ফুলবাড়ী (কুড়িগ্রাম) প্রতিনিধি
মাঘের শীতে কাবু হয়ে পড়েছে কুড়িগ্রামের ফুলবাড়ীর মানুষ। উপজেলার ওপর দিয়ে বয়ে যাচ্ছে মাঝারি শৈত্যপ্রবাহ। কনকনে ঠান্ডা ও শীতের দাপটে স্বাভাবিক জীবনযাত্রা ব্যাহত হয়ে পড়েছে। ঘন কুয়াশায় ঢেকে গেছে গোটা জনপদ। জরুরি প্রয়োজন ছাড়া লোকজন ঘরের বাইরে বের হচ্ছে না।
আজ শুক্রবার সকাল ৯টায় জেলার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ৬ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এর আগে গতকাল বৃহস্পতিবার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ৯ দশমিক ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস। তাপমাত্রা নিম্নগামী হওয়ায় শীতকষ্টে পড়েছে ধরলা, নীলকমল, বারোমাসিয়াসহ চারটি নদী তীরবর্তী ১৬টি চরাঞ্চলের মানুষ।
ঘন কুয়াশার সঙ্গে হিমেল হাওয়া বাড়িয়ে দিচ্ছে শীতের তীব্রতা। তীব্র ঠান্ডায় মানুষ খড়কুটো জ্বালিয়ে উষ্ণতা নিচ্ছে। উপজেলা হাসপাতালে বেড়েছে ডায়রিয়া, নিউমোনিয়া, শ্বাসকষ্ট, সর্দি-কাশিসহ শীতজনিত রোগীর সংখ্যা। তাপমাত্রা ১০ ডিগ্রি সেলসিয়াসের নিচে থাকায় উপজেলার মাধ্যমিক ও প্রাথমিক পর্যায়ের সাড়ে ৩০০ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ রয়েছে।
ফুলবাড়ী সদর ইউনিয়নের পানিমাছকুটি গ্রামের পুতুল রায় বলেন, ‘২২ দিন থাকি ঠান্ডা, কাজ কামাই করতে পারছি না। আমরা যারা দিন করে দিন খাই, আমরা নিরুপায়।’
নাওডাঙ্গা ইউনিয়নের চরগোড়কমণ্ডল গ্ৰামের নবির উদ্দিন নামের এক শ্রমিক বলেন, ‘সকালে যখন বোরো ধানের বীজতলায় কাজ করি, তখন হাত-পা বরফ হয়ে যায়। অনেক দিন থাকি ঠান্ডায় অবস্থা খারাপ।’
বড়ভিটা ইউনিয়নের বড়লই গ্ৰামের আবুল হোসেন নামের এক কৃষক বলেন, ‘ঠান্ডায় ঘর থেকে বের হওয়া যায় না। কাজকর্ম করতে না পারায় রোয়া রোপণ করতে পারছি না। দেরিতে আবার ফলন কম হবে।’
কুড়িগ্রামের রাজারহাট কৃষি আবহাওয়া কার্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা সুবল চন্দ্র সরকার বলেন, জানুয়ারি মাসজুড়েই তাপমাত্রা এ রকম থাকার সম্ভাবনা রয়েছে। তবে এ মাসের ২৮ তারিখের পর তাপমাত্রা কিছুটা বাড়তে পারে।
মাঘের শীতে কাবু হয়ে পড়েছে কুড়িগ্রামের ফুলবাড়ীর মানুষ। উপজেলার ওপর দিয়ে বয়ে যাচ্ছে মাঝারি শৈত্যপ্রবাহ। কনকনে ঠান্ডা ও শীতের দাপটে স্বাভাবিক জীবনযাত্রা ব্যাহত হয়ে পড়েছে। ঘন কুয়াশায় ঢেকে গেছে গোটা জনপদ। জরুরি প্রয়োজন ছাড়া লোকজন ঘরের বাইরে বের হচ্ছে না।
আজ শুক্রবার সকাল ৯টায় জেলার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা রেকর্ড করা হয়েছে ৬ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াস। এর আগে গতকাল বৃহস্পতিবার সর্বনিম্ন তাপমাত্রা ছিল ৯ দশমিক ৪ ডিগ্রি সেলসিয়াস। তাপমাত্রা নিম্নগামী হওয়ায় শীতকষ্টে পড়েছে ধরলা, নীলকমল, বারোমাসিয়াসহ চারটি নদী তীরবর্তী ১৬টি চরাঞ্চলের মানুষ।
ঘন কুয়াশার সঙ্গে হিমেল হাওয়া বাড়িয়ে দিচ্ছে শীতের তীব্রতা। তীব্র ঠান্ডায় মানুষ খড়কুটো জ্বালিয়ে উষ্ণতা নিচ্ছে। উপজেলা হাসপাতালে বেড়েছে ডায়রিয়া, নিউমোনিয়া, শ্বাসকষ্ট, সর্দি-কাশিসহ শীতজনিত রোগীর সংখ্যা। তাপমাত্রা ১০ ডিগ্রি সেলসিয়াসের নিচে থাকায় উপজেলার মাধ্যমিক ও প্রাথমিক পর্যায়ের সাড়ে ৩০০ শিক্ষাপ্রতিষ্ঠান বন্ধ রয়েছে।
ফুলবাড়ী সদর ইউনিয়নের পানিমাছকুটি গ্রামের পুতুল রায় বলেন, ‘২২ দিন থাকি ঠান্ডা, কাজ কামাই করতে পারছি না। আমরা যারা দিন করে দিন খাই, আমরা নিরুপায়।’
নাওডাঙ্গা ইউনিয়নের চরগোড়কমণ্ডল গ্ৰামের নবির উদ্দিন নামের এক শ্রমিক বলেন, ‘সকালে যখন বোরো ধানের বীজতলায় কাজ করি, তখন হাত-পা বরফ হয়ে যায়। অনেক দিন থাকি ঠান্ডায় অবস্থা খারাপ।’
বড়ভিটা ইউনিয়নের বড়লই গ্ৰামের আবুল হোসেন নামের এক কৃষক বলেন, ‘ঠান্ডায় ঘর থেকে বের হওয়া যায় না। কাজকর্ম করতে না পারায় রোয়া রোপণ করতে পারছি না। দেরিতে আবার ফলন কম হবে।’
কুড়িগ্রামের রাজারহাট কৃষি আবহাওয়া কার্যালয়ের ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা সুবল চন্দ্র সরকার বলেন, জানুয়ারি মাসজুড়েই তাপমাত্রা এ রকম থাকার সম্ভাবনা রয়েছে। তবে এ মাসের ২৮ তারিখের পর তাপমাত্রা কিছুটা বাড়তে পারে।
এবারের জলবায়ু পরিবর্তন সম্মেলনকে ‘কপ অব দ্য ফিন্যান্স’ বা অর্থায়নের কপ বলা হলেও সেটি কেবল কাগজে-কলমেই ঠেকেছে। ক্ষতিপূরণ হিসেবে উন্নয়নশীল দেশগুলো বার্ষিক ১ দশমিক ৩ ট্রিলিয়ন মার্কিন ডলারের জলবায়ু ক্ষতিপূরণের যে দাবি জানিয়েছিল, সম্মেলনের ১১তম দিনেও সেই সম্ভাবনা তৈরি হয়নি। এমনকি বিগত বছরগুলোর ক্ষতিপূ
৬ মিনিট আগেকার বাতাসে দূষণের মাত্রা বেড়েছে। বাতাসের মান সূচকে আজ ঢাকা দূষণের মাত্রা ১৯৫, যা অস্বাস্থ্যকর। অন্যদিকে একদিন পরই আবারও বায়ুদূষণের শীর্ষে ভারতের রাজধানী দিল্লি। এর পরে আছে পাকিস্তানের লাহোর। এ ছাড়া শীর্ষ পাঁচ দেশের মধ্যে রয়েছে ইজিপট ও চীন...
১ ঘণ্টা আগেপাঁচ বছর আগে প্লাস্টিক দূষণ রোধের লক্ষ্যে উচ্চ পর্যায়ের এক জোট গড়ে তুলেছিল বিশ্বের শীর্ষস্থানীয় তেল ও রাসায়নিক কোম্পানিগুলো। কিন্তু নতুন তথ্য বলছে, এই সময়ের মধ্যে কোম্পানিগুলো যে পরিমাণ নতুন প্লাস্টিক উৎপাদন করেছে, তা তাদের অপসারিত বর্জ্যের তুলনায় ১ হাজার গুণ বেশি।
১৫ ঘণ্টা আগেঢাকার বাতাসে দূষণের মাত্রা তুলনামূলক কমলেও অস্বাস্থ্যকর পর্যায়ে রয়েছে। বাতাসের মান সূচকে আজ ঢাকা দূষণের মাত্রা ১৮১, অবস্থান ষষ্ঠ। অন্যদিকে দুদিনের ব্যবধানে আবারও পাকিস্তানের লাহোর বায়ুদূষণের শীর্ষে পাকিস্তানের লাহোর। এরপরে আছে ভারতের রাজধানী দিল্লি। এ ছাড়াও শীর্ষ পাঁচ দেশের মধ্যে রয়েছে মঙ্গোলিয়া ও ই
১ দিন আগে