নোলানের পাগলামি

বিনোদন ডেস্ক
আপডেট : ১৩ জুন ২০২১, ১৪: ৩৮
Thumbnail image

ঢাকা : এই সময়ের অন্যতম সেরা পরিচালক বলা হয় ক্রিস্টোফার নোলানকে। ছবি বানানোর সময় অদ্ভুত সব কাণ্ডকীর্তি করেন তিনি। এমন সব পদক্ষেপ নেন, যেগুলো সাধারণত অন্যদের চোখে নিরেট ‘পাগলামি’।

নোলানের ‘ডানকার্ক’ ছবির শুটিংয়ে এয়ারক্রাফট দরকার ছিল। অনেক খুঁজে দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে ব্যবহৃত এক পুরোনো বিধ্বস্ত এয়ারক্রাফট পেয়েছিলেন। ক্রিস্টোফার নোলান সেটি কিনে নিয়েছিলেন ৫০ লাখ ডলার দিয়ে।

ক্রিস্টোফার নোলান‘ইন্টারস্টেলার’ ছবিতে একটা ভুট্টাখেতের দৃশ্য আছে। ওই দৃশ্যের শুটিংয়ের জন্য নিজেই ৫০০ একর জমিতে ভুট্টা বুনেছিলেন নোলান। শুটিং শেষে ভুট্টা বিক্রি করে মুনাফাও পেয়েছেন।

‘দ্য ডার্ক নাইট’ ছবিতে হাসপাতালের বিল্ডিংটাই উড়িয়ে দিয়েছেন। গ্রাফিকসের কারসাজিতে নয়, সত্যি সত্যিই। ছবিতে বিস্ফোরণের দৃশ্য ধারণের সময় উড়ে গেছে একটি আইম্যাক্স ক্যামেরাও, যার তৎকালীন মূল্য ছিল পাঁচ লাখ ডলারের বেশি। তখন পৃথিবীতে আইম্যাক্স ক্যামেরা ছিল মাত্র চারটি।

ক্রিস্টোফার নোলাননোলান ‘মেমেন্টো’ ছবির চিত্রনাট্যের খসড়া লিখেছিলেন ভাইয়ের সঙ্গে ঘুরতে গিয়ে। অন্যদিকে ‘ইনসেপশন’–এর চিত্রনাট্য লিখতে গিয়ে খরচ করেছেন ১০ বছর! বাস্তবসম্মত দৃশ্যায়নের জন্য এই নির্মাতা পাগলামির শেষ সীমাটুকুও ছাড়িয়ে যান।

নোলানের ‘টেনেট’ ছবির অভিনেতা রবার্ট প্যাটিনসন জানিয়েছেন, শুটিংয়ের জন্য তাঁরা ৫০০ জনের বিশাল দল নিয়ে বিভিন্ন দেশ ঘুরেছেন। শুটিংয়ে আস্ত একটা বোয়িং প্লেন উড়িয়ে দেওয়াটা সামনে থেকে দেখেছেন তিনি।

ক্রিস্টোফার নোলান

Google News Icon

সর্বশেষ খবর পেতে Google News ফিড ফলো করুন

এলাকার খবর
খুঁজুন

সম্পর্কিত