মতিউর রহমান
রাজধানীর অদূরে ‘এক টুকরো সবুজ স্বর্গ’ গড়ে তুলেছে গ্রিন ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশ। একদিকে সুদৃশ্য ভবন, অন্যদিকে সবুজ পরিবেশ।
ঢাকার অদূরে পূর্বাচল আমেরিকান সিটিতে এমন নান্দনিক পরিবেশে এখন গ্রিন ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশের আপন ঠিকানা। বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ বলছে, নয়টি ভবনের মধ্যে রয়েছে একটি ২৫০ আসনবিশিষ্ট ফুডকোর্ট ভবন। এ ছাড়া ছয়টি ভবনে থাকবে ক্লাসরুম-ল্যাবরেটরি, একটিতে গ্রন্থাগার এবং অন্য ভবনটিতে আট বিভাগীয় অফিস।
পূর্বাচল আমেরিকান সিটির প্রধান ফটক দিয়ে ভেতরে ঢুকতেই রাস্তার দুই পাশে সারি সারি গাছ দেখে চোখ জুড়িয়ে যায়। প্রতিষ্ঠানটির প্রশাসনিক ভবনের এক পাশে আছে শহীদ মিনার এবং একটু অদূরে একাডেমিক ভবন। অন্য পাশে বিরাট মাঠ। শিক্ষার্থীরা ক্লাস শেষে বন্ধুবান্ধব মিলে যেমন আড্ডা দিচ্ছেন, তেমনি কেউ কেউ মেতে উঠছেন খেলাধুলায়। শুধু তা-ই নয়, বিশ্ববিদ্যালয় ঘিরে পৃথক পৃথক স্থানজুড়ে রয়েছে নানান প্রজাতির গাছ।
স্থায়ী ক্যাম্পাসে ফেরার অনুভূতি জানিয়ে গ্রিন ইউনিভার্সিটির জার্নালিজম ও মিডিয়া কমিউনিকেশন বিভাগের শিক্ষার্থী শাহরিয়ার হোসাইন বলেন, ‘ইট-পাথরের শহর ছেড়ে আমরা প্রকৃতির মাঝে চলে এসেছি। ফলে নিজেদের মধ্যে একটা চাঞ্চল্যকর অনুভূতি জন্ম নিচ্ছে। সবুজের মাঝে হারিয়ে যাব ভেবে ভালো লাগা কাজ করছে। পরিবেশ, খেলাধুলা, সাংস্কৃতিক কর্মকাণ্ড ইত্যাদি মিলিয়েই
ক্যাম্পাসে উদ্দীপনা বিরাজ করছে।’
কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের চতুর্থ সেমিস্টারের শিক্ষার্থী জান্নাতুল ফেরদৌস বলেন, ‘আমরা নিজেদের ক্যাম্পাসে চলে এসেছি। আপাতত বিশ্ববিদ্যালয়ের পক্ষ থেকে আমাদের ৫০টির বেশি বাস দিচ্ছে যাতায়াতের জন্য।’
বিশ্ববিদ্যালয়টির সমাজবিজ্ঞান ও নৃবিজ্ঞান বিভাগের প্রথম সেমিস্টারে পড়েন ফারহানা ও প্রিয়া। তাঁরা জানিয়েছেন, স্থায়ী ক্যাম্পাসে খোলামেলা পরিবেশে পড়াশোনা করা যাবে। এটা দারুণ অভিজ্ঞতা হবে। একই বিভাগের আরেক শিক্ষার্থী তানজিল হোসেন জানিয়েছেন, ক্যাম্পাসের অনুভূতি পেতে হলে স্থায়ী ক্যাম্পাসে যেতে হবে। সে হিসেবে এটা নিঃসন্দেহে সুখানুভূতি। কারণ, চাইলেও সিটি ক্যাম্পাসে অনেক সুবিধা পাওয়া যাবে না, যেটা স্থায়ী ক্যাম্পাসে আছে।
যুক্ত হচ্ছে অর্ধশতাধিক বাস
কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, ইতিমধ্যে কিছু বাসের নির্মাণকাজ শেষ হয়েছে আর কিছু নির্মাণাধীন আছে। নতুন এই উদ্যোগে বাস ছাড়াও আছে মাইক্রোবাস, কোস্টারসহ আরও কিছু যানবাহন। রাজধানীর বিভিন্ন পয়েন্ট ছাড়াও নরসিংদী, ভুলতা, ডেমরা, গাজীপুর, নারায়ণগঞ্জসহ অনেক জায়গা থেকে নিয়মিত এসব বাস যাতায়াত করবে।
রাজধানীর অদূরে ‘এক টুকরো সবুজ স্বর্গ’ গড়ে তুলেছে গ্রিন ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশ। একদিকে সুদৃশ্য ভবন, অন্যদিকে সবুজ পরিবেশ।
ঢাকার অদূরে পূর্বাচল আমেরিকান সিটিতে এমন নান্দনিক পরিবেশে এখন গ্রিন ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশের আপন ঠিকানা। বিশ্ববিদ্যালয় কর্তৃপক্ষ বলছে, নয়টি ভবনের মধ্যে রয়েছে একটি ২৫০ আসনবিশিষ্ট ফুডকোর্ট ভবন। এ ছাড়া ছয়টি ভবনে থাকবে ক্লাসরুম-ল্যাবরেটরি, একটিতে গ্রন্থাগার এবং অন্য ভবনটিতে আট বিভাগীয় অফিস।
পূর্বাচল আমেরিকান সিটির প্রধান ফটক দিয়ে ভেতরে ঢুকতেই রাস্তার দুই পাশে সারি সারি গাছ দেখে চোখ জুড়িয়ে যায়। প্রতিষ্ঠানটির প্রশাসনিক ভবনের এক পাশে আছে শহীদ মিনার এবং একটু অদূরে একাডেমিক ভবন। অন্য পাশে বিরাট মাঠ। শিক্ষার্থীরা ক্লাস শেষে বন্ধুবান্ধব মিলে যেমন আড্ডা দিচ্ছেন, তেমনি কেউ কেউ মেতে উঠছেন খেলাধুলায়। শুধু তা-ই নয়, বিশ্ববিদ্যালয় ঘিরে পৃথক পৃথক স্থানজুড়ে রয়েছে নানান প্রজাতির গাছ।
স্থায়ী ক্যাম্পাসে ফেরার অনুভূতি জানিয়ে গ্রিন ইউনিভার্সিটির জার্নালিজম ও মিডিয়া কমিউনিকেশন বিভাগের শিক্ষার্থী শাহরিয়ার হোসাইন বলেন, ‘ইট-পাথরের শহর ছেড়ে আমরা প্রকৃতির মাঝে চলে এসেছি। ফলে নিজেদের মধ্যে একটা চাঞ্চল্যকর অনুভূতি জন্ম নিচ্ছে। সবুজের মাঝে হারিয়ে যাব ভেবে ভালো লাগা কাজ করছে। পরিবেশ, খেলাধুলা, সাংস্কৃতিক কর্মকাণ্ড ইত্যাদি মিলিয়েই
ক্যাম্পাসে উদ্দীপনা বিরাজ করছে।’
কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং বিভাগের চতুর্থ সেমিস্টারের শিক্ষার্থী জান্নাতুল ফেরদৌস বলেন, ‘আমরা নিজেদের ক্যাম্পাসে চলে এসেছি। আপাতত বিশ্ববিদ্যালয়ের পক্ষ থেকে আমাদের ৫০টির বেশি বাস দিচ্ছে যাতায়াতের জন্য।’
বিশ্ববিদ্যালয়টির সমাজবিজ্ঞান ও নৃবিজ্ঞান বিভাগের প্রথম সেমিস্টারে পড়েন ফারহানা ও প্রিয়া। তাঁরা জানিয়েছেন, স্থায়ী ক্যাম্পাসে খোলামেলা পরিবেশে পড়াশোনা করা যাবে। এটা দারুণ অভিজ্ঞতা হবে। একই বিভাগের আরেক শিক্ষার্থী তানজিল হোসেন জানিয়েছেন, ক্যাম্পাসের অনুভূতি পেতে হলে স্থায়ী ক্যাম্পাসে যেতে হবে। সে হিসেবে এটা নিঃসন্দেহে সুখানুভূতি। কারণ, চাইলেও সিটি ক্যাম্পাসে অনেক সুবিধা পাওয়া যাবে না, যেটা স্থায়ী ক্যাম্পাসে আছে।
যুক্ত হচ্ছে অর্ধশতাধিক বাস
কর্তৃপক্ষ জানিয়েছে, ইতিমধ্যে কিছু বাসের নির্মাণকাজ শেষ হয়েছে আর কিছু নির্মাণাধীন আছে। নতুন এই উদ্যোগে বাস ছাড়াও আছে মাইক্রোবাস, কোস্টারসহ আরও কিছু যানবাহন। রাজধানীর বিভিন্ন পয়েন্ট ছাড়াও নরসিংদী, ভুলতা, ডেমরা, গাজীপুর, নারায়ণগঞ্জসহ অনেক জায়গা থেকে নিয়মিত এসব বাস যাতায়াত করবে।
রাজধানীর সরকারি সাত কলেজ পূর্ণাঙ্গ বিশ্ববিদ্যালয়/সমকক্ষ হওয়ার আগপর্যন্ত এর সার্বিক কার্যক্রম পরিচালিত হবে অধিভুক্ত কলেজের একজন অধ্যক্ষের নেতৃত্বে। আর পুরো কার্যক্রমের নজরদারিতে থাকবেন বিশ্ববিদ্যালয় মঞ্জুরি কমিশনের (ইউজিসি) এক সদস্য।
২০ ঘণ্টা আগেবিদেশে উচ্চশিক্ষায় আগ্রহী শিক্ষার্থীদের কাছে কানাডা অন্যতম একটি গন্তব্য। প্রতিবছর বাংলাদেশ থেকেও অনেক শিক্ষার্থী দেশটিতে পড়তে আসেন। উত্তর আমেরিকার উত্তরাংশে অবস্থিত ইউরোপের এই দেশটি বিশ্বের বিভিন্ন দেশের শিক্ষার্থীদের বৃত্তি দিয়ে থাকে।
২ দিন আগেসাবেক প্রধানমন্ত্রী শেখ হাসিনা ও তাঁর পরিবারের নামে থাকা ২৭টি সরকারি প্রাথমিক বিদ্যালয়ের নাম পরিবর্তন করা হয়েছে। গত ২৬ ফেব্রুয়ারি প্রাথমিক ও গণশিক্ষা মন্ত্রণালয়ের উপসচিব (বিদ্যালয়-২) রেবেকা সুলতানা স্বাক্ষরিত প্রজ্ঞাপন থেকে এ তথ্য জানা যায়।
৩ দিন আগে২০২৪–২০২৫ শিক্ষাবর্ষে সরকারি–বেসরকারি ডেন্টাল কলেজ ও মেডিকেল কলেজের ডেন্টাল ইউনিটের ভর্তি পরীক্ষার ফলাফল প্রকাশিত হয়েছে। এতে প্রাথমিকভাবে মোট ৫১৮ জন ভর্তিচ্ছুক প্রার্থী উত্তীর্ণ হয়েছেন।
৩ দিন আগে