অনলাইন ডেস্ক
পরিবেশবান্ধব জ্বালানি বিশেষ করে বাজারে ইথানলমিশ্রিত পেট্রলের পরিমাণ বাড়াতে ঝোলাগুড় রপ্তানির ওপর কড়াকড়ি আরোপ করেছে ভারত। সম্প্রতি দেশটি ঝোলাগুড় রপ্তানির ওপর ৫০ শতাংশ রপ্তানি শুল্ক আরোপ করেছে। আগামীকাল বৃহস্পতিবার থেকে এই বিধিনিষেধ কার্যকর হবে। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম লাইভ মিন্টের এক প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
মূলত আখ থেকে চিনি উৎপাদনের সময় উপজাত হিসেবে ঝোলাগুড় তৈরি হয়। ভারতে গত বছর অনিয়মিত বৃষ্টিপাতের কারণে আখের উৎপাদন খুব একটা হয়নি। সেই পরিপ্রেক্ষিতে দেশটিতে এবার আখের উৎপাদন তুলনামূলক কম হয়েছে। এ কারণে ঝোলাগুড়ের উৎপাদনও কম। আর মূলত সে কারণেই ভারত সরকার এই পণ্যের রপ্তানির ওপর শুল্ক আরোপ করেছে। গত সোমবার এই সিদ্ধান্ত নেয় ভারত।
ভারতের বড় বড় চিনি কারখানার মালিক সমিতি যেমন ন্যাশনাল ফেডারেশন অব কোঅপারেটিভ সুগার ফ্যাক্টরিজ লিমিটেড, ওয়েস্ট ইন্ডিয়ান সুগার মিলস অ্যাসোসিয়েশন এবং সাউথ ইন্ডিয়ান সুগার মিলস অ্যাসোসিয়েশন সম্প্রতি সরকারের কাছে ঝোলাগুড় রপ্তানির ওপর শুল্ক আরোপের আবেদন জানায়। ভারত সরকারের খাদ্য বিভাগও একই ধরনের সুপারিশ করেছিল।
এর আগে, ভারত সরকারের কর্মকর্তাদের বরাত দিয়ে মিন্ট গত ২৯ ডিসেম্বর জানিয়েছিল যে—ভারত সরকার ঝোলাগুড়ের ওপর ৫০ শতাংশ পর্যন্ত রপ্তানি শুল্ক আরোপ করতে পারে। এবং এমনটা করার কারণ হলো—ভারতের আরও বেশি বেশি ইথানল সমৃদ্ধ পেট্রল বাজারে নিয়ে আসা। পেট্রলের সঙ্গে ইথানল মিশ্রিত হলে জ্বালানিটির কার্যকারিতা বাড়ার পাশাপাশি তা আরও পরিবেশবান্ধব হয়ে উঠে।
ভারত সরকার ২০২৫-২৬ সালের মধ্যে শতভাগ পেট্রলের সঙ্গে ২০ শতাংশ ইথানল মেশানো নিশ্চিত করার লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করেছে। বর্তমানে দেশটির পেট্রলে ১২ শতাংশ ইথানল মেশানো হয়। উল্লেখ্য, ভারত বিশ্বের সবচেয়ে বড় ঝোলাগুড় রপ্তানিকারক দেশ। দেশটির বিশ্বের মোট ঝোলাগুড়ের চাহিদার ২৫ শতাংশ এককভাবে পূরণ করে।
পরিবেশবান্ধব জ্বালানি বিশেষ করে বাজারে ইথানলমিশ্রিত পেট্রলের পরিমাণ বাড়াতে ঝোলাগুড় রপ্তানির ওপর কড়াকড়ি আরোপ করেছে ভারত। সম্প্রতি দেশটি ঝোলাগুড় রপ্তানির ওপর ৫০ শতাংশ রপ্তানি শুল্ক আরোপ করেছে। আগামীকাল বৃহস্পতিবার থেকে এই বিধিনিষেধ কার্যকর হবে। ভারতীয় সংবাদমাধ্যম লাইভ মিন্টের এক প্রতিবেদন থেকে এ তথ্য জানা গেছে।
মূলত আখ থেকে চিনি উৎপাদনের সময় উপজাত হিসেবে ঝোলাগুড় তৈরি হয়। ভারতে গত বছর অনিয়মিত বৃষ্টিপাতের কারণে আখের উৎপাদন খুব একটা হয়নি। সেই পরিপ্রেক্ষিতে দেশটিতে এবার আখের উৎপাদন তুলনামূলক কম হয়েছে। এ কারণে ঝোলাগুড়ের উৎপাদনও কম। আর মূলত সে কারণেই ভারত সরকার এই পণ্যের রপ্তানির ওপর শুল্ক আরোপ করেছে। গত সোমবার এই সিদ্ধান্ত নেয় ভারত।
ভারতের বড় বড় চিনি কারখানার মালিক সমিতি যেমন ন্যাশনাল ফেডারেশন অব কোঅপারেটিভ সুগার ফ্যাক্টরিজ লিমিটেড, ওয়েস্ট ইন্ডিয়ান সুগার মিলস অ্যাসোসিয়েশন এবং সাউথ ইন্ডিয়ান সুগার মিলস অ্যাসোসিয়েশন সম্প্রতি সরকারের কাছে ঝোলাগুড় রপ্তানির ওপর শুল্ক আরোপের আবেদন জানায়। ভারত সরকারের খাদ্য বিভাগও একই ধরনের সুপারিশ করেছিল।
এর আগে, ভারত সরকারের কর্মকর্তাদের বরাত দিয়ে মিন্ট গত ২৯ ডিসেম্বর জানিয়েছিল যে—ভারত সরকার ঝোলাগুড়ের ওপর ৫০ শতাংশ পর্যন্ত রপ্তানি শুল্ক আরোপ করতে পারে। এবং এমনটা করার কারণ হলো—ভারতের আরও বেশি বেশি ইথানল সমৃদ্ধ পেট্রল বাজারে নিয়ে আসা। পেট্রলের সঙ্গে ইথানল মিশ্রিত হলে জ্বালানিটির কার্যকারিতা বাড়ার পাশাপাশি তা আরও পরিবেশবান্ধব হয়ে উঠে।
ভারত সরকার ২০২৫-২৬ সালের মধ্যে শতভাগ পেট্রলের সঙ্গে ২০ শতাংশ ইথানল মেশানো নিশ্চিত করার লক্ষ্যমাত্রা নির্ধারণ করেছে। বর্তমানে দেশটির পেট্রলে ১২ শতাংশ ইথানল মেশানো হয়। উল্লেখ্য, ভারত বিশ্বের সবচেয়ে বড় ঝোলাগুড় রপ্তানিকারক দেশ। দেশটির বিশ্বের মোট ঝোলাগুড়ের চাহিদার ২৫ শতাংশ এককভাবে পূরণ করে।
বিশ্বের বিভিন্ন দেশে জলবায়ু পরিবর্তন, পরিবেশ ও প্রাণ প্রকৃতি নিয়ে কাজ করা সাংবাদিকদের সমন্বয়ে গঠিত হয়েছে গ্লোবাল ক্লাইমেট মিডিয়া নেটওয়ার্ক (জিসিএমএন)। হাবিবুর রহমানকে (একাত্তর টিভি, বাংলাদেশ) আহ্বায়ক এবং আশেকিন প্রিন্সকে (চ্যানেল ২৪, বাংলাদেশ) সদস্যসচিব করে জিসিএমএন ১১ সদস্যের একটি নির্বাহী কমিটি গঠ
৪ ঘণ্টা আগেএবারের জলবায়ু পরিবর্তন সম্মেলনকে ‘কপ অব দ্য ফিন্যান্স’ বা অর্থায়নের কপ বলা হলেও সেটি কেবল কাগজে-কলমেই ঠেকেছে। ক্ষতিপূরণ হিসেবে উন্নয়নশীল দেশগুলো বার্ষিক ১ দশমিক ৩ ট্রিলিয়ন মার্কিন ডলারের জলবায়ু ক্ষতিপূরণের যে দাবি জানিয়েছিল, সম্মেলনের ১১তম দিনেও সেই সম্ভাবনা তৈরি হয়নি। এমনকি বিগত বছরগুলোর ক্ষতিপূ
১২ ঘণ্টা আগেকার বাতাসে দূষণের মাত্রা বেড়েছে। বাতাসের মান সূচকে আজ ঢাকা দূষণের মাত্রা ১৯৫, যা অস্বাস্থ্যকর। অন্যদিকে একদিন পরই আবারও বায়ুদূষণের শীর্ষে ভারতের রাজধানী দিল্লি। এর পরে আছে পাকিস্তানের লাহোর। এ ছাড়া শীর্ষ পাঁচ দেশের মধ্যে রয়েছে ইজিপট ও চীন...
১৩ ঘণ্টা আগেপাঁচ বছর আগে প্লাস্টিক দূষণ রোধের লক্ষ্যে উচ্চ পর্যায়ের এক জোট গড়ে তুলেছিল বিশ্বের শীর্ষস্থানীয় তেল ও রাসায়নিক কোম্পানিগুলো। কিন্তু নতুন তথ্য বলছে, এই সময়ের মধ্যে কোম্পানিগুলো যে পরিমাণ নতুন প্লাস্টিক উৎপাদন করেছে, তা তাদের অপসারিত বর্জ্যের তুলনায় ১ হাজার গুণ বেশি।
১ দিন আগে