
বিশালদেহী প্রাণী হাতির সঙ্গে আমরা সবাই পরিচিত হলেও এদের সম্পর্কে খুব বেশি কিছু আমাদের অধিকাংশেরই জানা নেই। এরা যে চমৎকার স্মৃতিশক্তির অধিকারী, প্রাকৃতিক সানস্ক্রিন ব্যবহার করে কিংবা লবণ সংগ্রহ করে খায় জঙ্গল থেকে এসব তথ্যের কয়টাই বা আমাদের জানা আছে বলুন? বিশ্ব হাতি দিবসে তাই থাকছে হাতি নিয়ে মজার কিছু তথ্য।
১. হাতিদের তিনটি আলাদা প্রজাতি আছে। আমাদের চিড়িয়াখানায় বা পথে মাহুতের সঙ্গে যে হাতিগুলো দেখেন সেগুলো এশীয় হাতি। বাংলাদেশের পাহাড়-জঙ্গলে এখনো কিছু বুনো এশীয় হাতি টিকে আছে। এ ছাড়া আফ্রিকান হাতি আছে দুই প্রজাতির। একটি আফ্রিকান সাভানা হাতি আরেকটি আফ্রিকান ফরেস্ট হাতি। আফ্রিকান ও এশীয় হাতিদের কান দেখে সহজেই আলাদা করতে পারবেন। আফ্রিকান হাতিদের কান আকারে বড় ও ছড়ানো। আফ্রিকান ফরেস্ট এলিফ্যান্টের বাস কঙ্গোর গহিন জঙ্গলে। সাভানা হাতিদের তুলনায় এদের দাঁত সোজা ও কান বেশি গোলাকার।
২. আফ্রিকান হাতি তিন মিটার পর্যন্ত লম্বা হয়, ওজন ৪০০০ থেকে ৭৫০০ কেজি। এশীয় হাতি আকারে একটু ছোট, উচ্চতা ২.৭ মিটার, ওজনে ৩০০০-৬০০০ কেজি।
৩. হাতির দাঁতের দিকে তাকিয়ে অনেক কিছু বলে দিতে পারবেন। এদের দাঁত সব সময়ই বাড়তে থাকে। তার মানে দীর্ঘ দাঁত হাতিটি যে বয়স্ক সে ইঙ্গিত দেয়। আফ্রিকান হাতি পুরুষ হোক কী স্ত্রী তাদের দাঁত থাকে। তবে এশিয়া হাতিদের বেলায় কেবল পুরুষ বা মদ্দা হাতিদের দাঁত থাকে।
৪. দিনে ১২ থেকে ১৮ ঘণ্টা ঘাস, লতা-পাতা আর ফল খেয়ে কাটে হাতিদের। লম্বা শুঁড় তাদের খাবারের গন্ধ নিতে সাহায্য করে। তারপর এটার সাহায্যে মজাদার খাবারটা মুখে পুরে নেয়। বেশি খাওয়া মানে বেশি মল ত্যাগ করা। এক সপ্তাহে একটা হাতি মোটামুটি এক টনের মতো মল ত্যাগ করে। এই মল বা নাদি মাটিকে উর্বর করে। এই নাদির মাধ্যমে বিভিন্ন বৃক্ষের বীজও ছড়িয়ে দেয় হাতিরা। হাতিরা মাটি খুঁড়ে পানির উৎস তৈরি করে। তেমনি চলার পথ তৈরি করে। তার মানে একটা হাতি তার আশপাশের এলাকার ভূ-প্রকৃতি পাল্টে দিতে ভূমিকা রাখে।
৫. হাতিদের শরীরের খনিজের চাহিদা পূরণের জন্য লবণ দরকার হয়। তারা জঙ্গল থেকে নিজেদের জন্য লবণ সংগ্রহ করে নেয়। যেমন কেনিয়ার মাউন্ট এলগনের হাতিদের একটি দল দাঁত দিয়ে মাটির তলের গুহার সল্টলিক থেকে খুঁচিয়ে লবণের চাঁই তুলে আনে। তারপর শুঁড় দিয়ে ভেঙে এই লবণ খায়।
৬. হাতিদের স্মরণশক্তির কোনো তুলনা নেই। হাতিদের মগজটাও কিন্তু বিশাল। বিশেষ করে মগজের যে অংশের সঙ্গে স্মৃতিশক্তির সম্পর্ক আছে সেটি আকারে অনেক বড়। বহু বছরের ব্যবধানেও দূরবর্তী কোনো পানির উৎস, অন্য হাতি এবং যেসব মানুষের সঙ্গে দেখা হয়েছে তাদের মনে রাখতে পারে হাতিরা। দলনেত্রীর মাধ্যমে প্রজন্ম থেকে প্রজন্ম নিজেদের জ্ঞান সংরক্ষণ করে হাতিরা। এটা প্রাণীটিকে টিকে থাকতে সাহায্য করে। তেমনি স্মরণশক্তি ব্যবহার করে কোনো ফল কখন পাকবে তা বুঝে সময়মতো সেখানে পৌঁছে যেতে পারে হাতিরা।
৭. হাতিদের জন্য খুব গুরুত্বপূর্ণ এদের শুঁড়। একটি হাতির শুঁড়ে প্রায় দেড় লাখ পেশি আছে। একবারে শুঁড় দিয়ে আট লিটার পানি তুলতে পারে হাতিরা। সাঁতার কাটার সময় শুঁড়ের সাহায্যে শ্বাস নিতে পারে এরা।
৮. হাতিরা নিজেদের সানস্ক্রিন তৈরি করে নেয়। কোনো নদী বা জলাভূমিতে গোসলের পর কাদা আর বালু দিয়ে শরীরে প্রলেপের মতো দেয় তারা। এটি গনগনে সূর্যের তাপে পুড়ে যাওয়া থেকে তাদের চামড়াকে রক্ষা করে।
৯. আশ্চর্যজনক হলেও হাতি শিশু জন্মের ২০ মিনিটের মধ্যে ওঠে দাঁড়াতে পারে এবং এক ঘণ্টার মধ্যে হাঁটা-চলা করতে পারে।
১০. হাতিরা মৌমাছিকে ভয় পায়। কৃষকেরা এমনকি নিজেদের জমি থেকে হাতিদের দূরে সরিয়ে রাখতে মৌমাছির চাক ব্যবহার করে। নিউইয়র্ক টাইমসের এক রিপোর্টে জানা যায় এশিয়ার কোনো কোনো খামারি বিপজ্জনক বৈদ্যুতিক তারের বদলে এই কৌশল ব্যবহার করেন হাতি তাড়াতে। তেমনি স্মিথসোনিয়ান ম্যাগাজিন জানিয়েছে কেনিয়ার কৃষকেরা এই পদ্ধতি ব্যবহার করে।
১১. হাতি হলো একমাত্র স্তন্যপায়ী প্রাণী যে লাফাতে পারে না। এমনকি দৌড়ানোর সময়ও অন্তত দুটি পা মাটিতে থাকে।
১২. পৃথিবীতে এখন যেসব প্রাণী টিকে আছে এদের মধ্যে হাতির সবচেয়ে নিকটতম জ্ঞাতি কে শুনলে অবাক হবেন। সে মোটেই বিশালাকায় কোনো প্রাণী নয়। তার নাম রক হাইরেক্স। ছোট্ট এই স্তন্যপায়ী প্রাণীটির বাস আফ্রিকা মহাদেশের সাব-সাহারান অঞ্চল ও আরব উপদ্বীপের উপকূলীয় এলাকার পাথুরে জমিতে।
১৩. হাতিরা চীনাবাদাম খেতে মোটেই পছন্দ করে না। বুনো অবস্থায় তাদের চীনা বাদাম খাবার কোনো খবর মেলেনি। তেমনি চিড়িয়াখানাগুলোতে পোষা হাতিকেও এটি খাওয়ানো হয় না।
ন্যাট জিও কিডস, ওয়ার্ল্ড ওয়াইল্ডলাইফ ফান্ড, ট্রি হাগার ডট কম, ইনসাইডার ডট কম, স্মিথসোনিয়ান ম্যাগাজিন

বিশালদেহী প্রাণী হাতির সঙ্গে আমরা সবাই পরিচিত হলেও এদের সম্পর্কে খুব বেশি কিছু আমাদের অধিকাংশেরই জানা নেই। এরা যে চমৎকার স্মৃতিশক্তির অধিকারী, প্রাকৃতিক সানস্ক্রিন ব্যবহার করে কিংবা লবণ সংগ্রহ করে খায় জঙ্গল থেকে এসব তথ্যের কয়টাই বা আমাদের জানা আছে বলুন? বিশ্ব হাতি দিবসে তাই থাকছে হাতি নিয়ে মজার কিছু তথ্য।
১. হাতিদের তিনটি আলাদা প্রজাতি আছে। আমাদের চিড়িয়াখানায় বা পথে মাহুতের সঙ্গে যে হাতিগুলো দেখেন সেগুলো এশীয় হাতি। বাংলাদেশের পাহাড়-জঙ্গলে এখনো কিছু বুনো এশীয় হাতি টিকে আছে। এ ছাড়া আফ্রিকান হাতি আছে দুই প্রজাতির। একটি আফ্রিকান সাভানা হাতি আরেকটি আফ্রিকান ফরেস্ট হাতি। আফ্রিকান ও এশীয় হাতিদের কান দেখে সহজেই আলাদা করতে পারবেন। আফ্রিকান হাতিদের কান আকারে বড় ও ছড়ানো। আফ্রিকান ফরেস্ট এলিফ্যান্টের বাস কঙ্গোর গহিন জঙ্গলে। সাভানা হাতিদের তুলনায় এদের দাঁত সোজা ও কান বেশি গোলাকার।
২. আফ্রিকান হাতি তিন মিটার পর্যন্ত লম্বা হয়, ওজন ৪০০০ থেকে ৭৫০০ কেজি। এশীয় হাতি আকারে একটু ছোট, উচ্চতা ২.৭ মিটার, ওজনে ৩০০০-৬০০০ কেজি।
৩. হাতির দাঁতের দিকে তাকিয়ে অনেক কিছু বলে দিতে পারবেন। এদের দাঁত সব সময়ই বাড়তে থাকে। তার মানে দীর্ঘ দাঁত হাতিটি যে বয়স্ক সে ইঙ্গিত দেয়। আফ্রিকান হাতি পুরুষ হোক কী স্ত্রী তাদের দাঁত থাকে। তবে এশিয়া হাতিদের বেলায় কেবল পুরুষ বা মদ্দা হাতিদের দাঁত থাকে।
৪. দিনে ১২ থেকে ১৮ ঘণ্টা ঘাস, লতা-পাতা আর ফল খেয়ে কাটে হাতিদের। লম্বা শুঁড় তাদের খাবারের গন্ধ নিতে সাহায্য করে। তারপর এটার সাহায্যে মজাদার খাবারটা মুখে পুরে নেয়। বেশি খাওয়া মানে বেশি মল ত্যাগ করা। এক সপ্তাহে একটা হাতি মোটামুটি এক টনের মতো মল ত্যাগ করে। এই মল বা নাদি মাটিকে উর্বর করে। এই নাদির মাধ্যমে বিভিন্ন বৃক্ষের বীজও ছড়িয়ে দেয় হাতিরা। হাতিরা মাটি খুঁড়ে পানির উৎস তৈরি করে। তেমনি চলার পথ তৈরি করে। তার মানে একটা হাতি তার আশপাশের এলাকার ভূ-প্রকৃতি পাল্টে দিতে ভূমিকা রাখে।
৫. হাতিদের শরীরের খনিজের চাহিদা পূরণের জন্য লবণ দরকার হয়। তারা জঙ্গল থেকে নিজেদের জন্য লবণ সংগ্রহ করে নেয়। যেমন কেনিয়ার মাউন্ট এলগনের হাতিদের একটি দল দাঁত দিয়ে মাটির তলের গুহার সল্টলিক থেকে খুঁচিয়ে লবণের চাঁই তুলে আনে। তারপর শুঁড় দিয়ে ভেঙে এই লবণ খায়।
৬. হাতিদের স্মরণশক্তির কোনো তুলনা নেই। হাতিদের মগজটাও কিন্তু বিশাল। বিশেষ করে মগজের যে অংশের সঙ্গে স্মৃতিশক্তির সম্পর্ক আছে সেটি আকারে অনেক বড়। বহু বছরের ব্যবধানেও দূরবর্তী কোনো পানির উৎস, অন্য হাতি এবং যেসব মানুষের সঙ্গে দেখা হয়েছে তাদের মনে রাখতে পারে হাতিরা। দলনেত্রীর মাধ্যমে প্রজন্ম থেকে প্রজন্ম নিজেদের জ্ঞান সংরক্ষণ করে হাতিরা। এটা প্রাণীটিকে টিকে থাকতে সাহায্য করে। তেমনি স্মরণশক্তি ব্যবহার করে কোনো ফল কখন পাকবে তা বুঝে সময়মতো সেখানে পৌঁছে যেতে পারে হাতিরা।
৭. হাতিদের জন্য খুব গুরুত্বপূর্ণ এদের শুঁড়। একটি হাতির শুঁড়ে প্রায় দেড় লাখ পেশি আছে। একবারে শুঁড় দিয়ে আট লিটার পানি তুলতে পারে হাতিরা। সাঁতার কাটার সময় শুঁড়ের সাহায্যে শ্বাস নিতে পারে এরা।
৮. হাতিরা নিজেদের সানস্ক্রিন তৈরি করে নেয়। কোনো নদী বা জলাভূমিতে গোসলের পর কাদা আর বালু দিয়ে শরীরে প্রলেপের মতো দেয় তারা। এটি গনগনে সূর্যের তাপে পুড়ে যাওয়া থেকে তাদের চামড়াকে রক্ষা করে।
৯. আশ্চর্যজনক হলেও হাতি শিশু জন্মের ২০ মিনিটের মধ্যে ওঠে দাঁড়াতে পারে এবং এক ঘণ্টার মধ্যে হাঁটা-চলা করতে পারে।
১০. হাতিরা মৌমাছিকে ভয় পায়। কৃষকেরা এমনকি নিজেদের জমি থেকে হাতিদের দূরে সরিয়ে রাখতে মৌমাছির চাক ব্যবহার করে। নিউইয়র্ক টাইমসের এক রিপোর্টে জানা যায় এশিয়ার কোনো কোনো খামারি বিপজ্জনক বৈদ্যুতিক তারের বদলে এই কৌশল ব্যবহার করেন হাতি তাড়াতে। তেমনি স্মিথসোনিয়ান ম্যাগাজিন জানিয়েছে কেনিয়ার কৃষকেরা এই পদ্ধতি ব্যবহার করে।
১১. হাতি হলো একমাত্র স্তন্যপায়ী প্রাণী যে লাফাতে পারে না। এমনকি দৌড়ানোর সময়ও অন্তত দুটি পা মাটিতে থাকে।
১২. পৃথিবীতে এখন যেসব প্রাণী টিকে আছে এদের মধ্যে হাতির সবচেয়ে নিকটতম জ্ঞাতি কে শুনলে অবাক হবেন। সে মোটেই বিশালাকায় কোনো প্রাণী নয়। তার নাম রক হাইরেক্স। ছোট্ট এই স্তন্যপায়ী প্রাণীটির বাস আফ্রিকা মহাদেশের সাব-সাহারান অঞ্চল ও আরব উপদ্বীপের উপকূলীয় এলাকার পাথুরে জমিতে।
১৩. হাতিরা চীনাবাদাম খেতে মোটেই পছন্দ করে না। বুনো অবস্থায় তাদের চীনা বাদাম খাবার কোনো খবর মেলেনি। তেমনি চিড়িয়াখানাগুলোতে পোষা হাতিকেও এটি খাওয়ানো হয় না।
ন্যাট জিও কিডস, ওয়ার্ল্ড ওয়াইল্ডলাইফ ফান্ড, ট্রি হাগার ডট কম, ইনসাইডার ডট কম, স্মিথসোনিয়ান ম্যাগাজিন

বিশালদেহী প্রাণী হাতির সঙ্গে আমরা সবাই পরিচিত হলেও এদের সম্পর্কে খুব বেশি কিছু আমাদের অধিকাংশেরই জানা নেই। এরা যে চমৎকার স্মৃতিশক্তির অধিকারী, প্রাকৃতিক সানস্ক্রিন ব্যবহার করে কিংবা লবণ সংগ্রহ করে খায় জঙ্গল থেকে এসব তথ্যের কয়টাই বা আমাদের জানা আছে বলুন? বিশ্ব হাতি দিবসে তাই থাকছে হাতি নিয়ে মজার কিছু তথ্য।
১. হাতিদের তিনটি আলাদা প্রজাতি আছে। আমাদের চিড়িয়াখানায় বা পথে মাহুতের সঙ্গে যে হাতিগুলো দেখেন সেগুলো এশীয় হাতি। বাংলাদেশের পাহাড়-জঙ্গলে এখনো কিছু বুনো এশীয় হাতি টিকে আছে। এ ছাড়া আফ্রিকান হাতি আছে দুই প্রজাতির। একটি আফ্রিকান সাভানা হাতি আরেকটি আফ্রিকান ফরেস্ট হাতি। আফ্রিকান ও এশীয় হাতিদের কান দেখে সহজেই আলাদা করতে পারবেন। আফ্রিকান হাতিদের কান আকারে বড় ও ছড়ানো। আফ্রিকান ফরেস্ট এলিফ্যান্টের বাস কঙ্গোর গহিন জঙ্গলে। সাভানা হাতিদের তুলনায় এদের দাঁত সোজা ও কান বেশি গোলাকার।
২. আফ্রিকান হাতি তিন মিটার পর্যন্ত লম্বা হয়, ওজন ৪০০০ থেকে ৭৫০০ কেজি। এশীয় হাতি আকারে একটু ছোট, উচ্চতা ২.৭ মিটার, ওজনে ৩০০০-৬০০০ কেজি।
৩. হাতির দাঁতের দিকে তাকিয়ে অনেক কিছু বলে দিতে পারবেন। এদের দাঁত সব সময়ই বাড়তে থাকে। তার মানে দীর্ঘ দাঁত হাতিটি যে বয়স্ক সে ইঙ্গিত দেয়। আফ্রিকান হাতি পুরুষ হোক কী স্ত্রী তাদের দাঁত থাকে। তবে এশিয়া হাতিদের বেলায় কেবল পুরুষ বা মদ্দা হাতিদের দাঁত থাকে।
৪. দিনে ১২ থেকে ১৮ ঘণ্টা ঘাস, লতা-পাতা আর ফল খেয়ে কাটে হাতিদের। লম্বা শুঁড় তাদের খাবারের গন্ধ নিতে সাহায্য করে। তারপর এটার সাহায্যে মজাদার খাবারটা মুখে পুরে নেয়। বেশি খাওয়া মানে বেশি মল ত্যাগ করা। এক সপ্তাহে একটা হাতি মোটামুটি এক টনের মতো মল ত্যাগ করে। এই মল বা নাদি মাটিকে উর্বর করে। এই নাদির মাধ্যমে বিভিন্ন বৃক্ষের বীজও ছড়িয়ে দেয় হাতিরা। হাতিরা মাটি খুঁড়ে পানির উৎস তৈরি করে। তেমনি চলার পথ তৈরি করে। তার মানে একটা হাতি তার আশপাশের এলাকার ভূ-প্রকৃতি পাল্টে দিতে ভূমিকা রাখে।
৫. হাতিদের শরীরের খনিজের চাহিদা পূরণের জন্য লবণ দরকার হয়। তারা জঙ্গল থেকে নিজেদের জন্য লবণ সংগ্রহ করে নেয়। যেমন কেনিয়ার মাউন্ট এলগনের হাতিদের একটি দল দাঁত দিয়ে মাটির তলের গুহার সল্টলিক থেকে খুঁচিয়ে লবণের চাঁই তুলে আনে। তারপর শুঁড় দিয়ে ভেঙে এই লবণ খায়।
৬. হাতিদের স্মরণশক্তির কোনো তুলনা নেই। হাতিদের মগজটাও কিন্তু বিশাল। বিশেষ করে মগজের যে অংশের সঙ্গে স্মৃতিশক্তির সম্পর্ক আছে সেটি আকারে অনেক বড়। বহু বছরের ব্যবধানেও দূরবর্তী কোনো পানির উৎস, অন্য হাতি এবং যেসব মানুষের সঙ্গে দেখা হয়েছে তাদের মনে রাখতে পারে হাতিরা। দলনেত্রীর মাধ্যমে প্রজন্ম থেকে প্রজন্ম নিজেদের জ্ঞান সংরক্ষণ করে হাতিরা। এটা প্রাণীটিকে টিকে থাকতে সাহায্য করে। তেমনি স্মরণশক্তি ব্যবহার করে কোনো ফল কখন পাকবে তা বুঝে সময়মতো সেখানে পৌঁছে যেতে পারে হাতিরা।
৭. হাতিদের জন্য খুব গুরুত্বপূর্ণ এদের শুঁড়। একটি হাতির শুঁড়ে প্রায় দেড় লাখ পেশি আছে। একবারে শুঁড় দিয়ে আট লিটার পানি তুলতে পারে হাতিরা। সাঁতার কাটার সময় শুঁড়ের সাহায্যে শ্বাস নিতে পারে এরা।
৮. হাতিরা নিজেদের সানস্ক্রিন তৈরি করে নেয়। কোনো নদী বা জলাভূমিতে গোসলের পর কাদা আর বালু দিয়ে শরীরে প্রলেপের মতো দেয় তারা। এটি গনগনে সূর্যের তাপে পুড়ে যাওয়া থেকে তাদের চামড়াকে রক্ষা করে।
৯. আশ্চর্যজনক হলেও হাতি শিশু জন্মের ২০ মিনিটের মধ্যে ওঠে দাঁড়াতে পারে এবং এক ঘণ্টার মধ্যে হাঁটা-চলা করতে পারে।
১০. হাতিরা মৌমাছিকে ভয় পায়। কৃষকেরা এমনকি নিজেদের জমি থেকে হাতিদের দূরে সরিয়ে রাখতে মৌমাছির চাক ব্যবহার করে। নিউইয়র্ক টাইমসের এক রিপোর্টে জানা যায় এশিয়ার কোনো কোনো খামারি বিপজ্জনক বৈদ্যুতিক তারের বদলে এই কৌশল ব্যবহার করেন হাতি তাড়াতে। তেমনি স্মিথসোনিয়ান ম্যাগাজিন জানিয়েছে কেনিয়ার কৃষকেরা এই পদ্ধতি ব্যবহার করে।
১১. হাতি হলো একমাত্র স্তন্যপায়ী প্রাণী যে লাফাতে পারে না। এমনকি দৌড়ানোর সময়ও অন্তত দুটি পা মাটিতে থাকে।
১২. পৃথিবীতে এখন যেসব প্রাণী টিকে আছে এদের মধ্যে হাতির সবচেয়ে নিকটতম জ্ঞাতি কে শুনলে অবাক হবেন। সে মোটেই বিশালাকায় কোনো প্রাণী নয়। তার নাম রক হাইরেক্স। ছোট্ট এই স্তন্যপায়ী প্রাণীটির বাস আফ্রিকা মহাদেশের সাব-সাহারান অঞ্চল ও আরব উপদ্বীপের উপকূলীয় এলাকার পাথুরে জমিতে।
১৩. হাতিরা চীনাবাদাম খেতে মোটেই পছন্দ করে না। বুনো অবস্থায় তাদের চীনা বাদাম খাবার কোনো খবর মেলেনি। তেমনি চিড়িয়াখানাগুলোতে পোষা হাতিকেও এটি খাওয়ানো হয় না।
ন্যাট জিও কিডস, ওয়ার্ল্ড ওয়াইল্ডলাইফ ফান্ড, ট্রি হাগার ডট কম, ইনসাইডার ডট কম, স্মিথসোনিয়ান ম্যাগাজিন

বিশালদেহী প্রাণী হাতির সঙ্গে আমরা সবাই পরিচিত হলেও এদের সম্পর্কে খুব বেশি কিছু আমাদের অধিকাংশেরই জানা নেই। এরা যে চমৎকার স্মৃতিশক্তির অধিকারী, প্রাকৃতিক সানস্ক্রিন ব্যবহার করে কিংবা লবণ সংগ্রহ করে খায় জঙ্গল থেকে এসব তথ্যের কয়টাই বা আমাদের জানা আছে বলুন? বিশ্ব হাতি দিবসে তাই থাকছে হাতি নিয়ে মজার কিছু তথ্য।
১. হাতিদের তিনটি আলাদা প্রজাতি আছে। আমাদের চিড়িয়াখানায় বা পথে মাহুতের সঙ্গে যে হাতিগুলো দেখেন সেগুলো এশীয় হাতি। বাংলাদেশের পাহাড়-জঙ্গলে এখনো কিছু বুনো এশীয় হাতি টিকে আছে। এ ছাড়া আফ্রিকান হাতি আছে দুই প্রজাতির। একটি আফ্রিকান সাভানা হাতি আরেকটি আফ্রিকান ফরেস্ট হাতি। আফ্রিকান ও এশীয় হাতিদের কান দেখে সহজেই আলাদা করতে পারবেন। আফ্রিকান হাতিদের কান আকারে বড় ও ছড়ানো। আফ্রিকান ফরেস্ট এলিফ্যান্টের বাস কঙ্গোর গহিন জঙ্গলে। সাভানা হাতিদের তুলনায় এদের দাঁত সোজা ও কান বেশি গোলাকার।
২. আফ্রিকান হাতি তিন মিটার পর্যন্ত লম্বা হয়, ওজন ৪০০০ থেকে ৭৫০০ কেজি। এশীয় হাতি আকারে একটু ছোট, উচ্চতা ২.৭ মিটার, ওজনে ৩০০০-৬০০০ কেজি।
৩. হাতির দাঁতের দিকে তাকিয়ে অনেক কিছু বলে দিতে পারবেন। এদের দাঁত সব সময়ই বাড়তে থাকে। তার মানে দীর্ঘ দাঁত হাতিটি যে বয়স্ক সে ইঙ্গিত দেয়। আফ্রিকান হাতি পুরুষ হোক কী স্ত্রী তাদের দাঁত থাকে। তবে এশিয়া হাতিদের বেলায় কেবল পুরুষ বা মদ্দা হাতিদের দাঁত থাকে।
৪. দিনে ১২ থেকে ১৮ ঘণ্টা ঘাস, লতা-পাতা আর ফল খেয়ে কাটে হাতিদের। লম্বা শুঁড় তাদের খাবারের গন্ধ নিতে সাহায্য করে। তারপর এটার সাহায্যে মজাদার খাবারটা মুখে পুরে নেয়। বেশি খাওয়া মানে বেশি মল ত্যাগ করা। এক সপ্তাহে একটা হাতি মোটামুটি এক টনের মতো মল ত্যাগ করে। এই মল বা নাদি মাটিকে উর্বর করে। এই নাদির মাধ্যমে বিভিন্ন বৃক্ষের বীজও ছড়িয়ে দেয় হাতিরা। হাতিরা মাটি খুঁড়ে পানির উৎস তৈরি করে। তেমনি চলার পথ তৈরি করে। তার মানে একটা হাতি তার আশপাশের এলাকার ভূ-প্রকৃতি পাল্টে দিতে ভূমিকা রাখে।
৫. হাতিদের শরীরের খনিজের চাহিদা পূরণের জন্য লবণ দরকার হয়। তারা জঙ্গল থেকে নিজেদের জন্য লবণ সংগ্রহ করে নেয়। যেমন কেনিয়ার মাউন্ট এলগনের হাতিদের একটি দল দাঁত দিয়ে মাটির তলের গুহার সল্টলিক থেকে খুঁচিয়ে লবণের চাঁই তুলে আনে। তারপর শুঁড় দিয়ে ভেঙে এই লবণ খায়।
৬. হাতিদের স্মরণশক্তির কোনো তুলনা নেই। হাতিদের মগজটাও কিন্তু বিশাল। বিশেষ করে মগজের যে অংশের সঙ্গে স্মৃতিশক্তির সম্পর্ক আছে সেটি আকারে অনেক বড়। বহু বছরের ব্যবধানেও দূরবর্তী কোনো পানির উৎস, অন্য হাতি এবং যেসব মানুষের সঙ্গে দেখা হয়েছে তাদের মনে রাখতে পারে হাতিরা। দলনেত্রীর মাধ্যমে প্রজন্ম থেকে প্রজন্ম নিজেদের জ্ঞান সংরক্ষণ করে হাতিরা। এটা প্রাণীটিকে টিকে থাকতে সাহায্য করে। তেমনি স্মরণশক্তি ব্যবহার করে কোনো ফল কখন পাকবে তা বুঝে সময়মতো সেখানে পৌঁছে যেতে পারে হাতিরা।
৭. হাতিদের জন্য খুব গুরুত্বপূর্ণ এদের শুঁড়। একটি হাতির শুঁড়ে প্রায় দেড় লাখ পেশি আছে। একবারে শুঁড় দিয়ে আট লিটার পানি তুলতে পারে হাতিরা। সাঁতার কাটার সময় শুঁড়ের সাহায্যে শ্বাস নিতে পারে এরা।
৮. হাতিরা নিজেদের সানস্ক্রিন তৈরি করে নেয়। কোনো নদী বা জলাভূমিতে গোসলের পর কাদা আর বালু দিয়ে শরীরে প্রলেপের মতো দেয় তারা। এটি গনগনে সূর্যের তাপে পুড়ে যাওয়া থেকে তাদের চামড়াকে রক্ষা করে।
৯. আশ্চর্যজনক হলেও হাতি শিশু জন্মের ২০ মিনিটের মধ্যে ওঠে দাঁড়াতে পারে এবং এক ঘণ্টার মধ্যে হাঁটা-চলা করতে পারে।
১০. হাতিরা মৌমাছিকে ভয় পায়। কৃষকেরা এমনকি নিজেদের জমি থেকে হাতিদের দূরে সরিয়ে রাখতে মৌমাছির চাক ব্যবহার করে। নিউইয়র্ক টাইমসের এক রিপোর্টে জানা যায় এশিয়ার কোনো কোনো খামারি বিপজ্জনক বৈদ্যুতিক তারের বদলে এই কৌশল ব্যবহার করেন হাতি তাড়াতে। তেমনি স্মিথসোনিয়ান ম্যাগাজিন জানিয়েছে কেনিয়ার কৃষকেরা এই পদ্ধতি ব্যবহার করে।
১১. হাতি হলো একমাত্র স্তন্যপায়ী প্রাণী যে লাফাতে পারে না। এমনকি দৌড়ানোর সময়ও অন্তত দুটি পা মাটিতে থাকে।
১২. পৃথিবীতে এখন যেসব প্রাণী টিকে আছে এদের মধ্যে হাতির সবচেয়ে নিকটতম জ্ঞাতি কে শুনলে অবাক হবেন। সে মোটেই বিশালাকায় কোনো প্রাণী নয়। তার নাম রক হাইরেক্স। ছোট্ট এই স্তন্যপায়ী প্রাণীটির বাস আফ্রিকা মহাদেশের সাব-সাহারান অঞ্চল ও আরব উপদ্বীপের উপকূলীয় এলাকার পাথুরে জমিতে।
১৩. হাতিরা চীনাবাদাম খেতে মোটেই পছন্দ করে না। বুনো অবস্থায় তাদের চীনা বাদাম খাবার কোনো খবর মেলেনি। তেমনি চিড়িয়াখানাগুলোতে পোষা হাতিকেও এটি খাওয়ানো হয় না।
ন্যাট জিও কিডস, ওয়ার্ল্ড ওয়াইল্ডলাইফ ফান্ড, ট্রি হাগার ডট কম, ইনসাইডার ডট কম, স্মিথসোনিয়ান ম্যাগাজিন

পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় দুপুর পর্যন্ত আবহাওয়া থাকতে পারে শুষ্ক। এ সময় উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৬ থেকে ১০ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। দিনের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।
১৬ ঘণ্টা আগে
আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, আজ সকাল ৬টায় ঢাকার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস, যা গতকাল সোমবার ছিল ১৭ দশমিক ১। এ সময় বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ ছিল ৮৯ শতাংশ।
২ দিন আগে
পৃথিবী ঠিক কতটা উষ্ণ হয়ে উঠেছে—এই প্রশ্নের উত্তর নতুন এক বৈজ্ঞানিক তথ্যভান্ডার সামনে এনে নতুন করে আলোচনার জন্ম দিয়েছে। যুক্তরাজ্যভিত্তিক একদল বিজ্ঞানীর প্রকাশিত নতুন তাপমাত্রা ডেটা-সেট দেখাচ্ছে—শিল্পবিপ্লব শুরুর আগের তুলনায় পৃথিবীর উষ্ণতা হয়তো আমরা এত দিন যতটুকু ভেবেছি, তার চেয়েও বেশি বেড়েছে।
২ দিন আগে
অগ্রহায়ণের শেষ দিন আজ। বাতাসে শীতের আমেজ। তবে শীতল আবহাওয়া নিয়ে আসা শুষ্ক মৌসুমের শুরু থেকেই ঢাকার বাতাসে বেড়ে যায় দূষণের মাত্রা। বায়ুমান নিয়ে কাজ করা সুইস প্রতিষ্ঠান আইকিউএয়ারের দূষিত শহর তালিকার ১২৭টি দেশের মধ্যে আজ সোমবার ঢাকার অবস্থান ৮ম।
৩ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

রাজধানী ঢাকায় আকাশ আজ বুধবার ভোর থেকে ছিল হালকা কুয়াশাচ্ছন্ন। তবে হাড়কাঁপানো শীত পড়েনি।
আজ সারা দিন ঢাকা ও আশপাশের অঞ্চলের আবহাওয়া শুষ্ক থাকবে।
আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, আজ সকাল ৬টায় ঢাকার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১৬ দশমিক ৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস, যা গতকাল মঙ্গলবার ছিল ১৬ দশমিক ৬। এ সময় বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ ছিল ৮০ শতাংশ।
আবহাওয়া অধিদপ্তরের সকাল ৭টায় পরবর্তী ছয় ঘণ্টার জন্য ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় দুপুর পর্যন্ত আবহাওয়া থাকতে পারে শুষ্ক। এ সময় উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৬ থেকে ১০ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। দিনের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।
পূর্বাভাসে আরও জানানো হয়েছে, আজ সূর্যাস্ত ৫টা ১৪ মিনিটে এবং আগামীকাল সূর্যোদয় ৬টা ৩৫ মিনিটে।

রাজধানী ঢাকায় আকাশ আজ বুধবার ভোর থেকে ছিল হালকা কুয়াশাচ্ছন্ন। তবে হাড়কাঁপানো শীত পড়েনি।
আজ সারা দিন ঢাকা ও আশপাশের অঞ্চলের আবহাওয়া শুষ্ক থাকবে।
আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, আজ সকাল ৬টায় ঢাকার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১৬ দশমিক ৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস, যা গতকাল মঙ্গলবার ছিল ১৬ দশমিক ৬। এ সময় বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ ছিল ৮০ শতাংশ।
আবহাওয়া অধিদপ্তরের সকাল ৭টায় পরবর্তী ছয় ঘণ্টার জন্য ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় দুপুর পর্যন্ত আবহাওয়া থাকতে পারে শুষ্ক। এ সময় উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৬ থেকে ১০ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। দিনের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।
পূর্বাভাসে আরও জানানো হয়েছে, আজ সূর্যাস্ত ৫টা ১৪ মিনিটে এবং আগামীকাল সূর্যোদয় ৬টা ৩৫ মিনিটে।

বিশালদেহী প্রাণী হাতির সঙ্গে আমরা সবাই পরিচিত হলেও এদের সম্পর্কে খুব বেশি কিছু আমাদের অধিকাংশেরই জানা নেই। এরা যে চমৎকার স্মৃতিশক্তির অধিকারী, প্রাকৃতিক সানস্ক্রিন ব্যবহার করে কিংবা লবণ সংগ্রহ করে খায় জঙ্গল থেকে এসব তথ্যের কয়টাই বা আমাদের জানা আছে বলুন? আজ বিশ্ব হাতি দিবসে তাই থাকছে হাতি নিয়ে মজার ক
১২ আগস্ট ২০২৩
আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, আজ সকাল ৬টায় ঢাকার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস, যা গতকাল সোমবার ছিল ১৭ দশমিক ১। এ সময় বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ ছিল ৮৯ শতাংশ।
২ দিন আগে
পৃথিবী ঠিক কতটা উষ্ণ হয়ে উঠেছে—এই প্রশ্নের উত্তর নতুন এক বৈজ্ঞানিক তথ্যভান্ডার সামনে এনে নতুন করে আলোচনার জন্ম দিয়েছে। যুক্তরাজ্যভিত্তিক একদল বিজ্ঞানীর প্রকাশিত নতুন তাপমাত্রা ডেটা-সেট দেখাচ্ছে—শিল্পবিপ্লব শুরুর আগের তুলনায় পৃথিবীর উষ্ণতা হয়তো আমরা এত দিন যতটুকু ভেবেছি, তার চেয়েও বেশি বেড়েছে।
২ দিন আগে
অগ্রহায়ণের শেষ দিন আজ। বাতাসে শীতের আমেজ। তবে শীতল আবহাওয়া নিয়ে আসা শুষ্ক মৌসুমের শুরু থেকেই ঢাকার বাতাসে বেড়ে যায় দূষণের মাত্রা। বায়ুমান নিয়ে কাজ করা সুইস প্রতিষ্ঠান আইকিউএয়ারের দূষিত শহর তালিকার ১২৭টি দেশের মধ্যে আজ সোমবার ঢাকার অবস্থান ৮ম।
৩ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

মহান বিজয় দিবসের ছুটির দিনে আজ মঙ্গলবার সকালে রাজধানী ঢাকায় অনুভূত হচ্ছে হালকা শীত। তাপমাত্রাও গতকালের মতো রয়েছে ১৭ ডিগ্রি সেলসিয়াসের ঘরে।
আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, আজ সকাল ৬টায় ঢাকার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস, যা গতকাল সোমবার ছিল ১৭ দশমিক ১। এ সময় বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ ছিল ৮৯ শতাংশ।
আবহাওয়া অধিদপ্তরের সকাল ৭টায় পরবর্তী ছয় ঘণ্টার জন্য ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার আকাশ পরিষ্কার থাকবে। আবহাওয়া থাকতে পারে শুষ্ক। এ সময় উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৬ থেকে ১২ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। দিনের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।
পূর্বাভাসে আরও জানানো হয়েছে, আজ সূর্যাস্ত ৫টা ১৪ মিনিটে এবং আগামীকাল সূর্যোদয় ৬টা ৩৫ মিনিটে।

মহান বিজয় দিবসের ছুটির দিনে আজ মঙ্গলবার সকালে রাজধানী ঢাকায় অনুভূত হচ্ছে হালকা শীত। তাপমাত্রাও গতকালের মতো রয়েছে ১৭ ডিগ্রি সেলসিয়াসের ঘরে।
আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, আজ সকাল ৬টায় ঢাকার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস, যা গতকাল সোমবার ছিল ১৭ দশমিক ১। এ সময় বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ ছিল ৮৯ শতাংশ।
আবহাওয়া অধিদপ্তরের সকাল ৭টায় পরবর্তী ছয় ঘণ্টার জন্য ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকার আকাশ পরিষ্কার থাকবে। আবহাওয়া থাকতে পারে শুষ্ক। এ সময় উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৬ থেকে ১২ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। দিনের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।
পূর্বাভাসে আরও জানানো হয়েছে, আজ সূর্যাস্ত ৫টা ১৪ মিনিটে এবং আগামীকাল সূর্যোদয় ৬টা ৩৫ মিনিটে।

বিশালদেহী প্রাণী হাতির সঙ্গে আমরা সবাই পরিচিত হলেও এদের সম্পর্কে খুব বেশি কিছু আমাদের অধিকাংশেরই জানা নেই। এরা যে চমৎকার স্মৃতিশক্তির অধিকারী, প্রাকৃতিক সানস্ক্রিন ব্যবহার করে কিংবা লবণ সংগ্রহ করে খায় জঙ্গল থেকে এসব তথ্যের কয়টাই বা আমাদের জানা আছে বলুন? আজ বিশ্ব হাতি দিবসে তাই থাকছে হাতি নিয়ে মজার ক
১২ আগস্ট ২০২৩
পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় দুপুর পর্যন্ত আবহাওয়া থাকতে পারে শুষ্ক। এ সময় উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৬ থেকে ১০ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। দিনের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।
১৬ ঘণ্টা আগে
পৃথিবী ঠিক কতটা উষ্ণ হয়ে উঠেছে—এই প্রশ্নের উত্তর নতুন এক বৈজ্ঞানিক তথ্যভান্ডার সামনে এনে নতুন করে আলোচনার জন্ম দিয়েছে। যুক্তরাজ্যভিত্তিক একদল বিজ্ঞানীর প্রকাশিত নতুন তাপমাত্রা ডেটা-সেট দেখাচ্ছে—শিল্পবিপ্লব শুরুর আগের তুলনায় পৃথিবীর উষ্ণতা হয়তো আমরা এত দিন যতটুকু ভেবেছি, তার চেয়েও বেশি বেড়েছে।
২ দিন আগে
অগ্রহায়ণের শেষ দিন আজ। বাতাসে শীতের আমেজ। তবে শীতল আবহাওয়া নিয়ে আসা শুষ্ক মৌসুমের শুরু থেকেই ঢাকার বাতাসে বেড়ে যায় দূষণের মাত্রা। বায়ুমান নিয়ে কাজ করা সুইস প্রতিষ্ঠান আইকিউএয়ারের দূষিত শহর তালিকার ১২৭টি দেশের মধ্যে আজ সোমবার ঢাকার অবস্থান ৮ম।
৩ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

পৃথিবী ঠিক কতটা উষ্ণ হয়ে উঠেছে—এই প্রশ্নের উত্তর নতুন এক বৈজ্ঞানিক তথ্যভান্ডার সামনে এনে নতুন করে আলোচনার জন্ম দিয়েছে। যুক্তরাজ্যভিত্তিক একদল বিজ্ঞানীর প্রকাশিত নতুন তাপমাত্রা ডেটা-সেট দেখাচ্ছে—শিল্পবিপ্লব শুরুর আগের তুলনায় পৃথিবীর উষ্ণতা হয়তো আমরা এত দিন যতটুকু ভেবেছি, তার চেয়েও বেশি বেড়েছে।
সোমবার (১৫ ডিসেম্বর) এই বিষয়ে এক প্রতিবেদনে সিএনএন জানিয়েছে, সাধারণত আধুনিক জলবায়ু বিশ্লেষণে ১৮৫০ সালের তাপমাত্রাকে ‘প্রাক-শিল্পযুগ’ বা শিল্পযুগ শুরুর আগের তাপমাত্রা হিসেবে ধরা হয়। সেই হিসেব অনুযায়ী, বিশ্ব এখন প্রাক শিল্প যুগের আগের তুলনায় প্রায় ১.৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস উষ্ণতা বৃদ্ধির কাছাকাছি পৌঁছে গেছে। কিন্তু ‘গ্লোসেট’ (GloSAT) নামে নতুন ডেটা-সেট প্রাক-শিল্পযুগের তাপমাত্রার হিসেবটিকে নিয়ে গেছে আরও পেছনে, ১৭৮১ সাল পর্যন্ত। গবেষকদের মতে, এই বাড়তি সময়কাল খুবই গুরুত্বপূর্ণ। কারণ ১৭৫০ থেকে ১৮৫০ সালের মধ্যেই বায়ুমণ্ডলে গ্রিনহাউস গ্যাসের পরিমাণ প্রায় ২.৫ শতাংশ বেড়েছিল, যা ওই সময়ের মধ্যেও কিছুটা উষ্ণতা বাড়িয়েছিল।
গ্লোসেট ডেটা দেখাচ্ছে—১৮ শতকের শেষভাগ থেকে ১৮৪৯ সাল পর্যন্ত পৃথিবী ১৮৫০–১৯০০ সময়কালের তুলনায় উল্লেখযোগ্যভাবে ঠান্ডা ছিল। ফলে সেই সময়ের বিপরীতে বর্তমান উষ্ণতা হিসেব করতে গেলে তাপমাত্রা বৃদ্ধি আরও বেশি মাত্রায় ঘটেছে। তবে বিজ্ঞানীরা সতর্ক করে বলছেন, প্রাক শিল্প যুগে যে উষ্ণতাটুকু বেড়েছিল, তার সবটাই মানুষের কারণে নয়। ১৮০০ সালের শুরুর দিকে তাম্বোরা সহ একাধিক বড় আগ্নেয়গিরির অগ্ন্যুৎপাত পৃথিবীকে সাময়িকভাবে ঠান্ডা করে দিয়েছিল। পরবর্তীকালে সেই শীতলতার প্রভাব কাটিয়ে উঠতে যে প্রাকৃতিক প্রক্রিয়া বিরাজ করেছে, সেটিও উষ্ণতা বৃদ্ধিতে ভূমিকা রেখেছে।
জাতিসংঘের জলবায়ু পরিবর্তন বিষয়ক প্যানেল (আইপিসিসি) আগেই জানিয়েছিল, ১৭৫০ থেকে ১৮৫০ সালের মধ্যে মানুষের কারণে উষ্ণতা বেড়েছিল ০ থেকে ০.২ ডিগ্রি সেলসিয়াসের মধ্যে। নতুন গবেষণাগুলো সেই সীমার মাঝামাঝি অবস্থান করছে—প্রায় ০.০৯ থেকে ০.২ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
এই গবেষণার বড় দিক হলো—পুরোনো তাপমাত্রা রেকর্ড। ইউরোপের বিভিন্ন শহর যেমন, সুইডেনের উপসালা, জার্মানির হোহেনপাইসেনবার্গের মতো স্থানে শত শত বছর ধরে সংরক্ষিত তথ্য এবং ১৮ শতকের জাহাজযাত্রার সময় নথিভুক্ত সামুদ্রিক বায়ুর তাপমাত্রা একত্র করে তৈরি হয়েছে এই বৈশ্বিক চিত্র। যদিও প্রাচীন তথ্যগুলো অসম্পূর্ণ এবং অনিশ্চয়তা বেশি, তবু বিজ্ঞানীদের মতে একটি বিষয় স্পষ্ট—পৃথিবী তখন আরও ঠান্ডা ছিল।
তাহলে এর অর্থ কী? বিশেষজ্ঞরা বলছেন, নতুন তথ্যের প্রেক্ষাপটে প্যারিস চুক্তির মতো বর্তমান জলবায়ু লক্ষ্যগুলো অর্থাৎ প্রাক শিল্প যুগের তুলনায় তাপমাত্রা বৃদ্ধি ১.৫ ডিগ্রি সেলসিয়াসে সীমাবদ্ধ করে রাখার নৈতিক সিদ্ধান্ত অকার্যকর হয়ে যায় না। এই উপলব্ধি ভবিষ্যৎ ঝুঁকি বোঝা ও মোকাবিলায় আরও সতর্ক হওয়ার বার্তাই দিচ্ছে।

পৃথিবী ঠিক কতটা উষ্ণ হয়ে উঠেছে—এই প্রশ্নের উত্তর নতুন এক বৈজ্ঞানিক তথ্যভান্ডার সামনে এনে নতুন করে আলোচনার জন্ম দিয়েছে। যুক্তরাজ্যভিত্তিক একদল বিজ্ঞানীর প্রকাশিত নতুন তাপমাত্রা ডেটা-সেট দেখাচ্ছে—শিল্পবিপ্লব শুরুর আগের তুলনায় পৃথিবীর উষ্ণতা হয়তো আমরা এত দিন যতটুকু ভেবেছি, তার চেয়েও বেশি বেড়েছে।
সোমবার (১৫ ডিসেম্বর) এই বিষয়ে এক প্রতিবেদনে সিএনএন জানিয়েছে, সাধারণত আধুনিক জলবায়ু বিশ্লেষণে ১৮৫০ সালের তাপমাত্রাকে ‘প্রাক-শিল্পযুগ’ বা শিল্পযুগ শুরুর আগের তাপমাত্রা হিসেবে ধরা হয়। সেই হিসেব অনুযায়ী, বিশ্ব এখন প্রাক শিল্প যুগের আগের তুলনায় প্রায় ১.৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস উষ্ণতা বৃদ্ধির কাছাকাছি পৌঁছে গেছে। কিন্তু ‘গ্লোসেট’ (GloSAT) নামে নতুন ডেটা-সেট প্রাক-শিল্পযুগের তাপমাত্রার হিসেবটিকে নিয়ে গেছে আরও পেছনে, ১৭৮১ সাল পর্যন্ত। গবেষকদের মতে, এই বাড়তি সময়কাল খুবই গুরুত্বপূর্ণ। কারণ ১৭৫০ থেকে ১৮৫০ সালের মধ্যেই বায়ুমণ্ডলে গ্রিনহাউস গ্যাসের পরিমাণ প্রায় ২.৫ শতাংশ বেড়েছিল, যা ওই সময়ের মধ্যেও কিছুটা উষ্ণতা বাড়িয়েছিল।
গ্লোসেট ডেটা দেখাচ্ছে—১৮ শতকের শেষভাগ থেকে ১৮৪৯ সাল পর্যন্ত পৃথিবী ১৮৫০–১৯০০ সময়কালের তুলনায় উল্লেখযোগ্যভাবে ঠান্ডা ছিল। ফলে সেই সময়ের বিপরীতে বর্তমান উষ্ণতা হিসেব করতে গেলে তাপমাত্রা বৃদ্ধি আরও বেশি মাত্রায় ঘটেছে। তবে বিজ্ঞানীরা সতর্ক করে বলছেন, প্রাক শিল্প যুগে যে উষ্ণতাটুকু বেড়েছিল, তার সবটাই মানুষের কারণে নয়। ১৮০০ সালের শুরুর দিকে তাম্বোরা সহ একাধিক বড় আগ্নেয়গিরির অগ্ন্যুৎপাত পৃথিবীকে সাময়িকভাবে ঠান্ডা করে দিয়েছিল। পরবর্তীকালে সেই শীতলতার প্রভাব কাটিয়ে উঠতে যে প্রাকৃতিক প্রক্রিয়া বিরাজ করেছে, সেটিও উষ্ণতা বৃদ্ধিতে ভূমিকা রেখেছে।
জাতিসংঘের জলবায়ু পরিবর্তন বিষয়ক প্যানেল (আইপিসিসি) আগেই জানিয়েছিল, ১৭৫০ থেকে ১৮৫০ সালের মধ্যে মানুষের কারণে উষ্ণতা বেড়েছিল ০ থেকে ০.২ ডিগ্রি সেলসিয়াসের মধ্যে। নতুন গবেষণাগুলো সেই সীমার মাঝামাঝি অবস্থান করছে—প্রায় ০.০৯ থেকে ০.২ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
এই গবেষণার বড় দিক হলো—পুরোনো তাপমাত্রা রেকর্ড। ইউরোপের বিভিন্ন শহর যেমন, সুইডেনের উপসালা, জার্মানির হোহেনপাইসেনবার্গের মতো স্থানে শত শত বছর ধরে সংরক্ষিত তথ্য এবং ১৮ শতকের জাহাজযাত্রার সময় নথিভুক্ত সামুদ্রিক বায়ুর তাপমাত্রা একত্র করে তৈরি হয়েছে এই বৈশ্বিক চিত্র। যদিও প্রাচীন তথ্যগুলো অসম্পূর্ণ এবং অনিশ্চয়তা বেশি, তবু বিজ্ঞানীদের মতে একটি বিষয় স্পষ্ট—পৃথিবী তখন আরও ঠান্ডা ছিল।
তাহলে এর অর্থ কী? বিশেষজ্ঞরা বলছেন, নতুন তথ্যের প্রেক্ষাপটে প্যারিস চুক্তির মতো বর্তমান জলবায়ু লক্ষ্যগুলো অর্থাৎ প্রাক শিল্প যুগের তুলনায় তাপমাত্রা বৃদ্ধি ১.৫ ডিগ্রি সেলসিয়াসে সীমাবদ্ধ করে রাখার নৈতিক সিদ্ধান্ত অকার্যকর হয়ে যায় না। এই উপলব্ধি ভবিষ্যৎ ঝুঁকি বোঝা ও মোকাবিলায় আরও সতর্ক হওয়ার বার্তাই দিচ্ছে।

বিশালদেহী প্রাণী হাতির সঙ্গে আমরা সবাই পরিচিত হলেও এদের সম্পর্কে খুব বেশি কিছু আমাদের অধিকাংশেরই জানা নেই। এরা যে চমৎকার স্মৃতিশক্তির অধিকারী, প্রাকৃতিক সানস্ক্রিন ব্যবহার করে কিংবা লবণ সংগ্রহ করে খায় জঙ্গল থেকে এসব তথ্যের কয়টাই বা আমাদের জানা আছে বলুন? আজ বিশ্ব হাতি দিবসে তাই থাকছে হাতি নিয়ে মজার ক
১২ আগস্ট ২০২৩
পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় দুপুর পর্যন্ত আবহাওয়া থাকতে পারে শুষ্ক। এ সময় উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৬ থেকে ১০ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। দিনের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।
১৬ ঘণ্টা আগে
আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, আজ সকাল ৬টায় ঢাকার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস, যা গতকাল সোমবার ছিল ১৭ দশমিক ১। এ সময় বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ ছিল ৮৯ শতাংশ।
২ দিন আগে
অগ্রহায়ণের শেষ দিন আজ। বাতাসে শীতের আমেজ। তবে শীতল আবহাওয়া নিয়ে আসা শুষ্ক মৌসুমের শুরু থেকেই ঢাকার বাতাসে বেড়ে যায় দূষণের মাত্রা। বায়ুমান নিয়ে কাজ করা সুইস প্রতিষ্ঠান আইকিউএয়ারের দূষিত শহর তালিকার ১২৭টি দেশের মধ্যে আজ সোমবার ঢাকার অবস্থান ৮ম।
৩ দিন আগেআজকের পত্রিকা ডেস্ক

অগ্রহায়ণের শেষ দিন আজ। বাতাসে শীতের আমেজ। তবে শীতল আবহাওয়া নিয়ে আসা শুষ্ক মৌসুমের শুরু থেকেই ঢাকার বাতাসে বেড়ে যায় দূষণের মাত্রা। বায়ুমান নিয়ে কাজ করা সুইস প্রতিষ্ঠান আইকিউএয়ারের দূষিত শহর তালিকার ১২৭টি দেশের মধ্যে আজ সোমবার ঢাকার অবস্থান ৮ম।
আজ সকাল ৮টা ৪৩ মিনিটের রেকর্ড অনুযায়ী ঢাকার বায়ুমান আজ ১৫৮, যা সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর বাতাসের নির্দেশক।
বাতাসের গুণমান সূচকের (একিউআই) মাধ্যমে দূষণের মাত্রা নির্ধারণ করে নিয়মিত বায়ু পরিস্থিতি তুলে ধরে সুইজারল্যান্ডভিত্তিক প্রতিষ্ঠান আইকিউ এয়ার। তাদের তালিকার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ঢাকার বাতাসে অতিক্ষুদ্র বস্তুকণাই দূষণের প্রধান উৎস। বেশি মাত্রার দূষণ শ্বাসতন্ত্রের রোগ, হৃদ্রোগ এবং দীর্ঘ মেয়াদে ক্যানসারের মতো মারাত্মক স্বাস্থ্যঝুঁকি তৈরি করে।
অন্যদিকে গতকালের মতো আজও শীর্ষস্থানে দিল্লি। শহরটির বায়ুমান ৩৪৬, যা দুর্যোগপূর্ণ বাতাসের নির্দেশক।
শীর্ষ পাঁচে থাকা অন্য শহরগুলো হলো— পাকিস্তানের করাচি, কুয়েতের কুয়েত সিটি, মিশরের কায়রো ও পাকিস্তানের লাহোর। শহরগুলোর বায়ুমান যথাক্রমে ২০১, ১৮৯, ১৮৯ ও ১৮১।
বৈশ্বিক মানদণ্ড অনুযায়ী, বায়ুমান সূচক ৫০-এর নিচে থাকলে বিশুদ্ধ বাতাস ধরা হয়। ৫১-১০০ হলে তা সহনীয়। ১০১-১৫০ এর মধ্যে হলে সতর্কতামূলক বা সংবেদনশীল মানুষের (শিশু ও বয়স্ক ব্যক্তি) জন্য অস্বাস্থ্যকর। ১৫১-২০০ হলে সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর এবং সূচক ২০১ থেকে ৩০০ হলে বাতাসকে খুব অস্বাস্থ্যকর বলা হয়। আর সূচক ৩০০ ছাড়ালে সেই বাতাস দুর্যোগপূর্ণ।
বায়ুদূষণজনিত স্বাস্থ্য সমস্যায় প্রতি বছর বহু মানুষ মারা যায়। জীবাশ্ম জ্বালানি থেকে বায়ুদূষণ প্রতিবছর বিশ্বব্যাপী ৫২ লাখ মানুষের মৃত্যুর কারণ বলে ২০২৩ সালের নভেম্বরে ব্রিটিশ মেডিকেল জার্নালে (বিএমজে) প্রকাশিত একটি সমীক্ষায় তুলে ধরা হয়।
এদিকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বলছে, গৃহস্থালি ও পারিপার্শ্বিক বায়ুদূষণের সম্মিলিত প্রভাবে বছরে ৬৭ লাখ মানুষ মারা যায়।
দীর্ঘদিন ঢাকার বাতাস অতিমাত্রায় দূষিত হওয়ায় বাইরে বের হলে সবাইকে মাস্ক পরার পরামর্শ দিয়েছে পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়। এ ছাড়া সংবেদনশীল ব্যক্তিদের অতি প্রয়োজন ছাড়া বাইরে না যাওয়ার অনুরোধও করা হয়েছে।
পাশাপাশি ইটভাটা, শিল্পকারখানার মালিক এবং সাধারণ মানুষকে কঠিন বর্জ্য পোড়ানো বন্ধ রাখা, নির্মাণস্থলে ছাউনি ও বেষ্টনী স্থাপন করা, নির্মাণসামগ্রী ঢেকে রাখা, নির্মাণসামগ্রী পরিবহনের সময় ট্রাক বা লরি ঢেকে নেওয়া, নির্মাণস্থলের আশপাশে দিনে অন্তত দুবার পানি ছিটানো এবং পুরোনো ও ধোঁয়া তৈরি করা যানবাহন রাস্তায় বের না করতে বলা হয়েছে।
বাতাসের এই পরিস্থিতিতে করণীয়
অত্যন্ত সংবেদনশীল গোষ্ঠী: শিশু, বয়স্ক, হৃদ্রোগ বা শ্বাসকষ্টের রোগীরা সব ধরনের ঘরের বাইরে না যাওয়াই ভালো।
সাধারণ সুস্থ ব্যক্তি: তাদের উচিত বাইরে কাটানো সময় সীমিত করা এবং শারীরিক পরিশ্রমের কাজ এড়িয়ে চলা।
যদি বাইরে বের হতে হয়, তবে অবশ্যই দূষণ রোধে কার্যকর মাস্ক ব্যবহার করুন।
ঘরের ভেতরের বাতাস পরিষ্কার রাখতে এয়ার পিউরিফায়ার ব্যবহার করুন এবং দূষিত বাতাস প্রবেশ ঠেকাতে জানালা ও দরজা বন্ধ রাখুন।

অগ্রহায়ণের শেষ দিন আজ। বাতাসে শীতের আমেজ। তবে শীতল আবহাওয়া নিয়ে আসা শুষ্ক মৌসুমের শুরু থেকেই ঢাকার বাতাসে বেড়ে যায় দূষণের মাত্রা। বায়ুমান নিয়ে কাজ করা সুইস প্রতিষ্ঠান আইকিউএয়ারের দূষিত শহর তালিকার ১২৭টি দেশের মধ্যে আজ সোমবার ঢাকার অবস্থান ৮ম।
আজ সকাল ৮টা ৪৩ মিনিটের রেকর্ড অনুযায়ী ঢাকার বায়ুমান আজ ১৫৮, যা সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর বাতাসের নির্দেশক।
বাতাসের গুণমান সূচকের (একিউআই) মাধ্যমে দূষণের মাত্রা নির্ধারণ করে নিয়মিত বায়ু পরিস্থিতি তুলে ধরে সুইজারল্যান্ডভিত্তিক প্রতিষ্ঠান আইকিউ এয়ার। তাদের তালিকার প্রতিবেদনে বলা হয়েছে, ঢাকার বাতাসে অতিক্ষুদ্র বস্তুকণাই দূষণের প্রধান উৎস। বেশি মাত্রার দূষণ শ্বাসতন্ত্রের রোগ, হৃদ্রোগ এবং দীর্ঘ মেয়াদে ক্যানসারের মতো মারাত্মক স্বাস্থ্যঝুঁকি তৈরি করে।
অন্যদিকে গতকালের মতো আজও শীর্ষস্থানে দিল্লি। শহরটির বায়ুমান ৩৪৬, যা দুর্যোগপূর্ণ বাতাসের নির্দেশক।
শীর্ষ পাঁচে থাকা অন্য শহরগুলো হলো— পাকিস্তানের করাচি, কুয়েতের কুয়েত সিটি, মিশরের কায়রো ও পাকিস্তানের লাহোর। শহরগুলোর বায়ুমান যথাক্রমে ২০১, ১৮৯, ১৮৯ ও ১৮১।
বৈশ্বিক মানদণ্ড অনুযায়ী, বায়ুমান সূচক ৫০-এর নিচে থাকলে বিশুদ্ধ বাতাস ধরা হয়। ৫১-১০০ হলে তা সহনীয়। ১০১-১৫০ এর মধ্যে হলে সতর্কতামূলক বা সংবেদনশীল মানুষের (শিশু ও বয়স্ক ব্যক্তি) জন্য অস্বাস্থ্যকর। ১৫১-২০০ হলে সবার জন্য অস্বাস্থ্যকর এবং সূচক ২০১ থেকে ৩০০ হলে বাতাসকে খুব অস্বাস্থ্যকর বলা হয়। আর সূচক ৩০০ ছাড়ালে সেই বাতাস দুর্যোগপূর্ণ।
বায়ুদূষণজনিত স্বাস্থ্য সমস্যায় প্রতি বছর বহু মানুষ মারা যায়। জীবাশ্ম জ্বালানি থেকে বায়ুদূষণ প্রতিবছর বিশ্বব্যাপী ৫২ লাখ মানুষের মৃত্যুর কারণ বলে ২০২৩ সালের নভেম্বরে ব্রিটিশ মেডিকেল জার্নালে (বিএমজে) প্রকাশিত একটি সমীক্ষায় তুলে ধরা হয়।
এদিকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বলছে, গৃহস্থালি ও পারিপার্শ্বিক বায়ুদূষণের সম্মিলিত প্রভাবে বছরে ৬৭ লাখ মানুষ মারা যায়।
দীর্ঘদিন ঢাকার বাতাস অতিমাত্রায় দূষিত হওয়ায় বাইরে বের হলে সবাইকে মাস্ক পরার পরামর্শ দিয়েছে পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়। এ ছাড়া সংবেদনশীল ব্যক্তিদের অতি প্রয়োজন ছাড়া বাইরে না যাওয়ার অনুরোধও করা হয়েছে।
পাশাপাশি ইটভাটা, শিল্পকারখানার মালিক এবং সাধারণ মানুষকে কঠিন বর্জ্য পোড়ানো বন্ধ রাখা, নির্মাণস্থলে ছাউনি ও বেষ্টনী স্থাপন করা, নির্মাণসামগ্রী ঢেকে রাখা, নির্মাণসামগ্রী পরিবহনের সময় ট্রাক বা লরি ঢেকে নেওয়া, নির্মাণস্থলের আশপাশে দিনে অন্তত দুবার পানি ছিটানো এবং পুরোনো ও ধোঁয়া তৈরি করা যানবাহন রাস্তায় বের না করতে বলা হয়েছে।
বাতাসের এই পরিস্থিতিতে করণীয়
অত্যন্ত সংবেদনশীল গোষ্ঠী: শিশু, বয়স্ক, হৃদ্রোগ বা শ্বাসকষ্টের রোগীরা সব ধরনের ঘরের বাইরে না যাওয়াই ভালো।
সাধারণ সুস্থ ব্যক্তি: তাদের উচিত বাইরে কাটানো সময় সীমিত করা এবং শারীরিক পরিশ্রমের কাজ এড়িয়ে চলা।
যদি বাইরে বের হতে হয়, তবে অবশ্যই দূষণ রোধে কার্যকর মাস্ক ব্যবহার করুন।
ঘরের ভেতরের বাতাস পরিষ্কার রাখতে এয়ার পিউরিফায়ার ব্যবহার করুন এবং দূষিত বাতাস প্রবেশ ঠেকাতে জানালা ও দরজা বন্ধ রাখুন।

বিশালদেহী প্রাণী হাতির সঙ্গে আমরা সবাই পরিচিত হলেও এদের সম্পর্কে খুব বেশি কিছু আমাদের অধিকাংশেরই জানা নেই। এরা যে চমৎকার স্মৃতিশক্তির অধিকারী, প্রাকৃতিক সানস্ক্রিন ব্যবহার করে কিংবা লবণ সংগ্রহ করে খায় জঙ্গল থেকে এসব তথ্যের কয়টাই বা আমাদের জানা আছে বলুন? আজ বিশ্ব হাতি দিবসে তাই থাকছে হাতি নিয়ে মজার ক
১২ আগস্ট ২০২৩
পূর্বাভাসে বলা হয়েছে, ঢাকা ও পার্শ্ববর্তী এলাকায় দুপুর পর্যন্ত আবহাওয়া থাকতে পারে শুষ্ক। এ সময় উত্তর অথবা উত্তর-পশ্চিম দিক থেকে ঘণ্টায় ৬ থেকে ১০ কিলোমিটার বেগে বাতাস বয়ে যেতে পারে। দিনের তাপমাত্রা প্রায় অপরিবর্তিত থাকতে পারে।
১৬ ঘণ্টা আগে
আবহাওয়া অধিদপ্তর জানিয়েছে, আজ সকাল ৬টায় ঢাকার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ১৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস, যা গতকাল সোমবার ছিল ১৭ দশমিক ১। এ সময় বাতাসে আর্দ্রতার পরিমাণ ছিল ৮৯ শতাংশ।
২ দিন আগে
পৃথিবী ঠিক কতটা উষ্ণ হয়ে উঠেছে—এই প্রশ্নের উত্তর নতুন এক বৈজ্ঞানিক তথ্যভান্ডার সামনে এনে নতুন করে আলোচনার জন্ম দিয়েছে। যুক্তরাজ্যভিত্তিক একদল বিজ্ঞানীর প্রকাশিত নতুন তাপমাত্রা ডেটা-সেট দেখাচ্ছে—শিল্পবিপ্লব শুরুর আগের তুলনায় পৃথিবীর উষ্ণতা হয়তো আমরা এত দিন যতটুকু ভেবেছি, তার চেয়েও বেশি বেড়েছে।
২ দিন আগে