বিনোদন ডেস্ক
দুই মাস ধরে টিআরপির তালিকায় শীর্ষস্থান থেকে সরানো যাচ্ছে না ‘মিঠাই’কে। মিঠাই –এর একচেটিয়া রাজত্বে ভাগ বসাতে আসছে ‘ধুলোকণা’। মানালি দে ও ইন্দ্রাশিস রায় অভিনীত স্টার জলসার নতুন সিরিয়াল ‘ধুলোকণা’। আগামী সপ্তাহ থেকে জায়গা নিচ্ছে ‘বরণ’-এর। ‘মিঠাই’কে টেক্কা দিতে যেন স্টার জলসার নতুন বাজি লীনা গঙ্গোপাধ্যায় ও শৈবাল বন্দ্যোপাধ্যায় জুটির এই ধারাবাহিক।
কলকাতায় যেকোনো চ্যানেলের জন্যই রাত আটটার স্লট খুব গুরুত্বপূর্ণ। একটা সময় স্টার জলসার এই স্লটে জনপ্রিয়তা পেয়েছে ‘মোহর’। কিন্তু টিআরপিতে ভাটা পড়তেই সিরিয়ালটি দুপুরে নিয়ে এসেছে চ্যানেল কর্তৃপক্ষ। সেই জায়গায় আসে ‘বরণ’। কিন্তু তিন মাসের মধ্যেই সেই সিদ্ধান্ত বদল করল তারা।
‘ধুলোকণা’র মূল চরিত্র ফুলঝুরি। চরিত্রটি করছেন মানালি। তিনি ভার্চুয়াল এক প্রেস মিটিংয়ে বললেন, ‘এখানে একটা ভরসা আছে, ভরসার নাম লীনা গঙ্গোপাধ্যায়। তাঁর সঙ্গে আমার কাজ হবে এই সিরিয়ালে। আমি এটা জানি, ওনার চিত্রনাট্যে এত কিছুই থাকে যে একজন অভিনয়শিল্পীর কাজ সহজ হয়ে যায়। শুধু একটাই কথা বলব, এটি এমন একটা গল্প, এমন একটা চরিত্র, যেটা দর্শক অনেক দিন মনে রাখবে। মানুষের ভালোবাসায় এটি অনেক দূর এগিয়ে যাবে। আমরা সিরিয়ালটি শুরুর অপেক্ষা করছি। আমার মনে হয় সম্প্রচার শুরু হলেই কাঙ্ক্ষিত রেজাল্ট পাব আমরা।’
‘বউ কথা কও’-এর মৌরি কিংবা ‘নকশিকাঁথা’র ‘শবনম’, এমন চরিত্রগুলো করে জনপ্রিয় হয়েছেন মানালি। তবে ‘ধুলোকণা’র ফুলঝুরি চরিত্রটা সম্পূর্ণ ভিন্ন বলে দাবি এই অভিনেত্রীর। তিনি বলেন, ‘এই চরিত্রটার ভাষা খুব বড় একটা ফ্যাক্টর, সেটা নিয়ে বেশি কিছু বলব না। তবে এটা বলছি, ফুলঝুরি বস্তির মেয়ে, বাকিটা লীনাদি (গঙ্গোপাধ্যায়) বলতে বারণ করেছেন। সেটা পর্দায় দেখতে পাবেন।’
এখন অপেক্ষা ১৯ জুলাইয়ের। কারণ, সেদিন থেকে ‘ধুলোকণা’র সম্প্রচার শুরু হবে। ইন্দ্রাশিস-মানালি ছাড়াও এই সিরিয়ালে দেখা মিলবে বাদশা মৈত্র, মৈনাক বন্দ্যোপাধ্যায়, রিতা দত্ত চক্রবর্তী, ভাস্কর বন্দ্যোপাধ্যায়, শঙ্কর চক্রবর্তীদের।
দুই মাস ধরে টিআরপির তালিকায় শীর্ষস্থান থেকে সরানো যাচ্ছে না ‘মিঠাই’কে। মিঠাই –এর একচেটিয়া রাজত্বে ভাগ বসাতে আসছে ‘ধুলোকণা’। মানালি দে ও ইন্দ্রাশিস রায় অভিনীত স্টার জলসার নতুন সিরিয়াল ‘ধুলোকণা’। আগামী সপ্তাহ থেকে জায়গা নিচ্ছে ‘বরণ’-এর। ‘মিঠাই’কে টেক্কা দিতে যেন স্টার জলসার নতুন বাজি লীনা গঙ্গোপাধ্যায় ও শৈবাল বন্দ্যোপাধ্যায় জুটির এই ধারাবাহিক।
কলকাতায় যেকোনো চ্যানেলের জন্যই রাত আটটার স্লট খুব গুরুত্বপূর্ণ। একটা সময় স্টার জলসার এই স্লটে জনপ্রিয়তা পেয়েছে ‘মোহর’। কিন্তু টিআরপিতে ভাটা পড়তেই সিরিয়ালটি দুপুরে নিয়ে এসেছে চ্যানেল কর্তৃপক্ষ। সেই জায়গায় আসে ‘বরণ’। কিন্তু তিন মাসের মধ্যেই সেই সিদ্ধান্ত বদল করল তারা।
‘ধুলোকণা’র মূল চরিত্র ফুলঝুরি। চরিত্রটি করছেন মানালি। তিনি ভার্চুয়াল এক প্রেস মিটিংয়ে বললেন, ‘এখানে একটা ভরসা আছে, ভরসার নাম লীনা গঙ্গোপাধ্যায়। তাঁর সঙ্গে আমার কাজ হবে এই সিরিয়ালে। আমি এটা জানি, ওনার চিত্রনাট্যে এত কিছুই থাকে যে একজন অভিনয়শিল্পীর কাজ সহজ হয়ে যায়। শুধু একটাই কথা বলব, এটি এমন একটা গল্প, এমন একটা চরিত্র, যেটা দর্শক অনেক দিন মনে রাখবে। মানুষের ভালোবাসায় এটি অনেক দূর এগিয়ে যাবে। আমরা সিরিয়ালটি শুরুর অপেক্ষা করছি। আমার মনে হয় সম্প্রচার শুরু হলেই কাঙ্ক্ষিত রেজাল্ট পাব আমরা।’
‘বউ কথা কও’-এর মৌরি কিংবা ‘নকশিকাঁথা’র ‘শবনম’, এমন চরিত্রগুলো করে জনপ্রিয় হয়েছেন মানালি। তবে ‘ধুলোকণা’র ফুলঝুরি চরিত্রটা সম্পূর্ণ ভিন্ন বলে দাবি এই অভিনেত্রীর। তিনি বলেন, ‘এই চরিত্রটার ভাষা খুব বড় একটা ফ্যাক্টর, সেটা নিয়ে বেশি কিছু বলব না। তবে এটা বলছি, ফুলঝুরি বস্তির মেয়ে, বাকিটা লীনাদি (গঙ্গোপাধ্যায়) বলতে বারণ করেছেন। সেটা পর্দায় দেখতে পাবেন।’
এখন অপেক্ষা ১৯ জুলাইয়ের। কারণ, সেদিন থেকে ‘ধুলোকণা’র সম্প্রচার শুরু হবে। ইন্দ্রাশিস-মানালি ছাড়াও এই সিরিয়ালে দেখা মিলবে বাদশা মৈত্র, মৈনাক বন্দ্যোপাধ্যায়, রিতা দত্ত চক্রবর্তী, ভাস্কর বন্দ্যোপাধ্যায়, শঙ্কর চক্রবর্তীদের।
কেউ কেউ আগবাড়িয়ে এটাও বলে দিয়েছেন, মোহিনীর সঙ্গে সম্পর্ক থাকার কারণেই নাকি বিচ্ছেদ হয়েছে রাহমান-সায়রার! এবার সোশ্যাল মিডিয়ায় একটি ভিডিও পোস্ট করে ঝাঁজালো উত্তর দিলেন মোহিনী। স্পষ্ট জানালেন, রহমান তাঁর কাছে পিতৃসম।
১ ঘণ্টা আগেচলতি বছরের শুরুতে প্রসাধনী ও হোম কেয়ার উৎপাদনকারী প্রতিষ্ঠান রিমার্ক-হারল্যানের পরিচালক হিসেবে যুক্ত হন শাকিব খান। এরপর প্রতিষ্ঠানের শুভেচ্ছাদূত হিসেবে যুক্ত হন শোবিজের একাধিক তারকা।
৬ ঘণ্টা আগেবলিউডে এ বছরের বক্স অফিসটা যেন ভূতেদের দখলে। অ্যাকশন, কমেডি কিংবা ড্রামা—অনেক ধরনের সিনেমাই যখন মুখ থুবড়ে পড়ছে, তখন হল ভরিয়ে দিচ্ছে ভূতের সিনেমা। এ বছর মুক্তি পাওয়া ‘মুঞ্ঝা’, ‘স্ত্রী টু’, ‘ভুলভুলাইয়া থ্রি’
৬ ঘণ্টা আগেগত বছর দুই ঈদে বৈশাখী টেলিভিশনে প্রচার হয়েছিল সাত পর্বের ধারাবাহিক ‘হাবুর স্কলারশিপ’। পরে দর্শকদের চাহিদা বিবেচনায় দীর্ঘ ধারাবাহিক আকারে নাটকটি নির্মাণের সিদ্ধান্ত নেয় চ্যানেলটি।
৭ ঘণ্টা আগে