বিনোদন ডেস্ক
ভারতীয় চলচ্চিত্র অভিনেত্রী, প্রযোজক ও টেলিভিশন ব্যক্তিত্ব মাধুরী দীক্ষিত। চমৎকার সুন্দর হাসির সঙ্গে অসাধারণ নৃত্যের মিশেলে তিনি কোটি কোটি দর্শকের মন জয় করেই যাচ্ছেন। প্রায়ই তিনি অনলাইনের সামাজিক যোগাযোগের প্ল্যাটফর্মগুলোতো শেয়ার করেন নিত্যনতুন ছবি, ভিডিও। মনেই হয় না এই অভিনেত্রীর বয়স এখন ৫৫ বছর! খ্যাতি ও জনপ্রিয়তার শিখরে উঠে সংসারে যাওয়ার পর আবার পর্দায় ফেরার জন্য ফিটনেস ধরে রাখতে তাঁর যে সাধনা তা বিরল।
মাধুরী দীক্ষিত একসময় এতটাই জনপ্রিয় ছিলেন যে তখনকার সবচেয়ে জনপ্রিয় চলচ্চিত্র অভিনেতাদের থেকেও বেশি পারিশ্রমিক নিতেন তিনি। ১৯৮৪ সালে ‘অবোধ’ চলচ্চিত্র দিয়ে বলিউডে অভিষেক হয়েছিল তাঁর। কিন্তু শুরুতেই সাফল্যের মুখ দেখেননি নায়িকা। প্রথম দিকের কয়েকটি চলচ্চিত্র ব্যবসাসফল ছিল না।
১৯৮৮ সালে অভিনেতা অনিল কাপুরের সঙ্গে ‘তেজাব’ চলচ্চিত্রের মাধ্যমে বক্স অফিসে ঝড় তোলেন মাধুরী। এর মধ্য দিয়ে তিনি প্রথমবারের মতো ফিল্মফেয়ার পুরস্কারের মনোনয়ন পান। এই চলচ্চিত্রের ‘এক দো তিন’ গানে মাধুরীর নাচ এখনো দর্শকদের মনে জায়গা করে আছে।
এরপর তিনি বেশ কিছু জনপ্রিয় চলচ্চিত্রে অভিনয় করেন। এর মধ্যে ‘রাম-লক্ষ্মণ’ (১৯৮৯), ‘পারিন্দা’ (১৯৮৯), ‘ত্রিদেব’ (১৯৮৯), ‘কিশেন কানহাইয়া’ (১৯৯০), ‘প্রহর’ (১৯৯১) উল্লেখযোগ্য। পরিচালক ইন্দ্র কুমারের ‘দিল’ (১৯৯০) চলচ্চিত্রে মাধুরী অসাধারণ অভিনয় করেন। সেখানে তাঁর সহশিল্পী ছিলেন আমির খান। চলচ্চিত্রটি ভারতে সে বছরের অন্যতম ‘বক্স-অফিস হিট’ হয়। অনবদ্য অভিনয়ের জন্য মাধুরী তাঁর প্রথম ফিল্মফেয়ারে শ্রেষ্ঠ অভিনেত্রীর পুরস্কার লাভ করেন।
‘দিল’ চলচ্চিত্রে সাফল্যের পর ‘সাজন’ (১৯৯১), ‘বেটা’ (১৯৯২), ‘খলনায়ক’ (১৯৯৩), ‘হাম আপকে হ্যাঁয় কৌন’ (১৯৯৪) এবং ‘রাজা’ (১৯৯৫) বিপুল জনপ্রিয়তা পায়। ‘হাম আপকে হ্যাঁয় কৌন’ চলচ্চিত্রটি হিন্দি চলচ্চিত্রের ইতিহাসে অন্যতম সফল সিনেমা। চলচ্চিত্রটি তখনকার সময়ে ভারতে ৬৫ কোটি রুপি এবং ভারতের বাইরে ১৫ কোটি রুপি আয় করে। এর জন্য মাধুরী তৃতীয়বারের মতো ফিল্মফেয়ার পুরস্কার অর্জন করেছিলেন।
১৯৯৯ সালে মাধুরী ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের কার্ডিওভাসকুলার সার্জন শ্রীরাম মাধব নেনেকে বিয়ে করেন।
ইদানীং ওটিটি প্ল্যাটফর্মেও কাজ করছেন মাধুরী। নেটফ্লিক্সে ‘দ্য ফেম গেমে’-এর পর সম্প্রতি আমাজন প্রাইমে মুক্তি পেয়েছে মাধুরীর নতুন চলচ্চিত্র ‘মাজা মা’।
২০০৭ সালে আন্তর্জাতিক নারী দিবসে ভারতীয় সংবাদমাধ্যম ‘রেডিফ’ মাধুরী দীক্ষিতকে বলিউডের ইতিহাসে সর্বকালের সেরা অভিনেত্রী হিসেবে ঘোষণা করে। ২০০৮ সালে ভারতের চতুর্থ সর্বোচ্চ বেসামরিক পুরস্কার পদ্মশ্রী পুরস্কারে ভূষিত হন তিনি।
বলিউডে মাধুরী অভিনীত ‘তেজাব’ চলচ্চিত্রের রিমেক হচ্ছে বলে ভারতের গণমাধ্যমগুলো বলছে। চলচ্চিত্রটিতে মাধুরীর ভূমিকায় শ্রদ্ধা কাপুরের অভিনয় করার কথা থাকলেও জাহ্নবী কাপুরকে নেওয়া হচ্ছে। নায়িকার সঙ্গে নায়কও বদলে কার্তিক আরিয়ানের বদলে রণবীর সিংকে নেওয়া হচ্ছে। এটা সত্যি হলে অনীল কাপুর ও মাধুরীর তিন যুগ পর ‘তেজাব’ জ্বালতে আসছেন রণবীর ও জাহ্নবী।
ভারতীয় চলচ্চিত্র অভিনেত্রী, প্রযোজক ও টেলিভিশন ব্যক্তিত্ব মাধুরী দীক্ষিত। চমৎকার সুন্দর হাসির সঙ্গে অসাধারণ নৃত্যের মিশেলে তিনি কোটি কোটি দর্শকের মন জয় করেই যাচ্ছেন। প্রায়ই তিনি অনলাইনের সামাজিক যোগাযোগের প্ল্যাটফর্মগুলোতো শেয়ার করেন নিত্যনতুন ছবি, ভিডিও। মনেই হয় না এই অভিনেত্রীর বয়স এখন ৫৫ বছর! খ্যাতি ও জনপ্রিয়তার শিখরে উঠে সংসারে যাওয়ার পর আবার পর্দায় ফেরার জন্য ফিটনেস ধরে রাখতে তাঁর যে সাধনা তা বিরল।
মাধুরী দীক্ষিত একসময় এতটাই জনপ্রিয় ছিলেন যে তখনকার সবচেয়ে জনপ্রিয় চলচ্চিত্র অভিনেতাদের থেকেও বেশি পারিশ্রমিক নিতেন তিনি। ১৯৮৪ সালে ‘অবোধ’ চলচ্চিত্র দিয়ে বলিউডে অভিষেক হয়েছিল তাঁর। কিন্তু শুরুতেই সাফল্যের মুখ দেখেননি নায়িকা। প্রথম দিকের কয়েকটি চলচ্চিত্র ব্যবসাসফল ছিল না।
১৯৮৮ সালে অভিনেতা অনিল কাপুরের সঙ্গে ‘তেজাব’ চলচ্চিত্রের মাধ্যমে বক্স অফিসে ঝড় তোলেন মাধুরী। এর মধ্য দিয়ে তিনি প্রথমবারের মতো ফিল্মফেয়ার পুরস্কারের মনোনয়ন পান। এই চলচ্চিত্রের ‘এক দো তিন’ গানে মাধুরীর নাচ এখনো দর্শকদের মনে জায়গা করে আছে।
এরপর তিনি বেশ কিছু জনপ্রিয় চলচ্চিত্রে অভিনয় করেন। এর মধ্যে ‘রাম-লক্ষ্মণ’ (১৯৮৯), ‘পারিন্দা’ (১৯৮৯), ‘ত্রিদেব’ (১৯৮৯), ‘কিশেন কানহাইয়া’ (১৯৯০), ‘প্রহর’ (১৯৯১) উল্লেখযোগ্য। পরিচালক ইন্দ্র কুমারের ‘দিল’ (১৯৯০) চলচ্চিত্রে মাধুরী অসাধারণ অভিনয় করেন। সেখানে তাঁর সহশিল্পী ছিলেন আমির খান। চলচ্চিত্রটি ভারতে সে বছরের অন্যতম ‘বক্স-অফিস হিট’ হয়। অনবদ্য অভিনয়ের জন্য মাধুরী তাঁর প্রথম ফিল্মফেয়ারে শ্রেষ্ঠ অভিনেত্রীর পুরস্কার লাভ করেন।
‘দিল’ চলচ্চিত্রে সাফল্যের পর ‘সাজন’ (১৯৯১), ‘বেটা’ (১৯৯২), ‘খলনায়ক’ (১৯৯৩), ‘হাম আপকে হ্যাঁয় কৌন’ (১৯৯৪) এবং ‘রাজা’ (১৯৯৫) বিপুল জনপ্রিয়তা পায়। ‘হাম আপকে হ্যাঁয় কৌন’ চলচ্চিত্রটি হিন্দি চলচ্চিত্রের ইতিহাসে অন্যতম সফল সিনেমা। চলচ্চিত্রটি তখনকার সময়ে ভারতে ৬৫ কোটি রুপি এবং ভারতের বাইরে ১৫ কোটি রুপি আয় করে। এর জন্য মাধুরী তৃতীয়বারের মতো ফিল্মফেয়ার পুরস্কার অর্জন করেছিলেন।
১৯৯৯ সালে মাধুরী ক্যালিফোর্নিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের কার্ডিওভাসকুলার সার্জন শ্রীরাম মাধব নেনেকে বিয়ে করেন।
ইদানীং ওটিটি প্ল্যাটফর্মেও কাজ করছেন মাধুরী। নেটফ্লিক্সে ‘দ্য ফেম গেমে’-এর পর সম্প্রতি আমাজন প্রাইমে মুক্তি পেয়েছে মাধুরীর নতুন চলচ্চিত্র ‘মাজা মা’।
২০০৭ সালে আন্তর্জাতিক নারী দিবসে ভারতীয় সংবাদমাধ্যম ‘রেডিফ’ মাধুরী দীক্ষিতকে বলিউডের ইতিহাসে সর্বকালের সেরা অভিনেত্রী হিসেবে ঘোষণা করে। ২০০৮ সালে ভারতের চতুর্থ সর্বোচ্চ বেসামরিক পুরস্কার পদ্মশ্রী পুরস্কারে ভূষিত হন তিনি।
বলিউডে মাধুরী অভিনীত ‘তেজাব’ চলচ্চিত্রের রিমেক হচ্ছে বলে ভারতের গণমাধ্যমগুলো বলছে। চলচ্চিত্রটিতে মাধুরীর ভূমিকায় শ্রদ্ধা কাপুরের অভিনয় করার কথা থাকলেও জাহ্নবী কাপুরকে নেওয়া হচ্ছে। নায়িকার সঙ্গে নায়কও বদলে কার্তিক আরিয়ানের বদলে রণবীর সিংকে নেওয়া হচ্ছে। এটা সত্যি হলে অনীল কাপুর ও মাধুরীর তিন যুগ পর ‘তেজাব’ জ্বালতে আসছেন রণবীর ও জাহ্নবী।
১০ বছর ধরে নিজের আত্মজীবনী লিখেছেন বরেণ্য অভিনেতা, নাট্যকার ও নির্মাতা আবুল হায়াত। নাম দিয়েছেন ‘রবি পথ’। অবশেষে প্রকাশ হচ্ছে তাঁর আত্মজীবনী। আগামী ২ নভেম্বর বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমিতে আয়োজন করা হয়েছে রবি পথের মোড়ক উন্মোচন অনুষ্ঠান।
৫ ঘণ্টা আগেআগামী ১৫ নভেম্বর মেক্সিকোতে শুরু হচ্ছে ‘মিস ইউনিভার্স ২০২৪ ’। এবারের প্রতিযোগিতায় বাংলাদেশের প্রতিনিধিত্ব করবেন ‘মিস ইউনিভার্স বাংলাদেশ’ আনিকা আলম।
১৪ ঘণ্টা আগেনয়নতারার জীবনকাহিনি নিয়ে তথ্যচিত্র বানিয়েছে নেটফ্লিক্স। ‘নয়নতারা: বিয়ন্ড দ্য ফেইরি টেল’ নামের তথ্যচিত্রটি নয়নতারার জন্মদিন উপলক্ষে মুক্তি পাবে আগামী ১৮ নভেম্বর।
১৬ ঘণ্টা আগেকয়েক মাস আগে মুম্বাইয়ের হাজী আলীর দরগা সংস্কারের জন্য প্রায় দেড় কোটি রুপি দান করেছিলেন অক্ষয় কুমার। এবার তিনি এগিয়ে এলেন অযোধ্যার রাম মন্দিরের ১২০০ হনুমানদের সাহায্যে। দিয়েছেন এক কোটি রুপি।
১৮ ঘণ্টা আগে