অনলাইন ডেস্ক
নিউজিল্যান্ডের রাজধানী ওয়েলিংটনে দুটি কিউই পাখির ছানার জন্ম হয়েছে। দেড়শ বছরের বেশি সময়ের মধ্যে এই প্রথম বুনো কিউই ছানা জন্ম নিল শহরটিতে। প্রায় ৪ লাখ জনসংখ্যার শহরটিতে ক্যাপিটাল কিউই প্রজেক্ট দেশের জাতীয় পাখিটিকে পুনঃ প্রবর্তনের এক বছর পর এল এই শুভ সংবাদ। ক্যাপিটাল কিউই প্রজেক্টের সংরক্ষণবিদদের সূত্রে বিষয়টি নিশ্চিত করে মার্কিন সংবাদমাধ্যম সিএনএন।
ওয়েলিংটন শহরের কেন্দ্রস্থল থেকে গাড়িতে মাত্র ২৫ মিনিটের পথ শহরতলী মাকারা। সেখানে ক্যাপিটাল কিউই প্রজেক্টে এই দুটি শাবকের জন্ম হওয়ায় জায়গাটিতে মোট নর্থ আইল্যান্ড ব্রাউন কিউই পাখির সংখ্যা গিয়ে দাঁড়াল ৬৫তে।
ব্রাউন কিউই বা বাদামি কিউই নিউজিল্যান্ডের সবচেয়ে পরিচিত কিউই প্রজাতিগুলোর একটি। তবে নিউজিল্যান্ডের ডিপার্টমেন্ট অব কনজারভেশনের মতে, পর্যাপ্ত সংরক্ষণ ও সহায়তা ছাড়া পাখিটি দুই প্রজন্মের মধ্যে বন্য অবস্থা থেকে বিলুপ্ত হতে পারে।
ক্যাপিটাল কিউই প্রজেক্টের অংশ হিসেবে আরও ১৮টি বাদামি কিউই ছানা শিগগিরই ডিম ফুটে জন্ম নেওয়ার কথা।
এই প্রজেক্টের মাধ্যমে নিউজিল্যান্ডের রাজধানীতে কিউইদের বড় ধরনের বন্য জনসংখ্যা পুনরুদ্ধারে আশা করা হচ্ছে। প্রকল্পটির পক্ষ থেকে দুটি নতুন কিউই ছানা এবং ডিম থেকে বের হওয়া অন্য যেকোনো ছানাকে পর্যবেক্ষণে রাখার জন্য ট্রান্সমিটার ব্যবহারের পরিকল্পনা করা হচ্ছে।
সেভ দ্য কিউই নামে একটি প্রতিষ্ঠানের দেওয়া তথ্য বলছে, একসময় নিউজিল্যান্ডের ১ কোটি ২০ লাখের মতো উড়তে অক্ষম এই পাখিদের বাস থাকলেও এখন এদের সংখ্যা গিয়ে ঠেকেছে ৬৮ হাজারে। দেশজুড়ে কিউই পাখির সংখ্যা বৃদ্ধিতে কাজ করা ৯০টির মতো প্রতিষ্ঠানের একটি সেভ দ্য কিউই।
১৯৯১ সালে নিউজিল্যান্ড ডিপার্টম্যান্ট অব কনজারভেশন কিউই রিকভারি প্ল্যান বা কিউই পুনরুদ্ধার প্রকল্প হাতে নেয়। যেখানে শিকারি প্রাণী নিয়ন্ত্রণ এবং সাধারণ মানুষকে এই সংরক্ষণ প্রকল্পে জড়িত করার বিষয়ে জোর দেওয়া হয়।
নিউজিল্যান্ডের ডিপার্টম্যান্ট অব কনজারভেশনের দেওয়া তথ্য বলছে, প্রতিবছর দেশের কিউইর সংখ্যা কমছে ২ শতাংশ করে। এতে বড় ভূমিকা কুকুর, বিড়াল এবং বেজিজাতীয় প্রাণী স্টোট ও ফ্যারেটের।
সেভ দ্য কিউই জানিয়েছে, ৯৫ শতাংশ বুনো কিউই ছানা প্রাপ্তবয়স্ক হওয়ার আগেই শিকারি প্রাণীর হাতে মারা যায়।
ক্যাপিটাল কিউই প্রজেক্টের দলনেতা পল ওয়ার্ড এর আগে সিএনএনকে জানিয়েছেন, একটি প্রাপ্তবয়স্ক কিউইর জন্য একমাত্র সমস্যা শহরে ঘুরে বেড়ানো কুকুর। এ ছাড়া ছানাগুলো টিকে থাকার মতো পরিস্থিতিতে পৌঁছার আগেই এদের খেয়ে ফেলে স্টোটরা।
গত নভেম্বরে ওয়েলিংটনের কাছে ৬৩টি কিউই পাখি ছাড়ার পর ওয়ার্ড প্রকল্পটি সম্পর্কে আশাবাদ প্রকাশ করেন। এর মাধ্যমে এক শতাব্দীর বেশি সময়ের মধ্যে প্রথমবার বন্য কিউইরা এই এলাকায় বসবাস শুরু হয়।
নিউজিল্যান্ডের রাজধানী ওয়েলিংটনে দুটি কিউই পাখির ছানার জন্ম হয়েছে। দেড়শ বছরের বেশি সময়ের মধ্যে এই প্রথম বুনো কিউই ছানা জন্ম নিল শহরটিতে। প্রায় ৪ লাখ জনসংখ্যার শহরটিতে ক্যাপিটাল কিউই প্রজেক্ট দেশের জাতীয় পাখিটিকে পুনঃ প্রবর্তনের এক বছর পর এল এই শুভ সংবাদ। ক্যাপিটাল কিউই প্রজেক্টের সংরক্ষণবিদদের সূত্রে বিষয়টি নিশ্চিত করে মার্কিন সংবাদমাধ্যম সিএনএন।
ওয়েলিংটন শহরের কেন্দ্রস্থল থেকে গাড়িতে মাত্র ২৫ মিনিটের পথ শহরতলী মাকারা। সেখানে ক্যাপিটাল কিউই প্রজেক্টে এই দুটি শাবকের জন্ম হওয়ায় জায়গাটিতে মোট নর্থ আইল্যান্ড ব্রাউন কিউই পাখির সংখ্যা গিয়ে দাঁড়াল ৬৫তে।
ব্রাউন কিউই বা বাদামি কিউই নিউজিল্যান্ডের সবচেয়ে পরিচিত কিউই প্রজাতিগুলোর একটি। তবে নিউজিল্যান্ডের ডিপার্টমেন্ট অব কনজারভেশনের মতে, পর্যাপ্ত সংরক্ষণ ও সহায়তা ছাড়া পাখিটি দুই প্রজন্মের মধ্যে বন্য অবস্থা থেকে বিলুপ্ত হতে পারে।
ক্যাপিটাল কিউই প্রজেক্টের অংশ হিসেবে আরও ১৮টি বাদামি কিউই ছানা শিগগিরই ডিম ফুটে জন্ম নেওয়ার কথা।
এই প্রজেক্টের মাধ্যমে নিউজিল্যান্ডের রাজধানীতে কিউইদের বড় ধরনের বন্য জনসংখ্যা পুনরুদ্ধারে আশা করা হচ্ছে। প্রকল্পটির পক্ষ থেকে দুটি নতুন কিউই ছানা এবং ডিম থেকে বের হওয়া অন্য যেকোনো ছানাকে পর্যবেক্ষণে রাখার জন্য ট্রান্সমিটার ব্যবহারের পরিকল্পনা করা হচ্ছে।
সেভ দ্য কিউই নামে একটি প্রতিষ্ঠানের দেওয়া তথ্য বলছে, একসময় নিউজিল্যান্ডের ১ কোটি ২০ লাখের মতো উড়তে অক্ষম এই পাখিদের বাস থাকলেও এখন এদের সংখ্যা গিয়ে ঠেকেছে ৬৮ হাজারে। দেশজুড়ে কিউই পাখির সংখ্যা বৃদ্ধিতে কাজ করা ৯০টির মতো প্রতিষ্ঠানের একটি সেভ দ্য কিউই।
১৯৯১ সালে নিউজিল্যান্ড ডিপার্টম্যান্ট অব কনজারভেশন কিউই রিকভারি প্ল্যান বা কিউই পুনরুদ্ধার প্রকল্প হাতে নেয়। যেখানে শিকারি প্রাণী নিয়ন্ত্রণ এবং সাধারণ মানুষকে এই সংরক্ষণ প্রকল্পে জড়িত করার বিষয়ে জোর দেওয়া হয়।
নিউজিল্যান্ডের ডিপার্টম্যান্ট অব কনজারভেশনের দেওয়া তথ্য বলছে, প্রতিবছর দেশের কিউইর সংখ্যা কমছে ২ শতাংশ করে। এতে বড় ভূমিকা কুকুর, বিড়াল এবং বেজিজাতীয় প্রাণী স্টোট ও ফ্যারেটের।
সেভ দ্য কিউই জানিয়েছে, ৯৫ শতাংশ বুনো কিউই ছানা প্রাপ্তবয়স্ক হওয়ার আগেই শিকারি প্রাণীর হাতে মারা যায়।
ক্যাপিটাল কিউই প্রজেক্টের দলনেতা পল ওয়ার্ড এর আগে সিএনএনকে জানিয়েছেন, একটি প্রাপ্তবয়স্ক কিউইর জন্য একমাত্র সমস্যা শহরে ঘুরে বেড়ানো কুকুর। এ ছাড়া ছানাগুলো টিকে থাকার মতো পরিস্থিতিতে পৌঁছার আগেই এদের খেয়ে ফেলে স্টোটরা।
গত নভেম্বরে ওয়েলিংটনের কাছে ৬৩টি কিউই পাখি ছাড়ার পর ওয়ার্ড প্রকল্পটি সম্পর্কে আশাবাদ প্রকাশ করেন। এর মাধ্যমে এক শতাব্দীর বেশি সময়ের মধ্যে প্রথমবার বন্য কিউইরা এই এলাকায় বসবাস শুরু হয়।
পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান বলেছেন, বাংলাদেশ বন্য প্রাণী ও উদ্ভিদ প্রজাতি আন্তর্জাতিক বাণিজ্য নিয়ন্ত্রণ কনভেনশন, সাইটিস, অনুযায়ী বন্যপ্রাণী সংরক্ষণ ও সঠিক ব্যবস্থাপনায় প্রতিশ্রুতিবদ্ধ। দেশটি সাইটিসের অনুশাসন মেনে প্রজাতি সংরক্ষণ ও বন্যপ্রাণী বাণিজ্য রোধে
১২ ঘণ্টা আগেনিষিদ্ধ পলিথিন শপিং ব্যাগের ব্যবহার বন্ধে পাঁচ সদস্য বিশিষ্ট একটি কমিটি গঠন করেছে পরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়। মন্ত্রণালয়ের উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসানের বিশেষ উদ্যোগে গৃহীত কর্মসূচি সুষ্ঠুভাবে বাস্তবায়নের লক্ষ্যে এ কমিটি গঠন করা হয়
২ দিন আগেসন্তানের বড় শিক্ষক তার মা। সন্তানের ছোটবেলায় লেখাপড়ার হাতেখড়ি হয় মায়ের কাছে। শুধু লেখাপড়া নয়, আদবকায়দা, সামাজিক রীতিনীতি, সংস্কৃতি, ধর্মীয় মূল্যবোধ—সবকিছু শিক্ষায় রয়েছে মায়ের অনেক বড় প্রভাব।
২ দিন আগেপরিবেশ, বন ও জলবায়ু পরিবর্তন উপদেষ্টা সৈয়দা রিজওয়ানা হাসান বৈশ্বিক জলবায়ু পরিবর্তনের চ্যালেঞ্জ মোকাবিলায় বিশ্বব্যাপী ঐক্যের প্রয়োজনীয়তার ওপর গুরুত্বারোপ করেছেন। তিনি উন্নত দেশগুলোকে তাঁদের জলবায়ু অর্থায়ন এবং প্রযুক্তিগত সহায়তার প্রতিশ্রুতি পালনের আহ্বান জানিয়েছেন
২ দিন আগে