
অক্ষয় কুমার আছেন বড় বিপদে! কয়েক বছর ধরে তাঁর সিনেমা বক্স অফিসে মোটেই সাড়া ফেলতে পারছে না। প্রতিবছর পাঁচ-সাতটি সিনেমা মুক্তি পায় তাঁর। কিন্তু কোনোটিই দর্শকদের মন জয় করতে পারছে না। অথচ একসময়ে বক্স অফিসে তিনিই ছিলেন সেরা।
তবে ব্যর্থতার গল্প এবারই প্রথম নয় অক্ষয়ের ক্যারিয়ারে। নব্বইয়ের দশকের মাঝামাঝি সময়েও একবার এমন পরিস্থিতি তৈরি হয়েছিল। একের পর এক সিনেমা ফ্লপ হচ্ছিল। প্রযোজকেরা তাঁর ওপর ভরসা রাখতে পারছিলেন না। পরিবেশকেরা আগ্রহী ছিলেন না অক্ষয়ের সিনেমা নিয়ে। এমনকি, তাঁর যেসব সিনেমার শুটিং চলছিল, সেগুলোর কাজও বন্ধ হয়ে গিয়েছিল।
অক্ষয়ের ক্যারিয়ারের অন্যতম আলোচিত সিনেমা ‘হেরা ফেরি’র শুটিং চলছিল ওই সময়। নব্বই শতাংশ শুটিং করার পর কাজ বন্ধ করে দেন প্রযোজক। সামগ্রিক ঘটনায় ভেঙে পড়েছিলেন অক্ষয়। এ পরিস্থিতি থেকে তাঁকে উদ্ধার করে ‘জানোয়ার’।
জানোয়ার সিনেমার পরিচালক ও প্রযোজক সুনীল দর্শন সম্প্রতি কথা বলেছেন এ বিষয়ে। ফ্রাইডে টকিজকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে সুনীল জানান, যখন বেশির ভাগ প্রযোজকের ভরসা উঠে গিয়েছিল অক্ষয়ের ওর থেকে, তখন তিনিই ঝুঁকি নিয়ে জানোয়ার সিনেমায় অক্ষয়কে কাস্ট করেন। সিনেমাটি ব্যবসাসফল হয়। ঘুরে দাঁড়ায় অক্ষয়ের ক্যারিয়ার।
সুনীল জানান, অক্ষয়ের নিয়মানুবর্তিতা, কাজের প্রতি আন্তরিকতা মুগ্ধ করেছিল তাঁকে। সে কারণে তাঁকে নিয়েই জানোয়ার নির্মাণের পরিকল্পনা করেন।
সুনীল বলেন, ‘তবে সমস্যা ছিল অনেক। ওই সময় অক্ষয়ের সিনেমাগুলো পরপর ফ্লপ হচ্ছিল। অনেক সিনেমার নির্মাণ মাঝপথে বন্ধ হয়ে গিয়েছিল। যেমন হেরা ফেরি, নব্বই শতাংশ শুটিং হওয়ার পর এটার কাজ বন্ধ হয়ে গিয়েছিল। এ ছাড়া ধাড়কান সিনেমার চার রিল শুটিং হয়েছিল, তারপর কাজ থেমে যায়।’
অক্ষয়কে নিয়ে আরেকটি ঘটনা শেয়ার করেছেন সুনীল দর্শন, ‘একদিন অক্ষয় আমার কাছে আসে। কাঁদছিল সে। তখন একটা সিনেমা মুক্তি পেয়েছে তার। প্রযোজককে সে বলেছিল, তার ছবি দিয়ে ব্যানার তৈরি করতে। কিন্তু প্রযোজক বলে দিয়েছে, ব্যানারে জায়গা পাওয়ার মতো যোগ্যতা নাকি তার হয়নি! অক্ষয়ের কথা শুনে আমার খুব খারাপ লাগে। জানোয়ার সিনেমা মুক্তির আগে আমি জুহুতে বিশাল এক ব্যানার টানিয়েছিলাম, যাতে শুধুই অক্ষয়ের ছবি ছিল।’
১৯৯৯ সালের ডিসেম্বরে মুক্তি পায় জানোয়ার। সিনেমাটি টানা ১০০ দিন ব্যবসা করেছিল। জানোয়ার দিয়ে ঘুরে দাঁড়ায় অক্ষয়ের ক্যারিয়ার। পরের বছর মুক্তি পায় আরেক আলোচিত সিনেমা ‘হেরা ফেরি’।

অক্ষয় কুমার আছেন বড় বিপদে! কয়েক বছর ধরে তাঁর সিনেমা বক্স অফিসে মোটেই সাড়া ফেলতে পারছে না। প্রতিবছর পাঁচ-সাতটি সিনেমা মুক্তি পায় তাঁর। কিন্তু কোনোটিই দর্শকদের মন জয় করতে পারছে না। অথচ একসময়ে বক্স অফিসে তিনিই ছিলেন সেরা।
তবে ব্যর্থতার গল্প এবারই প্রথম নয় অক্ষয়ের ক্যারিয়ারে। নব্বইয়ের দশকের মাঝামাঝি সময়েও একবার এমন পরিস্থিতি তৈরি হয়েছিল। একের পর এক সিনেমা ফ্লপ হচ্ছিল। প্রযোজকেরা তাঁর ওপর ভরসা রাখতে পারছিলেন না। পরিবেশকেরা আগ্রহী ছিলেন না অক্ষয়ের সিনেমা নিয়ে। এমনকি, তাঁর যেসব সিনেমার শুটিং চলছিল, সেগুলোর কাজও বন্ধ হয়ে গিয়েছিল।
অক্ষয়ের ক্যারিয়ারের অন্যতম আলোচিত সিনেমা ‘হেরা ফেরি’র শুটিং চলছিল ওই সময়। নব্বই শতাংশ শুটিং করার পর কাজ বন্ধ করে দেন প্রযোজক। সামগ্রিক ঘটনায় ভেঙে পড়েছিলেন অক্ষয়। এ পরিস্থিতি থেকে তাঁকে উদ্ধার করে ‘জানোয়ার’।
জানোয়ার সিনেমার পরিচালক ও প্রযোজক সুনীল দর্শন সম্প্রতি কথা বলেছেন এ বিষয়ে। ফ্রাইডে টকিজকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে সুনীল জানান, যখন বেশির ভাগ প্রযোজকের ভরসা উঠে গিয়েছিল অক্ষয়ের ওর থেকে, তখন তিনিই ঝুঁকি নিয়ে জানোয়ার সিনেমায় অক্ষয়কে কাস্ট করেন। সিনেমাটি ব্যবসাসফল হয়। ঘুরে দাঁড়ায় অক্ষয়ের ক্যারিয়ার।
সুনীল জানান, অক্ষয়ের নিয়মানুবর্তিতা, কাজের প্রতি আন্তরিকতা মুগ্ধ করেছিল তাঁকে। সে কারণে তাঁকে নিয়েই জানোয়ার নির্মাণের পরিকল্পনা করেন।
সুনীল বলেন, ‘তবে সমস্যা ছিল অনেক। ওই সময় অক্ষয়ের সিনেমাগুলো পরপর ফ্লপ হচ্ছিল। অনেক সিনেমার নির্মাণ মাঝপথে বন্ধ হয়ে গিয়েছিল। যেমন হেরা ফেরি, নব্বই শতাংশ শুটিং হওয়ার পর এটার কাজ বন্ধ হয়ে গিয়েছিল। এ ছাড়া ধাড়কান সিনেমার চার রিল শুটিং হয়েছিল, তারপর কাজ থেমে যায়।’
অক্ষয়কে নিয়ে আরেকটি ঘটনা শেয়ার করেছেন সুনীল দর্শন, ‘একদিন অক্ষয় আমার কাছে আসে। কাঁদছিল সে। তখন একটা সিনেমা মুক্তি পেয়েছে তার। প্রযোজককে সে বলেছিল, তার ছবি দিয়ে ব্যানার তৈরি করতে। কিন্তু প্রযোজক বলে দিয়েছে, ব্যানারে জায়গা পাওয়ার মতো যোগ্যতা নাকি তার হয়নি! অক্ষয়ের কথা শুনে আমার খুব খারাপ লাগে। জানোয়ার সিনেমা মুক্তির আগে আমি জুহুতে বিশাল এক ব্যানার টানিয়েছিলাম, যাতে শুধুই অক্ষয়ের ছবি ছিল।’
১৯৯৯ সালের ডিসেম্বরে মুক্তি পায় জানোয়ার। সিনেমাটি টানা ১০০ দিন ব্যবসা করেছিল। জানোয়ার দিয়ে ঘুরে দাঁড়ায় অক্ষয়ের ক্যারিয়ার। পরের বছর মুক্তি পায় আরেক আলোচিত সিনেমা ‘হেরা ফেরি’।

অক্ষয় কুমার আছেন বড় বিপদে! কয়েক বছর ধরে তাঁর সিনেমা বক্স অফিসে মোটেই সাড়া ফেলতে পারছে না। প্রতিবছর পাঁচ-সাতটি সিনেমা মুক্তি পায় তাঁর। কিন্তু কোনোটিই দর্শকদের মন জয় করতে পারছে না। অথচ একসময়ে বক্স অফিসে তিনিই ছিলেন সেরা।
তবে ব্যর্থতার গল্প এবারই প্রথম নয় অক্ষয়ের ক্যারিয়ারে। নব্বইয়ের দশকের মাঝামাঝি সময়েও একবার এমন পরিস্থিতি তৈরি হয়েছিল। একের পর এক সিনেমা ফ্লপ হচ্ছিল। প্রযোজকেরা তাঁর ওপর ভরসা রাখতে পারছিলেন না। পরিবেশকেরা আগ্রহী ছিলেন না অক্ষয়ের সিনেমা নিয়ে। এমনকি, তাঁর যেসব সিনেমার শুটিং চলছিল, সেগুলোর কাজও বন্ধ হয়ে গিয়েছিল।
অক্ষয়ের ক্যারিয়ারের অন্যতম আলোচিত সিনেমা ‘হেরা ফেরি’র শুটিং চলছিল ওই সময়। নব্বই শতাংশ শুটিং করার পর কাজ বন্ধ করে দেন প্রযোজক। সামগ্রিক ঘটনায় ভেঙে পড়েছিলেন অক্ষয়। এ পরিস্থিতি থেকে তাঁকে উদ্ধার করে ‘জানোয়ার’।
জানোয়ার সিনেমার পরিচালক ও প্রযোজক সুনীল দর্শন সম্প্রতি কথা বলেছেন এ বিষয়ে। ফ্রাইডে টকিজকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে সুনীল জানান, যখন বেশির ভাগ প্রযোজকের ভরসা উঠে গিয়েছিল অক্ষয়ের ওর থেকে, তখন তিনিই ঝুঁকি নিয়ে জানোয়ার সিনেমায় অক্ষয়কে কাস্ট করেন। সিনেমাটি ব্যবসাসফল হয়। ঘুরে দাঁড়ায় অক্ষয়ের ক্যারিয়ার।
সুনীল জানান, অক্ষয়ের নিয়মানুবর্তিতা, কাজের প্রতি আন্তরিকতা মুগ্ধ করেছিল তাঁকে। সে কারণে তাঁকে নিয়েই জানোয়ার নির্মাণের পরিকল্পনা করেন।
সুনীল বলেন, ‘তবে সমস্যা ছিল অনেক। ওই সময় অক্ষয়ের সিনেমাগুলো পরপর ফ্লপ হচ্ছিল। অনেক সিনেমার নির্মাণ মাঝপথে বন্ধ হয়ে গিয়েছিল। যেমন হেরা ফেরি, নব্বই শতাংশ শুটিং হওয়ার পর এটার কাজ বন্ধ হয়ে গিয়েছিল। এ ছাড়া ধাড়কান সিনেমার চার রিল শুটিং হয়েছিল, তারপর কাজ থেমে যায়।’
অক্ষয়কে নিয়ে আরেকটি ঘটনা শেয়ার করেছেন সুনীল দর্শন, ‘একদিন অক্ষয় আমার কাছে আসে। কাঁদছিল সে। তখন একটা সিনেমা মুক্তি পেয়েছে তার। প্রযোজককে সে বলেছিল, তার ছবি দিয়ে ব্যানার তৈরি করতে। কিন্তু প্রযোজক বলে দিয়েছে, ব্যানারে জায়গা পাওয়ার মতো যোগ্যতা নাকি তার হয়নি! অক্ষয়ের কথা শুনে আমার খুব খারাপ লাগে। জানোয়ার সিনেমা মুক্তির আগে আমি জুহুতে বিশাল এক ব্যানার টানিয়েছিলাম, যাতে শুধুই অক্ষয়ের ছবি ছিল।’
১৯৯৯ সালের ডিসেম্বরে মুক্তি পায় জানোয়ার। সিনেমাটি টানা ১০০ দিন ব্যবসা করেছিল। জানোয়ার দিয়ে ঘুরে দাঁড়ায় অক্ষয়ের ক্যারিয়ার। পরের বছর মুক্তি পায় আরেক আলোচিত সিনেমা ‘হেরা ফেরি’।

অক্ষয় কুমার আছেন বড় বিপদে! কয়েক বছর ধরে তাঁর সিনেমা বক্স অফিসে মোটেই সাড়া ফেলতে পারছে না। প্রতিবছর পাঁচ-সাতটি সিনেমা মুক্তি পায় তাঁর। কিন্তু কোনোটিই দর্শকদের মন জয় করতে পারছে না। অথচ একসময়ে বক্স অফিসে তিনিই ছিলেন সেরা।
তবে ব্যর্থতার গল্প এবারই প্রথম নয় অক্ষয়ের ক্যারিয়ারে। নব্বইয়ের দশকের মাঝামাঝি সময়েও একবার এমন পরিস্থিতি তৈরি হয়েছিল। একের পর এক সিনেমা ফ্লপ হচ্ছিল। প্রযোজকেরা তাঁর ওপর ভরসা রাখতে পারছিলেন না। পরিবেশকেরা আগ্রহী ছিলেন না অক্ষয়ের সিনেমা নিয়ে। এমনকি, তাঁর যেসব সিনেমার শুটিং চলছিল, সেগুলোর কাজও বন্ধ হয়ে গিয়েছিল।
অক্ষয়ের ক্যারিয়ারের অন্যতম আলোচিত সিনেমা ‘হেরা ফেরি’র শুটিং চলছিল ওই সময়। নব্বই শতাংশ শুটিং করার পর কাজ বন্ধ করে দেন প্রযোজক। সামগ্রিক ঘটনায় ভেঙে পড়েছিলেন অক্ষয়। এ পরিস্থিতি থেকে তাঁকে উদ্ধার করে ‘জানোয়ার’।
জানোয়ার সিনেমার পরিচালক ও প্রযোজক সুনীল দর্শন সম্প্রতি কথা বলেছেন এ বিষয়ে। ফ্রাইডে টকিজকে দেওয়া এক সাক্ষাৎকারে সুনীল জানান, যখন বেশির ভাগ প্রযোজকের ভরসা উঠে গিয়েছিল অক্ষয়ের ওর থেকে, তখন তিনিই ঝুঁকি নিয়ে জানোয়ার সিনেমায় অক্ষয়কে কাস্ট করেন। সিনেমাটি ব্যবসাসফল হয়। ঘুরে দাঁড়ায় অক্ষয়ের ক্যারিয়ার।
সুনীল জানান, অক্ষয়ের নিয়মানুবর্তিতা, কাজের প্রতি আন্তরিকতা মুগ্ধ করেছিল তাঁকে। সে কারণে তাঁকে নিয়েই জানোয়ার নির্মাণের পরিকল্পনা করেন।
সুনীল বলেন, ‘তবে সমস্যা ছিল অনেক। ওই সময় অক্ষয়ের সিনেমাগুলো পরপর ফ্লপ হচ্ছিল। অনেক সিনেমার নির্মাণ মাঝপথে বন্ধ হয়ে গিয়েছিল। যেমন হেরা ফেরি, নব্বই শতাংশ শুটিং হওয়ার পর এটার কাজ বন্ধ হয়ে গিয়েছিল। এ ছাড়া ধাড়কান সিনেমার চার রিল শুটিং হয়েছিল, তারপর কাজ থেমে যায়।’
অক্ষয়কে নিয়ে আরেকটি ঘটনা শেয়ার করেছেন সুনীল দর্শন, ‘একদিন অক্ষয় আমার কাছে আসে। কাঁদছিল সে। তখন একটা সিনেমা মুক্তি পেয়েছে তার। প্রযোজককে সে বলেছিল, তার ছবি দিয়ে ব্যানার তৈরি করতে। কিন্তু প্রযোজক বলে দিয়েছে, ব্যানারে জায়গা পাওয়ার মতো যোগ্যতা নাকি তার হয়নি! অক্ষয়ের কথা শুনে আমার খুব খারাপ লাগে। জানোয়ার সিনেমা মুক্তির আগে আমি জুহুতে বিশাল এক ব্যানার টানিয়েছিলাম, যাতে শুধুই অক্ষয়ের ছবি ছিল।’
১৯৯৯ সালের ডিসেম্বরে মুক্তি পায় জানোয়ার। সিনেমাটি টানা ১০০ দিন ব্যবসা করেছিল। জানোয়ার দিয়ে ঘুরে দাঁড়ায় অক্ষয়ের ক্যারিয়ার। পরের বছর মুক্তি পায় আরেক আলোচিত সিনেমা ‘হেরা ফেরি’।

নতুন বছরে আবারও টিভির পর্দায় ফিরছেন অক্ষয় কুমার। প্রায় সাড়ে তিন দশকের ক্যারিয়ারে সিনেমার পাশাপাশি ছোট পর্দায়ও সাফল্য পেয়েছেন তিনি। ২০০৪ সালে রিয়েলিটি শো ‘সেভেন ডেডলি আর্টস’-এর উপস্থাপক হিসেবে টেলিভিশন জগতে পা রাখেন অক্ষয়।
৪ মিনিট আগে
২০১৪ সালে ব্যবসায়ী আসিফ সালাহউদ্দিন মালিককে বিয়ে করেন অভিনেত্রী আফসান আরা বিন্দু। বিয়ের পর শোবিজ থেকে পুরোপুরি নিজেকে গুটিয়ে নেন তিনি। অভিনয় ছেড়ে হয়ে ওঠেন সংসারী। বিয়ের চার বছর পর গুঞ্জন রটে, সংসার ভেঙেছে বিন্দুর।
১ দিন আগে
নব্বইয়ের দশক থেকে স্টুডিওর চারদেয়ালের বাইরে বেরিয়ে শিকড়ের সন্ধানে দেশের নানা প্রান্তে শুটিং করা হচ্ছে ম্যাগাজিন অনুষ্ঠান ইত্যাদির। তারই ধারাবাহিকতায় ইত্যাদির নতুন পর্ব ধারণ করা হয়েছে ইতিহাস ঐতিহ্যে সমৃদ্ধ প্রাচীন জনপদ চুয়াডাঙ্গায়।
১ দিন আগে
গত বছর ডিসেম্বরে মঞ্চে এসেছিল অনুস্বর নাট্যদলের নাটক ‘মহাশূন্যে সাইকেল’। বাংলাদেশ মহিলা সমিতিতে পাঁচ দিনে নাটকটির আটটি প্রদর্শনী হয়েছিল। বছর ঘুরে আবারও মহিলা সমিতির নীলিমা ইব্রাহিম মিলনায়তনে মহাশূন্যে সাইকেল নাটকের প্রদর্শনীর আয়োজন করেছে অনুস্বর।
১ দিন আগেবিনোদন ডেস্ক

নতুন বছরে আবারও টিভির পর্দায় ফিরছেন অক্ষয় কুমার। প্রায় সাড়ে তিন দশকের ক্যারিয়ারে সিনেমার পাশাপাশি ছোট পর্দায়ও সাফল্য পেয়েছেন তিনি। ২০০৪ সালে রিয়েলিটি শো ‘সেভেন ডেডলি আর্টস’-এর উপস্থাপক হিসেবে টেলিভিশন জগতে পা রাখেন অক্ষয়। এরপর তিনি ‘খতরকে খিলাড়ি’র প্রথম, দ্বিতীয় এবং চতুর্থ সিজন সঞ্চালনা করেন। ২০১০ সালে ‘মাস্টারশেফ ইন্ডিয়া সিজন ১’-এ বিচারক ছিলেন। এ ছাড়া বেশ কিছু ড্যান্স ও কমেডি শোর উপস্থাপক ও বিচারক হিসেবে দেখা গেছে অক্ষয়কে।
সর্বশেষ ২০২২ সালে ‘ইন্ডিয়াস আলটিমেট ওয়ারিয়র’ রিয়েলিটি শো সঞ্চালনা করেছেন অক্ষয়। চার বছরের বিরতির পর তিনি আবার উপস্থাপনায় ফিরছেন। সনি টিভির ‘হুইল অব ফরচুন’ গেম শোতে দেখা যাবে তাঁকে।
দুই দশকের বেশি সময় ধরে ‘কৌন বনেগা ক্রোড়পতি’ অনুষ্ঠানটি ভারতের অন্যতম সেরা গেম শো হিসেবে জনপ্রিয়তা পেয়ে আসছে। এ অনুষ্ঠানের মতো আরেকটি জনপ্রিয় গেম শো হিসেবে হুইল অব ফরচুনকে দাঁড় করাতে চায় সনি টিভি কর্তৃপক্ষ। সে উদ্দেশ্যেই অক্ষয়কে সঞ্চালক হিসেবে নেওয়া হয়েছে।
তবে হুইল অব ফরচুন মৌলিক শো নয়। সত্তরের দশকে যুক্তরাষ্ট্রের এনবিসি চ্যানেলে গেম শোটির প্রচার শুরু হয়েছিল। এরপর নানা চ্যানেল ঘুরে বর্তমানে প্রচারিত হয় এবিসি চ্যানেলে। এটিই যুক্তরাষ্ট্রের সবচেয়ে জনপ্রিয় এবং দীর্ঘ সময় ধরে চলা গেম শো। এখানে প্রতিযোগীরা একটি বিশাল চাকা ঘুরিয়ে ধাঁধা সমাধান করে নগদ অর্থ ও পুরস্কার জেতে। ফলে দ্রুতই বিশ্বজুড়ে জনপ্রিয়তা পেয়েছে শোটি। এ পর্যন্ত ৬০টির বেশি দেশে রিমেক হয়েছে হুইল অব ফরচুন। হিন্দিতে রিমেকের জন্য স্বত্ব পেয়েছে ভারতের সনি টিভি।
নতুন বছরে এটিই হতে যাচ্ছে সনি টিভির সবচেয়ে ব্যয়বহুল অনুষ্ঠান। সেট ডিজাইন, অনুষ্ঠান পরিকল্পনা, প্রচার, তারকাদের সংশ্লিষ্ট করাসহ নানাভাবে এ অনুষ্ঠানের পেছনে মোটা অঙ্কের অর্থ বিনিয়োগ করছে চ্যানেলটি। জানা গেছে, আগামী জানুয়ারির মাঝামাঝি সময় থেকে হুইল অব ফরচুনের শুটিং শুরু করবেন অক্ষয়।

নতুন বছরে আবারও টিভির পর্দায় ফিরছেন অক্ষয় কুমার। প্রায় সাড়ে তিন দশকের ক্যারিয়ারে সিনেমার পাশাপাশি ছোট পর্দায়ও সাফল্য পেয়েছেন তিনি। ২০০৪ সালে রিয়েলিটি শো ‘সেভেন ডেডলি আর্টস’-এর উপস্থাপক হিসেবে টেলিভিশন জগতে পা রাখেন অক্ষয়। এরপর তিনি ‘খতরকে খিলাড়ি’র প্রথম, দ্বিতীয় এবং চতুর্থ সিজন সঞ্চালনা করেন। ২০১০ সালে ‘মাস্টারশেফ ইন্ডিয়া সিজন ১’-এ বিচারক ছিলেন। এ ছাড়া বেশ কিছু ড্যান্স ও কমেডি শোর উপস্থাপক ও বিচারক হিসেবে দেখা গেছে অক্ষয়কে।
সর্বশেষ ২০২২ সালে ‘ইন্ডিয়াস আলটিমেট ওয়ারিয়র’ রিয়েলিটি শো সঞ্চালনা করেছেন অক্ষয়। চার বছরের বিরতির পর তিনি আবার উপস্থাপনায় ফিরছেন। সনি টিভির ‘হুইল অব ফরচুন’ গেম শোতে দেখা যাবে তাঁকে।
দুই দশকের বেশি সময় ধরে ‘কৌন বনেগা ক্রোড়পতি’ অনুষ্ঠানটি ভারতের অন্যতম সেরা গেম শো হিসেবে জনপ্রিয়তা পেয়ে আসছে। এ অনুষ্ঠানের মতো আরেকটি জনপ্রিয় গেম শো হিসেবে হুইল অব ফরচুনকে দাঁড় করাতে চায় সনি টিভি কর্তৃপক্ষ। সে উদ্দেশ্যেই অক্ষয়কে সঞ্চালক হিসেবে নেওয়া হয়েছে।
তবে হুইল অব ফরচুন মৌলিক শো নয়। সত্তরের দশকে যুক্তরাষ্ট্রের এনবিসি চ্যানেলে গেম শোটির প্রচার শুরু হয়েছিল। এরপর নানা চ্যানেল ঘুরে বর্তমানে প্রচারিত হয় এবিসি চ্যানেলে। এটিই যুক্তরাষ্ট্রের সবচেয়ে জনপ্রিয় এবং দীর্ঘ সময় ধরে চলা গেম শো। এখানে প্রতিযোগীরা একটি বিশাল চাকা ঘুরিয়ে ধাঁধা সমাধান করে নগদ অর্থ ও পুরস্কার জেতে। ফলে দ্রুতই বিশ্বজুড়ে জনপ্রিয়তা পেয়েছে শোটি। এ পর্যন্ত ৬০টির বেশি দেশে রিমেক হয়েছে হুইল অব ফরচুন। হিন্দিতে রিমেকের জন্য স্বত্ব পেয়েছে ভারতের সনি টিভি।
নতুন বছরে এটিই হতে যাচ্ছে সনি টিভির সবচেয়ে ব্যয়বহুল অনুষ্ঠান। সেট ডিজাইন, অনুষ্ঠান পরিকল্পনা, প্রচার, তারকাদের সংশ্লিষ্ট করাসহ নানাভাবে এ অনুষ্ঠানের পেছনে মোটা অঙ্কের অর্থ বিনিয়োগ করছে চ্যানেলটি। জানা গেছে, আগামী জানুয়ারির মাঝামাঝি সময় থেকে হুইল অব ফরচুনের শুটিং শুরু করবেন অক্ষয়।

নব্বইয়ের দশকের মাঝামাঝি সময়েও একবার এমন পরিস্থিতি তৈরি হয়েছিল। একের পর এক সিনেমা ফ্লপ হচ্ছিল। প্রযোজকেরা তাঁর ওপর ভরসা রাখতে পারছিলেন না। এমনকি, তাঁর যেসব সিনেমার শুটিং চলছিল, সেগুলোর কাজও বন্ধ হয়ে গিয়েছিল।
২১ অক্টোবর ২০২৪
২০১৪ সালে ব্যবসায়ী আসিফ সালাহউদ্দিন মালিককে বিয়ে করেন অভিনেত্রী আফসান আরা বিন্দু। বিয়ের পর শোবিজ থেকে পুরোপুরি নিজেকে গুটিয়ে নেন তিনি। অভিনয় ছেড়ে হয়ে ওঠেন সংসারী। বিয়ের চার বছর পর গুঞ্জন রটে, সংসার ভেঙেছে বিন্দুর।
১ দিন আগে
নব্বইয়ের দশক থেকে স্টুডিওর চারদেয়ালের বাইরে বেরিয়ে শিকড়ের সন্ধানে দেশের নানা প্রান্তে শুটিং করা হচ্ছে ম্যাগাজিন অনুষ্ঠান ইত্যাদির। তারই ধারাবাহিকতায় ইত্যাদির নতুন পর্ব ধারণ করা হয়েছে ইতিহাস ঐতিহ্যে সমৃদ্ধ প্রাচীন জনপদ চুয়াডাঙ্গায়।
১ দিন আগে
গত বছর ডিসেম্বরে মঞ্চে এসেছিল অনুস্বর নাট্যদলের নাটক ‘মহাশূন্যে সাইকেল’। বাংলাদেশ মহিলা সমিতিতে পাঁচ দিনে নাটকটির আটটি প্রদর্শনী হয়েছিল। বছর ঘুরে আবারও মহিলা সমিতির নীলিমা ইব্রাহিম মিলনায়তনে মহাশূন্যে সাইকেল নাটকের প্রদর্শনীর আয়োজন করেছে অনুস্বর।
১ দিন আগেবিনোদন প্রতিবেদক, ঢাকা

২০১৪ সালে ব্যবসায়ী আসিফ সালাহউদ্দিন মালিককে বিয়ে করেন অভিনেত্রী আফসান আরা বিন্দু। বিয়ের পর শোবিজ থেকে পুরোপুরি নিজেকে গুটিয়ে নেন তিনি। অভিনয় ছেড়ে হয়ে ওঠেন সংসারী। বিয়ের চার বছর পর গুঞ্জন রটে, সংসার ভেঙেছে বিন্দুর। তবে বিচ্ছেদ নিয়ে তখন কোনো কথা বলেননি বিন্দু কিংবা তাঁর স্বামী। অবশেষে নিজের বিচ্ছেদের বিষয়টি নিশ্চিত করলেন অভিনেত্রী। সম্প্রতি এক অনুষ্ঠানে বিন্দু জানান, ২০২২ সালে বিচ্ছেদ হয়েছে তাঁর।
২০২২ সালে বিচ্ছেদ হলেও ২০১৭ সাল থেকেই স্বামীর সঙ্গে সেপারেশনে ছিলেন বিন্দু। পাঁচ বছর পর তাঁরা চূড়ান্তভাবে বিচ্ছেদের সিদ্ধান্ত নেন। বিন্দু বলেন, ‘অনেকেই মনে করেন, আমি এখনো বিবাহিত। কিন্তু না, আমার বিচ্ছেদ হয়ে গেছে। আমার সংসারের জার্নিটা অনেক ছোট ছিল।’
বিচ্ছেদের কারণ জানিয়ে বিন্দু বলেন, ‘আলাদা হওয়ার জন্য অনেক সময় বড় কারণ থাকে, বড় ঘটনা ঘটে। অনেক সময় আবার তেমন কোনো কারণও দরকার হয় না। আমার এই জার্নিতে আরও একজন মানুষ জড়িত। তারও ব্যক্তিগত জীবন আছে। বিচ্ছেদ নিয়ে কোনো ব্যাখ্যা দিয়ে তাকে বিব্রতকর পরিস্থিতিতে ফেলতে চাই না।’
২০০৬ সালে লাক্স চ্যানেল আই সুপারস্টার প্রতিযোগিতা দিয়ে শোবিজে যাত্রা শুরু হয় বিন্দুর। অল্প দিনেই হয়ে ওঠেন মিডিয়ার নিয়মিত মুখ। অভিনয় থেকে বিরতি নেওয়ার আগে ২০১৪ সালের শুধু কোরবানির ঈদেই প্রচারিত হয় তাঁর অভিনীত ৫২টি নাটক। ছোট পর্দার পাশাপাশি বিন্দু অভিনয় করেছেন সিনেমাতেও।
ক্যারিয়ারের শুরুতে আরিফিন শুভর সঙ্গে জুটি বেঁধে অনেক নাটকে অভিনয় করেছেন তিনি। পর্দায় তাঁদের জুটি অনেক জনপ্রিয় ছিল। অনস্ক্রিন কেমেস্ট্রির প্রভাব পড়েছিল দুজনের বাস্তব জীবনেও। একসময় শুভর সঙ্গে প্রেমের সম্পর্কে জড়ান বিন্দু। সেই প্রেমের কথা স্বীকারও করেছেন অভিনেত্রী। কেন তাঁদের সম্পর্ক ভেঙে গিয়েছিল? বিন্দুর সংক্ষিপ্ত জবাব, ‘এর উত্তর আমার কাছে নেই। দুটি মানুষের জার্নি যে একসঙ্গে একই গন্তব্যে শেষ হবে, এমন তো কোনো কথা নেই।’
প্রায় এক দশকের বিরতি কাটিয়ে ২০২৩ সালে ‘উনিশ ২০’ ওয়েব ফিল্ম দিয়ে অভিনয়ে ফেরেন বিন্দু। মিজানুর রহমান আরিয়ানের পরিচালনায় এতে বিন্দুর বিপরীতে ছিলেন সেই আরিফিন শুভই। তবে এরপর আর কোনো কাজে দেখা যায়নি বিন্দুকে। তবে তিনি নিয়মিত অভিনয় করতে চান। বিন্দু বলেন, ‘শিল্পী হিসেবে কাজ করতে প্রস্তুত। এখন আমাকে নিয়ে কাজ করার চিন্তা, আমার পেছনে ইনভেস্ট করার বিষয়গুলো ভাবতে হবে। এমন ধরনের কাজ করতে চাই, যেগুলো এখনো করিনি। আমি চাই, নির্মাতারা আমাকে নিয়ে এমনভাবে ভাবুক, যেমনটা আগে ভাবা হয়নি।’
অভিনয় ছেড়ে দিয়ে বছর পাঁচেক আগে ব্যবসার সঙ্গে জড়িয়েছেন বিন্দু। গুলশানে রয়েছে তাঁর একটি বুটিক হাউস। ‘আফসান বিন্দু ডিজাইনার স্টুডিও’ নামের এ ব্র্যান্ডের পোশাক বিন্দু নিজেই ডিজাইন করেন। ২০২০ সালে যখন প্রতিষ্ঠানটি শুরু করেন বিন্দু, তখন তাঁর কর্মীর সংখ্যা ছিল মাত্র একজন। তবে এখন তাঁর সঙ্গে ১৫ জন কাজ করেন বলে জানিয়েছেন অভিনেত্রী।

২০১৪ সালে ব্যবসায়ী আসিফ সালাহউদ্দিন মালিককে বিয়ে করেন অভিনেত্রী আফসান আরা বিন্দু। বিয়ের পর শোবিজ থেকে পুরোপুরি নিজেকে গুটিয়ে নেন তিনি। অভিনয় ছেড়ে হয়ে ওঠেন সংসারী। বিয়ের চার বছর পর গুঞ্জন রটে, সংসার ভেঙেছে বিন্দুর। তবে বিচ্ছেদ নিয়ে তখন কোনো কথা বলেননি বিন্দু কিংবা তাঁর স্বামী। অবশেষে নিজের বিচ্ছেদের বিষয়টি নিশ্চিত করলেন অভিনেত্রী। সম্প্রতি এক অনুষ্ঠানে বিন্দু জানান, ২০২২ সালে বিচ্ছেদ হয়েছে তাঁর।
২০২২ সালে বিচ্ছেদ হলেও ২০১৭ সাল থেকেই স্বামীর সঙ্গে সেপারেশনে ছিলেন বিন্দু। পাঁচ বছর পর তাঁরা চূড়ান্তভাবে বিচ্ছেদের সিদ্ধান্ত নেন। বিন্দু বলেন, ‘অনেকেই মনে করেন, আমি এখনো বিবাহিত। কিন্তু না, আমার বিচ্ছেদ হয়ে গেছে। আমার সংসারের জার্নিটা অনেক ছোট ছিল।’
বিচ্ছেদের কারণ জানিয়ে বিন্দু বলেন, ‘আলাদা হওয়ার জন্য অনেক সময় বড় কারণ থাকে, বড় ঘটনা ঘটে। অনেক সময় আবার তেমন কোনো কারণও দরকার হয় না। আমার এই জার্নিতে আরও একজন মানুষ জড়িত। তারও ব্যক্তিগত জীবন আছে। বিচ্ছেদ নিয়ে কোনো ব্যাখ্যা দিয়ে তাকে বিব্রতকর পরিস্থিতিতে ফেলতে চাই না।’
২০০৬ সালে লাক্স চ্যানেল আই সুপারস্টার প্রতিযোগিতা দিয়ে শোবিজে যাত্রা শুরু হয় বিন্দুর। অল্প দিনেই হয়ে ওঠেন মিডিয়ার নিয়মিত মুখ। অভিনয় থেকে বিরতি নেওয়ার আগে ২০১৪ সালের শুধু কোরবানির ঈদেই প্রচারিত হয় তাঁর অভিনীত ৫২টি নাটক। ছোট পর্দার পাশাপাশি বিন্দু অভিনয় করেছেন সিনেমাতেও।
ক্যারিয়ারের শুরুতে আরিফিন শুভর সঙ্গে জুটি বেঁধে অনেক নাটকে অভিনয় করেছেন তিনি। পর্দায় তাঁদের জুটি অনেক জনপ্রিয় ছিল। অনস্ক্রিন কেমেস্ট্রির প্রভাব পড়েছিল দুজনের বাস্তব জীবনেও। একসময় শুভর সঙ্গে প্রেমের সম্পর্কে জড়ান বিন্দু। সেই প্রেমের কথা স্বীকারও করেছেন অভিনেত্রী। কেন তাঁদের সম্পর্ক ভেঙে গিয়েছিল? বিন্দুর সংক্ষিপ্ত জবাব, ‘এর উত্তর আমার কাছে নেই। দুটি মানুষের জার্নি যে একসঙ্গে একই গন্তব্যে শেষ হবে, এমন তো কোনো কথা নেই।’
প্রায় এক দশকের বিরতি কাটিয়ে ২০২৩ সালে ‘উনিশ ২০’ ওয়েব ফিল্ম দিয়ে অভিনয়ে ফেরেন বিন্দু। মিজানুর রহমান আরিয়ানের পরিচালনায় এতে বিন্দুর বিপরীতে ছিলেন সেই আরিফিন শুভই। তবে এরপর আর কোনো কাজে দেখা যায়নি বিন্দুকে। তবে তিনি নিয়মিত অভিনয় করতে চান। বিন্দু বলেন, ‘শিল্পী হিসেবে কাজ করতে প্রস্তুত। এখন আমাকে নিয়ে কাজ করার চিন্তা, আমার পেছনে ইনভেস্ট করার বিষয়গুলো ভাবতে হবে। এমন ধরনের কাজ করতে চাই, যেগুলো এখনো করিনি। আমি চাই, নির্মাতারা আমাকে নিয়ে এমনভাবে ভাবুক, যেমনটা আগে ভাবা হয়নি।’
অভিনয় ছেড়ে দিয়ে বছর পাঁচেক আগে ব্যবসার সঙ্গে জড়িয়েছেন বিন্দু। গুলশানে রয়েছে তাঁর একটি বুটিক হাউস। ‘আফসান বিন্দু ডিজাইনার স্টুডিও’ নামের এ ব্র্যান্ডের পোশাক বিন্দু নিজেই ডিজাইন করেন। ২০২০ সালে যখন প্রতিষ্ঠানটি শুরু করেন বিন্দু, তখন তাঁর কর্মীর সংখ্যা ছিল মাত্র একজন। তবে এখন তাঁর সঙ্গে ১৫ জন কাজ করেন বলে জানিয়েছেন অভিনেত্রী।

নব্বইয়ের দশকের মাঝামাঝি সময়েও একবার এমন পরিস্থিতি তৈরি হয়েছিল। একের পর এক সিনেমা ফ্লপ হচ্ছিল। প্রযোজকেরা তাঁর ওপর ভরসা রাখতে পারছিলেন না। এমনকি, তাঁর যেসব সিনেমার শুটিং চলছিল, সেগুলোর কাজও বন্ধ হয়ে গিয়েছিল।
২১ অক্টোবর ২০২৪
নতুন বছরে আবারও টিভির পর্দায় ফিরছেন অক্ষয় কুমার। প্রায় সাড়ে তিন দশকের ক্যারিয়ারে সিনেমার পাশাপাশি ছোট পর্দায়ও সাফল্য পেয়েছেন তিনি। ২০০৪ সালে রিয়েলিটি শো ‘সেভেন ডেডলি আর্টস’-এর উপস্থাপক হিসেবে টেলিভিশন জগতে পা রাখেন অক্ষয়।
৪ মিনিট আগে
নব্বইয়ের দশক থেকে স্টুডিওর চারদেয়ালের বাইরে বেরিয়ে শিকড়ের সন্ধানে দেশের নানা প্রান্তে শুটিং করা হচ্ছে ম্যাগাজিন অনুষ্ঠান ইত্যাদির। তারই ধারাবাহিকতায় ইত্যাদির নতুন পর্ব ধারণ করা হয়েছে ইতিহাস ঐতিহ্যে সমৃদ্ধ প্রাচীন জনপদ চুয়াডাঙ্গায়।
১ দিন আগে
গত বছর ডিসেম্বরে মঞ্চে এসেছিল অনুস্বর নাট্যদলের নাটক ‘মহাশূন্যে সাইকেল’। বাংলাদেশ মহিলা সমিতিতে পাঁচ দিনে নাটকটির আটটি প্রদর্শনী হয়েছিল। বছর ঘুরে আবারও মহিলা সমিতির নীলিমা ইব্রাহিম মিলনায়তনে মহাশূন্যে সাইকেল নাটকের প্রদর্শনীর আয়োজন করেছে অনুস্বর।
১ দিন আগেবিনোদন প্রতিবেদক, ঢাকা

নব্বইয়ের দশক থেকে স্টুডিওর চারদেয়ালের বাইরে বেরিয়ে শিকড়ের সন্ধানে দেশের নানা প্রান্তে শুটিং করা হচ্ছে ম্যাগাজিন অনুষ্ঠান ইত্যাদির। তারই ধারাবাহিকতায় ইত্যাদির নতুন পর্ব ধারণ করা হয়েছে ইতিহাস ঐতিহ্যে সমৃদ্ধ প্রাচীন জনপদ চুয়াডাঙ্গায়।
এবারের ইত্যাদির মঞ্চ নির্মাণ করা হয়েছিল ব্রিটিশ আমলে তৈরি শতাধিক বছরের প্রাচীন হাজারদুয়ারি নামে খ্যাত ঐতিহ্যবাহী স্কুল নাটুদা মাধ্যমিক বিদ্যালয় প্রাঙ্গণে। এবারের পর্বে গান রয়েছে দুটি। একটি গান গেয়েছেন লোকসংগীতশিল্পী বিউটি ও পান্থ কানাই। গানটির কথা লিখেছেন মোহাম্মদ রফিকউজ্জামান, সংগীতায়োজন করেছেন মেহেদী।
এ ছাড়া অনুষ্ঠানের শুরুতে চুয়াডাঙ্গার কৃষ্টিকথা ও ইতিহাসগাথা নিয়ে রয়েছে শাহ আলম সনির কথায় একটি পরিচিতিমূলক গানের সঙ্গে নৃত্য। গানটির সুর করেছেন হানিফ সংকেত, সংগীতায়োজন করেছেন মেহেদী। পরিবেশন করেছেন স্থানীয় নৃত্যশিল্পীরা। এ ছাড়া ইত্যাদির নতুন পর্বে থাকছে চুয়াডাঙ্গা নিয়ে কয়েকটি প্রতিবেদন। রয়েছে চুয়াডাঙ্গা জেলার ইতিহাস-ঐতিহ্যসহ এর বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ স্থান-স্থাপনার ওপর একটি তথ্যভিত্তিক প্রতিবেদন।
ইত্যাদির নিয়মিত আয়োজন চিঠিপত্র পর্বে উঠে এসেছে চুয়াডাঙ্গার একজন ব্যতিক্রমী ছড়াকারের গল্প। আরও রয়েছে সামাজিক অসংগতি ও সমসাময়িক প্রসঙ্গনির্ভর নাটিকা। দানের নামে ফটোসেশন, সংসারের ভারে স্বপ্নভঙ্গ, মিষ্টি নিয়ে অনাসৃষ্টি, ইংরেজির দাপটে অসহায় বাংলা ভাষা, বোঝা না বোঝার বোঝা, স্টাইলিশ আইকনের বিপত্তি, লোম বাছতে কম্বল উজাড়সহ কয়েকটি নাট্যাংশে অভিনয় করেছেন সোলায়মান খোকা, সুভাশিষ ভৌমিক, আবদুল্লাহ রানা, আমিন আজাদ, কাজী আসাদ, মুকিত জাকারিয়া, আনোয়ার শাহী, শাহেদ আলী, জামিল হোসেন, আনন্দ খালেদ, তারিক স্বপন, আবু হেনা রনি প্রমুখ।
ইত্যাদির এই পর্ব দেখা যাবে ২৬ ডিসেম্বর বাংলাদেশ টেলিভিশনে রাত ৮টার বাংলা সংবাদের পর। ইত্যাদি রচনা, পরিচালনা ও উপস্থাপনা করেছেন হানিফ সংকেত। নির্মাণ করেছে ফাগুন অডিও ভিশন।

নব্বইয়ের দশক থেকে স্টুডিওর চারদেয়ালের বাইরে বেরিয়ে শিকড়ের সন্ধানে দেশের নানা প্রান্তে শুটিং করা হচ্ছে ম্যাগাজিন অনুষ্ঠান ইত্যাদির। তারই ধারাবাহিকতায় ইত্যাদির নতুন পর্ব ধারণ করা হয়েছে ইতিহাস ঐতিহ্যে সমৃদ্ধ প্রাচীন জনপদ চুয়াডাঙ্গায়।
এবারের ইত্যাদির মঞ্চ নির্মাণ করা হয়েছিল ব্রিটিশ আমলে তৈরি শতাধিক বছরের প্রাচীন হাজারদুয়ারি নামে খ্যাত ঐতিহ্যবাহী স্কুল নাটুদা মাধ্যমিক বিদ্যালয় প্রাঙ্গণে। এবারের পর্বে গান রয়েছে দুটি। একটি গান গেয়েছেন লোকসংগীতশিল্পী বিউটি ও পান্থ কানাই। গানটির কথা লিখেছেন মোহাম্মদ রফিকউজ্জামান, সংগীতায়োজন করেছেন মেহেদী।
এ ছাড়া অনুষ্ঠানের শুরুতে চুয়াডাঙ্গার কৃষ্টিকথা ও ইতিহাসগাথা নিয়ে রয়েছে শাহ আলম সনির কথায় একটি পরিচিতিমূলক গানের সঙ্গে নৃত্য। গানটির সুর করেছেন হানিফ সংকেত, সংগীতায়োজন করেছেন মেহেদী। পরিবেশন করেছেন স্থানীয় নৃত্যশিল্পীরা। এ ছাড়া ইত্যাদির নতুন পর্বে থাকছে চুয়াডাঙ্গা নিয়ে কয়েকটি প্রতিবেদন। রয়েছে চুয়াডাঙ্গা জেলার ইতিহাস-ঐতিহ্যসহ এর বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ স্থান-স্থাপনার ওপর একটি তথ্যভিত্তিক প্রতিবেদন।
ইত্যাদির নিয়মিত আয়োজন চিঠিপত্র পর্বে উঠে এসেছে চুয়াডাঙ্গার একজন ব্যতিক্রমী ছড়াকারের গল্প। আরও রয়েছে সামাজিক অসংগতি ও সমসাময়িক প্রসঙ্গনির্ভর নাটিকা। দানের নামে ফটোসেশন, সংসারের ভারে স্বপ্নভঙ্গ, মিষ্টি নিয়ে অনাসৃষ্টি, ইংরেজির দাপটে অসহায় বাংলা ভাষা, বোঝা না বোঝার বোঝা, স্টাইলিশ আইকনের বিপত্তি, লোম বাছতে কম্বল উজাড়সহ কয়েকটি নাট্যাংশে অভিনয় করেছেন সোলায়মান খোকা, সুভাশিষ ভৌমিক, আবদুল্লাহ রানা, আমিন আজাদ, কাজী আসাদ, মুকিত জাকারিয়া, আনোয়ার শাহী, শাহেদ আলী, জামিল হোসেন, আনন্দ খালেদ, তারিক স্বপন, আবু হেনা রনি প্রমুখ।
ইত্যাদির এই পর্ব দেখা যাবে ২৬ ডিসেম্বর বাংলাদেশ টেলিভিশনে রাত ৮টার বাংলা সংবাদের পর। ইত্যাদি রচনা, পরিচালনা ও উপস্থাপনা করেছেন হানিফ সংকেত। নির্মাণ করেছে ফাগুন অডিও ভিশন।

নব্বইয়ের দশকের মাঝামাঝি সময়েও একবার এমন পরিস্থিতি তৈরি হয়েছিল। একের পর এক সিনেমা ফ্লপ হচ্ছিল। প্রযোজকেরা তাঁর ওপর ভরসা রাখতে পারছিলেন না। এমনকি, তাঁর যেসব সিনেমার শুটিং চলছিল, সেগুলোর কাজও বন্ধ হয়ে গিয়েছিল।
২১ অক্টোবর ২০২৪
নতুন বছরে আবারও টিভির পর্দায় ফিরছেন অক্ষয় কুমার। প্রায় সাড়ে তিন দশকের ক্যারিয়ারে সিনেমার পাশাপাশি ছোট পর্দায়ও সাফল্য পেয়েছেন তিনি। ২০০৪ সালে রিয়েলিটি শো ‘সেভেন ডেডলি আর্টস’-এর উপস্থাপক হিসেবে টেলিভিশন জগতে পা রাখেন অক্ষয়।
৪ মিনিট আগে
২০১৪ সালে ব্যবসায়ী আসিফ সালাহউদ্দিন মালিককে বিয়ে করেন অভিনেত্রী আফসান আরা বিন্দু। বিয়ের পর শোবিজ থেকে পুরোপুরি নিজেকে গুটিয়ে নেন তিনি। অভিনয় ছেড়ে হয়ে ওঠেন সংসারী। বিয়ের চার বছর পর গুঞ্জন রটে, সংসার ভেঙেছে বিন্দুর।
১ দিন আগে
গত বছর ডিসেম্বরে মঞ্চে এসেছিল অনুস্বর নাট্যদলের নাটক ‘মহাশূন্যে সাইকেল’। বাংলাদেশ মহিলা সমিতিতে পাঁচ দিনে নাটকটির আটটি প্রদর্শনী হয়েছিল। বছর ঘুরে আবারও মহিলা সমিতির নীলিমা ইব্রাহিম মিলনায়তনে মহাশূন্যে সাইকেল নাটকের প্রদর্শনীর আয়োজন করেছে অনুস্বর।
১ দিন আগেবিনোদন প্রতিবেদক, ঢাকা

গত বছর ডিসেম্বরে মঞ্চে এসেছিল অনুস্বর নাট্যদলের নাটক ‘মহাশূন্যে সাইকেল’। বাংলাদেশ মহিলা সমিতিতে পাঁচ দিনে নাটকটির আটটি প্রদর্শনী হয়েছিল। বছর ঘুরে আবারও মহিলা সমিতির নীলিমা ইব্রাহিম মিলনায়তনে মহাশূন্যে সাইকেল নাটকের প্রদর্শনীর আয়োজন করেছে অনুস্বর। ২৪ থেকে ২৭ ডিসেম্বর টানা চার দিন দেখা যাবে নাটকের সাতটি প্রদর্শনী।
কথাসাহিত্যিক শাহাদুজ্জামানের লেখা একই শিরোনামের গল্প অবলম্বনে এর নাট্যরূপ দিয়েছেন লেখক নিজে। নির্দেশনায় সাইফ সুমন। ২৪ ডিসেম্বর সন্ধ্যা সাড়ে ৭টায় দেখা যাবে মহাশূন্যে সাইকেল। ২৫ থেকে ২৭ ডিসেম্বর প্রতিদিন বিকেল ৫টা ও সন্ধ্যা সাড়ে ৭টায় মঞ্চস্থ হবে আরও ছয়টি প্রদর্শনী।
নাট্যকার শাহাদুজ্জামান বলেন, ‘আমরা কিছু কথা অনেকের সঙ্গে বলি, কিছু কথা নির্দিষ্ট মানুষের সঙ্গে বলি আর কিছু কথা শুধু নিজের সঙ্গে বলি। যেকোনো ক্রান্তির সময় নিজের সঙ্গে এই বোঝাপড়ার মাত্রা এবং ব্যাপ্তি সম্ভবত বেড়ে যায়। মহাশূন্যে সাইকেলের মূল ভাবনাটা এ রকম। গত বছর এই গল্পের নাট্যরূপ দিই। একজন ব্যক্তি নিজেকে দুই ভাগ করে তার এই দুই সত্তার সঙ্গে মঞ্চে কথোপকথন করছে। দর্শক হিসেবে একজন ব্যক্তির এই একান্ত বিভক্ত সত্তার ভেতরে এই কথোপকথন দেখার ভেতরে একটা গোপন কৌতূহল হয়তো আছে। কিংবা নিজের সঙ্গে মিলিয়ে নেওয়ার আনন্দ আছে।’
নির্দেশক সাইফ সুমন বলেন, ‘ভোগবাদিতা আর ব্যক্তিস্বার্থের কারণে মানুষ এখন প্রতিনিয়তই পরস্পর থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে যাচ্ছে। পরিবার, বন্ধু, সমাজ থেকে ক্রমেই বিচ্ছিন্ন হচ্ছি আমরা। কখনো কখনো মানুষের মধ্যে বাস্তবের চেয়ে কল্পনা বা অলৌকিক জগৎ গুরুত্বপূর্ণ হয়ে ওঠে। পরিবারের সঙ্গে থেকেও একা অনুভব করে। সেই কথাই বলার চেষ্টা হয়েছে নাটকে।’
মহাশূন্যে সাইকেল নাটকের বিভিন্ন চরিত্রে অভিনয় করেছেন মোহাম্মদ বারী, এস আর সম্পদ, প্রশান্ত হালদার, নুরুজ্জামান সরকার, রীমা প্রমুখ।

গত বছর ডিসেম্বরে মঞ্চে এসেছিল অনুস্বর নাট্যদলের নাটক ‘মহাশূন্যে সাইকেল’। বাংলাদেশ মহিলা সমিতিতে পাঁচ দিনে নাটকটির আটটি প্রদর্শনী হয়েছিল। বছর ঘুরে আবারও মহিলা সমিতির নীলিমা ইব্রাহিম মিলনায়তনে মহাশূন্যে সাইকেল নাটকের প্রদর্শনীর আয়োজন করেছে অনুস্বর। ২৪ থেকে ২৭ ডিসেম্বর টানা চার দিন দেখা যাবে নাটকের সাতটি প্রদর্শনী।
কথাসাহিত্যিক শাহাদুজ্জামানের লেখা একই শিরোনামের গল্প অবলম্বনে এর নাট্যরূপ দিয়েছেন লেখক নিজে। নির্দেশনায় সাইফ সুমন। ২৪ ডিসেম্বর সন্ধ্যা সাড়ে ৭টায় দেখা যাবে মহাশূন্যে সাইকেল। ২৫ থেকে ২৭ ডিসেম্বর প্রতিদিন বিকেল ৫টা ও সন্ধ্যা সাড়ে ৭টায় মঞ্চস্থ হবে আরও ছয়টি প্রদর্শনী।
নাট্যকার শাহাদুজ্জামান বলেন, ‘আমরা কিছু কথা অনেকের সঙ্গে বলি, কিছু কথা নির্দিষ্ট মানুষের সঙ্গে বলি আর কিছু কথা শুধু নিজের সঙ্গে বলি। যেকোনো ক্রান্তির সময় নিজের সঙ্গে এই বোঝাপড়ার মাত্রা এবং ব্যাপ্তি সম্ভবত বেড়ে যায়। মহাশূন্যে সাইকেলের মূল ভাবনাটা এ রকম। গত বছর এই গল্পের নাট্যরূপ দিই। একজন ব্যক্তি নিজেকে দুই ভাগ করে তার এই দুই সত্তার সঙ্গে মঞ্চে কথোপকথন করছে। দর্শক হিসেবে একজন ব্যক্তির এই একান্ত বিভক্ত সত্তার ভেতরে এই কথোপকথন দেখার ভেতরে একটা গোপন কৌতূহল হয়তো আছে। কিংবা নিজের সঙ্গে মিলিয়ে নেওয়ার আনন্দ আছে।’
নির্দেশক সাইফ সুমন বলেন, ‘ভোগবাদিতা আর ব্যক্তিস্বার্থের কারণে মানুষ এখন প্রতিনিয়তই পরস্পর থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে যাচ্ছে। পরিবার, বন্ধু, সমাজ থেকে ক্রমেই বিচ্ছিন্ন হচ্ছি আমরা। কখনো কখনো মানুষের মধ্যে বাস্তবের চেয়ে কল্পনা বা অলৌকিক জগৎ গুরুত্বপূর্ণ হয়ে ওঠে। পরিবারের সঙ্গে থেকেও একা অনুভব করে। সেই কথাই বলার চেষ্টা হয়েছে নাটকে।’
মহাশূন্যে সাইকেল নাটকের বিভিন্ন চরিত্রে অভিনয় করেছেন মোহাম্মদ বারী, এস আর সম্পদ, প্রশান্ত হালদার, নুরুজ্জামান সরকার, রীমা প্রমুখ।

নব্বইয়ের দশকের মাঝামাঝি সময়েও একবার এমন পরিস্থিতি তৈরি হয়েছিল। একের পর এক সিনেমা ফ্লপ হচ্ছিল। প্রযোজকেরা তাঁর ওপর ভরসা রাখতে পারছিলেন না। এমনকি, তাঁর যেসব সিনেমার শুটিং চলছিল, সেগুলোর কাজও বন্ধ হয়ে গিয়েছিল।
২১ অক্টোবর ২০২৪
নতুন বছরে আবারও টিভির পর্দায় ফিরছেন অক্ষয় কুমার। প্রায় সাড়ে তিন দশকের ক্যারিয়ারে সিনেমার পাশাপাশি ছোট পর্দায়ও সাফল্য পেয়েছেন তিনি। ২০০৪ সালে রিয়েলিটি শো ‘সেভেন ডেডলি আর্টস’-এর উপস্থাপক হিসেবে টেলিভিশন জগতে পা রাখেন অক্ষয়।
৪ মিনিট আগে
২০১৪ সালে ব্যবসায়ী আসিফ সালাহউদ্দিন মালিককে বিয়ে করেন অভিনেত্রী আফসান আরা বিন্দু। বিয়ের পর শোবিজ থেকে পুরোপুরি নিজেকে গুটিয়ে নেন তিনি। অভিনয় ছেড়ে হয়ে ওঠেন সংসারী। বিয়ের চার বছর পর গুঞ্জন রটে, সংসার ভেঙেছে বিন্দুর।
১ দিন আগে
নব্বইয়ের দশক থেকে স্টুডিওর চারদেয়ালের বাইরে বেরিয়ে শিকড়ের সন্ধানে দেশের নানা প্রান্তে শুটিং করা হচ্ছে ম্যাগাজিন অনুষ্ঠান ইত্যাদির। তারই ধারাবাহিকতায় ইত্যাদির নতুন পর্ব ধারণ করা হয়েছে ইতিহাস ঐতিহ্যে সমৃদ্ধ প্রাচীন জনপদ চুয়াডাঙ্গায়।
১ দিন আগে