জাহিদ হাসান, যশোর

কপোতাক্ষ নদের পাড়েই ছোট-বড় হরেক রকমের গাছপালা। এসব গাছের মধ্যে বহু পুরোনো একটি রেইনট্রির ডালে ডালে উল্টো হয়ে ঝুলে আছে শত শত বাদুড়। দেখলে মনে হবে এ যেন বাদুড়ের সাম্রাজ্য! অসংখ্য বাদুড় ভোর থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত চিঁ চিঁ শব্দে মুখরিত করে রাখে জায়গাটি। যশোরের ঝিকরগাছা পারবাজার গরুর হাট প্রাঙ্গণে এ দৃশ্য প্রতিদিনের।
বাদুড়ের বসবাসের কারণে জায়গাটির নাম হয়ে গেছে বাদুড়তলা। এদের দেখতে দুর-দুরান্ত থেকে ছুটে আসে মানুষ। স্থানীয়দের দাবি, এদের এখনই সংরক্ষণের ব্যবস্থা নেওয়া উচিত।
উঁচু গাছের ডালে ডালে বাদুড়ের ঝুলে থাকা একসময় ছিল গ্রামগঞ্জের স্বাভাবিক দৃশ্য। তবে এখন গ্রাম ঘুরে আগের মতো আর দেখা মেলে না উড়তে সক্ষম একমাত্র স্তন্যপায়ী প্রাণীটির। বসবাসের জন্য উপযুক্ত গাছপালা কমে যাওয়া এবং খাবারের অভাব বাদুড়দের এই সংকটের কারণ বলে মনে করেন বিশেষজ্ঞরা।
পাখির মতো উড়লেও আকৃতির কারণে এবং নানা কল্প-কাহিনির আতঙ্ক সৃষ্টিকারী প্রাণী হিসেবে উপস্থাপিত হওয়ায় বাদুড়ের কদর নেই। তবে প্রতিকূলতার মধ্যেও যশোরের ঝিকরগাছা পৌর শহরের গরুর হাট প্রাঙ্গণের ওই রেইনট্রিতে নির্ভয়ে আবাস গড়ে তুলেছে এসব বাদুড়। নদীতীরবর্তী গাছটিতে বাসা বেঁধেছে শত শত বাদুড়। গাছের শাখা-প্রশাখায় হুকের মতো পা আটকে ঝুলতে দেখবেন বাদুড়দের। সন্ধ্যা হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে নিশাচর এই প্রাণী খাবারের খোঁজে বেরিয়ে পড়ে। ভোরের আলো ফোটার আগেই ফিরে আসে নীড়ে।
ঝিকরগাছা মহিলা কলেজের উপাধ্যক্ষ মোহাম্মদ ইলিয়াস উদ্দিন জানান, এখন যে রেইনট্রিতে বাদুড়গুলোর আবাসস্থল হয়েছে; এর পাশেই বিশাল এক তেঁতুলগাছ ছিল। আগে সেখানে এই প্রাণীদের আবাসস্থল ছিল। গাছপালা আগের মতো না থাকায় বাদুড়ের সংখ্যা কমে যাচ্ছে। তবে এই গাছে যেন পাতার চেয়েও বেশি বাদুড় আছে!
স্থানীয় স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন ‘সেবা’র সভাপতি আশরাফুজ্জামান বাবু বলেন, বাদুড়ের সংখ্যা কমে যাচ্ছে। তবে এটা গর্বের বিষয়; সেই বাদুড় ঝিকরগাছায় প্রচুর পরিমাণ রয়েছে। আমরা আনন্দিত, এই বাদুড়তলায় বাদুড়ের ডাক শোনা যায়। পূর্বপুরুষদের মুখ থেকে শুনে আসছি বাদুড়তলার গল্প। আমরা আশা করব, বন্যপ্রাণী অধিদপ্তর এই বাদুড়গুলোকে সংরক্ষণে ভূমিকা রাখবে।
স্থানীয় বয়োজ্যেষ্ঠ বাসিন্দা নজরুল মুন্সী বলেন, সকাল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত বাদুড়গুলোর চিঁ চিঁ শব্দে মুখরিত থাকে গাছতলা। এ প্রাণীগুলো দেখতে দূর-দূরান্ত থেকে সব বয়সের মানুষ ছুটে আসে।
আব্দুল খালেক নামে এক দর্শক জানান, ‘গরুর হাটে গরু কিনতে এসেছি। এই হাটে এলেই বাদুড় দেখতে আসি। আমার জীবনে এত বাদুড় একসঙ্গে কখনো দেখিনি। এভাবে বাদুড়দের ঝুলে থাকতে দেখে অনেক সুন্দর লাগছে।’
বন্যপ্রাণী ব্যবস্থাপনা ও প্রকৃতি সংরক্ষণ বিভাগের খুলনা অঞ্চলের বিভাগীয় কর্মকর্তা নির্মল কুমার পাল বলেন, ডানাবিশিষ্ট উড়তে সক্ষম একমাত্র স্তন্যপায়ী প্রাণী বাদুড়। খুলনা ও যশোর অঞ্চলে ১২ প্রজাতির বাদুড় রয়েছে।
ঝিকরগাছা উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান মনিরুল ইসলাম বলেন, শতবর্ষী গাছে শত শত বাদুড় ঝুলে রয়েছে। যেন মনে হচ্ছে; পাতার চেয়ে বাদুড় বেশি। আগে অনেকেই বাদুড় ধরত। প্রশাসনের নিষেধাজ্ঞা থাকায় বাদুড় এখন আর ধরে না। বাদুড়ের নিরাপদ আবাসস্থলগুলো ধরে রাখতে উপজেলা প্রশাসন কাজ করছে বলে জানান তিনি।

কপোতাক্ষ নদের পাড়েই ছোট-বড় হরেক রকমের গাছপালা। এসব গাছের মধ্যে বহু পুরোনো একটি রেইনট্রির ডালে ডালে উল্টো হয়ে ঝুলে আছে শত শত বাদুড়। দেখলে মনে হবে এ যেন বাদুড়ের সাম্রাজ্য! অসংখ্য বাদুড় ভোর থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত চিঁ চিঁ শব্দে মুখরিত করে রাখে জায়গাটি। যশোরের ঝিকরগাছা পারবাজার গরুর হাট প্রাঙ্গণে এ দৃশ্য প্রতিদিনের।
বাদুড়ের বসবাসের কারণে জায়গাটির নাম হয়ে গেছে বাদুড়তলা। এদের দেখতে দুর-দুরান্ত থেকে ছুটে আসে মানুষ। স্থানীয়দের দাবি, এদের এখনই সংরক্ষণের ব্যবস্থা নেওয়া উচিত।
উঁচু গাছের ডালে ডালে বাদুড়ের ঝুলে থাকা একসময় ছিল গ্রামগঞ্জের স্বাভাবিক দৃশ্য। তবে এখন গ্রাম ঘুরে আগের মতো আর দেখা মেলে না উড়তে সক্ষম একমাত্র স্তন্যপায়ী প্রাণীটির। বসবাসের জন্য উপযুক্ত গাছপালা কমে যাওয়া এবং খাবারের অভাব বাদুড়দের এই সংকটের কারণ বলে মনে করেন বিশেষজ্ঞরা।
পাখির মতো উড়লেও আকৃতির কারণে এবং নানা কল্প-কাহিনির আতঙ্ক সৃষ্টিকারী প্রাণী হিসেবে উপস্থাপিত হওয়ায় বাদুড়ের কদর নেই। তবে প্রতিকূলতার মধ্যেও যশোরের ঝিকরগাছা পৌর শহরের গরুর হাট প্রাঙ্গণের ওই রেইনট্রিতে নির্ভয়ে আবাস গড়ে তুলেছে এসব বাদুড়। নদীতীরবর্তী গাছটিতে বাসা বেঁধেছে শত শত বাদুড়। গাছের শাখা-প্রশাখায় হুকের মতো পা আটকে ঝুলতে দেখবেন বাদুড়দের। সন্ধ্যা হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে নিশাচর এই প্রাণী খাবারের খোঁজে বেরিয়ে পড়ে। ভোরের আলো ফোটার আগেই ফিরে আসে নীড়ে।
ঝিকরগাছা মহিলা কলেজের উপাধ্যক্ষ মোহাম্মদ ইলিয়াস উদ্দিন জানান, এখন যে রেইনট্রিতে বাদুড়গুলোর আবাসস্থল হয়েছে; এর পাশেই বিশাল এক তেঁতুলগাছ ছিল। আগে সেখানে এই প্রাণীদের আবাসস্থল ছিল। গাছপালা আগের মতো না থাকায় বাদুড়ের সংখ্যা কমে যাচ্ছে। তবে এই গাছে যেন পাতার চেয়েও বেশি বাদুড় আছে!
স্থানীয় স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন ‘সেবা’র সভাপতি আশরাফুজ্জামান বাবু বলেন, বাদুড়ের সংখ্যা কমে যাচ্ছে। তবে এটা গর্বের বিষয়; সেই বাদুড় ঝিকরগাছায় প্রচুর পরিমাণ রয়েছে। আমরা আনন্দিত, এই বাদুড়তলায় বাদুড়ের ডাক শোনা যায়। পূর্বপুরুষদের মুখ থেকে শুনে আসছি বাদুড়তলার গল্প। আমরা আশা করব, বন্যপ্রাণী অধিদপ্তর এই বাদুড়গুলোকে সংরক্ষণে ভূমিকা রাখবে।
স্থানীয় বয়োজ্যেষ্ঠ বাসিন্দা নজরুল মুন্সী বলেন, সকাল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত বাদুড়গুলোর চিঁ চিঁ শব্দে মুখরিত থাকে গাছতলা। এ প্রাণীগুলো দেখতে দূর-দূরান্ত থেকে সব বয়সের মানুষ ছুটে আসে।
আব্দুল খালেক নামে এক দর্শক জানান, ‘গরুর হাটে গরু কিনতে এসেছি। এই হাটে এলেই বাদুড় দেখতে আসি। আমার জীবনে এত বাদুড় একসঙ্গে কখনো দেখিনি। এভাবে বাদুড়দের ঝুলে থাকতে দেখে অনেক সুন্দর লাগছে।’
বন্যপ্রাণী ব্যবস্থাপনা ও প্রকৃতি সংরক্ষণ বিভাগের খুলনা অঞ্চলের বিভাগীয় কর্মকর্তা নির্মল কুমার পাল বলেন, ডানাবিশিষ্ট উড়তে সক্ষম একমাত্র স্তন্যপায়ী প্রাণী বাদুড়। খুলনা ও যশোর অঞ্চলে ১২ প্রজাতির বাদুড় রয়েছে।
ঝিকরগাছা উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান মনিরুল ইসলাম বলেন, শতবর্ষী গাছে শত শত বাদুড় ঝুলে রয়েছে। যেন মনে হচ্ছে; পাতার চেয়ে বাদুড় বেশি। আগে অনেকেই বাদুড় ধরত। প্রশাসনের নিষেধাজ্ঞা থাকায় বাদুড় এখন আর ধরে না। বাদুড়ের নিরাপদ আবাসস্থলগুলো ধরে রাখতে উপজেলা প্রশাসন কাজ করছে বলে জানান তিনি।
জাহিদ হাসান, যশোর

কপোতাক্ষ নদের পাড়েই ছোট-বড় হরেক রকমের গাছপালা। এসব গাছের মধ্যে বহু পুরোনো একটি রেইনট্রির ডালে ডালে উল্টো হয়ে ঝুলে আছে শত শত বাদুড়। দেখলে মনে হবে এ যেন বাদুড়ের সাম্রাজ্য! অসংখ্য বাদুড় ভোর থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত চিঁ চিঁ শব্দে মুখরিত করে রাখে জায়গাটি। যশোরের ঝিকরগাছা পারবাজার গরুর হাট প্রাঙ্গণে এ দৃশ্য প্রতিদিনের।
বাদুড়ের বসবাসের কারণে জায়গাটির নাম হয়ে গেছে বাদুড়তলা। এদের দেখতে দুর-দুরান্ত থেকে ছুটে আসে মানুষ। স্থানীয়দের দাবি, এদের এখনই সংরক্ষণের ব্যবস্থা নেওয়া উচিত।
উঁচু গাছের ডালে ডালে বাদুড়ের ঝুলে থাকা একসময় ছিল গ্রামগঞ্জের স্বাভাবিক দৃশ্য। তবে এখন গ্রাম ঘুরে আগের মতো আর দেখা মেলে না উড়তে সক্ষম একমাত্র স্তন্যপায়ী প্রাণীটির। বসবাসের জন্য উপযুক্ত গাছপালা কমে যাওয়া এবং খাবারের অভাব বাদুড়দের এই সংকটের কারণ বলে মনে করেন বিশেষজ্ঞরা।
পাখির মতো উড়লেও আকৃতির কারণে এবং নানা কল্প-কাহিনির আতঙ্ক সৃষ্টিকারী প্রাণী হিসেবে উপস্থাপিত হওয়ায় বাদুড়ের কদর নেই। তবে প্রতিকূলতার মধ্যেও যশোরের ঝিকরগাছা পৌর শহরের গরুর হাট প্রাঙ্গণের ওই রেইনট্রিতে নির্ভয়ে আবাস গড়ে তুলেছে এসব বাদুড়। নদীতীরবর্তী গাছটিতে বাসা বেঁধেছে শত শত বাদুড়। গাছের শাখা-প্রশাখায় হুকের মতো পা আটকে ঝুলতে দেখবেন বাদুড়দের। সন্ধ্যা হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে নিশাচর এই প্রাণী খাবারের খোঁজে বেরিয়ে পড়ে। ভোরের আলো ফোটার আগেই ফিরে আসে নীড়ে।
ঝিকরগাছা মহিলা কলেজের উপাধ্যক্ষ মোহাম্মদ ইলিয়াস উদ্দিন জানান, এখন যে রেইনট্রিতে বাদুড়গুলোর আবাসস্থল হয়েছে; এর পাশেই বিশাল এক তেঁতুলগাছ ছিল। আগে সেখানে এই প্রাণীদের আবাসস্থল ছিল। গাছপালা আগের মতো না থাকায় বাদুড়ের সংখ্যা কমে যাচ্ছে। তবে এই গাছে যেন পাতার চেয়েও বেশি বাদুড় আছে!
স্থানীয় স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন ‘সেবা’র সভাপতি আশরাফুজ্জামান বাবু বলেন, বাদুড়ের সংখ্যা কমে যাচ্ছে। তবে এটা গর্বের বিষয়; সেই বাদুড় ঝিকরগাছায় প্রচুর পরিমাণ রয়েছে। আমরা আনন্দিত, এই বাদুড়তলায় বাদুড়ের ডাক শোনা যায়। পূর্বপুরুষদের মুখ থেকে শুনে আসছি বাদুড়তলার গল্প। আমরা আশা করব, বন্যপ্রাণী অধিদপ্তর এই বাদুড়গুলোকে সংরক্ষণে ভূমিকা রাখবে।
স্থানীয় বয়োজ্যেষ্ঠ বাসিন্দা নজরুল মুন্সী বলেন, সকাল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত বাদুড়গুলোর চিঁ চিঁ শব্দে মুখরিত থাকে গাছতলা। এ প্রাণীগুলো দেখতে দূর-দূরান্ত থেকে সব বয়সের মানুষ ছুটে আসে।
আব্দুল খালেক নামে এক দর্শক জানান, ‘গরুর হাটে গরু কিনতে এসেছি। এই হাটে এলেই বাদুড় দেখতে আসি। আমার জীবনে এত বাদুড় একসঙ্গে কখনো দেখিনি। এভাবে বাদুড়দের ঝুলে থাকতে দেখে অনেক সুন্দর লাগছে।’
বন্যপ্রাণী ব্যবস্থাপনা ও প্রকৃতি সংরক্ষণ বিভাগের খুলনা অঞ্চলের বিভাগীয় কর্মকর্তা নির্মল কুমার পাল বলেন, ডানাবিশিষ্ট উড়তে সক্ষম একমাত্র স্তন্যপায়ী প্রাণী বাদুড়। খুলনা ও যশোর অঞ্চলে ১২ প্রজাতির বাদুড় রয়েছে।
ঝিকরগাছা উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান মনিরুল ইসলাম বলেন, শতবর্ষী গাছে শত শত বাদুড় ঝুলে রয়েছে। যেন মনে হচ্ছে; পাতার চেয়ে বাদুড় বেশি। আগে অনেকেই বাদুড় ধরত। প্রশাসনের নিষেধাজ্ঞা থাকায় বাদুড় এখন আর ধরে না। বাদুড়ের নিরাপদ আবাসস্থলগুলো ধরে রাখতে উপজেলা প্রশাসন কাজ করছে বলে জানান তিনি।

কপোতাক্ষ নদের পাড়েই ছোট-বড় হরেক রকমের গাছপালা। এসব গাছের মধ্যে বহু পুরোনো একটি রেইনট্রির ডালে ডালে উল্টো হয়ে ঝুলে আছে শত শত বাদুড়। দেখলে মনে হবে এ যেন বাদুড়ের সাম্রাজ্য! অসংখ্য বাদুড় ভোর থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত চিঁ চিঁ শব্দে মুখরিত করে রাখে জায়গাটি। যশোরের ঝিকরগাছা পারবাজার গরুর হাট প্রাঙ্গণে এ দৃশ্য প্রতিদিনের।
বাদুড়ের বসবাসের কারণে জায়গাটির নাম হয়ে গেছে বাদুড়তলা। এদের দেখতে দুর-দুরান্ত থেকে ছুটে আসে মানুষ। স্থানীয়দের দাবি, এদের এখনই সংরক্ষণের ব্যবস্থা নেওয়া উচিত।
উঁচু গাছের ডালে ডালে বাদুড়ের ঝুলে থাকা একসময় ছিল গ্রামগঞ্জের স্বাভাবিক দৃশ্য। তবে এখন গ্রাম ঘুরে আগের মতো আর দেখা মেলে না উড়তে সক্ষম একমাত্র স্তন্যপায়ী প্রাণীটির। বসবাসের জন্য উপযুক্ত গাছপালা কমে যাওয়া এবং খাবারের অভাব বাদুড়দের এই সংকটের কারণ বলে মনে করেন বিশেষজ্ঞরা।
পাখির মতো উড়লেও আকৃতির কারণে এবং নানা কল্প-কাহিনির আতঙ্ক সৃষ্টিকারী প্রাণী হিসেবে উপস্থাপিত হওয়ায় বাদুড়ের কদর নেই। তবে প্রতিকূলতার মধ্যেও যশোরের ঝিকরগাছা পৌর শহরের গরুর হাট প্রাঙ্গণের ওই রেইনট্রিতে নির্ভয়ে আবাস গড়ে তুলেছে এসব বাদুড়। নদীতীরবর্তী গাছটিতে বাসা বেঁধেছে শত শত বাদুড়। গাছের শাখা-প্রশাখায় হুকের মতো পা আটকে ঝুলতে দেখবেন বাদুড়দের। সন্ধ্যা হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে নিশাচর এই প্রাণী খাবারের খোঁজে বেরিয়ে পড়ে। ভোরের আলো ফোটার আগেই ফিরে আসে নীড়ে।
ঝিকরগাছা মহিলা কলেজের উপাধ্যক্ষ মোহাম্মদ ইলিয়াস উদ্দিন জানান, এখন যে রেইনট্রিতে বাদুড়গুলোর আবাসস্থল হয়েছে; এর পাশেই বিশাল এক তেঁতুলগাছ ছিল। আগে সেখানে এই প্রাণীদের আবাসস্থল ছিল। গাছপালা আগের মতো না থাকায় বাদুড়ের সংখ্যা কমে যাচ্ছে। তবে এই গাছে যেন পাতার চেয়েও বেশি বাদুড় আছে!
স্থানীয় স্বেচ্ছাসেবী সংগঠন ‘সেবা’র সভাপতি আশরাফুজ্জামান বাবু বলেন, বাদুড়ের সংখ্যা কমে যাচ্ছে। তবে এটা গর্বের বিষয়; সেই বাদুড় ঝিকরগাছায় প্রচুর পরিমাণ রয়েছে। আমরা আনন্দিত, এই বাদুড়তলায় বাদুড়ের ডাক শোনা যায়। পূর্বপুরুষদের মুখ থেকে শুনে আসছি বাদুড়তলার গল্প। আমরা আশা করব, বন্যপ্রাণী অধিদপ্তর এই বাদুড়গুলোকে সংরক্ষণে ভূমিকা রাখবে।
স্থানীয় বয়োজ্যেষ্ঠ বাসিন্দা নজরুল মুন্সী বলেন, সকাল থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত বাদুড়গুলোর চিঁ চিঁ শব্দে মুখরিত থাকে গাছতলা। এ প্রাণীগুলো দেখতে দূর-দূরান্ত থেকে সব বয়সের মানুষ ছুটে আসে।
আব্দুল খালেক নামে এক দর্শক জানান, ‘গরুর হাটে গরু কিনতে এসেছি। এই হাটে এলেই বাদুড় দেখতে আসি। আমার জীবনে এত বাদুড় একসঙ্গে কখনো দেখিনি। এভাবে বাদুড়দের ঝুলে থাকতে দেখে অনেক সুন্দর লাগছে।’
বন্যপ্রাণী ব্যবস্থাপনা ও প্রকৃতি সংরক্ষণ বিভাগের খুলনা অঞ্চলের বিভাগীয় কর্মকর্তা নির্মল কুমার পাল বলেন, ডানাবিশিষ্ট উড়তে সক্ষম একমাত্র স্তন্যপায়ী প্রাণী বাদুড়। খুলনা ও যশোর অঞ্চলে ১২ প্রজাতির বাদুড় রয়েছে।
ঝিকরগাছা উপজেলা পরিষদের চেয়ারম্যান মনিরুল ইসলাম বলেন, শতবর্ষী গাছে শত শত বাদুড় ঝুলে রয়েছে। যেন মনে হচ্ছে; পাতার চেয়ে বাদুড় বেশি। আগে অনেকেই বাদুড় ধরত। প্রশাসনের নিষেধাজ্ঞা থাকায় বাদুড় এখন আর ধরে না। বাদুড়ের নিরাপদ আবাসস্থলগুলো ধরে রাখতে উপজেলা প্রশাসন কাজ করছে বলে জানান তিনি।

বেশ কিছুদিন ধরে দিল্লির বাতাসের অবস্থা দুর্যোগপূর্ণ। আজ বৃহস্পতিবার দূষিত শহরের তালিকার শীর্ষে রয়েছে শহরটি। অন্যদিকে ঢাকার বায়ুমান আজ সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর। সুইজারল্যান্ডভিত্তিক বায়ুমান পর্যবেক্ষণকারী সংস্থা আইকিউএয়ারের তথ্য অনুযায়ী, আজ বিশ্বের দূষিত শহরের তালিকার ১২৭টি দেশের মধ্যে সপ্তম স্থানে...
৭ ঘণ্টা আগে
ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় দুপুর পর্যন্ত আবহাওয়া থাকতে পারে শুষ্ক। তবে আকাশ আংশিক মেঘলা থাকার সম্ভাবনা রয়েছে। এ সময় উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৬ থেকে ১০ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে।
৭ ঘণ্টা আগে
পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় দুপুর পর্যন্ত আবহাওয়া থাকতে পারে শুষ্ক। এ সময় উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৬ থেকে ১০ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। দিনের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।
১ দিন আগে
আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, আজ সকাল ৬টায় ঢাকার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস, যা গতকাল সোমবার ছিল ১৭ দশমিক ১। এ সময় বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ ছিল ৮৯ শতাংশ।
২ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

বেশ কিছুদিন ধরে দিল্লির বাতাসের অবস্থা দুর্যোগপূর্ণ। আজ বৃহস্পতিবার দূষিত শহরের তালিকার শীর্ষে রয়েছে শহরটি। অন্যদিকে ঢাকার বায়ুমান আজ সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর।
সুইজারল্যান্ডভিত্তিক বায়ুমান পর্যবেক্ষণকারী সংস্থা আইকিউএয়ারের তথ্য অনুযায়ী, আজ বিশ্বের দূষিত শহরের তালিকার ১২৭টি দেশের মধ্যে সপ্তম স্থানে রয়েছে ঢাকা।
আইকিউএয়ারের সকাল ৮টা ৩০ মিনিটের রেকর্ড অনুযায়ী, ঢাকার এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্স স্কোর ১৯০। যা নির্দেশ করে ঢাকার বাতাসের অবস্থা সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর।
ঢাকার বেশ কিছু স্থানের বাতাসের অবস্থা সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর থেকে খুব অস্বাস্থ্যকর। এর মধ্যে রয়েছে— কল্যাণপুর (২৬০), দক্ষিণ পল্লবী (২৫৬), বেজ এজওয়াটার আউটডোর (১৯৬), গোড়ান (১৯৬) ও বেচারাম দেউরি (১৯০)।
অন্যদিকে দীর্ঘদিন ধরেই দূষিত বায়ুর শহরের তালিকায় শীর্ষ অবস্থানে রয়েছে দিল্লি। শহরটির একিউআই স্কোর ৩১০। যা এই শহরের বাতাসকে ‘দুর্যোগপূর্ণ’ হিসেবে শ্রেণিবদ্ধ করেছে।
তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে পাকিস্তানের লাহোর (২৭০, খুব অস্বাস্থ্যকর), তৃতীয় স্থানে বসনিয়া-হার্জেগোভিনার সারাজেভ (২২৭, খুব অস্বাস্থ্যকর), চতুর্থ স্থানে রয়েছে পাকিস্তানের করাচি (২০১, খুব অস্বাস্থ্যকর) এবং পঞ্চম স্থানে রয়েছে মিসরের কায়রো (১৯৪, সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর)।
বাতাসের গুণমান সূচকের (একিউআই) মাধ্যমে দূষণের মাত্রা নির্ধারণ করে নিয়মিত বায়ু পরিস্থিতি তুলে ধরে সুইজারল্যান্ডভিত্তিক প্রতিষ্ঠান আইকিউএয়ার। তাদের তালিকার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ঢাকার বাতাসে অতিক্ষুদ্র বস্তুকণাই দূষণের প্রধান উৎস। বেশিমাত্রার দূষণ শ্বাসতন্ত্রের রোগ, হৃদ্রোগ এবং দীর্ঘ মেয়াদে ক্যানসারের মতো মারাত্মক স্বাস্থ্যঝুঁকি তৈরি করে।
বাতাসের মূল ক্ষতিকারক উপাদান হলো ক্ষুদ্র বস্তুকণা বা পিএম ২.৫। এটি এতই সূক্ষ্ম যে তা ফুসফুসে এমনকি রক্তপ্রবাহেও প্রবেশ করতে পারে।
বৈশ্বিক মানদণ্ড অনুযায়ী, বায়ুমান সূচক ৫০-এর নিচে থাকলে বিশুদ্ধ বাতাস ধরা হয়। ৫১-১০০ হলে তা সহনীয়। ১০১ থেকে ১৫০-এর মধ্যে হলে সতর্কতামূলক বা সংবেদনশীল মানুষের (শিশু ও বয়স্ক ব্যক্তি) জন্য অস্বাস্থ্যকর। ১৫১-২০০ হলে সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর এবং সূচক ২০১ থেকে ৩০০ হলে বাতাসকে খুব অস্বাস্থ্যকর বলা হয়। আর সূচক ৩০০ ছাড়ালে সেই বাতাস দুর্যোগপূর্ণ।
বায়ুদূষণজনিত স্বাস্থ্য সমস্যায় প্রতিবছর বহু মানুষ মারা যায়। জীবাশ্ম জ্বালানি থেকে বায়ুদূষণ প্রতিবছর বিশ্বব্যাপী ৫২ লাখ মানুষের মৃত্যুর কারণ বলে ২০২৩ সালের নভেম্বরে ব্রিটিশ মেডিকেল জার্নালে (বিএমজে) প্রকাশিত একটি সমীক্ষায় তুলে ধরা হয়।
এদিকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বলছে, গৃহস্থালি ও পারিপার্শ্বিক বায়ুদূষণের সম্মিলিত প্রভাবে বছরে ৬৭ লাখ মানুষ মারা যায়।
দীর্ঘদিন ঢাকার বাতাস অতিমাত্রায় দূষিত হওয়ায় বাইরে বের হলে সবাইকে মাস্ক পরার পরামর্শ দিয়েছে পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়। এ ছাড়া সংবেদনশীল ব্যক্তিদের অতি প্রয়োজন ছাড়া বাইরে না যাওয়ার অনুরোধও করা হয়েছে।
পাশাপাশি ইটভাটা, শিল্পকারখানার মালিক এবং সাধারণ মানুষকে কঠিন বর্জ্য পোড়ানো বন্ধ রাখা, নির্মাণস্থলে ছাউনি ও বেষ্টনী স্থাপন করা, নির্মাণসামগ্রী ঢেকে রাখা, নির্মাণসামগ্রী পরিবহনের সময় ট্রাক বা লরি ঢেকে নেওয়া, নির্মাণস্থলের আশপাশে দিনে অন্তত দুবার পানি ছিটানো এবং পুরোনো ও ধোঁয়া তৈরি করা যানবাহন রাস্তায় বের না করতে বলা হয়েছে।

বেশ কিছুদিন ধরে দিল্লির বাতাসের অবস্থা দুর্যোগপূর্ণ। আজ বৃহস্পতিবার দূষিত শহরের তালিকার শীর্ষে রয়েছে শহরটি। অন্যদিকে ঢাকার বায়ুমান আজ সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর।
সুইজারল্যান্ডভিত্তিক বায়ুমান পর্যবেক্ষণকারী সংস্থা আইকিউএয়ারের তথ্য অনুযায়ী, আজ বিশ্বের দূষিত শহরের তালিকার ১২৭টি দেশের মধ্যে সপ্তম স্থানে রয়েছে ঢাকা।
আইকিউএয়ারের সকাল ৮টা ৩০ মিনিটের রেকর্ড অনুযায়ী, ঢাকার এয়ার কোয়ালিটি ইনডেক্স স্কোর ১৯০। যা নির্দেশ করে ঢাকার বাতাসের অবস্থা সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর।
ঢাকার বেশ কিছু স্থানের বাতাসের অবস্থা সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর থেকে খুব অস্বাস্থ্যকর। এর মধ্যে রয়েছে— কল্যাণপুর (২৬০), দক্ষিণ পল্লবী (২৫৬), বেজ এজওয়াটার আউটডোর (১৯৬), গোড়ান (১৯৬) ও বেচারাম দেউরি (১৯০)।
অন্যদিকে দীর্ঘদিন ধরেই দূষিত বায়ুর শহরের তালিকায় শীর্ষ অবস্থানে রয়েছে দিল্লি। শহরটির একিউআই স্কোর ৩১০। যা এই শহরের বাতাসকে ‘দুর্যোগপূর্ণ’ হিসেবে শ্রেণিবদ্ধ করেছে।
তালিকায় দ্বিতীয় স্থানে রয়েছে পাকিস্তানের লাহোর (২৭০, খুব অস্বাস্থ্যকর), তৃতীয় স্থানে বসনিয়া-হার্জেগোভিনার সারাজেভ (২২৭, খুব অস্বাস্থ্যকর), চতুর্থ স্থানে রয়েছে পাকিস্তানের করাচি (২০১, খুব অস্বাস্থ্যকর) এবং পঞ্চম স্থানে রয়েছে মিসরের কায়রো (১৯৪, সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর)।
বাতাসের গুণমান সূচকের (একিউআই) মাধ্যমে দূষণের মাত্রা নির্ধারণ করে নিয়মিত বায়ু পরিস্থিতি তুলে ধরে সুইজারল্যান্ডভিত্তিক প্রতিষ্ঠান আইকিউএয়ার। তাদের তালিকার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ঢাকার বাতাসে অতিক্ষুদ্র বস্তুকণাই দূষণের প্রধান উৎস। বেশিমাত্রার দূষণ শ্বাসতন্ত্রের রোগ, হৃদ্রোগ এবং দীর্ঘ মেয়াদে ক্যানসারের মতো মারাত্মক স্বাস্থ্যঝুঁকি তৈরি করে।
বাতাসের মূল ক্ষতিকারক উপাদান হলো ক্ষুদ্র বস্তুকণা বা পিএম ২.৫। এটি এতই সূক্ষ্ম যে তা ফুসফুসে এমনকি রক্তপ্রবাহেও প্রবেশ করতে পারে।
বৈশ্বিক মানদণ্ড অনুযায়ী, বায়ুমান সূচক ৫০-এর নিচে থাকলে বিশুদ্ধ বাতাস ধরা হয়। ৫১-১০০ হলে তা সহনীয়। ১০১ থেকে ১৫০-এর মধ্যে হলে সতর্কতামূলক বা সংবেদনশীল মানুষের (শিশু ও বয়স্ক ব্যক্তি) জন্য অস্বাস্থ্যকর। ১৫১-২০০ হলে সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর এবং সূচক ২০১ থেকে ৩০০ হলে বাতাসকে খুব অস্বাস্থ্যকর বলা হয়। আর সূচক ৩০০ ছাড়ালে সেই বাতাস দুর্যোগপূর্ণ।
বায়ুদূষণজনিত স্বাস্থ্য সমস্যায় প্রতিবছর বহু মানুষ মারা যায়। জীবাশ্ম জ্বালানি থেকে বায়ুদূষণ প্রতিবছর বিশ্বব্যাপী ৫২ লাখ মানুষের মৃত্যুর কারণ বলে ২০২৩ সালের নভেম্বরে ব্রিটিশ মেডিকেল জার্নালে (বিএমজে) প্রকাশিত একটি সমীক্ষায় তুলে ধরা হয়।
এদিকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বলছে, গৃহস্থালি ও পারিপার্শ্বিক বায়ুদূষণের সম্মিলিত প্রভাবে বছরে ৬৭ লাখ মানুষ মারা যায়।
দীর্ঘদিন ঢাকার বাতাস অতিমাত্রায় দূষিত হওয়ায় বাইরে বের হলে সবাইকে মাস্ক পরার পরামর্শ দিয়েছে পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়। এ ছাড়া সংবেদনশীল ব্যক্তিদের অতি প্রয়োজন ছাড়া বাইরে না যাওয়ার অনুরোধও করা হয়েছে।
পাশাপাশি ইটভাটা, শিল্পকারখানার মালিক এবং সাধারণ মানুষকে কঠিন বর্জ্য পোড়ানো বন্ধ রাখা, নির্মাণস্থলে ছাউনি ও বেষ্টনী স্থাপন করা, নির্মাণসামগ্রী ঢেকে রাখা, নির্মাণসামগ্রী পরিবহনের সময় ট্রাক বা লরি ঢেকে নেওয়া, নির্মাণস্থলের আশপাশে দিনে অন্তত দুবার পানি ছিটানো এবং পুরোনো ও ধোঁয়া তৈরি করা যানবাহন রাস্তায় বের না করতে বলা হয়েছে।

কপোতাক্ষ নদের পাড়েই ছোট-বড় হরেক রকমের গাছপালা। এসব গাছের মধ্যে বহু পুরোনো একটি রেইনট্রির ডালে ডালে উল্টো হয়ে ঝুলে আছে শত শত বাদুড়। দেখলে মনে হবে এ যেন বাদুড়ের সাম্রাজ্য! অসংখ্য বাদুড় ভোর থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত চিঁ চিঁ শব্দে মুখরিত করে রাখে জায়গাটি। যশোরের ঝিকরগাছা পারবাজার গরুর হাট প্রাঙ্গণে এ দৃশ্য প
০৩ অক্টোবর ২০২৩
ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় দুপুর পর্যন্ত আবহাওয়া থাকতে পারে শুষ্ক। তবে আকাশ আংশিক মেঘলা থাকার সম্ভাবনা রয়েছে। এ সময় উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৬ থেকে ১০ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে।
৭ ঘণ্টা আগে
পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় দুপুর পর্যন্ত আবহাওয়া থাকতে পারে শুষ্ক। এ সময় উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৬ থেকে ১০ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। দিনের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।
১ দিন আগে
আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, আজ সকাল ৬টায় ঢাকার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস, যা গতকাল সোমবার ছিল ১৭ দশমিক ১। এ সময় বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ ছিল ৮৯ শতাংশ।
২ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

পৌষ মাসের তৃতীয় দিন আজ। শীতের মৌসুম চলে এলেও রাজধানী ঢাকায় বাড়ছে তাপমাত্রা। আজ বৃহস্পতিবার সকালের আবহাওয়া বুলেটিনে দেখা যায়, গতকালের তুলনায় আজ সকালে তাপমাত্রা কিছুটা বৃদ্ধি পেয়েছে।
আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, আজ সকাল ৬টায় ঢাকার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১৭ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস, যা গতকাল মঙ্গলবার ছিল ১৬ দশমিক ৬। এ সময় বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ ছিল ৮৯ শতাংশ।
আবহাওয়া অধিদপ্তরের সকাল ৭টায় পরবর্তী ছয় ঘণ্টার জন্য ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় দুপুর পর্যন্ত আবহাওয়া থাকতে পারে শুষ্ক। তবে আকাশ আংশিক মেঘলা থাকার সম্ভাবনা রয়েছে। এ সময় উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৬ থেকে ১০ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। দিনের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।
পূর্বাভাসে আরও জানানো হয়েছে, আজ সূর্যাস্ত ৫টা ১৫ মিনিটে এবং আগামীকাল সূর্যোদয় ৬টা ৩৬ মিনিটে।

পৌষ মাসের তৃতীয় দিন আজ। শীতের মৌসুম চলে এলেও রাজধানী ঢাকায় বাড়ছে তাপমাত্রা। আজ বৃহস্পতিবার সকালের আবহাওয়া বুলেটিনে দেখা যায়, গতকালের তুলনায় আজ সকালে তাপমাত্রা কিছুটা বৃদ্ধি পেয়েছে।
আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, আজ সকাল ৬টায় ঢাকার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১৭ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস, যা গতকাল মঙ্গলবার ছিল ১৬ দশমিক ৬। এ সময় বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ ছিল ৮৯ শতাংশ।
আবহাওয়া অধিদপ্তরের সকাল ৭টায় পরবর্তী ছয় ঘণ্টার জন্য ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় দুপুর পর্যন্ত আবহাওয়া থাকতে পারে শুষ্ক। তবে আকাশ আংশিক মেঘলা থাকার সম্ভাবনা রয়েছে। এ সময় উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৬ থেকে ১০ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। দিনের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।
পূর্বাভাসে আরও জানানো হয়েছে, আজ সূর্যাস্ত ৫টা ১৫ মিনিটে এবং আগামীকাল সূর্যোদয় ৬টা ৩৬ মিনিটে।

কপোতাক্ষ নদের পাড়েই ছোট-বড় হরেক রকমের গাছপালা। এসব গাছের মধ্যে বহু পুরোনো একটি রেইনট্রির ডালে ডালে উল্টো হয়ে ঝুলে আছে শত শত বাদুড়। দেখলে মনে হবে এ যেন বাদুড়ের সাম্রাজ্য! অসংখ্য বাদুড় ভোর থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত চিঁ চিঁ শব্দে মুখরিত করে রাখে জায়গাটি। যশোরের ঝিকরগাছা পারবাজার গরুর হাট প্রাঙ্গণে এ দৃশ্য প
০৩ অক্টোবর ২০২৩
বেশ কিছুদিন ধরে দিল্লির বাতাসের অবস্থা দুর্যোগপূর্ণ। আজ বৃহস্পতিবার দূষিত শহরের তালিকার শীর্ষে রয়েছে শহরটি। অন্যদিকে ঢাকার বায়ুমান আজ সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর। সুইজারল্যান্ডভিত্তিক বায়ুমান পর্যবেক্ষণকারী সংস্থা আইকিউএয়ারের তথ্য অনুযায়ী, আজ বিশ্বের দূষিত শহরের তালিকার ১২৭টি দেশের মধ্যে সপ্তম স্থানে...
৭ ঘণ্টা আগে
পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় দুপুর পর্যন্ত আবহাওয়া থাকতে পারে শুষ্ক। এ সময় উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৬ থেকে ১০ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। দিনের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।
১ দিন আগে
আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, আজ সকাল ৬টায় ঢাকার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস, যা গতকাল সোমবার ছিল ১৭ দশমিক ১। এ সময় বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ ছিল ৮৯ শতাংশ।
২ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

রাজধানী ঢাকায় আকাশ আজ বুধবার ভোর থেকে ছিল হালকা কুয়াশাচ্ছন্ন। তবে হাড়কাঁপানো শীত পড়েনি।
আজ সারা দিন ঢাকা ও আশপাশের অঞ্চলের আবহাওয়া শুষ্ক থাকবে।
আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, আজ সকাল ৬টায় ঢাকার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১৬ দশমিক ৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস, যা গতকাল মঙ্গলবার ছিল ১৬ দশমিক ৬। এ সময় বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ ছিল ৮০ শতাংশ।
আবহাওয়া অধিদপ্তরের সকাল ৭টায় পরবর্তী ছয় ঘণ্টার জন্য ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় দুপুর পর্যন্ত আবহাওয়া থাকতে পারে শুষ্ক। এ সময় উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৬ থেকে ১০ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। দিনের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।
পূর্বাভাসে আরও জানানো হয়েছে, আজ সূর্যাস্ত ৫টা ১৪ মিনিটে এবং আগামীকাল সূর্যোদয় ৬টা ৩৫ মিনিটে।

রাজধানী ঢাকায় আকাশ আজ বুধবার ভোর থেকে ছিল হালকা কুয়াশাচ্ছন্ন। তবে হাড়কাঁপানো শীত পড়েনি।
আজ সারা দিন ঢাকা ও আশপাশের অঞ্চলের আবহাওয়া শুষ্ক থাকবে।
আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, আজ সকাল ৬টায় ঢাকার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১৬ দশমিক ৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস, যা গতকাল মঙ্গলবার ছিল ১৬ দশমিক ৬। এ সময় বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ ছিল ৮০ শতাংশ।
আবহাওয়া অধিদপ্তরের সকাল ৭টায় পরবর্তী ছয় ঘণ্টার জন্য ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় দুপুর পর্যন্ত আবহাওয়া থাকতে পারে শুষ্ক। এ সময় উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৬ থেকে ১০ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। দিনের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।
পূর্বাভাসে আরও জানানো হয়েছে, আজ সূর্যাস্ত ৫টা ১৪ মিনিটে এবং আগামীকাল সূর্যোদয় ৬টা ৩৫ মিনিটে।

কপোতাক্ষ নদের পাড়েই ছোট-বড় হরেক রকমের গাছপালা। এসব গাছের মধ্যে বহু পুরোনো একটি রেইনট্রির ডালে ডালে উল্টো হয়ে ঝুলে আছে শত শত বাদুড়। দেখলে মনে হবে এ যেন বাদুড়ের সাম্রাজ্য! অসংখ্য বাদুড় ভোর থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত চিঁ চিঁ শব্দে মুখরিত করে রাখে জায়গাটি। যশোরের ঝিকরগাছা পারবাজার গরুর হাট প্রাঙ্গণে এ দৃশ্য প
০৩ অক্টোবর ২০২৩
বেশ কিছুদিন ধরে দিল্লির বাতাসের অবস্থা দুর্যোগপূর্ণ। আজ বৃহস্পতিবার দূষিত শহরের তালিকার শীর্ষে রয়েছে শহরটি। অন্যদিকে ঢাকার বায়ুমান আজ সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর। সুইজারল্যান্ডভিত্তিক বায়ুমান পর্যবেক্ষণকারী সংস্থা আইকিউএয়ারের তথ্য অনুযায়ী, আজ বিশ্বের দূষিত শহরের তালিকার ১২৭টি দেশের মধ্যে সপ্তম স্থানে...
৭ ঘণ্টা আগে
ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় দুপুর পর্যন্ত আবহাওয়া থাকতে পারে শুষ্ক। তবে আকাশ আংশিক মেঘলা থাকার সম্ভাবনা রয়েছে। এ সময় উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৬ থেকে ১০ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে।
৭ ঘণ্টা আগে
আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, আজ সকাল ৬টায় ঢাকার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস, যা গতকাল সোমবার ছিল ১৭ দশমিক ১। এ সময় বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ ছিল ৮৯ শতাংশ।
২ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

মহান বিজয় দিবসের ছুটির দিনে আজ মঙ্গলবার সকালে রাজধানী ঢাকায় অনুভূত হচ্ছে হালকা শীত। তাপমাত্রাও গতকালের মতো রয়েছে ১৭ ডিগ্রি সেলসিয়াসের ঘরে।
আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, আজ সকাল ৬টায় ঢাকার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস, যা গতকাল সোমবার ছিল ১৭ দশমিক ১। এ সময় বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ ছিল ৮৯ শতাংশ।
আবহাওয়া অধিদপ্তরের সকাল ৭টায় পরবর্তী ছয় ঘণ্টার জন্য ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার আকাশ পরিষ্কার থাকবে। আবহাওয়া থাকতে পারে শুষ্ক। এ সময় উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৬ থেকে ১২ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। দিনের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।
পূর্বাভাসে আরও জানানো হয়েছে, আজ সূর্যাস্ত ৫টা ১৪ মিনিটে এবং আগামীকাল সূর্যোদয় ৬টা ৩৫ মিনিটে।

মহান বিজয় দিবসের ছুটির দিনে আজ মঙ্গলবার সকালে রাজধানী ঢাকায় অনুভূত হচ্ছে হালকা শীত। তাপমাত্রাও গতকালের মতো রয়েছে ১৭ ডিগ্রি সেলসিয়াসের ঘরে।
আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, আজ সকাল ৬টায় ঢাকার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস, যা গতকাল সোমবার ছিল ১৭ দশমিক ১। এ সময় বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ ছিল ৮৯ শতাংশ।
আবহাওয়া অধিদপ্তরের সকাল ৭টায় পরবর্তী ছয় ঘণ্টার জন্য ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার আকাশ পরিষ্কার থাকবে। আবহাওয়া থাকতে পারে শুষ্ক। এ সময় উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৬ থেকে ১২ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। দিনের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।
পূর্বাভাসে আরও জানানো হয়েছে, আজ সূর্যাস্ত ৫টা ১৪ মিনিটে এবং আগামীকাল সূর্যোদয় ৬টা ৩৫ মিনিটে।

কপোতাক্ষ নদের পাড়েই ছোট-বড় হরেক রকমের গাছপালা। এসব গাছের মধ্যে বহু পুরোনো একটি রেইনট্রির ডালে ডালে উল্টো হয়ে ঝুলে আছে শত শত বাদুড়। দেখলে মনে হবে এ যেন বাদুড়ের সাম্রাজ্য! অসংখ্য বাদুড় ভোর থেকে সন্ধ্যা পর্যন্ত চিঁ চিঁ শব্দে মুখরিত করে রাখে জায়গাটি। যশোরের ঝিকরগাছা পারবাজার গরুর হাট প্রাঙ্গণে এ দৃশ্য প
০৩ অক্টোবর ২০২৩
বেশ কিছুদিন ধরে দিল্লির বাতাসের অবস্থা দুর্যোগপূর্ণ। আজ বৃহস্পতিবার দূষিত শহরের তালিকার শীর্ষে রয়েছে শহরটি। অন্যদিকে ঢাকার বায়ুমান আজ সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর। সুইজারল্যান্ডভিত্তিক বায়ুমান পর্যবেক্ষণকারী সংস্থা আইকিউএয়ারের তথ্য অনুযায়ী, আজ বিশ্বের দূষিত শহরের তালিকার ১২৭টি দেশের মধ্যে সপ্তম স্থানে...
৭ ঘণ্টা আগে
ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় দুপুর পর্যন্ত আবহাওয়া থাকতে পারে শুষ্ক। তবে আকাশ আংশিক মেঘলা থাকার সম্ভাবনা রয়েছে। এ সময় উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৬ থেকে ১০ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে।
৭ ঘণ্টা আগে
পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় দুপুর পর্যন্ত আবহাওয়া থাকতে পারে শুষ্ক। এ সময় উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৬ থেকে ১০ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। দিনের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।
১ দিন আগে