বিনোদন ডেস্ক
‘পুষ্পা টু’ নিয়ে দর্শকের উত্তেজনা আগে থেকেই ছিল। ভারতের বিভিন্ন রাজ্যে বড় আয়োজনের প্রচার আগ্রহ বাড়িয়ে দিয়েছিল আরও। যার ফলে প্রথম দিনেই বিশ্বজুড়ে ২৯৪ কোটি রুপি আয় করে রেকর্ড গড়ে পুষ্পা টু সিনেমা। মাত্র তিন দিনে পার করে ৫ শ কোটির ঘর। আর এক হাজারের মাইলফলক পেরোয় ছয় দিনের মাথায়। ভারতীয় সিনেমায় এমন ঘটনা কমই ঘটেছে।
তবে সপ্তাহের মাঝ থেকে ভারতের বাজারে ধীরে ধীরে কমতে থাকে পুষ্পা টুর উন্মাদনা। চতুর্থ দিনে যেখানে ১৪১ কোটি ব্যবসা করেছিল, পঞ্চম দিনে সেটা নেমে আসে ৬৪ কোটিতে। এর পরের তিন দিন যথাক্রমে ৫১, ৪৩ ও ৩৭ কোটি রুপি কালেকশন হয়েছে। হঠাৎ কাহিনিতে আসে টুইস্ট। পুষ্পা টু মুক্তির ৯ম দিন শুক্রবার সকালে হায়দরাবাদের বাড়ি থেকে হঠাৎ গ্রেপ্তার হন আল্লু অর্জুন।
দিনভর তাঁকে নিয়ে চলে নানা নাটকীয়তা। প্রথমে নিম্ন আদালত তাঁকে ১৪ দিনের সাজা দেন। এক ঘণ্টার পরই উচ্চ আদালত থেকে জামিন পান আল্লু। কিন্তু মাঝরাত পর্যন্ত জামিনের অর্ডারের কপি জেল কর্তৃপক্ষের হাতে না পৌঁছনোয় রাতটুকু জেলেই কাটাতে হয় তাঁকে। পরদিন শনিবার সকালে বাড়ি ফেরেন সুপারস্টার। আল্লুর এই ঘটনাবহুল একদিন পুষ্পা টুর জন্য শাপেবর হয়েছে। তাঁর গ্রেপ্তারের পর থেকে বেড়েছে সিনেমার ব্যবসা। শনিবার হঠাৎই পুষ্পা টুর ব্যবসা ৭৬ শতাংশ বৃদ্ধি পায়।
রোববার মুক্তির ১১তম দিনে সিনেমাটি এনেছে ১০০ কোটি। সবমিলিয়ে কালেকশন ১৪০৯ কোটি রুপি। যে গতিতে বাড়ছে পুষ্পার দাপট, তাতে আশা করা হচ্ছে, দুই হাজার কোটির ঘর ছাড়িয়ে যাবে সুকুমার পরিচালিত সিনেমাটি।
আল্লু অর্জুনের এই গ্রেপ্তার নিয়ে আলোচনা সমালোচনা দুটোই আছে। এ গ্রেপ্তারের প্রতিবাদ জানাচ্ছেন ভারতের বিভিন্ন ইন্ডাস্ট্রির তারকারা। রাজনীতির ময়দানেও বিষয়টি নিয়ে চলছে বাদানুবাদ। অন্যদিকে, অনেকের অভিযোগ, সিনেমার ব্যবসা বাড়ানোর জন্য সাজানো হয় সুপারস্টারের এই গ্রেপ্তারের ঘটনা। আল্লুর গ্রেপ্তার থেকে জামিন—যে গতিতে এগিয়েছে বিচার প্রক্রিয়া, তাতে এ সন্দেহ আরও তীব্র হয়েছে। ঘটনা যা-ই হোক, আল্লুর গ্রেপ্তার পুষ্পা টুর সাফল্যের পালে আরও হাওয়া দিয়েছে, এ বিষয়ে কোনো সন্দেহ নেই।
‘পুষ্পা টু’ নিয়ে দর্শকের উত্তেজনা আগে থেকেই ছিল। ভারতের বিভিন্ন রাজ্যে বড় আয়োজনের প্রচার আগ্রহ বাড়িয়ে দিয়েছিল আরও। যার ফলে প্রথম দিনেই বিশ্বজুড়ে ২৯৪ কোটি রুপি আয় করে রেকর্ড গড়ে পুষ্পা টু সিনেমা। মাত্র তিন দিনে পার করে ৫ শ কোটির ঘর। আর এক হাজারের মাইলফলক পেরোয় ছয় দিনের মাথায়। ভারতীয় সিনেমায় এমন ঘটনা কমই ঘটেছে।
তবে সপ্তাহের মাঝ থেকে ভারতের বাজারে ধীরে ধীরে কমতে থাকে পুষ্পা টুর উন্মাদনা। চতুর্থ দিনে যেখানে ১৪১ কোটি ব্যবসা করেছিল, পঞ্চম দিনে সেটা নেমে আসে ৬৪ কোটিতে। এর পরের তিন দিন যথাক্রমে ৫১, ৪৩ ও ৩৭ কোটি রুপি কালেকশন হয়েছে। হঠাৎ কাহিনিতে আসে টুইস্ট। পুষ্পা টু মুক্তির ৯ম দিন শুক্রবার সকালে হায়দরাবাদের বাড়ি থেকে হঠাৎ গ্রেপ্তার হন আল্লু অর্জুন।
দিনভর তাঁকে নিয়ে চলে নানা নাটকীয়তা। প্রথমে নিম্ন আদালত তাঁকে ১৪ দিনের সাজা দেন। এক ঘণ্টার পরই উচ্চ আদালত থেকে জামিন পান আল্লু। কিন্তু মাঝরাত পর্যন্ত জামিনের অর্ডারের কপি জেল কর্তৃপক্ষের হাতে না পৌঁছনোয় রাতটুকু জেলেই কাটাতে হয় তাঁকে। পরদিন শনিবার সকালে বাড়ি ফেরেন সুপারস্টার। আল্লুর এই ঘটনাবহুল একদিন পুষ্পা টুর জন্য শাপেবর হয়েছে। তাঁর গ্রেপ্তারের পর থেকে বেড়েছে সিনেমার ব্যবসা। শনিবার হঠাৎই পুষ্পা টুর ব্যবসা ৭৬ শতাংশ বৃদ্ধি পায়।
রোববার মুক্তির ১১তম দিনে সিনেমাটি এনেছে ১০০ কোটি। সবমিলিয়ে কালেকশন ১৪০৯ কোটি রুপি। যে গতিতে বাড়ছে পুষ্পার দাপট, তাতে আশা করা হচ্ছে, দুই হাজার কোটির ঘর ছাড়িয়ে যাবে সুকুমার পরিচালিত সিনেমাটি।
আল্লু অর্জুনের এই গ্রেপ্তার নিয়ে আলোচনা সমালোচনা দুটোই আছে। এ গ্রেপ্তারের প্রতিবাদ জানাচ্ছেন ভারতের বিভিন্ন ইন্ডাস্ট্রির তারকারা। রাজনীতির ময়দানেও বিষয়টি নিয়ে চলছে বাদানুবাদ। অন্যদিকে, অনেকের অভিযোগ, সিনেমার ব্যবসা বাড়ানোর জন্য সাজানো হয় সুপারস্টারের এই গ্রেপ্তারের ঘটনা। আল্লুর গ্রেপ্তার থেকে জামিন—যে গতিতে এগিয়েছে বিচার প্রক্রিয়া, তাতে এ সন্দেহ আরও তীব্র হয়েছে। ঘটনা যা-ই হোক, আল্লুর গ্রেপ্তার পুষ্পা টুর সাফল্যের পালে আরও হাওয়া দিয়েছে, এ বিষয়ে কোনো সন্দেহ নেই।
এখনো ঘটনার কোনো সুরাহা না হলেও সাইফের ওপর এ হামলা বেশ কিছু প্রশ্নের জন্ম দিয়েছে। তদন্তে নেমে পুলিশ সবচেয়ে বেশি আশ্চর্য হয়েছে, ‘সদগুরু শরণ’ নামের যে অ্যাপার্টমেন্টে সাইফ-কারিনার বাস, সেখানকার ৯ থেকে ১২ তলা তাঁদের। কিন্তু সেখানে আলাদা কোনো সার্ভেল্যান্স ক্যামেরাই নেই।
১০ ঘণ্টা আগেএবার প্রকাশ্যে এল বলিউড স্টার সাইফ আলী খানের বাড়িতে হানা দেওয়া দ্বিতীয় যুবকের ভিডিও। মুখ কাপড়ে ঢাকা, পিঠে বড় ব্যাগ। সাইফ আলী খানের বাড়ির আপৎকালীন সিঁড়ি দিয়ে উঠছেন তিনি। সিসিটিভি ফুটেজের দ্বিতীয় ভিডিও প্রকাশ করেছে মুম্বাই পুলিশ...
১৮ ঘণ্টা আগে২০১৪ সালে মুক্তি পায় সোহানা সাবা অভিনীত ‘বৃহন্নলা’। বিভিন্ন আন্তর্জাতিক চলচ্চিত্র উৎসবে প্রদর্শিত হয় মুরাদ পারভেজ পরিচালিত সিনেমাটি। বৃহন্নলার জন্য় ২০১৫ সালে ভারতের জয়পুর চলচ্চিত্র উৎসবে সেরা অভিনেত্রীর পুরস্কার জেতেন সোহানা সাবা। এবার সেই উৎসবেই বিচারকের দায়িত্ব পালন করছেন তিনি।
২০ ঘণ্টা আগে১৯৭৮ সাল থেকে বাংলাদেশের সামাজিক ও সাংস্কৃতিক আন্দোলনের সঙ্গে যুক্ত থেকে নানা ধরনের কাজ করে যাচ্ছে পদাতিক নাট্য সংসদ। আজ দলটি উদ্যাপন করতে যাচ্ছে ৪৭তম প্রতিষ্ঠাবার্ষিকী...
২০ ঘণ্টা আগে