অনলাইন ডেস্ক
চলতি বছরের ৩ জুলাই গড় বৈশ্বিক বায়ু তাপমাত্রা একটি নতুন রেকর্ড গড়ে। পরদিন ৪ জুলাই গড় বৈশ্বিক বায়ু তাপমাত্রা তার চেয়েও বেশি। এরপর ৬ জুলাই গড় বৈশ্বিক বায়ু তাপমাত্রা আরেকটি নতুন রেকর্ড সৃষ্টি করে। এক সপ্তাহে তিনটি রেকর্ড বেশ উদ্বেগজনক।
একই সময় এশিয়া, আমেরিকা এবং ইউরোপের দাবদাহ বৈশ্বিক গড় তাপমাত্রার রেকর্ড সৃষ্টিতে অবদান রাখছে। বিজ্ঞানীরা ধারণা করেছেন, উত্তর গোলার্ধে গ্রীষ্ম শুরু হলে আরও আগের এসব রেকর্ড ভাঙবে। দ্য ইকোনমিস্ট এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে।
মার্কিন বিজ্ঞানীদের একটি দলের বিশ্লেষণ বলছে, গত বৃহস্পতিবার বিশ্বব্যাপী গড় তাপমাত্রা ছিল ১৭.২৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এ তাপমাত্রা গত সোমবার রেকর্ড হওয়া ১৭.০৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রার রেকর্ড ভেঙেছে। এই সপ্তাহের আগে, তাপমাত্রার রেকর্ড শেষবার ভাঙা হয়েছিল ২০১৬ সালের আগস্ট মাসে। তখন পৃথিবীর গড় তাপমাত্র রেকর্ড করা হয়েছিল ১৬ দশমিক ৯২ সেলসিয়াস।
২০২২ সালে একই তাপমাত্রা রেকর্ড হয়েছিল কিন্তু অতিক্রম করেনি। কিন্তু চলতি মাসে তিন দিনে এসব রেকর্ড ভেঙে গেছে। যা ১৯৮০ সালে রেকর্ড করা উষ্ণতম তাপমাত্রার এক ডিগ্রির অর্ধেকের বেশি। তবে আগে রেকর্ড অন্তত ১৫ বছর পরপর ভাঙত। এবার এক বছরেই তিন বার রেকর্ড ভাঙা বেশ উদ্বেগের সৃষ্টি করেছে।
বিজ্ঞানীরা বলছেন, মানবসৃষ্ট জলবায়ু পরিবর্তন ও এল নিনো প্রাকৃতিকভাবে ঘটতে থাকায় তাপমাত্রা ঊর্ধ্বমুখী হচ্ছে। স্প্যানিশ শব্দ ‘এল নিনো’র অর্থ ‘লিটল বয়’ বা ‘ছোট ছেলে’। পূর্ব ও মধ্যাঞ্চলীয় প্রশান্ত মহাসাগর এলাকায় সমুদ্রপৃষ্ঠের উষ্ণতা যখন স্বাভাবিকের চেয়ে বেশি উষ্ণ থাকে, তখন তাকে এল নিনো বলা হয়। প্রতি তিন থেকে সাত বছরে এল নিনো ঘটে।
ইম্পেরিয়াল কলেজ লন্ডনের জলবায়ু বিজ্ঞানের সিনিয়র লেকচারার ফ্রিডেরিক অটো বলেন, ‘জলবায়ু বিজ্ঞানীরা বৈশ্বিক দৈনিক তাপমাত্রার রেকর্ড ভেঙে যাওয়ায় বিস্মিত নই, তবে আমরা খুব উদ্বিগ্ন। যারা মনে করেন বিশ্বের আরও তেল ও গ্যাসের প্রয়োজন, তাদের জন্য এটি সতর্কবার্তা।’
বিশেষজ্ঞরা সতর্ক করে বলছেন, অনেক জনগোষ্ঠী এখনো অতিরিক্ত তাপমাত্রার সঙ্গে খাপ খাইয়ে নেয়নি। যা মানুষ ও পরিবেশের ওপর বিরূপ প্রভাব ফেলছে। বিজ্ঞানীরা সতর্ক করে বলছেন, এই গরম অস্বাভাবিক এবং এই গ্রীষ্মে সম্ভবত গরমের রেকর্ডগুলো আবারও ভাঙতে পারে।
ইম্পেরিয়াল কলেজ, লন্ডনের জলবায়ু বিজ্ঞানের লেকচারার ড. পাওলো সেপ্পি বলেন, এল নিনো এখনো চরমে ওঠেনি; উত্তর গোলার্ধে গ্রীষ্ম এখনো পুরোদমে চলছে। তাই ২০২৩ সালে দৈনিক তাপমাত্রার রেকর্ড বারবার ভেঙে গেলে অবাক হওয়ার কিছু থাকবে না।
তিনি আরও বলেন, বৈশ্বিক তাপমাত্রা অধিক থাকলে তাপপ্রবাহ আরও তীব্র হতে পারে এবং দাবানল আরও মারাত্মক হয়ে উঠতে পারে।
ইউরোপীয় ইউনিয়নের (ইইউ) পৃথিবী-পর্যবেক্ষণ কর্মসূচি কোপার্নিকাসের ডেটা অনুযায়ী, বিশ্বের উষ্ণতম জুন মাসও রেকর্ড করা হয়েছে চলতি বছরেই। এর আগের উষ্ণ জুন মাস ছিল ২০১৫ সালে। এ বছরের শুরুর দিকেই গবেষকেরা সমুদ্র ও স্থলভাগে বৈশ্বিক তাপমাত্রা বৃদ্ধি নিয়ে শঙ্কা প্রকাশ করেছিল। যার প্রমাণ মিলছে এ সপ্তাহে চীন তীব্র দাবদাহে।
চীনের কোথাও কোথাও তাপমাত্রা ৩৫ ডিগ্রি সেলসিয়াসের ওপরে উঠে গেছে। একইভাবে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রেও দাবদাহের ফলে অস্বস্তিকর পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়েছে। আবার উত্তর আফ্রিকায় ৫০ ডিগ্রি সেলসিয়াসের কাছাকাছি তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে।
এ বিষয়ে জলবায়ু গবেষক লিয়ন সিমন্স বলেন, "প্রথমবারের মতো বৈশ্বিক গড় তাপমাত্রা ১৭ ডিগ্রি সেলসিয়াসে পৌঁছে যাওয়ার বিষয়টি ক্রমবর্ধমান উষ্ণ পৃথিবীর জন্য একটি একটি গুরুত্বপূর্ণ মাইলফলক। এখন এল নিনোর 'উষ্ণ পর্যায়' শুরু হওয়ায় ধারণা করা হচ্ছে যে, আগামী দেড় বছরে আরও বহু দৈনিক, মাসিক ও বাৎসরিক রেকর্ডের তৈরি হবে। "
বিশ্বে নানা অঞ্চলে উচ্চ তাপমাত্রার প্রভাব চরমভাবে অনুভূত হচ্ছে। চলতি বছরে যুক্তরাজ্য সবচেয়ে উষ্ণতম জুন মাসের সাক্ষী হয়েছে। ইউক্রেনের ভারনাডস্কি রিসার্চ বেজের তথ্য অনুযায়ী, অ্যান্টার্কটিকায় জুলাই মাসের সর্বোচ্চ ৮.৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে।
এ সম্পর্কে ইউনিভার্সিটি অব লাইপজিগের কারস্টেন হসটিন বলেন, ‘চলতি জুলাই মাস সর্বকালের সবচেয়ে উষ্ণতম মাস হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। সর্বকালের বলতে ১২০,০০০ বছর আগে সুদীর্ঘ ইমিয়াম শুরুর সময়ের থেকে বলা হচ্ছে।’
কারস্টেন হসটিন আরও বলেন, ‘যদিও পৃথিবীর দক্ষিণ গোলার্ধের তাপমাত্রা আগামী কয়েক দিনের মধ্যে কিছুটা কমবে। তবে চলতি জুলাই এবং পরবর্তী আগস্ট মাসে আরও উষ্ণ দিন হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। কেননা এল নিনো এখন পুরোদমে চলছে।’
২০১৫ সালে প্যারিসে বিশ্ব নেতারা এক সম্মেলনে বৈশ্বিক তাপমাত্রা শিল্প বিপ্লবের আগে ফেরাতে ২ ডিগ্রি হ্রাসে সম্মত হয়েছিলেন। যাতে অন্তত ১ দশমিক ৫ ডিগ্রি তাপমাত্রা কমানো সম্ভব হয়। এরপর গবেষণায় দেখা গেছে, এমনকি এই লক্ষ্য পূরণ করলেও অনেক দরিদ্র দেশ মারাত্মক পরিস্থিতিতে পড়বে এবং কিছু দেশ অস্তিত্ব সংকটে পড়বে।
চলতি বছরের ৩ জুলাই গড় বৈশ্বিক বায়ু তাপমাত্রা একটি নতুন রেকর্ড গড়ে। পরদিন ৪ জুলাই গড় বৈশ্বিক বায়ু তাপমাত্রা তার চেয়েও বেশি। এরপর ৬ জুলাই গড় বৈশ্বিক বায়ু তাপমাত্রা আরেকটি নতুন রেকর্ড সৃষ্টি করে। এক সপ্তাহে তিনটি রেকর্ড বেশ উদ্বেগজনক।
একই সময় এশিয়া, আমেরিকা এবং ইউরোপের দাবদাহ বৈশ্বিক গড় তাপমাত্রার রেকর্ড সৃষ্টিতে অবদান রাখছে। বিজ্ঞানীরা ধারণা করেছেন, উত্তর গোলার্ধে গ্রীষ্ম শুরু হলে আরও আগের এসব রেকর্ড ভাঙবে। দ্য ইকোনমিস্ট এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে।
মার্কিন বিজ্ঞানীদের একটি দলের বিশ্লেষণ বলছে, গত বৃহস্পতিবার বিশ্বব্যাপী গড় তাপমাত্রা ছিল ১৭.২৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এ তাপমাত্রা গত সোমবার রেকর্ড হওয়া ১৭.০৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রার রেকর্ড ভেঙেছে। এই সপ্তাহের আগে, তাপমাত্রার রেকর্ড শেষবার ভাঙা হয়েছিল ২০১৬ সালের আগস্ট মাসে। তখন পৃথিবীর গড় তাপমাত্র রেকর্ড করা হয়েছিল ১৬ দশমিক ৯২ সেলসিয়াস।
২০২২ সালে একই তাপমাত্রা রেকর্ড হয়েছিল কিন্তু অতিক্রম করেনি। কিন্তু চলতি মাসে তিন দিনে এসব রেকর্ড ভেঙে গেছে। যা ১৯৮০ সালে রেকর্ড করা উষ্ণতম তাপমাত্রার এক ডিগ্রির অর্ধেকের বেশি। তবে আগে রেকর্ড অন্তত ১৫ বছর পরপর ভাঙত। এবার এক বছরেই তিন বার রেকর্ড ভাঙা বেশ উদ্বেগের সৃষ্টি করেছে।
বিজ্ঞানীরা বলছেন, মানবসৃষ্ট জলবায়ু পরিবর্তন ও এল নিনো প্রাকৃতিকভাবে ঘটতে থাকায় তাপমাত্রা ঊর্ধ্বমুখী হচ্ছে। স্প্যানিশ শব্দ ‘এল নিনো’র অর্থ ‘লিটল বয়’ বা ‘ছোট ছেলে’। পূর্ব ও মধ্যাঞ্চলীয় প্রশান্ত মহাসাগর এলাকায় সমুদ্রপৃষ্ঠের উষ্ণতা যখন স্বাভাবিকের চেয়ে বেশি উষ্ণ থাকে, তখন তাকে এল নিনো বলা হয়। প্রতি তিন থেকে সাত বছরে এল নিনো ঘটে।
ইম্পেরিয়াল কলেজ লন্ডনের জলবায়ু বিজ্ঞানের সিনিয়র লেকচারার ফ্রিডেরিক অটো বলেন, ‘জলবায়ু বিজ্ঞানীরা বৈশ্বিক দৈনিক তাপমাত্রার রেকর্ড ভেঙে যাওয়ায় বিস্মিত নই, তবে আমরা খুব উদ্বিগ্ন। যারা মনে করেন বিশ্বের আরও তেল ও গ্যাসের প্রয়োজন, তাদের জন্য এটি সতর্কবার্তা।’
বিশেষজ্ঞরা সতর্ক করে বলছেন, অনেক জনগোষ্ঠী এখনো অতিরিক্ত তাপমাত্রার সঙ্গে খাপ খাইয়ে নেয়নি। যা মানুষ ও পরিবেশের ওপর বিরূপ প্রভাব ফেলছে। বিজ্ঞানীরা সতর্ক করে বলছেন, এই গরম অস্বাভাবিক এবং এই গ্রীষ্মে সম্ভবত গরমের রেকর্ডগুলো আবারও ভাঙতে পারে।
ইম্পেরিয়াল কলেজ, লন্ডনের জলবায়ু বিজ্ঞানের লেকচারার ড. পাওলো সেপ্পি বলেন, এল নিনো এখনো চরমে ওঠেনি; উত্তর গোলার্ধে গ্রীষ্ম এখনো পুরোদমে চলছে। তাই ২০২৩ সালে দৈনিক তাপমাত্রার রেকর্ড বারবার ভেঙে গেলে অবাক হওয়ার কিছু থাকবে না।
তিনি আরও বলেন, বৈশ্বিক তাপমাত্রা অধিক থাকলে তাপপ্রবাহ আরও তীব্র হতে পারে এবং দাবানল আরও মারাত্মক হয়ে উঠতে পারে।
ইউরোপীয় ইউনিয়নের (ইইউ) পৃথিবী-পর্যবেক্ষণ কর্মসূচি কোপার্নিকাসের ডেটা অনুযায়ী, বিশ্বের উষ্ণতম জুন মাসও রেকর্ড করা হয়েছে চলতি বছরেই। এর আগের উষ্ণ জুন মাস ছিল ২০১৫ সালে। এ বছরের শুরুর দিকেই গবেষকেরা সমুদ্র ও স্থলভাগে বৈশ্বিক তাপমাত্রা বৃদ্ধি নিয়ে শঙ্কা প্রকাশ করেছিল। যার প্রমাণ মিলছে এ সপ্তাহে চীন তীব্র দাবদাহে।
চীনের কোথাও কোথাও তাপমাত্রা ৩৫ ডিগ্রি সেলসিয়াসের ওপরে উঠে গেছে। একইভাবে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রেও দাবদাহের ফলে অস্বস্তিকর পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়েছে। আবার উত্তর আফ্রিকায় ৫০ ডিগ্রি সেলসিয়াসের কাছাকাছি তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে।
এ বিষয়ে জলবায়ু গবেষক লিয়ন সিমন্স বলেন, "প্রথমবারের মতো বৈশ্বিক গড় তাপমাত্রা ১৭ ডিগ্রি সেলসিয়াসে পৌঁছে যাওয়ার বিষয়টি ক্রমবর্ধমান উষ্ণ পৃথিবীর জন্য একটি একটি গুরুত্বপূর্ণ মাইলফলক। এখন এল নিনোর 'উষ্ণ পর্যায়' শুরু হওয়ায় ধারণা করা হচ্ছে যে, আগামী দেড় বছরে আরও বহু দৈনিক, মাসিক ও বাৎসরিক রেকর্ডের তৈরি হবে। "
বিশ্বে নানা অঞ্চলে উচ্চ তাপমাত্রার প্রভাব চরমভাবে অনুভূত হচ্ছে। চলতি বছরে যুক্তরাজ্য সবচেয়ে উষ্ণতম জুন মাসের সাক্ষী হয়েছে। ইউক্রেনের ভারনাডস্কি রিসার্চ বেজের তথ্য অনুযায়ী, অ্যান্টার্কটিকায় জুলাই মাসের সর্বোচ্চ ৮.৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে।
এ সম্পর্কে ইউনিভার্সিটি অব লাইপজিগের কারস্টেন হসটিন বলেন, ‘চলতি জুলাই মাস সর্বকালের সবচেয়ে উষ্ণতম মাস হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। সর্বকালের বলতে ১২০,০০০ বছর আগে সুদীর্ঘ ইমিয়াম শুরুর সময়ের থেকে বলা হচ্ছে।’
কারস্টেন হসটিন আরও বলেন, ‘যদিও পৃথিবীর দক্ষিণ গোলার্ধের তাপমাত্রা আগামী কয়েক দিনের মধ্যে কিছুটা কমবে। তবে চলতি জুলাই এবং পরবর্তী আগস্ট মাসে আরও উষ্ণ দিন হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। কেননা এল নিনো এখন পুরোদমে চলছে।’
২০১৫ সালে প্যারিসে বিশ্ব নেতারা এক সম্মেলনে বৈশ্বিক তাপমাত্রা শিল্প বিপ্লবের আগে ফেরাতে ২ ডিগ্রি হ্রাসে সম্মত হয়েছিলেন। যাতে অন্তত ১ দশমিক ৫ ডিগ্রি তাপমাত্রা কমানো সম্ভব হয়। এরপর গবেষণায় দেখা গেছে, এমনকি এই লক্ষ্য পূরণ করলেও অনেক দরিদ্র দেশ মারাত্মক পরিস্থিতিতে পড়বে এবং কিছু দেশ অস্তিত্ব সংকটে পড়বে।
বিশ্বের বিভিন্ন দেশে জলবায়ু পরিবর্তন, পরিবেশ ও প্রাণ প্রকৃতি নিয়ে কাজ করা সাংবাদিকদের সমন্বয়ে গঠিত হয়েছে গ্লোবাল ক্লাইমেট মিডিয়া নেটওয়ার্ক (জিসিএমএন)। হাবিবুর রহমানকে (একাত্তর টিভি, বাংলাদেশ) আহ্বায়ক এবং আশেকিন প্রিন্সকে (চ্যানেল ২৪, বাংলাদেশ) সদস্যসচিব করে জিসিএমএন ১১ সদস্যের একটি নির্বাহী কমিটি গঠ
৩৯ মিনিট আগেএবারের জলবায়ু পরিবর্তন সম্মেলনকে ‘কপ অব দ্য ফিন্যান্স’ বা অর্থায়নের কপ বলা হলেও সেটি কেবল কাগজে-কলমেই ঠেকেছে। ক্ষতিপূরণ হিসেবে উন্নয়নশীল দেশগুলো বার্ষিক ১ দশমিক ৩ ট্রিলিয়ন মার্কিন ডলারের জলবায়ু ক্ষতিপূরণের যে দাবি জানিয়েছিল, সম্মেলনের ১১তম দিনেও সেই সম্ভাবনা তৈরি হয়নি। এমনকি বিগত বছরগুলোর ক্ষতিপূ
৯ ঘণ্টা আগেকার বাতাসে দূষণের মাত্রা বেড়েছে। বাতাসের মান সূচকে আজ ঢাকা দূষণের মাত্রা ১৯৫, যা অস্বাস্থ্যকর। অন্যদিকে একদিন পরই আবারও বায়ুদূষণের শীর্ষে ভারতের রাজধানী দিল্লি। এর পরে আছে পাকিস্তানের লাহোর। এ ছাড়া শীর্ষ পাঁচ দেশের মধ্যে রয়েছে ইজিপট ও চীন...
১০ ঘণ্টা আগেপাঁচ বছর আগে প্লাস্টিক দূষণ রোধের লক্ষ্যে উচ্চ পর্যায়ের এক জোট গড়ে তুলেছিল বিশ্বের শীর্ষস্থানীয় তেল ও রাসায়নিক কোম্পানিগুলো। কিন্তু নতুন তথ্য বলছে, এই সময়ের মধ্যে কোম্পানিগুলো যে পরিমাণ নতুন প্লাস্টিক উৎপাদন করেছে, তা তাদের অপসারিত বর্জ্যের তুলনায় ১ হাজার গুণ বেশি।
১ দিন আগে