নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
জলবায়ু পরিবর্তনের জন্য দায়ী না হয়েও জলবায়ু পরিবর্তনের ফলে সবচেয়ে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলো। তাই উন্নত বিশ্বের কার্বন নিঃসরণের জন্য ক্ষতিগ্রস্ত দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোকে অনুদান নয় ক্ষতিপূরণ দেওয়ার দাবিতে দুবাইয়ে কপ-২৮ সম্মেলনে বিক্ষোভ প্রদর্শন করেছে দক্ষিণ এশিয়ার সাংবাদিকেরা।
সম্মেলন কেন্দ্রের মিডিয়া মিট পয়েন্টের বাইরে ‘উই ওয়ান্ট ক্লাইমেট জাস্টিস’ লেখা ব্যানার হাতে দক্ষিণ এশিয়ার সাংবাদিকেরা এ বিক্ষোভ প্রদর্শন করেন। সাউথ এশিয়ান ক্লাইমেট চেইঞ্জ জার্নালিস্ট’স ফোরাম (সাকজেএফ) এই বিক্ষোভের আয়োজন করে।
সংগঠনের সভাপতি ও ভারতীয় সাংবাদিক আশিস গুপ্তা বলেন, জলবায়ু ক্ষতিগ্রস্ত দেশগুলোর জন্য ন্যায্যতা নিশ্চিত করা না গেলে আরও বড় ধরনের বিপর্যয় অপেক্ষা করছে। প্রাকৃতিক দুর্যোগের বাইরেও স্বাস্থ্য ঝুঁকি ও খাদ্য নিরাপত্তার জন্য হুমকি সৃষ্টি হয়েছে। তিনি আঞ্চলিক সমস্যাগুলোকে মিডিয়ায় তুলে ধরার পাশাপাশি সাংবাদিকদের অ্যাক্টিভিস্টদের মতো কাজ করতে হবে বলে জানান।
ভাইস প্রেসিডেন্ট ও পাকিস্তানের সাংবাদিক রাবনেওয়াজ চৌধুরী পাকিস্তানের সাম্প্রতিক বন্যার চিত্র তুলে ধরে বলেন, ‘প্রাকৃতিক দুর্যোগ ঠেকাতে হলে কার্বন নিঃসরণ কমিয়ে আনার বিকল্প নেই। আমরা দোষী না হয়েও ফাঁসির কাষ্ঠে ঝুলতে চাই না।’
মহাসচিব ও বাংলাদেশের সাংবাদিক আসাদুজ্জামান সম্রাট বলেন, ‘জলবায়ু পরিবর্তনের ফলে সৃষ্ট দুর্যোগে প্রতি বছর ৪ লাখ লোক ক্লাইমেট রিফিউজি হয়। সাম্প্রতিক সময়ের ডেঙ্গু মহামারির জন্য দায়ী জলবায়ুর পরিবর্তন। এ কারণেই সম্মেলনে এবার স্বাস্থ্য ঝুঁকিকে প্রাধান্য দেওয়া হয়েছে।’
কপ-২৮ সম্মেলন কেন্দ্রের ব্লুজোনে সাউথ এশিয়ান ক্লাইমেট চেইঞ্জ জার্নালিস্টস ফোরামের পক্ষ থেকে আয়োজিত প্রেস মিটে দক্ষিণ এশিয়ার জলবায়ু পরিবর্তন রোধে বিশ্ববাসীর কাছে একটি দাবিনামা তুলে ধরা হয়। এতে আরও বক্তব্য রাখেন সাকজেএফের নির্বাহী সভাপতি কেরামত উল্লাহ বিপ্লব, নেপালের শ্রীরাম সুবেদী, ইমরান ওয়াই চৌধুরী, সাকজেএফ এর আন্তর্জাতিক সমন্বয়কারী সি কে নায়েক প্রমুখ।
জলবায়ু পরিবর্তনের জন্য দায়ী না হয়েও জলবায়ু পরিবর্তনের ফলে সবচেয়ে ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলো। তাই উন্নত বিশ্বের কার্বন নিঃসরণের জন্য ক্ষতিগ্রস্ত দক্ষিণ এশিয়ার দেশগুলোকে অনুদান নয় ক্ষতিপূরণ দেওয়ার দাবিতে দুবাইয়ে কপ-২৮ সম্মেলনে বিক্ষোভ প্রদর্শন করেছে দক্ষিণ এশিয়ার সাংবাদিকেরা।
সম্মেলন কেন্দ্রের মিডিয়া মিট পয়েন্টের বাইরে ‘উই ওয়ান্ট ক্লাইমেট জাস্টিস’ লেখা ব্যানার হাতে দক্ষিণ এশিয়ার সাংবাদিকেরা এ বিক্ষোভ প্রদর্শন করেন। সাউথ এশিয়ান ক্লাইমেট চেইঞ্জ জার্নালিস্ট’স ফোরাম (সাকজেএফ) এই বিক্ষোভের আয়োজন করে।
সংগঠনের সভাপতি ও ভারতীয় সাংবাদিক আশিস গুপ্তা বলেন, জলবায়ু ক্ষতিগ্রস্ত দেশগুলোর জন্য ন্যায্যতা নিশ্চিত করা না গেলে আরও বড় ধরনের বিপর্যয় অপেক্ষা করছে। প্রাকৃতিক দুর্যোগের বাইরেও স্বাস্থ্য ঝুঁকি ও খাদ্য নিরাপত্তার জন্য হুমকি সৃষ্টি হয়েছে। তিনি আঞ্চলিক সমস্যাগুলোকে মিডিয়ায় তুলে ধরার পাশাপাশি সাংবাদিকদের অ্যাক্টিভিস্টদের মতো কাজ করতে হবে বলে জানান।
ভাইস প্রেসিডেন্ট ও পাকিস্তানের সাংবাদিক রাবনেওয়াজ চৌধুরী পাকিস্তানের সাম্প্রতিক বন্যার চিত্র তুলে ধরে বলেন, ‘প্রাকৃতিক দুর্যোগ ঠেকাতে হলে কার্বন নিঃসরণ কমিয়ে আনার বিকল্প নেই। আমরা দোষী না হয়েও ফাঁসির কাষ্ঠে ঝুলতে চাই না।’
মহাসচিব ও বাংলাদেশের সাংবাদিক আসাদুজ্জামান সম্রাট বলেন, ‘জলবায়ু পরিবর্তনের ফলে সৃষ্ট দুর্যোগে প্রতি বছর ৪ লাখ লোক ক্লাইমেট রিফিউজি হয়। সাম্প্রতিক সময়ের ডেঙ্গু মহামারির জন্য দায়ী জলবায়ুর পরিবর্তন। এ কারণেই সম্মেলনে এবার স্বাস্থ্য ঝুঁকিকে প্রাধান্য দেওয়া হয়েছে।’
কপ-২৮ সম্মেলন কেন্দ্রের ব্লুজোনে সাউথ এশিয়ান ক্লাইমেট চেইঞ্জ জার্নালিস্টস ফোরামের পক্ষ থেকে আয়োজিত প্রেস মিটে দক্ষিণ এশিয়ার জলবায়ু পরিবর্তন রোধে বিশ্ববাসীর কাছে একটি দাবিনামা তুলে ধরা হয়। এতে আরও বক্তব্য রাখেন সাকজেএফের নির্বাহী সভাপতি কেরামত উল্লাহ বিপ্লব, নেপালের শ্রীরাম সুবেদী, ইমরান ওয়াই চৌধুরী, সাকজেএফ এর আন্তর্জাতিক সমন্বয়কারী সি কে নায়েক প্রমুখ।
বিশ্বের বিভিন্ন দেশে জলবায়ু পরিবর্তন, পরিবেশ ও প্রাণ প্রকৃতি নিয়ে কাজ করা সাংবাদিকদের সমন্বয়ে গঠিত হয়েছে গ্লোবাল ক্লাইমেট মিডিয়া নেটওয়ার্ক (জিসিএমএন)। হাবিবুর রহমানকে (একাত্তর টিভি, বাংলাদেশ) আহ্বায়ক এবং আশেকিন প্রিন্সকে (চ্যানেল ২৪, বাংলাদেশ) সদস্যসচিব করে জিসিএমএন ১১ সদস্যের একটি নির্বাহী কমিটি গঠ
৯ ঘণ্টা আগেএবারের জলবায়ু পরিবর্তন সম্মেলনকে ‘কপ অব দ্য ফিন্যান্স’ বা অর্থায়নের কপ বলা হলেও সেটি কেবল কাগজে-কলমেই ঠেকেছে। ক্ষতিপূরণ হিসেবে উন্নয়নশীল দেশগুলো বার্ষিক ১ দশমিক ৩ ট্রিলিয়ন মার্কিন ডলারের জলবায়ু ক্ষতিপূরণের যে দাবি জানিয়েছিল, সম্মেলনের ১১তম দিনেও সেই সম্ভাবনা তৈরি হয়নি। এমনকি বিগত বছরগুলোর ক্ষতিপূ
১৭ ঘণ্টা আগেকার বাতাসে দূষণের মাত্রা বেড়েছে। বাতাসের মান সূচকে আজ ঢাকা দূষণের মাত্রা ১৯৫, যা অস্বাস্থ্যকর। অন্যদিকে একদিন পরই আবারও বায়ুদূষণের শীর্ষে ভারতের রাজধানী দিল্লি। এর পরে আছে পাকিস্তানের লাহোর। এ ছাড়া শীর্ষ পাঁচ দেশের মধ্যে রয়েছে ইজিপট ও চীন...
১৮ ঘণ্টা আগেপাঁচ বছর আগে প্লাস্টিক দূষণ রোধের লক্ষ্যে উচ্চ পর্যায়ের এক জোট গড়ে তুলেছিল বিশ্বের শীর্ষস্থানীয় তেল ও রাসায়নিক কোম্পানিগুলো। কিন্তু নতুন তথ্য বলছে, এই সময়ের মধ্যে কোম্পানিগুলো যে পরিমাণ নতুন প্লাস্টিক উৎপাদন করেছে, তা তাদের অপসারিত বর্জ্যের তুলনায় ১ হাজার গুণ বেশি।
১ দিন আগে