তামান্না-ই-জাহান

কাহিনি ভালো, চিত্রনাট্য চমৎকার, দর্শকের মুখে মুখে প্রশংসা। এমনকি সমালোচকেরাও বলেছেন এ ছবি সাড়া ফেলবেই। কিন্তু শেষতক আর শিকে ছেঁড়ে না। হলিউডের ইতিহাসে এমন বেশ কিছু দুর্দান্ত সিনেমা আছে, যা সম্ভাবনা জাগিয়েও শেষ পর্যন্ত অস্কারের সোনালি ট্রফি তো দূরের কথা, মনোনয়ন অবধি পায়নি। আসন্ন একাডেমি অ্যাওয়ার্ডস আসরের আগে এমন ১০টি চলচ্চিত্র সম্পর্কে জেনে নেওয়া যাক—
১. ‘আ ম্যান এসকেপড’ (১৯৫৬)
ফরাসি নির্মাতা রবার্ট ব্রেসন ‘আ ম্যান এসকেপড’ নির্মাণ করেছিলেন আন্দ্রে ডেভিনির স্মৃতিকথা ‘মেময়ারস’ অবলম্বনে। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় জার্মানদের হাতে বন্দী এক ফরাসি প্রতিরোধ যোদ্ধার কারাগার থেকে পালানোর স্মৃতিচারণাকে আরও রোমাঞ্চকর রূপে ফুটিয়ে তুলেছিলেন রবার্ট ব্রেসন। কানে প্রশংসিত হলেও একাডেমির দৃষ্টি কাড়তে পারেনি এই চলচ্চিত্র।
২. ‘দ্য গুড, দ্য ব্যাড অ্যান্ড দ্য আগলি’ (১৯৬৬)
‘দ্য গুড, দ্য ব্যাড অ্যান্ড দ্য আগলি’ স্প্যাগেটি ওয়েস্টার্ন ফিল্ম। ইতালিতে নির্মিত স্প্যাগেটি ওয়েস্টার্ন ছবিগুলো সব সময়ই মারদাঙ্গা ছবি হিসেবে দেখা হতো। কিন্তু এ ছবির শৈল্পিক মুনশিয়ানা কমবেশি সবাইকেই মুগ্ধ করে। পুরো স্প্যাগেটি ঘরানা সম্পর্কেই উচ্চ ধারণা সৃষ্টি করে এ ছবি। আজকের দিনে এটি ক্ল্যাসিক চলচ্চিত্র হিসেবে স্বীকৃত। সেরা চলচ্চিত্রসম্পর্কিত বিভিন্ন জরিপেও শুরুর দিকেই থাকে ছবিটি।
৩. ‘দ্য শাইনিং’ (১৯৮০)
‘দ্য শাইনিং’ স্ট্যানলি কুবরিকের অনবদ্য একটি সাইকোলজিক্যাল হরর সিনেমা, যা একাডেমি আমলেই নেয়নি। খ্যাতিমান লেখক স্টিফেন কিংয়ের গল্প অবলম্বনে ছবিটি নির্মাণ করেন কুবরিক। বর্তমানে এটি সর্বকালের জনপ্রিয় ভৌতিক চলচ্চিত্রগুলোর মধ্যে অন্যতম এবং পরিচালকের সেরা কাজগুলোর মধ্যে একটি। তবে অস্কারে পাত্তাই পায়নি ‘দ্য শাইনিং’।
৪. ‘হিট’ (১৯৯৫)
মাইকেল মানের অপরাধবিষয়ক চলচ্চিত্র ‘হিট’। ১৯৯৫ সালে মুক্তি পাওয়া ছবিটি ১৯৬০-এর দশকের একটি সত্য কাহিনি অবলম্বনে নির্মিত। চাক অ্যাডামসন নামের শিকাগোর এক পুলিশ কর্মকর্তা পেশাদার ডাকাত ম্যাককলিকে ধরতে গিয়ে বিচিত্র অভিজ্ঞতার সম্মুখীন হয়েছিলেন। এই ছবির কাহিনিও তাই। আল পাচিনো ও রবার্ট ডি নিরোর মতো অভিনেতা জুটি চলচ্চিত্রটিকে নিয়ে গেছেন অনন্য উচ্চতায়।
৫. ‘বিফোর সানরাইজ’ (১৯৯৫)
দেখা হলো ট্রেনে। এক বেলাতেই প্রেম…যাঁরা রোম্যান্টিক ছবি ভালোবাসেন, তাঁদের পছন্দের তালিকায় প্রথমেই থাকবে রিচার্ড লিংকলেটারের ‘বিফোর সানরাইজ’। পরবর্তী সময়ে এই চলচ্চিত্রের সিক্যুয়াল নির্মিত হয় ‘বিফোর সানসেট’ ও ‘বিফোর মিডনাইট’। বিফোর ট্রিলজির ছবিগুলো প্রশংসা কুড়িয়েছে সমালোচকদেরও। যদিও একাডেমি কর্তৃপক্ষের মন তাতে গলেনি।
৬. ‘আমেরিকান সাইকো’ (২০০০)
অস্কার বিজয়ী ক্রিশ্চিয়ান বেল অভিনীত, ম্যারি হ্যারন পরিচালিত ছবি ‘আমেরিকান সাইকো’। গতিশীল কাহিনি, আলো-আঁধারির শৈল্পিক ব্যবহার ও সুরের অসাধারণ কাজ চলচ্চিত্রটিকে এক অন্য মাত্রায় নিয়ে যায়। প্যাট্রিক বেটম্যান নামের এক ইনভেস্টমেন্ট ব্যাংকারের জীবন নিয়ে এগোয় ছবিটির কাহিনি। ধীরে ধীরে উন্মোচিত হতে থাকে প্যাট্রিকের চরিত্রের নানা অন্ধকারাচ্ছন্ন দিক। ব্ল্যাক কমেডি ঘরানার এই ছবি সমালোচকদের উচ্ছ্বসিত প্রশংসা পেয়েছিল।
৭. ‘ইনসমনিয়া’ (২০০২)
ক্রিস্টোফার নোলানের অন্যতম সেরা নির্মাণ হিসেবে ‘ইনসমনিয়া’ সুপরিচিত। আল পাচিনো, রবিন উইলিয়ামস, হিলারি সোয়াঙ্কের শক্তিশালী অভিনয় অস্কার মনোনয়ন পাওয়ার জন্য যথেষ্ট ছিল ৷ কিন্তু বিধিবাম, ছবিটি এড়িয়ে যায় একাডেমির জুরিদের সুনজর।
৮. ‘মেমোরিজ অব মার্ডার’ (২০০৩)
সাম্প্রতিক সময়ের চলচ্চিত্রে তাক লাগিয়ে দিয়েছেন দক্ষিণ কোরীয় নির্মাতা বং জুন-হো। ‘প্যারাসাইট’ দিয়ে ২০২০ সালের সেরা ছবির অস্কার জয় করা এই পরিচালক এর আগে অত্যন্ত প্রভাবশালী ক্রাইম থ্রিলার ‘মেমোরিজ অব মার্ডার’ নির্মাণ করেছিলেন। ছবির গল্প থেকে শুরু করে, অভিনয়, সিনেমাটোগ্রাফি—সব মিলিয়ে চলচ্চিত্রটিকে অসাধারণ বললেও কম হয়। ‘মেমোরিজ অব মার্ডার’ এমন একটি চলচ্চিত্র, যা যবনিকাতেও আপনাকে কাহিনির সঙ্গে আষ্টেপৃষ্ঠে জড়িয়ে রাখবে।
৯. ‘জোডিয়াক’ (২০০৭)
ডেভিড ফিঞ্চারের রহস্য ও থ্রিলারধর্মী চলচ্চিত্র ‘জোডিয়াক’ একটি অস্কার মনোনয়ন পেতেও ব্যর্থ হয়েছিল। বক্স অফিসে মুখথুবড়ে পড়লেও একে ডেভিড ফিঞ্চারের অনবদ্য কাজ হিসেবে মানেন চলচ্চিত্রবোদ্ধারা। বিশেষ করে মার্ক রাফেলো ও রবার্ট ডাউনি জুনিয়র একে অন্যের সঙ্গে পাল্লা দিয়েছিলেন অভিনয়ে। কিন্তু তাতেও সোনালি ট্রফি ঘরে নেওয়ার সুযোগ পায়নি ‘জোডিয়াক’।
১০. ‘প্যাটারসন’ (২০১৬)
সমালোচকেরা ধরেই নিয়েছিলেন যে জিম জারমাশের ‘প্যাটারসন’ পুরস্কারের স্বীকৃতির জন্য আলোচিত হবে। বিশেষ করে অ্যাডাম ড্রাইভারের চমৎকার অভিনয়ের জন্য অন্তত সেরা অভিনেতা বিভাগে নাম থাকবে বলেই ধারণা করেছিলেন চলচ্চিত্রবোদ্ধারা। কিন্তু না, অস্কার অধরাই থেকে যায় প্যাটারসনের!
তথ্যসূত্র: দ্য ইনডিপেনডেন্ট, আইএমডিবি, রটেন টম্যাটোস, ইয়াহু নিউজ ও ইন্ডিওয়্যার

কাহিনি ভালো, চিত্রনাট্য চমৎকার, দর্শকের মুখে মুখে প্রশংসা। এমনকি সমালোচকেরাও বলেছেন এ ছবি সাড়া ফেলবেই। কিন্তু শেষতক আর শিকে ছেঁড়ে না। হলিউডের ইতিহাসে এমন বেশ কিছু দুর্দান্ত সিনেমা আছে, যা সম্ভাবনা জাগিয়েও শেষ পর্যন্ত অস্কারের সোনালি ট্রফি তো দূরের কথা, মনোনয়ন অবধি পায়নি। আসন্ন একাডেমি অ্যাওয়ার্ডস আসরের আগে এমন ১০টি চলচ্চিত্র সম্পর্কে জেনে নেওয়া যাক—
১. ‘আ ম্যান এসকেপড’ (১৯৫৬)
ফরাসি নির্মাতা রবার্ট ব্রেসন ‘আ ম্যান এসকেপড’ নির্মাণ করেছিলেন আন্দ্রে ডেভিনির স্মৃতিকথা ‘মেময়ারস’ অবলম্বনে। দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধের সময় জার্মানদের হাতে বন্দী এক ফরাসি প্রতিরোধ যোদ্ধার কারাগার থেকে পালানোর স্মৃতিচারণাকে আরও রোমাঞ্চকর রূপে ফুটিয়ে তুলেছিলেন রবার্ট ব্রেসন। কানে প্রশংসিত হলেও একাডেমির দৃষ্টি কাড়তে পারেনি এই চলচ্চিত্র।
২. ‘দ্য গুড, দ্য ব্যাড অ্যান্ড দ্য আগলি’ (১৯৬৬)
‘দ্য গুড, দ্য ব্যাড অ্যান্ড দ্য আগলি’ স্প্যাগেটি ওয়েস্টার্ন ফিল্ম। ইতালিতে নির্মিত স্প্যাগেটি ওয়েস্টার্ন ছবিগুলো সব সময়ই মারদাঙ্গা ছবি হিসেবে দেখা হতো। কিন্তু এ ছবির শৈল্পিক মুনশিয়ানা কমবেশি সবাইকেই মুগ্ধ করে। পুরো স্প্যাগেটি ঘরানা সম্পর্কেই উচ্চ ধারণা সৃষ্টি করে এ ছবি। আজকের দিনে এটি ক্ল্যাসিক চলচ্চিত্র হিসেবে স্বীকৃত। সেরা চলচ্চিত্রসম্পর্কিত বিভিন্ন জরিপেও শুরুর দিকেই থাকে ছবিটি।
৩. ‘দ্য শাইনিং’ (১৯৮০)
‘দ্য শাইনিং’ স্ট্যানলি কুবরিকের অনবদ্য একটি সাইকোলজিক্যাল হরর সিনেমা, যা একাডেমি আমলেই নেয়নি। খ্যাতিমান লেখক স্টিফেন কিংয়ের গল্প অবলম্বনে ছবিটি নির্মাণ করেন কুবরিক। বর্তমানে এটি সর্বকালের জনপ্রিয় ভৌতিক চলচ্চিত্রগুলোর মধ্যে অন্যতম এবং পরিচালকের সেরা কাজগুলোর মধ্যে একটি। তবে অস্কারে পাত্তাই পায়নি ‘দ্য শাইনিং’।
৪. ‘হিট’ (১৯৯৫)
মাইকেল মানের অপরাধবিষয়ক চলচ্চিত্র ‘হিট’। ১৯৯৫ সালে মুক্তি পাওয়া ছবিটি ১৯৬০-এর দশকের একটি সত্য কাহিনি অবলম্বনে নির্মিত। চাক অ্যাডামসন নামের শিকাগোর এক পুলিশ কর্মকর্তা পেশাদার ডাকাত ম্যাককলিকে ধরতে গিয়ে বিচিত্র অভিজ্ঞতার সম্মুখীন হয়েছিলেন। এই ছবির কাহিনিও তাই। আল পাচিনো ও রবার্ট ডি নিরোর মতো অভিনেতা জুটি চলচ্চিত্রটিকে নিয়ে গেছেন অনন্য উচ্চতায়।
৫. ‘বিফোর সানরাইজ’ (১৯৯৫)
দেখা হলো ট্রেনে। এক বেলাতেই প্রেম…যাঁরা রোম্যান্টিক ছবি ভালোবাসেন, তাঁদের পছন্দের তালিকায় প্রথমেই থাকবে রিচার্ড লিংকলেটারের ‘বিফোর সানরাইজ’। পরবর্তী সময়ে এই চলচ্চিত্রের সিক্যুয়াল নির্মিত হয় ‘বিফোর সানসেট’ ও ‘বিফোর মিডনাইট’। বিফোর ট্রিলজির ছবিগুলো প্রশংসা কুড়িয়েছে সমালোচকদেরও। যদিও একাডেমি কর্তৃপক্ষের মন তাতে গলেনি।
৬. ‘আমেরিকান সাইকো’ (২০০০)
অস্কার বিজয়ী ক্রিশ্চিয়ান বেল অভিনীত, ম্যারি হ্যারন পরিচালিত ছবি ‘আমেরিকান সাইকো’। গতিশীল কাহিনি, আলো-আঁধারির শৈল্পিক ব্যবহার ও সুরের অসাধারণ কাজ চলচ্চিত্রটিকে এক অন্য মাত্রায় নিয়ে যায়। প্যাট্রিক বেটম্যান নামের এক ইনভেস্টমেন্ট ব্যাংকারের জীবন নিয়ে এগোয় ছবিটির কাহিনি। ধীরে ধীরে উন্মোচিত হতে থাকে প্যাট্রিকের চরিত্রের নানা অন্ধকারাচ্ছন্ন দিক। ব্ল্যাক কমেডি ঘরানার এই ছবি সমালোচকদের উচ্ছ্বসিত প্রশংসা পেয়েছিল।
৭. ‘ইনসমনিয়া’ (২০০২)
ক্রিস্টোফার নোলানের অন্যতম সেরা নির্মাণ হিসেবে ‘ইনসমনিয়া’ সুপরিচিত। আল পাচিনো, রবিন উইলিয়ামস, হিলারি সোয়াঙ্কের শক্তিশালী অভিনয় অস্কার মনোনয়ন পাওয়ার জন্য যথেষ্ট ছিল ৷ কিন্তু বিধিবাম, ছবিটি এড়িয়ে যায় একাডেমির জুরিদের সুনজর।
৮. ‘মেমোরিজ অব মার্ডার’ (২০০৩)
সাম্প্রতিক সময়ের চলচ্চিত্রে তাক লাগিয়ে দিয়েছেন দক্ষিণ কোরীয় নির্মাতা বং জুন-হো। ‘প্যারাসাইট’ দিয়ে ২০২০ সালের সেরা ছবির অস্কার জয় করা এই পরিচালক এর আগে অত্যন্ত প্রভাবশালী ক্রাইম থ্রিলার ‘মেমোরিজ অব মার্ডার’ নির্মাণ করেছিলেন। ছবির গল্প থেকে শুরু করে, অভিনয়, সিনেমাটোগ্রাফি—সব মিলিয়ে চলচ্চিত্রটিকে অসাধারণ বললেও কম হয়। ‘মেমোরিজ অব মার্ডার’ এমন একটি চলচ্চিত্র, যা যবনিকাতেও আপনাকে কাহিনির সঙ্গে আষ্টেপৃষ্ঠে জড়িয়ে রাখবে।
৯. ‘জোডিয়াক’ (২০০৭)
ডেভিড ফিঞ্চারের রহস্য ও থ্রিলারধর্মী চলচ্চিত্র ‘জোডিয়াক’ একটি অস্কার মনোনয়ন পেতেও ব্যর্থ হয়েছিল। বক্স অফিসে মুখথুবড়ে পড়লেও একে ডেভিড ফিঞ্চারের অনবদ্য কাজ হিসেবে মানেন চলচ্চিত্রবোদ্ধারা। বিশেষ করে মার্ক রাফেলো ও রবার্ট ডাউনি জুনিয়র একে অন্যের সঙ্গে পাল্লা দিয়েছিলেন অভিনয়ে। কিন্তু তাতেও সোনালি ট্রফি ঘরে নেওয়ার সুযোগ পায়নি ‘জোডিয়াক’।
১০. ‘প্যাটারসন’ (২০১৬)
সমালোচকেরা ধরেই নিয়েছিলেন যে জিম জারমাশের ‘প্যাটারসন’ পুরস্কারের স্বীকৃতির জন্য আলোচিত হবে। বিশেষ করে অ্যাডাম ড্রাইভারের চমৎকার অভিনয়ের জন্য অন্তত সেরা অভিনেতা বিভাগে নাম থাকবে বলেই ধারণা করেছিলেন চলচ্চিত্রবোদ্ধারা। কিন্তু না, অস্কার অধরাই থেকে যায় প্যাটারসনের!
তথ্যসূত্র: দ্য ইনডিপেনডেন্ট, আইএমডিবি, রটেন টম্যাটোস, ইয়াহু নিউজ ও ইন্ডিওয়্যার

২০১৪ সালে ব্যবসায়ী আসিফ সালাহউদ্দিন মালিককে বিয়ে করেন অভিনেত্রী আফসান আরা বিন্দু। বিয়ের পর শোবিজ থেকে পুরোপুরি নিজেকে গুটিয়ে নেন তিনি। অভিনয় ছেড়ে হয়ে ওঠেন সংসারী। বিয়ের চার বছর পর গুঞ্জন রটে, সংসার ভেঙেছে বিন্দুর।
৬ ঘণ্টা আগে
নব্বইয়ের দশক থেকে স্টুডিওর চারদেয়ালের বাইরে বেরিয়ে শিকড়ের সন্ধানে দেশের নানা প্রান্তে শুটিং করা হচ্ছে ম্যাগাজিন অনুষ্ঠান ইত্যাদির। তারই ধারাবাহিকতায় ইত্যাদির নতুন পর্ব ধারণ করা হয়েছে ইতিহাস ঐতিহ্যে সমৃদ্ধ প্রাচীন জনপদ চুয়াডাঙ্গায়।
৬ ঘণ্টা আগে
গত বছর ডিসেম্বরে মঞ্চে এসেছিল অনুস্বর নাট্যদলের নাটক ‘মহাশূন্যে সাইকেল’। বাংলাদেশ মহিলা সমিতিতে পাঁচ দিনে নাটকটির আটটি প্রদর্শনী হয়েছিল। বছর ঘুরে আবারও মহিলা সমিতির নীলিমা ইব্রাহিম মিলনায়তনে মহাশূন্যে সাইকেল নাটকের প্রদর্শনীর আয়োজন করেছে অনুস্বর।
৬ ঘণ্টা আগে
‘কেজিএফ’ সিনেমার দুই পর্বের ব্যাপক সাফল্যের পর কন্নড় সুপারস্টার ইয়াশ যুক্ত হয়েছেন মালয়ালম নির্মাতা গিতু মোহনদাসের সিনেমায়। ‘টক্সিক: আ ফেয়ারিটেল ফর গ্রোনআপস’ নামের কন্নড় ভাষার এ সিনেমায় প্রথমবারের মতো ইয়াশের নায়িকা হয়েছেন কিয়ারা আদভানি।
৬ ঘণ্টা আগেবিনোদন প্রতিবেদক, ঢাকা

২০১৪ সালে ব্যবসায়ী আসিফ সালাহউদ্দিন মালিককে বিয়ে করেন অভিনেত্রী আফসান আরা বিন্দু। বিয়ের পর শোবিজ থেকে পুরোপুরি নিজেকে গুটিয়ে নেন তিনি। অভিনয় ছেড়ে হয়ে ওঠেন সংসারী। বিয়ের চার বছর পর গুঞ্জন রটে, সংসার ভেঙেছে বিন্দুর। তবে বিচ্ছেদ নিয়ে তখন কোনো কথা বলেননি বিন্দু কিংবা তাঁর স্বামী। অবশেষে নিজের বিচ্ছেদের বিষয়টি নিশ্চিত করলেন অভিনেত্রী। সম্প্রতি এক অনুষ্ঠানে বিন্দু জানান, ২০২২ সালে বিচ্ছেদ হয়েছে তাঁর।
২০২২ সালে বিচ্ছেদ হলেও ২০১৭ সাল থেকেই স্বামীর সঙ্গে সেপারেশনে ছিলেন বিন্দু। পাঁচ বছর পর তাঁরা চূড়ান্তভাবে বিচ্ছেদের সিদ্ধান্ত নেন। বিন্দু বলেন, ‘অনেকেই মনে করেন, আমি এখনো বিবাহিত। কিন্তু না, আমার বিচ্ছেদ হয়ে গেছে। আমার সংসারের জার্নিটা অনেক ছোট ছিল।’
বিচ্ছেদের কারণ জানিয়ে বিন্দু বলেন, ‘আলাদা হওয়ার জন্য অনেক সময় বড় কারণ থাকে, বড় ঘটনা ঘটে। অনেক সময় আবার তেমন কোনো কারণও দরকার হয় না। আমার এই জার্নিতে আরও একজন মানুষ জড়িত। তারও ব্যক্তিগত জীবন আছে। বিচ্ছেদ নিয়ে কোনো ব্যাখ্যা দিয়ে তাকে বিব্রতকর পরিস্থিতিতে ফেলতে চাই না।’
২০০৬ সালে লাক্স চ্যানেল আই সুপারস্টার প্রতিযোগিতা দিয়ে শোবিজে যাত্রা শুরু হয় বিন্দুর। অল্প দিনেই হয়ে ওঠেন মিডিয়ার নিয়মিত মুখ। অভিনয় থেকে বিরতি নেওয়ার আগে ২০১৪ সালের শুধু কোরবানির ঈদেই প্রচারিত হয় তাঁর অভিনীত ৫২টি নাটক। ছোট পর্দার পাশাপাশি বিন্দু অভিনয় করেছেন সিনেমাতেও।
ক্যারিয়ারের শুরুতে আরিফিন শুভর সঙ্গে জুটি বেঁধে অনেক নাটকে অভিনয় করেছেন তিনি। পর্দায় তাঁদের জুটি অনেক জনপ্রিয় ছিল। অনস্ক্রিন কেমেস্ট্রির প্রভাব পড়েছিল দুজনের বাস্তব জীবনেও। একসময় শুভর সঙ্গে প্রেমের সম্পর্কে জড়ান বিন্দু। সেই প্রেমের কথা স্বীকারও করেছেন অভিনেত্রী। কেন তাঁদের সম্পর্ক ভেঙে গিয়েছিল? বিন্দুর সংক্ষিপ্ত জবাব, ‘এর উত্তর আমার কাছে নেই। দুটি মানুষের জার্নি যে একসঙ্গে একই গন্তব্যে শেষ হবে, এমন তো কোনো কথা নেই।’
প্রায় এক দশকের বিরতি কাটিয়ে ২০২৩ সালে ‘উনিশ ২০’ ওয়েব ফিল্ম দিয়ে অভিনয়ে ফেরেন বিন্দু। মিজানুর রহমান আরিয়ানের পরিচালনায় এতে বিন্দুর বিপরীতে ছিলেন সেই আরিফিন শুভই। তবে এরপর আর কোনো কাজে দেখা যায়নি বিন্দুকে। তবে তিনি নিয়মিত অভিনয় করতে চান। বিন্দু বলেন, ‘শিল্পী হিসেবে কাজ করতে প্রস্তুত। এখন আমাকে নিয়ে কাজ করার চিন্তা, আমার পেছনে ইনভেস্ট করার বিষয়গুলো ভাবতে হবে। এমন ধরনের কাজ করতে চাই, যেগুলো এখনো করিনি। আমি চাই, নির্মাতারা আমাকে নিয়ে এমনভাবে ভাবুক, যেমনটা আগে ভাবা হয়নি।’
অভিনয় ছেড়ে দিয়ে বছর পাঁচেক আগে ব্যবসার সঙ্গে জড়িয়েছেন বিন্দু। গুলশানে রয়েছে তাঁর একটি বুটিক হাউস। ‘আফসান বিন্দু ডিজাইনার স্টুডিও’ নামের এ ব্র্যান্ডের পোশাক বিন্দু নিজেই ডিজাইন করেন। ২০২০ সালে যখন প্রতিষ্ঠানটি শুরু করেন বিন্দু, তখন তাঁর কর্মীর সংখ্যা ছিল মাত্র একজন। তবে এখন তাঁর সঙ্গে ১৫ জন কাজ করেন বলে জানিয়েছেন অভিনেত্রী।

২০১৪ সালে ব্যবসায়ী আসিফ সালাহউদ্দিন মালিককে বিয়ে করেন অভিনেত্রী আফসান আরা বিন্দু। বিয়ের পর শোবিজ থেকে পুরোপুরি নিজেকে গুটিয়ে নেন তিনি। অভিনয় ছেড়ে হয়ে ওঠেন সংসারী। বিয়ের চার বছর পর গুঞ্জন রটে, সংসার ভেঙেছে বিন্দুর। তবে বিচ্ছেদ নিয়ে তখন কোনো কথা বলেননি বিন্দু কিংবা তাঁর স্বামী। অবশেষে নিজের বিচ্ছেদের বিষয়টি নিশ্চিত করলেন অভিনেত্রী। সম্প্রতি এক অনুষ্ঠানে বিন্দু জানান, ২০২২ সালে বিচ্ছেদ হয়েছে তাঁর।
২০২২ সালে বিচ্ছেদ হলেও ২০১৭ সাল থেকেই স্বামীর সঙ্গে সেপারেশনে ছিলেন বিন্দু। পাঁচ বছর পর তাঁরা চূড়ান্তভাবে বিচ্ছেদের সিদ্ধান্ত নেন। বিন্দু বলেন, ‘অনেকেই মনে করেন, আমি এখনো বিবাহিত। কিন্তু না, আমার বিচ্ছেদ হয়ে গেছে। আমার সংসারের জার্নিটা অনেক ছোট ছিল।’
বিচ্ছেদের কারণ জানিয়ে বিন্দু বলেন, ‘আলাদা হওয়ার জন্য অনেক সময় বড় কারণ থাকে, বড় ঘটনা ঘটে। অনেক সময় আবার তেমন কোনো কারণও দরকার হয় না। আমার এই জার্নিতে আরও একজন মানুষ জড়িত। তারও ব্যক্তিগত জীবন আছে। বিচ্ছেদ নিয়ে কোনো ব্যাখ্যা দিয়ে তাকে বিব্রতকর পরিস্থিতিতে ফেলতে চাই না।’
২০০৬ সালে লাক্স চ্যানেল আই সুপারস্টার প্রতিযোগিতা দিয়ে শোবিজে যাত্রা শুরু হয় বিন্দুর। অল্প দিনেই হয়ে ওঠেন মিডিয়ার নিয়মিত মুখ। অভিনয় থেকে বিরতি নেওয়ার আগে ২০১৪ সালের শুধু কোরবানির ঈদেই প্রচারিত হয় তাঁর অভিনীত ৫২টি নাটক। ছোট পর্দার পাশাপাশি বিন্দু অভিনয় করেছেন সিনেমাতেও।
ক্যারিয়ারের শুরুতে আরিফিন শুভর সঙ্গে জুটি বেঁধে অনেক নাটকে অভিনয় করেছেন তিনি। পর্দায় তাঁদের জুটি অনেক জনপ্রিয় ছিল। অনস্ক্রিন কেমেস্ট্রির প্রভাব পড়েছিল দুজনের বাস্তব জীবনেও। একসময় শুভর সঙ্গে প্রেমের সম্পর্কে জড়ান বিন্দু। সেই প্রেমের কথা স্বীকারও করেছেন অভিনেত্রী। কেন তাঁদের সম্পর্ক ভেঙে গিয়েছিল? বিন্দুর সংক্ষিপ্ত জবাব, ‘এর উত্তর আমার কাছে নেই। দুটি মানুষের জার্নি যে একসঙ্গে একই গন্তব্যে শেষ হবে, এমন তো কোনো কথা নেই।’
প্রায় এক দশকের বিরতি কাটিয়ে ২০২৩ সালে ‘উনিশ ২০’ ওয়েব ফিল্ম দিয়ে অভিনয়ে ফেরেন বিন্দু। মিজানুর রহমান আরিয়ানের পরিচালনায় এতে বিন্দুর বিপরীতে ছিলেন সেই আরিফিন শুভই। তবে এরপর আর কোনো কাজে দেখা যায়নি বিন্দুকে। তবে তিনি নিয়মিত অভিনয় করতে চান। বিন্দু বলেন, ‘শিল্পী হিসেবে কাজ করতে প্রস্তুত। এখন আমাকে নিয়ে কাজ করার চিন্তা, আমার পেছনে ইনভেস্ট করার বিষয়গুলো ভাবতে হবে। এমন ধরনের কাজ করতে চাই, যেগুলো এখনো করিনি। আমি চাই, নির্মাতারা আমাকে নিয়ে এমনভাবে ভাবুক, যেমনটা আগে ভাবা হয়নি।’
অভিনয় ছেড়ে দিয়ে বছর পাঁচেক আগে ব্যবসার সঙ্গে জড়িয়েছেন বিন্দু। গুলশানে রয়েছে তাঁর একটি বুটিক হাউস। ‘আফসান বিন্দু ডিজাইনার স্টুডিও’ নামের এ ব্র্যান্ডের পোশাক বিন্দু নিজেই ডিজাইন করেন। ২০২০ সালে যখন প্রতিষ্ঠানটি শুরু করেন বিন্দু, তখন তাঁর কর্মীর সংখ্যা ছিল মাত্র একজন। তবে এখন তাঁর সঙ্গে ১৫ জন কাজ করেন বলে জানিয়েছেন অভিনেত্রী।

হলিউডের ইতিহাসে এমন বেশ কয়েকটি দুর্দান্ত সিনেমা আছে, যা সম্ভাবনা জাগিয়েও শেষ পর্যন্ত অস্কার পুরস্কার তো দূরের কথা একটি মনোনয়ন পর্যন্ত পায়নি। আসন্ন একাডেমি অ্যাওয়ার্ডস-অস্কারের আসরের আগে এমন ১০টি চলচ্চিত্র সম্পর্কে জানা যাক—
২৩ মার্চ ২০২২
নব্বইয়ের দশক থেকে স্টুডিওর চারদেয়ালের বাইরে বেরিয়ে শিকড়ের সন্ধানে দেশের নানা প্রান্তে শুটিং করা হচ্ছে ম্যাগাজিন অনুষ্ঠান ইত্যাদির। তারই ধারাবাহিকতায় ইত্যাদির নতুন পর্ব ধারণ করা হয়েছে ইতিহাস ঐতিহ্যে সমৃদ্ধ প্রাচীন জনপদ চুয়াডাঙ্গায়।
৬ ঘণ্টা আগে
গত বছর ডিসেম্বরে মঞ্চে এসেছিল অনুস্বর নাট্যদলের নাটক ‘মহাশূন্যে সাইকেল’। বাংলাদেশ মহিলা সমিতিতে পাঁচ দিনে নাটকটির আটটি প্রদর্শনী হয়েছিল। বছর ঘুরে আবারও মহিলা সমিতির নীলিমা ইব্রাহিম মিলনায়তনে মহাশূন্যে সাইকেল নাটকের প্রদর্শনীর আয়োজন করেছে অনুস্বর।
৬ ঘণ্টা আগে
‘কেজিএফ’ সিনেমার দুই পর্বের ব্যাপক সাফল্যের পর কন্নড় সুপারস্টার ইয়াশ যুক্ত হয়েছেন মালয়ালম নির্মাতা গিতু মোহনদাসের সিনেমায়। ‘টক্সিক: আ ফেয়ারিটেল ফর গ্রোনআপস’ নামের কন্নড় ভাষার এ সিনেমায় প্রথমবারের মতো ইয়াশের নায়িকা হয়েছেন কিয়ারা আদভানি।
৬ ঘণ্টা আগেবিনোদন প্রতিবেদক, ঢাকা

নব্বইয়ের দশক থেকে স্টুডিওর চারদেয়ালের বাইরে বেরিয়ে শিকড়ের সন্ধানে দেশের নানা প্রান্তে শুটিং করা হচ্ছে ম্যাগাজিন অনুষ্ঠান ইত্যাদির। তারই ধারাবাহিকতায় ইত্যাদির নতুন পর্ব ধারণ করা হয়েছে ইতিহাস ঐতিহ্যে সমৃদ্ধ প্রাচীন জনপদ চুয়াডাঙ্গায়।
এবারের ইত্যাদির মঞ্চ নির্মাণ করা হয়েছিল ব্রিটিশ আমলে তৈরি শতাধিক বছরের প্রাচীন হাজারদুয়ারি নামে খ্যাত ঐতিহ্যবাহী স্কুল নাটুদা মাধ্যমিক বিদ্যালয় প্রাঙ্গণে। এবারের পর্বে গান রয়েছে দুটি। একটি গান গেয়েছেন লোকসংগীতশিল্পী বিউটি ও পান্থ কানাই। গানটির কথা লিখেছেন মোহাম্মদ রফিকউজ্জামান, সংগীতায়োজন করেছেন মেহেদী।
এ ছাড়া অনুষ্ঠানের শুরুতে চুয়াডাঙ্গার কৃষ্টিকথা ও ইতিহাসগাথা নিয়ে রয়েছে শাহ আলম সনির কথায় একটি পরিচিতিমূলক গানের সঙ্গে নৃত্য। গানটির সুর করেছেন হানিফ সংকেত, সংগীতায়োজন করেছেন মেহেদী। পরিবেশন করেছেন স্থানীয় নৃত্যশিল্পীরা। এ ছাড়া ইত্যাদির নতুন পর্বে থাকছে চুয়াডাঙ্গা নিয়ে কয়েকটি প্রতিবেদন। রয়েছে চুয়াডাঙ্গা জেলার ইতিহাস-ঐতিহ্যসহ এর বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ স্থান-স্থাপনার ওপর একটি তথ্যভিত্তিক প্রতিবেদন।
ইত্যাদির নিয়মিত আয়োজন চিঠিপত্র পর্বে উঠে এসেছে চুয়াডাঙ্গার একজন ব্যতিক্রমী ছড়াকারের গল্প। আরও রয়েছে সামাজিক অসংগতি ও সমসাময়িক প্রসঙ্গনির্ভর নাটিকা। দানের নামে ফটোসেশন, সংসারের ভারে স্বপ্নভঙ্গ, মিষ্টি নিয়ে অনাসৃষ্টি, ইংরেজির দাপটে অসহায় বাংলা ভাষা, বোঝা না বোঝার বোঝা, স্টাইলিশ আইকনের বিপত্তি, লোম বাছতে কম্বল উজাড়সহ কয়েকটি নাট্যাংশে অভিনয় করেছেন সোলায়মান খোকা, সুভাশিষ ভৌমিক, আবদুল্লাহ রানা, আমিন আজাদ, কাজী আসাদ, মুকিত জাকারিয়া, আনোয়ার শাহী, শাহেদ আলী, জামিল হোসেন, আনন্দ খালেদ, তারিক স্বপন, আবু হেনা রনি প্রমুখ।
ইত্যাদির এই পর্ব দেখা যাবে ২৬ ডিসেম্বর বাংলাদেশ টেলিভিশনে রাত ৮টার বাংলা সংবাদের পর। ইত্যাদি রচনা, পরিচালনা ও উপস্থাপনা করেছেন হানিফ সংকেত। নির্মাণ করেছে ফাগুন অডিও ভিশন।

নব্বইয়ের দশক থেকে স্টুডিওর চারদেয়ালের বাইরে বেরিয়ে শিকড়ের সন্ধানে দেশের নানা প্রান্তে শুটিং করা হচ্ছে ম্যাগাজিন অনুষ্ঠান ইত্যাদির। তারই ধারাবাহিকতায় ইত্যাদির নতুন পর্ব ধারণ করা হয়েছে ইতিহাস ঐতিহ্যে সমৃদ্ধ প্রাচীন জনপদ চুয়াডাঙ্গায়।
এবারের ইত্যাদির মঞ্চ নির্মাণ করা হয়েছিল ব্রিটিশ আমলে তৈরি শতাধিক বছরের প্রাচীন হাজারদুয়ারি নামে খ্যাত ঐতিহ্যবাহী স্কুল নাটুদা মাধ্যমিক বিদ্যালয় প্রাঙ্গণে। এবারের পর্বে গান রয়েছে দুটি। একটি গান গেয়েছেন লোকসংগীতশিল্পী বিউটি ও পান্থ কানাই। গানটির কথা লিখেছেন মোহাম্মদ রফিকউজ্জামান, সংগীতায়োজন করেছেন মেহেদী।
এ ছাড়া অনুষ্ঠানের শুরুতে চুয়াডাঙ্গার কৃষ্টিকথা ও ইতিহাসগাথা নিয়ে রয়েছে শাহ আলম সনির কথায় একটি পরিচিতিমূলক গানের সঙ্গে নৃত্য। গানটির সুর করেছেন হানিফ সংকেত, সংগীতায়োজন করেছেন মেহেদী। পরিবেশন করেছেন স্থানীয় নৃত্যশিল্পীরা। এ ছাড়া ইত্যাদির নতুন পর্বে থাকছে চুয়াডাঙ্গা নিয়ে কয়েকটি প্রতিবেদন। রয়েছে চুয়াডাঙ্গা জেলার ইতিহাস-ঐতিহ্যসহ এর বিভিন্ন গুরুত্বপূর্ণ স্থান-স্থাপনার ওপর একটি তথ্যভিত্তিক প্রতিবেদন।
ইত্যাদির নিয়মিত আয়োজন চিঠিপত্র পর্বে উঠে এসেছে চুয়াডাঙ্গার একজন ব্যতিক্রমী ছড়াকারের গল্প। আরও রয়েছে সামাজিক অসংগতি ও সমসাময়িক প্রসঙ্গনির্ভর নাটিকা। দানের নামে ফটোসেশন, সংসারের ভারে স্বপ্নভঙ্গ, মিষ্টি নিয়ে অনাসৃষ্টি, ইংরেজির দাপটে অসহায় বাংলা ভাষা, বোঝা না বোঝার বোঝা, স্টাইলিশ আইকনের বিপত্তি, লোম বাছতে কম্বল উজাড়সহ কয়েকটি নাট্যাংশে অভিনয় করেছেন সোলায়মান খোকা, সুভাশিষ ভৌমিক, আবদুল্লাহ রানা, আমিন আজাদ, কাজী আসাদ, মুকিত জাকারিয়া, আনোয়ার শাহী, শাহেদ আলী, জামিল হোসেন, আনন্দ খালেদ, তারিক স্বপন, আবু হেনা রনি প্রমুখ।
ইত্যাদির এই পর্ব দেখা যাবে ২৬ ডিসেম্বর বাংলাদেশ টেলিভিশনে রাত ৮টার বাংলা সংবাদের পর। ইত্যাদি রচনা, পরিচালনা ও উপস্থাপনা করেছেন হানিফ সংকেত। নির্মাণ করেছে ফাগুন অডিও ভিশন।

হলিউডের ইতিহাসে এমন বেশ কয়েকটি দুর্দান্ত সিনেমা আছে, যা সম্ভাবনা জাগিয়েও শেষ পর্যন্ত অস্কার পুরস্কার তো দূরের কথা একটি মনোনয়ন পর্যন্ত পায়নি। আসন্ন একাডেমি অ্যাওয়ার্ডস-অস্কারের আসরের আগে এমন ১০টি চলচ্চিত্র সম্পর্কে জানা যাক—
২৩ মার্চ ২০২২
২০১৪ সালে ব্যবসায়ী আসিফ সালাহউদ্দিন মালিককে বিয়ে করেন অভিনেত্রী আফসান আরা বিন্দু। বিয়ের পর শোবিজ থেকে পুরোপুরি নিজেকে গুটিয়ে নেন তিনি। অভিনয় ছেড়ে হয়ে ওঠেন সংসারী। বিয়ের চার বছর পর গুঞ্জন রটে, সংসার ভেঙেছে বিন্দুর।
৬ ঘণ্টা আগে
গত বছর ডিসেম্বরে মঞ্চে এসেছিল অনুস্বর নাট্যদলের নাটক ‘মহাশূন্যে সাইকেল’। বাংলাদেশ মহিলা সমিতিতে পাঁচ দিনে নাটকটির আটটি প্রদর্শনী হয়েছিল। বছর ঘুরে আবারও মহিলা সমিতির নীলিমা ইব্রাহিম মিলনায়তনে মহাশূন্যে সাইকেল নাটকের প্রদর্শনীর আয়োজন করেছে অনুস্বর।
৬ ঘণ্টা আগে
‘কেজিএফ’ সিনেমার দুই পর্বের ব্যাপক সাফল্যের পর কন্নড় সুপারস্টার ইয়াশ যুক্ত হয়েছেন মালয়ালম নির্মাতা গিতু মোহনদাসের সিনেমায়। ‘টক্সিক: আ ফেয়ারিটেল ফর গ্রোনআপস’ নামের কন্নড় ভাষার এ সিনেমায় প্রথমবারের মতো ইয়াশের নায়িকা হয়েছেন কিয়ারা আদভানি।
৬ ঘণ্টা আগেবিনোদন প্রতিবেদক, ঢাকা

গত বছর ডিসেম্বরে মঞ্চে এসেছিল অনুস্বর নাট্যদলের নাটক ‘মহাশূন্যে সাইকেল’। বাংলাদেশ মহিলা সমিতিতে পাঁচ দিনে নাটকটির আটটি প্রদর্শনী হয়েছিল। বছর ঘুরে আবারও মহিলা সমিতির নীলিমা ইব্রাহিম মিলনায়তনে মহাশূন্যে সাইকেল নাটকের প্রদর্শনীর আয়োজন করেছে অনুস্বর। ২৪ থেকে ২৭ ডিসেম্বর টানা চার দিন দেখা যাবে নাটকের সাতটি প্রদর্শনী।
কথাসাহিত্যিক শাহাদুজ্জামানের লেখা একই শিরোনামের গল্প অবলম্বনে এর নাট্যরূপ দিয়েছেন লেখক নিজে। নির্দেশনায় সাইফ সুমন। ২৪ ডিসেম্বর সন্ধ্যা সাড়ে ৭টায় দেখা যাবে মহাশূন্যে সাইকেল। ২৫ থেকে ২৭ ডিসেম্বর প্রতিদিন বিকেল ৫টা ও সন্ধ্যা সাড়ে ৭টায় মঞ্চস্থ হবে আরও ছয়টি প্রদর্শনী।
নাট্যকার শাহাদুজ্জামান বলেন, ‘আমরা কিছু কথা অনেকের সঙ্গে বলি, কিছু কথা নির্দিষ্ট মানুষের সঙ্গে বলি আর কিছু কথা শুধু নিজের সঙ্গে বলি। যেকোনো ক্রান্তির সময় নিজের সঙ্গে এই বোঝাপড়ার মাত্রা এবং ব্যাপ্তি সম্ভবত বেড়ে যায়। মহাশূন্যে সাইকেলের মূল ভাবনাটা এ রকম। গত বছর এই গল্পের নাট্যরূপ দিই। একজন ব্যক্তি নিজেকে দুই ভাগ করে তার এই দুই সত্তার সঙ্গে মঞ্চে কথোপকথন করছে। দর্শক হিসেবে একজন ব্যক্তির এই একান্ত বিভক্ত সত্তার ভেতরে এই কথোপকথন দেখার ভেতরে একটা গোপন কৌতূহল হয়তো আছে। কিংবা নিজের সঙ্গে মিলিয়ে নেওয়ার আনন্দ আছে।’
নির্দেশক সাইফ সুমন বলেন, ‘ভোগবাদিতা আর ব্যক্তিস্বার্থের কারণে মানুষ এখন প্রতিনিয়তই পরস্পর থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে যাচ্ছে। পরিবার, বন্ধু, সমাজ থেকে ক্রমেই বিচ্ছিন্ন হচ্ছি আমরা। কখনো কখনো মানুষের মধ্যে বাস্তবের চেয়ে কল্পনা বা অলৌকিক জগৎ গুরুত্বপূর্ণ হয়ে ওঠে। পরিবারের সঙ্গে থেকেও একা অনুভব করে। সেই কথাই বলার চেষ্টা হয়েছে নাটকে।’
মহাশূন্যে সাইকেল নাটকের বিভিন্ন চরিত্রে অভিনয় করেছেন মোহাম্মদ বারী, এস আর সম্পদ, প্রশান্ত হালদার, নুরুজ্জামান সরকার, রীমা প্রমুখ।

গত বছর ডিসেম্বরে মঞ্চে এসেছিল অনুস্বর নাট্যদলের নাটক ‘মহাশূন্যে সাইকেল’। বাংলাদেশ মহিলা সমিতিতে পাঁচ দিনে নাটকটির আটটি প্রদর্শনী হয়েছিল। বছর ঘুরে আবারও মহিলা সমিতির নীলিমা ইব্রাহিম মিলনায়তনে মহাশূন্যে সাইকেল নাটকের প্রদর্শনীর আয়োজন করেছে অনুস্বর। ২৪ থেকে ২৭ ডিসেম্বর টানা চার দিন দেখা যাবে নাটকের সাতটি প্রদর্শনী।
কথাসাহিত্যিক শাহাদুজ্জামানের লেখা একই শিরোনামের গল্প অবলম্বনে এর নাট্যরূপ দিয়েছেন লেখক নিজে। নির্দেশনায় সাইফ সুমন। ২৪ ডিসেম্বর সন্ধ্যা সাড়ে ৭টায় দেখা যাবে মহাশূন্যে সাইকেল। ২৫ থেকে ২৭ ডিসেম্বর প্রতিদিন বিকেল ৫টা ও সন্ধ্যা সাড়ে ৭টায় মঞ্চস্থ হবে আরও ছয়টি প্রদর্শনী।
নাট্যকার শাহাদুজ্জামান বলেন, ‘আমরা কিছু কথা অনেকের সঙ্গে বলি, কিছু কথা নির্দিষ্ট মানুষের সঙ্গে বলি আর কিছু কথা শুধু নিজের সঙ্গে বলি। যেকোনো ক্রান্তির সময় নিজের সঙ্গে এই বোঝাপড়ার মাত্রা এবং ব্যাপ্তি সম্ভবত বেড়ে যায়। মহাশূন্যে সাইকেলের মূল ভাবনাটা এ রকম। গত বছর এই গল্পের নাট্যরূপ দিই। একজন ব্যক্তি নিজেকে দুই ভাগ করে তার এই দুই সত্তার সঙ্গে মঞ্চে কথোপকথন করছে। দর্শক হিসেবে একজন ব্যক্তির এই একান্ত বিভক্ত সত্তার ভেতরে এই কথোপকথন দেখার ভেতরে একটা গোপন কৌতূহল হয়তো আছে। কিংবা নিজের সঙ্গে মিলিয়ে নেওয়ার আনন্দ আছে।’
নির্দেশক সাইফ সুমন বলেন, ‘ভোগবাদিতা আর ব্যক্তিস্বার্থের কারণে মানুষ এখন প্রতিনিয়তই পরস্পর থেকে বিচ্ছিন্ন হয়ে যাচ্ছে। পরিবার, বন্ধু, সমাজ থেকে ক্রমেই বিচ্ছিন্ন হচ্ছি আমরা। কখনো কখনো মানুষের মধ্যে বাস্তবের চেয়ে কল্পনা বা অলৌকিক জগৎ গুরুত্বপূর্ণ হয়ে ওঠে। পরিবারের সঙ্গে থেকেও একা অনুভব করে। সেই কথাই বলার চেষ্টা হয়েছে নাটকে।’
মহাশূন্যে সাইকেল নাটকের বিভিন্ন চরিত্রে অভিনয় করেছেন মোহাম্মদ বারী, এস আর সম্পদ, প্রশান্ত হালদার, নুরুজ্জামান সরকার, রীমা প্রমুখ।

হলিউডের ইতিহাসে এমন বেশ কয়েকটি দুর্দান্ত সিনেমা আছে, যা সম্ভাবনা জাগিয়েও শেষ পর্যন্ত অস্কার পুরস্কার তো দূরের কথা একটি মনোনয়ন পর্যন্ত পায়নি। আসন্ন একাডেমি অ্যাওয়ার্ডস-অস্কারের আসরের আগে এমন ১০টি চলচ্চিত্র সম্পর্কে জানা যাক—
২৩ মার্চ ২০২২
২০১৪ সালে ব্যবসায়ী আসিফ সালাহউদ্দিন মালিককে বিয়ে করেন অভিনেত্রী আফসান আরা বিন্দু। বিয়ের পর শোবিজ থেকে পুরোপুরি নিজেকে গুটিয়ে নেন তিনি। অভিনয় ছেড়ে হয়ে ওঠেন সংসারী। বিয়ের চার বছর পর গুঞ্জন রটে, সংসার ভেঙেছে বিন্দুর।
৬ ঘণ্টা আগে
নব্বইয়ের দশক থেকে স্টুডিওর চারদেয়ালের বাইরে বেরিয়ে শিকড়ের সন্ধানে দেশের নানা প্রান্তে শুটিং করা হচ্ছে ম্যাগাজিন অনুষ্ঠান ইত্যাদির। তারই ধারাবাহিকতায় ইত্যাদির নতুন পর্ব ধারণ করা হয়েছে ইতিহাস ঐতিহ্যে সমৃদ্ধ প্রাচীন জনপদ চুয়াডাঙ্গায়।
৬ ঘণ্টা আগে
‘কেজিএফ’ সিনেমার দুই পর্বের ব্যাপক সাফল্যের পর কন্নড় সুপারস্টার ইয়াশ যুক্ত হয়েছেন মালয়ালম নির্মাতা গিতু মোহনদাসের সিনেমায়। ‘টক্সিক: আ ফেয়ারিটেল ফর গ্রোনআপস’ নামের কন্নড় ভাষার এ সিনেমায় প্রথমবারের মতো ইয়াশের নায়িকা হয়েছেন কিয়ারা আদভানি।
৬ ঘণ্টা আগেবিনোদন ডেস্ক

‘কেজিএফ’ সিনেমার দুই পর্বের ব্যাপক সাফল্যের পর কন্নড় সুপারস্টার ইয়াশ যুক্ত হয়েছেন মালয়ালম নির্মাতা গিতু মোহনদাসের সিনেমায়। ‘টক্সিক: আ ফেয়ারিটেল ফর গ্রোনআপস’ নামের কন্নড় ভাষার এ সিনেমায় প্রথমবারের মতো ইয়াশের নায়িকা হয়েছেন কিয়ারা আদভানি। টক্সিকে কিয়ারার চরিত্রের নাম নাদিয়া। গতকাল প্রকাশ করা হয়েছে এ সিনেমায় কিয়ারার চরিত্রের লুক।
শোবিজে কিয়ারার এক যুগ হতে চলেছে। ২০১৪ সালে ‘ফুগলি’ দিয়ে যাত্রা শুরুর পর এ পর্যন্ত ২০টির মতো সিনেমায় অভিনয় করেছেন। প্রতিটিতেই দেখা দিয়েছেন বৈচিত্র্যময় চরিত্রে। তবে টক্সিকে কিয়ারার চরিত্রটি যে একেবারেই আলাদা হতে চলেছে, সে আভাস পাওয়া গেল সদ্য মুক্তি পাওয়া ফার্স্ট লুক পোস্টারে। এতে তাঁকে দেখা যাবে একজন সার্কাসশিল্পী হিসেবে।
ফার্স্ট লুক পোস্টারে আলো ঝলমলে সার্কাসের সেটে অফ-শোল্ডার ভেলভেট গাউন পরে দাঁড়িয়ে আছে কিয়ারা অভিনীত নাদিয়া চরিত্রটি। চোখে-মুখে বিষণ্নতা, ক্লান্তির ছাপ। সার্কাসের মঞ্চে জাঁকজমক আবহে নৃত্যরত যে শিল্পীকে দেখা যায় দর্শকের সামনে, তার মনের ভেতরে অনেক সময় চলে দুঃখের দোলাচল। ভেতরে জমাট কষ্ট নিয়েই হাসিমুখে দর্শকের সামনে পারফর্ম করে তারা। টক্সিকের পোস্টারে তেমনটাই ধরা পড়েছে। এমনই এক জটিল চরিত্র নিয়ে দর্শকের সামনে আসবেন কিয়ারা।
ভিএন প্রোডাকশন এবং মনস্টার মাইন্ড ক্রিয়েশনসের ব্যানারে নির্মিত বিগ-বাজেট সিনেমা টক্সিক মুক্তি পাবে ২০২৬ সালের ১৯ মার্চ। দক্ষিণি মেগাস্টার যশ ও কিয়ারার এই নতুন রসায়ন বড় পর্দায় দেখার জন্য এখন থেকেই অপেক্ষায় অনুরাগীরা। এতে আরও অভিনয় করেছেন নয়নতারা, তারা সুতারিয়া, হুমা কুরেশি, অক্ষয় ওবেরয় প্রমুখ।
ইংরেজি ও কন্নড়—দুই ভাষাতেই টক্সিক সিনেমার শুটিং করা হয়েছে। পাশাপাশি হিন্দি, তেলুগু, তামিল, মালয়ালমসহ বিভিন্ন ভাষায় ডাব করা হবে। এতে কিয়ারার পারফরম্যান্স নিয়ে নির্মাতা গিতু মোহনদাস বলেন, ‘কিছু পারফরম্যান্স শুধু পর্দায় নয়, প্রভাব ফেলে শিল্পীর জীবনেও। টক্সিক সিনেমায় কিয়ারা যা করেছে, তার কোনো তুলনা হয় না। সিনেমাটি নিয়ে আমাদের প্রথম আলাপের মুহূর্ত থেকেই তিনি চরিত্রটির প্রতি নিজেকে সম্পূর্ণ সমর্পণ করেছেন। তিনি শুধু নাদিয়া চরিত্রে অভিনয় করেননি, নিজেও চরিত্রটির মতো করেই যাপন করেছেন।’
প্রসঙ্গত, বলিউডের তারকা দম্পতি কিয়ারা আদভানি ও সিদ্ধার্থ মালহোত্রার সংসারে নতুন সদস্য এসেছে গত ১৫ জুলাই। এখন সন্তানকে নিয়েই পুরো সময়টা কাটছে অভিনেত্রীর। আর একটু একটু করে নিচ্ছেন আবার শোবিজে ফেরার প্রস্তুতি।

‘কেজিএফ’ সিনেমার দুই পর্বের ব্যাপক সাফল্যের পর কন্নড় সুপারস্টার ইয়াশ যুক্ত হয়েছেন মালয়ালম নির্মাতা গিতু মোহনদাসের সিনেমায়। ‘টক্সিক: আ ফেয়ারিটেল ফর গ্রোনআপস’ নামের কন্নড় ভাষার এ সিনেমায় প্রথমবারের মতো ইয়াশের নায়িকা হয়েছেন কিয়ারা আদভানি। টক্সিকে কিয়ারার চরিত্রের নাম নাদিয়া। গতকাল প্রকাশ করা হয়েছে এ সিনেমায় কিয়ারার চরিত্রের লুক।
শোবিজে কিয়ারার এক যুগ হতে চলেছে। ২০১৪ সালে ‘ফুগলি’ দিয়ে যাত্রা শুরুর পর এ পর্যন্ত ২০টির মতো সিনেমায় অভিনয় করেছেন। প্রতিটিতেই দেখা দিয়েছেন বৈচিত্র্যময় চরিত্রে। তবে টক্সিকে কিয়ারার চরিত্রটি যে একেবারেই আলাদা হতে চলেছে, সে আভাস পাওয়া গেল সদ্য মুক্তি পাওয়া ফার্স্ট লুক পোস্টারে। এতে তাঁকে দেখা যাবে একজন সার্কাসশিল্পী হিসেবে।
ফার্স্ট লুক পোস্টারে আলো ঝলমলে সার্কাসের সেটে অফ-শোল্ডার ভেলভেট গাউন পরে দাঁড়িয়ে আছে কিয়ারা অভিনীত নাদিয়া চরিত্রটি। চোখে-মুখে বিষণ্নতা, ক্লান্তির ছাপ। সার্কাসের মঞ্চে জাঁকজমক আবহে নৃত্যরত যে শিল্পীকে দেখা যায় দর্শকের সামনে, তার মনের ভেতরে অনেক সময় চলে দুঃখের দোলাচল। ভেতরে জমাট কষ্ট নিয়েই হাসিমুখে দর্শকের সামনে পারফর্ম করে তারা। টক্সিকের পোস্টারে তেমনটাই ধরা পড়েছে। এমনই এক জটিল চরিত্র নিয়ে দর্শকের সামনে আসবেন কিয়ারা।
ভিএন প্রোডাকশন এবং মনস্টার মাইন্ড ক্রিয়েশনসের ব্যানারে নির্মিত বিগ-বাজেট সিনেমা টক্সিক মুক্তি পাবে ২০২৬ সালের ১৯ মার্চ। দক্ষিণি মেগাস্টার যশ ও কিয়ারার এই নতুন রসায়ন বড় পর্দায় দেখার জন্য এখন থেকেই অপেক্ষায় অনুরাগীরা। এতে আরও অভিনয় করেছেন নয়নতারা, তারা সুতারিয়া, হুমা কুরেশি, অক্ষয় ওবেরয় প্রমুখ।
ইংরেজি ও কন্নড়—দুই ভাষাতেই টক্সিক সিনেমার শুটিং করা হয়েছে। পাশাপাশি হিন্দি, তেলুগু, তামিল, মালয়ালমসহ বিভিন্ন ভাষায় ডাব করা হবে। এতে কিয়ারার পারফরম্যান্স নিয়ে নির্মাতা গিতু মোহনদাস বলেন, ‘কিছু পারফরম্যান্স শুধু পর্দায় নয়, প্রভাব ফেলে শিল্পীর জীবনেও। টক্সিক সিনেমায় কিয়ারা যা করেছে, তার কোনো তুলনা হয় না। সিনেমাটি নিয়ে আমাদের প্রথম আলাপের মুহূর্ত থেকেই তিনি চরিত্রটির প্রতি নিজেকে সম্পূর্ণ সমর্পণ করেছেন। তিনি শুধু নাদিয়া চরিত্রে অভিনয় করেননি, নিজেও চরিত্রটির মতো করেই যাপন করেছেন।’
প্রসঙ্গত, বলিউডের তারকা দম্পতি কিয়ারা আদভানি ও সিদ্ধার্থ মালহোত্রার সংসারে নতুন সদস্য এসেছে গত ১৫ জুলাই। এখন সন্তানকে নিয়েই পুরো সময়টা কাটছে অভিনেত্রীর। আর একটু একটু করে নিচ্ছেন আবার শোবিজে ফেরার প্রস্তুতি।

হলিউডের ইতিহাসে এমন বেশ কয়েকটি দুর্দান্ত সিনেমা আছে, যা সম্ভাবনা জাগিয়েও শেষ পর্যন্ত অস্কার পুরস্কার তো দূরের কথা একটি মনোনয়ন পর্যন্ত পায়নি। আসন্ন একাডেমি অ্যাওয়ার্ডস-অস্কারের আসরের আগে এমন ১০টি চলচ্চিত্র সম্পর্কে জানা যাক—
২৩ মার্চ ২০২২
২০১৪ সালে ব্যবসায়ী আসিফ সালাহউদ্দিন মালিককে বিয়ে করেন অভিনেত্রী আফসান আরা বিন্দু। বিয়ের পর শোবিজ থেকে পুরোপুরি নিজেকে গুটিয়ে নেন তিনি। অভিনয় ছেড়ে হয়ে ওঠেন সংসারী। বিয়ের চার বছর পর গুঞ্জন রটে, সংসার ভেঙেছে বিন্দুর।
৬ ঘণ্টা আগে
নব্বইয়ের দশক থেকে স্টুডিওর চারদেয়ালের বাইরে বেরিয়ে শিকড়ের সন্ধানে দেশের নানা প্রান্তে শুটিং করা হচ্ছে ম্যাগাজিন অনুষ্ঠান ইত্যাদির। তারই ধারাবাহিকতায় ইত্যাদির নতুন পর্ব ধারণ করা হয়েছে ইতিহাস ঐতিহ্যে সমৃদ্ধ প্রাচীন জনপদ চুয়াডাঙ্গায়।
৬ ঘণ্টা আগে
গত বছর ডিসেম্বরে মঞ্চে এসেছিল অনুস্বর নাট্যদলের নাটক ‘মহাশূন্যে সাইকেল’। বাংলাদেশ মহিলা সমিতিতে পাঁচ দিনে নাটকটির আটটি প্রদর্শনী হয়েছিল। বছর ঘুরে আবারও মহিলা সমিতির নীলিমা ইব্রাহিম মিলনায়তনে মহাশূন্যে সাইকেল নাটকের প্রদর্শনীর আয়োজন করেছে অনুস্বর।
৬ ঘণ্টা আগে