সুবল রায়, বিরল (দিনাজপুর)
একসময় অতিথি পাখির কলকাকলীতে মুখরিত হয়ে থাকলেও এখন প্রায় পাখিশূন্য হয়ে পড়েছে দিনাজপুরের বিরল উপজেলার ঐতিহ্যবাহী কড়াই বিল। এতে দূরদূরান্ত থেকে পাখি দেখতে এসে হতাশ হয়ে ফিরছেন পাখিপ্রেমীরা। অতিথি পাখিশূন্যতার জন্য বিলে মাছের চাষকে দায়ী করছেন তাঁরা।
জানা যায়, দিনাজপুর শহর থেকে মাত্র ১০ কিলোমিটার দূরেই বিরল উপজেলার ঐতিহ্যবাহী কড়াই বিল। কড়াই বিলে পানির পরিমাণ ২৮ একর। আর গাছগাছালিতে ভরা পাড়ের পরিমাণ ১৮ একর। মাত্র কয়েক বছর আগেই এই কড়াই বিলে শীতের আগমনে অতিথি পাখিতে ঢেকে থাকত জল। শীত এলেই সুদূর সাইবেরিয়া থেকে লাখো পাখির সমাগম ঘটত ঐতিহ্যবাহী এই বিলে। গাছগাছালিতে ঘেরা এই কড়াই বিলে এসব অতিথি পাখি দেখতে বিভিন্ন স্থান থেকে ছুটে আসত পাখিপ্রেমী পর্যটক আর দর্শনার্থীরা।
কিন্তু গত বেশ কয়েক বছর ধরেই শীতে সেখানে আর তেমন অতিথি পাখি আসছে না। অতিথি পাখি না থাকায় দূরদূরান্ত থেকে এসে হতাশ হয়ে ফিরছেন পাখিপ্রেমী দর্শক ও পর্যটকেরা। মুক্তিযোদ্ধা সমবায় সমিতির নামে লিজ নিয়ে কড়াই বিলে করা হচ্ছে মাছের চাষ। মৎস্যচাষিদের অত্যাচারেই এখানে আর অতিথি পাখি আসছে না বলে জানিয়েছেন স্থানীয়রা।
এ বিষয়ে স্থানীয় সুব্রত চন্দ্র রায় বলেন, `এই বিল লিজ দেওয়ার পর থেকেই মাছের চাষ শুরু করা হয়েছে। মাছ চাষের কারণে এখানে আর পাখি আসে না। শীত মৌসুমের শুরুতেই দেশি-বিদেশি পাখিতে মুখরিত থাকত এই বিল। এখন আর সেই মনোরম দৃশ্য দেখা যায় না। তাই মাছ চাষ না করে প্রাকৃতিক সৌন্দর্যমণ্ডিত এই বিলকে পর্যটনকেন্দ্র ঘোষণা করার জন্য সরকারের কাছে অনুরোধ জানাচ্ছি।'
মাছচাষি সাজ্জাদ হোসেন বলেন, আগের মতো বিলে পাখি আর আসে না। মাছ চাষের জন্য নয়, পাখি আসছে না পর্যটকদের অত্যাচারে। পর্যটকেরা পাখি দেখলেই ঢিল ছোড়ে। তাই ভয়ে আর তেমন পাখি আসে না।
বিরল উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মাহমুদা সুলতানা বলেন, বিলটি লিজ নিয়ে যারা মাছ শিকার করছেন, তাঁরা যদি অতিথি পাখির আগমনে বাধা সৃষ্টি করে, তাহলে প্রশাসনিক ব্যবস্থা নেওয়া হবে। অতিথি পাখি যাতে এখানে নির্ভয়ে আসতে পারে, সেই ব্যবস্থাও গ্রহণ করা হবে।
একসময় অতিথি পাখির কলকাকলীতে মুখরিত হয়ে থাকলেও এখন প্রায় পাখিশূন্য হয়ে পড়েছে দিনাজপুরের বিরল উপজেলার ঐতিহ্যবাহী কড়াই বিল। এতে দূরদূরান্ত থেকে পাখি দেখতে এসে হতাশ হয়ে ফিরছেন পাখিপ্রেমীরা। অতিথি পাখিশূন্যতার জন্য বিলে মাছের চাষকে দায়ী করছেন তাঁরা।
জানা যায়, দিনাজপুর শহর থেকে মাত্র ১০ কিলোমিটার দূরেই বিরল উপজেলার ঐতিহ্যবাহী কড়াই বিল। কড়াই বিলে পানির পরিমাণ ২৮ একর। আর গাছগাছালিতে ভরা পাড়ের পরিমাণ ১৮ একর। মাত্র কয়েক বছর আগেই এই কড়াই বিলে শীতের আগমনে অতিথি পাখিতে ঢেকে থাকত জল। শীত এলেই সুদূর সাইবেরিয়া থেকে লাখো পাখির সমাগম ঘটত ঐতিহ্যবাহী এই বিলে। গাছগাছালিতে ঘেরা এই কড়াই বিলে এসব অতিথি পাখি দেখতে বিভিন্ন স্থান থেকে ছুটে আসত পাখিপ্রেমী পর্যটক আর দর্শনার্থীরা।
কিন্তু গত বেশ কয়েক বছর ধরেই শীতে সেখানে আর তেমন অতিথি পাখি আসছে না। অতিথি পাখি না থাকায় দূরদূরান্ত থেকে এসে হতাশ হয়ে ফিরছেন পাখিপ্রেমী দর্শক ও পর্যটকেরা। মুক্তিযোদ্ধা সমবায় সমিতির নামে লিজ নিয়ে কড়াই বিলে করা হচ্ছে মাছের চাষ। মৎস্যচাষিদের অত্যাচারেই এখানে আর অতিথি পাখি আসছে না বলে জানিয়েছেন স্থানীয়রা।
এ বিষয়ে স্থানীয় সুব্রত চন্দ্র রায় বলেন, `এই বিল লিজ দেওয়ার পর থেকেই মাছের চাষ শুরু করা হয়েছে। মাছ চাষের কারণে এখানে আর পাখি আসে না। শীত মৌসুমের শুরুতেই দেশি-বিদেশি পাখিতে মুখরিত থাকত এই বিল। এখন আর সেই মনোরম দৃশ্য দেখা যায় না। তাই মাছ চাষ না করে প্রাকৃতিক সৌন্দর্যমণ্ডিত এই বিলকে পর্যটনকেন্দ্র ঘোষণা করার জন্য সরকারের কাছে অনুরোধ জানাচ্ছি।'
মাছচাষি সাজ্জাদ হোসেন বলেন, আগের মতো বিলে পাখি আর আসে না। মাছ চাষের জন্য নয়, পাখি আসছে না পর্যটকদের অত্যাচারে। পর্যটকেরা পাখি দেখলেই ঢিল ছোড়ে। তাই ভয়ে আর তেমন পাখি আসে না।
বিরল উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা মাহমুদা সুলতানা বলেন, বিলটি লিজ নিয়ে যারা মাছ শিকার করছেন, তাঁরা যদি অতিথি পাখির আগমনে বাধা সৃষ্টি করে, তাহলে প্রশাসনিক ব্যবস্থা নেওয়া হবে। অতিথি পাখি যাতে এখানে নির্ভয়ে আসতে পারে, সেই ব্যবস্থাও গ্রহণ করা হবে।
বায়ুদূষণজনিত স্বাস্থ্য সমস্যায় প্রতিবছর বহু মানুষ মারা যায়। জীবাশ্ম জ্বালানি থেকে বায়ুদূষণ প্রতিবছর বিশ্বব্যাপী ৫২ লাখ মানুষের মৃত্যুর কারণ বলে ২০২৩ সালের নভেম্বরে ব্রিটিশ মেডিকেল জার্নালে (বিএমজে) প্রকাশিত একটি সমীক্ষায় তুলে ধরা হয়...
৪ ঘণ্টা আগেঅতি মুনাফা ও বাজার অর্থনীতিই পরিবেশ ধ্বংসের মূল কারণ বলে মন্তব্য করেছেন তত্ত্বাবধায়ক সরকারের সাবেক উপদেষ্টা অধ্যাপক রেহমান সোবহান। তিনি বলেছেন, আইনের যথাযথ বাস্তবায়নের অভাবে পরিবেশ সুরক্ষা কার্যক্রম বাধাগ্রস্ত হচ্ছে। এই জন্য সম্মিলিত প্রচেষ্টা ও উদ্যোগ প্রয়োজন। তবে সবার আগে এ বিষয়ে করণীয়...
১ দিন আগেঢাকার বাতাস আজও খুবই অস্বাস্থ্যকর পর্যায়ে রয়েছে। বায়ুদূষণের সূচকে বিশ্বের ১২৫টি শহরের মধ্যে ঢাকার অবস্থান আজ দ্বিতীয়। সকাল ৬টায় ঢাকার বায়ুমান রেকর্ড করা হয় ২৯১। মানসূচকে ২০১ থেকে ৩০০ হলে বাতাসকে ‘খুবই অস্বাস্থ্যকর’ হিসেবে বিবেচনা করা হয়...
১ দিন আগেকক্সবাজারের কুতুবদিয়া দ্বীপে নতুনভাবে বনায়নের পরিকল্পনার কথা জানিয়েছেন বন ও পরিবেশ এবং পানিসম্পদ মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা সৈয়দা রেজওয়ানা হাসান। আজ শুক্রবার (১৭ জানুয়ারি) শেরেবাংলা কৃষি বিশ্ববিদ্যালয় অডিটরিয়ামে সম্মেলনে তিনি এ কথা বলেন।
২ দিন আগে