বিশেষ প্রতিনিধি, ঢাকা
দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ প্রতিমন্ত্রী মো. মহিববুর রহমান জানিয়েছেন, শিগগির তাপপ্রবাহকে দুর্যোগ হিসেবে ঘোষণা করা হবে। তিনি বলেছেন, ‘ভবিষ্যতে তাপপ্রবাহ হলে তা মোকাবিলার জন্য সরকার প্রস্তুত। তাপপ্রবাহের মাত্রা দিনে দিনে আরও বাড়তে পারে। আমরা এটা অ্যাডজাস্ট করতে চাই।’ তিনি গতকাল বৃহস্পতিবার সচিবালয়ে নিজ দপ্তরে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে এসব কথা জানান।
প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘আমাদের যে পরিবেশ-পরিস্থিতি, তাতে তাপমাত্রা ৪০ ডিগ্রি সেলসিয়াসের ওপরে উঠলে দুর্যোগ হিসেবে বিবেচনা করা যায়। আমরা সেভাবেই এগোচ্ছি।’
মহিববুর রহমান বলেন, ‘গত মাসে তাপপ্রবাহের সময় আমরা প্রোগ্রাম রেডি করে ফেলেছিলাম। সারা দেশে পানি, স্যালাইন, ছাতা দেওয়ার উদ্যোগ আমরা নিয়েছিলাম। কিন্তু হঠাৎ করে আবহাওয়া অধিদপ্তর বৃষ্টির পূর্বাভাস দিল, বৃষ্টি হলো। কোনো কিছু করতে হলে তো প্রস্তুতি নিতে সময় লাগে।’
আবহাওয়া অধিদপ্তরের তথ্যমতে, গত ৩১ মার্চ রাজশাহী ও পাবনায় মৃদু তাপপ্রবাহ শুরু হয়। এরপর ধীরে ধীরে তাপপ্রবাহের তীব্রতা ও আওতা বাড়ে। ১৩ এপ্রিল দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ৪০ ডিগ্রি সেলসিয়াসে পৌঁছায় রাঙামাটিতে। ২০ এপ্রিল বিভিন্ন জায়গায় দিনের তাপমাত্রা ৪২ ডিগ্রি সেলসিয়াস অতিক্রম করে; অর্থাৎ তাপপ্রবাহ অতি তীব্র আকার ধারণ করে। ওই দিন ঢাকায় সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল ৪০ ডিগ্রি সেলসিয়াসের বেশি। ৩০ এপ্রিল যশোরে সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ৪৩ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াসে ওঠে, যা ১৯৮৯ সালের পর দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা। তাপপ্রবাহের তীব্রতা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে জনজীবনেও দুর্ভোগ বাড়ে। হিট স্ট্রোকে মৃত্যুর ঘটনাও ঘটেছে। ওই সময় চিকিৎসক, জনস্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞ ও আবহাওয়াবিদেরা তাপপ্রবাহ মোকাবিলায় কর্মপরিকল্পনা নেওয়ার তাগিদ দিয়ে তাপপ্রবাহকে ‘দুর্যোগ’ হিসেবে ঘোষণা করারও সুপারিশ করেন।
দুর্যোগ ব্যবস্থাপনা ও ত্রাণ প্রতিমন্ত্রী মো. মহিববুর রহমান জানিয়েছেন, শিগগির তাপপ্রবাহকে দুর্যোগ হিসেবে ঘোষণা করা হবে। তিনি বলেছেন, ‘ভবিষ্যতে তাপপ্রবাহ হলে তা মোকাবিলার জন্য সরকার প্রস্তুত। তাপপ্রবাহের মাত্রা দিনে দিনে আরও বাড়তে পারে। আমরা এটা অ্যাডজাস্ট করতে চাই।’ তিনি গতকাল বৃহস্পতিবার সচিবালয়ে নিজ দপ্তরে সাংবাদিকদের সঙ্গে আলাপকালে এসব কথা জানান।
প্রতিমন্ত্রী বলেন, ‘আমাদের যে পরিবেশ-পরিস্থিতি, তাতে তাপমাত্রা ৪০ ডিগ্রি সেলসিয়াসের ওপরে উঠলে দুর্যোগ হিসেবে বিবেচনা করা যায়। আমরা সেভাবেই এগোচ্ছি।’
মহিববুর রহমান বলেন, ‘গত মাসে তাপপ্রবাহের সময় আমরা প্রোগ্রাম রেডি করে ফেলেছিলাম। সারা দেশে পানি, স্যালাইন, ছাতা দেওয়ার উদ্যোগ আমরা নিয়েছিলাম। কিন্তু হঠাৎ করে আবহাওয়া অধিদপ্তর বৃষ্টির পূর্বাভাস দিল, বৃষ্টি হলো। কোনো কিছু করতে হলে তো প্রস্তুতি নিতে সময় লাগে।’
আবহাওয়া অধিদপ্তরের তথ্যমতে, গত ৩১ মার্চ রাজশাহী ও পাবনায় মৃদু তাপপ্রবাহ শুরু হয়। এরপর ধীরে ধীরে তাপপ্রবাহের তীব্রতা ও আওতা বাড়ে। ১৩ এপ্রিল দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ৪০ ডিগ্রি সেলসিয়াসে পৌঁছায় রাঙামাটিতে। ২০ এপ্রিল বিভিন্ন জায়গায় দিনের তাপমাত্রা ৪২ ডিগ্রি সেলসিয়াস অতিক্রম করে; অর্থাৎ তাপপ্রবাহ অতি তীব্র আকার ধারণ করে। ওই দিন ঢাকায় সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ছিল ৪০ ডিগ্রি সেলসিয়াসের বেশি। ৩০ এপ্রিল যশোরে সর্বোচ্চ তাপমাত্রা ৪৩ দশমিক ৮ ডিগ্রি সেলসিয়াসে ওঠে, যা ১৯৮৯ সালের পর দেশের সর্বোচ্চ তাপমাত্রা। তাপপ্রবাহের তীব্রতা বাড়ার সঙ্গে সঙ্গে জনজীবনেও দুর্ভোগ বাড়ে। হিট স্ট্রোকে মৃত্যুর ঘটনাও ঘটেছে। ওই সময় চিকিৎসক, জনস্বাস্থ্য বিশেষজ্ঞ ও আবহাওয়াবিদেরা তাপপ্রবাহ মোকাবিলায় কর্মপরিকল্পনা নেওয়ার তাগিদ দিয়ে তাপপ্রবাহকে ‘দুর্যোগ’ হিসেবে ঘোষণা করারও সুপারিশ করেন।
বিশ্বের বিভিন্ন দেশে জলবায়ু পরিবর্তন, পরিবেশ ও প্রাণ প্রকৃতি নিয়ে কাজ করা সাংবাদিকদের সমন্বয়ে গঠিত হয়েছে গ্লোবাল ক্লাইমেট মিডিয়া নেটওয়ার্ক (জিসিএমএন)। হাবিবুর রহমানকে (একাত্তর টিভি, বাংলাদেশ) আহ্বায়ক এবং আশেকিন প্রিন্সকে (চ্যানেল ২৪, বাংলাদেশ) সদস্যসচিব করে জিসিএমএন ১১ সদস্যের একটি নির্বাহী কমিটি গঠ
৩ ঘণ্টা আগেএবারের জলবায়ু পরিবর্তন সম্মেলনকে ‘কপ অব দ্য ফিন্যান্স’ বা অর্থায়নের কপ বলা হলেও সেটি কেবল কাগজে-কলমেই ঠেকেছে। ক্ষতিপূরণ হিসেবে উন্নয়নশীল দেশগুলো বার্ষিক ১ দশমিক ৩ ট্রিলিয়ন মার্কিন ডলারের জলবায়ু ক্ষতিপূরণের যে দাবি জানিয়েছিল, সম্মেলনের ১১তম দিনেও সেই সম্ভাবনা তৈরি হয়নি। এমনকি বিগত বছরগুলোর ক্ষতিপূ
১২ ঘণ্টা আগেকার বাতাসে দূষণের মাত্রা বেড়েছে। বাতাসের মান সূচকে আজ ঢাকা দূষণের মাত্রা ১৯৫, যা অস্বাস্থ্যকর। অন্যদিকে একদিন পরই আবারও বায়ুদূষণের শীর্ষে ভারতের রাজধানী দিল্লি। এর পরে আছে পাকিস্তানের লাহোর। এ ছাড়া শীর্ষ পাঁচ দেশের মধ্যে রয়েছে ইজিপট ও চীন...
১৩ ঘণ্টা আগেপাঁচ বছর আগে প্লাস্টিক দূষণ রোধের লক্ষ্যে উচ্চ পর্যায়ের এক জোট গড়ে তুলেছিল বিশ্বের শীর্ষস্থানীয় তেল ও রাসায়নিক কোম্পানিগুলো। কিন্তু নতুন তথ্য বলছে, এই সময়ের মধ্যে কোম্পানিগুলো যে পরিমাণ নতুন প্লাস্টিক উৎপাদন করেছে, তা তাদের অপসারিত বর্জ্যের তুলনায় ১ হাজার গুণ বেশি।
১ দিন আগে