বিনোদন প্রতিবেদক, ঢাকা
শোবিজে প্রেম-বিয়ে ভাঙার ঘটনা যেখানে নিয়মিতই ঘটতে দেখা যায়, সেখানে দাম্পত্য জীবনে একসঙ্গে দুই যুগ পার করে ফেলেছেন বাংলাদেশের অন্যতম খ্যাতিমান দুই অভিনয়শিল্পী তৌকীর আহমেদ ও বিপাশা হায়াত। আজ এই তারকা জুটির ২৪তম বিবাহবার্ষিকী। পর্দায় এই জুটি যেমন দর্শকদের নজর কেড়েছে, তেমনি বাস্তবেও অনন্য উদাহরণ তৈরি করেছে।
বুয়েট থেকে স্থাপত্যে স্নাতক অর্জন করা তৌকীর আহমেদের অভিনয়ের প্রতি আলাদা ভালো লাগা কাজ করায় পড়াশোনা করেছেন অভিনয় আর চলচ্চিত্র নিয়েও। আশির দশকে নাটকে অভিনয়ের মাধ্যমে শোবিজে পা রাখেন তৌকীর। পরবর্তী সময়ে লন্ডনের রয়্যাল কোর্ট থিয়েটার থেকে মঞ্চনাটক পরিচালনার প্রশিক্ষণ গ্রহণ এবং নিউইয়র্ক ফিল্ম একাডেমি থেকে চলচ্চিত্রে ডিপ্লোমা করে তিনি নাট্য ও চলচ্চিত্র পরিচালনা শুরু করেন।
অন্যদিকে জনপ্রিয় অভিনেতা বাবা আবুল হায়াতের পথ অনুসরণ করে নব্বইয়ের দশকে অভিনয়জগতে পা রাখেন বিপাশা হায়াত। নব্বইয়ের দশকে জনপ্রিয় অনেক টিভি নাটকে অভিনয়ই তাঁকে বাংলাদেশের অন্যতম প্রধান অভিনেত্রী হিসেবে সুপ্রতিষ্ঠিত করেছে। মঞ্চনাটকেও তিনি সমানভাবে সফল ছিলেন। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে চারুকলায় স্নাতক পাস করেন গুণী এই অভিনেত্রী।
নব্বইয়ের দশকে একসঙ্গে অনেক কাজ করতে শুরু করেন তৌকীর-বিপাশা জুটি। সহশিল্পীর সঙ্গে বন্ধুত্ব থেকে প্রেম, ভালোবাসার সম্পর্ক তৈরি হয় তাঁদের মধ্যে। ওই সময় টেলিভিশনের পর্দায় তাঁরা হয়ে ওঠেন জনপ্রিয় জুটি।
তাঁদের ভালোবাসার সম্পর্ক গভীরতা লাভ করে ১৯৯৯ সালে। ওই বছরের জুলাইয়ের ২৩ তারিখে, অর্থাৎ আজকের এই দিনে অভিনেত্রী বিপাশা হায়াতকে বিয়ে করেন তৌকীর।
ক্যারিয়ারে তাঁরা যেমন সফল, তেমনি তাঁরা সফল ব্যক্তিগত জীবনেও। এই তারকা জুটির সংসারে রয়েছে এক মেয়ে আরিশা আহমেদ ও এক ছেলে আরীব আহমেদ। দেখতে দেখতে বিবাহিত জীবনে একসঙ্গে ভালোবাসার দুই যুগ পার করলেন জনপ্রিয় এই তারকা জুটি।
শোবিজে প্রেম-বিয়ে ভাঙার ঘটনা যেখানে নিয়মিতই ঘটতে দেখা যায়, সেখানে দাম্পত্য জীবনে একসঙ্গে দুই যুগ পার করে ফেলেছেন বাংলাদেশের অন্যতম খ্যাতিমান দুই অভিনয়শিল্পী তৌকীর আহমেদ ও বিপাশা হায়াত। আজ এই তারকা জুটির ২৪তম বিবাহবার্ষিকী। পর্দায় এই জুটি যেমন দর্শকদের নজর কেড়েছে, তেমনি বাস্তবেও অনন্য উদাহরণ তৈরি করেছে।
বুয়েট থেকে স্থাপত্যে স্নাতক অর্জন করা তৌকীর আহমেদের অভিনয়ের প্রতি আলাদা ভালো লাগা কাজ করায় পড়াশোনা করেছেন অভিনয় আর চলচ্চিত্র নিয়েও। আশির দশকে নাটকে অভিনয়ের মাধ্যমে শোবিজে পা রাখেন তৌকীর। পরবর্তী সময়ে লন্ডনের রয়্যাল কোর্ট থিয়েটার থেকে মঞ্চনাটক পরিচালনার প্রশিক্ষণ গ্রহণ এবং নিউইয়র্ক ফিল্ম একাডেমি থেকে চলচ্চিত্রে ডিপ্লোমা করে তিনি নাট্য ও চলচ্চিত্র পরিচালনা শুরু করেন।
অন্যদিকে জনপ্রিয় অভিনেতা বাবা আবুল হায়াতের পথ অনুসরণ করে নব্বইয়ের দশকে অভিনয়জগতে পা রাখেন বিপাশা হায়াত। নব্বইয়ের দশকে জনপ্রিয় অনেক টিভি নাটকে অভিনয়ই তাঁকে বাংলাদেশের অন্যতম প্রধান অভিনেত্রী হিসেবে সুপ্রতিষ্ঠিত করেছে। মঞ্চনাটকেও তিনি সমানভাবে সফল ছিলেন। ঢাকা বিশ্ববিদ্যালয় থেকে চারুকলায় স্নাতক পাস করেন গুণী এই অভিনেত্রী।
নব্বইয়ের দশকে একসঙ্গে অনেক কাজ করতে শুরু করেন তৌকীর-বিপাশা জুটি। সহশিল্পীর সঙ্গে বন্ধুত্ব থেকে প্রেম, ভালোবাসার সম্পর্ক তৈরি হয় তাঁদের মধ্যে। ওই সময় টেলিভিশনের পর্দায় তাঁরা হয়ে ওঠেন জনপ্রিয় জুটি।
তাঁদের ভালোবাসার সম্পর্ক গভীরতা লাভ করে ১৯৯৯ সালে। ওই বছরের জুলাইয়ের ২৩ তারিখে, অর্থাৎ আজকের এই দিনে অভিনেত্রী বিপাশা হায়াতকে বিয়ে করেন তৌকীর।
ক্যারিয়ারে তাঁরা যেমন সফল, তেমনি তাঁরা সফল ব্যক্তিগত জীবনেও। এই তারকা জুটির সংসারে রয়েছে এক মেয়ে আরিশা আহমেদ ও এক ছেলে আরীব আহমেদ। দেখতে দেখতে বিবাহিত জীবনে একসঙ্গে ভালোবাসার দুই যুগ পার করলেন জনপ্রিয় এই তারকা জুটি।
ফিল্মফেয়ার অ্যাওয়ার্ডস বাংলা ২০২৫-এর মনোনয়ন তালিকায় স্থান পেয়েছেন বাংলাদেশের জয়া আহসান, মোশাররফ করিম ও চঞ্চল চৌধুরী। এ বছরের আসরটি অনুষ্ঠিত হবে কলকাতায়, ১৮ মার্চ।
১০ ঘণ্টা আগেধর্ষণের বিচারের দাবিতে এফডিসির মূল গেটের বাইরে আজ মানববন্ধন করেছে বাংলাদেশ চলচ্চিত্র শিল্পী সমিতি। অন্যদিকে, আগামীকাল দুপুর ১২টায় জাতীয় প্রেসক্লাবের সামনে নারী ও শিশুর প্রতি সহিংসতা, নিপীড়ন এবং ধর্ষণের বিরুদ্ধে মানববন্ধন করবে নাটকের পরিচালকদের সংগঠন ডিরেক্টস গিল্ড বাংলাদেশ।
১২ ঘণ্টা আগেপাশাপাশি বাড়িতে থাকে হেনা ও নাজিম। মফস্বল শহর। এ দুই বাড়ির সদস্যদের মধ্যে সারাক্ষণ খুনসুটি চলতে থাকে। নানা বিষয়ে চলে প্রতিযোগিতা। তবে যতই দ্বন্দ্ব থাকুক, ভেতরে ভেতরে দুই পরিবারের মধ্যে রয়েছে ভালোবাসার বন্ধন।
১৫ ঘণ্টা আগেটগর সিনেমার টাইটেল গানে কণ্ঠ দিলেন আসিফ আকবর। এ গান দিয়ে দীর্ঘদিন পর প্লেব্যাকে ফিরলেন আসিফ।‘হবেরে খেলা, কাঁপবে শহর/খেলতে এসেছে ওয়ান অ্যান্ড অনলি টগর’—এমন কথার গানটি লিখেছেন জান্নাত আরা ফেরদৌস মিলা। সুর ও সংগীত করেছেন আয়ুষ দাস।
১৬ ঘণ্টা আগে