বিনোদন ডেস্ক
সংগীতশিল্পী ও নির্মাতা অঞ্জন দত্তের প্রথম ওয়েব সিরিজ ‘মার্ডার ইন দ্য হিলস’। এর আগে তিনি সিরিয়াল বানিয়েছেন, বানিয়েছেন টেলিছবিও। তাঁর বানানো সিনেমার সংখ্যাও প্রায় পঁচিশ ছুঁয়েছে। ‘মার্ডার ইন দ্য হিলস’ দিয়েই শুরু হচ্ছে নির্মাতা অঞ্জনের ওয়েবে যাত্রা। কী আছে এই সিরিজে?
টানটান উত্তেজনার গল্প, এই প্রজন্মের কয়েকজন অভিনয়শিল্পী আর সেই চিরচেনা দার্জিলিং। অঞ্জন দত্তের প্রায় সব সিনেমায়, গানে ঘুরেফিরে এসেছে জায়গাটি। তবু ‘মার্ডার ইন দ্য হিলস’–এর দার্জিলিং অনেকটাই আলাদা। অঞ্জন সেখানে হত্যা, রহস্য আর তদন্তের গল্প বুনেছেন। গল্পে আছে পুলিশ, সাংবাদিক, চিকিৎসক, ফুটবল কোচ, শিক্ষক, লেখক আর নির্মাতার চরিত্র। যাঁরা অভিনয় করেছেন, তাঁদের অনেকেই অঞ্জনের পরিচালনায় প্রথম। তাই অভিনয়শিল্পীদের উচ্ছ্বাস যেমন বেশি, কম যান না অঞ্জনও। তিনি জানিয়েছেন, ‘রঞ্জনা আমি আর আসব না’র পর এত আনন্দ করে কাজ করলেন তিনি।
কেমন ছিল ‘মার্ডার ইন দ্য হিলস’–এর শুটিং? সিরিজে পুলিশ চরিত্রে অভিনয় করা রাজদীপ গুপ্ত জানাচ্ছেন এক ভয়ংকর অভিজ্ঞতার কথা। শুটিং করতে গিয়ে অন্ধ হতে বসেছিলেন তিনি! একটি দৃশ্য ছিল এমন—অভিনেতা সুপ্রভাত চেয়ার ছুড়ে মারবেন রাজদীপের দিকে। রাজদীপ মাটিতে পড়ে যাবেন। পাহাড়ের ওপরে এ দৃশ্যের শুটিং হচ্ছে। শট নেওয়া হচ্ছে ড্রোনে। সুপ্রভাতের ছুড়ে দেওয়া চেয়ার রাজদীপের প্রায় চোখ বরাবর আঘাত হানে। কিছুক্ষণের জন্য জ্ঞানও হারিয়েছিলেন রাজদীপ। পাশেই পাহাড়ের খাদ। আর একটু হলেই বড় বিপদ ঘটতে পারত।
সন্দীপা সেনের অভিজ্ঞতা একেবারেই আলাদা। ‘মার্ডার ইন দ্য হিলস’–এ চিকিৎসক চরিত্রে আছেন তিনি। এক সকালে আচমকা ফোনে ঘুম ভাঙে সন্দীপার। অপর প্রান্তে অঞ্জনের কণ্ঠ। সিরিজে অভিনয়ের প্রস্তাব দেবেন—বিশ্বাসই হয়নি সন্দীপার। সন্দীপা বলেছেন, ‘প্রথম দিনটা সারা জীবন মনে থাকবে। শুটিং শেষে খুশি হয়ে আমাকে জড়িয়ে ধরেছিলেন অঞ্জনদা। আমি তো কান্না ধরে রাখতে পারিনি।’
সিরিজের অন্য অভিনয়শিল্পীরা হলেন অর্জুন চক্রবর্তী, সৌরভ চক্রবর্তী, অনিন্দিতা বসু, রজত গঙ্গোপাধ্যায়, সুপ্রভাত দাস—সবার জন্যই দারুণ অভিজ্ঞতা নিয়ে এসেছে ‘মার্ডার ইন দ্য হিলস’, ‘কুয়াশাঘেরা দার্জিলিং, কোন রহস্য লুকাচ্ছে’—এই ট্যাগলাইনে প্রকাশ পেয়েছে সিরিজের পোস্টার।
ওটিটি প্ল্যাটফর্ম হইচইয়ে ২৩ জুলাই থেকে দেখা যাবে ‘মার্ডার ইন দ্য হিলস’।
সংগীতশিল্পী ও নির্মাতা অঞ্জন দত্তের প্রথম ওয়েব সিরিজ ‘মার্ডার ইন দ্য হিলস’। এর আগে তিনি সিরিয়াল বানিয়েছেন, বানিয়েছেন টেলিছবিও। তাঁর বানানো সিনেমার সংখ্যাও প্রায় পঁচিশ ছুঁয়েছে। ‘মার্ডার ইন দ্য হিলস’ দিয়েই শুরু হচ্ছে নির্মাতা অঞ্জনের ওয়েবে যাত্রা। কী আছে এই সিরিজে?
টানটান উত্তেজনার গল্প, এই প্রজন্মের কয়েকজন অভিনয়শিল্পী আর সেই চিরচেনা দার্জিলিং। অঞ্জন দত্তের প্রায় সব সিনেমায়, গানে ঘুরেফিরে এসেছে জায়গাটি। তবু ‘মার্ডার ইন দ্য হিলস’–এর দার্জিলিং অনেকটাই আলাদা। অঞ্জন সেখানে হত্যা, রহস্য আর তদন্তের গল্প বুনেছেন। গল্পে আছে পুলিশ, সাংবাদিক, চিকিৎসক, ফুটবল কোচ, শিক্ষক, লেখক আর নির্মাতার চরিত্র। যাঁরা অভিনয় করেছেন, তাঁদের অনেকেই অঞ্জনের পরিচালনায় প্রথম। তাই অভিনয়শিল্পীদের উচ্ছ্বাস যেমন বেশি, কম যান না অঞ্জনও। তিনি জানিয়েছেন, ‘রঞ্জনা আমি আর আসব না’র পর এত আনন্দ করে কাজ করলেন তিনি।
কেমন ছিল ‘মার্ডার ইন দ্য হিলস’–এর শুটিং? সিরিজে পুলিশ চরিত্রে অভিনয় করা রাজদীপ গুপ্ত জানাচ্ছেন এক ভয়ংকর অভিজ্ঞতার কথা। শুটিং করতে গিয়ে অন্ধ হতে বসেছিলেন তিনি! একটি দৃশ্য ছিল এমন—অভিনেতা সুপ্রভাত চেয়ার ছুড়ে মারবেন রাজদীপের দিকে। রাজদীপ মাটিতে পড়ে যাবেন। পাহাড়ের ওপরে এ দৃশ্যের শুটিং হচ্ছে। শট নেওয়া হচ্ছে ড্রোনে। সুপ্রভাতের ছুড়ে দেওয়া চেয়ার রাজদীপের প্রায় চোখ বরাবর আঘাত হানে। কিছুক্ষণের জন্য জ্ঞানও হারিয়েছিলেন রাজদীপ। পাশেই পাহাড়ের খাদ। আর একটু হলেই বড় বিপদ ঘটতে পারত।
সন্দীপা সেনের অভিজ্ঞতা একেবারেই আলাদা। ‘মার্ডার ইন দ্য হিলস’–এ চিকিৎসক চরিত্রে আছেন তিনি। এক সকালে আচমকা ফোনে ঘুম ভাঙে সন্দীপার। অপর প্রান্তে অঞ্জনের কণ্ঠ। সিরিজে অভিনয়ের প্রস্তাব দেবেন—বিশ্বাসই হয়নি সন্দীপার। সন্দীপা বলেছেন, ‘প্রথম দিনটা সারা জীবন মনে থাকবে। শুটিং শেষে খুশি হয়ে আমাকে জড়িয়ে ধরেছিলেন অঞ্জনদা। আমি তো কান্না ধরে রাখতে পারিনি।’
সিরিজের অন্য অভিনয়শিল্পীরা হলেন অর্জুন চক্রবর্তী, সৌরভ চক্রবর্তী, অনিন্দিতা বসু, রজত গঙ্গোপাধ্যায়, সুপ্রভাত দাস—সবার জন্যই দারুণ অভিজ্ঞতা নিয়ে এসেছে ‘মার্ডার ইন দ্য হিলস’, ‘কুয়াশাঘেরা দার্জিলিং, কোন রহস্য লুকাচ্ছে’—এই ট্যাগলাইনে প্রকাশ পেয়েছে সিরিজের পোস্টার।
ওটিটি প্ল্যাটফর্ম হইচইয়ে ২৩ জুলাই থেকে দেখা যাবে ‘মার্ডার ইন দ্য হিলস’।
দেশের হাওরাঞ্চলের শ্রমজীবী মানুষের জীবনসংগ্রামের গল্প নিয়ে মুহাম্মদ কাইউম বানিয়েছিলেন ‘কুড়া পক্ষীর শূন্যে উড়া’। প্রায় পাঁচ বছর ধরে নির্মাণের পর ২০২২ সালে মুক্তি পেয়েছিল সিনেমাটি। জাতীয় চলচ্চিত্র পুরস্কার পাওয়ার পাশাপাশি কলকাতা চলচ্চিত্র উৎসবে সেরা নির্বাচিত হয়েছিল সিনেমাটি।
১২ ঘণ্টা আগে২০২১ সালে দেহদানের আনুষ্ঠানিক প্রক্রিয়া শেষ করেন পশ্চিমবঙ্গের সংগীতশিল্পী কবীর সুমন। সে বছর ২২ সেপ্টেম্বর দেহদানের অঙ্গীকারপত্রে স্বাক্ষর করেন তিনি। স্বাক্ষর করার সময়ের ছবি শেয়ার করে এ তথ্য নিজেই নিশ্চিত করেছিলেন কবীর সুমন।
১২ ঘণ্টা আগেদক্ষিণ কোরিয়ার জনপ্রিয় নারী ব্যান্ড ব্ল্যাকপিঙ্কের অন্যতম সদস্য জেনি। এ দলের আরেক সদস্য রোজির মতো জেনিও দলীয় কার্যক্রমের পাশাপাশি মন দিয়েছেন একক ক্যারিয়ারে। নিয়মিত বিরতিতে প্রকাশ করছেন একক গান।
১২ ঘণ্টা আগেডিজে রাহাতের পরিকল্পনা ও তত্ত্বাবধানে নতুনভাবে তৈরি হলো ১০০টি ফোক গান। পিয়ানো ও ডাবস্টেপের মিশেলে গানগুলোয় কণ্ঠ দিয়েছেন ১০০ জন সংগীতশিল্পী। গানগুলো গেয়েছেন মিলন মাহমুদ, পারভেজ সাজ্জাদ, মুহিন খান, তানজিনা রুমা, লুৎফর হাসান...
১২ ঘণ্টা আগে