বিনোদন প্রতিবেদক, ঢাকা
শেষ পর্যন্ত কি ভেঙেই যাচ্ছে চিত্রনায়িকা পরীমণি ও নায়ক শরীফুল রাজের সংসার। দুদিন আগে পরীমণি রাজের উদ্দেশে বিবাহ বিচ্ছেদের নোটিশ পাঠান পরীমণি। তবে রাজ জানিয়েছেন, তিনি এ বিষয়ে কিছুই জানেন না।
রাজধানীর উত্তর বাড্ডা এলাকার বিবাহ ও বিচ্ছেদ নিবন্ধক কাজী আবু সাঈদের কার্যালয়ে গত সোমবার (১৮ সেপ্টেম্বর) রাতে আইনজীবী মো. শাহীনুজ্জামানকে সঙ্গে নিয়ে নোটিশ দিয়ে আসেন।
আবু সাঈদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমার এখান থেকে তালাকের নোটিশ শরীফুল ইসলাম (শরীফুল রাজ) বরাবর পাঠানো হয়েছে। নোটিশে বিচ্ছেদের কারণ হিসেবে চারটি বিষয়কে সামনে এনেছেন পরীমণি।’
এগুলো হলো— মনের অমিল হওয়া, বনিবনা না হওয়া, খোঁজ না নেওয়া ও মানসিক অশান্তি। এসব কারণ দেখিয়ে বিবাহ বিচ্ছেদ আইনের ১৮ নং কলাম অনুযায়ী সম্পর্ক ছিন্ন করতে নোটিশ দিয়েছেন পরী মণি।
এদিকে পরীমণির আইনজীবী সাংবাদিকদের বলেন, ‘চিত্রনায়িকা পরীমণি তাঁর সাংসারিক জীবনে অতিষ্ঠ হয়েই সিদ্ধান্তটা নিয়েছেন। কাজীর মাধ্যমে সে ডিভোর্স লেটার পাঠিয়েছে। ‘রাজ-পরীর কাবিননামায় দেনমোহর ছিল ১০১ টাকা, যেটা উশুল দেখানো হয়েছে। এই বিচ্ছেদ লেটার পাঠানোর মাধ্যমে তাঁদের আনুষ্ঠানিক বিচ্ছেদ প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে।’
মুসলিম পারিবারিক আইন অনুযায়ী, কাজী অফিসে রেজিস্ট্রেশন প্রক্রিয়ার মাধ্যমে বিবাহ হয়। আর যদি কেউ বিচ্ছেদ চায়, তাহলে তাঁকে একই নিয়মে কাজীর মাধ্যমে বিচ্ছেদের প্রক্রিয়ার জন্য আবেদন করতে হয়। আর এই নোটিশের প্রক্রিয়া মেনেই ৩ মাস পর তালাক কার্যকর হয়। কোনো পক্ষ ৩ মাসের মধ্যে স্থানীয় কাউন্সিলর বা সিটি করপোরেশনে গিয়ে আপস করলে ডিভোর্স কার্যকর হবে না।
‘গুণিন’ সিনেমার শুটিং করতে গিয়ে প্রেমের সম্পর্কে জড়ান পরীমণি ও শরীফুল রাজ। ২০২১ সালের ১৭ অক্টোবর গোপনে বিয়ে করেন তাঁরা। এরপর গত বছরের ১০ জানুয়ারি সেই খবর প্রকাশ্যে আনেন। মা হতে চলার খবরও একই দিনে প্রকাশ করেন পরীমণি। গত বছরের ১০ আগস্ট তাঁদের ঘর আলো করে আসে ছেলে শাহীম মুহাম্মদ রাজ্য।
এরপর বিভিন্ন সময়ে তাদের সম্পর্কের টানাপড়েন বা বিচ্ছেদের আভাস মিললেও এবার বিচ্ছেদের আনুষ্ঠানিক উদ্যোগ নিলেন পরীমণি।
শেষ পর্যন্ত কি ভেঙেই যাচ্ছে চিত্রনায়িকা পরীমণি ও নায়ক শরীফুল রাজের সংসার। দুদিন আগে পরীমণি রাজের উদ্দেশে বিবাহ বিচ্ছেদের নোটিশ পাঠান পরীমণি। তবে রাজ জানিয়েছেন, তিনি এ বিষয়ে কিছুই জানেন না।
রাজধানীর উত্তর বাড্ডা এলাকার বিবাহ ও বিচ্ছেদ নিবন্ধক কাজী আবু সাঈদের কার্যালয়ে গত সোমবার (১৮ সেপ্টেম্বর) রাতে আইনজীবী মো. শাহীনুজ্জামানকে সঙ্গে নিয়ে নোটিশ দিয়ে আসেন।
আবু সাঈদ আজকের পত্রিকাকে বলেন, ‘আমার এখান থেকে তালাকের নোটিশ শরীফুল ইসলাম (শরীফুল রাজ) বরাবর পাঠানো হয়েছে। নোটিশে বিচ্ছেদের কারণ হিসেবে চারটি বিষয়কে সামনে এনেছেন পরীমণি।’
এগুলো হলো— মনের অমিল হওয়া, বনিবনা না হওয়া, খোঁজ না নেওয়া ও মানসিক অশান্তি। এসব কারণ দেখিয়ে বিবাহ বিচ্ছেদ আইনের ১৮ নং কলাম অনুযায়ী সম্পর্ক ছিন্ন করতে নোটিশ দিয়েছেন পরী মণি।
এদিকে পরীমণির আইনজীবী সাংবাদিকদের বলেন, ‘চিত্রনায়িকা পরীমণি তাঁর সাংসারিক জীবনে অতিষ্ঠ হয়েই সিদ্ধান্তটা নিয়েছেন। কাজীর মাধ্যমে সে ডিভোর্স লেটার পাঠিয়েছে। ‘রাজ-পরীর কাবিননামায় দেনমোহর ছিল ১০১ টাকা, যেটা উশুল দেখানো হয়েছে। এই বিচ্ছেদ লেটার পাঠানোর মাধ্যমে তাঁদের আনুষ্ঠানিক বিচ্ছেদ প্রক্রিয়া শুরু হয়েছে।’
মুসলিম পারিবারিক আইন অনুযায়ী, কাজী অফিসে রেজিস্ট্রেশন প্রক্রিয়ার মাধ্যমে বিবাহ হয়। আর যদি কেউ বিচ্ছেদ চায়, তাহলে তাঁকে একই নিয়মে কাজীর মাধ্যমে বিচ্ছেদের প্রক্রিয়ার জন্য আবেদন করতে হয়। আর এই নোটিশের প্রক্রিয়া মেনেই ৩ মাস পর তালাক কার্যকর হয়। কোনো পক্ষ ৩ মাসের মধ্যে স্থানীয় কাউন্সিলর বা সিটি করপোরেশনে গিয়ে আপস করলে ডিভোর্স কার্যকর হবে না।
‘গুণিন’ সিনেমার শুটিং করতে গিয়ে প্রেমের সম্পর্কে জড়ান পরীমণি ও শরীফুল রাজ। ২০২১ সালের ১৭ অক্টোবর গোপনে বিয়ে করেন তাঁরা। এরপর গত বছরের ১০ জানুয়ারি সেই খবর প্রকাশ্যে আনেন। মা হতে চলার খবরও একই দিনে প্রকাশ করেন পরীমণি। গত বছরের ১০ আগস্ট তাঁদের ঘর আলো করে আসে ছেলে শাহীম মুহাম্মদ রাজ্য।
এরপর বিভিন্ন সময়ে তাদের সম্পর্কের টানাপড়েন বা বিচ্ছেদের আভাস মিললেও এবার বিচ্ছেদের আনুষ্ঠানিক উদ্যোগ নিলেন পরীমণি।
এখনো ঘটনার কোনো সুরাহা না হলেও সাইফের ওপর এ হামলা বেশ কিছু প্রশ্নের জন্ম দিয়েছে। তদন্তে নেমে পুলিশ সবচেয়ে বেশি আশ্চর্য হয়েছে, ‘সদগুরু শরণ’ নামের যে অ্যাপার্টমেন্টে সাইফ-কারিনার বাস, সেখানকার ৯ থেকে ১২ তলা তাঁদের। কিন্তু সেখানে আলাদা কোনো সার্ভেল্যান্স ক্যামেরাই নেই।
১৩ ঘণ্টা আগেএবার প্রকাশ্যে এল বলিউড স্টার সাইফ আলী খানের বাড়িতে হানা দেওয়া দ্বিতীয় যুবকের ভিডিও। মুখ কাপড়ে ঢাকা, পিঠে বড় ব্যাগ। সাইফ আলী খানের বাড়ির আপৎকালীন সিঁড়ি দিয়ে উঠছেন তিনি। সিসিটিভি ফুটেজের দ্বিতীয় ভিডিও প্রকাশ করেছে মুম্বাই পুলিশ...
১ দিন আগে২০১৪ সালে মুক্তি পায় সোহানা সাবা অভিনীত ‘বৃহন্নলা’। বিভিন্ন আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসবে প্রদর্শিত হয় মুরাদ পারভেজ পরিচালিত সিনেমাটি। বৃহন্নলার জন্য় ২০১৫ সালে ভারতের জয়পুর চলচ্চিত্র উৎসবে সেরা অভিনেত্রীর পুরস্কার জেতেন সোহানা সাবা। এবার সেই উৎসবেই বিচারকের দায়িত্ব পালন করছেন তিনি।
১ দিন আগে১৯৭৮ সাল থেকে বাংলাদেশের সামাজিক ও সাংস্কৃতিক আন্দোলনের সঙ্গে যুক্ত থেকে নানা ধরনের কাজ করে যাচ্ছে পদাতিক নাট্য সংসদ। আজ দলটি উদ্যাপন করতে যাচ্ছে ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী...
১ দিন আগে