অনলাইন ডেস্ক
বিশ্বে মোটামুটি ৩০টির মতো সুমাত্রা গন্ডার টিকে আছে। মহাবিপন্ন এই গন্ডার প্রজাতির একটি শাবকের জন্ম হয়েছে ইন্দোনেশিয়ার একটি অভয়ারণ্যে। ইন্দোনেশিয়ার ওয়ে ক্যামবাস ন্যাশনাল পার্কের সুমাত্রা গন্ডারের অভয়ারণ্যে স্বাস্থ্যবান পুরুষ শাবকটি জন্ম নেয় বলে রোববার ইন্দোনেশিয়ার সরকার ঘোষণা দেয়। এসব তথ্য জানা যায় মার্কিন সংবাদমাধ্যম এবিসি নিউজের এক প্রতিবেদনে।
ইন্দোনেশিয়ার পরিবেশ ও বনমন্ত্রী সিতি নুরবায়া এক বিবৃতিতে জানান, মা দেলিলাহ ও বাবা হারাপানের এটি প্রথম সন্তান।
এদিকে ইন্টারন্যাশনাল রাইনো ফাউন্ডেশনের নির্বাহী পরিচালক নিনা ফাসসিয়োনে এক বিবৃতিতে জানান, প্রথমবার মা হলেও কোনো ধরনের ‘হট্টগোল’ ছাড়াই শাবকটির যত্ন নিতে শুরু করে দেলিলাহ।
‘এটি একটি অসাধারণ ঘটনা। এটা মহাবিপন্ন এই প্রজাতির ভবিষ্যতের ব্যাপারে আশার আলো দেখাচ্ছে।’ বলেন নিনা।
গন্ডারের বাচ্চাটির এখনো কোনো নাম রাখা হয়নি। দুই মাসের মধ্যে অভয়ারণ্যটিতে জন্ম নেওয়া দ্বিতীয় গন্ডার শাবক এটি। একে নিয়ে এই অভয়ারণ্যে এখন পর্যন্ত জন্ম নিয়েছে পাঁচটি গন্ডার শাবক।
ইন্টারন্যাশনাল ইউনিয়ন ফর দ্য কনজারভেশন অব নেচারের (আইইউসিএন) লাল তালিকায় সুমাত্রা গন্ডার মহাবিপন্ন প্রজাতি। আইইউসিএন বলছে, বিশ্বে কেবল ৩০টি বুনো প্রাপ্তবয়স্ক সুমাত্রা গন্ডার আছে। এদের সবগুলোই আছে ইন্দোনেশিয়ার অরণ্যে এবং এদের সংখ্যা দিনকে দিন কমছে।
আইইউসিএনের লাল তালিকা অনুসারে বাংলাদেশ, ভারত, ভুটান, ব্রুনেই, কম্বোডিয়া, লাওস, মালয়েশিয়া, থাইল্যান্ড ও ভিয়েতনাম থেকে এরা বিলুপ্ত হয়েছে। মিয়ানমারেও এদের অবস্থানের নিশ্চিত কোনো তথ্য নেই।
ফাসসিয়োনে জানান, দুই বছর আগে পৃথিবীতে শুধু এক জোড়া বন্দী সুমাত্রা গন্ডার সফলভাবে সন্তান উৎপাদনে সক্ষম ছিল। এখন প্রজননে সক্ষম তিন জোড়া গন্ডার আছে। ‘সুমাত্রা গন্ডার প্রজনন কর্মসূচি কখনো এর চেয়ে ভালো অবস্থায় ছিল না।’ বলেন তিনি।
অভয়ারণ্যটিতে বর্তমানে ১০টি সুমাত্রা গন্ডার আছে। এই প্রজনন ও গবেষণা এলাকাটি নিয়ন্ত্রণ করে রাইনো ফাউন্ডেশন অব ইন্দোনেশিয়া।
ইন্দোনেশিয়ার ন্যাচারাল রিসোর্সেস অ্যান্ড ইকোসিস্টেম কনজারভেশনের মহাপরিচালক সত্যওয়ান পুদিয়াতমোকো জানান, প্রজনন কর্মসূচির মূল লক্ষ্য ক্রমে হ্রাস পেতে থাকা বন্য সুমাত্রা গন্ডার রক্ষা। ভবিষ্যতে অভয়ারণ্যে জন্ম নেওয়া গন্ডারগুলোকে তাদের প্রাকৃতিক আবাসস্থলে ছেড়ে দেওয়া হতে পারে।
বিশ্বে মোটামুটি ৩০টির মতো সুমাত্রা গন্ডার টিকে আছে। মহাবিপন্ন এই গন্ডার প্রজাতির একটি শাবকের জন্ম হয়েছে ইন্দোনেশিয়ার একটি অভয়ারণ্যে। ইন্দোনেশিয়ার ওয়ে ক্যামবাস ন্যাশনাল পার্কের সুমাত্রা গন্ডারের অভয়ারণ্যে স্বাস্থ্যবান পুরুষ শাবকটি জন্ম নেয় বলে রোববার ইন্দোনেশিয়ার সরকার ঘোষণা দেয়। এসব তথ্য জানা যায় মার্কিন সংবাদমাধ্যম এবিসি নিউজের এক প্রতিবেদনে।
ইন্দোনেশিয়ার পরিবেশ ও বনমন্ত্রী সিতি নুরবায়া এক বিবৃতিতে জানান, মা দেলিলাহ ও বাবা হারাপানের এটি প্রথম সন্তান।
এদিকে ইন্টারন্যাশনাল রাইনো ফাউন্ডেশনের নির্বাহী পরিচালক নিনা ফাসসিয়োনে এক বিবৃতিতে জানান, প্রথমবার মা হলেও কোনো ধরনের ‘হট্টগোল’ ছাড়াই শাবকটির যত্ন নিতে শুরু করে দেলিলাহ।
‘এটি একটি অসাধারণ ঘটনা। এটা মহাবিপন্ন এই প্রজাতির ভবিষ্যতের ব্যাপারে আশার আলো দেখাচ্ছে।’ বলেন নিনা।
গন্ডারের বাচ্চাটির এখনো কোনো নাম রাখা হয়নি। দুই মাসের মধ্যে অভয়ারণ্যটিতে জন্ম নেওয়া দ্বিতীয় গন্ডার শাবক এটি। একে নিয়ে এই অভয়ারণ্যে এখন পর্যন্ত জন্ম নিয়েছে পাঁচটি গন্ডার শাবক।
ইন্টারন্যাশনাল ইউনিয়ন ফর দ্য কনজারভেশন অব নেচারের (আইইউসিএন) লাল তালিকায় সুমাত্রা গন্ডার মহাবিপন্ন প্রজাতি। আইইউসিএন বলছে, বিশ্বে কেবল ৩০টি বুনো প্রাপ্তবয়স্ক সুমাত্রা গন্ডার আছে। এদের সবগুলোই আছে ইন্দোনেশিয়ার অরণ্যে এবং এদের সংখ্যা দিনকে দিন কমছে।
আইইউসিএনের লাল তালিকা অনুসারে বাংলাদেশ, ভারত, ভুটান, ব্রুনেই, কম্বোডিয়া, লাওস, মালয়েশিয়া, থাইল্যান্ড ও ভিয়েতনাম থেকে এরা বিলুপ্ত হয়েছে। মিয়ানমারেও এদের অবস্থানের নিশ্চিত কোনো তথ্য নেই।
ফাসসিয়োনে জানান, দুই বছর আগে পৃথিবীতে শুধু এক জোড়া বন্দী সুমাত্রা গন্ডার সফলভাবে সন্তান উৎপাদনে সক্ষম ছিল। এখন প্রজননে সক্ষম তিন জোড়া গন্ডার আছে। ‘সুমাত্রা গন্ডার প্রজনন কর্মসূচি কখনো এর চেয়ে ভালো অবস্থায় ছিল না।’ বলেন তিনি।
অভয়ারণ্যটিতে বর্তমানে ১০টি সুমাত্রা গন্ডার আছে। এই প্রজনন ও গবেষণা এলাকাটি নিয়ন্ত্রণ করে রাইনো ফাউন্ডেশন অব ইন্দোনেশিয়া।
ইন্দোনেশিয়ার ন্যাচারাল রিসোর্সেস অ্যান্ড ইকোসিস্টেম কনজারভেশনের মহাপরিচালক সত্যওয়ান পুদিয়াতমোকো জানান, প্রজনন কর্মসূচির মূল লক্ষ্য ক্রমে হ্রাস পেতে থাকা বন্য সুমাত্রা গন্ডার রক্ষা। ভবিষ্যতে অভয়ারণ্যে জন্ম নেওয়া গন্ডারগুলোকে তাদের প্রাকৃতিক আবাসস্থলে ছেড়ে দেওয়া হতে পারে।
পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান বলেছেন, বাংলাদেশ বন্য প্রাণী ও উদ্ভিদ প্রজাতি আন্তর্জাতিক বাণিজ্য নিয়ন্ত্রণ কনভেনশন, সাইটিস, অনুযায়ী বন্যপ্রাণী সংরক্ষণ ও সঠিক ব্যবস্থাপনায় প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। দেশটি সাইটিসের অনুশাসন মেনে প্রজাতি সংরক্ষণ ও বন্যপ্রাণী বাণিজ্য রোধে
১২ ঘণ্টা আগেনিষিদ্ধ পলিথিন শপিং ব্যাগের ব্যবহার বন্ধে পাঁচ সদস্য বিশিষ্ট একটি কমিটি গঠন করেছে পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়। মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসানের বিশেষ উদ্যোগে গৃহীত কর্মসূচি সুষ্ঠুভাবে বাস্তবায়নের লক্ষ্যে এ কমিটি গঠন করা হয়
২ দিন আগেসন্তানের বড় শিক্ষক তার মা। সন্তানের ছোটবেলায় লেখাপড়ার হাতেখড়ি হয় মায়ের কাছে। শুধু লেখাপড়া নয়, আদবকায়দা, সামাজিক রীতিনীতি, সংস্কৃতি, ধর্মীয় মূল্যবোধ—সবকিছু শিক্ষায় রয়েছে মায়ের অনেক বড় প্রভাব।
২ দিন আগেপরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান বৈশ্বিক জলবায়ু পরিবর্তনের চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় বিশ্বব্যাপী ঐক্যের প্রয়োজনীয়তার ওপর গুরুত্বারোপ করেছেন। তিনি উন্নত দেশগুলোকে তাঁদের জলবায়ু অর্থায়ন এবং প্রযুক্তিগত সহায়তার প্রতিশ্রুতি পালনের আহ্বান জানিয়েছেন
২ দিন আগে