বিনোদন প্রতিবেদক, ঢাকা
অভিনেত্রী মুনমুন সেনের সঙ্গে ফেরদৌস আহমেদের ভালো বন্ধুত্ব। সেই সূত্রে মুনমুনের বাড়িতে অনেকবার গেছেন ফেরদৌস আহমেদ। ইচ্ছা ছিল, যদি একবার সুচিত্রা সেনকে দেখা যায়! একবার একঝলক দেখার সুযোগও এসেছিল তাঁর। তবে কোনো কথা হয়নি। সুচিত্রা সেনকে বাংলাদেশের অনেক গানের সিডি, শাড়ি উপহার পাঠিয়েছিলেন ফেরদৌস। দেশের একটি সংবাদমাধ্যমের সঙ্গে কথোপকথনে এ ব্যাপারে জানা যায়।
অভিনেতা এ বিষয়ে জানিয়েছেন, ‘মুনমুন সেনের বাড়িতে অনেকবার গিয়েছি। যাওয়ার সময় মনে মনে ভাবতাম, কখনো যদি সুচিত্রা সেনের সঙ্গে আমার দেখা হতো! একটিবার যদি কাছ থেকে দেখতে পেতাম সুচিত্রা সেনকে! দেখতে পারতাম আমার স্বপ্নের নায়িকাকে! কিন্তু সম্ভব হয়নি। সেই সময় মুনমুন সেনের এক আত্মীয়ের সঙ্গে পরিচয় হয়েছিল। তিনি আমাকে বলেছিলেন, ১৭ বছর ধরে সেখানে যাতায়াত করছেন। তবু কখনো দেখার সুযোগ পাননি সুচিত্রা সেনকে।’
তবে একবার সুচিত্রা সেনকে সামনে থেকে দেখার সৌভাগ্য হয়েছিল ফেরদৌসের। অভিনেতা জানিয়েছেন, ‘একদিন মুনমুন সেনের বাড়িতে গিয়েছিলাম। কলিং বেল চাপার পর দরজা খুলে দেন সুচিত্রা সেন। আমি তখনো বুঝতে পারিনি কে দরজা খুলে দিয়েছেন। এক মুহূর্ত সেখানে না থেকে দ্রুত তাঁর রুমে চলে যান। তারপর দরজা বন্ধ করে দেন। আমি দরজার কাছে গিয়ে অনেকটা সময় দাঁড়িয়ে ছিলাম, যদি তার কণ্ঠ শুনতে পাই! কিন্তু পাইনি।’
ফেরদৌস বলেন, ‘সুচিত্রা সেন অবশ্য আমার ব্যাপারে জেনেছিলেন মুনমুনের কাছে। আমি বাংলাদেশের মানুষ, দুই বাংলার চলচ্চিত্রেই অভিনয় করছি। এসব জেনে বাংলাদেশের গান শুনতে চেয়েছিলেন তিনি আমার কাছে। সাদী মোহাম্মদ, দেশাত্মবোধক গানের সিডিসহ বেশ কিছু গানের সিডি দিয়েছিলাম তাঁর জন্য। মুনমুন সেন আমাকে বলেছিলেন, সেসব পেয়ে সুচিত্রা সেন খুব খুশি হয়েছিলেন।’
ফেরদৌস বলেন, ‘সুচিত্রা সেনের মৃত্যুসংবাদ শুনেছিলাম ভারতের নদীয়ায় বসে। সেদিন নদীয়ায় আমার শুটিং ছিল। কী যে মন খারাপ হয়েছিল আমার।’
অভিনেত্রী মুনমুন সেনের সঙ্গে ফেরদৌস আহমেদের ভালো বন্ধুত্ব। সেই সূত্রে মুনমুনের বাড়িতে অনেকবার গেছেন ফেরদৌস আহমেদ। ইচ্ছা ছিল, যদি একবার সুচিত্রা সেনকে দেখা যায়! একবার একঝলক দেখার সুযোগও এসেছিল তাঁর। তবে কোনো কথা হয়নি। সুচিত্রা সেনকে বাংলাদেশের অনেক গানের সিডি, শাড়ি উপহার পাঠিয়েছিলেন ফেরদৌস। দেশের একটি সংবাদমাধ্যমের সঙ্গে কথোপকথনে এ ব্যাপারে জানা যায়।
অভিনেতা এ বিষয়ে জানিয়েছেন, ‘মুনমুন সেনের বাড়িতে অনেকবার গিয়েছি। যাওয়ার সময় মনে মনে ভাবতাম, কখনো যদি সুচিত্রা সেনের সঙ্গে আমার দেখা হতো! একটিবার যদি কাছ থেকে দেখতে পেতাম সুচিত্রা সেনকে! দেখতে পারতাম আমার স্বপ্নের নায়িকাকে! কিন্তু সম্ভব হয়নি। সেই সময় মুনমুন সেনের এক আত্মীয়ের সঙ্গে পরিচয় হয়েছিল। তিনি আমাকে বলেছিলেন, ১৭ বছর ধরে সেখানে যাতায়াত করছেন। তবু কখনো দেখার সুযোগ পাননি সুচিত্রা সেনকে।’
তবে একবার সুচিত্রা সেনকে সামনে থেকে দেখার সৌভাগ্য হয়েছিল ফেরদৌসের। অভিনেতা জানিয়েছেন, ‘একদিন মুনমুন সেনের বাড়িতে গিয়েছিলাম। কলিং বেল চাপার পর দরজা খুলে দেন সুচিত্রা সেন। আমি তখনো বুঝতে পারিনি কে দরজা খুলে দিয়েছেন। এক মুহূর্ত সেখানে না থেকে দ্রুত তাঁর রুমে চলে যান। তারপর দরজা বন্ধ করে দেন। আমি দরজার কাছে গিয়ে অনেকটা সময় দাঁড়িয়ে ছিলাম, যদি তার কণ্ঠ শুনতে পাই! কিন্তু পাইনি।’
ফেরদৌস বলেন, ‘সুচিত্রা সেন অবশ্য আমার ব্যাপারে জেনেছিলেন মুনমুনের কাছে। আমি বাংলাদেশের মানুষ, দুই বাংলার চলচ্চিত্রেই অভিনয় করছি। এসব জেনে বাংলাদেশের গান শুনতে চেয়েছিলেন তিনি আমার কাছে। সাদী মোহাম্মদ, দেশাত্মবোধক গানের সিডিসহ বেশ কিছু গানের সিডি দিয়েছিলাম তাঁর জন্য। মুনমুন সেন আমাকে বলেছিলেন, সেসব পেয়ে সুচিত্রা সেন খুব খুশি হয়েছিলেন।’
ফেরদৌস বলেন, ‘সুচিত্রা সেনের মৃত্যুসংবাদ শুনেছিলাম ভারতের নদীয়ায় বসে। সেদিন নদীয়ায় আমার শুটিং ছিল। কী যে মন খারাপ হয়েছিল আমার।’
প্রতি সপ্তাহেই নতুন সিনেমা বা ওয়েব সিরিজের জন্য দর্শকের নজর থাকে ওটিটি প্ল্যাটফর্মে। সপ্তাহজুড়ে বিভিন্ন প্ল্যাটফর্মে মুক্তি পাবে নানা দেশের, নানা ভাষার কনটেন্ট। বাছাই করা এমন কিছু কনটেন্টের খবর থাকছে এই প্রতিবেদনে।
৫ ঘণ্টা আগেবিচ্ছেদের পর একাই পালন করছেন মা-বাবার দায়িত্ব। সেই অভিজ্ঞতা কাজে লাগিয়ে এবার ব্যবসায় নামছেন অভিনেত্রী। মা এবং নবজাতকের দরকারি পণ্যের ব্র্যান্ডশপ দিচ্ছেন পরীমনি।
৫ ঘণ্টা আগেপরদিনই কাকতালীয়ভাবে প্রকাশ্যে আসে বেজিস্ট মোহিনী দের বিবাহবিচ্ছেদের খবর। অনেকে দুইয়ে দুইয়ে চার মেলানো শুরু করেন। কেউ কেউ তো আগবাড়িয়ে এটাও বলে দিয়েছেন, মোহিনীর সঙ্গে সম্পর্ক থাকার কারণেই নাকি বিচ্ছেদ হয়েছে রাহমান-সায়রার!
৬ ঘণ্টা আগেআগামী ৪ ডিসেম্বর শুরু হবে ৩০তম কলকাতা আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসব। এবারের উৎসবে অংশ নেবে বিভিন্ন দেশের ২০০টির বেশি সিনেমা। তবে রাখা হয়নি না বাংলাদেশের কোনো সিনেমা।
১১ ঘণ্টা আগে