অনলাইন ডেস্ক
গত বছর যখন ইতালিতে মহামারির প্রথম ধাক্কার লকডাউন চলছিল, সেই সময় চাকরি হারান খাবান লামে। ইতালির উত্তরের শহর তুরিনের কাছে একটি কারখানায় কাজ করতে তিনি। এরপর শিভাসোতে বাবা-মা ও তিন ভাই-বোনের সঙ্গে আয় উপার্জনহীন বেকার জীবন কাটাতে বাধ্য হন। শুয়েবসেই কেটে যাচ্ছিল দিন। পাশাপাশি চাকরির সন্ধানও করছিলেন।
এই অফুরন্ত অবসরের মধ্যে কোনো পরিকল্পনা ছাড়াই একদিন মোবাইলে টিকটক অ্যাপ ইনস্টল করেন। খাবি লামে নামে একটি অ্যাকাউন্ট খোলেন। এরপর শোয়ার ঘরে খেয়ালখুশি মতো ভিডিও বানিয়ে পোস্ট করতে থাকেন। শুরুতে তিনি নাচ, ভিডিও গেম দেখা এবং কমেডি স্টান্টের ক্লিপ তৈরি করতেন। এভাবেই চলছিল। ভালোই ভিউ পেতেন। কিন্তু চলতি বছরের শুরুতে তাঁর লাইফ হ্যাক ভিডিওগুলোতে সোশ্যাল মিডিয়া সয়লাব হয়ে যায়। বেকার খাবান লামে এখন ফুলটাইম টিকটকার। বড় তারকা।
লামে এখন টিকটকের সবচেয়ে জনপ্রিয় পুরুষ তারকা। শর্ট ভিডিও শেয়ারিংয়ের এ প্ল্যাটফর্মে তাঁর ফলোয়ার সংখ্যা ১১ কোটি ৪০ লাখ। তাঁর আগে আছে একমাত্র নৃত্যশিল্পী চার্লি ডি অ্যামেলিও। ক্যালিফোর্নিয়ার এ কিশোরী প্রায়ই তার বড় বোন ডিক্সির সঙ্গে ক্রীড়াকৌতুকের ভিডিও পোস্ট করে।
লামের বয়সও এখন মাত্র ২১ বছর। কিন্তু সোশ্যাল মিডিয়া তাঁকে বড় তারকা বানিয়ে দিয়েছে। মজার ব্যাপার হলো একটি শব্দও না বলেই তিনি এতো বড় তারকা বনে গেছেন! টিকটকে তাঁর নীরবতাই যেন অনেক কথা বলে।
সম্প্রতি এক ভিডিও সাক্ষাৎকারে লামে মার্কিন সম্প্রচার মাধ্যম সিএনএনকে বলেন, আমি এই আইডিয়াটা নিয়েই কাজ করেছি কারণ ভিডিওগুলো মানুষ খুব দেখছিল। আমি ভিডিওতে সরলতা আনার ধারণা পছন্দ করেছি। ইশারা ভাষার যে ধরন জনপ্রিয় হয়েছে সেটি বলতে গেলে ঘটনাক্রমে হয়েছে। কিন্তু এই যে নীরবতা, এটি আমি ইচ্ছে করেই করেছি। কারণ আমি যত বেশি সম্ভব মানুষের কাছে পৌঁছানোর একটি উপায় ভেবেছিলাম এটিকে।
ভ্রু উঁচিয়ে আকর্ণ বিস্তৃত মুখ আর অদ্ভুত অভিব্যক্তিই লামের সিগনেচার। বেশির ভাগ ক্লিপে তিনি অতিমাত্রায় জটিলতাগুলোকে সহজ সরল করে উপস্থাপন করেন। চাকু দিয়ে কলার খোসা ছাড়ানো, ফর্ক (কাটা চামচ) দিয়ে স্যুপ খাওয়ার মতো ভিডিওগুলো লামের অ্যাকাউন্টে দেখা যায়।
লাইফ হ্যাক ভিডিওগুলোর শেষ দৃশ্যে লামে মাথা নাড়িয়ে দুই হাতের তালু উল্টে যেভাবে অভিব্যক্তি দেখান তাতেই দর্শকেরা হেসে কুটিকুটি।
লামে বলেন, হয়তো আমার মুখের অভিব্যক্তিগুলোই হাস্যকর। এ কারণেই মানুষ দেখে আর হাসে। আমার এই সরলতা মানুষকে হাসায়, আমি এটা পছন্দ করি।
লামের এই জনপ্রিয়তা বৈশ্বিক বিপণন বাজারে নতুন এক সম্ভাবনার ইঙ্গিত দিচ্ছে। বিপণন বিশেষজ্ঞরা বলছেন, লামের ভিডিওগুলোর জনপ্রিয়তাই দেখিয়ে দিয়েছে কীভাবে শব্দহীন ইশারা ভাষা বা ননভারবাল যোগাযোগ মানুষের ভাষা বৈচিত্র্যকে অতিক্রম করে এবং বিভিন্ন সংস্কৃতির মধ্যে সংযোগ তৈরি করতে পারে। যুক্তরাষ্ট্রের হিউস্টনভিত্তিক বিপণন সংস্থা থার্টি ফাইভের প্রতিষ্ঠাতা ক্রিস্টিনা ফেরাজ বলেন, দেখা বা বোঝার জন্য আপনাকে কথা বলার দরকার নেই। হতাশাগুলো আপেক্ষিক, কিন্তু অনুভূতিগুলো সর্বজনীন।
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, ল্যামের ভিডিওগুলো দেখিয়ে দেয়, আমরা কতবার জীবনকে প্রয়োজনের চেয়ে কঠিন বা জটিল করে তুলি। যদিও বেশিরভাগ মানুষ সবকিছু সহজ রাখতে পছন্দ করে। টিকটকে লাম দ্রুত বর্ধনশীল কনটেন্ট নির্মাতাদের একজন। সোশ্যাল মিডিয়া ট্র্যাকার সোশ্যাল ব্লেডের তথ্য অনুসারে, প্রতিদিন গড়ে প্রায় ২ লাখ ফলোয়ার যুক্ত হচ্ছে তাঁর অ্যাকাউন্টে। শিগগিরই তিনি হয়তো সবচেয়ে জনপ্রিয় সোশ্যাল মিডিয়া তারকার তকমা পেয়ে যাবেন।
কিন্তু ল্যাম বলছেন, এমন কোনো উদ্দেশ্য কখনোই ছিল না। আমি টিকটকে প্রথম বা দ্বিতীয় বা চতুর্থ সর্বাধিক জনপ্রিয় কি-না তাতে আমার কিছু যায় আসে না। আমি ভিডিও তৈরি করতে শুরু করেছি কারণ আমি লকডাউনের সেই সময়ে মানুষকে হাসাতে চেয়েছিলাম। আমি এই অবস্থান থেকেই ভিডিও বানাতে থাকি। আমি আমার সাফল্য নিয়ে খুশি।
জনপ্রিয়তার মতোই লামের ব্যক্তিগত জীবনের গল্পও মহাদেশ অতিক্রান্ত। তাঁর জন্ম আফ্রিকার দেশ সেনেগালে। এক বছর বয়সে বাবা-মার সঙ্গে ইতালিতে চলে যান। জীবনের বেশিরভাগ সময় সরকারি আবাসনে কাটিয়েছেন। ফলে তিনি বর্ণবাদ থেকে সুরক্ষা পেয়েছেন। বাইরের বিশ্বের কাছে নিজেকে উন্মুক্ত করতে পারার পেছনে এই সুযোগ সুবিধার ভূমিকা আছে বলে স্বীকার করেন তিনি।
লামে এখনও ইতালির নাগরিক নন। তবে ইতালীয় ভাষায় সাবলীল ভাবে কথা বলতে পারেন। নাগরিকত্বের জন্য আবেদন করেছেন। কারণ সেনেগালের পাসপোর্ট নিয়ে যুক্তরাষ্ট্র বা অন্য কোনো দেশে ভ্রমণ করতে পারছেন না।
ভ্রমণে বাধা কিন্তু তাঁর খ্যাতির ঘোড়ার লাগান টানতে পারেনি। ইনস্টাগ্রামে তাঁর ৪ কোটি ৭০ লাখ ফলোয়ার। নেটফ্লিক্স, ইতালীয় খাদ্য সংস্থা বারিলা এবং ভারতীয় ফ্যান্টাসি স্পোর্টস প্ল্যাটফর্ম ড্রিম ২-সহ বেশ কয়েকটি আন্তর্জাতিক সংস্থার সঙ্গে চুক্তিবদ্ধ হয়েছেন লামে। অবশ্য নিজের উপার্জন বা চুক্তিমূল্যের বিষয়ে তিনি মুখ খুলছেন না। যদিও বড় সোশ্যাল মিডিয়া তারকারা বছরে কয়েক মিলিয়ন ডলার উপার্জন করেন বলে জানা যায়।
লামে বলেন, বিখ্যাত হওয়ার পর তাঁর সবচেয়ে বড় বিলাসিতাটি হলো একটি আইফোন ১২ কেনা। যাতে আরও ভালো কোয়ালিটির ভিডিও ধারণ করতে পারেন সে উদ্দেশ্যেই ফোনটি কেনেন তিনি। লামে বলেন, আমি বড় কিছু কিনছি না।
মাত্র ১৮ মাস আগেও লামের জীবন এমন ছিল না। একজন বেকার যুবক, বাবা-মা ভাইবোনের সঙ্গে ছোট একটি বাড়িতে বসবাস করেন। বাবা-মা তাঁকে নিয়ে গর্বিত। কিন্তু খুব বেশি প্রত্যাশা যে তাঁদের কখনো এমন নয়। তাঁরা খুঁশি যে ছেলে একটা ভালো কাজ পেয়েছে।
লামে এখন ইতালির মিলান শহরে তাঁর এজেন্টের সঙ্গে থাকেন। ভিডিওগুলোর জন্য হলিউড অভিনেতা উইল স্মিথসহ বহু সেলিব্রেটির প্রশংসা পান তিনি। লামের শৈশবের স্বপ্ন তাঁর নায়ক উইল স্মিথের সঙ্গে কোনো প্রজেক্টে একদিন কাজ করবেন।
গত বছর যখন ইতালিতে মহামারির প্রথম ধাক্কার লকডাউন চলছিল, সেই সময় চাকরি হারান খাবান লামে। ইতালির উত্তরের শহর তুরিনের কাছে একটি কারখানায় কাজ করতে তিনি। এরপর শিভাসোতে বাবা-মা ও তিন ভাই-বোনের সঙ্গে আয় উপার্জনহীন বেকার জীবন কাটাতে বাধ্য হন। শুয়েবসেই কেটে যাচ্ছিল দিন। পাশাপাশি চাকরির সন্ধানও করছিলেন।
এই অফুরন্ত অবসরের মধ্যে কোনো পরিকল্পনা ছাড়াই একদিন মোবাইলে টিকটক অ্যাপ ইনস্টল করেন। খাবি লামে নামে একটি অ্যাকাউন্ট খোলেন। এরপর শোয়ার ঘরে খেয়ালখুশি মতো ভিডিও বানিয়ে পোস্ট করতে থাকেন। শুরুতে তিনি নাচ, ভিডিও গেম দেখা এবং কমেডি স্টান্টের ক্লিপ তৈরি করতেন। এভাবেই চলছিল। ভালোই ভিউ পেতেন। কিন্তু চলতি বছরের শুরুতে তাঁর লাইফ হ্যাক ভিডিওগুলোতে সোশ্যাল মিডিয়া সয়লাব হয়ে যায়। বেকার খাবান লামে এখন ফুলটাইম টিকটকার। বড় তারকা।
লামে এখন টিকটকের সবচেয়ে জনপ্রিয় পুরুষ তারকা। শর্ট ভিডিও শেয়ারিংয়ের এ প্ল্যাটফর্মে তাঁর ফলোয়ার সংখ্যা ১১ কোটি ৪০ লাখ। তাঁর আগে আছে একমাত্র নৃত্যশিল্পী চার্লি ডি অ্যামেলিও। ক্যালিফোর্নিয়ার এ কিশোরী প্রায়ই তার বড় বোন ডিক্সির সঙ্গে ক্রীড়াকৌতুকের ভিডিও পোস্ট করে।
লামের বয়সও এখন মাত্র ২১ বছর। কিন্তু সোশ্যাল মিডিয়া তাঁকে বড় তারকা বানিয়ে দিয়েছে। মজার ব্যাপার হলো একটি শব্দও না বলেই তিনি এতো বড় তারকা বনে গেছেন! টিকটকে তাঁর নীরবতাই যেন অনেক কথা বলে।
সম্প্রতি এক ভিডিও সাক্ষাৎকারে লামে মার্কিন সম্প্রচার মাধ্যম সিএনএনকে বলেন, আমি এই আইডিয়াটা নিয়েই কাজ করেছি কারণ ভিডিওগুলো মানুষ খুব দেখছিল। আমি ভিডিওতে সরলতা আনার ধারণা পছন্দ করেছি। ইশারা ভাষার যে ধরন জনপ্রিয় হয়েছে সেটি বলতে গেলে ঘটনাক্রমে হয়েছে। কিন্তু এই যে নীরবতা, এটি আমি ইচ্ছে করেই করেছি। কারণ আমি যত বেশি সম্ভব মানুষের কাছে পৌঁছানোর একটি উপায় ভেবেছিলাম এটিকে।
ভ্রু উঁচিয়ে আকর্ণ বিস্তৃত মুখ আর অদ্ভুত অভিব্যক্তিই লামের সিগনেচার। বেশির ভাগ ক্লিপে তিনি অতিমাত্রায় জটিলতাগুলোকে সহজ সরল করে উপস্থাপন করেন। চাকু দিয়ে কলার খোসা ছাড়ানো, ফর্ক (কাটা চামচ) দিয়ে স্যুপ খাওয়ার মতো ভিডিওগুলো লামের অ্যাকাউন্টে দেখা যায়।
লাইফ হ্যাক ভিডিওগুলোর শেষ দৃশ্যে লামে মাথা নাড়িয়ে দুই হাতের তালু উল্টে যেভাবে অভিব্যক্তি দেখান তাতেই দর্শকেরা হেসে কুটিকুটি।
লামে বলেন, হয়তো আমার মুখের অভিব্যক্তিগুলোই হাস্যকর। এ কারণেই মানুষ দেখে আর হাসে। আমার এই সরলতা মানুষকে হাসায়, আমি এটা পছন্দ করি।
লামের এই জনপ্রিয়তা বৈশ্বিক বিপণন বাজারে নতুন এক সম্ভাবনার ইঙ্গিত দিচ্ছে। বিপণন বিশেষজ্ঞরা বলছেন, লামের ভিডিওগুলোর জনপ্রিয়তাই দেখিয়ে দিয়েছে কীভাবে শব্দহীন ইশারা ভাষা বা ননভারবাল যোগাযোগ মানুষের ভাষা বৈচিত্র্যকে অতিক্রম করে এবং বিভিন্ন সংস্কৃতির মধ্যে সংযোগ তৈরি করতে পারে। যুক্তরাষ্ট্রের হিউস্টনভিত্তিক বিপণন সংস্থা থার্টি ফাইভের প্রতিষ্ঠাতা ক্রিস্টিনা ফেরাজ বলেন, দেখা বা বোঝার জন্য আপনাকে কথা বলার দরকার নেই। হতাশাগুলো আপেক্ষিক, কিন্তু অনুভূতিগুলো সর্বজনীন।
বিশেষজ্ঞরা বলছেন, ল্যামের ভিডিওগুলো দেখিয়ে দেয়, আমরা কতবার জীবনকে প্রয়োজনের চেয়ে কঠিন বা জটিল করে তুলি। যদিও বেশিরভাগ মানুষ সবকিছু সহজ রাখতে পছন্দ করে। টিকটকে লাম দ্রুত বর্ধনশীল কনটেন্ট নির্মাতাদের একজন। সোশ্যাল মিডিয়া ট্র্যাকার সোশ্যাল ব্লেডের তথ্য অনুসারে, প্রতিদিন গড়ে প্রায় ২ লাখ ফলোয়ার যুক্ত হচ্ছে তাঁর অ্যাকাউন্টে। শিগগিরই তিনি হয়তো সবচেয়ে জনপ্রিয় সোশ্যাল মিডিয়া তারকার তকমা পেয়ে যাবেন।
কিন্তু ল্যাম বলছেন, এমন কোনো উদ্দেশ্য কখনোই ছিল না। আমি টিকটকে প্রথম বা দ্বিতীয় বা চতুর্থ সর্বাধিক জনপ্রিয় কি-না তাতে আমার কিছু যায় আসে না। আমি ভিডিও তৈরি করতে শুরু করেছি কারণ আমি লকডাউনের সেই সময়ে মানুষকে হাসাতে চেয়েছিলাম। আমি এই অবস্থান থেকেই ভিডিও বানাতে থাকি। আমি আমার সাফল্য নিয়ে খুশি।
জনপ্রিয়তার মতোই লামের ব্যক্তিগত জীবনের গল্পও মহাদেশ অতিক্রান্ত। তাঁর জন্ম আফ্রিকার দেশ সেনেগালে। এক বছর বয়সে বাবা-মার সঙ্গে ইতালিতে চলে যান। জীবনের বেশিরভাগ সময় সরকারি আবাসনে কাটিয়েছেন। ফলে তিনি বর্ণবাদ থেকে সুরক্ষা পেয়েছেন। বাইরের বিশ্বের কাছে নিজেকে উন্মুক্ত করতে পারার পেছনে এই সুযোগ সুবিধার ভূমিকা আছে বলে স্বীকার করেন তিনি।
লামে এখনও ইতালির নাগরিক নন। তবে ইতালীয় ভাষায় সাবলীল ভাবে কথা বলতে পারেন। নাগরিকত্বের জন্য আবেদন করেছেন। কারণ সেনেগালের পাসপোর্ট নিয়ে যুক্তরাষ্ট্র বা অন্য কোনো দেশে ভ্রমণ করতে পারছেন না।
ভ্রমণে বাধা কিন্তু তাঁর খ্যাতির ঘোড়ার লাগান টানতে পারেনি। ইনস্টাগ্রামে তাঁর ৪ কোটি ৭০ লাখ ফলোয়ার। নেটফ্লিক্স, ইতালীয় খাদ্য সংস্থা বারিলা এবং ভারতীয় ফ্যান্টাসি স্পোর্টস প্ল্যাটফর্ম ড্রিম ২-সহ বেশ কয়েকটি আন্তর্জাতিক সংস্থার সঙ্গে চুক্তিবদ্ধ হয়েছেন লামে। অবশ্য নিজের উপার্জন বা চুক্তিমূল্যের বিষয়ে তিনি মুখ খুলছেন না। যদিও বড় সোশ্যাল মিডিয়া তারকারা বছরে কয়েক মিলিয়ন ডলার উপার্জন করেন বলে জানা যায়।
লামে বলেন, বিখ্যাত হওয়ার পর তাঁর সবচেয়ে বড় বিলাসিতাটি হলো একটি আইফোন ১২ কেনা। যাতে আরও ভালো কোয়ালিটির ভিডিও ধারণ করতে পারেন সে উদ্দেশ্যেই ফোনটি কেনেন তিনি। লামে বলেন, আমি বড় কিছু কিনছি না।
মাত্র ১৮ মাস আগেও লামের জীবন এমন ছিল না। একজন বেকার যুবক, বাবা-মা ভাইবোনের সঙ্গে ছোট একটি বাড়িতে বসবাস করেন। বাবা-মা তাঁকে নিয়ে গর্বিত। কিন্তু খুব বেশি প্রত্যাশা যে তাঁদের কখনো এমন নয়। তাঁরা খুঁশি যে ছেলে একটা ভালো কাজ পেয়েছে।
লামে এখন ইতালির মিলান শহরে তাঁর এজেন্টের সঙ্গে থাকেন। ভিডিওগুলোর জন্য হলিউড অভিনেতা উইল স্মিথসহ বহু সেলিব্রেটির প্রশংসা পান তিনি। লামের শৈশবের স্বপ্ন তাঁর নায়ক উইল স্মিথের সঙ্গে কোনো প্রজেক্টে একদিন কাজ করবেন।
১০ বছর ধরে নিজের আত্মজীবনী লিখেছেন বরেণ্য অভিনেতা, নাট্যকার ও নির্মাতা আবুল হায়াত। নাম দিয়েছেন ‘রবি পথ’। অবশেষে প্রকাশ হচ্ছে তাঁর আত্মজীবনী। আগামী ২ নভেম্বর বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমিতে আয়োজন করা হয়েছে রবি পথের মোড়ক উন্মোচন অনুষ্ঠান।
৫ ঘণ্টা আগেআগামী ১৫ নভেম্বর মেক্সিকোতে শুরু হচ্ছে ‘মিস ইউনিভার্স ২০২৪ ’। এবারের প্রতিযোগিতায় বাংলাদেশের প্রতিনিধিত্ব করবেন ‘মিস ইউনিভার্স বাংলাদেশ’ আনিকা আলম।
১৩ ঘণ্টা আগেনয়নতারার জীবনকাহিনি নিয়ে তথ্যচিত্র বানিয়েছে নেটফ্লিক্স। ‘নয়নতারা: বিয়ন্ড দ্য ফেইরি টেল’ নামের তথ্যচিত্রটি নয়নতারার জন্মদিন উপলক্ষে মুক্তি পাবে আগামী ১৮ নভেম্বর।
১৬ ঘণ্টা আগেকয়েক মাস আগে মুম্বাইয়ের হাজী আলীর দরগা সংস্কারের জন্য প্রায় দেড় কোটি রুপি দান করেছিলেন অক্ষয় কুমার। এবার তিনি এগিয়ে এলেন অযোধ্যার রাম মন্দিরের ১২০০ হনুমানদের সাহায্যে। দিয়েছেন এক কোটি রুপি।
১৭ ঘণ্টা আগে