বাংলা একাডেমির নজরুল পুরস্কার পাওয়ায় কেমন লাগছে?
খবরটা শোনার পর থেকেই খুব ভালো লাগছে। কাজের স্বীকৃতি হিসেবে অনেক পুরস্কার পেয়েছি। প্রতিটি পুরস্কারই আমাকে আনন্দ দেয়, উদ্দীপ্ত করে। বাংলা একাডেমির পুরস্কারটি আমার কাছে বিশেষ সম্মানের। আর যেকোনো পুরস্কার পেলে দায়িত্ব আরও বেড়ে যায়। চেষ্টা করব নিজের কাজটি যেন আরও ভালোভাবে চালিয়ে যেতে পারি।
নজরুল পুরস্কার আপনার কাছে কেন বিশেষ?
একুশে পদক পেয়েছি স্বাধীনতার জন্য অবদান রাখায়। আর এটা পেয়েছি নজরুলসংগীতে অবদানের জন্য। এটা আমার কাছে বিরাট পাওয়া। ১৯৬৬ সাল থেকে আমি ছায়ানটের সঙ্গে যুক্ত। নজরুলসংগীত চর্চার মধ্য দিয়েই জীবনটা পার করে দিচ্ছি। নতুন নজরুলসংগীতশিল্পী তৈরি করছি। এদের মধ্যে অনেকেই সুনাম অর্জন করেছে।
এটা আমাকে গর্বিত করে। আমি জানি না আমি এখনো কোনো জায়গায় পৌঁছাতে পেরেছি কি না। এই পুরস্কারপ্রাপ্তির পুরো কৃতিত্ব ছায়ানটের। এখানে থেকেই আমি বাংলাচর্চা শিখেছি, নজরুলসংগীত শিখেছি, কীভাবে কথা বলতে হবে শিখেছি—সবকিছুই ছায়ানট থেকে শেখা। ছায়ানটই আমাকে সব দিয়েছে। যাঁরা নজরুলসংগীতে অবদান রেখেছেন, তাঁরা সবাই এ
পুরস্কার পাবেন, এমনটাই প্রত্যাশা।
বাংলাদেশে নজরুলসংগীত শিক্ষার অগ্রগতি কতটা হয়েছে বলে মনে হয়?
দেশে নজরুলসংগীত শিক্ষার অগ্রগতি নিয়ে আমি সন্তুষ্ট। ছায়ানট আছে, নজরুল একাডেমি আছে; আরও কিছু একাডেমি আছে, যেখানে নজরুলসংগীত শেখানো হচ্ছে। গত ১০ বছরে নজরুলসংগীত শিক্ষার চর্চাটা চোখে পড়ার মতো বেড়েছে। তবে অনেকেই নজরুলের গান কঠিন ভেবে সরে পড়েন। আমি বলব, না সরে গানের গ্রামারটা ভালো করে আয়ত্ত করতে। তাহলে আর কঠিন লাগবে না। আমি কিন্তু ক্ল্যাসিক্যাল শিখেছি। তাই সব ধরনের গান করতে পারি। সাধনা করে লক্ষ্যে পৌঁছাতে চাইলে অবশ্যই ক্ল্যাসিক্যাল শিখতে হবে।
নজরুলসংগীত চর্চায় বর্তমান প্রজন্মের আগ্রহ কতখানি?
১০ বছর আগে যেমন দেখেছি, তার চেয়ে অনেক ভালো। আমাকে অনেক জায়গায় যেতে হয় বিচারক হিসেবে। অনেকেই খুব ভালো গাইছে। তাদের আরও সুযোগ দেওয়া উচিত। সুযোগের অভাবে অনেকেই হতাশ হয়ে পড়ে। এদের নিয়ে বেশি বেশি অনুষ্ঠান করা প্রয়োজন।
নতুনদের উদ্দেশে কী বলবেন?
নতুনদের বলব, সাধনাটা চালিয়ে যেতে হবে, পরিশ্রম চালিয়ে যেতে হবে। একটু ওপরে উঠেই যেন তোমাদের মাথা গরম না হয়ে যায়। আমি আশা করি, বর্তমান প্রজন্মের শিক্ষার্থীরা আরও ভালো করে নজরুলসংগীত শিখবে। নজরুলকে আরও ভালোভাবে বুঝবে, মনের গভীর থেকে ধারণ করবে। এটাই আমার চাওয়া।
নজরুলসংগীত সংরক্ষণে উদ্যোগ যথেষ্ট বলে মনে করেন?
কবি তো অনেকটা আনমনা ছিলেন, তিনি পান চিবোতেন আর লিখে লিখে কাগজ ডাস্টবিনে ফেলে দিতেন। অনেকেই তাঁর ফেলে দেওয়া লেখা সংগ্রহ করে নিজের নামে চালিয়ে দিয়েছেন। তাঁর অনেক গান আমরা হারিয়ে ফেলেছি। নজরুলসংগীত সংরক্ষণে নজরুল ইনস্টিটিউট ভালো কাজ করছে। সেখানে সুধীন দাশের করা স্বরলিপি আছে। নজরুলের পাশে বসে গান শিখেছেন এমন শিল্পীদের রেকর্ড থেকে স্বরলিপি করা হচ্ছে। প্রতিবছর ১০০টি করে গানের শুদ্ধ স্বরলিপি প্রকাশ করা হচ্ছে। অনুরোধ থাকবে, যাঁরা ঢাকার বাইরের জেলাগুলোতে শেখাচ্ছেন, তাঁরা যেন নজরুল ইনস্টিটিউটে এসে শুদ্ধ স্বরলিপিগুলো সংগ্রহ করে নিয়ে যান। যেন শুদ্ধ করে শেখানো যায়।
তাহলে এত দিন কি নজরুলসংগীত চর্চা শুদ্ধভাবে হয়নি?
বিষয়টি তেমন নয়। আগে যেভাবে গাওয়া হতো, সেটাও শুদ্ধ। আমাদের গুরুরা তো ভুল শেখাননি। কবির আশপাশে যাঁরা শিখতেন, যেমন আঙ্গুরবালা, ইন্দুবালা, কানন দেবী, জ্ঞানেন্দ্র গোস্বামীরা। যাঁরাই শিখেছেন, তাঁদের সবার গান তো রেকর্ড হয়নি। কবি ছিলেন আত্মভোলা। হয়তো আমাকে একটা সুরে শিখিয়েছেন, তো আপনাকে আরেকটা, অন্যজনকে আরেকটা। এগুলো থেকে হয়তো রেকর্ড হয়েছে একটা। তাহলে অন্য সুরগুলো কি তাঁর সুর নয়? সে জন্যই বলছি, আগের সুরটাও গাইব, নতুন করে যে স্বরলিপি করা হচ্ছে, সেটাও গাইব।
নজরুলসংগীতশিল্পী এবং শিক্ষক হিসেবে আপনার কি মনে হয় নজরুলকে যথাযথভাবে মূল্যায়ন করা হচ্ছে?
জাতীয় কবি হিসেবে মূল্যায়ন হয়, তবে সরকারিভাবে কি মূল্যায়ন করা হয়েছে? এই বিষয়টি সামনে এলে খুব কষ্ট লাগে। যত দ্রুত সম্ভব সরকারিভাবে তাঁকে তাঁর স্বীকৃতিটা দেওয়া উচিত বলে মনে করি। কবিকে যে মর্যাদা দিয়ে বঙ্গবন্ধু আমাদের দেশে নিয়ে এসেছিলেন, সেই মর্যাদাটা তাঁকে যেন দেওয়া হয়।
নজরুলসংগীতে ফিউশন হচ্ছে আজকাল। সম্প্রতি কোক স্টুডিওতে দুটি গান করা হয়েছে। এটাকে কীভাবে দেখছেন?
আমি গান দুটি শুনেছি। ওয়েস্টার্ন মিউজিকে আমার কোনো অভিযোগ নেই। কিন্তু সুরকে বিচ্যুতি করে নিজের ইচ্ছেমতো গাইবার রাইট তো দেওয়া হয়নি। এটা তো কেউ করতে পারে না। তোমরা সুরটা ঠিক রাখো। পেছন থেকে আরেকটা সুর যোগ করে দেওয়া হলো। এগুলো তো ঠিক না। এমন কাজ কবিকে এবং কবির গানকে অসম্মানিত করে বলে আমি মনে করি।
আজ কবি কাজী নজরুল ইসলামের জন্মদিন। এখন তিনি বেঁচে থাকলে তাঁকে কোন গানটি শোনাতেন?
কবির জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে ২৫ তারিখে (আজ) সরকারিভাবে আমাকে ত্রিশালে নিমন্ত্রণ করা হয়েছে। নিজেকে সৌভাগ্যবান মনে হচ্ছে। কেন জানি মনে হচ্ছে কবি আমাকে বলছেন, তুমি আসো, আমাকে গান শুনিয়ে যাও। দরিরামপুরে একটা বটগাছ আছে, সেখানে কবি গান লিখতেন, কবিতা লিখতেন। আমি যত দূর জানি, সেখানেই অনুষ্ঠানটি হবে। কবিকে সামনে পেলে ‘খেলিছ এ বিশ্ব লয়ে’ ও ‘আমায় নহে গো ভালোবাসো’ গান দুটি শোনাতাম।
বাংলা একাডেমির নজরুল পুরস্কার পাওয়ায় কেমন লাগছে?
খবরটা শোনার পর থেকেই খুব ভালো লাগছে। কাজের স্বীকৃতি হিসেবে অনেক পুরস্কার পেয়েছি। প্রতিটি পুরস্কারই আমাকে আনন্দ দেয়, উদ্দীপ্ত করে। বাংলা একাডেমির পুরস্কারটি আমার কাছে বিশেষ সম্মানের। আর যেকোনো পুরস্কার পেলে দায়িত্ব আরও বেড়ে যায়। চেষ্টা করব নিজের কাজটি যেন আরও ভালোভাবে চালিয়ে যেতে পারি।
নজরুল পুরস্কার আপনার কাছে কেন বিশেষ?
একুশে পদক পেয়েছি স্বাধীনতার জন্য অবদান রাখায়। আর এটা পেয়েছি নজরুলসংগীতে অবদানের জন্য। এটা আমার কাছে বিরাট পাওয়া। ১৯৬৬ সাল থেকে আমি ছায়ানটের সঙ্গে যুক্ত। নজরুলসংগীত চর্চার মধ্য দিয়েই জীবনটা পার করে দিচ্ছি। নতুন নজরুলসংগীতশিল্পী তৈরি করছি। এদের মধ্যে অনেকেই সুনাম অর্জন করেছে।
এটা আমাকে গর্বিত করে। আমি জানি না আমি এখনো কোনো জায়গায় পৌঁছাতে পেরেছি কি না। এই পুরস্কারপ্রাপ্তির পুরো কৃতিত্ব ছায়ানটের। এখানে থেকেই আমি বাংলাচর্চা শিখেছি, নজরুলসংগীত শিখেছি, কীভাবে কথা বলতে হবে শিখেছি—সবকিছুই ছায়ানট থেকে শেখা। ছায়ানটই আমাকে সব দিয়েছে। যাঁরা নজরুলসংগীতে অবদান রেখেছেন, তাঁরা সবাই এ
পুরস্কার পাবেন, এমনটাই প্রত্যাশা।
বাংলাদেশে নজরুলসংগীত শিক্ষার অগ্রগতি কতটা হয়েছে বলে মনে হয়?
দেশে নজরুলসংগীত শিক্ষার অগ্রগতি নিয়ে আমি সন্তুষ্ট। ছায়ানট আছে, নজরুল একাডেমি আছে; আরও কিছু একাডেমি আছে, যেখানে নজরুলসংগীত শেখানো হচ্ছে। গত ১০ বছরে নজরুলসংগীত শিক্ষার চর্চাটা চোখে পড়ার মতো বেড়েছে। তবে অনেকেই নজরুলের গান কঠিন ভেবে সরে পড়েন। আমি বলব, না সরে গানের গ্রামারটা ভালো করে আয়ত্ত করতে। তাহলে আর কঠিন লাগবে না। আমি কিন্তু ক্ল্যাসিক্যাল শিখেছি। তাই সব ধরনের গান করতে পারি। সাধনা করে লক্ষ্যে পৌঁছাতে চাইলে অবশ্যই ক্ল্যাসিক্যাল শিখতে হবে।
নজরুলসংগীত চর্চায় বর্তমান প্রজন্মের আগ্রহ কতখানি?
১০ বছর আগে যেমন দেখেছি, তার চেয়ে অনেক ভালো। আমাকে অনেক জায়গায় যেতে হয় বিচারক হিসেবে। অনেকেই খুব ভালো গাইছে। তাদের আরও সুযোগ দেওয়া উচিত। সুযোগের অভাবে অনেকেই হতাশ হয়ে পড়ে। এদের নিয়ে বেশি বেশি অনুষ্ঠান করা প্রয়োজন।
নতুনদের উদ্দেশে কী বলবেন?
নতুনদের বলব, সাধনাটা চালিয়ে যেতে হবে, পরিশ্রম চালিয়ে যেতে হবে। একটু ওপরে উঠেই যেন তোমাদের মাথা গরম না হয়ে যায়। আমি আশা করি, বর্তমান প্রজন্মের শিক্ষার্থীরা আরও ভালো করে নজরুলসংগীত শিখবে। নজরুলকে আরও ভালোভাবে বুঝবে, মনের গভীর থেকে ধারণ করবে। এটাই আমার চাওয়া।
নজরুলসংগীত সংরক্ষণে উদ্যোগ যথেষ্ট বলে মনে করেন?
কবি তো অনেকটা আনমনা ছিলেন, তিনি পান চিবোতেন আর লিখে লিখে কাগজ ডাস্টবিনে ফেলে দিতেন। অনেকেই তাঁর ফেলে দেওয়া লেখা সংগ্রহ করে নিজের নামে চালিয়ে দিয়েছেন। তাঁর অনেক গান আমরা হারিয়ে ফেলেছি। নজরুলসংগীত সংরক্ষণে নজরুল ইনস্টিটিউট ভালো কাজ করছে। সেখানে সুধীন দাশের করা স্বরলিপি আছে। নজরুলের পাশে বসে গান শিখেছেন এমন শিল্পীদের রেকর্ড থেকে স্বরলিপি করা হচ্ছে। প্রতিবছর ১০০টি করে গানের শুদ্ধ স্বরলিপি প্রকাশ করা হচ্ছে। অনুরোধ থাকবে, যাঁরা ঢাকার বাইরের জেলাগুলোতে শেখাচ্ছেন, তাঁরা যেন নজরুল ইনস্টিটিউটে এসে শুদ্ধ স্বরলিপিগুলো সংগ্রহ করে নিয়ে যান। যেন শুদ্ধ করে শেখানো যায়।
তাহলে এত দিন কি নজরুলসংগীত চর্চা শুদ্ধভাবে হয়নি?
বিষয়টি তেমন নয়। আগে যেভাবে গাওয়া হতো, সেটাও শুদ্ধ। আমাদের গুরুরা তো ভুল শেখাননি। কবির আশপাশে যাঁরা শিখতেন, যেমন আঙ্গুরবালা, ইন্দুবালা, কানন দেবী, জ্ঞানেন্দ্র গোস্বামীরা। যাঁরাই শিখেছেন, তাঁদের সবার গান তো রেকর্ড হয়নি। কবি ছিলেন আত্মভোলা। হয়তো আমাকে একটা সুরে শিখিয়েছেন, তো আপনাকে আরেকটা, অন্যজনকে আরেকটা। এগুলো থেকে হয়তো রেকর্ড হয়েছে একটা। তাহলে অন্য সুরগুলো কি তাঁর সুর নয়? সে জন্যই বলছি, আগের সুরটাও গাইব, নতুন করে যে স্বরলিপি করা হচ্ছে, সেটাও গাইব।
নজরুলসংগীতশিল্পী এবং শিক্ষক হিসেবে আপনার কি মনে হয় নজরুলকে যথাযথভাবে মূল্যায়ন করা হচ্ছে?
জাতীয় কবি হিসেবে মূল্যায়ন হয়, তবে সরকারিভাবে কি মূল্যায়ন করা হয়েছে? এই বিষয়টি সামনে এলে খুব কষ্ট লাগে। যত দ্রুত সম্ভব সরকারিভাবে তাঁকে তাঁর স্বীকৃতিটা দেওয়া উচিত বলে মনে করি। কবিকে যে মর্যাদা দিয়ে বঙ্গবন্ধু আমাদের দেশে নিয়ে এসেছিলেন, সেই মর্যাদাটা তাঁকে যেন দেওয়া হয়।
নজরুলসংগীতে ফিউশন হচ্ছে আজকাল। সম্প্রতি কোক স্টুডিওতে দুটি গান করা হয়েছে। এটাকে কীভাবে দেখছেন?
আমি গান দুটি শুনেছি। ওয়েস্টার্ন মিউজিকে আমার কোনো অভিযোগ নেই। কিন্তু সুরকে বিচ্যুতি করে নিজের ইচ্ছেমতো গাইবার রাইট তো দেওয়া হয়নি। এটা তো কেউ করতে পারে না। তোমরা সুরটা ঠিক রাখো। পেছন থেকে আরেকটা সুর যোগ করে দেওয়া হলো। এগুলো তো ঠিক না। এমন কাজ কবিকে এবং কবির গানকে অসম্মানিত করে বলে আমি মনে করি।
আজ কবি কাজী নজরুল ইসলামের জন্মদিন। এখন তিনি বেঁচে থাকলে তাঁকে কোন গানটি শোনাতেন?
কবির জন্মবার্ষিকী উপলক্ষে ২৫ তারিখে (আজ) সরকারিভাবে আমাকে ত্রিশালে নিমন্ত্রণ করা হয়েছে। নিজেকে সৌভাগ্যবান মনে হচ্ছে। কেন জানি মনে হচ্ছে কবি আমাকে বলছেন, তুমি আসো, আমাকে গান শুনিয়ে যাও। দরিরামপুরে একটা বটগাছ আছে, সেখানে কবি গান লিখতেন, কবিতা লিখতেন। আমি যত দূর জানি, সেখানেই অনুষ্ঠানটি হবে। কবিকে সামনে পেলে ‘খেলিছ এ বিশ্ব লয়ে’ ও ‘আমায় নহে গো ভালোবাসো’ গান দুটি শোনাতাম।
প্রতি সপ্তাহেই নতুন সিনেমা বা ওয়েব সিরিজের জন্য দর্শকের নজর থাকে ওটিটি প্ল্যাটফর্মে। সপ্তাহজুড়ে বিভিন্ন প্ল্যাটফর্মে মুক্তি পাবে নানা দেশের, নানা ভাষার কনটেন্ট। বাছাই করা এমন কিছু কনটেন্টের খবর থাকছে এই প্রতিবেদনে।
৩ ঘণ্টা আগেবিচ্ছেদের পর একাই পালন করছেন মা-বাবার দায়িত্ব। সেই অভিজ্ঞতা কাজে লাগিয়ে এবার ব্যবসায় নামছেন অভিনেত্রী। মা এবং নবজাতকের দরকারি পণ্যের ব্র্যান্ডশপ দিচ্ছেন পরীমনি।
৩ ঘণ্টা আগেপরদিনই কাকতালীয়ভাবে প্রকাশ্যে আসে বেজিস্ট মোহিনী দের বিবাহবিচ্ছেদের খবর। অনেকে দুইয়ে দুইয়ে চার মেলানো শুরু করেন। কেউ কেউ তো আগবাড়িয়ে এটাও বলে দিয়েছেন, মোহিনীর সঙ্গে সম্পর্ক থাকার কারণেই নাকি বিচ্ছেদ হয়েছে রাহমান-সায়রার!
৪ ঘণ্টা আগেআগামী ৪ ডিসেম্বর শুরু হবে ৩০তম কলকাতা আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসব। এবারের উৎসবে অংশ নেবে বিভিন্ন দেশের ২০০টির বেশি সিনেমা। তবে রাখা হয়নি না বাংলাদেশের কোনো সিনেমা।
৯ ঘণ্টা আগে