যারীন তাসনিম
‘ডিসেম্বরের শহরে, সবই নিয়নের বিজ্ঞাপন’। নিয়নের বিজ্ঞাপনে গোটা শহর ছেয়ে না গেলেও ডিসেম্বর চলে এসেছে এ শহরে। শীতের হিম বাতাস বইতে শুরু করেছে এরই মধ্যে। শীত মানে উৎসবমুখর হয়ে ওঠার সময়। বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোতেও লেগেছে এই উৎসবের ছোঁয়া। তারই ধারাবাহিকতায় শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে (শেকৃবি) শীতের আগমনকে সাদর অভ্যর্থনা জানিয়ে আয়োজিত হয়েছে ‘পৌষী উৎসব ১৪৩০’।
পথচলার শুরু
শেকৃবি ক্যাম্পাসকে বলা হয় ঢাকার ভেতর ছোট্ট গ্রাম। রাজধানীতে বসেও শীতের তীব্রতা পুরোপুরি উপভোগ করা যায় এখানে। ক্যাম্পাসে শীতকালীন উৎসবের আয়োজন করার ব্যাপারে শিক্ষার্থীদের আগ্রহ ছিল বরাবরই। সেই আগ্রহ বাস্তবে রূপান্তর করতে এ বছর উদ্যোগ নিয়েছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের তৃতীয় বর্ষ পড়ুয়া দুই শিক্ষার্থী। একজনের নাম আয়েশা খাতুন লামিয়া ও অন্যজন সাজ্জাদ কবীর।
ঝক্কি কাটিয়ে ভরসা জেতা
ক্যাম্পাসে নতুন করে এই আয়োজনের শুরুতে কিছুটা ঝক্কিতে পড়তে হয়েছে ঠিকই। তবে সবাইকে উৎসবের পুরো বিষয়টা বুঝিয়ে বলার পর ভরসা মেলে সহপাঠী, প্রশাসন ও শিক্ষকদের। সেই সঙ্গে মিলেছে সবার সহযোগিতাও।
উদ্দেশ্য
লামিয়ার শেকৃবি ক্যাম্পাসে নতুন কিছু আয়োজনের ইচ্ছে ছিল ভর্তির পর থেকেই। ক্যাম্পাস প্রাঙ্গণে নতুন শিক্ষার্থীদের মধ্যে আনন্দ ছড়িয়ে পড়ুক কোনো নতুন উৎসবের মধ্য দিয়ে এমন ভাবনাই পৌষী উৎসবের পেছনে উদ্যম জুগিয়েছে তাঁর মনে। বিপরীতে সাজ্জাদ এ কাজে খুঁজেছেন মজার অভিজ্ঞতা। নতুন কিছু শুরু করতে গেলে যদিও বাধাবিপত্তিই জোটে বেশি। তবু হুট করেই নতুন কিছু আয়োজনের ঝুঁকি, উৎসবের আগে নির্ঘুম রাত যাপন, সারা রাত খেটে সবকিছু সাজানোগোছানোর অভিজ্ঞতাও ভুলবার নয়।
সবার উৎসব হয়ে ওঠা
উৎসবে প্রথম বর্ষ তথা নতুন শিক্ষার্থীদের উদ্দীপনা ছিল চোখে পড়ার মতো। বিভিন্ন স্টল সাজিয়ে পিঠা, কুটিরশিল্প, হাতে তৈরি গয়না ইত্যাদির স্টল সাজিয়ে বসেছিলেন তাঁরা। স্বল্প পরিসরে পিঠা পরিবেশনেরও আয়োজন ছিল উৎসবে। আগত অতিথিদের জন্য উপহার হিসেবে ছিল পিঠার থালি। বিকেল থেকে শুরু হয় উৎসবের মূল আয়োজন। নাচ, গান, ছবি প্রদর্শনী—সব মিলিয়ে জমকালো এক সাংস্কৃতিক আয়োজনের মধ্য দিয়ে শেষ হয় ‘পৌষী উৎসব ১৪৩০’।
‘ডিসেম্বরের শহরে, সবই নিয়নের বিজ্ঞাপন’। নিয়নের বিজ্ঞাপনে গোটা শহর ছেয়ে না গেলেও ডিসেম্বর চলে এসেছে এ শহরে। শীতের হিম বাতাস বইতে শুরু করেছে এরই মধ্যে। শীত মানে উৎসবমুখর হয়ে ওঠার সময়। বিভিন্ন শিক্ষাপ্রতিষ্ঠানগুলোতেও লেগেছে এই উৎসবের ছোঁয়া। তারই ধারাবাহিকতায় শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয়ে (শেকৃবি) শীতের আগমনকে সাদর অভ্যর্থনা জানিয়ে আয়োজিত হয়েছে ‘পৌষী উৎসব ১৪৩০’।
পথচলার শুরু
শেকৃবি ক্যাম্পাসকে বলা হয় ঢাকার ভেতর ছোট্ট গ্রাম। রাজধানীতে বসেও শীতের তীব্রতা পুরোপুরি উপভোগ করা যায় এখানে। ক্যাম্পাসে শীতকালীন উৎসবের আয়োজন করার ব্যাপারে শিক্ষার্থীদের আগ্রহ ছিল বরাবরই। সেই আগ্রহ বাস্তবে রূপান্তর করতে এ বছর উদ্যোগ নিয়েছিলেন বিশ্ববিদ্যালয়ের তৃতীয় বর্ষ পড়ুয়া দুই শিক্ষার্থী। একজনের নাম আয়েশা খাতুন লামিয়া ও অন্যজন সাজ্জাদ কবীর।
ঝক্কি কাটিয়ে ভরসা জেতা
ক্যাম্পাসে নতুন করে এই আয়োজনের শুরুতে কিছুটা ঝক্কিতে পড়তে হয়েছে ঠিকই। তবে সবাইকে উৎসবের পুরো বিষয়টা বুঝিয়ে বলার পর ভরসা মেলে সহপাঠী, প্রশাসন ও শিক্ষকদের। সেই সঙ্গে মিলেছে সবার সহযোগিতাও।
উদ্দেশ্য
লামিয়ার শেকৃবি ক্যাম্পাসে নতুন কিছু আয়োজনের ইচ্ছে ছিল ভর্তির পর থেকেই। ক্যাম্পাস প্রাঙ্গণে নতুন শিক্ষার্থীদের মধ্যে আনন্দ ছড়িয়ে পড়ুক কোনো নতুন উৎসবের মধ্য দিয়ে এমন ভাবনাই পৌষী উৎসবের পেছনে উদ্যম জুগিয়েছে তাঁর মনে। বিপরীতে সাজ্জাদ এ কাজে খুঁজেছেন মজার অভিজ্ঞতা। নতুন কিছু শুরু করতে গেলে যদিও বাধাবিপত্তিই জোটে বেশি। তবু হুট করেই নতুন কিছু আয়োজনের ঝুঁকি, উৎসবের আগে নির্ঘুম রাত যাপন, সারা রাত খেটে সবকিছু সাজানোগোছানোর অভিজ্ঞতাও ভুলবার নয়।
সবার উৎসব হয়ে ওঠা
উৎসবে প্রথম বর্ষ তথা নতুন শিক্ষার্থীদের উদ্দীপনা ছিল চোখে পড়ার মতো। বিভিন্ন স্টল সাজিয়ে পিঠা, কুটিরশিল্প, হাতে তৈরি গয়না ইত্যাদির স্টল সাজিয়ে বসেছিলেন তাঁরা। স্বল্প পরিসরে পিঠা পরিবেশনেরও আয়োজন ছিল উৎসবে। আগত অতিথিদের জন্য উপহার হিসেবে ছিল পিঠার থালি। বিকেল থেকে শুরু হয় উৎসবের মূল আয়োজন। নাচ, গান, ছবি প্রদর্শনী—সব মিলিয়ে জমকালো এক সাংস্কৃতিক আয়োজনের মধ্য দিয়ে শেষ হয় ‘পৌষী উৎসব ১৪৩০’।
বিজিএমইএ ইউনিভার্সিটি অব ফ্যাশন অ্যান্ড টেকনোলজি (বিইউএফটি) আজ সোমবার ঢাকার নিশাতনগরে অবস্থিত বিশ্ববিদ্যালয়ের স্থায়ী ক্যাম্পাসে শিন শিন গ্রুপ এবং ইপিলিয়ন গ্রুপের সঙ্গে সমঝোতা স্মারক স্বাক্ষর করে। এই সহযোগিতা
২ ঘণ্টা আগেপরিকল্পনা ও শিক্ষা উপদেষ্টা ওয়াহিদউদ্দিন মাহমুদ বলেছেন, ‘দায়িত্ব নেওয়ার পর থেকে শিক্ষক, শ্রমিক, শিক্ষার্থীরা আন্দোলন করছে। শুধু শিক্ষার্থীরা না বহু সংগঠন ঢাকা শহরে আন্দোলন করছে। তাঁরা রাস্তা দখল করে আন্দোলন করছে, এর সমাধান কী করে হবে, আমি তো একা সমাধান করতে পারছি না। শিক্ষার্থীদের আহ্বান করছি, তোমাদ
৩ ঘণ্টা আগেপ্রাকৃতিক নৈসর্গে ভরপুর থাইল্যান্ড প্রকৃতিপ্রেমী মেধাবীদের জন্য উচ্চশিক্ষার এক অনন্য গন্তব্য। দক্ষিণ-পূর্ব এশিয়ার এই দেশটি বিদেশি শিক্ষার্থীদের সম্পূর্ণ অর্থায়িত বৃত্তিতে পড়ার সুযোগ দিচ্ছে। দেশটির এশিয়ান ইউনিভার্সিটি অব টেকনোলজির (এআইটি) রয়েল থাই স্কলারশিপ ২০২৫ সেরকমই একটি বৃত্তি।
১৩ ঘণ্টা আগেছাত্রজীবনে মনোযোগ একটি বিশেষ গুরুত্বপূর্ণ গুণ। যা শিক্ষার্থীদের অ্যাকাডেমিক সফলতার পাশাপাশি ব্যক্তিগত ও পেশাগত জীবনের উন্নয়নে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। তবে বর্তমান প্রযুক্তিনির্ভর যুগে বিভিন্ন ইলেকট্রনিক ডিভাইস এবং সামাজিক যোগাযোগমাধ্যমের প্রতি আসক্তি শিক্ষার্থীদের মনোযোগ ভঙ্গ করার অন্যতম কারণ
১৪ ঘণ্টা আগে