
চলতি বছরের ৩ জুলাই গড় বৈশ্বিক বায়ু তাপমাত্রা একটি নতুন রেকর্ড গড়ে। পরদিন ৪ জুলাই গড় বৈশ্বিক বায়ু তাপমাত্রা তার চেয়েও বেশি। এরপর ৬ জুলাই গড় বৈশ্বিক বায়ু তাপমাত্রা আরেকটি নতুন রেকর্ড সৃষ্টি করে। এক সপ্তাহে তিনটি রেকর্ড বেশ উদ্বেগজনক।
একই সময় এশিয়া, আমেরিকা এবং ইউরোপের দাবদাহ বৈশ্বিক গড় তাপমাত্রার রেকর্ড সৃষ্টিতে অবদান রাখছে। বিজ্ঞানীরা ধারণা করেছেন, উত্তর গোলার্ধে গ্রীষ্ম শুরু হলে আরও আগের এসব রেকর্ড ভাঙবে। দ্য ইকোনমিস্ট এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে।
মার্কিন বিজ্ঞানীদের একটি দলের বিশ্লেষণ বলছে, গত বৃহস্পতিবার বিশ্বব্যাপী গড় তাপমাত্রা ছিল ১৭.২৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এ তাপমাত্রা গত সোমবার রেকর্ড হওয়া ১৭.০৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রার রেকর্ড ভেঙেছে। এই সপ্তাহের আগে, তাপমাত্রার রেকর্ড শেষবার ভাঙা হয়েছিল ২০১৬ সালের আগস্ট মাসে। তখন পৃথিবীর গড় তাপমাত্র রেকর্ড করা হয়েছিল ১৬ দশমিক ৯২ সেলসিয়াস।
২০২২ সালে একই তাপমাত্রা রেকর্ড হয়েছিল কিন্তু অতিক্রম করেনি। কিন্তু চলতি মাসে তিন দিনে এসব রেকর্ড ভেঙে গেছে। যা ১৯৮০ সালে রেকর্ড করা উষ্ণতম তাপমাত্রার এক ডিগ্রির অর্ধেকের বেশি। তবে আগে রেকর্ড অন্তত ১৫ বছর পরপর ভাঙত। এবার এক বছরেই তিন বার রেকর্ড ভাঙা বেশ উদ্বেগের সৃষ্টি করেছে।
বিজ্ঞানীরা বলছেন, মানবসৃষ্ট জলবায়ু পরিবর্তন ও এল নিনো প্রাকৃতিকভাবে ঘটতে থাকায় তাপমাত্রা ঊর্ধ্বমুখী হচ্ছে। স্প্যানিশ শব্দ ‘এল নিনো’র অর্থ ‘লিটল বয়’ বা ‘ছোট ছেলে’। পূর্ব ও মধ্যাঞ্চলীয় প্রশান্ত মহাসাগর এলাকায় সমুদ্রপৃষ্ঠের উষ্ণতা যখন স্বাভাবিকের চেয়ে বেশি উষ্ণ থাকে, তখন তাকে এল নিনো বলা হয়। প্রতি তিন থেকে সাত বছরে এল নিনো ঘটে।
ইম্পেরিয়াল কলেজ লন্ডনের জলবায়ু বিজ্ঞানের সিনিয়র লেকচারার ফ্রিডেরিক অটো বলেন, ‘জলবায়ু বিজ্ঞানীরা বৈশ্বিক দৈনিক তাপমাত্রার রেকর্ড ভেঙে যাওয়ায় বিস্মিত নই, তবে আমরা খুব উদ্বিগ্ন। যারা মনে করেন বিশ্বের আরও তেল ও গ্যাসের প্রয়োজন, তাদের জন্য এটি সতর্কবার্তা।’
বিশেষজ্ঞরা সতর্ক করে বলছেন, অনেক জনগোষ্ঠী এখনো অতিরিক্ত তাপমাত্রার সঙ্গে খাপ খাইয়ে নেয়নি। যা মানুষ ও পরিবেশের ওপর বিরূপ প্রভাব ফেলছে। বিজ্ঞানীরা সতর্ক করে বলছেন, এই গরম অস্বাভাবিক এবং এই গ্রীষ্মে সম্ভবত গরমের রেকর্ডগুলো আবারও ভাঙতে পারে।
ইম্পেরিয়াল কলেজ, লন্ডনের জলবায়ু বিজ্ঞানের লেকচারার ড. পাওলো সেপ্পি বলেন, এল নিনো এখনো চরমে ওঠেনি; উত্তর গোলার্ধে গ্রীষ্ম এখনো পুরোদমে চলছে। তাই ২০২৩ সালে দৈনিক তাপমাত্রার রেকর্ড বারবার ভেঙে গেলে অবাক হওয়ার কিছু থাকবে না।
তিনি আরও বলেন, বৈশ্বিক তাপমাত্রা অধিক থাকলে তাপপ্রবাহ আরও তীব্র হতে পারে এবং দাবানল আরও মারাত্মক হয়ে উঠতে পারে।
ইউরোপীয় ইউনিয়নের (ইইউ) পৃথিবী-পর্যবেক্ষণ কর্মসূচি কোপার্নিকাসের ডেটা অনুযায়ী, বিশ্বের উষ্ণতম জুন মাসও রেকর্ড করা হয়েছে চলতি বছরেই। এর আগের উষ্ণ জুন মাস ছিল ২০১৫ সালে। এ বছরের শুরুর দিকেই গবেষকেরা সমুদ্র ও স্থলভাগে বৈশ্বিক তাপমাত্রা বৃদ্ধি নিয়ে শঙ্কা প্রকাশ করেছিল। যার প্রমাণ মিলছে এ সপ্তাহে চীন তীব্র দাবদাহে।
চীনের কোথাও কোথাও তাপমাত্রা ৩৫ ডিগ্রি সেলসিয়াসের ওপরে উঠে গেছে। একইভাবে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রেও দাবদাহের ফলে অস্বস্তিকর পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়েছে। আবার উত্তর আফ্রিকায় ৫০ ডিগ্রি সেলসিয়াসের কাছাকাছি তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে।
এ বিষয়ে জলবায়ু গবেষক লিয়ন সিমন্স বলেন, "প্রথমবারের মতো বৈশ্বিক গড় তাপমাত্রা ১৭ ডিগ্রি সেলসিয়াসে পৌঁছে যাওয়ার বিষয়টি ক্রমবর্ধমান উষ্ণ পৃথিবীর জন্য একটি একটি গুরুত্বপূর্ণ মাইলফলক। এখন এল নিনোর 'উষ্ণ পর্যায়' শুরু হওয়ায় ধারণা করা হচ্ছে যে, আগামী দেড় বছরে আরও বহু দৈনিক, মাসিক ও বাৎসরিক রেকর্ডের তৈরি হবে। "
বিশ্বে নানা অঞ্চলে উচ্চ তাপমাত্রার প্রভাব চরমভাবে অনুভূত হচ্ছে। চলতি বছরে যুক্তরাজ্য সবচেয়ে উষ্ণতম জুন মাসের সাক্ষী হয়েছে। ইউক্রেনের ভারনাডস্কি রিসার্চ বেজের তথ্য অনুযায়ী, অ্যান্টার্কটিকায় জুলাই মাসের সর্বোচ্চ ৮.৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে।
এ সম্পর্কে ইউনিভার্সিটি অব লাইপজিগের কারস্টেন হসটিন বলেন, ‘চলতি জুলাই মাস সর্বকালের সবচেয়ে উষ্ণতম মাস হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। সর্বকালের বলতে ১২০,০০০ বছর আগে সুদীর্ঘ ইমিয়াম শুরুর সময়ের থেকে বলা হচ্ছে।’
কারস্টেন হসটিন আরও বলেন, ‘যদিও পৃথিবীর দক্ষিণ গোলার্ধের তাপমাত্রা আগামী কয়েক দিনের মধ্যে কিছুটা কমবে। তবে চলতি জুলাই এবং পরবর্তী আগস্ট মাসে আরও উষ্ণ দিন হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। কেননা এল নিনো এখন পুরোদমে চলছে।’
২০১৫ সালে প্যারিসে বিশ্ব নেতারা এক সম্মেলনে বৈশ্বিক তাপমাত্রা শিল্প বিপ্লবের আগে ফেরাতে ২ ডিগ্রি হ্রাসে সম্মত হয়েছিলেন। যাতে অন্তত ১ দশমিক ৫ ডিগ্রি তাপমাত্রা কমানো সম্ভব হয়। এরপর গবেষণায় দেখা গেছে, এমনকি এই লক্ষ্য পূরণ করলেও অনেক দরিদ্র দেশ মারাত্মক পরিস্থিতিতে পড়বে এবং কিছু দেশ অস্তিত্ব সংকটে পড়বে।

চলতি বছরের ৩ জুলাই গড় বৈশ্বিক বায়ু তাপমাত্রা একটি নতুন রেকর্ড গড়ে। পরদিন ৪ জুলাই গড় বৈশ্বিক বায়ু তাপমাত্রা তার চেয়েও বেশি। এরপর ৬ জুলাই গড় বৈশ্বিক বায়ু তাপমাত্রা আরেকটি নতুন রেকর্ড সৃষ্টি করে। এক সপ্তাহে তিনটি রেকর্ড বেশ উদ্বেগজনক।
একই সময় এশিয়া, আমেরিকা এবং ইউরোপের দাবদাহ বৈশ্বিক গড় তাপমাত্রার রেকর্ড সৃষ্টিতে অবদান রাখছে। বিজ্ঞানীরা ধারণা করেছেন, উত্তর গোলার্ধে গ্রীষ্ম শুরু হলে আরও আগের এসব রেকর্ড ভাঙবে। দ্য ইকোনমিস্ট এক প্রতিবেদনে এ তথ্য জানিয়েছে।
মার্কিন বিজ্ঞানীদের একটি দলের বিশ্লেষণ বলছে, গত বৃহস্পতিবার বিশ্বব্যাপী গড় তাপমাত্রা ছিল ১৭.২৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এ তাপমাত্রা গত সোমবার রেকর্ড হওয়া ১৭.০৩ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রার রেকর্ড ভেঙেছে। এই সপ্তাহের আগে, তাপমাত্রার রেকর্ড শেষবার ভাঙা হয়েছিল ২০১৬ সালের আগস্ট মাসে। তখন পৃথিবীর গড় তাপমাত্র রেকর্ড করা হয়েছিল ১৬ দশমিক ৯২ সেলসিয়াস।
২০২২ সালে একই তাপমাত্রা রেকর্ড হয়েছিল কিন্তু অতিক্রম করেনি। কিন্তু চলতি মাসে তিন দিনে এসব রেকর্ড ভেঙে গেছে। যা ১৯৮০ সালে রেকর্ড করা উষ্ণতম তাপমাত্রার এক ডিগ্রির অর্ধেকের বেশি। তবে আগে রেকর্ড অন্তত ১৫ বছর পরপর ভাঙত। এবার এক বছরেই তিন বার রেকর্ড ভাঙা বেশ উদ্বেগের সৃষ্টি করেছে।
বিজ্ঞানীরা বলছেন, মানবসৃষ্ট জলবায়ু পরিবর্তন ও এল নিনো প্রাকৃতিকভাবে ঘটতে থাকায় তাপমাত্রা ঊর্ধ্বমুখী হচ্ছে। স্প্যানিশ শব্দ ‘এল নিনো’র অর্থ ‘লিটল বয়’ বা ‘ছোট ছেলে’। পূর্ব ও মধ্যাঞ্চলীয় প্রশান্ত মহাসাগর এলাকায় সমুদ্রপৃষ্ঠের উষ্ণতা যখন স্বাভাবিকের চেয়ে বেশি উষ্ণ থাকে, তখন তাকে এল নিনো বলা হয়। প্রতি তিন থেকে সাত বছরে এল নিনো ঘটে।
ইম্পেরিয়াল কলেজ লন্ডনের জলবায়ু বিজ্ঞানের সিনিয়র লেকচারার ফ্রিডেরিক অটো বলেন, ‘জলবায়ু বিজ্ঞানীরা বৈশ্বিক দৈনিক তাপমাত্রার রেকর্ড ভেঙে যাওয়ায় বিস্মিত নই, তবে আমরা খুব উদ্বিগ্ন। যারা মনে করেন বিশ্বের আরও তেল ও গ্যাসের প্রয়োজন, তাদের জন্য এটি সতর্কবার্তা।’
বিশেষজ্ঞরা সতর্ক করে বলছেন, অনেক জনগোষ্ঠী এখনো অতিরিক্ত তাপমাত্রার সঙ্গে খাপ খাইয়ে নেয়নি। যা মানুষ ও পরিবেশের ওপর বিরূপ প্রভাব ফেলছে। বিজ্ঞানীরা সতর্ক করে বলছেন, এই গরম অস্বাভাবিক এবং এই গ্রীষ্মে সম্ভবত গরমের রেকর্ডগুলো আবারও ভাঙতে পারে।
ইম্পেরিয়াল কলেজ, লন্ডনের জলবায়ু বিজ্ঞানের লেকচারার ড. পাওলো সেপ্পি বলেন, এল নিনো এখনো চরমে ওঠেনি; উত্তর গোলার্ধে গ্রীষ্ম এখনো পুরোদমে চলছে। তাই ২০২৩ সালে দৈনিক তাপমাত্রার রেকর্ড বারবার ভেঙে গেলে অবাক হওয়ার কিছু থাকবে না।
তিনি আরও বলেন, বৈশ্বিক তাপমাত্রা অধিক থাকলে তাপপ্রবাহ আরও তীব্র হতে পারে এবং দাবানল আরও মারাত্মক হয়ে উঠতে পারে।
ইউরোপীয় ইউনিয়নের (ইইউ) পৃথিবী-পর্যবেক্ষণ কর্মসূচি কোপার্নিকাসের ডেটা অনুযায়ী, বিশ্বের উষ্ণতম জুন মাসও রেকর্ড করা হয়েছে চলতি বছরেই। এর আগের উষ্ণ জুন মাস ছিল ২০১৫ সালে। এ বছরের শুরুর দিকেই গবেষকেরা সমুদ্র ও স্থলভাগে বৈশ্বিক তাপমাত্রা বৃদ্ধি নিয়ে শঙ্কা প্রকাশ করেছিল। যার প্রমাণ মিলছে এ সপ্তাহে চীন তীব্র দাবদাহে।
চীনের কোথাও কোথাও তাপমাত্রা ৩৫ ডিগ্রি সেলসিয়াসের ওপরে উঠে গেছে। একইভাবে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্রেও দাবদাহের ফলে অস্বস্তিকর পরিস্থিতির সৃষ্টি হয়েছে। আবার উত্তর আফ্রিকায় ৫০ ডিগ্রি সেলসিয়াসের কাছাকাছি তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে।
এ বিষয়ে জলবায়ু গবেষক লিয়ন সিমন্স বলেন, "প্রথমবারের মতো বৈশ্বিক গড় তাপমাত্রা ১৭ ডিগ্রি সেলসিয়াসে পৌঁছে যাওয়ার বিষয়টি ক্রমবর্ধমান উষ্ণ পৃথিবীর জন্য একটি একটি গুরুত্বপূর্ণ মাইলফলক। এখন এল নিনোর 'উষ্ণ পর্যায়' শুরু হওয়ায় ধারণা করা হচ্ছে যে, আগামী দেড় বছরে আরও বহু দৈনিক, মাসিক ও বাৎসরিক রেকর্ডের তৈরি হবে। "
বিশ্বে নানা অঞ্চলে উচ্চ তাপমাত্রার প্রভাব চরমভাবে অনুভূত হচ্ছে। চলতি বছরে যুক্তরাজ্য সবচেয়ে উষ্ণতম জুন মাসের সাক্ষী হয়েছে। ইউক্রেনের ভারনাডস্কি রিসার্চ বেজের তথ্য অনুযায়ী, অ্যান্টার্কটিকায় জুলাই মাসের সর্বোচ্চ ৮.৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে।
এ সম্পর্কে ইউনিভার্সিটি অব লাইপজিগের কারস্টেন হসটিন বলেন, ‘চলতি জুলাই মাস সর্বকালের সবচেয়ে উষ্ণতম মাস হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। সর্বকালের বলতে ১২০,০০০ বছর আগে সুদীর্ঘ ইমিয়াম শুরুর সময়ের থেকে বলা হচ্ছে।’
কারস্টেন হসটিন আরও বলেন, ‘যদিও পৃথিবীর দক্ষিণ গোলার্ধের তাপমাত্রা আগামী কয়েক দিনের মধ্যে কিছুটা কমবে। তবে চলতি জুলাই এবং পরবর্তী আগস্ট মাসে আরও উষ্ণ দিন হওয়ার সম্ভাবনা রয়েছে। কেননা এল নিনো এখন পুরোদমে চলছে।’
২০১৫ সালে প্যারিসে বিশ্ব নেতারা এক সম্মেলনে বৈশ্বিক তাপমাত্রা শিল্প বিপ্লবের আগে ফেরাতে ২ ডিগ্রি হ্রাসে সম্মত হয়েছিলেন। যাতে অন্তত ১ দশমিক ৫ ডিগ্রি তাপমাত্রা কমানো সম্ভব হয়। এরপর গবেষণায় দেখা গেছে, এমনকি এই লক্ষ্য পূরণ করলেও অনেক দরিদ্র দেশ মারাত্মক পরিস্থিতিতে পড়বে এবং কিছু দেশ অস্তিত্ব সংকটে পড়বে।

পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় দুপুর পর্যন্ত আবহাওয়া থাকতে পারে শুষ্ক। এ সময় উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৬ থেকে ১০ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। দিনের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।
১৬ ঘণ্টা আগে
আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, আজ সকাল ৬টায় ঢাকার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস, যা গতকাল সোমবার ছিল ১৭ দশমিক ১। এ সময় বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ ছিল ৮৯ শতাংশ।
২ দিন আগে
পৃথিবী ঠিক কতটা উষ্ণ হয়ে উঠেছে—এই প্রশ্নের উত্তর নতুন এক বৈজ্ঞানিক তথ্যভান্ডার সামনে এনে নতুন করে আলোচনার জন্ম দিয়েছে। যুক্তরাজ্যভিত্তিক একদল বিজ্ঞানীর প্রকাশিত নতুন তাপমাত্রা ডেটা-সেট দেখাচ্ছে—শিল্পবিপ্লব শুরুর আগের তুলনায় পৃথিবীর উষ্ণতা হয়তো আমরা এত দিন যতটুকু ভেবেছি, তার চেয়েও বেশি বেড়েছে।
২ দিন আগে
অগ্রহায়ণের শেষ দিন আজ। বাতাসে শীতের আমেজ। তবে শীতল আবহাওয়া নিয়ে আসা শুষ্ক মৌসুমের শুরু থেকেই ঢাকার বাতাসে বেড়ে যায় দূষণের মাত্রা। বায়ুমান নিয়ে কাজ করা সুইস প্রতিষ্ঠান আইকিউএয়ারের দূষিত শহর তালিকার ১২৭টি দেশের মধ্যে আজ সোমবার ঢাকার অবস্থান ৮ম।
৩ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

রাজধানী ঢাকায় আকাশ আজ বুধবার ভোর থেকে ছিল হালকা কুয়াশাচ্ছন্ন। তবে হাড়কাঁপানো শীত পড়েনি।
আজ সারা দিন ঢাকা ও আশপাশের অঞ্চলের আবহাওয়া শুষ্ক থাকবে।
আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, আজ সকাল ৬টায় ঢাকার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১৬ দশমিক ৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস, যা গতকাল মঙ্গলবার ছিল ১৬ দশমিক ৬। এ সময় বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ ছিল ৮০ শতাংশ।
আবহাওয়া অধিদপ্তরের সকাল ৭টায় পরবর্তী ছয় ঘণ্টার জন্য ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় দুপুর পর্যন্ত আবহাওয়া থাকতে পারে শুষ্ক। এ সময় উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৬ থেকে ১০ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। দিনের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।
পূর্বাভাসে আরও জানানো হয়েছে, আজ সূর্যাস্ত ৫টা ১৪ মিনিটে এবং আগামীকাল সূর্যোদয় ৬টা ৩৫ মিনিটে।

রাজধানী ঢাকায় আকাশ আজ বুধবার ভোর থেকে ছিল হালকা কুয়াশাচ্ছন্ন। তবে হাড়কাঁপানো শীত পড়েনি।
আজ সারা দিন ঢাকা ও আশপাশের অঞ্চলের আবহাওয়া শুষ্ক থাকবে।
আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, আজ সকাল ৬টায় ঢাকার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১৬ দশমিক ৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস, যা গতকাল মঙ্গলবার ছিল ১৬ দশমিক ৬। এ সময় বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ ছিল ৮০ শতাংশ।
আবহাওয়া অধিদপ্তরের সকাল ৭টায় পরবর্তী ছয় ঘণ্টার জন্য ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় দুপুর পর্যন্ত আবহাওয়া থাকতে পারে শুষ্ক। এ সময় উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৬ থেকে ১০ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। দিনের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।
পূর্বাভাসে আরও জানানো হয়েছে, আজ সূর্যাস্ত ৫টা ১৪ মিনিটে এবং আগামীকাল সূর্যোদয় ৬টা ৩৫ মিনিটে।

চলতি বছরের ৩ জুলাই গড় বৈশ্বিক বায়ু তাপমাত্রা একটি নতুন রেকর্ড গড়ে। পরদিন ৪ জুলাই গড় বৈশ্বিক বায়ু তাপমাত্রা তার চেয়েও বেশি। এরপর ৬ জুলাই গড় বৈশ্বিক বায়ু তাপমাত্রা আরেকটি নতুন রেকর্ড সৃষ্টি করে। এক সপ্তাহে তিনটি রেকর্ড বেশ উদ্বেগজনক।
০৯ জুলাই ২০২৩
আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, আজ সকাল ৬টায় ঢাকার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস, যা গতকাল সোমবার ছিল ১৭ দশমিক ১। এ সময় বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ ছিল ৮৯ শতাংশ।
২ দিন আগে
পৃথিবী ঠিক কতটা উষ্ণ হয়ে উঠেছে—এই প্রশ্নের উত্তর নতুন এক বৈজ্ঞানিক তথ্যভান্ডার সামনে এনে নতুন করে আলোচনার জন্ম দিয়েছে। যুক্তরাজ্যভিত্তিক একদল বিজ্ঞানীর প্রকাশিত নতুন তাপমাত্রা ডেটা-সেট দেখাচ্ছে—শিল্পবিপ্লব শুরুর আগের তুলনায় পৃথিবীর উষ্ণতা হয়তো আমরা এত দিন যতটুকু ভেবেছি, তার চেয়েও বেশি বেড়েছে।
২ দিন আগে
অগ্রহায়ণের শেষ দিন আজ। বাতাসে শীতের আমেজ। তবে শীতল আবহাওয়া নিয়ে আসা শুষ্ক মৌসুমের শুরু থেকেই ঢাকার বাতাসে বেড়ে যায় দূষণের মাত্রা। বায়ুমান নিয়ে কাজ করা সুইস প্রতিষ্ঠান আইকিউএয়ারের দূষিত শহর তালিকার ১২৭টি দেশের মধ্যে আজ সোমবার ঢাকার অবস্থান ৮ম।
৩ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

মহান বিজয় দিবসের ছুটির দিনে আজ মঙ্গলবার সকালে রাজধানী ঢাকায় অনুভূত হচ্ছে হালকা শীত। তাপমাত্রাও গতকালের মতো রয়েছে ১৭ ডিগ্রি সেলসিয়াসের ঘরে।
আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, আজ সকাল ৬টায় ঢাকার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস, যা গতকাল সোমবার ছিল ১৭ দশমিক ১। এ সময় বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ ছিল ৮৯ শতাংশ।
আবহাওয়া অধিদপ্তরের সকাল ৭টায় পরবর্তী ছয় ঘণ্টার জন্য ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার আকাশ পরিষ্কার থাকবে। আবহাওয়া থাকতে পারে শুষ্ক। এ সময় উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৬ থেকে ১২ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। দিনের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।
পূর্বাভাসে আরও জানানো হয়েছে, আজ সূর্যাস্ত ৫টা ১৪ মিনিটে এবং আগামীকাল সূর্যোদয় ৬টা ৩৫ মিনিটে।

মহান বিজয় দিবসের ছুটির দিনে আজ মঙ্গলবার সকালে রাজধানী ঢাকায় অনুভূত হচ্ছে হালকা শীত। তাপমাত্রাও গতকালের মতো রয়েছে ১৭ ডিগ্রি সেলসিয়াসের ঘরে।
আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, আজ সকাল ৬টায় ঢাকার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস, যা গতকাল সোমবার ছিল ১৭ দশমিক ১। এ সময় বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ ছিল ৮৯ শতাংশ।
আবহাওয়া অধিদপ্তরের সকাল ৭টায় পরবর্তী ছয় ঘণ্টার জন্য ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার আকাশ পরিষ্কার থাকবে। আবহাওয়া থাকতে পারে শুষ্ক। এ সময় উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৬ থেকে ১২ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। দিনের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।
পূর্বাভাসে আরও জানানো হয়েছে, আজ সূর্যাস্ত ৫টা ১৪ মিনিটে এবং আগামীকাল সূর্যোদয় ৬টা ৩৫ মিনিটে।

চলতি বছরের ৩ জুলাই গড় বৈশ্বিক বায়ু তাপমাত্রা একটি নতুন রেকর্ড গড়ে। পরদিন ৪ জুলাই গড় বৈশ্বিক বায়ু তাপমাত্রা তার চেয়েও বেশি। এরপর ৬ জুলাই গড় বৈশ্বিক বায়ু তাপমাত্রা আরেকটি নতুন রেকর্ড সৃষ্টি করে। এক সপ্তাহে তিনটি রেকর্ড বেশ উদ্বেগজনক।
০৯ জুলাই ২০২৩
পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় দুপুর পর্যন্ত আবহাওয়া থাকতে পারে শুষ্ক। এ সময় উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৬ থেকে ১০ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। দিনের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।
১৬ ঘণ্টা আগে
পৃথিবী ঠিক কতটা উষ্ণ হয়ে উঠেছে—এই প্রশ্নের উত্তর নতুন এক বৈজ্ঞানিক তথ্যভান্ডার সামনে এনে নতুন করে আলোচনার জন্ম দিয়েছে। যুক্তরাজ্যভিত্তিক একদল বিজ্ঞানীর প্রকাশিত নতুন তাপমাত্রা ডেটা-সেট দেখাচ্ছে—শিল্পবিপ্লব শুরুর আগের তুলনায় পৃথিবীর উষ্ণতা হয়তো আমরা এত দিন যতটুকু ভেবেছি, তার চেয়েও বেশি বেড়েছে।
২ দিন আগে
অগ্রহায়ণের শেষ দিন আজ। বাতাসে শীতের আমেজ। তবে শীতল আবহাওয়া নিয়ে আসা শুষ্ক মৌসুমের শুরু থেকেই ঢাকার বাতাসে বেড়ে যায় দূষণের মাত্রা। বায়ুমান নিয়ে কাজ করা সুইস প্রতিষ্ঠান আইকিউএয়ারের দূষিত শহর তালিকার ১২৭টি দেশের মধ্যে আজ সোমবার ঢাকার অবস্থান ৮ম।
৩ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

পৃথিবী ঠিক কতটা উষ্ণ হয়ে উঠেছে—এই প্রশ্নের উত্তর নতুন এক বৈজ্ঞানিক তথ্যভান্ডার সামনে এনে নতুন করে আলোচনার জন্ম দিয়েছে। যুক্তরাজ্যভিত্তিক একদল বিজ্ঞানীর প্রকাশিত নতুন তাপমাত্রা ডেটা-সেট দেখাচ্ছে—শিল্পবিপ্লব শুরুর আগের তুলনায় পৃথিবীর উষ্ণতা হয়তো আমরা এত দিন যতটুকু ভেবেছি, তার চেয়েও বেশি বেড়েছে।
সোমবার (১৫ ডিসেম্বর) এই বিষয়ে এক প্রতিবেদনে সিএনএন জানিয়েছে, সাধারণত আধুনিক জলবায়ু বিশ্লেষণে ১৮৫০ সালের তাপমাত্রাকে ‘প্রাক-শিল্পযুগ’ বা শিল্পযুগ শুরুর আগের তাপমাত্রা হিসেবে ধরা হয়। সেই হিসেব অনুযায়ী, বিশ্ব এখন প্রাক শিল্প যুগের আগের তুলনায় প্রায় ১.৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস উষ্ণতা বৃদ্ধির কাছাকাছি পৌঁছে গেছে। কিন্তু ‘গ্লোসেট’ (GloSAT) নামে নতুন ডেটা-সেট প্রাক-শিল্পযুগের তাপমাত্রার হিসেবটিকে নিয়ে গেছে আরও পেছনে, ১৭৮১ সাল পর্যন্ত। গবেষকদের মতে, এই বাড়তি সময়কাল খুবই গুরুত্বপূর্ণ। কারণ ১৭৫০ থেকে ১৮৫০ সালের মধ্যেই বায়ুমণ্ডলে গ্রিনহাউস গ্যাসের পরিমাণ প্রায় ২.৫ শতাংশ বেড়েছিল, যা ওই সময়ের মধ্যেও কিছুটা উষ্ণতা বাড়িয়েছিল।
গ্লোসেট ডেটা দেখাচ্ছে—১৮ শতকের শেষভাগ থেকে ১৮৪৯ সাল পর্যন্ত পৃথিবী ১৮৫০–১৯০০ সময়কালের তুলনায় উল্লেখযোগ্যভাবে ঠান্ডা ছিল। ফলে সেই সময়ের বিপরীতে বর্তমান উষ্ণতা হিসেব করতে গেলে তাপমাত্রা বৃদ্ধি আরও বেশি মাত্রায় ঘটেছে। তবে বিজ্ঞানীরা সতর্ক করে বলছেন, প্রাক শিল্প যুগে যে উষ্ণতাটুকু বেড়েছিল, তার সবটাই মানুষের কারণে নয়। ১৮০০ সালের শুরুর দিকে তাম্বোরা সহ একাধিক বড় আগ্নেয়গিরির অগ্ন্যুৎপাত পৃথিবীকে সাময়িকভাবে ঠান্ডা করে দিয়েছিল। পরবর্তীকালে সেই শীতলতার প্রভাব কাটিয়ে উঠতে যে প্রাকৃতিক প্রক্রিয়া বিরাজ করেছে, সেটিও উষ্ণতা বৃদ্ধিতে ভূমিকা রেখেছে।
জাতিসংঘের জলবায়ু পরিবর্তন বিষয়ক প্যানেল (আইপিসিসি) আগেই জানিয়েছিল, ১৭৫০ থেকে ১৮৫০ সালের মধ্যে মানুষের কারণে উষ্ণতা বেড়েছিল ০ থেকে ০.২ ডিগ্রি সেলসিয়াসের মধ্যে। নতুন গবেষণাগুলো সেই সীমার মাঝামাঝি অবস্থান করছে—প্রায় ০.০৯ থেকে ০.২ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
এই গবেষণার বড় দিক হলো—পুরোনো তাপমাত্রা রেকর্ড। ইউরোপের বিভিন্ন শহর যেমন, সুইডেনের উপসালা, জার্মানির হোহেনপাইসেনবার্গের মতো স্থানে শত শত বছর ধরে সংরক্ষিত তথ্য এবং ১৮ শতকের জাহাজযাত্রার সময় নথিভুক্ত সামুদ্রিক বায়ুর তাপমাত্রা একত্র করে তৈরি হয়েছে এই বৈশ্বিক চিত্র। যদিও প্রাচীন তথ্যগুলো অসম্পূর্ণ এবং অনিশ্চয়তা বেশি, তবু বিজ্ঞানীদের মতে একটি বিষয় স্পষ্ট—পৃথিবী তখন আরও ঠান্ডা ছিল।
তাহলে এর অর্থ কী? বিশেষজ্ঞরা বলছেন, নতুন তথ্যের প্রেক্ষাপটে প্যারিস চুক্তির মতো বর্তমান জলবায়ু লক্ষ্যগুলো অর্থাৎ প্রাক শিল্প যুগের তুলনায় তাপমাত্রা বৃদ্ধি ১.৫ ডিগ্রি সেলসিয়াসে সীমাবদ্ধ করে রাখার নৈতিক সিদ্ধান্ত অকার্যকর হয়ে যায় না। এই উপলব্ধি ভবিষ্যৎ ঝুঁকি বোঝা ও মোকাবিলায় আরও সতর্ক হওয়ার বার্তাই দিচ্ছে।

পৃথিবী ঠিক কতটা উষ্ণ হয়ে উঠেছে—এই প্রশ্নের উত্তর নতুন এক বৈজ্ঞানিক তথ্যভান্ডার সামনে এনে নতুন করে আলোচনার জন্ম দিয়েছে। যুক্তরাজ্যভিত্তিক একদল বিজ্ঞানীর প্রকাশিত নতুন তাপমাত্রা ডেটা-সেট দেখাচ্ছে—শিল্পবিপ্লব শুরুর আগের তুলনায় পৃথিবীর উষ্ণতা হয়তো আমরা এত দিন যতটুকু ভেবেছি, তার চেয়েও বেশি বেড়েছে।
সোমবার (১৫ ডিসেম্বর) এই বিষয়ে এক প্রতিবেদনে সিএনএন জানিয়েছে, সাধারণত আধুনিক জলবায়ু বিশ্লেষণে ১৮৫০ সালের তাপমাত্রাকে ‘প্রাক-শিল্পযুগ’ বা শিল্পযুগ শুরুর আগের তাপমাত্রা হিসেবে ধরা হয়। সেই হিসেব অনুযায়ী, বিশ্ব এখন প্রাক শিল্প যুগের আগের তুলনায় প্রায় ১.৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস উষ্ণতা বৃদ্ধির কাছাকাছি পৌঁছে গেছে। কিন্তু ‘গ্লোসেট’ (GloSAT) নামে নতুন ডেটা-সেট প্রাক-শিল্পযুগের তাপমাত্রার হিসেবটিকে নিয়ে গেছে আরও পেছনে, ১৭৮১ সাল পর্যন্ত। গবেষকদের মতে, এই বাড়তি সময়কাল খুবই গুরুত্বপূর্ণ। কারণ ১৭৫০ থেকে ১৮৫০ সালের মধ্যেই বায়ুমণ্ডলে গ্রিনহাউস গ্যাসের পরিমাণ প্রায় ২.৫ শতাংশ বেড়েছিল, যা ওই সময়ের মধ্যেও কিছুটা উষ্ণতা বাড়িয়েছিল।
গ্লোসেট ডেটা দেখাচ্ছে—১৮ শতকের শেষভাগ থেকে ১৮৪৯ সাল পর্যন্ত পৃথিবী ১৮৫০–১৯০০ সময়কালের তুলনায় উল্লেখযোগ্যভাবে ঠান্ডা ছিল। ফলে সেই সময়ের বিপরীতে বর্তমান উষ্ণতা হিসেব করতে গেলে তাপমাত্রা বৃদ্ধি আরও বেশি মাত্রায় ঘটেছে। তবে বিজ্ঞানীরা সতর্ক করে বলছেন, প্রাক শিল্প যুগে যে উষ্ণতাটুকু বেড়েছিল, তার সবটাই মানুষের কারণে নয়। ১৮০০ সালের শুরুর দিকে তাম্বোরা সহ একাধিক বড় আগ্নেয়গিরির অগ্ন্যুৎপাত পৃথিবীকে সাময়িকভাবে ঠান্ডা করে দিয়েছিল। পরবর্তীকালে সেই শীতলতার প্রভাব কাটিয়ে উঠতে যে প্রাকৃতিক প্রক্রিয়া বিরাজ করেছে, সেটিও উষ্ণতা বৃদ্ধিতে ভূমিকা রেখেছে।
জাতিসংঘের জলবায়ু পরিবর্তন বিষয়ক প্যানেল (আইপিসিসি) আগেই জানিয়েছিল, ১৭৫০ থেকে ১৮৫০ সালের মধ্যে মানুষের কারণে উষ্ণতা বেড়েছিল ০ থেকে ০.২ ডিগ্রি সেলসিয়াসের মধ্যে। নতুন গবেষণাগুলো সেই সীমার মাঝামাঝি অবস্থান করছে—প্রায় ০.০৯ থেকে ০.২ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
এই গবেষণার বড় দিক হলো—পুরোনো তাপমাত্রা রেকর্ড। ইউরোপের বিভিন্ন শহর যেমন, সুইডেনের উপসালা, জার্মানির হোহেনপাইসেনবার্গের মতো স্থানে শত শত বছর ধরে সংরক্ষিত তথ্য এবং ১৮ শতকের জাহাজযাত্রার সময় নথিভুক্ত সামুদ্রিক বায়ুর তাপমাত্রা একত্র করে তৈরি হয়েছে এই বৈশ্বিক চিত্র। যদিও প্রাচীন তথ্যগুলো অসম্পূর্ণ এবং অনিশ্চয়তা বেশি, তবু বিজ্ঞানীদের মতে একটি বিষয় স্পষ্ট—পৃথিবী তখন আরও ঠান্ডা ছিল।
তাহলে এর অর্থ কী? বিশেষজ্ঞরা বলছেন, নতুন তথ্যের প্রেক্ষাপটে প্যারিস চুক্তির মতো বর্তমান জলবায়ু লক্ষ্যগুলো অর্থাৎ প্রাক শিল্প যুগের তুলনায় তাপমাত্রা বৃদ্ধি ১.৫ ডিগ্রি সেলসিয়াসে সীমাবদ্ধ করে রাখার নৈতিক সিদ্ধান্ত অকার্যকর হয়ে যায় না। এই উপলব্ধি ভবিষ্যৎ ঝুঁকি বোঝা ও মোকাবিলায় আরও সতর্ক হওয়ার বার্তাই দিচ্ছে।

চলতি বছরের ৩ জুলাই গড় বৈশ্বিক বায়ু তাপমাত্রা একটি নতুন রেকর্ড গড়ে। পরদিন ৪ জুলাই গড় বৈশ্বিক বায়ু তাপমাত্রা তার চেয়েও বেশি। এরপর ৬ জুলাই গড় বৈশ্বিক বায়ু তাপমাত্রা আরেকটি নতুন রেকর্ড সৃষ্টি করে। এক সপ্তাহে তিনটি রেকর্ড বেশ উদ্বেগজনক।
০৯ জুলাই ২০২৩
পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় দুপুর পর্যন্ত আবহাওয়া থাকতে পারে শুষ্ক। এ সময় উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৬ থেকে ১০ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। দিনের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।
১৬ ঘণ্টা আগে
আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, আজ সকাল ৬টায় ঢাকার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস, যা গতকাল সোমবার ছিল ১৭ দশমিক ১। এ সময় বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ ছিল ৮৯ শতাংশ।
২ দিন আগে
অগ্রহায়ণের শেষ দিন আজ। বাতাসে শীতের আমেজ। তবে শীতল আবহাওয়া নিয়ে আসা শুষ্ক মৌসুমের শুরু থেকেই ঢাকার বাতাসে বেড়ে যায় দূষণের মাত্রা। বায়ুমান নিয়ে কাজ করা সুইস প্রতিষ্ঠান আইকিউএয়ারের দূষিত শহর তালিকার ১২৭টি দেশের মধ্যে আজ সোমবার ঢাকার অবস্থান ৮ম।
৩ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

অগ্রহায়ণের শেষ দিন আজ। বাতাসে শীতের আমেজ। তবে শীতল আবহাওয়া নিয়ে আসা শুষ্ক মৌসুমের শুরু থেকেই ঢাকার বাতাসে বেড়ে যায় দূষণের মাত্রা। বায়ুমান নিয়ে কাজ করা সুইস প্রতিষ্ঠান আইকিউএয়ারের দূষিত শহর তালিকার ১২৭টি দেশের মধ্যে আজ সোমবার ঢাকার অবস্থান ৮ম।
আজ সকাল ৮টা ৪৩ মিনিটের রেকর্ড অনুযায়ী ঢাকার বায়ুমান আজ ১৫৮, যা সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর বাতাসের নির্দেশক।
বাতাসের গুণমান সূচকের (একিউআই) মাধ্যমে দূষণের মাত্রা নির্ধারণ করে নিয়মিত বায়ু পরিস্থিতি তুলে ধরে সুইজারল্যান্ডভিত্তিক প্রতিষ্ঠান আইকিউ এয়ার। তাদের তালিকার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ঢাকার বাতাসে অতিক্ষুদ্র বস্তুকণাই দূষণের প্রধান উৎস। বেশি মাত্রার দূষণ শ্বাসতন্ত্রের রোগ, হৃদ্রোগ এবং দীর্ঘ মেয়াদে ক্যানসারের মতো মারাত্মক স্বাস্থ্যঝুঁকি তৈরি করে।
অন্যদিকে গতকালের মতো আজও শীর্ষস্থানে দিল্লি। শহরটির বায়ুমান ৩৪৬, যা দুর্যোগপূর্ণ বাতাসের নির্দেশক।
শীর্ষ পাঁচে থাকা অন্য শহরগুলো হলো— পাকিস্তানের করাচি, কুয়েতের কুয়েত সিটি, মিশরের কায়রো ও পাকিস্তানের লাহোর। শহরগুলোর বায়ুমান যথাক্রমে ২০১, ১৮৯, ১৮৯ ও ১৮১।
বৈশ্বিক মানদণ্ড অনুযায়ী, বায়ুমান সূচক ৫০-এর নিচে থাকলে বিশুদ্ধ বাতাস ধরা হয়। ৫১-১০০ হলে তা সহনীয়। ১০১-১৫০ এর মধ্যে হলে সতর্কতামূলক বা সংবেদনশীল মানুষের (শিশু ও বয়স্ক ব্যক্তি) জন্য অস্বাস্থ্যকর। ১৫১-২০০ হলে সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর এবং সূচক ২০১ থেকে ৩০০ হলে বাতাসকে খুব অস্বাস্থ্যকর বলা হয়। আর সূচক ৩০০ ছাড়ালে সেই বাতাস দুর্যোগপূর্ণ।
বায়ুদূষণজনিত স্বাস্থ্য সমস্যায় প্রতি বছর বহু মানুষ মারা যায়। জীবাশ্ম জ্বালানি থেকে বায়ুদূষণ প্রতিবছর বিশ্বব্যাপী ৫২ লাখ মানুষের মৃত্যুর কারণ বলে ২০২৩ সালের নভেম্বরে ব্রিটিশ মেডিকেল জার্নালে (বিএমজে) প্রকাশিত একটি সমীক্ষায় তুলে ধরা হয়।
এদিকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বলছে, গৃহস্থালি ও পারিপার্শ্বিক বায়ুদূষণের সম্মিলিত প্রভাবে বছরে ৬৭ লাখ মানুষ মারা যায়।
দীর্ঘদিন ঢাকার বাতাস অতিমাত্রায় দূষিত হওয়ায় বাইরে বের হলে সবাইকে মাস্ক পরার পরামর্শ দিয়েছে পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়। এ ছাড়া সংবেদনশীল ব্যক্তিদের অতি প্রয়োজন ছাড়া বাইরে না যাওয়ার অনুরোধও করা হয়েছে।
পাশাপাশি ইটভাটা, শিল্পকারখানার মালিক এবং সাধারণ মানুষকে কঠিন বর্জ্য পোড়ানো বন্ধ রাখা, নির্মাণস্থলে ছাউনি ও বেষ্টনী স্থাপন করা, নির্মাণসামগ্রী ঢেকে রাখা, নির্মাণসামগ্রী পরিবহনের সময় ট্রাক বা লরি ঢেকে নেওয়া, নির্মাণস্থলের আশপাশে দিনে অন্তত দুবার পানি ছিটানো এবং পুরোনো ও ধোঁয়া তৈরি করা যানবাহন রাস্তায় বের না করতে বলা হয়েছে।
বাতাসের এই পরিস্থিতিতে করণীয়
অত্যন্ত সংবেদনশীল গোষ্ঠী: শিশু, বয়স্ক, হৃদ্রোগ বা শ্বাসকষ্টের রোগীরা সব ধরনের ঘরের বাইরে না যাওয়াই ভালো।
সাধারণ সুস্থ ব্যক্তি: তাদের উচিত বাইরে কাটানো সময় সীমিত করা এবং শারীরিক পরিশ্রমের কাজ এড়িয়ে চলা।
যদি বাইরে বের হতে হয়, তবে অবশ্যই দূষণ রোধে কার্যকর মাস্ক ব্যবহার করুন।
ঘরের ভেতরের বাতাস পরিষ্কার রাখতে এয়ার পিউরিফায়ার ব্যবহার করুন এবং দূষিত বাতাস প্রবেশ ঠেকাতে জানালা ও দরজা বন্ধ রাখুন।

অগ্রহায়ণের শেষ দিন আজ। বাতাসে শীতের আমেজ। তবে শীতল আবহাওয়া নিয়ে আসা শুষ্ক মৌসুমের শুরু থেকেই ঢাকার বাতাসে বেড়ে যায় দূষণের মাত্রা। বায়ুমান নিয়ে কাজ করা সুইস প্রতিষ্ঠান আইকিউএয়ারের দূষিত শহর তালিকার ১২৭টি দেশের মধ্যে আজ সোমবার ঢাকার অবস্থান ৮ম।
আজ সকাল ৮টা ৪৩ মিনিটের রেকর্ড অনুযায়ী ঢাকার বায়ুমান আজ ১৫৮, যা সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর বাতাসের নির্দেশক।
বাতাসের গুণমান সূচকের (একিউআই) মাধ্যমে দূষণের মাত্রা নির্ধারণ করে নিয়মিত বায়ু পরিস্থিতি তুলে ধরে সুইজারল্যান্ডভিত্তিক প্রতিষ্ঠান আইকিউ এয়ার। তাদের তালিকার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ঢাকার বাতাসে অতিক্ষুদ্র বস্তুকণাই দূষণের প্রধান উৎস। বেশি মাত্রার দূষণ শ্বাসতন্ত্রের রোগ, হৃদ্রোগ এবং দীর্ঘ মেয়াদে ক্যানসারের মতো মারাত্মক স্বাস্থ্যঝুঁকি তৈরি করে।
অন্যদিকে গতকালের মতো আজও শীর্ষস্থানে দিল্লি। শহরটির বায়ুমান ৩৪৬, যা দুর্যোগপূর্ণ বাতাসের নির্দেশক।
শীর্ষ পাঁচে থাকা অন্য শহরগুলো হলো— পাকিস্তানের করাচি, কুয়েতের কুয়েত সিটি, মিশরের কায়রো ও পাকিস্তানের লাহোর। শহরগুলোর বায়ুমান যথাক্রমে ২০১, ১৮৯, ১৮৯ ও ১৮১।
বৈশ্বিক মানদণ্ড অনুযায়ী, বায়ুমান সূচক ৫০-এর নিচে থাকলে বিশুদ্ধ বাতাস ধরা হয়। ৫১-১০০ হলে তা সহনীয়। ১০১-১৫০ এর মধ্যে হলে সতর্কতামূলক বা সংবেদনশীল মানুষের (শিশু ও বয়স্ক ব্যক্তি) জন্য অস্বাস্থ্যকর। ১৫১-২০০ হলে সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর এবং সূচক ২০১ থেকে ৩০০ হলে বাতাসকে খুব অস্বাস্থ্যকর বলা হয়। আর সূচক ৩০০ ছাড়ালে সেই বাতাস দুর্যোগপূর্ণ।
বায়ুদূষণজনিত স্বাস্থ্য সমস্যায় প্রতি বছর বহু মানুষ মারা যায়। জীবাশ্ম জ্বালানি থেকে বায়ুদূষণ প্রতিবছর বিশ্বব্যাপী ৫২ লাখ মানুষের মৃত্যুর কারণ বলে ২০২৩ সালের নভেম্বরে ব্রিটিশ মেডিকেল জার্নালে (বিএমজে) প্রকাশিত একটি সমীক্ষায় তুলে ধরা হয়।
এদিকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বলছে, গৃহস্থালি ও পারিপার্শ্বিক বায়ুদূষণের সম্মিলিত প্রভাবে বছরে ৬৭ লাখ মানুষ মারা যায়।
দীর্ঘদিন ঢাকার বাতাস অতিমাত্রায় দূষিত হওয়ায় বাইরে বের হলে সবাইকে মাস্ক পরার পরামর্শ দিয়েছে পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়। এ ছাড়া সংবেদনশীল ব্যক্তিদের অতি প্রয়োজন ছাড়া বাইরে না যাওয়ার অনুরোধও করা হয়েছে।
পাশাপাশি ইটভাটা, শিল্পকারখানার মালিক এবং সাধারণ মানুষকে কঠিন বর্জ্য পোড়ানো বন্ধ রাখা, নির্মাণস্থলে ছাউনি ও বেষ্টনী স্থাপন করা, নির্মাণসামগ্রী ঢেকে রাখা, নির্মাণসামগ্রী পরিবহনের সময় ট্রাক বা লরি ঢেকে নেওয়া, নির্মাণস্থলের আশপাশে দিনে অন্তত দুবার পানি ছিটানো এবং পুরোনো ও ধোঁয়া তৈরি করা যানবাহন রাস্তায় বের না করতে বলা হয়েছে।
বাতাসের এই পরিস্থিতিতে করণীয়
অত্যন্ত সংবেদনশীল গোষ্ঠী: শিশু, বয়স্ক, হৃদ্রোগ বা শ্বাসকষ্টের রোগীরা সব ধরনের ঘরের বাইরে না যাওয়াই ভালো।
সাধারণ সুস্থ ব্যক্তি: তাদের উচিত বাইরে কাটানো সময় সীমিত করা এবং শারীরিক পরিশ্রমের কাজ এড়িয়ে চলা।
যদি বাইরে বের হতে হয়, তবে অবশ্যই দূষণ রোধে কার্যকর মাস্ক ব্যবহার করুন।
ঘরের ভেতরের বাতাস পরিষ্কার রাখতে এয়ার পিউরিফায়ার ব্যবহার করুন এবং দূষিত বাতাস প্রবেশ ঠেকাতে জানালা ও দরজা বন্ধ রাখুন।

চলতি বছরের ৩ জুলাই গড় বৈশ্বিক বায়ু তাপমাত্রা একটি নতুন রেকর্ড গড়ে। পরদিন ৪ জুলাই গড় বৈশ্বিক বায়ু তাপমাত্রা তার চেয়েও বেশি। এরপর ৬ জুলাই গড় বৈশ্বিক বায়ু তাপমাত্রা আরেকটি নতুন রেকর্ড সৃষ্টি করে। এক সপ্তাহে তিনটি রেকর্ড বেশ উদ্বেগজনক।
০৯ জুলাই ২০২৩
পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় দুপুর পর্যন্ত আবহাওয়া থাকতে পারে শুষ্ক। এ সময় উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৬ থেকে ১০ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। দিনের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।
১৬ ঘণ্টা আগে
আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, আজ সকাল ৬টায় ঢাকার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস, যা গতকাল সোমবার ছিল ১৭ দশমিক ১। এ সময় বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ ছিল ৮৯ শতাংশ।
২ দিন আগে
পৃথিবী ঠিক কতটা উষ্ণ হয়ে উঠেছে—এই প্রশ্নের উত্তর নতুন এক বৈজ্ঞানিক তথ্যভান্ডার সামনে এনে নতুন করে আলোচনার জন্ম দিয়েছে। যুক্তরাজ্যভিত্তিক একদল বিজ্ঞানীর প্রকাশিত নতুন তাপমাত্রা ডেটা-সেট দেখাচ্ছে—শিল্পবিপ্লব শুরুর আগের তুলনায় পৃথিবীর উষ্ণতা হয়তো আমরা এত দিন যতটুকু ভেবেছি, তার চেয়েও বেশি বেড়েছে।
২ দিন আগে