বিনোদন ডেস্ক
সব জল্পনা-কল্পনার অবসান ঘটিয়ে অবশেষে বিচ্ছেদের ঘোষণা দিয়ে দিলেন সামান্থা ও নাগা চৈতন্য। বেশ ক’দিন ধরেই গুঞ্জন ছিলো, বিচ্ছেদের পথে হাঁটতে চলেছেন ভারতের জনপ্রিয় দক্ষিণী এই তারকা দম্পতি। অবশেষে সেই গুঞ্জনই সত্য হলো। স্বামী অভিনেতা নাগা চৈতন্যের সঙ্গে চার বছরের সংসারজীবনের ইতি টানছেন জনপ্রিয় অভিনেত্রী সামান্থা। নিজেদের সোশ্যাল হ্যান্ডেল থেকে এক যৌথ বিবৃতির মাধ্যমে তথ্যটি নিশ্চিত করেছেন এ দম্পতি। শনিবার (২ অক্টোবর) এক যৌথ বিবৃতির মাধ্যমে বিচ্ছেদের আনুষ্ঠানিক ঘোষণা দিয়েছেন এই তারকা দম্পতি।
যৌথ বিবৃতিতে নাগা চৈতন্য ও সামান্থা বলেন, ‘শুভাকাঙ্ক্ষীদের জানাচ্ছি, বহু আলোচনা ও চিন্তাভাবনার পরে আমরা স্বামী-স্ত্রী থেকে আলাদা হওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছি এবং নিজেদের পথ বেছে নিয়েছি।’
তারা আরও জানান, এক দশকেরও বেশি সময় ধরে তাদের বন্ধুত্ব, যা ভবিষ্যতেও বহাল থাকবে। ভক্ত, শুভাকাঙ্ক্ষী ও গণমাধ্যমকর্মীদের অনুরোধ জানান, তারা যেন এ যুগলের পাশে থাকেন।
সপ্তাহখানেক আগে তেলুগু ফিল্ম ইন্ডাস্ট্রির একটি সূত্র বলিউড হাঙ্গামাকে জানিয়েছিল, এই দম্পতির দুই পরিবারের সমস্ত সমঝোতার প্রচেষ্টাই ব্যর্থ হয়েছে। এমনকি তারা আলাদা থাকাও শুরু করেছিলেন।
২০১০ সালে তেলুগু ভাষার ‘ইয়ে মায়া চেসাভ’ ছবিতে একসঙ্গে অভিনয় করেন নাগা চৈতন্য ও সামান্থা। সেই ছবির সেটেই তাদের প্রথম পরিচয়। অতঃপর প্রেমের সম্পর্কে জড়ান তারা। এরপর লুকিয়ে দীর্ঘদিন প্রেম করেন এই জুটি। ২০১৭ সালের ৬ অক্টোবর বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হন তারা।
সম্প্রতি সামান্থা অভিনীত ‘দ্য ফ্যামিলি ম্যান’ ওয়েব সিরিজের দ্বিতীয় মৌসুমের ব্যাপক সাফল্য পায়। বর্তমানে সামান্থার হাতে রয়েছে দুটি তামিল ছবি। একটি বিজয় সেতুপতির সঙ্গে ‘কথু ভাকুলা রেন্দু কাধাল’, অপরটি ‘শকুন্তলম’, যেখানে পৌরাণিক চরিত্র শকুন্তলার ভূমিকায় দেখা যাবে সামান্থাকে।
দক্ষিণী মেগাস্টার নাগার্জুনার পুত্র নাগা চৈতন্য। ২০০৯ সালে ‘জোশ’ ছবির মধ্য দিয়ে তিনি সিনেমায় আত্মপ্রকাশ করেন। অন্যদিকে সামান্থার ক্যারিয়ার শুরু হয় ২০১০ সালের ‘ইয়ে মায়া চেসাভ’ ছবি দিয়ে।
সব জল্পনা-কল্পনার অবসান ঘটিয়ে অবশেষে বিচ্ছেদের ঘোষণা দিয়ে দিলেন সামান্থা ও নাগা চৈতন্য। বেশ ক’দিন ধরেই গুঞ্জন ছিলো, বিচ্ছেদের পথে হাঁটতে চলেছেন ভারতের জনপ্রিয় দক্ষিণী এই তারকা দম্পতি। অবশেষে সেই গুঞ্জনই সত্য হলো। স্বামী অভিনেতা নাগা চৈতন্যের সঙ্গে চার বছরের সংসারজীবনের ইতি টানছেন জনপ্রিয় অভিনেত্রী সামান্থা। নিজেদের সোশ্যাল হ্যান্ডেল থেকে এক যৌথ বিবৃতির মাধ্যমে তথ্যটি নিশ্চিত করেছেন এ দম্পতি। শনিবার (২ অক্টোবর) এক যৌথ বিবৃতির মাধ্যমে বিচ্ছেদের আনুষ্ঠানিক ঘোষণা দিয়েছেন এই তারকা দম্পতি।
যৌথ বিবৃতিতে নাগা চৈতন্য ও সামান্থা বলেন, ‘শুভাকাঙ্ক্ষীদের জানাচ্ছি, বহু আলোচনা ও চিন্তাভাবনার পরে আমরা স্বামী-স্ত্রী থেকে আলাদা হওয়ার সিদ্ধান্ত নিয়েছি এবং নিজেদের পথ বেছে নিয়েছি।’
তারা আরও জানান, এক দশকেরও বেশি সময় ধরে তাদের বন্ধুত্ব, যা ভবিষ্যতেও বহাল থাকবে। ভক্ত, শুভাকাঙ্ক্ষী ও গণমাধ্যমকর্মীদের অনুরোধ জানান, তারা যেন এ যুগলের পাশে থাকেন।
সপ্তাহখানেক আগে তেলুগু ফিল্ম ইন্ডাস্ট্রির একটি সূত্র বলিউড হাঙ্গামাকে জানিয়েছিল, এই দম্পতির দুই পরিবারের সমস্ত সমঝোতার প্রচেষ্টাই ব্যর্থ হয়েছে। এমনকি তারা আলাদা থাকাও শুরু করেছিলেন।
২০১০ সালে তেলুগু ভাষার ‘ইয়ে মায়া চেসাভ’ ছবিতে একসঙ্গে অভিনয় করেন নাগা চৈতন্য ও সামান্থা। সেই ছবির সেটেই তাদের প্রথম পরিচয়। অতঃপর প্রেমের সম্পর্কে জড়ান তারা। এরপর লুকিয়ে দীর্ঘদিন প্রেম করেন এই জুটি। ২০১৭ সালের ৬ অক্টোবর বিবাহবন্ধনে আবদ্ধ হন তারা।
সম্প্রতি সামান্থা অভিনীত ‘দ্য ফ্যামিলি ম্যান’ ওয়েব সিরিজের দ্বিতীয় মৌসুমের ব্যাপক সাফল্য পায়। বর্তমানে সামান্থার হাতে রয়েছে দুটি তামিল ছবি। একটি বিজয় সেতুপতির সঙ্গে ‘কথু ভাকুলা রেন্দু কাধাল’, অপরটি ‘শকুন্তলম’, যেখানে পৌরাণিক চরিত্র শকুন্তলার ভূমিকায় দেখা যাবে সামান্থাকে।
দক্ষিণী মেগাস্টার নাগার্জুনার পুত্র নাগা চৈতন্য। ২০০৯ সালে ‘জোশ’ ছবির মধ্য দিয়ে তিনি সিনেমায় আত্মপ্রকাশ করেন। অন্যদিকে সামান্থার ক্যারিয়ার শুরু হয় ২০১০ সালের ‘ইয়ে মায়া চেসাভ’ ছবি দিয়ে।
১০ বছর ধরে নিজের আত্মজীবনী লিখেছেন বরেণ্য অভিনেতা, নাট্যকার ও নির্মাতা আবুল হায়াত। নাম দিয়েছেন ‘রবি পথ’। অবশেষে প্রকাশ হচ্ছে তাঁর আত্মজীবনী। আগামী ২ নভেম্বর বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমিতে আয়োজন করা হয়েছে রবি পথের মোড়ক উন্মোচন অনুষ্ঠান।
৫ ঘণ্টা আগেআগামী ১৫ নভেম্বর মেক্সিকোতে শুরু হচ্ছে ‘মিস ইউনিভার্স ২০২৪ ’। এবারের প্রতিযোগিতায় বাংলাদেশের প্রতিনিধিত্ব করবেন ‘মিস ইউনিভার্স বাংলাদেশ’ আনিকা আলম।
১৪ ঘণ্টা আগেনয়নতারার জীবনকাহিনি নিয়ে তথ্যচিত্র বানিয়েছে নেটফ্লিক্স। ‘নয়নতারা: বিয়ন্ড দ্য ফেইরি টেল’ নামের তথ্যচিত্রটি নয়নতারার জন্মদিন উপলক্ষে মুক্তি পাবে আগামী ১৮ নভেম্বর।
১৬ ঘণ্টা আগেকয়েক মাস আগে মুম্বাইয়ের হাজী আলীর দরগা সংস্কারের জন্য প্রায় দেড় কোটি রুপি দান করেছিলেন অক্ষয় কুমার। এবার তিনি এগিয়ে এলেন অযোধ্যার রাম মন্দিরের ১২০০ হনুমানদের সাহায্যে। দিয়েছেন এক কোটি রুপি।
১৮ ঘণ্টা আগে