বিনোদন প্রতিবেদক, ঢাকা
নগরবাউল জেমসের অসংখ্য গানের গীতিকার বিশু শিকদার। ‘দুষ্টু ছেলের দল’, ‘বিজলী’, ‘যদি এই শীতে’, ‘আমি তোমাদেরই লোক’, ‘সেলাই দিদিমনি’, ‘অবশেষে জেনেছি’, ‘তুফান’, ‘দিওয়ানা মাস্তানা’সহ জেমসের জন্য অনেক গান লিখেছেন বিশু শিকদার। মূলত জেমসের জন্যই গান লিখতেন এই গীতিকবি। এমনকি এক যুগ পর গত বছরে ‘আই লাভ ইউ’ নামে জেমস যে গান প্রকাশ করেন, সে গানও জেমসের সঙ্গে যৌথভাবে বিশুর লেখা। ২১ জানুয়ারি নড়াইলের লোহাগড়ায় নিজ বাসায় শেষনিশ্বাস ত্যাগ করেন বিশু।
বিশুর মৃত্যুর শোক প্রবলভাবে ছুঁয়ে গেছে জেমসকে। তাঁর মৃত্যুর পর ফেসবুকে পোস্ট করেছিলেন নগরবাউল, ফোনে তাঁর পরিবারের খোঁজ নিয়েছেন। এতেই সীমাবদ্ধ থাকেননি, জেমস ছুটে গেছেন বিশুর গ্রামের বাড়িতে। তাঁর পরিবারকে সান্ত্বনা দিয়েছেন। বিশু শিকদারের দুই মেয়ে সপ্তম শ্রেণিতে পড়ুয়া সুকন্যা ও দ্বিতীয় শ্রেণিতে পড়ুয়া রাফিয়া রশ্মির সার্বিক দায়িত্বও নিয়েছেন এই রকস্টার।
জেমসের মুখপাত্র রবিন ঠাকুর জানিয়েছেন, সোমবার বেলা দুইটার দিকে নড়াইলের লোহাগড়ার ধোপাদহ গ্রামে বিশুর বাড়িতে পৌঁছান জেমস। তিনি বিশু শিকদারের কবর জিয়ারত করেন এবং তাঁর পরিবারের সঙ্গে কথা বলেন। বিশুর বাড়িতে প্রায় দুই ঘণ্টা অবস্থান করেন তিনি। বিশু শিকদারের দুই মেয়েকে কাছে টেনে নেন। বিশুর স্ত্রীকে তিনি আশ্বস্ত করে বলেন, দুই মেয়ের পড়াশোনা ও অন্যান্য খরচ বহন করবেন তিনি। এ ছাড়া পরিবারের যেকোনো প্রয়োজনে সংকোচ না করে জেমসের সঙ্গে যোগাযোগ করতে বলেন।
জেমসের সঙ্গে বিশু শিকদারের সম্পর্ক ছিল পরিবারের মতোই। জেমসের সার্বক্ষণিক সঙ্গী ছিলেন বিশু। ‘দুষ্টু ছেলের দল’ অ্যালবাম থেকেই তাঁদের একসঙ্গে পথচলা শুরু। এই দীর্ঘ সময়ে জেমসের জন্য প্রায় অর্ধশত গান লিখেছেন বিশু। অনেক গান জেমস ও বিশু লিখেছেন যৌথভাবে। এই গীতিকারের মৃত্যুতে খুব কাছের এক সহকর্মীকে হারালেন জেমস। তাই তাঁকে শেষবিদায় জানাতে ছুটে যান বিশু শিকদারের গ্রামের বাড়িতে।
নগরবাউল জেমসের অসংখ্য গানের গীতিকার বিশু শিকদার। ‘দুষ্টু ছেলের দল’, ‘বিজলী’, ‘যদি এই শীতে’, ‘আমি তোমাদেরই লোক’, ‘সেলাই দিদিমনি’, ‘অবশেষে জেনেছি’, ‘তুফান’, ‘দিওয়ানা মাস্তানা’সহ জেমসের জন্য অনেক গান লিখেছেন বিশু শিকদার। মূলত জেমসের জন্যই গান লিখতেন এই গীতিকবি। এমনকি এক যুগ পর গত বছরে ‘আই লাভ ইউ’ নামে জেমস যে গান প্রকাশ করেন, সে গানও জেমসের সঙ্গে যৌথভাবে বিশুর লেখা। ২১ জানুয়ারি নড়াইলের লোহাগড়ায় নিজ বাসায় শেষনিশ্বাস ত্যাগ করেন বিশু।
বিশুর মৃত্যুর শোক প্রবলভাবে ছুঁয়ে গেছে জেমসকে। তাঁর মৃত্যুর পর ফেসবুকে পোস্ট করেছিলেন নগরবাউল, ফোনে তাঁর পরিবারের খোঁজ নিয়েছেন। এতেই সীমাবদ্ধ থাকেননি, জেমস ছুটে গেছেন বিশুর গ্রামের বাড়িতে। তাঁর পরিবারকে সান্ত্বনা দিয়েছেন। বিশু শিকদারের দুই মেয়ে সপ্তম শ্রেণিতে পড়ুয়া সুকন্যা ও দ্বিতীয় শ্রেণিতে পড়ুয়া রাফিয়া রশ্মির সার্বিক দায়িত্বও নিয়েছেন এই রকস্টার।
জেমসের মুখপাত্র রবিন ঠাকুর জানিয়েছেন, সোমবার বেলা দুইটার দিকে নড়াইলের লোহাগড়ার ধোপাদহ গ্রামে বিশুর বাড়িতে পৌঁছান জেমস। তিনি বিশু শিকদারের কবর জিয়ারত করেন এবং তাঁর পরিবারের সঙ্গে কথা বলেন। বিশুর বাড়িতে প্রায় দুই ঘণ্টা অবস্থান করেন তিনি। বিশু শিকদারের দুই মেয়েকে কাছে টেনে নেন। বিশুর স্ত্রীকে তিনি আশ্বস্ত করে বলেন, দুই মেয়ের পড়াশোনা ও অন্যান্য খরচ বহন করবেন তিনি। এ ছাড়া পরিবারের যেকোনো প্রয়োজনে সংকোচ না করে জেমসের সঙ্গে যোগাযোগ করতে বলেন।
জেমসের সঙ্গে বিশু শিকদারের সম্পর্ক ছিল পরিবারের মতোই। জেমসের সার্বক্ষণিক সঙ্গী ছিলেন বিশু। ‘দুষ্টু ছেলের দল’ অ্যালবাম থেকেই তাঁদের একসঙ্গে পথচলা শুরু। এই দীর্ঘ সময়ে জেমসের জন্য প্রায় অর্ধশত গান লিখেছেন বিশু। অনেক গান জেমস ও বিশু লিখেছেন যৌথভাবে। এই গীতিকারের মৃত্যুতে খুব কাছের এক সহকর্মীকে হারালেন জেমস। তাই তাঁকে শেষবিদায় জানাতে ছুটে যান বিশু শিকদারের গ্রামের বাড়িতে।
সৃজিত মুখার্জির পরিচালনায় ‘পদাতিক’ সিনেমায় কিংবদন্তি নির্মাতা মৃণাল সেনের চরিত্রে অভিনয় করেছেন চঞ্চল চৌধুরী। গত বছর পশ্চিমবঙ্গের সঙ্গে একই দিনে মুক্তির কথা ছিল সিনেমাটির। তবে শেষ পর্যন্ত তা আর হয়নি। অবশেষে ঢাকা চলচ্চিত্র উৎসবে পদাতিক দেখার সুযোগ পেয়েছেন..
১ ঘণ্টা আগেনাট্যসংগঠন বটতলা এবং যাত্রিকের যৌথ প্রযোজনা ‘মার্ক্স ইন সোহো’র দুই দিনব্যাপী প্রদর্শনীর আয়োজন করা হয়েছে বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমির এক্সপেরিমেন্টাল থিয়েটার হলে। হাওয়ার্ড জিন রচিত, জাভেদ হুসেন অনূদিত এবং নায়লা আজাদ নির্দেশিত এই নাটকের পরপর দুটি প্রদর্শনী মঞ্চস্থ হবে ২০ ও ২১ জানুয়ারি প্রতিদিন সন্ধ্যা
১ ঘণ্টা আগেঢাকা আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসব শেষ হচ্ছে আজ। ১১ জানুয়ারি শুরু হয়েছিল সিনেমা নিয়ে বাংলাদেশের সবচেয়ে বড় এই উৎসব। পুরস্কার বিতরণের মধ্য দিয়ে শেষ হবে এ আয়োজন। এবার ঢাকা উৎসবে প্রদর্শিত হয়েছে ৭৫ দেশের ২২০টি সিনেমা।
১ ঘণ্টা আগেএখনো ঘটনার কোনো সুরাহা না হলেও সাইফের ওপর এ হামলা বেশ কিছু প্রশ্নের জন্ম দিয়েছে। তদন্তে নেমে পুলিশ সবচেয়ে বেশি আশ্চর্য হয়েছে, ‘সদগুরু শরণ’ নামের যে অ্যাপার্টমেন্টে সাইফ-কারিনার বাস, সেখানকার ৯ থেকে ১২ তলা তাঁদের। কিন্তু সেখানে আলাদা কোনো সার্ভেল্যান্স ক্যামেরাই নেই।
১৪ ঘণ্টা আগে