নিজস্ব প্রতিবেদক
ঢাকা: পরিবেশ দূষণকারী পলিথিন ব্যাগের বিকল্প ভাবছে সরকার। এ জন্য পাটের ব্যাগকে বিকল্প হিসেবে দেখছে বন, পরিবেশ ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়। আগামী বছর জুন মাসে এই ব্যাগ বাজারে আসবে। পাট মন্ত্রণালয়ের সহায়তায়, গবেষকদের মাধ্যমে এই ব্যাগ তৈরিতে অর্থায়ন করবে বন, পরিবেশ ও জলবায়ু মন্ত্রণালয়। মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র তথ্য কর্মকর্তা দীপংকর বর আজকের পত্রিকাকে এ তথ্য নিশ্চিত করেন।
তিনি জানান, পলিথিন দূষণ থেকে দেশকে বাঁচাতে আরও আগেই এই উদ্যোগ নিয়েছে পরিবেশ মন্ত্রণালয়। পাট মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমে এই ব্যাগ তৈরি করবে বিজ্ঞানীরা। জার্মান থেকে উচ্চ প্রযুক্তির যন্ত্রপাতি আনা হবে। ২০২২ সালের জুন মাসে পরিবেশবান্ধব এই ব্যাগ বাজারে আনতে জোর চেষ্টা চলছে।
এদিকে, আজ বুধবার বাংলাদেশ জলবায়ু পরিবর্তন বিষয়ক ট্রাস্টি বোর্ডের ৫৪ তম সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। পরিবেশ, বন ও জলবায়ু বিষয়ক মন্ত্রী মো. শাহাব উদ্দিন এতে সভাপতিত্ব করেন। ভার্চুয়াল অনুষ্ঠিত এ সভায় জলবায়ু পরিবর্তনজনিত ঝুঁকি মোকাবিলায় ট্রাস্ট ফান্ডের অর্থায়নে গৃহীত প্রকল্পের ধরন পরিবর্তনসহ কিছু গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত হয়।
সভাপতির বক্তব্যে মন্ত্রী বলেন, কাগজে–কলমে পলিথিনকে শুধু নিষিদ্ধ করলেই হবে না। পরিবেশ দূষণকারী এই ব্যাগের বিকল্প তৈরি করতে হবে। এ জন্য পাটের ব্যাগ তৈরির জোর চেষ্টা চলছে। সরকারের জলবায়ু পরিবর্তন ট্রাস্ট ফান্ড থেকে এর অর্থায়ন করা হবে। এটি করা গেলে দেশের পরিবেশ সংরক্ষণে নতুন দিগন্ত উন্মোচিত হবে।
এই সভায় কৃষিমন্ত্রী মো. আব্দুর রাজ্জাক, স্থানীয় সরকার বিভাগের মন্ত্রী মো. তাজুল ইসলাম, পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ. কে. আব্দুল মোমেন, খাদ্যমন্ত্রী সাধন চন্দ্র মজুমদার, নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরী, পানিসম্পদ প্রতিমন্ত্রী জাহিদ ফারুক, দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ প্রতিমন্ত্রী ডাঃ মো. এনামুর রহমান, মহিলা ও শিশু বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী ফজিলাতুন নেসা ইন্দিরা, পরিবেশ, বন জলবায়ু পরিবর্তন উপমন্ত্রী হাবিবুন নাহার, সচিব জিয়াউল হাসান এনডিসি, বিশিষ্ট পানি সম্পদ ও জলবায়ু পরিবর্তন বিশেষজ্ঞ ড. আইনুন নিশাতসহ বোর্ডের অন্যান্য সদস্যগণ সভায় উপস্থিত ছিলেন।
ঢাকা: পরিবেশ দূষণকারী পলিথিন ব্যাগের বিকল্প ভাবছে সরকার। এ জন্য পাটের ব্যাগকে বিকল্প হিসেবে দেখছে বন, পরিবেশ ও জলবায়ু পরিবর্তন মন্ত্রণালয়। আগামী বছর জুন মাসে এই ব্যাগ বাজারে আসবে। পাট মন্ত্রণালয়ের সহায়তায়, গবেষকদের মাধ্যমে এই ব্যাগ তৈরিতে অর্থায়ন করবে বন, পরিবেশ ও জলবায়ু মন্ত্রণালয়। মন্ত্রণালয়ের সিনিয়র তথ্য কর্মকর্তা দীপংকর বর আজকের পত্রিকাকে এ তথ্য নিশ্চিত করেন।
তিনি জানান, পলিথিন দূষণ থেকে দেশকে বাঁচাতে আরও আগেই এই উদ্যোগ নিয়েছে পরিবেশ মন্ত্রণালয়। পাট মন্ত্রণালয়ের মাধ্যমে এই ব্যাগ তৈরি করবে বিজ্ঞানীরা। জার্মান থেকে উচ্চ প্রযুক্তির যন্ত্রপাতি আনা হবে। ২০২২ সালের জুন মাসে পরিবেশবান্ধব এই ব্যাগ বাজারে আনতে জোর চেষ্টা চলছে।
এদিকে, আজ বুধবার বাংলাদেশ জলবায়ু পরিবর্তন বিষয়ক ট্রাস্টি বোর্ডের ৫৪ তম সভা অনুষ্ঠিত হয়েছে। পরিবেশ, বন ও জলবায়ু বিষয়ক মন্ত্রী মো. শাহাব উদ্দিন এতে সভাপতিত্ব করেন। ভার্চুয়াল অনুষ্ঠিত এ সভায় জলবায়ু পরিবর্তনজনিত ঝুঁকি মোকাবিলায় ট্রাস্ট ফান্ডের অর্থায়নে গৃহীত প্রকল্পের ধরন পরিবর্তনসহ কিছু গুরুত্বপূর্ণ সিদ্ধান্ত হয়।
সভাপতির বক্তব্যে মন্ত্রী বলেন, কাগজে–কলমে পলিথিনকে শুধু নিষিদ্ধ করলেই হবে না। পরিবেশ দূষণকারী এই ব্যাগের বিকল্প তৈরি করতে হবে। এ জন্য পাটের ব্যাগ তৈরির জোর চেষ্টা চলছে। সরকারের জলবায়ু পরিবর্তন ট্রাস্ট ফান্ড থেকে এর অর্থায়ন করা হবে। এটি করা গেলে দেশের পরিবেশ সংরক্ষণে নতুন দিগন্ত উন্মোচিত হবে।
এই সভায় কৃষিমন্ত্রী মো. আব্দুর রাজ্জাক, স্থানীয় সরকার বিভাগের মন্ত্রী মো. তাজুল ইসলাম, পররাষ্ট্রমন্ত্রী এ. কে. আব্দুল মোমেন, খাদ্যমন্ত্রী সাধন চন্দ্র মজুমদার, নৌপরিবহন প্রতিমন্ত্রী খালিদ মাহমুদ চৌধুরী, পানিসম্পদ প্রতিমন্ত্রী জাহিদ ফারুক, দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ প্রতিমন্ত্রী ডাঃ মো. এনামুর রহমান, মহিলা ও শিশু বিষয়ক প্রতিমন্ত্রী ফজিলাতুন নেসা ইন্দিরা, পরিবেশ, বন জলবায়ু পরিবর্তন উপমন্ত্রী হাবিবুন নাহার, সচিব জিয়াউল হাসান এনডিসি, বিশিষ্ট পানি সম্পদ ও জলবায়ু পরিবর্তন বিশেষজ্ঞ ড. আইনুন নিশাতসহ বোর্ডের অন্যান্য সদস্যগণ সভায় উপস্থিত ছিলেন।
এবারের জলবায়ু পরিবর্তন সম্মেলনকে ‘কপ অব দ্য ফিন্যান্স’ বা অর্থায়নের কপ বলা হলেও সেটি কেবল কাগজে-কলমেই ঠেকেছে। ক্ষতিপূরণ হিসেবে উন্নয়নশীল দেশগুলো বার্ষিক ১ দশমিক ৩ ট্রিলিয়ন মার্কিন ডলারের জলবায়ু ক্ষতিপূরণের যে দাবি জানিয়েছিল, সম্মেলনের ১১তম দিনেও সেই সম্ভাবনা তৈরি হয়নি। এমনকি বিগত বছরগুলোর ক্ষতিপূ
২ ঘণ্টা আগেকার বাতাসে দূষণের মাত্রা বেড়েছে। বাতাসের মান সূচকে আজ ঢাকা দূষণের মাত্রা ১৯৫, যা অস্বাস্থ্যকর। অন্যদিকে একদিন পরই আবারও বায়ুদূষণের শীর্ষে ভারতের রাজধানী দিল্লি। এর পরে আছে পাকিস্তানের লাহোর। এ ছাড়া শীর্ষ পাঁচ দেশের মধ্যে রয়েছে ইজিপট ও চীন...
৩ ঘণ্টা আগেপাঁচ বছর আগে প্লাস্টিক দূষণ রোধের লক্ষ্যে উচ্চ পর্যায়ের এক জোট গড়ে তুলেছিল বিশ্বের শীর্ষস্থানীয় তেল ও রাসায়নিক কোম্পানিগুলো। কিন্তু নতুন তথ্য বলছে, এই সময়ের মধ্যে কোম্পানিগুলো যে পরিমাণ নতুন প্লাস্টিক উৎপাদন করেছে, তা তাদের অপসারিত বর্জ্যের তুলনায় ১ হাজার গুণ বেশি।
১৭ ঘণ্টা আগেঢাকার বাতাসে দূষণের মাত্রা তুলনামূলক কমলেও অস্বাস্থ্যকর পর্যায়ে রয়েছে। বাতাসের মান সূচকে আজ ঢাকা দূষণের মাত্রা ১৮১, অবস্থান ষষ্ঠ। অন্যদিকে দুদিনের ব্যবধানে আবারও পাকিস্তানের লাহোর বায়ুদূষণের শীর্ষে পাকিস্তানের লাহোর। এরপরে আছে ভারতের রাজধানী দিল্লি। এ ছাড়াও শীর্ষ পাঁচ দেশের মধ্যে রয়েছে মঙ্গোলিয়া ও ই
১ দিন আগে