বিনোদন ডেস্ক
সঞ্জয় লীলা বানসালির প্রথম ওয়েব সিরিজ ‘হীরামন্ডি’ দিয়ে ফের লাইমলাইটে বলিউড অভিনেতা ফারদিন খান। এই সিরিজের হাত ধরেই ওটিটিতে অভিষেক হয়েছে বলিউড থেকে কার্যত হারিয়ে যাওয়া এই নায়কের। ফারদিনের অভিনয় দর্শক মনে দাগ কেটেছে। ১৪ বছর অভিনয় জগৎ থেকে দূরে থাকলেও তাঁর অভিনয়ে যেন মরচে পড়েনি। তবে অভিনেতার পেছনের সময়টা ছিল দুর্বিষহ! সম্প্রতি জুম টিভিকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে ফারদিন জানান, ওজন বেড়ে যাওয়ায় একটা সময় কতখানি ট্রলের শিকার হতে হয়েছে তাঁকে।
ফোলা গাল, গোলগাল ফারদিনকে দেখে একটা সময় চমকে উঠেছিল নেটপাড়া। মুটিয়ে যাওয়া ফারদিন হয়ে উঠেছিলেন ট্রেন্ডিং টপিক। সেই সময়ের কথা স্মরণ করে ফারদিন বলেন, ‘সবার এই ধরনের দৃষ্টিতে আমি অবাক হয়েছিলাম। তারা আমাকে দেখে অবাক হলো। সেই সময়ে ট্রেন্ডিং বিষয় ছিলাম আমি। এটা মোকাবিলা করা আমার জন্য বেশ কষ্টসাধ্যর ছিল।’
মাত্র ৬ মাসে ১৮ কেজি ওজন ঝরিয়ে ফের নায়কসুলভ চেহারা নিয়ে বছর দু-এক আগে আইফার মঞ্চে ধরা দিয়েছিলেন ফারদিন। ২০১৬ সালে সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হয়ে যায় ফারদিনের বেশ কিছু ছবি, যেখানে মেদযুক্ত ফারদিনের চেহারা দেখে অবাক হয়েছিলেন অনেকেই। ফোলা গাল, বিশাল এক ভুঁড়ির অধিকারী ‘প্যায়ার তুনে ক্যায়া কিয়া’ খ্যাত অভিনেতা, যা দেখে হতবাক হোন অনুরাগীরাও। সেই সময় ব্যাপক বডি শেমিংয়ের শিকার হয়েছিলেন ফারদিন।
২০০০ সালে ‘জঙ্গল’ সিনেমায় অভিনয় করে আলোচনায় এসেছিলেন ফিরোজ খান পুত্র। যদিও তাঁর প্রথম সিনেমা ‘প্রেম আগান’ মুক্তি পেয়েছিল ১৯৯৮ সালে। এরপর এক দশক চুটিয়ে বলিউডে কাজ করেছেন ফারদিন খান। অভিনেতাকে রুপালি পর্দায় শেষ দেখা গিয়েছে ২০১০ সালে মুক্তিপ্রাপ্ত ছবি ‘দুলহা মিল গালা’তে। গর্ভস্থ যমজ সন্তানদের মৃত্যু, বাবার মৃত্যুর যন্ত্রণা অবসাদে ঠেলে দিয়েছিল ফারদিনকে। তবে সেই সব ভুলে ফের স্বমহিমায় ফিরেছেন তিনি। বানসালির ‘হীরামান্ডি’ ওয়েব সিরিজে নবাব ওয়ালি বিন জায়েদ-আল মোহাম্মদের চরিত্রে অভিনয় করে আবার আলোচনায় ফারদিন।
সঞ্জয় লীলা বানসালির প্রথম ওয়েব সিরিজ ‘হীরামন্ডি’ দিয়ে ফের লাইমলাইটে বলিউড অভিনেতা ফারদিন খান। এই সিরিজের হাত ধরেই ওটিটিতে অভিষেক হয়েছে বলিউড থেকে কার্যত হারিয়ে যাওয়া এই নায়কের। ফারদিনের অভিনয় দর্শক মনে দাগ কেটেছে। ১৪ বছর অভিনয় জগৎ থেকে দূরে থাকলেও তাঁর অভিনয়ে যেন মরচে পড়েনি। তবে অভিনেতার পেছনের সময়টা ছিল দুর্বিষহ! সম্প্রতি জুম টিভিকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে ফারদিন জানান, ওজন বেড়ে যাওয়ায় একটা সময় কতখানি ট্রলের শিকার হতে হয়েছে তাঁকে।
ফোলা গাল, গোলগাল ফারদিনকে দেখে একটা সময় চমকে উঠেছিল নেটপাড়া। মুটিয়ে যাওয়া ফারদিন হয়ে উঠেছিলেন ট্রেন্ডিং টপিক। সেই সময়ের কথা স্মরণ করে ফারদিন বলেন, ‘সবার এই ধরনের দৃষ্টিতে আমি অবাক হয়েছিলাম। তারা আমাকে দেখে অবাক হলো। সেই সময়ে ট্রেন্ডিং বিষয় ছিলাম আমি। এটা মোকাবিলা করা আমার জন্য বেশ কষ্টসাধ্যর ছিল।’
মাত্র ৬ মাসে ১৮ কেজি ওজন ঝরিয়ে ফের নায়কসুলভ চেহারা নিয়ে বছর দু-এক আগে আইফার মঞ্চে ধরা দিয়েছিলেন ফারদিন। ২০১৬ সালে সোশ্যাল মিডিয়ায় ভাইরাল হয়ে যায় ফারদিনের বেশ কিছু ছবি, যেখানে মেদযুক্ত ফারদিনের চেহারা দেখে অবাক হয়েছিলেন অনেকেই। ফোলা গাল, বিশাল এক ভুঁড়ির অধিকারী ‘প্যায়ার তুনে ক্যায়া কিয়া’ খ্যাত অভিনেতা, যা দেখে হতবাক হোন অনুরাগীরাও। সেই সময় ব্যাপক বডি শেমিংয়ের শিকার হয়েছিলেন ফারদিন।
২০০০ সালে ‘জঙ্গল’ সিনেমায় অভিনয় করে আলোচনায় এসেছিলেন ফিরোজ খান পুত্র। যদিও তাঁর প্রথম সিনেমা ‘প্রেম আগান’ মুক্তি পেয়েছিল ১৯৯৮ সালে। এরপর এক দশক চুটিয়ে বলিউডে কাজ করেছেন ফারদিন খান। অভিনেতাকে রুপালি পর্দায় শেষ দেখা গিয়েছে ২০১০ সালে মুক্তিপ্রাপ্ত ছবি ‘দুলহা মিল গালা’তে। গর্ভস্থ যমজ সন্তানদের মৃত্যু, বাবার মৃত্যুর যন্ত্রণা অবসাদে ঠেলে দিয়েছিল ফারদিনকে। তবে সেই সব ভুলে ফের স্বমহিমায় ফিরেছেন তিনি। বানসালির ‘হীরামান্ডি’ ওয়েব সিরিজে নবাব ওয়ালি বিন জায়েদ-আল মোহাম্মদের চরিত্রে অভিনয় করে আবার আলোচনায় ফারদিন।
পরদিনই কাকতালীয়ভাবে প্রকাশ্যে আসে বেজিস্ট মোহিনী দের বিবাহবিচ্ছেদের খবর। অনেকে দুইয়ে দুইয়ে চার মেলানো শুরু করেন। কেউ কেউ তো আগবাড়িয়ে এটাও বলে দিয়েছেন, মোহিনীর সঙ্গে সম্পর্ক থাকার কারণেই নাকি বিচ্ছেদ হয়েছে রাহমান-সায়রার!
১২ মিনিট আগেআগামী ৪ ডিসেম্বর শুরু হবে ৩০তম কলকাতা আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসব। এবারের উৎসবে অংশ নেবে বিভিন্ন দেশের ২০০টির বেশি সিনেমা। তবে রাখা হয়নি না বাংলাদেশের কোনো সিনেমা।
৫ ঘণ্টা আগেঐশ্বরিয়া রাই বচ্চন ও অভিষেক বচ্চন দম্পতির ঘর ভাঙার গুঞ্জন এখন বলিউডের লোকের মুখে মুখে। এই তারকা দম্পতির বিচ্ছেদের গুঞ্জন ঘিরে একের পর এক তথ্য সামনে আসছে। কখনো সংসারে বনিবনা না হওয়া কখনোবা তৃতীয় ব্যক্তির প্রবেশের কথাও শোনা যাচ্ছে। যদিও এ নিয়ে কুলুপ এঁটে ছিলেন পুরো বচ্চন পরিবার। এসবের মধ্যেই নিজের ব্ল
৭ ঘণ্টা আগেশুধু কিং খানই নন, তাঁর নিশানায় ছিলেন বাদশাপুত্র আরিয়ান খানও। শাহরুখের নিরাপত্তাবলয়ের বিষয়েও খুঁটিনাটি তথ্য ইন্টারনেট ঘেঁটে জোগাড় করেছিলেন ফয়জান। এমনকি শাহরুখ এবং আরিয়ান নিত্যদিন কোথায়, কখন যেতেন, কী করতেন সমস্ত গতিবিধির ওপর নজর ছিল ধৃতর। পুলিশি সূত্রে খবর, রীতিমতো আটঘাট বেঁধে শাহরুখ খানকে খুনের হুম
১০ ঘণ্টা আগে