বিনোদন প্রতিবেদক. ঢাকা
২০১৪ সালে বিচ্ছেদের পর আর কোনো নতুন সম্পর্কে জড়াননি অভিনেত্রী আজমেরী হক বাঁধন। একমাত্র কন্যা মিশেল আমানি সায়রাকে নিয়েই কাটছিল তাঁর দিন। অনেক কাছের মানুষ তাঁকে নতুন সম্পর্কে জড়ানোর পরামর্শ দিলেও বরাবরই এড়িয়ে গেছেন। বিচ্ছেদের দশ বছর পর একজন জীবনসঙ্গীর কথা ভাবছেন অভিনেত্রী।
গত মাসে নিজের ৪১তম জন্মদিনে বাঁধন জানিয়েছিলেন, তাঁর মেয়ে সায়রা চায়, মায়ের জীবনে কেউ আসুক। এবার অভিনেত্রী জানালেন, তিনিও জীবনসঙ্গী নিয়ে নতুন করে ভাবছেন। সম্প্রতি এক সংবাদমাধ্যমকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে বাঁধন বলেন, ‘আমার মেয়ে ধীরে ধীরে বুঝছে, মাকে সবকিছু একা একাই করতে হয়। সবকিছু দেখে মেয়ের মনে হয়েছে, মায়ের একজন সঙ্গী দরকার। এত বছর আমি চিন্তা করিনি। সম্ভবত এখন চিন্তা করছি। কেননা, একজন জীবনসঙ্গী যদি থাকে অসুবিধা তো নাই।’
বাঁধন জানান, গত দেড় বছর ধরে বিয়ের কথা ভাবছেন তিনি। জীবনের এই সময়ে বিয়ে নিয়ে ভাববার কারন জানিয়ে বাঁধন বলেন, ‘৪০ বছর বয়স পার হয়ে গেছে তো। আগেও বলছি, ৪০ বছরে আমি অন্য রকম একটা জীবন লাভ করেছি। তাই এই নতুন জীবনে মনে হয়েছে, একজন সঙ্গী থাকতেই পারে। সঙ্গী ছাড়া তো মানুষ থাকতে পারে না। আমার পুরো জীবনটা সঙ্গী ছাড়াই কেটেছে, অলমোস্ট।’
বাঁধন বলেন, ‘বিয়ে হোক বা ওই রকম কিছু হোক, আমার জীবনে কখনো সত্যিকারের একজন সঙ্গী পাইনি। সব সময় হয় একজন দানব পেয়েছি, না হলে যে আমাকে অত্যাচার করছে। আমাকে অ্যাবিউজ করছে, এ রকম মানুষই পেয়েছি। আমার জীবনে যারা এসেছে, সবাই বাধা হিসেবেই এসেছে। আমার চলার পথটাকে মসৃণ করতে আসেনি কেউ। তাই আমার জীবনে যারা বাধা হবে, তারা তো আমার জীবনে থাকতে পারবে না। এটা সম্ভবও না। তাই ওই অর্থে আমি কোনো জীবনসঙ্গী পাইনি, এটা সত্যি। সব মিলিয়ে এখন মনে হয়েছে, পথচলার একজন সঙ্গী হতেই পারে।’
কেমন পাত্র খুঁজছেন, তা নিয়েও কথা বলেছেন এই অভিনেত্রী। বাঁধন বলেন, ‘জীবনসঙ্গীর ক্ষেত্রে আমাকে আমার মতো যে গ্রহণ করবে, সেই জিনিসটা খুব জরুরি। আর এটা আমাদের সমাজে তো খুবই দুর্লভ। এ রকম না যে আশপাশে অজস্র খুঁজে পেয়েছি, সে রকমও না। আমি এখনো কাউকে খুঁজে পাইনি। জীবনসঙ্গী শব্দটা যে বুঝবে, সে রকম কেউ যদি আসে, নিঃসন্দেহে সঙ্গী হিসেবে তার সঙ্গে পথচলা যাবে।’
২০১০ সালের ৮ সেপ্টেম্বর মাশরুর হোসেন সিদ্দিকীকে বিয়ে করেছিলেন আজমেরী হক বাঁধন। ২০১৪ সালের ২৬ নভেম্বর তাঁদের বিচ্ছেদ হয়।
২০১৪ সালে বিচ্ছেদের পর আর কোনো নতুন সম্পর্কে জড়াননি অভিনেত্রী আজমেরী হক বাঁধন। একমাত্র কন্যা মিশেল আমানি সায়রাকে নিয়েই কাটছিল তাঁর দিন। অনেক কাছের মানুষ তাঁকে নতুন সম্পর্কে জড়ানোর পরামর্শ দিলেও বরাবরই এড়িয়ে গেছেন। বিচ্ছেদের দশ বছর পর একজন জীবনসঙ্গীর কথা ভাবছেন অভিনেত্রী।
গত মাসে নিজের ৪১তম জন্মদিনে বাঁধন জানিয়েছিলেন, তাঁর মেয়ে সায়রা চায়, মায়ের জীবনে কেউ আসুক। এবার অভিনেত্রী জানালেন, তিনিও জীবনসঙ্গী নিয়ে নতুন করে ভাবছেন। সম্প্রতি এক সংবাদমাধ্যমকে দেওয়া সাক্ষাৎকারে বাঁধন বলেন, ‘আমার মেয়ে ধীরে ধীরে বুঝছে, মাকে সবকিছু একা একাই করতে হয়। সবকিছু দেখে মেয়ের মনে হয়েছে, মায়ের একজন সঙ্গী দরকার। এত বছর আমি চিন্তা করিনি। সম্ভবত এখন চিন্তা করছি। কেননা, একজন জীবনসঙ্গী যদি থাকে অসুবিধা তো নাই।’
বাঁধন জানান, গত দেড় বছর ধরে বিয়ের কথা ভাবছেন তিনি। জীবনের এই সময়ে বিয়ে নিয়ে ভাববার কারন জানিয়ে বাঁধন বলেন, ‘৪০ বছর বয়স পার হয়ে গেছে তো। আগেও বলছি, ৪০ বছরে আমি অন্য রকম একটা জীবন লাভ করেছি। তাই এই নতুন জীবনে মনে হয়েছে, একজন সঙ্গী থাকতেই পারে। সঙ্গী ছাড়া তো মানুষ থাকতে পারে না। আমার পুরো জীবনটা সঙ্গী ছাড়াই কেটেছে, অলমোস্ট।’
বাঁধন বলেন, ‘বিয়ে হোক বা ওই রকম কিছু হোক, আমার জীবনে কখনো সত্যিকারের একজন সঙ্গী পাইনি। সব সময় হয় একজন দানব পেয়েছি, না হলে যে আমাকে অত্যাচার করছে। আমাকে অ্যাবিউজ করছে, এ রকম মানুষই পেয়েছি। আমার জীবনে যারা এসেছে, সবাই বাধা হিসেবেই এসেছে। আমার চলার পথটাকে মসৃণ করতে আসেনি কেউ। তাই আমার জীবনে যারা বাধা হবে, তারা তো আমার জীবনে থাকতে পারবে না। এটা সম্ভবও না। তাই ওই অর্থে আমি কোনো জীবনসঙ্গী পাইনি, এটা সত্যি। সব মিলিয়ে এখন মনে হয়েছে, পথচলার একজন সঙ্গী হতেই পারে।’
কেমন পাত্র খুঁজছেন, তা নিয়েও কথা বলেছেন এই অভিনেত্রী। বাঁধন বলেন, ‘জীবনসঙ্গীর ক্ষেত্রে আমাকে আমার মতো যে গ্রহণ করবে, সেই জিনিসটা খুব জরুরি। আর এটা আমাদের সমাজে তো খুবই দুর্লভ। এ রকম না যে আশপাশে অজস্র খুঁজে পেয়েছি, সে রকমও না। আমি এখনো কাউকে খুঁজে পাইনি। জীবনসঙ্গী শব্দটা যে বুঝবে, সে রকম কেউ যদি আসে, নিঃসন্দেহে সঙ্গী হিসেবে তার সঙ্গে পথচলা যাবে।’
২০১০ সালের ৮ সেপ্টেম্বর মাশরুর হোসেন সিদ্দিকীকে বিয়ে করেছিলেন আজমেরী হক বাঁধন। ২০১৪ সালের ২৬ নভেম্বর তাঁদের বিচ্ছেদ হয়।
দাফন সম্পন্ন হয়েছে রবীন্দ্র সংগীতশিল্পী পাপিয়া সারোয়ারের। গতকাল দুপুরে ধানমন্ডি-৬ এর ঈদগাহ মসজিদে বাদ জুমা জানাজা শেষে বনানী কবরস্থানে নেওয়া হয় শিল্পীর মরদেহ। সেখানেই দাফন সম্পন্ন হয় তাঁর।
২ ঘণ্টা আগেহাইকোর্ট থেকে কী রায় আসে, সেদিকে তাকিয়ে ছিলেন সবাই। দিনভর নানা নাটকীয়তার পর অবশেষে সন্ধ্যায় এল সুখবর। তেলেঙ্গানা হাইকোর্ট আল্লু অর্জুনের অন্তর্বর্তীকালীন জামিন মঞ্জুর করেছেন।
২ ঘণ্টা আগেপ্রাথমিক জিজ্ঞাসাবাদ শেষে মেডিকেল চেকআপের জন্য আল্লুকে নিয়ে যাওয়া হয় গান্ধী হাসপাতালে। মেডিকেল পরীক্ষার পর নামপল্লী কোর্টে হাজির করা হলে ১৪ দিনের বিচারবিভাগীয় হেফাজতে পাঠানো হল আল্লুকে।
৩ ঘণ্টা আগেরাজধানীর জিন্দা পার্কে শুক্রবার সকাল থেকে চলছিল হাউ সুইট ওয়েব ফিল্মের শুটিং। দুপুর ১২টার দিকে একটি ড্রাইভিং দৃশ্যে শুট চলা অবস্থায় দুর্ঘটনার শিকার হন তিন অভিনয়শিল্পী।
৪ ঘণ্টা আগে