বিনোদন প্রতিবেদক, ঢাকা
দিনভর পাল্টাপাল্টি অভিযোগের পর আজ রোববার সন্ধ্যায় শিল্পী সমিতির দ্বারস্থ হয়েছেন চিত্রনায়ক ওমর সানী। রাত সাড়ে ৮টার দিকে শিল্পী সমিতির সভাপতি বরাবর তিনি একটি অভিযোগ জমা দেন। ওমর সানির অভিযোগপত্রে বিষয় হিসেবে লেখা হয়েছে, ‘জায়েদ খান দ্বারা আমার সংসার ভাঙা এবং আমাকে পিস্তল বের করে মেরে ফেলার হুমকি প্রসঙ্গে।’
অভিযোগপত্রে বলা হয়েছে, ‘আমি ওমর সানী অত্র সমিতির একজন সদস্য এবং সাবেক কমিটির সহসভাপতি। দীর্ঘ ৩২ বছর যাবৎ চলচ্চিত্রে অভিনয় করে আসছি। কিন্তু দুঃখের বিষয় এই যে, সমিতির সদস্য জায়েদ খান গত চার মাস যাবৎ আমার স্ত্রী আরিফা পারভীন জামান মৌসুমীকে নানাভাবে হয়রানি ও বিরক্ত করে আসছে। আমার সুখের সংসার ভাঙার জন্য বিভিন্ন কৌশলে তাকে হেয়প্রতিপন্ন করার চেষ্টা করে আসছে।’
‘এই ব্যাপারে তাকে হোয়াটসঅ্যাপে মেসেজ দিয়ে বারবার বোঝানোর চেষ্টা করেছি। তার প্রমাণ আমার এবং আমার ছেলের কাছেও আছে। তাছাড়া মুরব্বি হিসেবে আমি ডিপজল ভাইয়ের কাছে এই বিষয়ে অভিযোগ করেছি। কিন্তু উক্ত বিষয়ের কোনো সমাধান হয়নি। ডিপজল ভাইয়ের ছেলের বিয়েতে জায়েদ খানের সাথে দেখা হলে এ বিষয়ে সংযত হওয়ার জন্য আমি অনুরোধ করি। এতে সে আমার ওপর ক্ষিপ্ত হয়ে ওঠে এবং হঠাৎ করে তার পিস্তল বের করে আমাকে মেরে ফেলার হুমকি দেয়।’
আবেদনের শেষে ওমর সানী লিখেছেন, ‘অতএব, আমি মনে করি এমন একজন পিস্তলধারী সন্ত্রাসী বাংলাদেশ চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির সদস্য থাকতে পারে না। উল্লিখিত বিষয়ে বিশেষভাবে বিবেচনাপূর্বক জায়েদ খানের বিরুদ্ধে যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য আমি বিনীতভাবে অনুরোধ করছি।’
তবে অভিযোগপত্রটি জমা দেওয়ার সময় শিল্পী সমিতির সভাপতি ইলিয়াস কাঞ্চন উপস্থিত ছিলেন না বলে জানা গেছে।
গত শুক্রবার (১০ জুন) রাজধানীর একটি কনভেনশন সেন্টারে অভিনেতা-প্রযোজক ডিপজলের ছেলের বিয়ের অনুষ্ঠানে জায়েদ খানকে থাপ্পড় মারেন ওমর সানী। জায়েদও ক্ষেপে গিয়ে পিস্তল বের করে সানীকে গুলি করার হুমকি দেন।
ওমর সানী এ ঘটনার সত্যতা স্বীকার করলেও পুরোটা অস্বীকার করেছেন জায়েদ খান।
দিনভর পাল্টাপাল্টি অভিযোগের পর আজ রোববার সন্ধ্যায় শিল্পী সমিতির দ্বারস্থ হয়েছেন চিত্রনায়ক ওমর সানী। রাত সাড়ে ৮টার দিকে শিল্পী সমিতির সভাপতি বরাবর তিনি একটি অভিযোগ জমা দেন। ওমর সানির অভিযোগপত্রে বিষয় হিসেবে লেখা হয়েছে, ‘জায়েদ খান দ্বারা আমার সংসার ভাঙা এবং আমাকে পিস্তল বের করে মেরে ফেলার হুমকি প্রসঙ্গে।’
অভিযোগপত্রে বলা হয়েছে, ‘আমি ওমর সানী অত্র সমিতির একজন সদস্য এবং সাবেক কমিটির সহসভাপতি। দীর্ঘ ৩২ বছর যাবৎ চলচ্চিত্রে অভিনয় করে আসছি। কিন্তু দুঃখের বিষয় এই যে, সমিতির সদস্য জায়েদ খান গত চার মাস যাবৎ আমার স্ত্রী আরিফা পারভীন জামান মৌসুমীকে নানাভাবে হয়রানি ও বিরক্ত করে আসছে। আমার সুখের সংসার ভাঙার জন্য বিভিন্ন কৌশলে তাকে হেয়প্রতিপন্ন করার চেষ্টা করে আসছে।’
‘এই ব্যাপারে তাকে হোয়াটসঅ্যাপে মেসেজ দিয়ে বারবার বোঝানোর চেষ্টা করেছি। তার প্রমাণ আমার এবং আমার ছেলের কাছেও আছে। তাছাড়া মুরব্বি হিসেবে আমি ডিপজল ভাইয়ের কাছে এই বিষয়ে অভিযোগ করেছি। কিন্তু উক্ত বিষয়ের কোনো সমাধান হয়নি। ডিপজল ভাইয়ের ছেলের বিয়েতে জায়েদ খানের সাথে দেখা হলে এ বিষয়ে সংযত হওয়ার জন্য আমি অনুরোধ করি। এতে সে আমার ওপর ক্ষিপ্ত হয়ে ওঠে এবং হঠাৎ করে তার পিস্তল বের করে আমাকে মেরে ফেলার হুমকি দেয়।’
আবেদনের শেষে ওমর সানী লিখেছেন, ‘অতএব, আমি মনে করি এমন একজন পিস্তলধারী সন্ত্রাসী বাংলাদেশ চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতির সদস্য থাকতে পারে না। উল্লিখিত বিষয়ে বিশেষভাবে বিবেচনাপূর্বক জায়েদ খানের বিরুদ্ধে যথাযথ ব্যবস্থা গ্রহণের জন্য আমি বিনীতভাবে অনুরোধ করছি।’
তবে অভিযোগপত্রটি জমা দেওয়ার সময় শিল্পী সমিতির সভাপতি ইলিয়াস কাঞ্চন উপস্থিত ছিলেন না বলে জানা গেছে।
গত শুক্রবার (১০ জুন) রাজধানীর একটি কনভেনশন সেন্টারে অভিনেতা-প্রযোজক ডিপজলের ছেলের বিয়ের অনুষ্ঠানে জায়েদ খানকে থাপ্পড় মারেন ওমর সানী। জায়েদও ক্ষেপে গিয়ে পিস্তল বের করে সানীকে গুলি করার হুমকি দেন।
ওমর সানী এ ঘটনার সত্যতা স্বীকার করলেও পুরোটা অস্বীকার করেছেন জায়েদ খান।
প্রতি সপ্তাহেই নতুন সিনেমা বা ওয়েব সিরিজের জন্য দর্শকের নজর থাকে ওটিটি প্ল্যাটফর্মে। সপ্তাহজুড়ে বিভিন্ন প্ল্যাটফর্মে মুক্তি পাবে নানা দেশের, নানা ভাষার কনটেন্ট। বাছাই করা এমন কিছু কনটেন্টের খবর থাকছে এই প্রতিবেদনে।
২ ঘণ্টা আগেবিচ্ছেদের পর একাই পালন করছেন মা-বাবার দায়িত্ব। সেই অভিজ্ঞতা কাজে লাগিয়ে এবার ব্যবসায় নামছেন অভিনেত্রী। মা এবং নবজাতকের দরকারি পণ্যের ব্র্যান্ডশপ দিচ্ছেন পরীমনি।
২ ঘণ্টা আগেপরদিনই কাকতালীয়ভাবে প্রকাশ্যে আসে বেজিস্ট মোহিনী দের বিবাহবিচ্ছেদের খবর। অনেকে দুইয়ে দুইয়ে চার মেলানো শুরু করেন। কেউ কেউ তো আগবাড়িয়ে এটাও বলে দিয়েছেন, মোহিনীর সঙ্গে সম্পর্ক থাকার কারণেই নাকি বিচ্ছেদ হয়েছে রাহমান-সায়রার!
৩ ঘণ্টা আগেআগামী ৪ ডিসেম্বর শুরু হবে ৩০তম কলকাতা আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসব। এবারের উৎসবে অংশ নেবে বিভিন্ন দেশের ২০০টির বেশি সিনেমা। তবে রাখা হয়নি না বাংলাদেশের কোনো সিনেমা।
৮ ঘণ্টা আগে