নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
দেশে ই-বর্জ্য দূষণ বাড়ছে। ই-বর্জ্য দূষণ থেকে পরিবেশ এবং জনস্বাস্থ্য নিরাপদ করতে সরকারি-বেসরকারি অংশীদারত্বের ভিত্তিতে ই-বর্জ্য ব্যবস্থাপনা প্ল্যান্ট স্থাপন জরুরি।
আজ শনিবার রাজধানীর শ্যামলীতে গবেষণা সংস্থা ভয়েসেস ফর ইন্টারেকটিভ চয়েস অ্যান্ড এমপাওয়ারমেন্ট (ভয়েস) ‘ই-বর্জ্য ব্যবস্থাপনা বিধিমালা ২০২১ এর পর্যালোচনা এবং টেকসই বিজনেস মডেল’ শীর্ষক এক আলোচনা সভায় বক্তারা এসব কথা বলেন।
আলোচকেরা ই-বর্জ্য বিষয়ক সচেতনতা বৃদ্ধি, যথার্থ বর্জ্য ব্যবস্থাপনা পদ্ধতি, আইনের দুর্বলতা দূর করা এবং ই-বর্জ্য যথাযথ প্রক্রিয়া অনুসরণ করে পুনর্ব্যবহারের আহ্বান জানান। এর জন্য সিটি করপোরেশনগুলোতে ই-বর্জ্য ট্রিটমেন্ট প্ল্যান্ট স্থাপনের প্রয়োজনীয়তা নিয়েও কথা বলেন তারা।
আলোচকেরা জানান, ইলেকট্রিক এবং ইলেকট্রনিক পণ্যের ব্যবহারের সঙ্গে সঙ্গে বর্জ্য উৎপাদনও বাড়ছে। সুতরাং কার্যকর বর্জ্য ব্যবস্থাপনার কোনো বিকল্প নেই এবং এই সংক্রান্ত বিধিমালাটি দ্রুত বাস্তবায়ন করা প্রয়োজন। সভায় ই-বর্জ্য ব্যবস্থাপনা বিধিমালা ২০২১ এর পর্যালোচনা এবং করপোরেট বিজনেসের মডেলের ওপর একটি জরিপের ফলাফল উপস্থাপন করা হয়। জরিপে দেখা যায়, বেশির ভাগ ইলেকট্রিক ইলেকট্রনিকস নির্মাতাদের নিজস্ব কোনো বর্জ্য ব্যবস্থাপনা নাই। তবে তারা সরকারি-বেসরকারি অংশীদারত্বের ভিত্তিতে ই-বর্জ্য ব্যবস্থাপনা প্ল্যান্ট স্থাপন করলে অংশগ্রহণ করার আগ্রহ প্রকাশ করেন।
ভয়েসের নির্বাহী পরিচালক আহমেদ স্বপন মাহমুদ বলেন, ‘সময়ের সঙ্গে সঙ্গে ঝুঁকিপূর্ণ বর্জ্য (ই-বর্জ্য) ব্যবস্থাপনা বিধিমালাটির যুগোপযোগিতা বাড়ানো এবং তা বাস্তবায়ন করা সময়ের দাবি। এছাড়া দেশে প্রতি বছর কী পরিমাণ ইলেকট্রনিক দ্রব্যাদি ইলেকট্রনিক বর্জ্যে রূপান্তরিত হচ্ছে, তার জন্য সরকারি উদ্যোগে গবেষণা প্রয়োজন।’
আহমেদ স্বপন মাহমুদ বলেন, বাংলাদেশে প্রতি বছর ২০ শতাংশ হারে ই-বর্জ্য তৈরি হচ্ছে, যা এশিয়ার অনেকগুলো দেশের চেয়ে বেশি। ২০৩৫ সালের মধ্যে দেশে বছরে ৪৬ লাখ ২০ হাজার টন মানবদেহের জন্য মারাত্মক ওই সব ই-বর্জ্য তৈরি হবে। বাংলাদেশে বছরে ১.৩৭ বিলিয়ন ডলারে ইলেকট্রিক সামগ্রী বিক্রি হয়। যার মধ্যে ৪০ শতাংশ রেফ্রিজারেটর ও ৩০ শতাংশ টেলিভিশন।
সাংবাদিক সালিম সামাদের সভাপতিত্ব আলোচনায় অংশ নেয় বাংলাদেশ পরিবেশ আন্দোলনের (বাপা) যুগ্ম সম্পাদক মিহির বিশ্বাস, সামাজিক আন্দোলনের নেতা আমিনুর রসুল, সনি-র্যাংসের প্রতিনিধি জহিরুল হাসান প্রমুখ।
দেশে ই-বর্জ্য দূষণ বাড়ছে। ই-বর্জ্য দূষণ থেকে পরিবেশ এবং জনস্বাস্থ্য নিরাপদ করতে সরকারি-বেসরকারি অংশীদারত্বের ভিত্তিতে ই-বর্জ্য ব্যবস্থাপনা প্ল্যান্ট স্থাপন জরুরি।
আজ শনিবার রাজধানীর শ্যামলীতে গবেষণা সংস্থা ভয়েসেস ফর ইন্টারেকটিভ চয়েস অ্যান্ড এমপাওয়ারমেন্ট (ভয়েস) ‘ই-বর্জ্য ব্যবস্থাপনা বিধিমালা ২০২১ এর পর্যালোচনা এবং টেকসই বিজনেস মডেল’ শীর্ষক এক আলোচনা সভায় বক্তারা এসব কথা বলেন।
আলোচকেরা ই-বর্জ্য বিষয়ক সচেতনতা বৃদ্ধি, যথার্থ বর্জ্য ব্যবস্থাপনা পদ্ধতি, আইনের দুর্বলতা দূর করা এবং ই-বর্জ্য যথাযথ প্রক্রিয়া অনুসরণ করে পুনর্ব্যবহারের আহ্বান জানান। এর জন্য সিটি করপোরেশনগুলোতে ই-বর্জ্য ট্রিটমেন্ট প্ল্যান্ট স্থাপনের প্রয়োজনীয়তা নিয়েও কথা বলেন তারা।
আলোচকেরা জানান, ইলেকট্রিক এবং ইলেকট্রনিক পণ্যের ব্যবহারের সঙ্গে সঙ্গে বর্জ্য উৎপাদনও বাড়ছে। সুতরাং কার্যকর বর্জ্য ব্যবস্থাপনার কোনো বিকল্প নেই এবং এই সংক্রান্ত বিধিমালাটি দ্রুত বাস্তবায়ন করা প্রয়োজন। সভায় ই-বর্জ্য ব্যবস্থাপনা বিধিমালা ২০২১ এর পর্যালোচনা এবং করপোরেট বিজনেসের মডেলের ওপর একটি জরিপের ফলাফল উপস্থাপন করা হয়। জরিপে দেখা যায়, বেশির ভাগ ইলেকট্রিক ইলেকট্রনিকস নির্মাতাদের নিজস্ব কোনো বর্জ্য ব্যবস্থাপনা নাই। তবে তারা সরকারি-বেসরকারি অংশীদারত্বের ভিত্তিতে ই-বর্জ্য ব্যবস্থাপনা প্ল্যান্ট স্থাপন করলে অংশগ্রহণ করার আগ্রহ প্রকাশ করেন।
ভয়েসের নির্বাহী পরিচালক আহমেদ স্বপন মাহমুদ বলেন, ‘সময়ের সঙ্গে সঙ্গে ঝুঁকিপূর্ণ বর্জ্য (ই-বর্জ্য) ব্যবস্থাপনা বিধিমালাটির যুগোপযোগিতা বাড়ানো এবং তা বাস্তবায়ন করা সময়ের দাবি। এছাড়া দেশে প্রতি বছর কী পরিমাণ ইলেকট্রনিক দ্রব্যাদি ইলেকট্রনিক বর্জ্যে রূপান্তরিত হচ্ছে, তার জন্য সরকারি উদ্যোগে গবেষণা প্রয়োজন।’
আহমেদ স্বপন মাহমুদ বলেন, বাংলাদেশে প্রতি বছর ২০ শতাংশ হারে ই-বর্জ্য তৈরি হচ্ছে, যা এশিয়ার অনেকগুলো দেশের চেয়ে বেশি। ২০৩৫ সালের মধ্যে দেশে বছরে ৪৬ লাখ ২০ হাজার টন মানবদেহের জন্য মারাত্মক ওই সব ই-বর্জ্য তৈরি হবে। বাংলাদেশে বছরে ১.৩৭ বিলিয়ন ডলারে ইলেকট্রিক সামগ্রী বিক্রি হয়। যার মধ্যে ৪০ শতাংশ রেফ্রিজারেটর ও ৩০ শতাংশ টেলিভিশন।
সাংবাদিক সালিম সামাদের সভাপতিত্ব আলোচনায় অংশ নেয় বাংলাদেশ পরিবেশ আন্দোলনের (বাপা) যুগ্ম সম্পাদক মিহির বিশ্বাস, সামাজিক আন্দোলনের নেতা আমিনুর রসুল, সনি-র্যাংসের প্রতিনিধি জহিরুল হাসান প্রমুখ।
এবারের জলবায়ু পরিবর্তন সম্মেলনকে ‘কপ অব দ্য ফিন্যান্স’ বা অর্থায়নের কপ বলা হলেও সেটি কেবল কাগজে-কলমেই ঠেকেছে। ক্ষতিপূরণ হিসেবে উন্নয়নশীল দেশগুলো বার্ষিক ১ দশমিক ৩ ট্রিলিয়ন মার্কিন ডলারের জলবায়ু ক্ষতিপূরণের যে দাবি জানিয়েছিল, সম্মেলনের ১১তম দিনেও সেই সম্ভাবনা তৈরি হয়নি। এমনকি বিগত বছরগুলোর ক্ষতিপূ
৭ ঘণ্টা আগেকার বাতাসে দূষণের মাত্রা বেড়েছে। বাতাসের মান সূচকে আজ ঢাকা দূষণের মাত্রা ১৯৫, যা অস্বাস্থ্যকর। অন্যদিকে একদিন পরই আবারও বায়ুদূষণের শীর্ষে ভারতের রাজধানী দিল্লি। এর পরে আছে পাকিস্তানের লাহোর। এ ছাড়া শীর্ষ পাঁচ দেশের মধ্যে রয়েছে ইজিপট ও চীন...
৭ ঘণ্টা আগেপাঁচ বছর আগে প্লাস্টিক দূষণ রোধের লক্ষ্যে উচ্চ পর্যায়ের এক জোট গড়ে তুলেছিল বিশ্বের শীর্ষস্থানীয় তেল ও রাসায়নিক কোম্পানিগুলো। কিন্তু নতুন তথ্য বলছে, এই সময়ের মধ্যে কোম্পানিগুলো যে পরিমাণ নতুন প্লাস্টিক উৎপাদন করেছে, তা তাদের অপসারিত বর্জ্যের তুলনায় ১ হাজার গুণ বেশি।
১ দিন আগেঢাকার বাতাসে দূষণের মাত্রা তুলনামূলক কমলেও অস্বাস্থ্যকর পর্যায়ে রয়েছে। বাতাসের মান সূচকে আজ ঢাকা দূষণের মাত্রা ১৮১, অবস্থান ষষ্ঠ। অন্যদিকে দুদিনের ব্যবধানে আবারও পাকিস্তানের লাহোর বায়ুদূষণের শীর্ষে পাকিস্তানের লাহোর। এরপরে আছে ভারতের রাজধানী দিল্লি। এ ছাড়াও শীর্ষ পাঁচ দেশের মধ্যে রয়েছে মঙ্গোলিয়া ও ই
১ দিন আগে