বিনোদন প্রতিবেদক, ঢাকা
বাংলাদেশের অন্যতম সফল ও জনপ্রিয় নায়ক মান্নার চলে যাওয়ার আজ ১৫ বছর। ২০০৮ সালের আজকের এই দিনে ৪৪ বছর বয়সে হৃদ্রোগে আক্রান্ত হয়ে তিনি মৃত্যুবরণ করেন। মান্নার মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে মান্নাকে স্মরণ করছে তাঁর পরিবার ও ভক্তরা। তাঁর সহধর্মিণী শেলী মান্না জানান, প্রতি বছরের মতো এবারও দিনটি বিশেষভাবে পালন করা হচ্ছে।
শেলী মান্না জানান, ‘মান্না ফাউন্ডেশনের কমিটি থেকে দোয়া ও মিলাদের আয়োজন করা হয়েছে। টাঙ্গাইলে পারিবারিকভাবেও মান্নার মৃত্যুবার্ষিকী পালিত হয়েছে। এ ছাড়া আজ শুক্রবার মান্নার নিজ জেলা টাঙ্গাইলের প্রেস ক্লাবে মান্না স্মরণে অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছে।’
এর পাশাপাশি ‘মান্না ফাউন্ডেশন চট্টগ্রাম’-এর উদ্যোগে চট্টগ্রাম প্রেস ক্লাবে আজ শুক্রবার বিকেলে ৪টায় শোক ও স্মরণসভার আয়োজন করা হয়েছে।
সংগঠনটির সভাপতি মোহাম্মদ এনামুল হক মিঠু জানান, ‘গণমানুষের নায়ক মান্নার স্মরণে চট্টগ্রাম প্রেসক্লাবে আজ শুক্রবার বিকেলে ৪টায় ফাউন্ডেশনের পক্ষ থেকে দোয়ার আয়োজন করা হয়েছে। প্রতি বছরের মতো এবারও আমরা আমাদের প্রিয় নায়ককে স্মরণ করব।’
সৈয়দ মোহাম্মদ আসলাম তালুকদার ১৯৮৪ সালে বিএফডিসি আয়োজিত নতুন মুখের সন্ধানের মাধ্যমে চলচ্চিত্রে অভিষেক হয়ে মান্না নামে পরিচিতি পান। তাঁর অভিনীত প্রথম ছবি ‘তওবা’ (১৯৮৪)। এরপর একে একে প্রায় সাড়ে তিন শ ছবিতে অভিনয় করেন জনপ্রিয় এই নায়ক। মান্না অভিনীত প্রথম মুক্তিপ্রাপ্ত ছবি ‘পাগলি’। ১৯৯১ সালে মোস্তফা আনোয়ার পরিচালিত ‘কাসেম মালার প্রেম’ ছবিতে প্রথম একক নায়ক হিসেবে কাজ করেন মান্না। ছবিটি ব্যবসায়িকভাবে সাফল্য পাওয়ার পর মান্নাকে আর পেছন ফিরে তাকাতে হয়নি। অ্যাকশন হিরো হিসেবে তুমুল দর্শকপ্রিয়তা পাওয়া মান্না রোমান্টিক ধাঁচের ছবিতেও নিজের দক্ষতার প্রমাণ দিয়েছেন। এরপর খ্যাতিমান নির্মাতা কাজী হায়াত পরিচালিত ‘দাঙ্গা’ ও ‘ত্রাস’ ছবির মাধ্যমে একক নায়ক হিসেবে প্রতিষ্ঠা পান মান্না। পর্যায়ক্রমে মোস্তফা আনোয়ার পরিচালিত ‘অন্ধ প্রেম’, মনতাজুর রহমান আকবর পরিচালিত ‘প্রেম দিওয়ানা’, ‘ডিসকো ড্যান্সার’, কাজী হায়াৎ পরিচালিত ‘দেশদ্রোহী’ ছবিগুলোর মাধ্যমে দেশের অন্যতম শীর্ষ জনপ্রিয় তারকাতে পরিণত হন মান্না।
১৯৯৯ সালে ‘কে আমার বাবা’, ‘আম্মাজান’, ‘লাল বাদশা’র মতো ব্যবসাসফল চলচ্চিত্রে কাজ করেন মান্না। ‘আম্মাজান’ চলচ্চিত্রে তাঁর অনবদ্য অভিনয় মন্ত্রমুগ্ধ করে দর্শক-সমালোচকদের। এই চলচ্চিত্রকে তাঁর ক্যারিয়ারের অন্যতম মাইলফলক হিসেবে ধরা হয়।
প্রযোজক হিসেবেও মান্না বেশ সফল ছিলেন। তাঁর প্রতিষ্ঠান থেকে যত ছবি প্রযোজনা করেছেন, নিজে প্রযোজক হয়ে কৃতাঞ্জলি কথাচিত্র থেকে প্রতিটি ছবি ব্যবসাসফল হয়েছিল। ছবিগুলোর মধ্যে রয়েছে ‘লুটতরাজ’, ‘লাল বাদশা’, ‘আব্বাজান’, ‘স্বামী-স্ত্রীর যুদ্ধ’, ‘দুই বধূ এক স্বামী’, ‘মনের সাথে যুদ্ধ’, ‘মান্না ভাই’, ও ‘পিতা-মাতার আমানত’।
বাংলাদেশের অন্যতম সফল ও জনপ্রিয় নায়ক মান্নার চলে যাওয়ার আজ ১৫ বছর। ২০০৮ সালের আজকের এই দিনে ৪৪ বছর বয়সে হৃদ্রোগে আক্রান্ত হয়ে তিনি মৃত্যুবরণ করেন। মান্নার মৃত্যুবার্ষিকী উপলক্ষে মান্নাকে স্মরণ করছে তাঁর পরিবার ও ভক্তরা। তাঁর সহধর্মিণী শেলী মান্না জানান, প্রতি বছরের মতো এবারও দিনটি বিশেষভাবে পালন করা হচ্ছে।
শেলী মান্না জানান, ‘মান্না ফাউন্ডেশনের কমিটি থেকে দোয়া ও মিলাদের আয়োজন করা হয়েছে। টাঙ্গাইলে পারিবারিকভাবেও মান্নার মৃত্যুবার্ষিকী পালিত হয়েছে। এ ছাড়া আজ শুক্রবার মান্নার নিজ জেলা টাঙ্গাইলের প্রেস ক্লাবে মান্না স্মরণে অনুষ্ঠানের আয়োজন করা হয়েছে।’
এর পাশাপাশি ‘মান্না ফাউন্ডেশন চট্টগ্রাম’-এর উদ্যোগে চট্টগ্রাম প্রেস ক্লাবে আজ শুক্রবার বিকেলে ৪টায় শোক ও স্মরণসভার আয়োজন করা হয়েছে।
সংগঠনটির সভাপতি মোহাম্মদ এনামুল হক মিঠু জানান, ‘গণমানুষের নায়ক মান্নার স্মরণে চট্টগ্রাম প্রেসক্লাবে আজ শুক্রবার বিকেলে ৪টায় ফাউন্ডেশনের পক্ষ থেকে দোয়ার আয়োজন করা হয়েছে। প্রতি বছরের মতো এবারও আমরা আমাদের প্রিয় নায়ককে স্মরণ করব।’
সৈয়দ মোহাম্মদ আসলাম তালুকদার ১৯৮৪ সালে বিএফডিসি আয়োজিত নতুন মুখের সন্ধানের মাধ্যমে চলচ্চিত্রে অভিষেক হয়ে মান্না নামে পরিচিতি পান। তাঁর অভিনীত প্রথম ছবি ‘তওবা’ (১৯৮৪)। এরপর একে একে প্রায় সাড়ে তিন শ ছবিতে অভিনয় করেন জনপ্রিয় এই নায়ক। মান্না অভিনীত প্রথম মুক্তিপ্রাপ্ত ছবি ‘পাগলি’। ১৯৯১ সালে মোস্তফা আনোয়ার পরিচালিত ‘কাসেম মালার প্রেম’ ছবিতে প্রথম একক নায়ক হিসেবে কাজ করেন মান্না। ছবিটি ব্যবসায়িকভাবে সাফল্য পাওয়ার পর মান্নাকে আর পেছন ফিরে তাকাতে হয়নি। অ্যাকশন হিরো হিসেবে তুমুল দর্শকপ্রিয়তা পাওয়া মান্না রোমান্টিক ধাঁচের ছবিতেও নিজের দক্ষতার প্রমাণ দিয়েছেন। এরপর খ্যাতিমান নির্মাতা কাজী হায়াত পরিচালিত ‘দাঙ্গা’ ও ‘ত্রাস’ ছবির মাধ্যমে একক নায়ক হিসেবে প্রতিষ্ঠা পান মান্না। পর্যায়ক্রমে মোস্তফা আনোয়ার পরিচালিত ‘অন্ধ প্রেম’, মনতাজুর রহমান আকবর পরিচালিত ‘প্রেম দিওয়ানা’, ‘ডিসকো ড্যান্সার’, কাজী হায়াৎ পরিচালিত ‘দেশদ্রোহী’ ছবিগুলোর মাধ্যমে দেশের অন্যতম শীর্ষ জনপ্রিয় তারকাতে পরিণত হন মান্না।
১৯৯৯ সালে ‘কে আমার বাবা’, ‘আম্মাজান’, ‘লাল বাদশা’র মতো ব্যবসাসফল চলচ্চিত্রে কাজ করেন মান্না। ‘আম্মাজান’ চলচ্চিত্রে তাঁর অনবদ্য অভিনয় মন্ত্রমুগ্ধ করে দর্শক-সমালোচকদের। এই চলচ্চিত্রকে তাঁর ক্যারিয়ারের অন্যতম মাইলফলক হিসেবে ধরা হয়।
প্রযোজক হিসেবেও মান্না বেশ সফল ছিলেন। তাঁর প্রতিষ্ঠান থেকে যত ছবি প্রযোজনা করেছেন, নিজে প্রযোজক হয়ে কৃতাঞ্জলি কথাচিত্র থেকে প্রতিটি ছবি ব্যবসাসফল হয়েছিল। ছবিগুলোর মধ্যে রয়েছে ‘লুটতরাজ’, ‘লাল বাদশা’, ‘আব্বাজান’, ‘স্বামী-স্ত্রীর যুদ্ধ’, ‘দুই বধূ এক স্বামী’, ‘মনের সাথে যুদ্ধ’, ‘মান্না ভাই’, ও ‘পিতা-মাতার আমানত’।
প্রতি সপ্তাহেই নতুন সিনেমা বা ওয়েব সিরিজের জন্য দর্শকের নজর থাকে ওটিটি প্ল্যাটফর্মে। সপ্তাহজুড়ে বিভিন্ন প্ল্যাটফর্মে মুক্তি পাবে নানা দেশের, নানা ভাষার কনটেন্ট। বাছাই করা এমন কিছু কনটেন্টের খবর থাকছে এই প্রতিবেদনে।
৭ ঘণ্টা আগেবিচ্ছেদের পর একাই পালন করছেন মা-বাবার দায়িত্ব। সেই অভিজ্ঞতা কাজে লাগিয়ে এবার ব্যবসায় নামছেন অভিনেত্রী। মা এবং নবজাতকের দরকারি পণ্যের ব্র্যান্ডশপ দিচ্ছেন পরীমনি।
৮ ঘণ্টা আগেপরদিনই কাকতালীয়ভাবে প্রকাশ্যে আসে বেজিস্ট মোহিনী দের বিবাহবিচ্ছেদের খবর। অনেকে দুইয়ে দুইয়ে চার মেলানো শুরু করেন। কেউ কেউ তো আগবাড়িয়ে এটাও বলে দিয়েছেন, মোহিনীর সঙ্গে সম্পর্ক থাকার কারণেই নাকি বিচ্ছেদ হয়েছে রাহমান-সায়রার!
৮ ঘণ্টা আগেআগামী ৪ ডিসেম্বর শুরু হবে ৩০তম কলকাতা আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসব। এবারের উৎসবে অংশ নেবে বিভিন্ন দেশের ২০০টির বেশি সিনেমা। তবে রাখা হয়নি না বাংলাদেশের কোনো সিনেমা।
১৩ ঘণ্টা আগে