চুয়াডাঙ্গা প্রতিনিধি
চুয়াডাঙ্গায় টানা ১৫ দিন দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে। আজ রোববার বিকেল ৩টায় ৪১ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড করেছে আবহাওয়া অফিস।
সকালে সূর্য ওঠার সঙ্গে সঙ্গে গরমের তীব্রতা বেড়েছে। বাইরে বেরোলে মনে হচ্ছে যেন আগুনের ফুলকি ঝরছে। বিশেষ করে দুপুরের পর আগুনঝরা রোদের তেজে বাইরে বের হওয়া মুশকিল হয়ে পড়ছে।
চুয়াডাঙ্গা হাটকালুগঞ্জে অবস্থিত প্রথম শ্রেণির আবহাওয়া অফিসের তথ্য মতে, চলতি এপ্রিলের শুরু থেকেই চুয়াডাঙ্গার তাপমাত্রা ক্রমশ বাড়ছে। ২ এপ্রিল দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয় চুয়াডাঙ্গায় ৩৩ দশমিক ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এরপর থেকে প্রতিদিনই এ জেলার তাপমাত্রা বেড়েছে। ৩ এপ্রিল ৩৫ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস, ৪ এপ্রিল চুয়াডাঙ্গায় ৩৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস, ৫ এপ্রিল ৩৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস, ৬ এপ্রিল ৩৭ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস, ৭ এপ্রিল ৩৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস, ৮ এপ্রিল ৩৮ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস, ৯ এপ্রিল ৩৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস, ১০ এপ্রিল ৩৯ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস, ১১ এপ্রিল চুয়াডাঙ্গায় ৩৯ দশমিক ৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস, ১২ এপ্রিল ৩৯ দশমিক ৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস, ১৩ এপ্রিল ৪১ ডিগ্রি সেলসিয়াস, ১৪ এপ্রিল ৪১ দশমিক ৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস এবং গতকাল ১৫ এপ্রিল ৪২ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়। আর আজ (১৬ এপ্রিল) বেলা ৩টায় রেকর্ড করা হয়েছে ৪১ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস। যেখানে রেকর্ড করা হয়েছিল ৪২ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
গরম কমছেই না সীমান্তবর্তী এ জেলায়। তীব্র গরমে ও দাবদাহে জনজীবন অতিষ্ঠ ও স্থবির হয়ে পড়েছে। প্রতিদিনই ওপরের দিকে উঠছে পারদ, প্রতিদিনই নতুন রেকর্ড হচ্ছে। বিপাকে পড়েছেন নিম্ন আয়ের মানুষ। ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে ফল ও ফসল। ধান, সবজি ও আম রক্ষায় বাড়তি সেচের পরামর্শ দিয়েছে কৃষি অধিদপ্তর।
অতিপ্রয়োজন ছাড়া ঘর থেকে বের না হওয়ার পরামর্শ দিয়ে প্রচারণা চালাচ্ছে জেলা প্রশাসন।
আবহাওয়ার অফিস বলছে, বাতাসের আর্দ্রতা স্বাভাবিকের চেয়ে কম। দাবদাহের মধ্যে ঠোঁট ফেটে যাচ্ছে। তীব্র তাপপ্রবাহের কারণে বোরো ধান চিটা হয়ে যাচ্ছে। আমের গুটি শুকিয়ে ঝরে পড়ছে।
কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপপরিচালক বিভাস চন্দ্র সাহা বলেন, ‘চুয়াডাঙ্গার ওপর দিয়ে বয়ে যাচ্ছে তীব্র তাপপ্রবাহ। যার ফলে কৃষিতে প্রভাব পড়ছে। ধানের ফলনে বিপর্যয় ঘটতে পারে। আমের গুটি ঝরে যাচ্ছে ও আম পানি না পাওয়ায় কম বড় হচ্ছে। কৃষক ও বাগান মালিকদের নিয়মিত পরিচর্যা করার পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে।’
চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালের মেডিসিন বিশেষজ্ঞ আবুল হোসেন জানান, তীব্র গরমে হৃদ্রোগের রোগীরা বেশি ঝুঁকিতে আছেন। বাড়ছে হিট স্ট্রোকের ঝুঁকি। ঘরে থাকা, পর্যাপ্ত পানি পান, খাওয়ার স্যালাইন, লেবুর শরবত ও তরল খাবার বেশি খাওয়ার পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে।
জেলার আবহাওয়ার পর্যবেক্ষণে দেখা গেছে, ২০১৪ সালের ২১ মে চুয়াডাঙ্গা জেলায় সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ৪৩ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস রেকর্ড করা হলেও পরের বছর ২০১৫ সালে তা বেশ নেমে যায়। ওই বছরের ২২ মে জেলায় সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছিল ৩৯ দশমিক ৮ ডিগ্রি। ২০১৬ সালে ১১ ও ২২ এপ্রিল ৪০ দশমিক ৬ ডিগ্রি, ২০১৭ সালের ৩ এপ্রিল ৩৮ দশমিক ৫ ডিগ্রি, ২০১৮ সালের ১৮ জুন ৩৯ দশমিক ৭ ডিগ্রি, ২০১৯ সালের ২৮ এপ্রিল ৩৯ দশমিক ৪ ডিগ্রি, ২০২০ সালের ৭ এপ্রিল ৩৯ দশমিক ২ ডিগ্রি, ২০২১ সালের ২৫ এপ্রিল ৪০ দশমিক ৫ ডিগ্রি, ২০২২ সালের ২৪ ও ২৫ এপ্রিল সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছিল ৪১ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
চুয়াডাঙ্গা আবহাওয়া অফিসের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা জামিনুর রহমান জানান, বিকেল ৩টায় চুয়াডাঙ্গায় ৪১ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে। যা দেশের মধ্যে সর্বোচ্চ। তবে গতকাল শনিবার তাপমাত্রা ছিল ৪২ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস। যা ৯ বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ।’
চুয়াডাঙ্গা সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. শামিম ভূঁইয়া বলেন, ‘অতি তীব্র তাপপ্রবাহে খুব বেশি প্রয়োজন না হলে ৯টা থেকে বিকেল ৫টা পর্যন্ত বাসা থেকে বের না হওয়ার পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে। জেলা প্রশাসন থেকে মাইকিং করা হচ্ছে। হিট স্ট্রোক প্রতিরোধে প্রচুর পরিমাণ নিরাপদ পানি, ফলের ঠান্ডা রস খাওয়ার পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে। কমিউনিটি ক্লিনিকগুলোতে খাওয়ার স্যালাইন মজুত রয়েছে। সেখান থেকে নেওয়ার পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে।’
চুয়াডাঙ্গায় টানা ১৫ দিন দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে। আজ রোববার বিকেল ৩টায় ৪১ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড করেছে আবহাওয়া অফিস।
সকালে সূর্য ওঠার সঙ্গে সঙ্গে গরমের তীব্রতা বেড়েছে। বাইরে বেরোলে মনে হচ্ছে যেন আগুনের ফুলকি ঝরছে। বিশেষ করে দুপুরের পর আগুনঝরা রোদের তেজে বাইরে বের হওয়া মুশকিল হয়ে পড়ছে।
চুয়াডাঙ্গা হাটকালুগঞ্জে অবস্থিত প্রথম শ্রেণির আবহাওয়া অফিসের তথ্য মতে, চলতি এপ্রিলের শুরু থেকেই চুয়াডাঙ্গার তাপমাত্রা ক্রমশ বাড়ছে। ২ এপ্রিল দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয় চুয়াডাঙ্গায় ৩৩ দশমিক ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এরপর থেকে প্রতিদিনই এ জেলার তাপমাত্রা বেড়েছে। ৩ এপ্রিল ৩৫ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস, ৪ এপ্রিল চুয়াডাঙ্গায় ৩৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস, ৫ এপ্রিল ৩৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস, ৬ এপ্রিল ৩৭ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস, ৭ এপ্রিল ৩৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস, ৮ এপ্রিল ৩৮ দশমিক ৫ ডিগ্রি সেলসিয়াস, ৯ এপ্রিল ৩৯ ডিগ্রি সেলসিয়াস, ১০ এপ্রিল ৩৯ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস, ১১ এপ্রিল চুয়াডাঙ্গায় ৩৯ দশমিক ৬ ডিগ্রি সেলসিয়াস, ১২ এপ্রিল ৩৯ দশমিক ৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস, ১৩ এপ্রিল ৪১ ডিগ্রি সেলসিয়াস, ১৪ এপ্রিল ৪১ দশমিক ৭ ডিগ্রি সেলসিয়াস এবং গতকাল ১৫ এপ্রিল ৪২ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়। আর আজ (১৬ এপ্রিল) বেলা ৩টায় রেকর্ড করা হয়েছে ৪১ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস। যেখানে রেকর্ড করা হয়েছিল ৪২ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
গরম কমছেই না সীমান্তবর্তী এ জেলায়। তীব্র গরমে ও দাবদাহে জনজীবন অতিষ্ঠ ও স্থবির হয়ে পড়েছে। প্রতিদিনই ওপরের দিকে উঠছে পারদ, প্রতিদিনই নতুন রেকর্ড হচ্ছে। বিপাকে পড়েছেন নিম্ন আয়ের মানুষ। ক্ষতিগ্রস্ত হচ্ছে ফল ও ফসল। ধান, সবজি ও আম রক্ষায় বাড়তি সেচের পরামর্শ দিয়েছে কৃষি অধিদপ্তর।
অতিপ্রয়োজন ছাড়া ঘর থেকে বের না হওয়ার পরামর্শ দিয়ে প্রচারণা চালাচ্ছে জেলা প্রশাসন।
আবহাওয়ার অফিস বলছে, বাতাসের আর্দ্রতা স্বাভাবিকের চেয়ে কম। দাবদাহের মধ্যে ঠোঁট ফেটে যাচ্ছে। তীব্র তাপপ্রবাহের কারণে বোরো ধান চিটা হয়ে যাচ্ছে। আমের গুটি শুকিয়ে ঝরে পড়ছে।
কৃষি সম্প্রসারণ অধিদপ্তরের উপপরিচালক বিভাস চন্দ্র সাহা বলেন, ‘চুয়াডাঙ্গার ওপর দিয়ে বয়ে যাচ্ছে তীব্র তাপপ্রবাহ। যার ফলে কৃষিতে প্রভাব পড়ছে। ধানের ফলনে বিপর্যয় ঘটতে পারে। আমের গুটি ঝরে যাচ্ছে ও আম পানি না পাওয়ায় কম বড় হচ্ছে। কৃষক ও বাগান মালিকদের নিয়মিত পরিচর্যা করার পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে।’
চুয়াডাঙ্গা সদর হাসপাতালের মেডিসিন বিশেষজ্ঞ আবুল হোসেন জানান, তীব্র গরমে হৃদ্রোগের রোগীরা বেশি ঝুঁকিতে আছেন। বাড়ছে হিট স্ট্রোকের ঝুঁকি। ঘরে থাকা, পর্যাপ্ত পানি পান, খাওয়ার স্যালাইন, লেবুর শরবত ও তরল খাবার বেশি খাওয়ার পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে।
জেলার আবহাওয়ার পর্যবেক্ষণে দেখা গেছে, ২০১৪ সালের ২১ মে চুয়াডাঙ্গা জেলায় সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ৪৩ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস রেকর্ড করা হলেও পরের বছর ২০১৫ সালে তা বেশ নেমে যায়। ওই বছরের ২২ মে জেলায় সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছিল ৩৯ দশমিক ৮ ডিগ্রি। ২০১৬ সালে ১১ ও ২২ এপ্রিল ৪০ দশমিক ৬ ডিগ্রি, ২০১৭ সালের ৩ এপ্রিল ৩৮ দশমিক ৫ ডিগ্রি, ২০১৮ সালের ১৮ জুন ৩৯ দশমিক ৭ ডিগ্রি, ২০১৯ সালের ২৮ এপ্রিল ৩৯ দশমিক ৪ ডিগ্রি, ২০২০ সালের ৭ এপ্রিল ৩৯ দশমিক ২ ডিগ্রি, ২০২১ সালের ২৫ এপ্রিল ৪০ দশমিক ৫ ডিগ্রি, ২০২২ সালের ২৪ ও ২৫ এপ্রিল সর্বোচ্চ তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছিল ৪১ ডিগ্রি সেলসিয়াস।
চুয়াডাঙ্গা আবহাওয়া অফিসের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা জামিনুর রহমান জানান, বিকেল ৩টায় চুয়াডাঙ্গায় ৪১ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে। যা দেশের মধ্যে সর্বোচ্চ। তবে গতকাল শনিবার তাপমাত্রা ছিল ৪২ দশমিক ২ ডিগ্রি সেলসিয়াস। যা ৯ বছরের মধ্যে সর্বোচ্চ।’
চুয়াডাঙ্গা সদর উপজেলা নির্বাহী কর্মকর্তা (ইউএনও) মো. শামিম ভূঁইয়া বলেন, ‘অতি তীব্র তাপপ্রবাহে খুব বেশি প্রয়োজন না হলে ৯টা থেকে বিকেল ৫টা পর্যন্ত বাসা থেকে বের না হওয়ার পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে। জেলা প্রশাসন থেকে মাইকিং করা হচ্ছে। হিট স্ট্রোক প্রতিরোধে প্রচুর পরিমাণ নিরাপদ পানি, ফলের ঠান্ডা রস খাওয়ার পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে। কমিউনিটি ক্লিনিকগুলোতে খাওয়ার স্যালাইন মজুত রয়েছে। সেখান থেকে নেওয়ার পরামর্শ দেওয়া হচ্ছে।’
দক্ষিণপূর্ব বঙ্গোপসাগর ও তৎসংলগ্ন এলাকায় আজকে দিনের মধ্যে একটি লঘুচাপ সৃষ্টি হতে পারে। একই সঙ্গে সারা দেশে শেষরাত থেকে ভোররাত পর্যন্ত কুয়াশা পড়ার সম্ভাবনা রয়েছে। ফলে আগামী ৭২ ঘণ্টায় দিন ও রাতের তাপমাত্রা কিছুটা কমতে পারে বলে জানিয়েছে আবহাওয়া অধিদপ্তর...
২১ ঘণ্টা আগেবায়ুদূষণজনিত স্বাস্থ্য সমস্যায় প্রতিবছর বহু মানুষ মারা যায়। জীবাশ্ম জ্বালানি থেকে বায়ুদূষণ প্রতি বছর বিশ্বব্যাপী ৫২ লাখ মানুষের মৃত্যুর কারণ বলে ২০২৩ সালের নভেম্বর ব্রিটিশ মেডিকেল জার্নাল (বিএমজে) প্রকাশিত একটি সমীক্ষায় তুলে ধরা হয়। এদিকে বিশ্ব স্বাস্থ্য সংস্থা বলছে, গৃহস্থালি ও পারিপার্শ্বিক বায়ুদূ
১ দিন আগেবিশ্বের বিভিন্ন দেশে জলবায়ু পরিবর্তন, পরিবেশ ও প্রাণ প্রকৃতি নিয়ে কাজ করা সাংবাদিকদের সমন্বয়ে গঠিত হয়েছে গ্লোবাল ক্লাইমেট মিডিয়া নেটওয়ার্ক (জিসিএমএন)। হাবিবুর রহমানকে (একাত্তর টিভি, বাংলাদেশ) আহ্বায়ক এবং আশেকিন প্রিন্সকে (চ্যানেল ২৪, বাংলাদেশ) সদস্যসচিব করে জিসিএমএন ১১ সদস্যের একটি নির্বাহী কমিটি গঠ
২ দিন আগেএবারের জলবায়ু পরিবর্তন সম্মেলনকে ‘কপ অব দ্য ফিন্যান্স’ বা অর্থায়নের কপ বলা হলেও সেটি কেবল কাগজে-কলমেই ঠেকেছে। ক্ষতিপূরণ হিসেবে উন্নয়নশীল দেশগুলো বার্ষিক ১ দশমিক ৩ ট্রিলিয়ন মার্কিন ডলারের জলবায়ু ক্ষতিপূরণের যে দাবি জানিয়েছিল, সম্মেলনের ১১তম দিনেও সেই সম্ভাবনা তৈরি হয়নি। এমনকি বিগত বছরগুলোর ক্ষতিপূ
২ দিন আগে