?
উত্তর: মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশ ইরই মধ্যে খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণতা অর্জন করেছে। বর্তমানে আমরা নিরাপদ খাদ্য উৎপাদনকে বিশেষভাবে গুরুত্ব দিচ্ছি। হবিগঞ্জ মূলত হাওরাঞ্চল হওয়ায় দেশের সামগ্রিক কৃষির উন্নতিতে খুবই গুরুত্বপূর্ণ। সেই লক্ষ্যে গবেষণা কার্যক্রম পরিচালনা শুরু হয়েছে। এ ছাড়া আমরা বিশ্ববিদ্যালয়ে ‘ফারমার্স সাপোর্ট সার্ভিস’ নামে একটি সহায়তা কেন্দ্র চালু করেছি। এখানে বিভিন্ন পর্যায়ের চাষি ও কৃষকদের জন্য বিভিন্ন পরামর্শ সেবা, রোগনির্ণয় ও চিকিৎসাসেবা দেওয়া হয়। এই কার্যক্রমগুলোর সুফল খুব শিগগিরই দেখা যাবে।
প্রশ্ন: ‘ইনস্টিটিউট অব প্রিসিশন অ্যাগ্রিকালচার’ কৃষিশিক্ষা ও গবেষণায় কতটা সাফল্য বয়ে আনবে?
উত্তর: বিশ্ববিদ্যালয়ের সিন্ডিকেটে ইরই মধ্যে ‘ইনস্টিটিউট অব প্রিসিশন অ্যাগ্রিকালচার’ নামে একটি ইনস্টিটিউট স্থাপনের সিদ্ধান্ত হয়েছে। এ মাধ্যমে মৎস্য, কৃষি ও প্রাণিসম্পদের বিভিন্ন সমস্যা সমাধানে ডেটা, সেন্সর, রোবোটিকস এবং আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স ব্যবহার করে একটি নির্দিষ্ট এবং সঠিক পদক্ষেপ নেওয়ার মাধ্যমে উৎপাদন ও মানের উন্নতি করা হবে। আমরা আশা করছি, এই ইনস্টিটিউট বাংলাদেশের কৃষিতে নতুন দিকের উন্মোচন করবে।
প্রশ্ন: বাংলাদেশের কৃষিকে কীভাবে স্মার্ট করে তোলা সম্ভব বলে মনে করেন?
উত্তর: প্রচলিত পদ্ধতির কৃষির সঙ্গে ইরই মধ্যে প্রযুক্তির ব্যবহার বৃদ্ধি পেয়েছে। বর্তমানে সারা বিশ্বে কৃষি উৎপাদনে আরও উন্নত প্রযুক্তি ব্যবহার করা হচ্ছে। সেগুলোর ইতিবাচক ব্যবহারে বাংলাদেশের কৃষিকে স্মার্ট কৃষিতে রূপান্তর করতে সহায়ক ভূমিকা রাখবে এই প্রতিষ্ঠান।

প্রশ্ন: বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম উপাচার্য হিসেবে আপনার অনুভূতি ও অভিজ্ঞতা কেমন ছিল?
উত্তর: একটি পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম উপাচার্য হিসেবে নিয়োগ পাওয়ার বিষয়টা নিঃসন্দেহে আনন্দের ছিল। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী ২০১৪ সালে হবিগঞ্জে কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন। তাঁর প্রতিশ্রুতির ভিত্তিতেই এই বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপন করা হয়েছে। শুরু থেকে চেষ্টা করছি আমার ওপর যে দায়িত্ব দেওয়া হয়েছে, তা সুচারুভাবে পালন করতে।
প্রশ্ন: অস্থায়ী ক্যাম্পাসে শিক্ষা কার্যক্রম পরিচালনা কতটা চ্যালেঞ্জিং?
উত্তর: অস্থায়ী ক্যাম্পাসে শিক্ষা কার্যক্রম পরিচালনা অবশ্যই চ্যালেঞ্জিং। তবে আমরা চেষ্টা করছি ক্যাম্পাসটি অস্থায়ী হলেও পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের সব সুযোগ-সুবিধা শিক্ষার্থীদের জন্য নিশ্চিত করতে। শিক্ষার গুণগত মান সমুন্নত এবং একই সঙ্গে আন্তর্জাতিক মানের গবেষণা কার্যক্রম পরিচালনা করতে আমরা উন্নত মানের গবেষণাগার তৈরি করেছি। কৃষিশিক্ষার ব্যবহারিক পড়াশোনার জন্য মাঠ গবেষণাগারের জন্য আমরা জমিও ভাড়া করেছি। ছাত্রীদের জন্য একটি অস্থায়ী হল স্থাপন করেছি।
প্রশ্ন: বিশ্ববিদ্যালয়ের স্থায়ী ক্যাম্পাস কবে হতে পারে?
উত্তর: স্থায়ী ক্যাম্পাসের জায়গা অধিগ্রহণের জন্য উন্নয়ন প্রকল্প প্রস্তাব এরই মধ্যে প্রক্রিয়াধীন রয়েছে। বিশ্ববিদ্যালয়ের স্থায়ী ক্যাম্পাসটি হবে ২৫০ একরের স্মার্ট একটি ক্যাম্পাস।
প্রশ্ন: বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার মানোন্নয়নে আপনি কী কী পদক্ষেপ নিয়েছেন?
উত্তর: বিশ্ববিদ্যালয়ে কৃষি, মাৎস্যবিজ্ঞান, প্রাণিসম্পদ বিজ্ঞান ও প্রাণী চিকিৎসা অনুষদে শিক্ষা কার্যক্রমের শেষ সেমিস্টারটি রেখেছি শিক্ষার্থীদের ইন্টার্নশিপের জন্য। ইন্টার্নশিপের এই ব্যবস্থা তাদের দক্ষতা বৃদ্ধি এবং একাডেমি ও ইন্ডাস্ট্রির মধ্যে একটা যোগসূত্র স্থাপন করবে, যা সামগ্রিক কৃষি উন্নয়নের জন্য খুবই গুরুত্বপূর্ণ। মাৎস্যবিজ্ঞান অনুষদের শিক্ষার্থীদের সাঁতার শেখার জন্যও আলাদা কোর্স রাখা হয়েছে। শিক্ষার্থীরা যাতে মুক্তবুদ্ধির চর্চা করতে পারে, সে জন্য ৪০টি কম্পিউটার সংবলিত সেন্ট্রাল ডিজিটাল লাইব্রেরি তৈরি করেছি। এ ছাড়া ক্যাম্পাসে সেন্ট্রাল ওয়াই-ফাই সেবা চালু করা হয়েছে। সেন্ট্রাল ডিজিটাল লাইব্রেরিতে পৃথিবীর বিভিন্ন দেশের লাইব্রেরি ও স্বনামধন্য জার্নালগুলোর এক্সেস রয়েছে। ফলে শিক্ষার্থীরা তাদের প্রয়োজনমতো প্রয়োজনীয় তথ্য জানার সুযোগ পাচ্ছে।
প্রশ্ন: বর্তমান প্রশাসনের হাত ধরে গবেষণা ও সম্প্রসারণ কার্যক্রমে কতটা অগ্রগতি হয়েছে?
উত্তর: বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষকেরা এরই মধ্যে গবেষণা প্রকল্পের কাজ শুরু করেছেন। বিশ্ববিদ্যালয়টির রিসার্চ সিস্টেমের মাধ্যমে এই প্রকল্পগুলো পরিচালিত হচ্ছে।
প্রশ্ন: আপনার বিশ্ববিদ্যালয় টেকসই কৃষির উন্নয়নে কতটা ভূমিকা রাখবে?
উত্তর: মাননীয় প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনার নেতৃত্বে বাংলাদেশ ইরই মধ্যে খাদ্যে স্বয়ংসম্পূর্ণতা অর্জন করেছে। বর্তমানে আমরা নিরাপদ খাদ্য উৎপাদনকে বিশেষভাবে গুরুত্ব দিচ্ছি। হবিগঞ্জ মূলত হাওরাঞ্চল হওয়ায় দেশের সামগ্রিক কৃষির উন্নতিতে খুবই গুরুত্বপূর্ণ। সেই লক্ষ্যে গবেষণা কার্যক্রম পরিচালনা শুরু হয়েছে। এ ছাড়া আমরা বিশ্ববিদ্যালয়ে ‘ফারমার্স সাপোর্ট সার্ভিস’ নামে একটি সহায়তা কেন্দ্র চালু করেছি। এখানে বিভিন্ন পর্যায়ের চাষি ও কৃষকদের জন্য বিভিন্ন পরামর্শ সেবা, রোগনির্ণয় ও চিকিৎসাসেবা দেওয়া হয়। এই কার্যক্রমগুলোর সুফল খুব শিগগিরই দেখা যাবে।
প্রশ্ন: ‘ইনস্টিটিউট অব প্রিসিশন অ্যাগ্রিকালচার’ কৃষিশিক্ষা ও গবেষণায় কতটা সাফল্য বয়ে আনবে?
উত্তর: বিশ্ববিদ্যালয়ের সিন্ডিকেটে ইরই মধ্যে ‘ইনস্টিটিউট অব প্রিসিশন অ্যাগ্রিকালচার’ নামে একটি ইনস্টিটিউট স্থাপনের সিদ্ধান্ত হয়েছে। এ মাধ্যমে মৎস্য, কৃষি ও প্রাণিসম্পদের বিভিন্ন সমস্যা সমাধানে ডেটা, সেন্সর, রোবোটিকস এবং আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স ব্যবহার করে একটি নির্দিষ্ট এবং সঠিক পদক্ষেপ নেওয়ার মাধ্যমে উৎপাদন ও মানের উন্নতি করা হবে। আমরা আশা করছি, এই ইনস্টিটিউট বাংলাদেশের কৃষিতে নতুন দিকের উন্মোচন করবে।
প্রশ্ন: বাংলাদেশের কৃষিকে কীভাবে স্মার্ট করে তোলা সম্ভব বলে মনে করেন?
উত্তর: প্রচলিত পদ্ধতির কৃষির সঙ্গে ইরই মধ্যে প্রযুক্তির ব্যবহার বৃদ্ধি পেয়েছে। বর্তমানে সারা বিশ্বে কৃষি উৎপাদনে আরও উন্নত প্রযুক্তি ব্যবহার করা হচ্ছে। সেগুলোর ইতিবাচক ব্যবহারে বাংলাদেশের কৃষিকে স্মার্ট কৃষিতে রূপান্তর করতে সহায়ক ভূমিকা রাখবে এই প্রতিষ্ঠান।

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষের বিজ্ঞান শাখার প্রথম বর্ষের আন্ডারগ্র্যাজুয়েট প্রোগ্রামের ভর্তি পরীক্ষা স্থগিত করা হয়েছে। সকল জুলাই যোদ্ধা, শরিফ ওসমান হাদি ও শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধার নিদর্শন হিসেবে আগামীকাল শনিবার অনুষ্ঠেয় এই পরীক্ষা স্থগিত করে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ।
১৩ ঘণ্টা আগে
আগামী বছরের মাধ্যমিক স্কুল সার্টিফিকেট (এসএসসি) ও সমমান পরীক্ষার ফরম পূরণ শুরু হবে ৩১ ডিসেম্বর থেকে। যা চলবে ১০ জানুয়ারি পর্যন্ত। ফি জমা দেওয়া যাবে ১১ জানুয়ারি পর্যন্ত। আজ বৃহস্পতিবার ঢাকা মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ডর ওয়েবসাইটে প্রকাশিত ফরম পূরণের বিজ্ঞপ্তি থেকে এসব তথ্য জানা যায়।
১ দিন আগে
বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি অব বিজনেস অ্যান্ড টেকনোলজির (বিইউবিটি) স্থায়ী ক্যাম্পাসের ইন্টারন্যাশনাল কনফারেন্স হলে গতকাল বুধবার (১৭ ডিসেম্বর) ‘আইসিপিসি এশিয়া ঢাকা রিজিওনাল কনটেস্ট ২০২৫’ উপলক্ষে এক সংবাদ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়েছে।
১ দিন আগে
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল সংসদের আসন্ন নির্বাচনে ক্যাম্পাসে প্রচার শুরু হয়েছে ১৫ ডিসেম্বর থেকে। তফসিল অনুযায়ী টানা ১৩ দিন চলবে এই প্রচার। তবে প্রচার শুরুর পর তিন দিন পার হলেও প্রার্থীদের ব্যালট নম্বর প্রকাশ করেনি নির্বাচন কমিশন। এতে ক্ষোভ প্রকাশ করছেন প্রার্থীরা।
২ দিন আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষের বিজ্ঞান শাখার প্রথম বর্ষের আন্ডারগ্র্যাজুয়েট প্রোগ্রামের ভর্তি পরীক্ষা স্থগিত করা হয়েছে। সকল জুলাই যোদ্ধা, শরিফ ওসমান হাদি ও শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধার নিদর্শন হিসেবে আগামীকাল শনিবার অনুষ্ঠেয় এই পরীক্ষা স্থগিত করে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ।
আজ শুক্রবার সকালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় জনসংযোগ দপ্তরের পরিচালক (ভারপ্রাপ্ত) মোহাম্মদ রফিকুল ইসলামের পাঠানো এক বিবৃতিতে এই তথ্য জানা গেছে।
বিবৃতিতে বলা হয়, ‘ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক শিক্ষার্থী শরিফ ওসমান হাদির মৃত্যুতে এক দিনের রাষ্ট্রীয় শোক পালনের অংশ হিসেবে আগামীকাল শনিবার ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে শোক দিবস পালন করা হবে।’
বিবৃতিতে আরও বলা হয়, ‘সাহসী জুলাই যোদ্ধা শরিফ ওসমান হাদি এবং ২৪-এর গণ-অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারী সকল জুলাই যোদ্ধা ও শহীদের প্রতি শ্রদ্ধার নিদর্শন হিসেবে আগামীকাল ২০ ডিসেম্বর শনিবার অনুষ্ঠেয় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০২৫-২০২৬ শিক্ষাবর্ষের বিজ্ঞান ইউনিটের প্রথম বর্ষ আন্ডারগ্র্যাজুয়েট প্রোগ্রামের ভর্তি পরীক্ষা স্থগিত করা হয়েছে। স্থগিত ভর্তি পরীক্ষার সময়সূচি শিগগিরই ঘোষণা করা হবে।’

ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষের বিজ্ঞান শাখার প্রথম বর্ষের আন্ডারগ্র্যাজুয়েট প্রোগ্রামের ভর্তি পরীক্ষা স্থগিত করা হয়েছে। সকল জুলাই যোদ্ধা, শরিফ ওসমান হাদি ও শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধার নিদর্শন হিসেবে আগামীকাল শনিবার অনুষ্ঠেয় এই পরীক্ষা স্থগিত করে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ।
আজ শুক্রবার সকালে ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় জনসংযোগ দপ্তরের পরিচালক (ভারপ্রাপ্ত) মোহাম্মদ রফিকুল ইসলামের পাঠানো এক বিবৃতিতে এই তথ্য জানা গেছে।
বিবৃতিতে বলা হয়, ‘ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের সাবেক শিক্ষার্থী শরিফ ওসমান হাদির মৃত্যুতে এক দিনের রাষ্ট্রীয় শোক পালনের অংশ হিসেবে আগামীকাল শনিবার ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ে শোক দিবস পালন করা হবে।’
বিবৃতিতে আরও বলা হয়, ‘সাহসী জুলাই যোদ্ধা শরিফ ওসমান হাদি এবং ২৪-এর গণ-অভ্যুত্থানে অংশগ্রহণকারী সকল জুলাই যোদ্ধা ও শহীদের প্রতি শ্রদ্ধার নিদর্শন হিসেবে আগামীকাল ২০ ডিসেম্বর শনিবার অনুষ্ঠেয় ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০২৫-২০২৬ শিক্ষাবর্ষের বিজ্ঞান ইউনিটের প্রথম বর্ষ আন্ডারগ্র্যাজুয়েট প্রোগ্রামের ভর্তি পরীক্ষা স্থগিত করা হয়েছে। স্থগিত ভর্তি পরীক্ষার সময়সূচি শিগগিরই ঘোষণা করা হবে।’

একটি পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম উপাচার্য হিসেবে নিয়োগ পাওয়ার বিষয়টা নিঃসন্দেহে আনন্দের ছিল। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী ২০১৪ সালে হবিগঞ্জে কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন। তাঁর প্রতিশ্রুতির ভিত্তিতেই এই বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপন করা হয়েছে। শুরু থেকে চেষ্টা করছি আমার ওপর যে দায়িত্ব দেওয়া হয়
১৭ ডিসেম্বর ২০২৩
আগামী বছরের মাধ্যমিক স্কুল সার্টিফিকেট (এসএসসি) ও সমমান পরীক্ষার ফরম পূরণ শুরু হবে ৩১ ডিসেম্বর থেকে। যা চলবে ১০ জানুয়ারি পর্যন্ত। ফি জমা দেওয়া যাবে ১১ জানুয়ারি পর্যন্ত। আজ বৃহস্পতিবার ঢাকা মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ডর ওয়েবসাইটে প্রকাশিত ফরম পূরণের বিজ্ঞপ্তি থেকে এসব তথ্য জানা যায়।
১ দিন আগে
বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি অব বিজনেস অ্যান্ড টেকনোলজির (বিইউবিটি) স্থায়ী ক্যাম্পাসের ইন্টারন্যাশনাল কনফারেন্স হলে গতকাল বুধবার (১৭ ডিসেম্বর) ‘আইসিপিসি এশিয়া ঢাকা রিজিওনাল কনটেস্ট ২০২৫’ উপলক্ষে এক সংবাদ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়েছে।
১ দিন আগে
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল সংসদের আসন্ন নির্বাচনে ক্যাম্পাসে প্রচার শুরু হয়েছে ১৫ ডিসেম্বর থেকে। তফসিল অনুযায়ী টানা ১৩ দিন চলবে এই প্রচার। তবে প্রচার শুরুর পর তিন দিন পার হলেও প্রার্থীদের ব্যালট নম্বর প্রকাশ করেনি নির্বাচন কমিশন। এতে ক্ষোভ প্রকাশ করছেন প্রার্থীরা।
২ দিন আগেনিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা

আগামী বছরের মাধ্যমিক স্কুল সার্টিফিকেট (এসএসসি) ও সমমান পরীক্ষার ফরম পূরণ শুরু হবে ৩১ ডিসেম্বর থেকে। যা চলবে ১০ জানুয়ারি পর্যন্ত। ফি জমা দেওয়া যাবে ১১ জানুয়ারি পর্যন্ত। আজ বৃহস্পতিবার ঢাকা মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ডর ওয়েবসাইটে প্রকাশিত ফরম পূরণের বিজ্ঞপ্তি থেকে এসব তথ্য জানা যায়।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, রেজিস্ট্রেশনের মেয়াদ থাকা সাপেক্ষে জিপিএ উন্নয়ন পরীক্ষার্থীসহ আবশ্যিক ও নৈর্বাচনিক বিষয় ও বিষয়গুলো এক থেকে চার বিষয়ে ২০২৫ সালে অকৃতকার্য পরীক্ষার্থীদের ২০২৬ সালের মাধ্যমিক স্কুল সার্টিফিকেট পরীক্ষায় অকৃতকার্য বিষয় ও বিষয়গুলোতে অংশ নেওয়ার জন্য নিজ নিজ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধান বরাবরে সাদা কাগজে ২৪ ডিসেম্বরের মধ্যে আবেদন করতে হবে। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলো নির্বাচনী পরীক্ষা নিয়ে ৩০ ডিসেম্বরের মধ্যে ফল প্রকাশ করবে।
আরও বলা হয়, বিলম্ব ফিসহ অনলাইনে ফরম পূরণ করা যাবে ২০২৬ সালের ১২ থেকে ১৭ জানুয়ারি পর্যন্ত। পরীক্ষার্থী প্রতি ১০০ টাকা হারে বিলম্ব ফিসহ অনলাইনে ফি জমা দেওয়া যাবে ১৮ জানুয়ারি পর্যন্ত।
আরও বলা হয়, বিজ্ঞান বিষয়ের শিক্ষার্থীদের রেজিস্ট্রেশন ফি (চতুর্থ বিষয় ছাড়া) ২ হাজার ৪৩৫ টাকা, ব্যবসায় শিক্ষা ও মানবিকে ২ হাজার ৩১৫ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। পরীক্ষার্থীদের বেতন ও সেশন চার্জ হিসেবে ২০২৫ সালের ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত পরিশোধ করতে হবে।কোনো শিক্ষার্থীর নবম ও দশম শ্রেণির মোট ২৪ মাসের বেশি বেতন নেওয়া যাবে না।

আগামী বছরের মাধ্যমিক স্কুল সার্টিফিকেট (এসএসসি) ও সমমান পরীক্ষার ফরম পূরণ শুরু হবে ৩১ ডিসেম্বর থেকে। যা চলবে ১০ জানুয়ারি পর্যন্ত। ফি জমা দেওয়া যাবে ১১ জানুয়ারি পর্যন্ত। আজ বৃহস্পতিবার ঢাকা মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ডর ওয়েবসাইটে প্রকাশিত ফরম পূরণের বিজ্ঞপ্তি থেকে এসব তথ্য জানা যায়।
বিজ্ঞপ্তিতে বলা হয়, রেজিস্ট্রেশনের মেয়াদ থাকা সাপেক্ষে জিপিএ উন্নয়ন পরীক্ষার্থীসহ আবশ্যিক ও নৈর্বাচনিক বিষয় ও বিষয়গুলো এক থেকে চার বিষয়ে ২০২৫ সালে অকৃতকার্য পরীক্ষার্থীদের ২০২৬ সালের মাধ্যমিক স্কুল সার্টিফিকেট পরীক্ষায় অকৃতকার্য বিষয় ও বিষয়গুলোতে অংশ নেওয়ার জন্য নিজ নিজ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান প্রধান বরাবরে সাদা কাগজে ২৪ ডিসেম্বরের মধ্যে আবেদন করতে হবে। শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলো নির্বাচনী পরীক্ষা নিয়ে ৩০ ডিসেম্বরের মধ্যে ফল প্রকাশ করবে।
আরও বলা হয়, বিলম্ব ফিসহ অনলাইনে ফরম পূরণ করা যাবে ২০২৬ সালের ১২ থেকে ১৭ জানুয়ারি পর্যন্ত। পরীক্ষার্থী প্রতি ১০০ টাকা হারে বিলম্ব ফিসহ অনলাইনে ফি জমা দেওয়া যাবে ১৮ জানুয়ারি পর্যন্ত।
আরও বলা হয়, বিজ্ঞান বিষয়ের শিক্ষার্থীদের রেজিস্ট্রেশন ফি (চতুর্থ বিষয় ছাড়া) ২ হাজার ৪৩৫ টাকা, ব্যবসায় শিক্ষা ও মানবিকে ২ হাজার ৩১৫ টাকা নির্ধারণ করা হয়েছে। পরীক্ষার্থীদের বেতন ও সেশন চার্জ হিসেবে ২০২৫ সালের ৩১ ডিসেম্বর পর্যন্ত পরিশোধ করতে হবে।কোনো শিক্ষার্থীর নবম ও দশম শ্রেণির মোট ২৪ মাসের বেশি বেতন নেওয়া যাবে না।

একটি পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম উপাচার্য হিসেবে নিয়োগ পাওয়ার বিষয়টা নিঃসন্দেহে আনন্দের ছিল। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী ২০১৪ সালে হবিগঞ্জে কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন। তাঁর প্রতিশ্রুতির ভিত্তিতেই এই বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপন করা হয়েছে। শুরু থেকে চেষ্টা করছি আমার ওপর যে দায়িত্ব দেওয়া হয়
১৭ ডিসেম্বর ২০২৩
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষের বিজ্ঞান শাখার প্রথম বর্ষের আন্ডারগ্র্যাজুয়েট প্রোগ্রামের ভর্তি পরীক্ষা স্থগিত করা হয়েছে। সকল জুলাই যোদ্ধা, শরিফ ওসমান হাদি ও শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধার নিদর্শন হিসেবে আগামীকাল শনিবার অনুষ্ঠেয় এই পরীক্ষা স্থগিত করে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ।
১৩ ঘণ্টা আগে
বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি অব বিজনেস অ্যান্ড টেকনোলজির (বিইউবিটি) স্থায়ী ক্যাম্পাসের ইন্টারন্যাশনাল কনফারেন্স হলে গতকাল বুধবার (১৭ ডিসেম্বর) ‘আইসিপিসি এশিয়া ঢাকা রিজিওনাল কনটেস্ট ২০২৫’ উপলক্ষে এক সংবাদ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়েছে।
১ দিন আগে
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল সংসদের আসন্ন নির্বাচনে ক্যাম্পাসে প্রচার শুরু হয়েছে ১৫ ডিসেম্বর থেকে। তফসিল অনুযায়ী টানা ১৩ দিন চলবে এই প্রচার। তবে প্রচার শুরুর পর তিন দিন পার হলেও প্রার্থীদের ব্যালট নম্বর প্রকাশ করেনি নির্বাচন কমিশন। এতে ক্ষোভ প্রকাশ করছেন প্রার্থীরা।
২ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি অব বিজনেস অ্যান্ড টেকনোলজির (বিইউবিটি) স্থায়ী ক্যাম্পাসের ইন্টারন্যাশনাল কনফারেন্স হলে গতকাল বুধবার (১৭ ডিসেম্বর) ‘আইসিপিসি এশিয়া ঢাকা রিজিওনাল কনটেস্ট ২০২৫’ উপলক্ষে এক সংবাদ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়েছে। উক্ত সংবাদ সম্মেলনে দেশের বিভিন্ন স্বনামধন্য জাতীয় দৈনিক, টেলিভিশন চ্যানেল, অনলাইন পোর্টাল এবং ডিজিটাল মিডিয়ার সাংবাদিকেরা স্বতঃস্ফূর্তভাবে অংশগ্রহণ করেন।
বিশ্বের সবচেয়ে মর্যাদাপূর্ণ প্রোগ্রামিং প্রতিযোগিতা, যা ‘প্রোগ্রামিংয়ের অলিম্পিক’ খ্যাত—আইসিপিসির এই রিজিওনাল পর্বটি ২০ ডিসেম্বর, ২০২৫ বিইউবিটি ক্যাম্পাসে অনুষ্ঠিত হবে। উল্লেখ্য, বিইউবিটি এ নিয়ে চতুর্থবারের মতো এই মর্যাদাপূর্ণ আন্তর্জাতিক প্রতিযোগিতা আয়োজন করার গৌরব অর্জন করেছে।
সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে বিইউবিটির উপাচার্য ড. এ বি এম শওকত আলী উপস্থিত সাংবাদিকদের এবং এই আয়োজনের গর্বিত স্পনসরদের প্রতি বিশেষ কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন করেন। তিনি বলেন, ‘এই প্রতিযোগিতার মূল লক্ষ্য হলো সারা দেশ থেকে বাংলাদেশের সেরা প্রোগ্রামারদের খুঁজে বের করা এবং তাঁদের মেধা বিকাশের মাধ্যমে বিশ্বমঞ্চে বাংলাদেশের প্রতিনিধিত্ব করার সুযোগ করে দেওয়া।’
শওকত আলী আরও জানান, এবারের আয়োজনে সারা বাংলাদেশ থেকে রেকর্ড সংখ্যক প্রতিযোগী অংশ নিচ্ছেন। মোট ৩১৩টি টিমের ৯৩৯ জন মেধাবী প্রোগ্রামার এই চূড়ান্ত পর্বে লড়বেন, যা বাংলাদেশে আইসিপিসির ইতিহাসে সর্বোচ্চ।
সংবাদ সম্মেলনে বিশেষ অতিথি ছিলেন বিইউবিটি ট্রাস্টি বোর্ডের সম্মানিত সদস্য মো. শামসুল হুদা এফসিএ।
এ ছাড়া সাংবাদিকদের বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তর দেন এবং টেকনিক্যাল বিষয়গুলো তুলে ধরেন আইসিপিসি এশিয়া ঢাকা সাইট ২০২৫-এর আরসিডি (RCD) এবং বিইউবিটির সিএসই বিভাগের চেয়ারম্যান মো. সাইফুর রহমান এবং আইসিপিসি এশিয়া ঢাকা সাইট ২০২৫-এর অ্যাসোসিয়েট ডিরেক্টর ও এনএসইউর ইসিই বিভাগের অধ্যাপক ড. আবুল লায়েস এম এস হক।
এ সময় মঞ্চে আরও উপস্থিত ছিলেন আইসিপিসি ওয়ার্ল্ড ফাইনালস বিচারক (২০০৩-২০১৮) শাহরিয়ার মঞ্জুর এবং বিইউবিটির প্রকৌশল ও ফলিতবিজ্ঞান অনুষদের ডিন ড. মুন্সী মাহবুবুর রহমান। সম্পূর্ণ অনুষ্ঠানটি সঞ্চালনা করেন বিইউবিটির সিএসই বিভাগের সহকারী অধ্যাপক মো. আশরাফুল ইসলাম।

বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি অব বিজনেস অ্যান্ড টেকনোলজির (বিইউবিটি) স্থায়ী ক্যাম্পাসের ইন্টারন্যাশনাল কনফারেন্স হলে গতকাল বুধবার (১৭ ডিসেম্বর) ‘আইসিপিসি এশিয়া ঢাকা রিজিওনাল কনটেস্ট ২০২৫’ উপলক্ষে এক সংবাদ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়েছে। উক্ত সংবাদ সম্মেলনে দেশের বিভিন্ন স্বনামধন্য জাতীয় দৈনিক, টেলিভিশন চ্যানেল, অনলাইন পোর্টাল এবং ডিজিটাল মিডিয়ার সাংবাদিকেরা স্বতঃস্ফূর্তভাবে অংশগ্রহণ করেন।
বিশ্বের সবচেয়ে মর্যাদাপূর্ণ প্রোগ্রামিং প্রতিযোগিতা, যা ‘প্রোগ্রামিংয়ের অলিম্পিক’ খ্যাত—আইসিপিসির এই রিজিওনাল পর্বটি ২০ ডিসেম্বর, ২০২৫ বিইউবিটি ক্যাম্পাসে অনুষ্ঠিত হবে। উল্লেখ্য, বিইউবিটি এ নিয়ে চতুর্থবারের মতো এই মর্যাদাপূর্ণ আন্তর্জাতিক প্রতিযোগিতা আয়োজন করার গৌরব অর্জন করেছে।
সংবাদ সম্মেলনে লিখিত বক্তব্যে বিইউবিটির উপাচার্য ড. এ বি এম শওকত আলী উপস্থিত সাংবাদিকদের এবং এই আয়োজনের গর্বিত স্পনসরদের প্রতি বিশেষ কৃতজ্ঞতা জ্ঞাপন করেন। তিনি বলেন, ‘এই প্রতিযোগিতার মূল লক্ষ্য হলো সারা দেশ থেকে বাংলাদেশের সেরা প্রোগ্রামারদের খুঁজে বের করা এবং তাঁদের মেধা বিকাশের মাধ্যমে বিশ্বমঞ্চে বাংলাদেশের প্রতিনিধিত্ব করার সুযোগ করে দেওয়া।’
শওকত আলী আরও জানান, এবারের আয়োজনে সারা বাংলাদেশ থেকে রেকর্ড সংখ্যক প্রতিযোগী অংশ নিচ্ছেন। মোট ৩১৩টি টিমের ৯৩৯ জন মেধাবী প্রোগ্রামার এই চূড়ান্ত পর্বে লড়বেন, যা বাংলাদেশে আইসিপিসির ইতিহাসে সর্বোচ্চ।
সংবাদ সম্মেলনে বিশেষ অতিথি ছিলেন বিইউবিটি ট্রাস্টি বোর্ডের সম্মানিত সদস্য মো. শামসুল হুদা এফসিএ।
এ ছাড়া সাংবাদিকদের বিভিন্ন প্রশ্নের উত্তর দেন এবং টেকনিক্যাল বিষয়গুলো তুলে ধরেন আইসিপিসি এশিয়া ঢাকা সাইট ২০২৫-এর আরসিডি (RCD) এবং বিইউবিটির সিএসই বিভাগের চেয়ারম্যান মো. সাইফুর রহমান এবং আইসিপিসি এশিয়া ঢাকা সাইট ২০২৫-এর অ্যাসোসিয়েট ডিরেক্টর ও এনএসইউর ইসিই বিভাগের অধ্যাপক ড. আবুল লায়েস এম এস হক।
এ সময় মঞ্চে আরও উপস্থিত ছিলেন আইসিপিসি ওয়ার্ল্ড ফাইনালস বিচারক (২০০৩-২০১৮) শাহরিয়ার মঞ্জুর এবং বিইউবিটির প্রকৌশল ও ফলিতবিজ্ঞান অনুষদের ডিন ড. মুন্সী মাহবুবুর রহমান। সম্পূর্ণ অনুষ্ঠানটি সঞ্চালনা করেন বিইউবিটির সিএসই বিভাগের সহকারী অধ্যাপক মো. আশরাফুল ইসলাম।

একটি পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম উপাচার্য হিসেবে নিয়োগ পাওয়ার বিষয়টা নিঃসন্দেহে আনন্দের ছিল। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী ২০১৪ সালে হবিগঞ্জে কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন। তাঁর প্রতিশ্রুতির ভিত্তিতেই এই বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপন করা হয়েছে। শুরু থেকে চেষ্টা করছি আমার ওপর যে দায়িত্ব দেওয়া হয়
১৭ ডিসেম্বর ২০২৩
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষের বিজ্ঞান শাখার প্রথম বর্ষের আন্ডারগ্র্যাজুয়েট প্রোগ্রামের ভর্তি পরীক্ষা স্থগিত করা হয়েছে। সকল জুলাই যোদ্ধা, শরিফ ওসমান হাদি ও শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধার নিদর্শন হিসেবে আগামীকাল শনিবার অনুষ্ঠেয় এই পরীক্ষা স্থগিত করে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ।
১৩ ঘণ্টা আগে
আগামী বছরের মাধ্যমিক স্কুল সার্টিফিকেট (এসএসসি) ও সমমান পরীক্ষার ফরম পূরণ শুরু হবে ৩১ ডিসেম্বর থেকে। যা চলবে ১০ জানুয়ারি পর্যন্ত। ফি জমা দেওয়া যাবে ১১ জানুয়ারি পর্যন্ত। আজ বৃহস্পতিবার ঢাকা মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ডর ওয়েবসাইটে প্রকাশিত ফরম পূরণের বিজ্ঞপ্তি থেকে এসব তথ্য জানা যায়।
১ দিন আগে
জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল সংসদের আসন্ন নির্বাচনে ক্যাম্পাসে প্রচার শুরু হয়েছে ১৫ ডিসেম্বর থেকে। তফসিল অনুযায়ী টানা ১৩ দিন চলবে এই প্রচার। তবে প্রচার শুরুর পর তিন দিন পার হলেও প্রার্থীদের ব্যালট নম্বর প্রকাশ করেনি নির্বাচন কমিশন। এতে ক্ষোভ প্রকাশ করছেন প্রার্থীরা।
২ দিন আগেজবি প্রতিনিধি

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল সংসদের আসন্ন নির্বাচনে ক্যাম্পাসে প্রচার শুরু হয়েছে ১৫ ডিসেম্বর থেকে। তফসিল অনুযায়ী টানা ১৩ দিন চলবে এই প্রচার। তবে প্রচার শুরুর পর তিন দিন পার হলেও প্রার্থীদের ব্যালট নম্বর প্রকাশ করেনি নির্বাচন কমিশন। এতে ক্ষোভ প্রকাশ করছেন প্রার্থীরা।
তফসিল সূত্রে জানা যায়, নির্বাচনী প্রচারণার সময় নির্ধারণ করা হয়েছে ১৫ থেকে ২৭ ডিসেম্বর। প্রচারণার ১৩ দিন সময়ের ৩ দিন পেরিয়ে গেলেও ব্যালট নম্বর প্রকাশ না করায় প্রচারণায় বাধার অভিযোগ তুলেছেন প্রার্থীরা।
শিবির-সমর্থিত ‘অদম্য জবিয়ান ঐক্য প্যানেল’ থেকে ভিপি প্রার্থী রিয়াজুল ইসলাম বলেন, ব্যালট নম্বর না থাকায় প্রচার ও পেপার ছাপাতে জটিলতা তৈরি হয়েছে। একই সঙ্গে নাম সংশোধনের বিজ্ঞপ্তি দিয়ে একটি বিশেষ গোষ্ঠীকে সুবিধা দেওয়া হচ্ছে বলেও তিনি অভিযোগ করেন।
ছাত্রদল-সমর্থিত ‘ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান প্যানেল’ থেকে জিএস প্রার্থী খাদিজাতুল কোবরা বলেন, ব্যালট নম্বর প্রকাশ না করায় প্রচার ব্যাহত হচ্ছে এবং এতে নির্বাচন কমিশনের অদক্ষতা ও স্বচ্ছতা প্রমাণিত হয়। দ্রুত ব্যালট নম্বর প্রকাশের দাবি জানান তিনি।
স্বতন্ত্র ভিপি প্রার্থী চন্দন কুমার দাস বলেন, শুরু থেকেই নির্বাচন কমিশনের ভূমিকা দায়িত্বহীন। প্রার্থিতা ও আচরণবিধি-সংক্রান্ত অভিযোগে কার্যকর পদক্ষেপ না নেওয়ার পাশাপাশি ব্যালট নম্বর না দেওয়ায় প্রচার বাধাগ্রস্ত হচ্ছে, যা কোনো পক্ষকে সুবিধা দেওয়ার ইঙ্গিত দেয়।
এসব অভিযোগ বিষয়ে জানতে চাইলে জকসুর প্রধান নির্বাচন কমিশনার অধ্যাপক ড. মোস্তফা হাসান বলেন, ‘আমাদের কার্যক্রম চলছে। প্রার্থীদের নাম সংশোধনের জন্য আমাদের কাছে আবেদন এসেছে অনেকগুলো। তাদের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে আমরা নাম সংশোধন বা নিকনেম রাখার জন্য কাজ করছি। ফলে আমাদের কিছুটা সময় বেশি লাগছে।’
এর আগে ৪ ডিসেম্বর সিন্ডিকেট সভার সিদ্ধান্ত অনুযায়ী সংশোধিত তফসিল ঘোষণা করা হয়। সেই তফসিল অনুযায়ী ৯ ও ১০ ডিসেম্বর প্রার্থীদের ডোপ টেস্ট সম্পন্ন হয়। নির্ধারিত তফসিল অনুযায়ী ১১ ডিসেম্বর চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা প্রকাশ করা হয়। ১৩ ও ১৪ ডিসেম্বর মনোনয়নপত্র প্রত্যাহার, ১৪ ডিসেম্বর প্রত্যাহারকৃত তালিকা প্রকাশ করা হয়। ভোট গ্রহণের তারিখ ৩০ ডিসেম্বর, ভোট গণনা ৩০ ডিসেম্বর (ভোট গ্রহণ শেষে) এবং ফলাফল ঘোষণা ৩০ অথবা ৩১ ডিসেম্বর।

জগন্নাথ বিশ্ববিদ্যালয় কেন্দ্রীয় শিক্ষার্থী সংসদ (জকসু) ও হল সংসদের আসন্ন নির্বাচনে ক্যাম্পাসে প্রচার শুরু হয়েছে ১৫ ডিসেম্বর থেকে। তফসিল অনুযায়ী টানা ১৩ দিন চলবে এই প্রচার। তবে প্রচার শুরুর পর তিন দিন পার হলেও প্রার্থীদের ব্যালট নম্বর প্রকাশ করেনি নির্বাচন কমিশন। এতে ক্ষোভ প্রকাশ করছেন প্রার্থীরা।
তফসিল সূত্রে জানা যায়, নির্বাচনী প্রচারণার সময় নির্ধারণ করা হয়েছে ১৫ থেকে ২৭ ডিসেম্বর। প্রচারণার ১৩ দিন সময়ের ৩ দিন পেরিয়ে গেলেও ব্যালট নম্বর প্রকাশ না করায় প্রচারণায় বাধার অভিযোগ তুলেছেন প্রার্থীরা।
শিবির-সমর্থিত ‘অদম্য জবিয়ান ঐক্য প্যানেল’ থেকে ভিপি প্রার্থী রিয়াজুল ইসলাম বলেন, ব্যালট নম্বর না থাকায় প্রচার ও পেপার ছাপাতে জটিলতা তৈরি হয়েছে। একই সঙ্গে নাম সংশোধনের বিজ্ঞপ্তি দিয়ে একটি বিশেষ গোষ্ঠীকে সুবিধা দেওয়া হচ্ছে বলেও তিনি অভিযোগ করেন।
ছাত্রদল-সমর্থিত ‘ঐক্যবদ্ধ নির্ভীক জবিয়ান প্যানেল’ থেকে জিএস প্রার্থী খাদিজাতুল কোবরা বলেন, ব্যালট নম্বর প্রকাশ না করায় প্রচার ব্যাহত হচ্ছে এবং এতে নির্বাচন কমিশনের অদক্ষতা ও স্বচ্ছতা প্রমাণিত হয়। দ্রুত ব্যালট নম্বর প্রকাশের দাবি জানান তিনি।
স্বতন্ত্র ভিপি প্রার্থী চন্দন কুমার দাস বলেন, শুরু থেকেই নির্বাচন কমিশনের ভূমিকা দায়িত্বহীন। প্রার্থিতা ও আচরণবিধি-সংক্রান্ত অভিযোগে কার্যকর পদক্ষেপ না নেওয়ার পাশাপাশি ব্যালট নম্বর না দেওয়ায় প্রচার বাধাগ্রস্ত হচ্ছে, যা কোনো পক্ষকে সুবিধা দেওয়ার ইঙ্গিত দেয়।
এসব অভিযোগ বিষয়ে জানতে চাইলে জকসুর প্রধান নির্বাচন কমিশনার অধ্যাপক ড. মোস্তফা হাসান বলেন, ‘আমাদের কার্যক্রম চলছে। প্রার্থীদের নাম সংশোধনের জন্য আমাদের কাছে আবেদন এসেছে অনেকগুলো। তাদের আবেদনের পরিপ্রেক্ষিতে আমরা নাম সংশোধন বা নিকনেম রাখার জন্য কাজ করছি। ফলে আমাদের কিছুটা সময় বেশি লাগছে।’
এর আগে ৪ ডিসেম্বর সিন্ডিকেট সভার সিদ্ধান্ত অনুযায়ী সংশোধিত তফসিল ঘোষণা করা হয়। সেই তফসিল অনুযায়ী ৯ ও ১০ ডিসেম্বর প্রার্থীদের ডোপ টেস্ট সম্পন্ন হয়। নির্ধারিত তফসিল অনুযায়ী ১১ ডিসেম্বর চূড়ান্ত প্রার্থী তালিকা প্রকাশ করা হয়। ১৩ ও ১৪ ডিসেম্বর মনোনয়নপত্র প্রত্যাহার, ১৪ ডিসেম্বর প্রত্যাহারকৃত তালিকা প্রকাশ করা হয়। ভোট গ্রহণের তারিখ ৩০ ডিসেম্বর, ভোট গণনা ৩০ ডিসেম্বর (ভোট গ্রহণ শেষে) এবং ফলাফল ঘোষণা ৩০ অথবা ৩১ ডিসেম্বর।

একটি পাবলিক বিশ্ববিদ্যালয়ের প্রথম উপাচার্য হিসেবে নিয়োগ পাওয়ার বিষয়টা নিঃসন্দেহে আনন্দের ছিল। মাননীয় প্রধানমন্ত্রী ২০১৪ সালে হবিগঞ্জে কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় প্রতিষ্ঠার প্রতিশ্রুতি দিয়েছিলেন। তাঁর প্রতিশ্রুতির ভিত্তিতেই এই বিশ্ববিদ্যালয় স্থাপন করা হয়েছে। শুরু থেকে চেষ্টা করছি আমার ওপর যে দায়িত্ব দেওয়া হয়
১৭ ডিসেম্বর ২০২৩
ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয়ের ২০২৫-২৬ শিক্ষাবর্ষের বিজ্ঞান শাখার প্রথম বর্ষের আন্ডারগ্র্যাজুয়েট প্রোগ্রামের ভর্তি পরীক্ষা স্থগিত করা হয়েছে। সকল জুলাই যোদ্ধা, শরিফ ওসমান হাদি ও শহীদদের প্রতি শ্রদ্ধার নিদর্শন হিসেবে আগামীকাল শনিবার অনুষ্ঠেয় এই পরীক্ষা স্থগিত করে বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ।
১৩ ঘণ্টা আগে
আগামী বছরের মাধ্যমিক স্কুল সার্টিফিকেট (এসএসসি) ও সমমান পরীক্ষার ফরম পূরণ শুরু হবে ৩১ ডিসেম্বর থেকে। যা চলবে ১০ জানুয়ারি পর্যন্ত। ফি জমা দেওয়া যাবে ১১ জানুয়ারি পর্যন্ত। আজ বৃহস্পতিবার ঢাকা মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিক শিক্ষা বোর্ডর ওয়েবসাইটে প্রকাশিত ফরম পূরণের বিজ্ঞপ্তি থেকে এসব তথ্য জানা যায়।
১ দিন আগে
বাংলাদেশ ইউনিভার্সিটি অব বিজনেস অ্যান্ড টেকনোলজির (বিইউবিটি) স্থায়ী ক্যাম্পাসের ইন্টারন্যাশনাল কনফারেন্স হলে গতকাল বুধবার (১৭ ডিসেম্বর) ‘আইসিপিসি এশিয়া ঢাকা রিজিওনাল কনটেস্ট ২০২৫’ উপলক্ষে এক সংবাদ সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়েছে।
১ দিন আগে