বিনোদন ডেস্ক
মারা গেছেন অভিনেতা অভিষেক চট্টোপাধ্যায়। তাঁর বয়স হয়েছিল ৫৮ বছর। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম সূত্রে জানা যায়, তিন দিন ধরে তিনি পেটের সমস্যায় ভুগছিলেন।
বুধবার (২৩ মার্চ) রিয়েলিটি শোতে অংশও নিয়েছিলেন। সেখানেই অসুস্থ হয়ে পড়েন তিনি। বৃহস্পতিবার (২৪ মার্চ) ভোরে অভিষেক চট্টোপাধ্যায় বাড়িতে শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করেন। তাঁর প্রয়াণে শোকস্তব্ধ সাংস্কৃতিক মহল। জীবনের শেষ দিন পর্যন্ত কাজ করে গেযছেন তিনি।
মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় জানিয়েছেন, সিনেমা ও সিরিয়ালের দর্শকদের জন্য় এ এক বড় ক্ষতি। টুইট করেছেন পরিচালক-প্রযোজক রাজ চক্রবর্তীও। টুইটারে লিখেছেন, ‘আমরা আবার হারালাম একজন ভালো মানুষ ও ভালো অভিনেতাকে। তাঁর এই অকালপ্রয়াণে আমি শোকস্তব্ধ। তাঁর আত্মার শান্তি কামনা করি। যেখানেই থাকো ভালো থেকো মিঠুদা (অভিষেক চ্যাটার্জী)।’
১৯৬৪ সালের ৩০ এপ্রিল জন্ম অভিষেক চট্টোপাধ্যায়ের। ১৯৮৬ সালে তরুণ মজুমদারের ছবি ‘পথভোলা’ দিয়ে সিনেমায় যাত্রা। উল্লেখযোগ্য ছবিগুলো হলো ‘দহন’, ‘বাড়িওয়ালী’, ‘মধুর মিলন’, ‘মায়ের আঁচল’, ‘আলো’, ‘নীলাচলে কিরীটি’ প্রভৃতি।
নব্বইয়ের দশকে বাংলা চলচ্চিত্র জগতের অন্যতম ব্যস্ত অভিনেতা ছিলেন অভিষেক। একসময় প্রসেনজিৎ চট্টোপাধ্যায়, তাপস পালদের সঙ্গে এক সারিতে নাম ছিলো তাঁর। উৎপল দত্ত, সন্ধ্যা রায়ের মতো প্রতিভাশালী অভিনেতাদের সঙ্গে পর্দায় দেখা গেছে অভিষেক চট্টোপাধ্য়ায়কে। কাজ করেছেন শতাব্দী রায়, ঋতুপর্ণা সেনগুপ্তের মতো সমসাময়িক প্রথম সারির অভিনেত্রীদের সঙ্গেও।
শুধু বড় পর্দা নয়, ছোট পর্দায়ও তিনি সমানভাবে সাবলীল অভিনয় করে দর্শকদের প্রশংসা পেয়েছেন। ‘ইচ্ছেনদী’, ‘পিতা’, ‘অপুর সংসার’, ‘অন্দরমহল’, ‘কুসুম দোলা’, ‘ফাগুন বউ’, ‘খড়কুটো’র মতো সিরিয়ালে অভিনয় করে দর্শকদের মন জিতে নিয়েছেন তিনি।
মারা গেছেন অভিনেতা অভিষেক চট্টোপাধ্যায়। তাঁর বয়স হয়েছিল ৫৮ বছর। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম সূত্রে জানা যায়, তিন দিন ধরে তিনি পেটের সমস্যায় ভুগছিলেন।
বুধবার (২৩ মার্চ) রিয়েলিটি শোতে অংশও নিয়েছিলেন। সেখানেই অসুস্থ হয়ে পড়েন তিনি। বৃহস্পতিবার (২৪ মার্চ) ভোরে অভিষেক চট্টোপাধ্যায় বাড়িতে শেষ নিশ্বাস ত্যাগ করেন। তাঁর প্রয়াণে শোকস্তব্ধ সাংস্কৃতিক মহল। জীবনের শেষ দিন পর্যন্ত কাজ করে গেযছেন তিনি।
মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় জানিয়েছেন, সিনেমা ও সিরিয়ালের দর্শকদের জন্য় এ এক বড় ক্ষতি। টুইট করেছেন পরিচালক-প্রযোজক রাজ চক্রবর্তীও। টুইটারে লিখেছেন, ‘আমরা আবার হারালাম একজন ভালো মানুষ ও ভালো অভিনেতাকে। তাঁর এই অকালপ্রয়াণে আমি শোকস্তব্ধ। তাঁর আত্মার শান্তি কামনা করি। যেখানেই থাকো ভালো থেকো মিঠুদা (অভিষেক চ্যাটার্জী)।’
১৯৬৪ সালের ৩০ এপ্রিল জন্ম অভিষেক চট্টোপাধ্যায়ের। ১৯৮৬ সালে তরুণ মজুমদারের ছবি ‘পথভোলা’ দিয়ে সিনেমায় যাত্রা। উল্লেখযোগ্য ছবিগুলো হলো ‘দহন’, ‘বাড়িওয়ালী’, ‘মধুর মিলন’, ‘মায়ের আঁচল’, ‘আলো’, ‘নীলাচলে কিরীটি’ প্রভৃতি।
নব্বইয়ের দশকে বাংলা চলচ্চিত্র জগতের অন্যতম ব্যস্ত অভিনেতা ছিলেন অভিষেক। একসময় প্রসেনজিৎ চট্টোপাধ্যায়, তাপস পালদের সঙ্গে এক সারিতে নাম ছিলো তাঁর। উৎপল দত্ত, সন্ধ্যা রায়ের মতো প্রতিভাশালী অভিনেতাদের সঙ্গে পর্দায় দেখা গেছে অভিষেক চট্টোপাধ্য়ায়কে। কাজ করেছেন শতাব্দী রায়, ঋতুপর্ণা সেনগুপ্তের মতো সমসাময়িক প্রথম সারির অভিনেত্রীদের সঙ্গেও।
শুধু বড় পর্দা নয়, ছোট পর্দায়ও তিনি সমানভাবে সাবলীল অভিনয় করে দর্শকদের প্রশংসা পেয়েছেন। ‘ইচ্ছেনদী’, ‘পিতা’, ‘অপুর সংসার’, ‘অন্দরমহল’, ‘কুসুম দোলা’, ‘ফাগুন বউ’, ‘খড়কুটো’র মতো সিরিয়ালে অভিনয় করে দর্শকদের মন জিতে নিয়েছেন তিনি।
চলতি বছরের শুরুতে প্রসাধনী ও হোম কেয়ার উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান রিমার্ক-হারল্যানের পরিচালক হিসেবে যুক্ত হন শাকিব খান। এরপর প্রতিষ্ঠানের শুভেচ্ছাদূত হিসেবে যুক্ত হন শোবিজের একাধিক তারকা।
১ ঘণ্টা আগেবলিউডে এ বছরের বক্স অফিসটা যেন ভূতেদের দখলে। অ্যাকশন, কমেডি কিংবা ড্রামা—অনেক ধরনের সিনেমাই যখন মুখ থুবড়ে পড়ছে, তখন হল ভরিয়ে দিচ্ছে ভূতের সিনেমা। এ বছর মুক্তি পাওয়া ‘মুঞ্ঝা’, ‘স্ত্রী টু’, ‘ভুলভুলাইয়া থ্রি’
১ ঘণ্টা আগেগত বছর দুই ঈদে বৈশাখী টেলিভিশনে প্রচার হয়েছিল সাত পর্বের ধারাবাহিক ‘হাবুর স্কলারশিপ’। পরে দর্শকদের চাহিদা বিবেচনায় দীর্ঘ ধারাবাহিক আকারে নাটকটি নির্মাণের সিদ্ধান্ত নেয় চ্যানেলটি।
২ ঘণ্টা আগেসংস্কৃতির বিকাশ ঘটাতে সংস্কৃতিবিষয়ক মন্ত্রণালয় থেকে সাতটি অগ্রাধিকার কার্যক্রমের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। এ উদ্যোগের ‘রিমেম্বারিং মনসুন রেভল্যুশন’ কার্যক্রমে রয়েছে নজরুলসংগীত নিয়ে রক অ্যালবাম প্রকাশ।
২ ঘণ্টা আগে