খায়রুল বাসার নির্ঝর, ঢাকা
কে বেশি স্টাইলিশ? কে সবচেয়ে বেশি প্রভাবিত করেছেন পরবর্তী নায়কদের? এমন বাহাস এলেই অবধারিতভাবে দুটি নামকে তুলনা করা হয়—জাফর ইকবাল নাকি সালমান শাহ? জাফর ইকবাল চলচ্চিত্রে এসেছিলেন মুক্তিযুদ্ধের আগে, ১৯৭০ সালে। অভিনয় করেছেন দেড় শ ছবিতে। আর সালমান শাহর ক্যারিয়ার শুরুই হয়েছে ১৯৯৩ সালে। মৃত্যুর আগ পর্যন্ত ২৭টি ছবিতে কাজ করতে পেরেছেন তিনি।
দীর্ঘ ২৩ বছরের ব্যবধান দুজনের। বয়সে নয়, চলচ্চিত্রে কাজের অভিজ্ঞতায়। দুজনের মধ্যে যোজন যোজন দূরত্ব। সময়, অভিনয় দক্ষতা, ফ্যাশন স্টেটমেন্ট—সবকিছুতে বিস্তর ফারাক। তবু কেন তুলনা এ দুজনের মধ্যে? কারণ, সালমান শাহর আষ্টেপৃষ্ঠে তকমা দেগে দেওয়া হয়েছে—স্টাইলিশ আইকন। এ তকমার আড়ালে অনেকটাই ঢাকা পড়ে গেছে তাঁর অভিনয় দক্ষতা। আজকের দিনে অনেকেই সালমান শাহর নামের সঙ্গে শুধু ভালো সাজপোশাক, কমপ্লিট ইন, মাথায় বাঁধা রুমাল, দামি কেডস, সানগ্লাস—এসব বিষয় জুড়ে দেন।
যাঁরা প্রমাণ করতে চান সালমান শাহ থেকেই ঢাকাই ছবি ফ্যাশন-সচেতনতা শিখেছে, তাঁরা নিশ্চয়ই খুব ভুল জানেন। তাঁরা নিশ্চয়ই জাফর ইকবালকে ভুলে গেছেন অথবা ইচ্ছাকৃতভাবে তাঁর নামটিকে ঢাকাই সিনেমা ইন্ডাস্ট্রি থেকে বাদ দেওয়ার একটা পাঁয়তারা এটি। সালমান শাহর প্রভাব পরবর্তী নায়কদের মধ্যে দারুণভাবে পড়েছে, এটা সত্যি। আত্মহত্যার ঘটনার পর মিডিয়ার ফোকাস সালমানের দিকে পড়েছে, এখনো পড়ছে, এটাও বাস্তবতা।
কিন্তু তাতে জাফর ইকবালের নামটি কোনোভাবেই ডি-ফোকাসড হওয়ার কথা নয়। অথচ সেটাই হয়েছে। এফডিসির অনুষ্ঠানে, পরিচালকের বয়ানে, নায়ক-নায়িকার শোডাউনে, পত্রিকার গালভরা ইন্টারভিউয়ে—কোথাও আর অত বড় করে ‘জাফর ইকবাল’ নামটি খুঁজে পাওয়া যায় না। অথচ তিনি দেড় শ সফল ছবির নায়ক। বাংলা ছবিকে ‘স্টাইলিশ’ করে তোলার পেছনে তাঁর অবদান কম নয়।
অভিজাত পরিবারের ছেলে জাফর ইকবাল। ঢাকার গুলশানে তাঁর জন্ম। জাফর ইকবালের ঘনিষ্ঠ বন্ধু ছিলেন সংগীতশিল্পী কুমার বিশ্বজিৎ। এক স্মৃতিচারণায় কুমার বিশ্বজিৎ বলেন, ‘জাফর ইকবাল দারুণ স্মার্ট ছিলেন। শুধু পোশাক-আশাকে না, ওর রুচিবোধ, ইন্টেলেকচুয়াল হাইট, ফ্যাশন-সচেতনতা—সবই ছিল নজরকাড়ার মতো। এই অঙ্গনে আর কারও মধ্যে এ রকম দেখিনি। আমি নিজেই দেখেছি তার বাসার ‘শু’ র র্যাকে তিন শ রকমের জুতা। জুতা রাখার আলাদা একটা কর্নার ছিল। জুতার সঙ্গে মিল রেখে ড্রেস পরতেন। এখনকার কোনো নায়কের মধ্যেও এমন ফ্যাশন-সচেতনতা আছে কি না, জানি না।’
গান ছিল জাফর ইকবালের প্রথম প্রেম। ছোট থেকেই সুরে-তালে বড় হয়েছেন। দারুণ পছন্দ করতেন সময়ের আরেক কিংবদন্তি এলভিস প্রিসলিকে। মাত্র ১৬ বছর বয়সেই জাফর ইকবাল বন্ধুদের নিয়ে শুরু করেছিলেন ব্যান্ড দল ‘রোলিং স্টোন’। ভালো গিটার বাজাতেন তিনি। ভালো গাইতেন। অভিনয় শুরুর আগে গায়ক হিসেবেই পরিচিতি ছিল জাফর ইকবালের।
প্রথম প্লেব্যাক ‘বদনাম’ ছবিতে ‘হয় যদি বদনাম হোক আরও, আমি তো এখন আর নই কারও।’ এরপর সুরকার আলাউদ্দীন আলী তাঁকে দিয়ে অসংখ্য ছবিতে কাজ করিয়েছিলেন। ‘তুমি কেন কাঁদালে’ নাম দিয়ে একটি অডিও অ্যালবাম বের করেছিলেন জাফর ইকবাল, আশির দশকের মাঝামাঝি।
চলচ্চিত্রে যখন প্রবেশ করেন তিনি, ওই সময়টা মোটেই সুবিধাজনক ছিল না। ছিল কঠিন প্রতিযোগিতা। নামকরা অনেক নায়কের ছবি তখন প্রতি সপ্তাহেই মুক্তি পাচ্ছে। হইহই করে চলছে সেসব। এর মধ্যে নবাগত জাফর ইকবাল নিজের পরিচয় প্রতিষ্ঠা করেছিলেন আলাদাভাবে। সত্তর ও আশি দশকে পর্দায় রাগী, রোমান্টিক, জীবন-যন্ত্রণাপীড়িত তরুণের চরিত্রে পরিচালকদের আস্থা ছিলেন তিনি।
ববিতার সঙ্গে জাফর ইকবালের জুটি বেশ জনপ্রিয় হয়েছিল। প্রচুর গুঞ্জন শোনা যেত সে সময়—তাঁদের ব্যক্তিগত সম্পর্ক নিয়ে। অনেকেই বলেন, ‘সুখে থেকো ও আমার নন্দিনী, হয়ে কারও ঘরনী’ গানটি তিনি ববিতার উদ্দেশেই গেয়েছিলেন! সম্পর্ক ভেঙে যাওয়ার পর অসুস্থ হয়ে পড়েন জাফর ইকবাল, এমন কথাও বলেন অনেকে। খুব অভিমানী এবং আবেগপ্রবণ ছিলেন। স্বভাবে বোহিমিয়ান। খানিকটা রাগী। জীবনযাপনে কিছুটা অগোছালো।
জাফর ইকবালের শেষ মুক্তিপ্রাপ্ত ছবি ‘লক্ষ্মীর সংসার’। এ ছবির একটি দৃশ্যে তিনি ঢাকায় নতুন আসেন। কিচ্ছু চেনেন না। একে-ওকে প্রশ্ন করে আজিমপুর যাওয়ার রাস্তা খুঁজছিলেন। দৃশ্যটি খুব সাধারণ, কিন্তু অর্থবহ। কারণ, ‘লক্ষ্মীর সংসার’ মুক্তির এক মাসের মাথায় শরীর-মনে নানা রোগে ভুগে পৃথিবী থেকে বিদায় নেন জাফর ইকবাল। সেই আজিমপুর কবরস্থানই হয় তাঁর শেষ আশ্রয়!
আজ ৮ জানুয়ারি, বাংলা ছবির এই কিংবদন্তি রকস্টারের প্রয়াণদিবস। প্রিয় শিল্পী ও অভিনেতা এলভিস প্রিসলির জন্মদিনেই পৃথিবীর মায়া ত্যাগ করেন তিনি। ঢাকাই চলচ্চিত্র জাফর ইকবালকে আরও শ্রদ্ধাভরে স্মরণ করবে, তাঁকে মূল্যায়ন করবে—এ আশা তো করাই যায়।
কে বেশি স্টাইলিশ? কে সবচেয়ে বেশি প্রভাবিত করেছেন পরবর্তী নায়কদের? এমন বাহাস এলেই অবধারিতভাবে দুটি নামকে তুলনা করা হয়—জাফর ইকবাল নাকি সালমান শাহ? জাফর ইকবাল চলচ্চিত্রে এসেছিলেন মুক্তিযুদ্ধের আগে, ১৯৭০ সালে। অভিনয় করেছেন দেড় শ ছবিতে। আর সালমান শাহর ক্যারিয়ার শুরুই হয়েছে ১৯৯৩ সালে। মৃত্যুর আগ পর্যন্ত ২৭টি ছবিতে কাজ করতে পেরেছেন তিনি।
দীর্ঘ ২৩ বছরের ব্যবধান দুজনের। বয়সে নয়, চলচ্চিত্রে কাজের অভিজ্ঞতায়। দুজনের মধ্যে যোজন যোজন দূরত্ব। সময়, অভিনয় দক্ষতা, ফ্যাশন স্টেটমেন্ট—সবকিছুতে বিস্তর ফারাক। তবু কেন তুলনা এ দুজনের মধ্যে? কারণ, সালমান শাহর আষ্টেপৃষ্ঠে তকমা দেগে দেওয়া হয়েছে—স্টাইলিশ আইকন। এ তকমার আড়ালে অনেকটাই ঢাকা পড়ে গেছে তাঁর অভিনয় দক্ষতা। আজকের দিনে অনেকেই সালমান শাহর নামের সঙ্গে শুধু ভালো সাজপোশাক, কমপ্লিট ইন, মাথায় বাঁধা রুমাল, দামি কেডস, সানগ্লাস—এসব বিষয় জুড়ে দেন।
যাঁরা প্রমাণ করতে চান সালমান শাহ থেকেই ঢাকাই ছবি ফ্যাশন-সচেতনতা শিখেছে, তাঁরা নিশ্চয়ই খুব ভুল জানেন। তাঁরা নিশ্চয়ই জাফর ইকবালকে ভুলে গেছেন অথবা ইচ্ছাকৃতভাবে তাঁর নামটিকে ঢাকাই সিনেমা ইন্ডাস্ট্রি থেকে বাদ দেওয়ার একটা পাঁয়তারা এটি। সালমান শাহর প্রভাব পরবর্তী নায়কদের মধ্যে দারুণভাবে পড়েছে, এটা সত্যি। আত্মহত্যার ঘটনার পর মিডিয়ার ফোকাস সালমানের দিকে পড়েছে, এখনো পড়ছে, এটাও বাস্তবতা।
কিন্তু তাতে জাফর ইকবালের নামটি কোনোভাবেই ডি-ফোকাসড হওয়ার কথা নয়। অথচ সেটাই হয়েছে। এফডিসির অনুষ্ঠানে, পরিচালকের বয়ানে, নায়ক-নায়িকার শোডাউনে, পত্রিকার গালভরা ইন্টারভিউয়ে—কোথাও আর অত বড় করে ‘জাফর ইকবাল’ নামটি খুঁজে পাওয়া যায় না। অথচ তিনি দেড় শ সফল ছবির নায়ক। বাংলা ছবিকে ‘স্টাইলিশ’ করে তোলার পেছনে তাঁর অবদান কম নয়।
অভিজাত পরিবারের ছেলে জাফর ইকবাল। ঢাকার গুলশানে তাঁর জন্ম। জাফর ইকবালের ঘনিষ্ঠ বন্ধু ছিলেন সংগীতশিল্পী কুমার বিশ্বজিৎ। এক স্মৃতিচারণায় কুমার বিশ্বজিৎ বলেন, ‘জাফর ইকবাল দারুণ স্মার্ট ছিলেন। শুধু পোশাক-আশাকে না, ওর রুচিবোধ, ইন্টেলেকচুয়াল হাইট, ফ্যাশন-সচেতনতা—সবই ছিল নজরকাড়ার মতো। এই অঙ্গনে আর কারও মধ্যে এ রকম দেখিনি। আমি নিজেই দেখেছি তার বাসার ‘শু’ র র্যাকে তিন শ রকমের জুতা। জুতা রাখার আলাদা একটা কর্নার ছিল। জুতার সঙ্গে মিল রেখে ড্রেস পরতেন। এখনকার কোনো নায়কের মধ্যেও এমন ফ্যাশন-সচেতনতা আছে কি না, জানি না।’
গান ছিল জাফর ইকবালের প্রথম প্রেম। ছোট থেকেই সুরে-তালে বড় হয়েছেন। দারুণ পছন্দ করতেন সময়ের আরেক কিংবদন্তি এলভিস প্রিসলিকে। মাত্র ১৬ বছর বয়সেই জাফর ইকবাল বন্ধুদের নিয়ে শুরু করেছিলেন ব্যান্ড দল ‘রোলিং স্টোন’। ভালো গিটার বাজাতেন তিনি। ভালো গাইতেন। অভিনয় শুরুর আগে গায়ক হিসেবেই পরিচিতি ছিল জাফর ইকবালের।
প্রথম প্লেব্যাক ‘বদনাম’ ছবিতে ‘হয় যদি বদনাম হোক আরও, আমি তো এখন আর নই কারও।’ এরপর সুরকার আলাউদ্দীন আলী তাঁকে দিয়ে অসংখ্য ছবিতে কাজ করিয়েছিলেন। ‘তুমি কেন কাঁদালে’ নাম দিয়ে একটি অডিও অ্যালবাম বের করেছিলেন জাফর ইকবাল, আশির দশকের মাঝামাঝি।
চলচ্চিত্রে যখন প্রবেশ করেন তিনি, ওই সময়টা মোটেই সুবিধাজনক ছিল না। ছিল কঠিন প্রতিযোগিতা। নামকরা অনেক নায়কের ছবি তখন প্রতি সপ্তাহেই মুক্তি পাচ্ছে। হইহই করে চলছে সেসব। এর মধ্যে নবাগত জাফর ইকবাল নিজের পরিচয় প্রতিষ্ঠা করেছিলেন আলাদাভাবে। সত্তর ও আশি দশকে পর্দায় রাগী, রোমান্টিক, জীবন-যন্ত্রণাপীড়িত তরুণের চরিত্রে পরিচালকদের আস্থা ছিলেন তিনি।
ববিতার সঙ্গে জাফর ইকবালের জুটি বেশ জনপ্রিয় হয়েছিল। প্রচুর গুঞ্জন শোনা যেত সে সময়—তাঁদের ব্যক্তিগত সম্পর্ক নিয়ে। অনেকেই বলেন, ‘সুখে থেকো ও আমার নন্দিনী, হয়ে কারও ঘরনী’ গানটি তিনি ববিতার উদ্দেশেই গেয়েছিলেন! সম্পর্ক ভেঙে যাওয়ার পর অসুস্থ হয়ে পড়েন জাফর ইকবাল, এমন কথাও বলেন অনেকে। খুব অভিমানী এবং আবেগপ্রবণ ছিলেন। স্বভাবে বোহিমিয়ান। খানিকটা রাগী। জীবনযাপনে কিছুটা অগোছালো।
জাফর ইকবালের শেষ মুক্তিপ্রাপ্ত ছবি ‘লক্ষ্মীর সংসার’। এ ছবির একটি দৃশ্যে তিনি ঢাকায় নতুন আসেন। কিচ্ছু চেনেন না। একে-ওকে প্রশ্ন করে আজিমপুর যাওয়ার রাস্তা খুঁজছিলেন। দৃশ্যটি খুব সাধারণ, কিন্তু অর্থবহ। কারণ, ‘লক্ষ্মীর সংসার’ মুক্তির এক মাসের মাথায় শরীর-মনে নানা রোগে ভুগে পৃথিবী থেকে বিদায় নেন জাফর ইকবাল। সেই আজিমপুর কবরস্থানই হয় তাঁর শেষ আশ্রয়!
আজ ৮ জানুয়ারি, বাংলা ছবির এই কিংবদন্তি রকস্টারের প্রয়াণদিবস। প্রিয় শিল্পী ও অভিনেতা এলভিস প্রিসলির জন্মদিনেই পৃথিবীর মায়া ত্যাগ করেন তিনি। ঢাকাই চলচ্চিত্র জাফর ইকবালকে আরও শ্রদ্ধাভরে স্মরণ করবে, তাঁকে মূল্যায়ন করবে—এ আশা তো করাই যায়।
ঢাকাই সিনেমায় দুই যুগের ক্যারিয়ার শাকিব খানের। সম্প্রতি তিনি যুক্ত হয়েছেন ক্রিকেটের সঙ্গে। শাকিবের ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠান রিমার্ক-হারল্যান দল কিনেছে বিপিএলে। দলের নাম ঢাকা ক্যাপিটালস। শাকিবের ঢাকা ক্যাপিটালসের সঙ্গে ম্যাচ খেলবেন দেশের শোবিজ তারকারা। এমনটাই জানালেন শাকিবের ব্যবসায়িক প্রতিষ্ঠান...
২ ঘণ্টা আগে‘মুভিং বাংলাদেশ’ নামের সিনেমার জন্য বিভিন্ন আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসব থেকে ফান্ডিং পেয়েছেন নুহাশ হুমায়ূন। সিনেমাটির সঙ্গে যুক্ত হয়েছিল সরকারের তথ্য ও যোগাযোগপ্রযুক্তি মন্ত্রণালয়। সম্প্রতি জানা গেছে, সিনেমাটির সঙ্গে আর যুক্ত থাকছে না সরকার। বাতিল করা হয়েছে মুভিং বাংলাদেশ সিনেমার জন্য ৫০ লাখ...
২ ঘণ্টা আগেশাকিব খানকে কেন্দ্র করে তাঁর দুই সাবেক স্ত্রী অপু বিশ্বাস ও শবনম বুবলীর দ্বন্দ্বটা নতুন কিছু নয়। সুযোগ পেলেই তাঁরা পরস্পরের প্রতি খড়্গহস্ত হন। এবার টয়লেড ডে-র শুভেচ্ছা জানানোর নাম করে বুবলীকে খোঁচা দিলেন অপু।
১৩ ঘণ্টা আগেইত্যাদির নতুন পর্বের শুটিং হয়েছে বাগেরহাটে। মঞ্চ নির্মাণ করা হয়েছে মোংলা বন্দরে। পশুর নদীর তীরে জাহাজ, নদী এবং বন্দরের কাজে ব্যবহৃত বিভিন্ন যন্ত্রপাতির সমন্বয়ে নির্মিত মঞ্চে ধারণ করা হয়েছে এবারের ইত্যাদি।
১৬ ঘণ্টা আগে