বিনোদন ডেস্ক
সেরা পরিচালকের পুরষ্কার জিতলেন জেন ক্যাম্পিয়ন। ‘দ্য পাওয়ার অব দ্য ডগ’ সিনেমার জন্য তিনি এই পুরষ্কার জেতেন। নিউজিল্যান্ডের পরিচালক জেন ক্যাম্পিয়ন একমাত্র নারী যিনি অস্কারে সেরা পরিচালক বিভাগে দুইবার মনোনয়ন পেয়েছেন। এবার এই বিভাগে জয় পেলেন জেন। ১৯৯৪ সালে ‘দ্য পিয়ানো’ সিনেমার সুবাদে অস্কারে সেরা পরিচালক বিভাগে মনোনীত প্রথম নারী হওয়ার রেকর্ড গড়েন এই কিউই নির্মাতা। ওইবার স্টিভেন স্পিলবার্গের (শিন্ডলার্স লিস্ট) কাছে হেরে যান তিনি। কাকতালীয় ব্যাপার হলো, এবারের আসরেও তারা ফের প্রতিদ্বন্দ্বী ছিলেন। ‘ওয়েস্ট সাইড স্টোরি’র সুবাদে অষ্টমবার সেরা পরিচালক শাখায় মনোনয়ন পেয়েছিলেন স্টিভেন স্পিলবার্গ। জেন ক্যাম্পেইনের হাতে সেরা পুরষ্কার ওঠার সুবাধে টানা দুইবার সেরা পরিচালকের পুরস্কার উঠল নারীদের হাতে। গত বছর ‘নোম্যাডল্যান্ড’-এর জন্য এই স্বীকৃতি পান চীনের ক্লোয়ি জাও। অ্যাকাডেমি অ্যাওয়ার্ডসের ইতিহাসে এর আগে নারীদের মধ্যে কেবল ক্যাথরিন বিগেলো (দ্য হার্ট লকার) সেরা পরিচালকের স্বীকৃতি পেয়েছেন।
সেরা সিনেমা, সেরা পরিচালক, অভিনেতা, সহ-অভিনেতা, সহ-অভিনেত্রীসহ মোট ১২টি বিভাগে মনোনয়ন পেয়েছে ‘দ্য পাওয়ার অব দ্য ডগ’। এ বছর সবচেয়ে আলোচিত এই সিনেমাটি মার্কিন লেখক থমাস স্যাভেজের একই নামের উপন্যাস অবলম্বনে তৈরী। উপন্যাসটি ১৯৬৭ সালে প্রথম প্রকাশিত হয়। পারিবারিক নির্যাতন, পেশি শক্তির প্রদর্শন, রোমাঞ্চকর দ্বন্দ্ব স্থান পেয়েছে এই উপন্যাসে, যার অনেকটাই ফুটে উঠেছে সিনেমায়। দীর্ঘ এক যুগ পর নির্মাতা জেন কাম্পিওন ফিরেছেন এই সিনেমার মাধ্যমে, আগের যেকোন সিনেমার চেয়ে সমালোচকেরা এই সিনেমাটিকে একটু এগিয়েই রেখেছেন।
সেরা নির্মাতার মনোনয়ন তালিকায় আরও ছিলেন কেনেথ ব্রানা (বেলফাস্ট), রিয়ুসুকে হামাগুচি (ড্রাইভ মাই কার), পল থমাস অ্যান্ডারসন (লিকোরিস পিৎজা), জেন ক্যাম্পিয়ন (দ্য পাওয়ার অব দ্য ডগ) ও স্টিভেন স্পিলবার্গ (ওয়েস্ট সাইড স্টোরি)।
সর্বশেষ যারা পেলেন পুরস্কার:
সেরা পরিচালক: জেন ক্যাম্পিয়ন
সেরা অভিনেতা: উইল স্মিথ (কিং রিচার্ড)
অরিজিনাল চিত্রনাট্য: বেলফাস্ট
বেস্ট সাউন্ড: ডুন
বেস্ট ডকুমেন্টারি শর্ট সাবজেক্ট: দ্য কুইন অব বাস্কেটবল
বেস্ট অ্যানিমেটেড শর্ট ফিল্ম: দ্য উইন্ডশিল্ড উইপার
বেস্ট লাইভ অ্যাকশন শর্ট ফিল্ম: দ্য লং গুডবাই
বেস্ট অরিজিনাল স্কোর: হ্যানঝ জিমার (ডুন)
বেস্ট ফিল্ম এডিটিং: জো ওয়াকার (ডুন)
বেস্ট প্রোডাকশন ডিজাইন: ডুন
বেস্ট মেকআপ অ্যান্ড হেয়ারস্টাইল: দ্য আইজ অব টেমি ফে
পার্শ্ব চরিত্রের সেরা অভিনেত্রী: আরিয়ানা ডিবোস (ওয়েস্ট সাইড স্টোরি)
পার্শ্ব চরিত্রের সেরা অভিনেতা: ট্রয় কটসুর (কোডা)
বেস্ট সিনেমাটোগ্রাফি: গ্রেগ ফ্রাসার (ডুন)
বেস্ট ভিজ্যুয়াল ইফেক্টস: ডুন
বেস্ট অ্যানিমেটেড ফিচার ফিল্ম: এনচ্যান্টো
বেস্ট ইন্টারন্যাশনাল ফিচার: ড্রাইভ মাই কার
সেরা পরিচালকের পুরষ্কার জিতলেন জেন ক্যাম্পিয়ন। ‘দ্য পাওয়ার অব দ্য ডগ’ সিনেমার জন্য তিনি এই পুরষ্কার জেতেন। নিউজিল্যান্ডের পরিচালক জেন ক্যাম্পিয়ন একমাত্র নারী যিনি অস্কারে সেরা পরিচালক বিভাগে দুইবার মনোনয়ন পেয়েছেন। এবার এই বিভাগে জয় পেলেন জেন। ১৯৯৪ সালে ‘দ্য পিয়ানো’ সিনেমার সুবাদে অস্কারে সেরা পরিচালক বিভাগে মনোনীত প্রথম নারী হওয়ার রেকর্ড গড়েন এই কিউই নির্মাতা। ওইবার স্টিভেন স্পিলবার্গের (শিন্ডলার্স লিস্ট) কাছে হেরে যান তিনি। কাকতালীয় ব্যাপার হলো, এবারের আসরেও তারা ফের প্রতিদ্বন্দ্বী ছিলেন। ‘ওয়েস্ট সাইড স্টোরি’র সুবাদে অষ্টমবার সেরা পরিচালক শাখায় মনোনয়ন পেয়েছিলেন স্টিভেন স্পিলবার্গ। জেন ক্যাম্পেইনের হাতে সেরা পুরষ্কার ওঠার সুবাধে টানা দুইবার সেরা পরিচালকের পুরস্কার উঠল নারীদের হাতে। গত বছর ‘নোম্যাডল্যান্ড’-এর জন্য এই স্বীকৃতি পান চীনের ক্লোয়ি জাও। অ্যাকাডেমি অ্যাওয়ার্ডসের ইতিহাসে এর আগে নারীদের মধ্যে কেবল ক্যাথরিন বিগেলো (দ্য হার্ট লকার) সেরা পরিচালকের স্বীকৃতি পেয়েছেন।
সেরা সিনেমা, সেরা পরিচালক, অভিনেতা, সহ-অভিনেতা, সহ-অভিনেত্রীসহ মোট ১২টি বিভাগে মনোনয়ন পেয়েছে ‘দ্য পাওয়ার অব দ্য ডগ’। এ বছর সবচেয়ে আলোচিত এই সিনেমাটি মার্কিন লেখক থমাস স্যাভেজের একই নামের উপন্যাস অবলম্বনে তৈরী। উপন্যাসটি ১৯৬৭ সালে প্রথম প্রকাশিত হয়। পারিবারিক নির্যাতন, পেশি শক্তির প্রদর্শন, রোমাঞ্চকর দ্বন্দ্ব স্থান পেয়েছে এই উপন্যাসে, যার অনেকটাই ফুটে উঠেছে সিনেমায়। দীর্ঘ এক যুগ পর নির্মাতা জেন কাম্পিওন ফিরেছেন এই সিনেমার মাধ্যমে, আগের যেকোন সিনেমার চেয়ে সমালোচকেরা এই সিনেমাটিকে একটু এগিয়েই রেখেছেন।
সেরা নির্মাতার মনোনয়ন তালিকায় আরও ছিলেন কেনেথ ব্রানা (বেলফাস্ট), রিয়ুসুকে হামাগুচি (ড্রাইভ মাই কার), পল থমাস অ্যান্ডারসন (লিকোরিস পিৎজা), জেন ক্যাম্পিয়ন (দ্য পাওয়ার অব দ্য ডগ) ও স্টিভেন স্পিলবার্গ (ওয়েস্ট সাইড স্টোরি)।
সর্বশেষ যারা পেলেন পুরস্কার:
সেরা পরিচালক: জেন ক্যাম্পিয়ন
সেরা অভিনেতা: উইল স্মিথ (কিং রিচার্ড)
অরিজিনাল চিত্রনাট্য: বেলফাস্ট
বেস্ট সাউন্ড: ডুন
বেস্ট ডকুমেন্টারি শর্ট সাবজেক্ট: দ্য কুইন অব বাস্কেটবল
বেস্ট অ্যানিমেটেড শর্ট ফিল্ম: দ্য উইন্ডশিল্ড উইপার
বেস্ট লাইভ অ্যাকশন শর্ট ফিল্ম: দ্য লং গুডবাই
বেস্ট অরিজিনাল স্কোর: হ্যানঝ জিমার (ডুন)
বেস্ট ফিল্ম এডিটিং: জো ওয়াকার (ডুন)
বেস্ট প্রোডাকশন ডিজাইন: ডুন
বেস্ট মেকআপ অ্যান্ড হেয়ারস্টাইল: দ্য আইজ অব টেমি ফে
পার্শ্ব চরিত্রের সেরা অভিনেত্রী: আরিয়ানা ডিবোস (ওয়েস্ট সাইড স্টোরি)
পার্শ্ব চরিত্রের সেরা অভিনেতা: ট্রয় কটসুর (কোডা)
বেস্ট সিনেমাটোগ্রাফি: গ্রেগ ফ্রাসার (ডুন)
বেস্ট ভিজ্যুয়াল ইফেক্টস: ডুন
বেস্ট অ্যানিমেটেড ফিচার ফিল্ম: এনচ্যান্টো
বেস্ট ইন্টারন্যাশনাল ফিচার: ড্রাইভ মাই কার
২৪ জানুয়ারি দেশের প্রেক্ষাগৃহ ও ওটিটি প্ল্যাটফর্মে মুক্তি পাবে ‘রিকশা গার্ল’। বাংলাদেশের রিকশাচিত্র ও রিকশাশিল্পীদের প্রতি শ্রদ্ধা জানিয়ে প্রকাশ পেয়েছে সিনেমার মিউজিক ভিডিও ‘কোন লাটাইয়ে উড়বা ঘুড়ি’।
২ ঘণ্টা আগেইকবাল হোসেন চৌধুরীর ‘বলী’ সিনেমার প্রদর্শনীর মধ্য দিয়ে শেষ হলো ঢাকা আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসবের ২৩তম আসর। রাজধানীর জাতীয় জাদুঘরের প্রধান মিলনায়তনে আজ বিকেল ৪টায় শুরু হয় সমাপনী আয়োজন। এরপর ঘোষণা করা হয় উৎসবের বিভিন্ন বিভাগে বিজয়ীদের নাম। সেরাদের হাতে পুরস্কার তুলে দেন অনুষ্ঠানের প্রধান অতিথি সংস্কৃত
৩ ঘণ্টা আগেশাহিদ কাপুর ও কারিনা কাপুরের প্রেম একসময় বলিউডে মুখে মুখে ছিল। তবে বিচ্ছেদের পর একে অপরকে এড়িয়ে চলেন তাঁরা। কথা বলা তো দূরের কথা, মুখ দেখাদেখিও বন্ধ তাঁদের। প্রেমিকার সঙ্গে তিক্ততা থাকলেও তাঁর স্বামী সাইফ আলী খানের জন্য উদ্বেগ প্রকাশ করলেন শাহিদ কাপুর।
৮ ঘণ্টা আগেপল্লিকবি জসীমউদ্দীনের কবিতায় ইমন চৌধুরী তৈরি করলেন গান। কবির ‘হলুদ বরণী’ কবিতা অবলম্বনে তৈরি হয়েছে ‘ফুল নেয়া ভালো নয়’ শিরোনামের গানটি। এই গান দিয়ে শুরু হলো ইমন চৌধুরীর নতুন মিউজিক প্রজেক্ট বেঙ্গল সিম্ফনি।
৯ ঘণ্টা আগে