নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
নানা আয়োজনের মধ্য দিয়ে মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস উদ্যাপন করেছে গ্রিন ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশ। দিবসটি উপলক্ষে স্মৃতিসৌধে শ্রদ্ধা নিবেদন, মুক্তিযুদ্ধের চিত্র প্রদর্শনী, খেলাধুলা ও আলোচনা সভার আয়োজন করা হয়।
আজ মঙ্গলবার দিবসটি উপলক্ষে বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে এক আলোচনা সভার আয়োজন করা হয়। এতে সভাপতিত্ব করেন উপাচার্য (ভারপ্রাপ্ত) অধ্যাপক ড. খাজা ইফতেখার উদ্দিন আহমেদ। প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন স্বাধীন বাংলা ফুটবল দলের সহঅধিনায়ক প্রতাপ শংকর হাজরা, বিশেষ অতিথি সাবেক উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. গোলাম সামদানী ফকির।
আরও বক্তব্য দেন বিজ্ঞান ও প্রকৌশল অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. মো. সাইফুল আজাদ, রেজিস্ট্রার ক্যাপ্টেন (নেভি) শেখ মোহাম্মদ সালাহউদ্দিন, এলপিআর ও গ্রিন ইউনিভার্সিটি অ্যালামনাই অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি মোস্তফা মনন।
আলোচনা সভায় বক্তারা বলেন, মুক্তিযুদ্ধের চেতনা প্রজন্ম থেকে প্রজন্মান্তরে ছড়িয়ে দিতে হবে। কারণ তরুণেরাই এই দেশের কান্ডারি। উন্নত ও আধুনিক বাংলাদেশ গড়তে তাদের কাজে লাগানোর বিকল্প নেই।
প্রতাপ শংকর হাজরা বলেন, শুধু মুক্তিযুদ্ধের চেতনা দিয়ে ভালো নাগরিক হওয়া সম্ভব নয়। এ জন্য পিতা-মাতা থেকে প্রাপ্ত শিক্ষাও প্রয়োজন।
প্রতাপ শংকর বলেন, ‘স্বাধীনতার পাঁচ দশক পরও আমরা দেশ থেকে দুর্নীতি দমন করতে পারিনি। প্রত্যাশা থাকবে, আমাদের পরবর্তী প্রজন্ম যেন সেটি করে যেতে পারেন।’
অধ্যাপক ড. খাজা ইফতেখার উদ্দিন আহমেদ বলেন, ‘স্বাধীনতা অমূল্য সম্পদ, যেটি আমরা বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বে অর্জন করেছি। এই অর্জনের পূর্ণ ব্যবহার করেই জাতি হিসেবে আমাদের এগিয়ে যেতে হবে।’
অনুষ্ঠানে স্বাধীনতার চেতনা, ৫৪ বছরের অর্জন ও পাকিস্তানের সঙ্গে বাংলাদেশে অর্থনীতির তুলনামূলক পর্যালোচনা করেন অধ্যাপক ড. মো. গোলাম সামদানী ফকির ও অধ্যাপক ড. সাইফুল আজাদ।
রেজিস্ট্রার ক্যাপ্টেন (নেভি) শেখ মোহাম্মদ সালাহউদ্দিন বলেন, ‘আমরা অনেকেই স্বাধীনতার ইতিহাস জানলেও অধিকাংশই তা হৃদয়ঙ্গম করতে পারি না। এই হৃদয়ঙ্গম জরুরি। কারণ মহান মুক্তিযুদ্ধ, অপরিসীম ত্যাগ ও বেদনাই আমাদের এগিয়ে যাওয়ার শক্তি।’
আলোচনা সভা শেষে স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে আয়োজিত দেয়ালিকা, কুইজ ও ডিবেট এবং ভলিবল, দাবা ও লুডু প্রতিযোগিতার পুরস্কার বিতরণ করা হয়।
নানা আয়োজনের মধ্য দিয়ে মহান স্বাধীনতা ও জাতীয় দিবস উদ্যাপন করেছে গ্রিন ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশ। দিবসটি উপলক্ষে স্মৃতিসৌধে শ্রদ্ধা নিবেদন, মুক্তিযুদ্ধের চিত্র প্রদর্শনী, খেলাধুলা ও আলোচনা সভার আয়োজন করা হয়।
আজ মঙ্গলবার দিবসটি উপলক্ষে বিশ্ববিদ্যালয় ক্যাম্পাসে এক আলোচনা সভার আয়োজন করা হয়। এতে সভাপতিত্ব করেন উপাচার্য (ভারপ্রাপ্ত) অধ্যাপক ড. খাজা ইফতেখার উদ্দিন আহমেদ। প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত ছিলেন স্বাধীন বাংলা ফুটবল দলের সহঅধিনায়ক প্রতাপ শংকর হাজরা, বিশেষ অতিথি সাবেক উপাচার্য অধ্যাপক ড. মো. গোলাম সামদানী ফকির।
আরও বক্তব্য দেন বিজ্ঞান ও প্রকৌশল অনুষদের ডিন অধ্যাপক ড. মো. সাইফুল আজাদ, রেজিস্ট্রার ক্যাপ্টেন (নেভি) শেখ মোহাম্মদ সালাহউদ্দিন, এলপিআর ও গ্রিন ইউনিভার্সিটি অ্যালামনাই অ্যাসোসিয়েশনের সভাপতি মোস্তফা মনন।
আলোচনা সভায় বক্তারা বলেন, মুক্তিযুদ্ধের চেতনা প্রজন্ম থেকে প্রজন্মান্তরে ছড়িয়ে দিতে হবে। কারণ তরুণেরাই এই দেশের কান্ডারি। উন্নত ও আধুনিক বাংলাদেশ গড়তে তাদের কাজে লাগানোর বিকল্প নেই।
প্রতাপ শংকর হাজরা বলেন, শুধু মুক্তিযুদ্ধের চেতনা দিয়ে ভালো নাগরিক হওয়া সম্ভব নয়। এ জন্য পিতা-মাতা থেকে প্রাপ্ত শিক্ষাও প্রয়োজন।
প্রতাপ শংকর বলেন, ‘স্বাধীনতার পাঁচ দশক পরও আমরা দেশ থেকে দুর্নীতি দমন করতে পারিনি। প্রত্যাশা থাকবে, আমাদের পরবর্তী প্রজন্ম যেন সেটি করে যেতে পারেন।’
অধ্যাপক ড. খাজা ইফতেখার উদ্দিন আহমেদ বলেন, ‘স্বাধীনতা অমূল্য সম্পদ, যেটি আমরা বঙ্গবন্ধুর নেতৃত্বে অর্জন করেছি। এই অর্জনের পূর্ণ ব্যবহার করেই জাতি হিসেবে আমাদের এগিয়ে যেতে হবে।’
অনুষ্ঠানে স্বাধীনতার চেতনা, ৫৪ বছরের অর্জন ও পাকিস্তানের সঙ্গে বাংলাদেশে অর্থনীতির তুলনামূলক পর্যালোচনা করেন অধ্যাপক ড. মো. গোলাম সামদানী ফকির ও অধ্যাপক ড. সাইফুল আজাদ।
রেজিস্ট্রার ক্যাপ্টেন (নেভি) শেখ মোহাম্মদ সালাহউদ্দিন বলেন, ‘আমরা অনেকেই স্বাধীনতার ইতিহাস জানলেও অধিকাংশই তা হৃদয়ঙ্গম করতে পারি না। এই হৃদয়ঙ্গম জরুরি। কারণ মহান মুক্তিযুদ্ধ, অপরিসীম ত্যাগ ও বেদনাই আমাদের এগিয়ে যাওয়ার শক্তি।’
আলোচনা সভা শেষে স্বাধীনতা দিবস উপলক্ষে আয়োজিত দেয়ালিকা, কুইজ ও ডিবেট এবং ভলিবল, দাবা ও লুডু প্রতিযোগিতার পুরস্কার বিতরণ করা হয়।
ইউনাইটেড ইন্টারন্যাশনাল ইউনিভার্সিটির (ইউআইইউ) কম্পিউটার সায়েন্স অ্যান্ড ইঞ্জিনিয়ারিং (সিএসই) বিভাগ ‘ইউআইইউ সিএসই ফেস্ট ২০২৫’ শিরোনামে আন্তকলেজ ও বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষার্থীদের ব্লক চেইন অলিম্পিয়াড, আইসিটি অলিম্পিয়াড, প্রজেক্ট শো, লাইন ফলোয়িং রোবট (এলএফআর), প্রোগ্রামিং কনটেস্টসহ মোট ছয়টি বিষয়ে দুই দি
৮ ঘণ্টা আগেজীবনের প্রতিটি ধাপে ছোট-বড় অসংখ্য চ্যালেঞ্জের মুখোমুখি হতে হয়। কখনো কি ভেবে দেখেছেন যে আপনার অস্তিত্ব শুরু হয়েছিল অসাধারণ জয় দিয়ে। আমরা ৪০ কোটি শুক্রাণুর মধ্যে একমাত্র বিজয়ী হয়ে জন্মেছি।
৮ ঘণ্টা আগেঅনেকে মনে করেন, জীবনের সবচেয়ে গুরুত্বপূর্ণ হলো বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি প্রস্তুতির সময়। কারণ, সামনের চার-পাঁচ বছর বা আরও বেশি সময়ের পড়ালেখার বিষয় নিশ্চিত করতে হয় এই সময়ে। তাই প্রথমে নির্ধারণ করুন—কী করতে চান, কী নিয়ে এগোতে চান এবং পাঁচ বছর পর নিজেকে কোথায় দেখতে চান। এভাবে লক্ষ্য ঠিক করুন।
২১ ঘণ্টা আগেএতক্ষণ প্রশ্নপত্র দেখেছেন, বিশ্লেষণ করেছেন এবং সম্ভাব্য উত্তর ধরে নিয়েছেন। এখন রেকর্ডিং শোনার পালা। এবার রেকর্ডিং শুনে প্রশ্নপত্রের ওপর নোট নিতে থাকুন। যেহেতু সম্ভাব্য উত্তর কী হবে তা আগে থেকে জানেন, তাই সঠিক উত্তর ধরতে পারা সহজ হবে। তবে যতটা সম্ভব নোট নিতে থাকুন। প্রয়োজন না হলে বাদ দেওয়া যাবে...
২১ ঘণ্টা আগে