বিনোদন ডেস্ক
সর্বকালের সেরা চলচ্চিত্র বাছাইয়ে সম্প্রতি একটি জরিপ করেছে ইন্টারন্যাশনাল ফেডারেশন অব ফিল্ম ক্রিটিকস। জরিপে শ্রেষ্ঠ চলচ্চিত্রের তকমা জিতেছে সত্যজিৎ রায়ের ‘পথের পাঁচালী’। ভারতীয় চলচ্চিত্রের ইতিহাসে সেরা ১০টি চলচ্চিত্রের তালিকা তৈরি করেছে সংস্থাটি।
ইন্টারন্যাশনাল ফেডারেশন অব ফিল্ম ক্রিটিকস ইন্ডিয়া চ্যাপ্টারের একটি সংবাদ বিজ্ঞপ্তির বরাত দিয়ে ভারতীয় গণমাধ্যমগুলো জানিয়েছে, জরিপটি গোপনে পরিচালিত হয়। জুরি বোর্ডের সদস্য ছিলেন ৩০ জন।
১৯২৯ সালে প্রকাশিত বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়ের একই নামের বাংলা উপন্যাসের ওপর ভিত্তি করে ‘পথের পাঁচালী’ নির্মাণ করেন বাঙালি পরিচালক সত্যজিৎ রায়। মূলত এই চলচ্চিত্রের মাধ্যমেই তাঁর পরিচালক হিসেবে আত্মপ্রকাশ। এতে অভিনয় করেন—সুবীর ব্যানার্জি, কানু ব্যানার্জি, করুণা ব্যানার্জি, উমা দাশগুপ্ত, পিনাকী সেনগুপ্ত এবং চুনিবালা দেবী। ১৯৫৫ সালে মুক্তি পায় পথের পাঁচালী।
জরিপে সেরা ১০ চলচ্চিত্রের তালিকায় স্থান পাওয়া অন্যগুলো হলো—১৯৬০ সালে মুক্তি পাওয়া ঋত্বিক ঘটকের ‘মেঘে ঢাকা তারা’ (বাংলা), ১৯৬৯ সালে মুক্তি পাওয়া মৃণাল সেনের ‘ভুবন শোম’ (হিন্দি), ১৯৮১ সালে মুক্তিপ্রাপ্ত আদুর গোপালকৃষ্ণনের ‘এলিপ্পাথায়ম’ (মালায়লাম), ১৯৭৭ সালে গিরিশ কাসারভাল্লির ‘ঘাটাশ্রদ্ধা’ (কন্নড়), এমএস সাথুর ১৯৭৩ সালের চলচ্চিত্র ‘গরম হাওয়া’ (হিন্দি), ১৯ ৬৪ সালে সত্যজিৎ রায়ের চলচ্চিত্র ‘চারুলতা’ (বাংলা), শ্যাম বেনেগালের ১৯৭৪ সালের চলচ্চিত্র ‘অঙ্কুর’ (হিন্দি), ১৯৫৪ সালের গুরু দত্তের চলচ্চিত্র ‘পিয়াসা’ (হিন্দি) এবং ১৯৭৪ সালে মুক্তি পাওয়া রমেশ সিপ্পি পরিচালিত ব্লকবাস্টার হিন্দি ছবি ‘শোলে’।
সর্বকালের সেরা চলচ্চিত্র বাছাইয়ে সম্প্রতি একটি জরিপ করেছে ইন্টারন্যাশনাল ফেডারেশন অব ফিল্ম ক্রিটিকস। জরিপে শ্রেষ্ঠ চলচ্চিত্রের তকমা জিতেছে সত্যজিৎ রায়ের ‘পথের পাঁচালী’। ভারতীয় চলচ্চিত্রের ইতিহাসে সেরা ১০টি চলচ্চিত্রের তালিকা তৈরি করেছে সংস্থাটি।
ইন্টারন্যাশনাল ফেডারেশন অব ফিল্ম ক্রিটিকস ইন্ডিয়া চ্যাপ্টারের একটি সংবাদ বিজ্ঞপ্তির বরাত দিয়ে ভারতীয় গণমাধ্যমগুলো জানিয়েছে, জরিপটি গোপনে পরিচালিত হয়। জুরি বোর্ডের সদস্য ছিলেন ৩০ জন।
১৯২৯ সালে প্রকাশিত বিভূতিভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায়ের একই নামের বাংলা উপন্যাসের ওপর ভিত্তি করে ‘পথের পাঁচালী’ নির্মাণ করেন বাঙালি পরিচালক সত্যজিৎ রায়। মূলত এই চলচ্চিত্রের মাধ্যমেই তাঁর পরিচালক হিসেবে আত্মপ্রকাশ। এতে অভিনয় করেন—সুবীর ব্যানার্জি, কানু ব্যানার্জি, করুণা ব্যানার্জি, উমা দাশগুপ্ত, পিনাকী সেনগুপ্ত এবং চুনিবালা দেবী। ১৯৫৫ সালে মুক্তি পায় পথের পাঁচালী।
জরিপে সেরা ১০ চলচ্চিত্রের তালিকায় স্থান পাওয়া অন্যগুলো হলো—১৯৬০ সালে মুক্তি পাওয়া ঋত্বিক ঘটকের ‘মেঘে ঢাকা তারা’ (বাংলা), ১৯৬৯ সালে মুক্তি পাওয়া মৃণাল সেনের ‘ভুবন শোম’ (হিন্দি), ১৯৮১ সালে মুক্তিপ্রাপ্ত আদুর গোপালকৃষ্ণনের ‘এলিপ্পাথায়ম’ (মালায়লাম), ১৯৭৭ সালে গিরিশ কাসারভাল্লির ‘ঘাটাশ্রদ্ধা’ (কন্নড়), এমএস সাথুর ১৯৭৩ সালের চলচ্চিত্র ‘গরম হাওয়া’ (হিন্দি), ১৯ ৬৪ সালে সত্যজিৎ রায়ের চলচ্চিত্র ‘চারুলতা’ (বাংলা), শ্যাম বেনেগালের ১৯৭৪ সালের চলচ্চিত্র ‘অঙ্কুর’ (হিন্দি), ১৯৫৪ সালের গুরু দত্তের চলচ্চিত্র ‘পিয়াসা’ (হিন্দি) এবং ১৯৭৪ সালে মুক্তি পাওয়া রমেশ সিপ্পি পরিচালিত ব্লকবাস্টার হিন্দি ছবি ‘শোলে’।
চলতি বছরের শুরুতে প্রসাধনী ও হোম কেয়ার উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান রিমার্ক-হারল্যানের পরিচালক হিসেবে যুক্ত হন শাকিব খান। এরপর প্রতিষ্ঠানের শুভেচ্ছাদূত হিসেবে যুক্ত হন শোবিজের একাধিক তারকা।
২ ঘণ্টা আগেবলিউডে এ বছরের বক্স অফিসটা যেন ভূতেদের দখলে। অ্যাকশন, কমেডি কিংবা ড্রামা—অনেক ধরনের সিনেমাই যখন মুখ থুবড়ে পড়ছে, তখন হল ভরিয়ে দিচ্ছে ভূতের সিনেমা। এ বছর মুক্তি পাওয়া ‘মুঞ্ঝা’, ‘স্ত্রী টু’, ‘ভুলভুলাইয়া থ্রি’
২ ঘণ্টা আগেগত বছর দুই ঈদে বৈশাখী টেলিভিশনে প্রচার হয়েছিল সাত পর্বের ধারাবাহিক ‘হাবুর স্কলারশিপ’। পরে দর্শকদের চাহিদা বিবেচনায় দীর্ঘ ধারাবাহিক আকারে নাটকটি নির্মাণের সিদ্ধান্ত নেয় চ্যানেলটি।
২ ঘণ্টা আগেসংস্কৃতির বিকাশ ঘটাতে সংস্কৃতিবিষয়ক মন্ত্রণালয় থেকে সাতটি অগ্রাধিকার কার্যক্রমের উদ্যোগ নেওয়া হয়েছে। এ উদ্যোগের ‘রিমেম্বারিং মনসুন রেভল্যুশন’ কার্যক্রমে রয়েছে নজরুলসংগীত নিয়ে রক অ্যালবাম প্রকাশ।
২ ঘণ্টা আগে