বিনোদন ডেস্ক
কান চলচ্চিত্র উৎসবের ৭৭তম আসরে ধ্রুপদি বিভাগ ‘কান ক্ল্যাসিকস’-এ গতকাল শুক্রবার দেখানো হয়েছে ভারতীয় নির্মাতা শ্যাম বেনেগাল পরিচালিত ‘মন্থন’ (১৯৭৬)। পরিচালকের পাশাপাশি প্রদর্শনীতে উপস্থিত ছিলেন চলচ্চিত্রটির অভিনেতা নাসিরুদ্দিন শাহ, অভিনেত্রী স্মিতা পাতিলের পরিবার, ভার্গিস কুরিয়েনের কন্যা, প্রযোজক এবং ভারতের ফিল্ম হেরিটেজ ফাউন্ডেশনের পরিচালক শিবেন্দ্র সিং দুঙ্গারপুর।
‘মন্থন’ ছিল ভারতের প্রথম গণ অর্থায়নে নির্মিত চলচ্চিত্র। ভারতের বৃহত্তম দুগ্ধ উন্নয়ন আন্দোলন তথা শ্বেত বিপ্লবের পটভূমিতে তৈরি হয় সিনেমাটি। দেশটির গুজরাট রাজ্যের ৫ লাখ দুগ্ধ খামারি ছবিটি নির্মাণে ২ রুপি করে অর্থায়ন করেন। ‘মিল্কম্যান’ খ্যাত ভার্গিস কুরিয়েনের দুগ্ধ সমবায় আন্দোলনে অনুপ্রাণিত হয়ে নির্মিত হয় ‘মন্থন’।
গুজরাটের গোয়ালা সম্প্রদায়ের মানুষদের ঐক্যবদ্ধ করার মতো কঠিন একটি কাজ করে দেখিয়েছিলেন কুরিয়েন। তাঁদের মিলিত প্রচেষ্টাতেই গড়ে ওঠে দুগ্ধ প্রক্রিয়াকরণ কেন্দ্র। ভার্গিস কুরিয়েনের নেতৃত্বে প্রতিষ্ঠা হয় আমুল সংস্থার। গুজরাটের আনন্দে অবস্থিত গুজরাট মিল্ক মার্কেটিং ফেডারেশন নামে ভারতীয় বহুজাতিক সমবায় সমিতির একটি সংক্ষিপ্ত রূপ (আনন্দ মিল্ক ইউনিয়ন লিমিটেড)।
তবে কুরিয়েনকে নিয়ে সিনেমাটি বানানোর জন্য বলিউডে কোনো প্রযোজক পাননি শ্যাম বেনেগাল। শেষে একদিন বেনেগালকে ডেকে কুরিয়েন জানতে চান, ছবি বানাতে কত টাকা প্রয়োজন? বেনেগাল জানান, কম করে হলেও ১০-১২ লাখ রুপি লাগবেই।
এরপর সমস্যা সমাধানে নামেন খোদ কুরিয়েন। সমবায়ের সদস্যদের ডেকে তিনি জানান এই সমস্যার কথা। এরপর একদিন বিকেলে বৈঠক করে দুগ্ধ খামারিদের কুরিয়েন জানালেন, কোনো এক সকালে যদি দুগ্ধ খামারিরা ৮ রুপির পরিবর্তে ৬ রুপিতে দুধ বিক্রি করতে রাজি থাকেন, তা হলেই উঠে আসতে পারে ছবি তৈরির অর্থ। এমন প্রস্তাবে সঙ্গে সঙ্গেই রাজি হয়ে যান দুগ্ধ খামারিরা। রাতারাতি পাঁচ লাখ দুগ্ধ খামারির হাত ধরে উঠে আসে ১০ লাখ রুপি।
সিনেমাটি মুক্তির সময়ের কথা স্মরণ করে শ্যাম বেনেগাল বলেন, ‘সিনেমাটি প্রথম দিকে গুজরাটে মুক্তি পায়। সেখানে সিনেমাটি দেখতে দর্শকদের ঢল নামে, কারণ এর বেশির ভাগ দর্শক ছিল ছবির প্রযোজক। প্রতিদিন আমাদের কাছে অবিশ্বাস্য দৃশ্য ছিল, ফিল্মটি দেখতে ট্রাকবোঝাই মানুষ চারদিক থেকে আসছে।”
৩৫ মিমি থেকে ৮ মিমি, সুপার ৮ এবং পরবর্তীতে ভিডিও ক্যাসেট ফরম্যাটে সিনেমাটির কপি তৈরি করা হয়। ভারতে অন্য যেকোনো ছবির তুলনায় এই ফিল্মটির বেশি কপি তৈরি করা হয়েছিল।
মন্থনের সাফল্য কুরিয়েনের পরিকল্পনাতেও নতুন মাত্রা যোগ করেছিল। তিনি দুধের বিপ্লব প্রচারের জন্য ফিল্মটি ব্যবহার করেন, পুরো ভারতের গ্রামে গ্রামে ১৬ মিমি প্রিন্ট বিতরণ করতে থাকেন এবং দুগ্ধ খামারিদের তাদের নিজস্ব সমবায় সমিতি প্রতিষ্ঠার আহ্বান জানান। রিল লাইফের অনুকরণ করে বাস্তব জীবনে, তিনি দুগ্ধ খামারিদের কাছে ছবিটি বিতরণ ও দেখানোর জন্য একজন পশুচিকিৎসক, একজন দুধ প্রযুক্তিবিদ এবং একজন পশুখাদ্য বিশেষজ্ঞের সমন্বয়ে একটি দল পাঠান।
তবে প্রেক্ষাগৃহে খুব একটা ব্যবসায়িক সফলতা পায়নি ‘মন্থন’। সামান্য কিছু লাভের মুখ দেখেছিল সিনেমাটি। তবে ভারতের বাইরে বহু সম্মান যে পেয়েছিল, তা বলাই বাহুল্য। জানা যায়, ভারতের তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী মোরারজি দেশাই নিজে সোভিয়েত ইউনিয়নে সিনেমাটির প্রদর্শনের ব্যবস্থা করেছিলেন। এমনকি জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদেও সিনেমাটির প্রদর্শিত হয়েছিল।
কান উৎসবে ২০ বছর আগে ধ্রুপদি চলচ্চিত্রের বিভাগ চালু হয়। এতে কালজয়ী ছবিগুলোর পুনরুদ্ধার করা প্রিন্ট ও কিংবদন্তিদের নিয়ে নির্মিত প্রামাণ্য চলচ্চিত্রের প্রদর্শনী হয়ে থাকে।
৪৮ বছরের পুরোনো ‘মন্থন’ সিনেমার প্রিন্ট পুনরুদ্ধার করেছে ফিল্ম হেরিটেজ ফাউন্ডেশন। এর ৩৫ মিলিমিটার মূল নেগেটিভ সংরক্ষিত ছিল এনএফডিসিতে (ভারতের জাতীয় চলচ্চিত্র সংগ্রহশালা)। পুনরুদ্ধার প্রক্রিয়া বাস্তবায়নে কাজ করেছেন পরিচালক শ্যাম বেনেগাল, চিত্রগ্রাহক গোবিন্দ নিহালানি, চেন্নাইয়ের প্রসাদ করপোরেশনের প্রাইভেট লিমিটেডের পোস্ট–স্টুডিওস এবং ইতালির লি’মাজিন রিত্রোভাতা ল্যাবরেটরি। অর্থায়নে সহযোগিতা করেছে ভার্গিস কুরিয়েনের গড়া প্রতিষ্ঠান গুজরাট কো-অপারেটিভ মিল্ক মার্কেটিং ফেডারেশন লিমিটেড। ফিল্ম হেরিটেজ ফাউন্ডেশনে সংরক্ষিত প্রেক্ষাগৃহে মুক্তিপ্রাপ্ত ৩৫ মিলিমিটার প্রিন্ট থেকে শব্দ ডিজিটালে রূপান্তর করা হয়েছে।
হিন্দি ভাষায় নির্মিত ২ ঘণ্টা ১৪ মিনিটের ‘মন্থন’ দেখিয়েছে গ্রামীণ ক্ষমতায়নকে কেন্দ্র করে কাল্পনিক আখ্যানের মাধ্যমে শ্বেত বিপ্লবের উৎপত্তি। এতে আরও অভিনয় করেছেন গিরিশ কারনাড, অমরিশ পুরি, কুলভূষণ খারবান্দা, মোহন আগাসে, অনন্ত নাগ, রাজেন্দ্র যশপাল, আভা ঢুলিয়া, সাধু মেহের ও অঞ্জলি পায়গানকার।
১৯৭৭ সালে ভারতের জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কারে সেরা পূর্ণদৈর্ঘ্য কাহিনিচিত্র এবং সেরা চিত্রনাট্যকার (বিজয় টেন্ডুলকার) স্বীকৃতি জিতেছে ‘মন্থন’। ভারত থেকে অস্কারে পাঠানো হয় এই ছবি। এতে ‘মেরো গাম কথা পারে’ গানের জন্য ফিল্মফেয়ার অ্যাওয়ার্ডে সেরা গায়িকা বিভাগে পুরস্কার জয় করেন প্রীতি সাগর।
কান চলচ্চিত্র উৎসবের ৭৭তম আসরে ধ্রুপদি বিভাগ ‘কান ক্ল্যাসিকস’-এ গতকাল শুক্রবার দেখানো হয়েছে ভারতীয় নির্মাতা শ্যাম বেনেগাল পরিচালিত ‘মন্থন’ (১৯৭৬)। পরিচালকের পাশাপাশি প্রদর্শনীতে উপস্থিত ছিলেন চলচ্চিত্রটির অভিনেতা নাসিরুদ্দিন শাহ, অভিনেত্রী স্মিতা পাতিলের পরিবার, ভার্গিস কুরিয়েনের কন্যা, প্রযোজক এবং ভারতের ফিল্ম হেরিটেজ ফাউন্ডেশনের পরিচালক শিবেন্দ্র সিং দুঙ্গারপুর।
‘মন্থন’ ছিল ভারতের প্রথম গণ অর্থায়নে নির্মিত চলচ্চিত্র। ভারতের বৃহত্তম দুগ্ধ উন্নয়ন আন্দোলন তথা শ্বেত বিপ্লবের পটভূমিতে তৈরি হয় সিনেমাটি। দেশটির গুজরাট রাজ্যের ৫ লাখ দুগ্ধ খামারি ছবিটি নির্মাণে ২ রুপি করে অর্থায়ন করেন। ‘মিল্কম্যান’ খ্যাত ভার্গিস কুরিয়েনের দুগ্ধ সমবায় আন্দোলনে অনুপ্রাণিত হয়ে নির্মিত হয় ‘মন্থন’।
গুজরাটের গোয়ালা সম্প্রদায়ের মানুষদের ঐক্যবদ্ধ করার মতো কঠিন একটি কাজ করে দেখিয়েছিলেন কুরিয়েন। তাঁদের মিলিত প্রচেষ্টাতেই গড়ে ওঠে দুগ্ধ প্রক্রিয়াকরণ কেন্দ্র। ভার্গিস কুরিয়েনের নেতৃত্বে প্রতিষ্ঠা হয় আমুল সংস্থার। গুজরাটের আনন্দে অবস্থিত গুজরাট মিল্ক মার্কেটিং ফেডারেশন নামে ভারতীয় বহুজাতিক সমবায় সমিতির একটি সংক্ষিপ্ত রূপ (আনন্দ মিল্ক ইউনিয়ন লিমিটেড)।
তবে কুরিয়েনকে নিয়ে সিনেমাটি বানানোর জন্য বলিউডে কোনো প্রযোজক পাননি শ্যাম বেনেগাল। শেষে একদিন বেনেগালকে ডেকে কুরিয়েন জানতে চান, ছবি বানাতে কত টাকা প্রয়োজন? বেনেগাল জানান, কম করে হলেও ১০-১২ লাখ রুপি লাগবেই।
এরপর সমস্যা সমাধানে নামেন খোদ কুরিয়েন। সমবায়ের সদস্যদের ডেকে তিনি জানান এই সমস্যার কথা। এরপর একদিন বিকেলে বৈঠক করে দুগ্ধ খামারিদের কুরিয়েন জানালেন, কোনো এক সকালে যদি দুগ্ধ খামারিরা ৮ রুপির পরিবর্তে ৬ রুপিতে দুধ বিক্রি করতে রাজি থাকেন, তা হলেই উঠে আসতে পারে ছবি তৈরির অর্থ। এমন প্রস্তাবে সঙ্গে সঙ্গেই রাজি হয়ে যান দুগ্ধ খামারিরা। রাতারাতি পাঁচ লাখ দুগ্ধ খামারির হাত ধরে উঠে আসে ১০ লাখ রুপি।
সিনেমাটি মুক্তির সময়ের কথা স্মরণ করে শ্যাম বেনেগাল বলেন, ‘সিনেমাটি প্রথম দিকে গুজরাটে মুক্তি পায়। সেখানে সিনেমাটি দেখতে দর্শকদের ঢল নামে, কারণ এর বেশির ভাগ দর্শক ছিল ছবির প্রযোজক। প্রতিদিন আমাদের কাছে অবিশ্বাস্য দৃশ্য ছিল, ফিল্মটি দেখতে ট্রাকবোঝাই মানুষ চারদিক থেকে আসছে।”
৩৫ মিমি থেকে ৮ মিমি, সুপার ৮ এবং পরবর্তীতে ভিডিও ক্যাসেট ফরম্যাটে সিনেমাটির কপি তৈরি করা হয়। ভারতে অন্য যেকোনো ছবির তুলনায় এই ফিল্মটির বেশি কপি তৈরি করা হয়েছিল।
মন্থনের সাফল্য কুরিয়েনের পরিকল্পনাতেও নতুন মাত্রা যোগ করেছিল। তিনি দুধের বিপ্লব প্রচারের জন্য ফিল্মটি ব্যবহার করেন, পুরো ভারতের গ্রামে গ্রামে ১৬ মিমি প্রিন্ট বিতরণ করতে থাকেন এবং দুগ্ধ খামারিদের তাদের নিজস্ব সমবায় সমিতি প্রতিষ্ঠার আহ্বান জানান। রিল লাইফের অনুকরণ করে বাস্তব জীবনে, তিনি দুগ্ধ খামারিদের কাছে ছবিটি বিতরণ ও দেখানোর জন্য একজন পশুচিকিৎসক, একজন দুধ প্রযুক্তিবিদ এবং একজন পশুখাদ্য বিশেষজ্ঞের সমন্বয়ে একটি দল পাঠান।
তবে প্রেক্ষাগৃহে খুব একটা ব্যবসায়িক সফলতা পায়নি ‘মন্থন’। সামান্য কিছু লাভের মুখ দেখেছিল সিনেমাটি। তবে ভারতের বাইরে বহু সম্মান যে পেয়েছিল, তা বলাই বাহুল্য। জানা যায়, ভারতের তৎকালীন প্রধানমন্ত্রী মোরারজি দেশাই নিজে সোভিয়েত ইউনিয়নে সিনেমাটির প্রদর্শনের ব্যবস্থা করেছিলেন। এমনকি জাতিসংঘের সাধারণ পরিষদেও সিনেমাটির প্রদর্শিত হয়েছিল।
কান উৎসবে ২০ বছর আগে ধ্রুপদি চলচ্চিত্রের বিভাগ চালু হয়। এতে কালজয়ী ছবিগুলোর পুনরুদ্ধার করা প্রিন্ট ও কিংবদন্তিদের নিয়ে নির্মিত প্রামাণ্য চলচ্চিত্রের প্রদর্শনী হয়ে থাকে।
৪৮ বছরের পুরোনো ‘মন্থন’ সিনেমার প্রিন্ট পুনরুদ্ধার করেছে ফিল্ম হেরিটেজ ফাউন্ডেশন। এর ৩৫ মিলিমিটার মূল নেগেটিভ সংরক্ষিত ছিল এনএফডিসিতে (ভারতের জাতীয় চলচ্চিত্র সংগ্রহশালা)। পুনরুদ্ধার প্রক্রিয়া বাস্তবায়নে কাজ করেছেন পরিচালক শ্যাম বেনেগাল, চিত্রগ্রাহক গোবিন্দ নিহালানি, চেন্নাইয়ের প্রসাদ করপোরেশনের প্রাইভেট লিমিটেডের পোস্ট–স্টুডিওস এবং ইতালির লি’মাজিন রিত্রোভাতা ল্যাবরেটরি। অর্থায়নে সহযোগিতা করেছে ভার্গিস কুরিয়েনের গড়া প্রতিষ্ঠান গুজরাট কো-অপারেটিভ মিল্ক মার্কেটিং ফেডারেশন লিমিটেড। ফিল্ম হেরিটেজ ফাউন্ডেশনে সংরক্ষিত প্রেক্ষাগৃহে মুক্তিপ্রাপ্ত ৩৫ মিলিমিটার প্রিন্ট থেকে শব্দ ডিজিটালে রূপান্তর করা হয়েছে।
হিন্দি ভাষায় নির্মিত ২ ঘণ্টা ১৪ মিনিটের ‘মন্থন’ দেখিয়েছে গ্রামীণ ক্ষমতায়নকে কেন্দ্র করে কাল্পনিক আখ্যানের মাধ্যমে শ্বেত বিপ্লবের উৎপত্তি। এতে আরও অভিনয় করেছেন গিরিশ কারনাড, অমরিশ পুরি, কুলভূষণ খারবান্দা, মোহন আগাসে, অনন্ত নাগ, রাজেন্দ্র যশপাল, আভা ঢুলিয়া, সাধু মেহের ও অঞ্জলি পায়গানকার।
১৯৭৭ সালে ভারতের জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কারে সেরা পূর্ণদৈর্ঘ্য কাহিনিচিত্র এবং সেরা চিত্রনাট্যকার (বিজয় টেন্ডুলকার) স্বীকৃতি জিতেছে ‘মন্থন’। ভারত থেকে অস্কারে পাঠানো হয় এই ছবি। এতে ‘মেরো গাম কথা পারে’ গানের জন্য ফিল্মফেয়ার অ্যাওয়ার্ডে সেরা গায়িকা বিভাগে পুরস্কার জয় করেন প্রীতি সাগর।
এবার প্রকাশ্যে এল বলিউড স্টার সাইফ আলী খানের বাড়িতে হানা দেওয়া দ্বিতীয় যুবকের ভিডিও। মুখ কাপড়ে ঢাকা, পিঠে বড় ব্যাগ। সাইফ আলী খানের বাড়ির আপৎকালীন সিঁড়ি দিয়ে উঠছেন তিনি। সিসিটিভি ফুটেজের দ্বিতীয় ভিডিও প্রকাশ করেছে মুম্বাই পুলিশ...
৭ ঘণ্টা আগে২০১৪ সালে মুক্তি পায় সোহানা সাবা অভিনীত ‘বৃহন্নলা’। বিভিন্ন আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসবে প্রদর্শিত হয় মুরাদ পারভেজ পরিচালিত সিনেমাটি। বৃহন্নলার জন্য় ২০১৫ সালে ভারতের জয়পুর চলচ্চিত্র উৎসবে সেরা অভিনেত্রীর পুরস্কার জেতেন সোহানা সাবা। এবার সেই উৎসবেই বিচারকের দায়িত্ব পালন করছেন তিনি।
৯ ঘণ্টা আগে১৯৭৮ সাল থেকে বাংলাদেশের সামাজিক ও সাংস্কৃতিক আন্দোলনের সঙ্গে যুক্ত থেকে নানা ধরনের কাজ করে যাচ্ছে পদাতিক নাট্য সংসদ। আজ দলটি উদ্যাপন করতে যাচ্ছে ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী...
৯ ঘণ্টা আগেরাজধানীর ছয়টি অডিটরিয়ামে ১১ জানুয়ারি থেকে চলছে ঢাকা আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসব। সিনেমা নিয়ে বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় এই আয়োজনে দেখানো হচ্ছে দেশ-বিদেশের নির্মাতাদের কাজ। আজ যেসব সিনেমা প্রদর্শিত হবে, রইল সে তালিকা।
৯ ঘণ্টা আগে