বিনোদন প্রতিবেদক, ঢাকা
অসমর্থিত সূত্র দিয়ে একাধিক সংবাদমাধ্যমে জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার ২০২১-এর যে তালিকা প্রকাশিত হয়েছে, তাতে অভিনেত্রী ডলি জহুরের আজীবন সম্মাননা পাওয়া নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন একসময়ের জনপ্রিয় অভিনেত্রী অঞ্জনা।
তথ্য মন্ত্রণালয় কোনো তালিকা প্রকাশ না করলেও প্রতিবেদনগুলোতে দাবি করা হচ্ছে, ২০২১ সালের জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কারে আজীবন সম্মাননা ক্যাটাগরিতে অভিনেত্রী ডলি জহুর ও অভিনেতা ইলিয়াস কাঞ্চনের নাম রয়েছে।
ফেসবুকে অভিনেত্রী অঞ্জনা লেখেন, ‘এবারের জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার (২০২১) কয়েকটা ক্যাটাগরিতে সত্যিকার অর্থে হাস্যকর লেগেছে, কিছুই বলার নেই।’ আজ শুক্রবার নিজের ফেসবুক অ্যাকাউন্টে দেওয়া স্ট্যাটাসে এমনটাই মন্তব্য করেন অঞ্জনা।
অঞ্জনা বলেন, ‘ডলি জহুর আপাকে কেন আজীবন সম্মাননা দেওয়া হবে, এটা আমার বোধগম্য হয় না। নিঃসন্দেহে তিনি ভালো অভিনেত্রী, কিন্তু ওনার চেয়ে স্বনামধন্য দাপুটে অভিনেত্রী চিত্রনায়িকা নূতন, সুচরিতা, চিত্রনায়ক ও নৃত্য পরিচালক জাভেদ ভাই, যাঁরা স্বাধীনতার আগে থেকে এখন পর্যন্ত চলচ্চিত্রশিল্পে নিরলসভাবে কাজ করে চলেছেন। তাঁদের না দিয়ে কেন ডলি আপাকে দিল—এটা আসলেই হাস্যকর।’
অঞ্জনা আরও বলেন, ‘ডলি আপা মূলত টেলিভিশন নাট্যশিল্পী। চলচ্চিত্রে তিনি এসেছেন আশির দশকের মাঝামাঝি সময়। কিন্তু এর অনেক আগেই জাভেদ ভাই, সুচরিতা ও নূতন চলচ্চিত্রশিল্পে সুপ্রতিষ্ঠিত। জুরিবোর্ডে এবার যাঁরা ছিলেন, তাঁরা বাংলা চলচ্চিত্রের সঠিক ইতিহাস ভুলে গেছেন কি না, আমি জানি না।’
পোস্টের বিষয়ে জানতে চাইলে অভিনেত্রী অঞ্জনা আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘একটা সময় জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কারের ক্ষেত্রে বয়স ও অভিজ্ঞতা বিবেচনা করা হতো। কিন্তু এখন দেখি তা মানা হয় না; যা সত্যিই একজন শিল্পী হিসেবে আমাকে কষ্ট দেয়। দেখুন, ডলি জহুর একজন অসম্ভব গুণী অভিনেত্রী। আমি নিজেও তাঁর অভিনয়ের ভক্ত। ব্যক্তিগতভাবে তাঁর পুরস্কারে আমার কোনো ক্ষোভ নেই। আমার ক্ষোভ এই সিস্টেমের প্রতি।’
প্রতিবছর ২৮টি ক্যাটাগরিতে জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার দেওয়া হয়। তবে এ বছর ২৭ ক্যাটাগরিতে ৩৪টি পুরস্কার দেওয়া হবে। কারণ, ‘শ্রেষ্ঠ নৃত্য পরিচালক’ ক্যাটাগরিতে কোনো প্রার্থী যোগ্য বিবেচিত হয়নি।
সংশ্লিষ্ট সূত্রের বরাত দিয়ে একাধিক সংবাদমাধ্যমে প্রকাশিত তালিকায়—
চলচ্চিত্রে উল্লেখযোগ্য অবদান রাখায় যৌথভাবে আজীবন সম্মাননা পাচ্ছেন অভিনেত্রী ডলি জহুর ও অভিনেতা ইলিয়াস কাঞ্চন। শ্রেষ্ঠ চলচ্চিত্র যৌথভাবে মাতিয়া বানু শুকু (লাল মোরগের ঝুঁটি) ও রেজওয়ান শাহরিয়ার সুমিত (নোনাজলের কাব্য), শ্রেষ্ঠ স্বল্পদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র আকা রেজা গালিব (ধর), শ্রেষ্ঠ প্রামাণ্য চলচ্চিত্র কাওসার চৌধুরী (বধ্যভূমিতে একদিন), শ্রেষ্ঠ চলচ্চিত্র পরিচালক রেজওয়ান শাহরিয়ার সুমিত (নোনাজলের কাব্য), শ্রেষ্ঠ অভিনেতা যৌথভাবে মো. সিয়াম আহমেদ (মৃধা বনাম মৃধা) ও মীর সাব্বির মাহমুদ (রাতজাগা ফুল), শ্রেষ্ঠ অভিনেত্রী যৌথভাবে আজমেরী হক বাঁধন (রেহানা মরিয়ম নূর) ও তাসনোভা তামান্না (নোনাজলের কাব্য), শ্রেষ্ঠ অভিনেতা পার্শ্ব চরিত্রে এম ফজলুর রহমান বাবু (নোনাজলের কাব্য), শ্রেষ্ঠ অভিনেত্রী পার্শ্বচরিত্রে শম্পা রেজা (পদ্মপুরাণ), শ্রেষ্ঠ অভিনেতা খল চরিত্রে মো. আবদুল মান্নান জয়রাজ (লাল মোরগের ঝুঁটি)।
শ্রেষ্ঠ অভিনেতা কৌতুক চরিত্রে প্রভাষ কুমার ভট্টাচার্য্য মিলন (মৃধা বনাম মৃধা), শ্রেষ্ঠ শিশুশিল্পী আফিয়া তাবাসসুম (রেহানা মরিয়ম নূর), শিশুশিল্পী শাখায় বিশেষ পুরস্কার জান্নাতুল মাওয়া ঝিলিক (যা হারিয়ে যায়), শ্রেষ্ঠ সংগীত পরিচালক সুজেয় শ্যাম (যৈবতী কন্যার মন), শ্রেষ্ঠ গায়ক কে এম আবদুল্লাহ-আল-মুর্তজা মুহিন (শোনাতে এসেছি আজ—পদ্মপুরাণ), শ্রেষ্ঠ গায়িকা চন্দনা মজুমদার (দেখলে ছবি পাগল হবি—পদ্মপুরাণ), শ্রেষ্ঠ গীতিকার প্রয়াত গাজী মাজহারুল আনোয়ার (অন্তরে অন্তর জ্বালা—যৈবতী কন্যার মন), শ্রেষ্ঠ সুরকার সুজেয় শ্যাম (অন্তরে অন্তর জ্বালা—যৈবতী কন্যার মন), শ্রেষ্ঠ কাহিনিকার রেজওয়ান শাহরিয়ার সুমিত (নোনাজলের কাব্য), শ্রেষ্ঠ চিত্রনাট্যকার নূরুল আলম আতিক (লাল মোরগের ঝুঁটি), শ্রেষ্ঠ সংলাপ রচয়িতা তৌকীর আহমেদ (স্ফুলিঙ্গ)।
শ্রেষ্ঠ সম্পাদক সামির আহমেদ (লাল মোরগের ঝুঁটি), শ্রেষ্ঠ শিল্প নির্দেশক শিহাব নূরুন নবী (নোনাজলের কাব্য), শ্রেষ্ঠ চিত্রগ্রাহক দলগত—সৈয়দ কাশেফ শাহবাজি, সুমন কুমার সরকার ও মাজহারুল ইসলাম রাজু (লাল মোরগের ঝুঁটি), শ্রেষ্ঠ শব্দগ্রাহক শৈব তালুকদার (রেহানা মরিয়ম নূর), শ্রেষ্ঠ পোশাক ও সাজসজ্জা ইদিলা কাছরিন ফরিদ (নোনাজলের কাব্য)। শ্রেষ্ঠ মেকআপম্যান দলগত—মো. ফারুখ ও মো. ফরহাদ রেজা মিলন (লাল মোরগের ঝুঁটি)।
জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কারের জন্য গত ১৬ আগস্ট তথ্য মন্ত্রণালয় ১৩ সদস্যের জুরিবোর্ড গঠন করে। পুরস্কারের জন্য ২০২১ সালের মুক্তিপ্রাপ্ত ২১টি পূর্ণদের্ঘ্য, ১৭টি স্বল্পদৈর্ঘ্য, ৭টি প্রামাণ্য চলচ্চিত্রসহ মোট ৪৫টি চলচ্চিত্র জমা পড়ে।
পুরস্কার হিসেবে নির্বাচিত প্রত্যেককে ১৮ ক্যারেট মানের ১৫ গ্রাম ওজনের স্বর্ণপদক, পদকের একটি রেপ্লিকা ও এককালীন নির্ধারিত পরিমাণ সম্মানী ও সম্মাননাপত্র দেওয়া হবে। আজীবন সম্মাননার জন্য তিন লাখ টাকা, শ্রেষ্ঠ পূর্ণদের্ঘ্য চলচ্চিত্র প্রযোজক, শ্রেষ্ঠ চলচ্চিত্র পরিচালকের জন্য দুই লাখ এবং অন্যান্য ক্ষেত্রে এক লাখ টাকা করে দেওয়া হবে।
অসমর্থিত সূত্র দিয়ে একাধিক সংবাদমাধ্যমে জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার ২০২১-এর যে তালিকা প্রকাশিত হয়েছে, তাতে অভিনেত্রী ডলি জহুরের আজীবন সম্মাননা পাওয়া নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন একসময়ের জনপ্রিয় অভিনেত্রী অঞ্জনা।
তথ্য মন্ত্রণালয় কোনো তালিকা প্রকাশ না করলেও প্রতিবেদনগুলোতে দাবি করা হচ্ছে, ২০২১ সালের জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কারে আজীবন সম্মাননা ক্যাটাগরিতে অভিনেত্রী ডলি জহুর ও অভিনেতা ইলিয়াস কাঞ্চনের নাম রয়েছে।
ফেসবুকে অভিনেত্রী অঞ্জনা লেখেন, ‘এবারের জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার (২০২১) কয়েকটা ক্যাটাগরিতে সত্যিকার অর্থে হাস্যকর লেগেছে, কিছুই বলার নেই।’ আজ শুক্রবার নিজের ফেসবুক অ্যাকাউন্টে দেওয়া স্ট্যাটাসে এমনটাই মন্তব্য করেন অঞ্জনা।
অঞ্জনা বলেন, ‘ডলি জহুর আপাকে কেন আজীবন সম্মাননা দেওয়া হবে, এটা আমার বোধগম্য হয় না। নিঃসন্দেহে তিনি ভালো অভিনেত্রী, কিন্তু ওনার চেয়ে স্বনামধন্য দাপুটে অভিনেত্রী চিত্রনায়িকা নূতন, সুচরিতা, চিত্রনায়ক ও নৃত্য পরিচালক জাভেদ ভাই, যাঁরা স্বাধীনতার আগে থেকে এখন পর্যন্ত চলচ্চিত্রশিল্পে নিরলসভাবে কাজ করে চলেছেন। তাঁদের না দিয়ে কেন ডলি আপাকে দিল—এটা আসলেই হাস্যকর।’
অঞ্জনা আরও বলেন, ‘ডলি আপা মূলত টেলিভিশন নাট্যশিল্পী। চলচ্চিত্রে তিনি এসেছেন আশির দশকের মাঝামাঝি সময়। কিন্তু এর অনেক আগেই জাভেদ ভাই, সুচরিতা ও নূতন চলচ্চিত্রশিল্পে সুপ্রতিষ্ঠিত। জুরিবোর্ডে এবার যাঁরা ছিলেন, তাঁরা বাংলা চলচ্চিত্রের সঠিক ইতিহাস ভুলে গেছেন কি না, আমি জানি না।’
পোস্টের বিষয়ে জানতে চাইলে অভিনেত্রী অঞ্জনা আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘একটা সময় জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কারের ক্ষেত্রে বয়স ও অভিজ্ঞতা বিবেচনা করা হতো। কিন্তু এখন দেখি তা মানা হয় না; যা সত্যিই একজন শিল্পী হিসেবে আমাকে কষ্ট দেয়। দেখুন, ডলি জহুর একজন অসম্ভব গুণী অভিনেত্রী। আমি নিজেও তাঁর অভিনয়ের ভক্ত। ব্যক্তিগতভাবে তাঁর পুরস্কারে আমার কোনো ক্ষোভ নেই। আমার ক্ষোভ এই সিস্টেমের প্রতি।’
প্রতিবছর ২৮টি ক্যাটাগরিতে জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার দেওয়া হয়। তবে এ বছর ২৭ ক্যাটাগরিতে ৩৪টি পুরস্কার দেওয়া হবে। কারণ, ‘শ্রেষ্ঠ নৃত্য পরিচালক’ ক্যাটাগরিতে কোনো প্রার্থী যোগ্য বিবেচিত হয়নি।
সংশ্লিষ্ট সূত্রের বরাত দিয়ে একাধিক সংবাদমাধ্যমে প্রকাশিত তালিকায়—
চলচ্চিত্রে উল্লেখযোগ্য অবদান রাখায় যৌথভাবে আজীবন সম্মাননা পাচ্ছেন অভিনেত্রী ডলি জহুর ও অভিনেতা ইলিয়াস কাঞ্চন। শ্রেষ্ঠ চলচ্চিত্র যৌথভাবে মাতিয়া বানু শুকু (লাল মোরগের ঝুঁটি) ও রেজওয়ান শাহরিয়ার সুমিত (নোনাজলের কাব্য), শ্রেষ্ঠ স্বল্পদৈর্ঘ্য চলচ্চিত্র আকা রেজা গালিব (ধর), শ্রেষ্ঠ প্রামাণ্য চলচ্চিত্র কাওসার চৌধুরী (বধ্যভূমিতে একদিন), শ্রেষ্ঠ চলচ্চিত্র পরিচালক রেজওয়ান শাহরিয়ার সুমিত (নোনাজলের কাব্য), শ্রেষ্ঠ অভিনেতা যৌথভাবে মো. সিয়াম আহমেদ (মৃধা বনাম মৃধা) ও মীর সাব্বির মাহমুদ (রাতজাগা ফুল), শ্রেষ্ঠ অভিনেত্রী যৌথভাবে আজমেরী হক বাঁধন (রেহানা মরিয়ম নূর) ও তাসনোভা তামান্না (নোনাজলের কাব্য), শ্রেষ্ঠ অভিনেতা পার্শ্ব চরিত্রে এম ফজলুর রহমান বাবু (নোনাজলের কাব্য), শ্রেষ্ঠ অভিনেত্রী পার্শ্বচরিত্রে শম্পা রেজা (পদ্মপুরাণ), শ্রেষ্ঠ অভিনেতা খল চরিত্রে মো. আবদুল মান্নান জয়রাজ (লাল মোরগের ঝুঁটি)।
শ্রেষ্ঠ অভিনেতা কৌতুক চরিত্রে প্রভাষ কুমার ভট্টাচার্য্য মিলন (মৃধা বনাম মৃধা), শ্রেষ্ঠ শিশুশিল্পী আফিয়া তাবাসসুম (রেহানা মরিয়ম নূর), শিশুশিল্পী শাখায় বিশেষ পুরস্কার জান্নাতুল মাওয়া ঝিলিক (যা হারিয়ে যায়), শ্রেষ্ঠ সংগীত পরিচালক সুজেয় শ্যাম (যৈবতী কন্যার মন), শ্রেষ্ঠ গায়ক কে এম আবদুল্লাহ-আল-মুর্তজা মুহিন (শোনাতে এসেছি আজ—পদ্মপুরাণ), শ্রেষ্ঠ গায়িকা চন্দনা মজুমদার (দেখলে ছবি পাগল হবি—পদ্মপুরাণ), শ্রেষ্ঠ গীতিকার প্রয়াত গাজী মাজহারুল আনোয়ার (অন্তরে অন্তর জ্বালা—যৈবতী কন্যার মন), শ্রেষ্ঠ সুরকার সুজেয় শ্যাম (অন্তরে অন্তর জ্বালা—যৈবতী কন্যার মন), শ্রেষ্ঠ কাহিনিকার রেজওয়ান শাহরিয়ার সুমিত (নোনাজলের কাব্য), শ্রেষ্ঠ চিত্রনাট্যকার নূরুল আলম আতিক (লাল মোরগের ঝুঁটি), শ্রেষ্ঠ সংলাপ রচয়িতা তৌকীর আহমেদ (স্ফুলিঙ্গ)।
শ্রেষ্ঠ সম্পাদক সামির আহমেদ (লাল মোরগের ঝুঁটি), শ্রেষ্ঠ শিল্প নির্দেশক শিহাব নূরুন নবী (নোনাজলের কাব্য), শ্রেষ্ঠ চিত্রগ্রাহক দলগত—সৈয়দ কাশেফ শাহবাজি, সুমন কুমার সরকার ও মাজহারুল ইসলাম রাজু (লাল মোরগের ঝুঁটি), শ্রেষ্ঠ শব্দগ্রাহক শৈব তালুকদার (রেহানা মরিয়ম নূর), শ্রেষ্ঠ পোশাক ও সাজসজ্জা ইদিলা কাছরিন ফরিদ (নোনাজলের কাব্য)। শ্রেষ্ঠ মেকআপম্যান দলগত—মো. ফারুখ ও মো. ফরহাদ রেজা মিলন (লাল মোরগের ঝুঁটি)।
জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কারের জন্য গত ১৬ আগস্ট তথ্য মন্ত্রণালয় ১৩ সদস্যের জুরিবোর্ড গঠন করে। পুরস্কারের জন্য ২০২১ সালের মুক্তিপ্রাপ্ত ২১টি পূর্ণদের্ঘ্য, ১৭টি স্বল্পদৈর্ঘ্য, ৭টি প্রামাণ্য চলচ্চিত্রসহ মোট ৪৫টি চলচ্চিত্র জমা পড়ে।
পুরস্কার হিসেবে নির্বাচিত প্রত্যেককে ১৮ ক্যারেট মানের ১৫ গ্রাম ওজনের স্বর্ণপদক, পদকের একটি রেপ্লিকা ও এককালীন নির্ধারিত পরিমাণ সম্মানী ও সম্মাননাপত্র দেওয়া হবে। আজীবন সম্মাননার জন্য তিন লাখ টাকা, শ্রেষ্ঠ পূর্ণদের্ঘ্য চলচ্চিত্র প্রযোজক, শ্রেষ্ঠ চলচ্চিত্র পরিচালকের জন্য দুই লাখ এবং অন্যান্য ক্ষেত্রে এক লাখ টাকা করে দেওয়া হবে।
প্রতি সপ্তাহেই নতুন সিনেমা বা ওয়েব সিরিজের জন্য দর্শকের নজর থাকে ওটিটি প্ল্যাটফর্মে। সপ্তাহজুড়ে বিভিন্ন প্ল্যাটফর্মে মুক্তি পাবে নানা দেশের, নানা ভাষার কনটেন্ট। বাছাই করা এমন কিছু কনটেন্টের খবর থাকছে এই প্রতিবেদনে।
২৮ মিনিট আগেবিচ্ছেদের পর একাই পালন করছেন মা-বাবার দায়িত্ব। সেই অভিজ্ঞতা কাজে লাগিয়ে এবার ব্যবসায় নামছেন অভিনেত্রী। মা এবং নবজাতকের দরকারি পণ্যের ব্র্যান্ডশপ দিচ্ছেন পরীমনি।
১ ঘণ্টা আগেপরদিনই কাকতালীয়ভাবে প্রকাশ্যে আসে বেজিস্ট মোহিনী দের বিবাহবিচ্ছেদের খবর। অনেকে দুইয়ে দুইয়ে চার মেলানো শুরু করেন। কেউ কেউ তো আগবাড়িয়ে এটাও বলে দিয়েছেন, মোহিনীর সঙ্গে সম্পর্ক থাকার কারণেই নাকি বিচ্ছেদ হয়েছে রাহমান-সায়রার!
১ ঘণ্টা আগেআগামী ৪ ডিসেম্বর শুরু হবে ৩০তম কলকাতা আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসব। এবারের উৎসবে অংশ নেবে বিভিন্ন দেশের ২০০টির বেশি সিনেমা। তবে রাখা হয়নি না বাংলাদেশের কোনো সিনেমা।
৬ ঘণ্টা আগে