‘হিশি’ নাটকটি সম্পর্কে বলুন।
এটা একটি সিঙ্গেল নাটক। রোমান্টিক কমেডি। পরিচালক মুহাম্মদ মোস্তফা কামাল রাজ। আমি করছি রিসোর্টের মালিকের চরিত্র। ফারহান ও মাহি আছে আমার সঙ্গে।
কিছুদিন আগে আফসোস করে বলেছিলেন, ‘কার বিরুদ্ধে অভিযোগ করব? আমার দায় কি এড়াতে পারি?’
একটা নাটককে ইস্যু করে কথাগুলো বলা। অভিনয় শুধু পয়সা উপার্জনের মাধ্যম নয়। শিল্পীদের কাজ দিয়ে মানুষকে এমন কোনো নেতিবাচক বার্তা দেওয়া ঠিক নয়, যেটা কারও জন্য পীড়াদায়ক হয়। শিল্পীদের উচিত মানুষের মঙ্গল করা, সমাজের মঙ্গল করা। এ রকম এক জায়গা থেকেই কথাগুলো বলা।
জাহিদ হাসানসহ অনেকেই আপনার হাতে গড়া। এই সময়ের নবাগতরা কীভাবে কার কাছে শিখবেন?
আধুনিক বিশ্বে শেখার অনেক অপশন আছে। যদি কেউ কিছু পড়তে চায়, জানতে চায়—সেটা অসম্ভব বলে কিছু নয়। নিজের চেষ্টাটা থাকতে হবে। শিক্ষার কোনো বিকল্প নেই। অভিনয়টা সহজ কাজ নয়। এটা শিখেই আসতে হবে। ইঞ্জিনিয়ার হতে যেমন ইঞ্জিনিয়ারিং পড়তে হয়, তেমনি অভিনয়ের জন্যও শিক্ষাটা জরুরি।
নিজের কেমন চেষ্টা থাকতে হয়?
যাঁরা মঞ্চ করতেন, প্রচণ্ড ইচ্ছাশক্তি না থাকলে টেকা সম্ভব ছিল না ওই জায়গায়। একটা নিয়ম-শৃঙ্খলার মধ্য দিয়ে চলে মঞ্চের কার্যক্রম। দলগুলো একধরনের ট্রেনিং ইনস্টিটিউটের মতো। চর্চাটা খুব জরুরি। সমাজমনস্ক হতে হবে। সবচেয়ে বড় কথা, ডেডিকেশন থাকতে হবে।
এখন কি অনেকটা বিচ্ছিন্ন মিডিয়া তৈরি হয়েছে? গুরু নেই, শিষ্য নেই—যে যেভাবে পারছেন কাজ করছেন।
অনেকটা তাই। আমাদের সময় গ্রুপ থিয়েটারটা খুব স্ট্রং ছিল। এর প্রতিফলন ছিল সব জায়গায়। রিহার্সাল করতাম। নিজে যা জানতাম সবার সঙ্গে শেয়ার করতাম। পুরো প্রক্রিয়াটা একটা মানুষকে শুধু অভিনয় নয়, পড়াশোনা করতে শেখাত। দৃঢ়তা শেখাত। কী বলব, কীভাবে বলব—তা শেখাত। সেই জায়গাটা এখন নেই। অনেকেই তাই লক্ষ্য ছাড়া ছুটছে।
আপনি তো দেশের বাইরেও অভিনয়ের ডিগ্রি নিয়েছেন। এটা কতটা জরুরি?
কেউ জেনে, বুঝে, শিখে এলে দীর্ঘদিন কাজ করতে পারবে। কর্মজীবনে চ্যালেঞ্জটা কীভাবে নেবে তার জন্যই শিক্ষাটা প্রয়োজন। শিক্ষা না থাকলেই হতাশা পেয়ে বসে, বিপথে যেতে হয়।
মঞ্চের ভবিষ্যৎ কেমন দেখছেন?
একটা খারাপ সময় যাচ্ছে। তবে ঠিক হয়ে যাবে। মানুষ এখন আগের চেয়ে বেশি ব্যস্ত। জীবনযাপনে খরচ বাড়ছে। আগে ধানমন্ডি থেকে শিল্পকলায় যেতে যে সময় লাগত, এখন তার চেয়ে তিন গুণ বেশি সময় লাগে। আগে অনেকেই অন্য কাজের পাশাপাশি মঞ্চচর্চা করত। কিন্তু এখন সেটা কষ্টসাধ্য হয়ে গেছে।
রুটিরুজি ও অভিনয়—দুটো একসঙ্গে কীভাবে মেনটেইন করা সম্ভব?
প্রথম দিকে যখন বিটিভিতে কাজ করতাম, সপ্তাহে বড়জোর একটা নাটক করতাম। তা দিয়েই রুটিরুজির ব্যবস্থা হতো। চাহিদার পরিধি থাকতে হবে। অনেক চাহিদা তৈরি হয়ে গেলে সস্তা হওয়ার প্রবণতাও বাড়বে।
‘হিশি’ নাটকটি সম্পর্কে বলুন।
এটা একটি সিঙ্গেল নাটক। রোমান্টিক কমেডি। পরিচালক মুহাম্মদ মোস্তফা কামাল রাজ। আমি করছি রিসোর্টের মালিকের চরিত্র। ফারহান ও মাহি আছে আমার সঙ্গে।
কিছুদিন আগে আফসোস করে বলেছিলেন, ‘কার বিরুদ্ধে অভিযোগ করব? আমার দায় কি এড়াতে পারি?’
একটা নাটককে ইস্যু করে কথাগুলো বলা। অভিনয় শুধু পয়সা উপার্জনের মাধ্যম নয়। শিল্পীদের কাজ দিয়ে মানুষকে এমন কোনো নেতিবাচক বার্তা দেওয়া ঠিক নয়, যেটা কারও জন্য পীড়াদায়ক হয়। শিল্পীদের উচিত মানুষের মঙ্গল করা, সমাজের মঙ্গল করা। এ রকম এক জায়গা থেকেই কথাগুলো বলা।
জাহিদ হাসানসহ অনেকেই আপনার হাতে গড়া। এই সময়ের নবাগতরা কীভাবে কার কাছে শিখবেন?
আধুনিক বিশ্বে শেখার অনেক অপশন আছে। যদি কেউ কিছু পড়তে চায়, জানতে চায়—সেটা অসম্ভব বলে কিছু নয়। নিজের চেষ্টাটা থাকতে হবে। শিক্ষার কোনো বিকল্প নেই। অভিনয়টা সহজ কাজ নয়। এটা শিখেই আসতে হবে। ইঞ্জিনিয়ার হতে যেমন ইঞ্জিনিয়ারিং পড়তে হয়, তেমনি অভিনয়ের জন্যও শিক্ষাটা জরুরি।
নিজের কেমন চেষ্টা থাকতে হয়?
যাঁরা মঞ্চ করতেন, প্রচণ্ড ইচ্ছাশক্তি না থাকলে টেকা সম্ভব ছিল না ওই জায়গায়। একটা নিয়ম-শৃঙ্খলার মধ্য দিয়ে চলে মঞ্চের কার্যক্রম। দলগুলো একধরনের ট্রেনিং ইনস্টিটিউটের মতো। চর্চাটা খুব জরুরি। সমাজমনস্ক হতে হবে। সবচেয়ে বড় কথা, ডেডিকেশন থাকতে হবে।
এখন কি অনেকটা বিচ্ছিন্ন মিডিয়া তৈরি হয়েছে? গুরু নেই, শিষ্য নেই—যে যেভাবে পারছেন কাজ করছেন।
অনেকটা তাই। আমাদের সময় গ্রুপ থিয়েটারটা খুব স্ট্রং ছিল। এর প্রতিফলন ছিল সব জায়গায়। রিহার্সাল করতাম। নিজে যা জানতাম সবার সঙ্গে শেয়ার করতাম। পুরো প্রক্রিয়াটা একটা মানুষকে শুধু অভিনয় নয়, পড়াশোনা করতে শেখাত। দৃঢ়তা শেখাত। কী বলব, কীভাবে বলব—তা শেখাত। সেই জায়গাটা এখন নেই। অনেকেই তাই লক্ষ্য ছাড়া ছুটছে।
আপনি তো দেশের বাইরেও অভিনয়ের ডিগ্রি নিয়েছেন। এটা কতটা জরুরি?
কেউ জেনে, বুঝে, শিখে এলে দীর্ঘদিন কাজ করতে পারবে। কর্মজীবনে চ্যালেঞ্জটা কীভাবে নেবে তার জন্যই শিক্ষাটা প্রয়োজন। শিক্ষা না থাকলেই হতাশা পেয়ে বসে, বিপথে যেতে হয়।
মঞ্চের ভবিষ্যৎ কেমন দেখছেন?
একটা খারাপ সময় যাচ্ছে। তবে ঠিক হয়ে যাবে। মানুষ এখন আগের চেয়ে বেশি ব্যস্ত। জীবনযাপনে খরচ বাড়ছে। আগে ধানমন্ডি থেকে শিল্পকলায় যেতে যে সময় লাগত, এখন তার চেয়ে তিন গুণ বেশি সময় লাগে। আগে অনেকেই অন্য কাজের পাশাপাশি মঞ্চচর্চা করত। কিন্তু এখন সেটা কষ্টসাধ্য হয়ে গেছে।
রুটিরুজি ও অভিনয়—দুটো একসঙ্গে কীভাবে মেনটেইন করা সম্ভব?
প্রথম দিকে যখন বিটিভিতে কাজ করতাম, সপ্তাহে বড়জোর একটা নাটক করতাম। তা দিয়েই রুটিরুজির ব্যবস্থা হতো। চাহিদার পরিধি থাকতে হবে। অনেক চাহিদা তৈরি হয়ে গেলে সস্তা হওয়ার প্রবণতাও বাড়বে।
বাংলাদেশের প্রথম ম্রো ভাষায় নির্মিত সিনেমা ‘কিওরি পেক্রা উও’, ইংরেজিতে ‘ডিয়ার মাদার’। সিনেমাটি এবার পা রাখতে চলেছে বিশ্ববিখ্যাত কেমব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয়ে। ৫ মার্চ কেমব্রিজ স্থানীয় সময় বেলা ২টা ৩০ মিনিট এবং বাংলাদেশ সময় রাত ৮টা ৩০ মিনিটে ইনডিজিনিয়াস স্টাডিজ গ্রুপ কেমব্রিজের আয়োজনে এই স্ক্রিনিং...
২ ঘণ্টা আগেআসন্ন রোজার ঈদে এনটিভিতে প্রচারিত হবে একক নাটক ‘খুচরা পাপী’। জিয়াউদ্দিন আলমের নির্দেশনায় নাটকটিতে অভিনয় করেছেন মোশাররফ করিম ও তানিয়া বৃষ্টি। ‘পাইরেসি’ নাটকের পর দীর্ঘ এক যুগ পরে জিয়াউদ্দিন আলমের নির্দেশনায় অভিনয় করলেন মোশাররফ। ‘প্রাইভেট জামাই’ নাটকের পর আলমের নির্দেশনায় তানিয়া অভিনয় করলেন তিন বছর পর
২ ঘণ্টা আগে‘নারীজন্ম ধন্য হোক আপনভাগ্য গড়ার অধিকারে’ স্লোগানে নাট্যসংগঠন স্বপ্নদল উদ্যাপন করবে আন্তর্জাতিক নারী দিবস ২০২৫। ৮ মার্চ বিশ্ব নারী দিবস উপলক্ষে এক দিন আগে ৭ মার্চ শুক্রবার সন্ধ্যায় রাজধানীর সেগুনবাগিচায় বাংলাদেশ শিল্পকলা একাডেমিতে দলটি আয়োজন করেছে সম্মাননা প্রদান ও নাট্য প্রদর্শনীর।
২ ঘণ্টা আগেএকজন মানুষের মৌলিক চাহিদা কী কী? ভারতীয় সিনেমা আমাদের শিখিয়েছে ‘রুটি, কাপড় আর ঘর’। তবে বিষয়টি যদি মিকা সিংয়ের বেলায় হয়, তাহলে হিন্দি সিনেমার সংলাপটি কিছুটা বদলে হবে ‘রুটি, কাপড় আর ৯৯টি বাড়ি’। শুনতে কিছুটা অবাক লাগলেও এটাই সত্য। ৯৯টি বিলাসবহুল বাড়ির মালিক মিকা সিং। পিঙ্কভিলার সঙ্গে সম্প্রতি...
২ ঘণ্টা আগে