নিজস্ব প্রতিবেদক, ঢাকা
দুর্যোগ ব্যবস্থাপনায় বাংলাদেশ আগের তুলনায় এগিয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক (ডিজি) মো. মিজানুর রহমান। আজ রোববার দুপুরে রাজধানীর মহাখালীতে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা অধিদপ্তরের সম্মেলন কক্ষে বিভিন্ন অংশীজনের সঙ্গে আয়োজিত এক কর্মশালায় তিনি এ কথা বলেন।
ডিজি মো. মিজানুর রহমান বলেন, ‘আগের তুলনায় মানুষ অনেক বেশি সচেতন হচ্ছে ও সরকারের সচেতনতামূলক কর্মসূচিতে অংশ নিচ্ছে, শুনছে এবং দুর্যোগ ব্যবস্থাপনায় বাংলাদেশ আগের তুলনায় অনেক বেশি সক্ষমতা অর্জন করেছে।
‘দুর্যোগ ঝুঁকি ব্যবস্থাপনায় প্রাইভেট সেক্টরের অংশগ্রহণে কর্মকাঠামো এবং প্রাইভেট সেক্টর ওয়ার্কিং গ্রুপের কর্মপরিধি’ শীর্ষক এ কর্মশালায় অধিদপ্তরের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা এবং বিভিন্ন গণমাধ্যমে কর্মরত সাংবাদিকেরা উপস্থিত ছিলেন।
মিজানুর রহমান আরও বলেন, ‘দুর্যোগ বন্ধ করা সম্ভব না, তবে প্রাণহানি বা সহনীয় কিংবা প্রতিরোধ বা ক্ষতি প্রশমিত করা সম্ভব। যেকোনো দুর্যোগ সরকারের একার পক্ষে প্রতিরোধ করা সম্ভব নয়। সমাজের ব্যক্তিগত, ব্যবসায়ী, বেসরকারি প্রতিষ্ঠানসহ বিভিন্ন অংশীজনের সহযোগিতা ও সচেতনতা প্রয়োজন। যেকোনো অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় যদি ফাস্ট রেসপন্ডার দ্রুত সাড়া দিলে আগুনে ক্ষতি কম হয় বা প্রাথমিক পর্যায়েই আগুন নিয়ন্ত্রণে আনা সম্ভব।’
দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা অধিদপ্তর সবাইকে সচেতন করার চেষ্টা করছে দাবি করে ডিজি বলেন, ‘অগ্নিকাণ্ড, বন্যা, ভূমিধস বা ভূমিকম্পের মতো যেকোনো দুর্যোগে সরকারের পক্ষ থেকে হয়তো রিলিফ দিচ্ছি, কিন্তু ক্ষতিটা সবার, ব্যবসায়ীর তো বটেই। সে জন্য ক্ষতিগ্রস্তদের চোখে যদি জল আসে, সচেতন হয়, তবেই সার্থকতা।’
মিজানুর রহমান বলেন, ‘দুর্যোগ জীবন ঘনিষ্ঠ বিষয়। দুর্যোগ বন্ধ করা সম্ভব না, তবে প্রাণহানি বা সহনীয় কিংবা প্রতিরোধ বা ক্ষতি প্রশমিত করতে পারি। প্রতিবছর বন্যা বা জলোচ্ছ্বাস আসবে, এটা অনুমিত। দুর্যোগে যারা ক্ষতিগ্রস্ত হয় তাদের পাশে দাঁড়াতে হবে। পীড়িত মানুষের পাশে দাঁড়াতে হবে। একটা কথা মনে রাখতে হবে, প্রকৃতি কিন্তু অনেক বদলেছে। সে জন্য আমাদের প্রস্তুতি রাখতে হবে ৷ বন্যার আগে কক্সবাজারের কৃষকেরা মোনাজাত পর্যন্ত করেছে। কিন্তু বৃষ্টি হয়নি। অথচ এক মাস পর বন্যা হয়ে গেল।’
দুর্যোগ ও এর প্রতিরোধ ব্যবস্থাপনার সমালোচনা না করে সবাইকে এগিয়ে আসার আহ্বান জানিয়ে তিনি বলেন, ‘আমাদের উন্নয়নকাজ চলবে। দুর্যোগে উন্নয়নকাজ ক্ষতিগ্রস্ত হয়। তাই বলে সমালোচনা বা থেমে থাকলে হবে না। আর সব সরকার করে দেবে না। ব্যবসায় লাভবান হবেন কিন্তু দুর্যোগ প্রতিরোধ ব্যবস্থা রাখবেন না; তা হবে না। নিজে সচেতন হই, শিখি, নিজের ঘরে স্ত্রী-সন্তানকে শেখাই। দুর্যোগ প্রতিরোধে ব্যবস্থা গ্রহণ করি, নিরাপত্তা সরঞ্জাম ক্রয় করে ঘরে রাখি।’
কৃষি মার্কেটের ব্যবসায়ীরা একটু সচেতন হলেই বড় ক্ষতি থেকে রক্ষা পেত উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘অনেক ব্যবসায়ী নগদ টাকা, ভাউচার রেখে গেছেন। সব পুড়ে ছাই হয়েছে কৃষি মার্কেটে। কোটিপতি ব্যবসায়ী আজ ফকির হয়েছেন। অথচ একটু সচেতনতাই আমাদের নিরাপদ করতে পারত। দুর্যোগে সচেতনতায় ও প্রতিরোধ ব্যবস্থাপনা প্রাইভেট সেক্টরকে সম্পৃক্ত করতে হবে। অল্প খরচ, আর সচেতনতায় যেকোনো দুর্যোগ মোকাবিলা করা সম্ভব।
‘অস্ত্র থাকলেই তো হবে না, প্রশিক্ষণ লাগবে ৷ ফায়ার অ্যালার্ম চালানো, পানির রিজার্ভ বাড়ানো ও হাইড্রেন্ট ব্যবস্থা ও চালানো, অগ্নিপ্রতিরোধ ব্যবস্থা সম্পর্কে জ্ঞানও অর্জন করতে হবে। আমাদের অনেক বড় ভবনে ইমার্জেন্সি সিঁড়ি নাই। ভবনে অগ্নি নির্বাপক রাখা, নিয়মিত বৈদ্যুতিক লাইন চেক করা। ভেজা কাপড় দিয়েই প্রাথমিকভাবে ফাইট করা যায়। কমন কিছু জ্ঞান প্রয়োগেই আগুন প্রাথমিক পর্যায়েই আগুন প্রতিরোধ করতে পারি। সতর্কতা জরুরি।’
অ্যাকশন এইড বাংলাদেশের সুপার প্রকল্পের কনসোর্টিয়াম ম্যানেজার আ মণ্ডল নাছির উদ্দিন বলেন, ‘আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স (এআই) ভিত্তিক মডেলটি ইনস্টল এবং ব্যবহার করতে তাদের উৎসাহ দিচ্ছি। সিসিটিভি ক্যামেরার মাধ্যমে আগুন বা ধোয়া শনাক্ত করে তাৎক্ষণিক মেসেজ দেওয়ার প্রজেক্ট নিয়েছি। দুই বছর ধরে আমরা এটা নিয়ে কাজ করছি। এটা আমরা ঢাকা উত্তর ও দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের সঙ্গে কাজ করার প্রক্রিয়ায় যেতে চাচ্ছি’
অধিদপ্তরের পরিচালক (এমআইএম) নিতাই চন্দ্র দে সরকার বলেন, ‘১০৯০ নম্বরকে আমরা প্রমোট করছি। আগে টোল ছিল। সেটা ফ্রি করা হয়েছে। যে কেউ এখন খুব সহজেই এই নম্বর ডায়াল করে দুর্যোগ ও আবহাওয়া সম্পর্কে জানতে পারছেন।’
উল্লেখ্য, স্ট্রেন্দেনিং আরবান পাবলিক প্রাইভেট প্রোগ্রামিং ফর আর্থকোয়েক রেজিলিয়েন্স (সুপার) প্রকল্পটি একটি কনসোর্টিয়াম প্রকল্প। ইউরোপিয়ান ইউনিয়ন সিভিল প্রোটেকশন অ্যান্ড হিউম্যানিটারিয়ান এইডের আর্থিক সহযোগিতায় প্রকল্পটি বাস্তবায়ন করছে অ্যাকশন এইড বাংলাদেশ, ঢাকা চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি (ডিসিসিআই), ইউনাইটেড পারপাস এবং ওয়ার্ল্ড ভিশন বাংলাদেশ।
দুর্যোগ ব্যবস্থাপনায় বাংলাদেশ আগের তুলনায় এগিয়েছে বলে মন্তব্য করেছেন দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা অধিদপ্তরের মহাপরিচালক (ডিজি) মো. মিজানুর রহমান। আজ রোববার দুপুরে রাজধানীর মহাখালীতে দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা অধিদপ্তরের সম্মেলন কক্ষে বিভিন্ন অংশীজনের সঙ্গে আয়োজিত এক কর্মশালায় তিনি এ কথা বলেন।
ডিজি মো. মিজানুর রহমান বলেন, ‘আগের তুলনায় মানুষ অনেক বেশি সচেতন হচ্ছে ও সরকারের সচেতনতামূলক কর্মসূচিতে অংশ নিচ্ছে, শুনছে এবং দুর্যোগ ব্যবস্থাপনায় বাংলাদেশ আগের তুলনায় অনেক বেশি সক্ষমতা অর্জন করেছে।
‘দুর্যোগ ঝুঁকি ব্যবস্থাপনায় প্রাইভেট সেক্টরের অংশগ্রহণে কর্মকাঠামো এবং প্রাইভেট সেক্টর ওয়ার্কিং গ্রুপের কর্মপরিধি’ শীর্ষক এ কর্মশালায় অধিদপ্তরের ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তা এবং বিভিন্ন গণমাধ্যমে কর্মরত সাংবাদিকেরা উপস্থিত ছিলেন।
মিজানুর রহমান আরও বলেন, ‘দুর্যোগ বন্ধ করা সম্ভব না, তবে প্রাণহানি বা সহনীয় কিংবা প্রতিরোধ বা ক্ষতি প্রশমিত করা সম্ভব। যেকোনো দুর্যোগ সরকারের একার পক্ষে প্রতিরোধ করা সম্ভব নয়। সমাজের ব্যক্তিগত, ব্যবসায়ী, বেসরকারি প্রতিষ্ঠানসহ বিভিন্ন অংশীজনের সহযোগিতা ও সচেতনতা প্রয়োজন। যেকোনো অগ্নিকাণ্ডের ঘটনায় যদি ফাস্ট রেসপন্ডার দ্রুত সাড়া দিলে আগুনে ক্ষতি কম হয় বা প্রাথমিক পর্যায়েই আগুন নিয়ন্ত্রণে আনা সম্ভব।’
দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা অধিদপ্তর সবাইকে সচেতন করার চেষ্টা করছে দাবি করে ডিজি বলেন, ‘অগ্নিকাণ্ড, বন্যা, ভূমিধস বা ভূমিকম্পের মতো যেকোনো দুর্যোগে সরকারের পক্ষ থেকে হয়তো রিলিফ দিচ্ছি, কিন্তু ক্ষতিটা সবার, ব্যবসায়ীর তো বটেই। সে জন্য ক্ষতিগ্রস্তদের চোখে যদি জল আসে, সচেতন হয়, তবেই সার্থকতা।’
মিজানুর রহমান বলেন, ‘দুর্যোগ জীবন ঘনিষ্ঠ বিষয়। দুর্যোগ বন্ধ করা সম্ভব না, তবে প্রাণহানি বা সহনীয় কিংবা প্রতিরোধ বা ক্ষতি প্রশমিত করতে পারি। প্রতিবছর বন্যা বা জলোচ্ছ্বাস আসবে, এটা অনুমিত। দুর্যোগে যারা ক্ষতিগ্রস্ত হয় তাদের পাশে দাঁড়াতে হবে। পীড়িত মানুষের পাশে দাঁড়াতে হবে। একটা কথা মনে রাখতে হবে, প্রকৃতি কিন্তু অনেক বদলেছে। সে জন্য আমাদের প্রস্তুতি রাখতে হবে ৷ বন্যার আগে কক্সবাজারের কৃষকেরা মোনাজাত পর্যন্ত করেছে। কিন্তু বৃষ্টি হয়নি। অথচ এক মাস পর বন্যা হয়ে গেল।’
দুর্যোগ ও এর প্রতিরোধ ব্যবস্থাপনার সমালোচনা না করে সবাইকে এগিয়ে আসার আহ্বান জানিয়ে তিনি বলেন, ‘আমাদের উন্নয়নকাজ চলবে। দুর্যোগে উন্নয়নকাজ ক্ষতিগ্রস্ত হয়। তাই বলে সমালোচনা বা থেমে থাকলে হবে না। আর সব সরকার করে দেবে না। ব্যবসায় লাভবান হবেন কিন্তু দুর্যোগ প্রতিরোধ ব্যবস্থা রাখবেন না; তা হবে না। নিজে সচেতন হই, শিখি, নিজের ঘরে স্ত্রী-সন্তানকে শেখাই। দুর্যোগ প্রতিরোধে ব্যবস্থা গ্রহণ করি, নিরাপত্তা সরঞ্জাম ক্রয় করে ঘরে রাখি।’
কৃষি মার্কেটের ব্যবসায়ীরা একটু সচেতন হলেই বড় ক্ষতি থেকে রক্ষা পেত উল্লেখ করে তিনি বলেন, ‘অনেক ব্যবসায়ী নগদ টাকা, ভাউচার রেখে গেছেন। সব পুড়ে ছাই হয়েছে কৃষি মার্কেটে। কোটিপতি ব্যবসায়ী আজ ফকির হয়েছেন। অথচ একটু সচেতনতাই আমাদের নিরাপদ করতে পারত। দুর্যোগে সচেতনতায় ও প্রতিরোধ ব্যবস্থাপনা প্রাইভেট সেক্টরকে সম্পৃক্ত করতে হবে। অল্প খরচ, আর সচেতনতায় যেকোনো দুর্যোগ মোকাবিলা করা সম্ভব।
‘অস্ত্র থাকলেই তো হবে না, প্রশিক্ষণ লাগবে ৷ ফায়ার অ্যালার্ম চালানো, পানির রিজার্ভ বাড়ানো ও হাইড্রেন্ট ব্যবস্থা ও চালানো, অগ্নিপ্রতিরোধ ব্যবস্থা সম্পর্কে জ্ঞানও অর্জন করতে হবে। আমাদের অনেক বড় ভবনে ইমার্জেন্সি সিঁড়ি নাই। ভবনে অগ্নি নির্বাপক রাখা, নিয়মিত বৈদ্যুতিক লাইন চেক করা। ভেজা কাপড় দিয়েই প্রাথমিকভাবে ফাইট করা যায়। কমন কিছু জ্ঞান প্রয়োগেই আগুন প্রাথমিক পর্যায়েই আগুন প্রতিরোধ করতে পারি। সতর্কতা জরুরি।’
অ্যাকশন এইড বাংলাদেশের সুপার প্রকল্পের কনসোর্টিয়াম ম্যানেজার আ মণ্ডল নাছির উদ্দিন বলেন, ‘আর্টিফিশিয়াল ইন্টেলিজেন্স (এআই) ভিত্তিক মডেলটি ইনস্টল এবং ব্যবহার করতে তাদের উৎসাহ দিচ্ছি। সিসিটিভি ক্যামেরার মাধ্যমে আগুন বা ধোয়া শনাক্ত করে তাৎক্ষণিক মেসেজ দেওয়ার প্রজেক্ট নিয়েছি। দুই বছর ধরে আমরা এটা নিয়ে কাজ করছি। এটা আমরা ঢাকা উত্তর ও দক্ষিণ সিটি করপোরেশনের সঙ্গে কাজ করার প্রক্রিয়ায় যেতে চাচ্ছি’
অধিদপ্তরের পরিচালক (এমআইএম) নিতাই চন্দ্র দে সরকার বলেন, ‘১০৯০ নম্বরকে আমরা প্রমোট করছি। আগে টোল ছিল। সেটা ফ্রি করা হয়েছে। যে কেউ এখন খুব সহজেই এই নম্বর ডায়াল করে দুর্যোগ ও আবহাওয়া সম্পর্কে জানতে পারছেন।’
উল্লেখ্য, স্ট্রেন্দেনিং আরবান পাবলিক প্রাইভেট প্রোগ্রামিং ফর আর্থকোয়েক রেজিলিয়েন্স (সুপার) প্রকল্পটি একটি কনসোর্টিয়াম প্রকল্প। ইউরোপিয়ান ইউনিয়ন সিভিল প্রোটেকশন অ্যান্ড হিউম্যানিটারিয়ান এইডের আর্থিক সহযোগিতায় প্রকল্পটি বাস্তবায়ন করছে অ্যাকশন এইড বাংলাদেশ, ঢাকা চেম্বার অব কমার্স অ্যান্ড ইন্ডাস্ট্রি (ডিসিসিআই), ইউনাইটেড পারপাস এবং ওয়ার্ল্ড ভিশন বাংলাদেশ।
শৈবাল থেকে জৈব জ্বালানি উৎপাদন নিয়ে মার্কিন প্রতিষ্ঠান ভিরিডোসের সঙ্গে দীর্ঘসময় ধরে গবেষণা চালিয়ে যাচ্ছিল আমেরিকার বহুজাতিক তেল ও গ্যাস করপোরেশন এক্সন–মোবিল। গত বছর তারা এ গবেষণার অংশীদারত্ব ছেড়ে দিলে জ্বালানি খাতে আলোড়ন পড়ে যায়। এক্সন–মোবিল অর্থ উপার্জনের আরও ভালো সুযোগের সন্ধানে শৈবাল থেকে জৈব...
১ দিন আগেদূষণের বিরুদ্ধে লড়ে যাওয়া জোট ‘কিক বিগ পলিউটার্স আউট’–এর এক বিশ্লেষণে দেখা যায়, এই বছরের আয়োজক দেশ আজারবাইজান, আগামী বছরের আয়োজক ব্রাজিল এবং তুরস্ক ছাড়া প্রতিটি দেশ থেকে কপ সম্মেলনের প্রতিনিধির চেয়ে জীবাশ্ম জ্বালানি লবিস্টদের (তদবিরের লোকজন) সংখ্যা বেশি।
১ দিন আগেজঙ্গলে গিয়েছেন ঘুরতে। সেখানে বাঘ দেখাটা নিঃসন্দেহে রোমাঞ্চকর এক ব্যাপার। কিন্তু হঠাৎ যদি দেখেন আপনার সামনেই মরণপণ লড়াইয়ে নেমেছে দুই বাঘ, নিশ্চয় আত্মারাম খাঁচাছাড়া হওয়ার জোগাড় হবে। খুব বেশি সাহসী হলে রোমাঞ্চটা আরও বেশি উপভোগ করবেন। এমন এক অভিজ্ঞতার মুখোমুখি হয়েছেন ভারতের এক জঙ্গলে বেড়াতে যাওয়া কিছু প
২ দিন আগেএশিয়া ও যুক্তরাষ্ট্রের শহরগুলো জলবায়ু পরিবর্তনের জন্য দায়ী তাপ ধারণকারী গ্রিনহাউস গ্যাস নিঃসরণে শীর্ষে রয়েছে। নতুন তথ্য অনুযায়ী, চীনের সাংহাই এ তালিকার শীর্ষে। সাম্প্রতিক তথ্য-উপাত্তকে কৃত্রিম বুদ্ধিমত্তার সাহায্যে বিশ্লেষণ করে এই বিষয়টি জানা গেছে। তথ্য প্রকাশ করেছে সাবেক মার্কিন ভাইস প্রেসিডেন্ট আল
২ দিন আগে